নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এখন পর্যন্ত ৩ বার গেছি সুন্দরবন ভ্রমণে। আরো কয়েকবার যাবার ইচ্ছে আছে।
ভ্রমণকালে ভয়ঙ্কর সুন্দরী সুন্দরবনের প্রচুর ছবি তুলেছি। কিন্তু কেনো যেনো সুন্দর ছবি তুলতে পারি নাই।
কিছু ছবি ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। সেগুলি এখানেও রইলো।
১। সবুজ পথ
ছবি তোলার স্থান : কলাগাছিয়া, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২২/০৩/২০১৫ ইং
২। ভাটার টানে
ছবি তোলার স্থান : হারবাড়িয়া, সুন্দরবন, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২১/১১/২০১৪ ইং
৩। জঙ্গল
ছবি তোলার স্থান : হারবাড়িয়া, সুন্দরবন, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২১/১১/২০১৪ ইং
৪। শ্বাসমূল
ছবি তোলার স্থান : হারবাড়িয়া, সুন্দরবন, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২১/১১/২০১৪ ইং
৫। সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত কটকার রূপ
ছবি তোলার স্থান : কটকা, সুন্দরবন, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২১/১১/২০১৪ ইং
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আসবে আরো অনেক ছবি, সাথে থাকুন।
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কটকায় নতুন করে গাছ লাগায়নি?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবিটি সাগরের ধারের দিকের তাই এমন দেখাচ্ছে, ভিতরে এতো ক্ষতি হয়নি। যা ক্ষতি হয়েছিলো তা প্রকৃতি নিজেই সারিয়ে নিয়েছে। মানুষের কিছু করতে হয়নি।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: শিবসার ওপারে গরানের জঙ্গল অসাধারন । শিবসা দিয়ে নিচে নামতে থাকলে দুদিকেই গভীর জঙ্গলের স্বাদ পাওয়া যাবে । সাথে নিরাপত্তা আবশ্যক ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নিরাপত্তা ছাড়া সুন্দর বনের ধারের কয়েকটা পর্যটন স্পটে শুধু যাওয়া যায়। বনের ভিতরে যেতে হলে অনুমতি আর নিরাপত্তা প্রহরি সাথে নিতে হয়।
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দরবন আমি চার বার গিয়েছি।
ককটা, হিরন্ট পয়েন্ট, দুর্বলার চর।
এক কথায় চমৎকার।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি ইচ্ছে থাকার পরেও হিরন্ট পয়েন্ট আর দুর্বলার চর যেতে পাইরি নাই। সুযোগ সময় আর অর্থের সমন্বয় করতে পারলেই যাবো।
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর সব ছবি ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: সুন্দরবন যাওয়া হয়নি তবে অগ্রীম ছবি দেখা হলো।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কখনো সুযোগ হলে অবশ্যই যাবেন।
বর্তমানে ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা ৪ রাতের ভ্রমণ ৮০০০-৯০০০ টাকায় চমৎকার প্যাকেজ হয়ে যায়।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৫৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: আসলে কাছে থেকে যেমন দেখা যায় ছবিতে তেমন কখনো আসেনা। তারপরও ছবি দেখে কি সুন্দর কি সুন্দর বলে অজ্ঞান হই। প্রকৃতির কাছে যেয়ে অনুভবের মজা আলাদা ভাবে পাওয়া যায় না আপনি যেমন অনুভব করেছেন ততটা অনুভবে নেয়া সমভব না
দুধের সাধ গোলে মেটানো।
ভাটার টানে পানি নেমে যাওয়া নদীর মাটিতে পা রেখেছেন কখনো?
আমি রেখেছি কি ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
কথা সত্যি, প্রকৃত অনুভূতী কখনোই প্রকাশ করা সম্ভব হয়না, সেটা অনুভবের বিষয়।
তবে ছবি দেখলে অনেক কিছু মনের মাঝে ভেসে উঠে, সেটাও কম না।
আমি সুন্দরবনে একবার থাই পর্যন্ত দেবে গিয়েছিলাম নদীর মাটিতে।
একবার এলাকার খালের পাড়ে পা দেবে গিয়েছিলো অনেকটুকু, শেষে পা উদ্ধার হলেও সেন্ডেলটা কাদার নিচ থেকে তোলা সম্ভব হয়নি।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২০
পদ্মপুকুর বলেছেন: উপরের ছবি দুটো কি ফটোশপে এডিটেড? গ্রিন কালারটা একটু বার্ন করে গেছে মনে হচ্ছে। সুন্দরবনের নিঃশব্দতার যে সৌন্দর্য, তার কোনো তুলনা হয় না। সে শব্দহীন জগতে নৌকায় বসে রাতের তারা দেখাটাও অসাধারণ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব ছবিই কিছুটা করে এডিট করা হয়েছে, তবে ফটোশপে না। আমি ফটোশপে ব্যবহার পারি না।
সুন্দরবনের নিঃশব্দতার সাথে আর কিছুর তুলনা হয় না। বিশেষ করে সাতক্ষিরা রেঞ্জের দিকে যেখানে টুরিস্টের আনাগোনা কম সেই দিকের হিসাবই আলাদা।
শীতের রাতে লঞ্চের ছাদে বসে গরম চায়ের পেয়ালা অথবা ঠান্ডা এক গ্লাস পাগলা পানি হাতে চুপচাপ কাটিয়ে দেয়া যায় অনেকটা সময়।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩২
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমরা একবার অট্যুরিস্ট মউসুমে গিয়েছিলাম। হয়তো পুরো সুন্দরবনে আমরা একাই ছিলাম। সে এক অদ্ভূত সৌন্দর্য।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ট্যুরিস্ট স্পটগুলিতে অফসিজনের মজাই আলাদা, প্রকৃতি তখন উজার করে দেয় সব কিছু।
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
ফয়সাল রকি বলেছেন: সুন্দরবন গিয়েছিলাম জীবনে একবার। সিডরের আগে। বড়োই সৌন্দর্য!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি প্রথমবার গেছি ২০০১ এর দিকে, নামকাওয়াস্তে।
পরে গেছি ২০১৪ তে, এই ট্রিপটা অসাধারণ ছিলো।
শেষবার গেছি ২০১৫ তে। এইটি ছিলো অন্যরকম ভালো একটা ট্রিপ।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অতীব সোনালী সুন্দর
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি ইচ্ছে থাকার পরেও হিরন্ট পয়েন্ট আর দুর্বলার চর যেতে পাইরি নাই। সুযোগ সময় আর অর্থের সমন্বয় করতে পারলেই যাবো।
আমি আবার যাবো। ইচ্ছা আছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আগামী বছর নভেম্ভরে রাস পূর্ণিমায় যাওয়ার খুব ইচ্ছে আছে। ঐসময় খুব লোক সমাগম হয় এইটাই সমস্যা। অন্য সময়ে ঐদিকে কেউ ট্রিপ ঘোষণা করে না বলে বাধ্য হয়ে যাওয়া।
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৭
জুন বলেছেন:
কটকা থেকে দুবলার চর যাবার পথে আমার তোলা সুন্দর বনের ছবি, বা দিকে দেখেন একটা কুমির শুয়ে রোদ পোহাচ্ছে
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার ছবি হয়েছে।
আমি সুযোগ পাইনি। কুমির দেখা নিয়ে ছোট্ট একটা গল্প আছে। অন্য সময় লিখবো।
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রোকসানা লেইস আপা বলেছেন: ভাটার টানে পানি নেমে যাওয়া নদীর মাটিতে পা রেখেছেন কখনো? আমি রেখেছি কি ভয়াবহ অভিজ্ঞতা। - আপা আপনি সাহসী মানুষ। সাগরের পার আমার চাকরি জীবনের একটি অংশ মিশে আছে। সাগরের ঢেউয়ে টান পরা বালিতে পা রেখে আমার সেই অভিজ্ঞতা আছে।
আশা করছি সুন্দরবনের সবগুলো ছবি এক এক করে দেখতে পাবো। পোস্টে +++
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সৈকতে ভাটার টানে পায়ের নিচ থেকে বালি সরে যাওয়অর সময় সারাশরীর ধীরে ঘুরে যায়।
সুন্দরবনের অনেক ছবি তুলেছি,ধীরে অনেক ছবি দিবো।
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঢাবিয়ান বলেছেন: খুব সুন্দর। ্তাইতো নাম সুন্দরবন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হে ভয়ঙ্কর সুন্দর
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দরবনের পাশে আমাদের জমি ছিল এক সময়। ১৯৯৫ সালের দিকে সুন্দরবনকে ঠিক পাশে রেখে কয়েক মাইল হেঁটেছিলাম গ্রামের পথ দিয়ে। একপাশে গ্রাম আর এক পাশে সুন্দরবন। সুন্দরবন বাংলাদেশের জন্য একটা বিশাল সম্পদ। কিন্তু আমরা এটার মূল্য বুঝতে পারছি না। এক সময় সুন্দরবনে গণ্ডার বাস করতো। ছবিগুলি সুন্দর তুলেছেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার কথা শুনে লোভ হচ্ছে খুব। জানি সুযোগ হবে না এমন অভিজ্ঞতা অর্জনের।
সুন্দর বনে গণ্ডার থাকার কথা আমিও শুনেছি আগে। তবে কেনো যেনো আমার সন্দেহ হয়। সুন্দরবনের পরিবেশ গণ্ডারের জন্য কি আদর্শ?
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দরবনের গণ্ডারের ব্যাপারে কিছু তথ্য আর লিংক নীচে দিলাম অন্তরজাল থেকে। শুধু গণ্ডার না আরও কিছু প্রাণী সুন্দরবন থেকে বিলুপ্ত হয়েছে। যেমন চিতা বাঘ, বুনো মহিষ, পারা হরিণ, বুনো ষাঁড়, বার শিংগা। আরো লুপ্ত হয়েছে সাদা মানিক জোড়া কান ঠুনি, বোঁচা হাঁস, গগন বেড়, জলার তিতিরসহ বিভিন্ন পাখি। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় সুন্দরবন নিয়ে একটি উপন্যাস লিখেছেন যেটার নাম ' সুন্দরবনে সাত বছর'। বর্তমানের স্কুলের পাঠ্য বইয়েও সুন্দরবনের গণ্ডারের উল্লেখ আছে।
সুন্দরবনে যে গণ্ডার ছিল সেগুলিকে জাভান গণ্ডার বলে। আফ্রিকার গন্ডার শুকনো বনাঞ্চলে থাকতে ভালবাসে। ভারতীয় এক খড়্গের গন্ডারের স্বভাবও অনেকটা তাই। কিন্তু জাভান গন্ডারদের পছন্দ ভেজা স্যাঁতসেতে জায়গা। বর্তমানে এদের আবাসস্থল কেবলমাত্র জাভার পশ্চিমে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে। অথচ একসময় এদের পদচিহ্ন দেখা যেত সুন্দরবন, আসাম, ব্রহ্মপুত্রের অববাহিকা, সুমাত্রা, মালয় প্রভৃতি অঞ্চলে।
সুন্দরবনের হারিয়ে যাওয়া গণ্ডার
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে স্যার এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
কত অজানা রয়ে গেছে আমাদের।
কত প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে আমাদের ভূখণ্ডের!!
১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য।
কিছু দূরন্ত অন্যরকম অভিজ্ঞতা না থাকলে বেড়ানোটা পানশে হয়ে যায় আমার কাছে।
যাক আপনার তবে বেশ ভালো অভিজ্ঞতা আছে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেড়াতে গেলে ঝুলিতে ছোটছোট নানান অভিজ্ঞতা জমা হয়। সেগুলি স্মৃতির ভান্ডারে উজ্জল নক্ষত্রবিন্দুর মত।
২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২০
রোকসানা লেইস বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ বলেছেন রোকসানা লেইস আপা বলেছেন: ভাটার টানে পানি নেমে যাওয়া নদীর মাটিতে পা রেখেছেন কখনো? আমি রেখেছি কি ভয়াবহ অভিজ্ঞতা। - আপা আপনি সাহসী মানুষ। সাগরের পার আমার চাকরি জীবনের একটি অংশ মিশে আছে। সাগরের ঢেউয়ে টান পরা বালিতে পা রেখে আমার সেই অভিজ্ঞতা আছে।
ইস সাগর পাড়ে চাকরি কি দারুণ যখন তখন সাগরের সাথে মিতালী। আমার খুব ইচ্ছা করে সাগরের পাশে থাকতে কিন্তু সাগরটা বেশ দূরে। মাঝে মাঝে সাগরের টানে চলে যাই দূরে দূরে।
সাগরের বালির টানে উল্টে পাল্টে পরে পানি খাওয়ার মতন অবস্থাও হয়েছিল আমারও দু একবার।
ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ । সাহস করে নানা অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি একা একা অনেক রকম ঘোরার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি । সাহস না থাকলে আনন্দ উপভোগ হতো না
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: রোকসানা লেইস বলেছেন: সাহস না থাকলে আনন্দ উপভোগ হতো না
টেকনাফে একটি পাহাড়ি ছড়া ছিলো, সেটি থেকে লোকজন জল সংগ্রহ করতো।
আমরা ৬বন্ধ গিয়েছিলাম সেখানে। একটু সামনে এগুতেই অবস্থা এমন দাঁড়ালো যে সামনে জল কতটুকু গভির তা বুঝা যাচ্ছে না। হাতের লাঠি তল পাচ্ছে না। দুই ধারের দেয়ালে হাত আর পায়ের সাহায্যে পার হতে হবে যায়গাটা। কথায় কথায় মনিষীদের বাণী আউরানো একজন পিছিয়ে গেলো ভয়ে।
অভিযান শেষে ফিরে এসে আমি ওকে বলেছিলাম -
সারোয়ার এর বাণী লিখে রাখ - "ভীতুদের দুনিয়া ছোট হয়"।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৫
রাসেল বলেছেন: Pray more snap of Sundarban.