নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুলের নাম : দাদমর্দন

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

দাদমর্দন ফুল



অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : দদ্রুমর্দন, দাদমারী।

Common Name : Candle Bush, Empress Candle Plant, Seven Golden Candlesticks, Candlestick Cassia, Candlestick Senna, Christmas Candle, Ringworm Cassia, Ringworm Bush, Gelenggang, Daun Kurap etc.

Scientific Name : Senna alata





দাদমর্দনের আদিবাস মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকায়। অযত্নে বেড়ে উঠা বুনো গুল্ম শ্রেণীর ঔষধি এই গাছের পৌষ্পিক সৌন্দর্য অসাধারণ। দ্রুত বর্ধনশীল দাদমর্দন সাধারণত এক থেকে দুই মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। কাঁটাহীন গাছের যৌগিক পত্রের প্রতিটিতে ৬ থেকে ১২ জোড়া সবুজ রংএর পাতা থাকে।



ডালের আগায় খাড়া ডাঁটায় হলুদ রঙের ফুল ফুটে। মঞ্জুরিতে ফুলগুলি নিচ থেকে ফুটতে শুরু করে ধীরে উপরের দিকে উঠে। সাধারণত সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ফুল ফোটে। এক সাথে সব ফুল না ফুটে পর্যায়ক্রমে ফুটতে থাকে বলে গাছে অনেকদিন পর্যন্ত ফুল থাকে।




দাদমর্দন ফুল দেখতে যতই সুন্দর হোক এই ফুল কিন্তু গন্ধহীন। তবে ফুলে প্রচুর মধু হয়, ফলে মৌমাছি, হামিংবার্ড, প্রজাপতির ভির লেগেই থাকে। বিশেষ করে সব ধরনের পিপড়াই এই ফুলে ভিড় জমায়।

দাদমর্দনের চিকন লম্বাটে ফল হয়। প্রথমে সবুজ এবং পাকলে তা কালো হয়ে যায়। একটি ফলে প্রচুর কালো রং এর বীজ থাকে। বীজ থেকে নিজে নিজে সহজেই চারা জন্মে।



চর্মরোগে এই গাছ ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে দাদ ও পাঁচড়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহার্য। গাছের নাম থেকেই সেটি বুঝা যায়। বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড়ে এই গাছ সাধারণত টনিক হিসেবে কাজে লাগে।

ছবি তোলার স্থান : বাড্ডা, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/১০/২০১৯ ইং



=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে

অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঠগোলাপ, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কুর্চি, কুরচি, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, জংলি টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীলাতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল, মূলাপাতা
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শটি ফুল, শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,

অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,

বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: চর্মরোগের জন্য এই গাছ দরকার!

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
চর্মরোগে এই গাছ ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে দাদ ও পাঁচড়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহার্য। গাছের নাম থেকেই সেটি বুঝা যায়। বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড়ে এই গাছ সাধারণত টনিক হিসেবে কাজে লাগে।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই গাছগুলোর একটা ছোট জংগল ছিলো আমাদের বাড়ীর পাশে, একটি পতিত জমিতে; এখন সেখানে একটি নতুন বাড়ী হয়ে গেছে, গাছগুলো আর নেই কোথায়ও।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার ছাদে বীজ ফেলে চারা করেছি। এখন দুটি গাছ আছে, বিশাল আকার পেয়েছে।
গত পরসু কেটে-ছেটে দিয়েছি।
ওদে বীজ পরে আরো অনেক চারা জনমে। সেগুলি তুলে ফেলে দিতে হয়।
একটি চারা কিকরে যেনো ছাদের কারনিসে হয়েছে। সেটাও এখন বেশ বড় হয়ে ফুল দিচ্ছে।
নাগরিতে আমাদের জমিতে কিছু বীজ ফেলেছিলাম। সেগুলি বিশাল ঝোপের আকার নিয়েছে।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: গাছ এবং ফুল দেখেছি কিন্তু গুনাগুন জানতাম না।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এটি বেশ উপকারি গাছ। বিশেষ করে চর্ম রোগের জন্য।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই ফুলগুলো অনেক দেখেছি এবং ছবিও তুলেছি। তবে এর গুণাগুণ জানা ছিলো না। আপনার ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
এই গাছ গুলি আমার দেয়া বীজ থেকে তুলেছে আমার বন্ধু ইস্রাফীল ওর ছাদে।
ছবি তুলেছি সব কটি রাতে, মোবাইলে।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি শখ করে লাগালাম , দাদমর্দন আমার কান মর্দন করে দিল । বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় স্থায়ি হলে গাছগুলো কেটে সেখানে দালান উঠেছে । অনেকে বিচি চারা নিয়েছে । কোন আদর করা লাগে না এমনিতেই কাধে চড়ে বসে । অসাধারন রুপ দাদমর্দনের ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঠিক বলেছেন, কোনো আদর ছাড়াই খুব হয়। প্রচুর ফল ফোটে। পিঁপড়ে আর মৌমাছির প্রচুর আনাগোনা হয়।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলি, এই ফুল আজই জীবনে প্রথম দেখলাম। নামও আজই প্রথম জানলাম।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সেকি কথা!!!
এটাতো গ্রামের দিকের কমন বনফুল।
যাইহোক এরপরে গ্রামের দিকে গেলে লখ্য রাখবেন।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৯

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।ভাইয়া ।
আচ্ছা আমার ছবিগুলো তো এমন ফুল পেইজ এ আসে না।
আপনার মতো এমন ফুল পেইজ এ ছবি দিতে হলে করনীয় কি?

২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

ছবি ফুল পেইজে দিলে দেখতে বেশ আরাম হয় চোখের, তাই আমি সব সময় সব ছবি ফুল পেইজেই দেই।
আপনি সম্ভবতো ছবি সরাসরি সামুতে লোড করে শেয়ার করনে। তাই এমন ছোট হয়ে আসে।
ফুল পেইজে ছবি দিতে হলে যাযা করতে হবে -
১। ছবি গুলি imgur.com এর মতো কোনো হোস্টে আপলোড করুন।
২। সেখান থেকে ছবির লিংকগুলি কপি করুন।
৩। লেই লিংক গুলি সামুতে শেয়ার করুন।
এরপরে সমস্যা হলে ছবি আপুর একটা টিউটেরিয়াল আছে সেটি দেখুন।
সেটি না পেলে আবার আমাকেই নক করুন।

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

নিয়াজ সুমন বলেছেন:
আপনাকে আবার বিরক্ত করতে চলে আসলাম ভাইয়া, :(

উপরের ছবিতে তো অনেকগুলি লিংক আসলো। কোন লিংকটি কপি করে শেয়ার দিবো?
লিংক গুলি সামুতে কিভাবে শেয়ার করবো?
-সামুর লিংক বক্সে গিয়ে লিংক পোস্ট দিবো নাকি?
--সরাসরি সামুর বডিতে লিখার মতো লিংক পোস্ট করবো?




২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আহ!! কোনো সমস্যঅ নেই স্যার।
প্রথমে সবার নিচে Huge Thumbnail এ ক্লিক করেন।
এবার ২নং Direct Link টি কপি করেন।
তারপর এই লিংকটি

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। এখন আপনার পরামর্শ অনুযায়ী নেক্সট এক্সপিরিমেন্ট করবো।
আপত্তি না থাকলে আপনার মেইল আইডি টা দিলে ভালো হতো।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
তারপরেও সমস্যা পরলে আবারও জানাবেন।
[email protected]

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

জুন বলেছেন: এই ফুলের সাথে আমার প্রথম পরিচয় কাপ্তাই এর পাহাড়ে বসবাসের সময়। এত সুন্দর ফুলটার এমন একটা নাম মেনে নিতে কষ্ট হয়। এর নাম হওয়া উচিত ছিল স্বর্নালী :)
ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য পাগলা জগাই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অবহেলিত বুনো গাছ হলেও এর ফুলের এবং পাতার সৌন্দর্যের কোনো কমতি নেই।
নামের ব্যাপারে দেখেছি মাঝে মাঝেই অযৌক্তিক ভাবে বেমিল দেখা যায়।
তবে এটির ক্ষেত্রে মনে হয় নামের যৌক্তিকতা রয়েছে ঔষধী গুণের সাথে মিল রেখে।
এটি দাদ বা চর্ম রোগে খুবই উপকারী ঔষধী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.