নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নানান যায়গায় বেড়াবার সময় বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছোট-বড় নানান ধরনের নবাব-জমিদার-ব্যবসায়ী-বনিক-বাবু-ঠাকুরদের শত-শত বাড়ি ঘর দেখার সুযোগ আমার হয়েছে। তাদের কিছু ছবিও তুলেছি নানান সময়ে। বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্রের প্রতি পর্বে ৫টি করে জমিদার বাড়ির ছবি থাকবে, আর কিছু না।
০২৬ : রাজেন্দ্র বাবুর বাড়ি
কেউ কেউ জমিদার বাড়ি বলে। বাড়ির পাশেই একটি প্রাচিন মহাদেব মন্দির আছে। বাড়িটিতে লোকজন বসবাস করে।
বাড়িটি সম্পর্কে কোনো তথ্যই আমার জানা নেই।
ছবি তোলার স্থান : ইছাপুরা, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinate : 23°33'11.9"N 90°22'59.4"E
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/০৫/২০১৭ ইং
=================================================================
০২৭ : বুদ্ধদেব বসুদের পারিবারিক আদি বাড়ি
সপ্তদশ শতকে মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের অত্যাচার থেকে রক্ষার জন্য ১৬৬৪ সালে সম্রাট আওরঙ্গজেব সেনাধ্যক্ষ শায়েস্তা খানকে বাংলার সুবেদার নিযুক্ত করেন। শায়েস্তা খান সুবেদার নিযুক্ত হওয়ার পরপরই ৫৫টি পরগণা নিয়ে গঠিত নাওয়ারা মহালের কানুনগো নিযুক্ত করেন দেবীদাস বসু ঠাকুরকে। দেবীদাস বসু ঠাকুর মূলত মালখানগরের গোড়াপত্তনকারী। দেবীদাস বসু ঠাকুর ধলেশ্বরী নদীর দু’মাইল দক্ষিণে নাওয়ারা মহালের কাচারি বাড়ি নির্মাণ করেন। কাচারি বাড়িটি স্থানীয়দের কাছে “মালখানা” নামে পরিচিত ছিল। “মালখানা” হতে এ গ্রামের নাম হয় “মালখানা নগর”। সময়ের পরিক্রমায় স্থানীয় মানুষদের মুখে মুখে এটি “মালখানগর” হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে। তবে অতীত দলিলপত্রে আঠারশো শতকে এ গ্রামের নাম “বসুরনগর” নামেও দেখা যায়।
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পূর্বে গোটা মালখানগরে ১৬ টি বসু পরিবারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। মালখানগরে বসুদের এ বাড়িগুলো বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। যেমন -নাজির বাড়ি, উত্তরের বাড়ি, কিশোরী মোহন বসু ঠাকুরের বাড়ি, অশ্বিনী কুমার বসু ঠাকুরের বাড়ি, রামমনি বসু ঠাকুরের বাড়ি, পুবের বাড়ি, ছোট বাড়ি, মধ্যের বাড়ি, বড় বাড়ি, দক্ষিণের বাড়ি, নয়া বাড়ি, গিরিশচন্দ্র/ রজনীনাথ বসু ঠাকুরের বাড়ি, কালীকিশোর বসু ঠাকুরের বাড়ি, দারোগা বাড়ি।
অতিবৃদ্ধ রামরাজা বসু ঠাকুরের ছিল তিন ছেলে - মহেশচন্দ্র বসু ঠাকুর, ভারত চন্দ্র বসু ঠাকুর ও ঈশ্বরচন্দ্র বসু ঠাকুর। ভারতচন্দ্র বসু ঠাকুরের একমাত্র ছেলে ছিল শরত্চন্দ্র বসু ঠাকুর। শরত্চন্দ্র বসু ঠাকুরের দুই সন্তান ছিল - বঙ্কিমচন্দ্র বসু ঠাকুর ও ভূদেবচন্দ্র বসু ঠাকুর। ভূদেবচন্দ্র বসু ঠাকুরের ঘরে জন্মনেন বুদ্ধদেব বসু। বুদ্ধদেব তাঁর বংশীয় পদবি থেকে “ঠাকুর” ছেঁটে ফেলেন।
ছবি তোলার স্থান : মালখানগর, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°33'07.6"N 90°25'31.9"E
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/০৫/২০১৭ ইং
=================================================================
০২৮ : আউটশাহী পুরনো বাড়ি
আউটশাহী মঠের পাশেই আছে একটি বিশাল দিঘী। দিঘীটির উত্তর পাশে কিছু জমিতে পানের চাষ করা হয়। তার পাশেই আছে পুরনো এই দোতালা বাড়িটি।
বাড়িটি সম্পর্কে কোনো তথ্যই আমার জানা নাই।
ছবি তোলার স্থান : আউটশাহী, টঙ্গীবাড়ী, মুন্সিগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinate : 23°31'21.2"N 90°26'07.8"E
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/০৫/২০১৭ ইং
=================================================================
০২৯ : শিবু গুপ্ত বাড়ি
আউটশাহী মোঘল মসজিদ দেখে সামান্য উত্তর পশ্চিমে এগিয়ে গেলে বেশ বড় একটি পুকুর বা দিঘী পাওয়া যাবে হাতের বামে। দিঘীর ঠিক উলটো পাশে আছে এই প্রাচীন বাড়িটি।
দ্বিতল এই বাড়িটির দোতালায় উঠার জন্য এক পাশে দিয়ে চমৎকার একটি সিঁড়ি উঠে গেছে।
বাড়িটির অবস্থা খুব একটা ভালো না। বাড়ির পাশেই আছে একটি চমৎকার মন্দির। বাড়িটি বা মন্দিরটি সম্পর্কে আর কিছুই আমার জানা নাই।
ছবি তোলার স্থান : আউটশাহী, টঙ্গীবাড়ী, মুন্সিগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinate : 23°31'24.8"N 90°26'36.6"E
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/০৫/২০১৭ ইং
=================================================================
০৩০ : ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি
যতদূর জানা যায়
গুরুন্ন প্রসাদের দুই পুত্র মথুরামোহন রায় এবং প্রিয় মোহন রায় এর উত্তরপুরম্নষ ভাগ্যকুলের বর্তমানের ওয়াপদায় বসতি স্থাপন করেন।
হরিপ্রসাদ রায় ১৮২৯ সালে ওলাউঠাতে মৃত্যুবরণ করলে গুরুন্ন প্রসাদ রায় ভ্রাতার বংশ রক্ষার্থে তার কণিষ্ঠপুত্র হরলাল রায়কে ১৮৩০ সালে পৌষ্যপুত্র প্রদান করেন। তীক্ষ্ণ বিষয়বুদ্ধি থাকায় হরলাল ব্যবসা বাণিজ্যে প্রভূত উন্নতিলাভ করেন। কলকাতায় বহু বাড়ি ক্রয় ও নির্মাণ করেন। তিনি ব্যয়শীল ও দাতা হিসাবে সুপরিচিত ছিলেন। কিন্তু মাত্র ২৬ বৎসর বয়সে বসন্ত রোগে নিঃসন্তান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। স্ত্রী মাণিক্যময়ী নিজের ৬ বছর বয়সী ছোটভাই হরেন্দ্রলালকে পৌষ্যপুত্র হিসাবে গ্রহণ করেন।
গঙ্গাপ্রসাদ রায়ের ৪র্থ ও কণিষ্ঠ পুত্র প্রেমচাঁদ রায়ের তিনপুত্র ছিলেন অত্যন্ত প্রভাবশালী জমিদার। এদের মধ্যে শ্রীনাথ রায় এবং জানকী নাথ রায় ইংরেজ সরকার কর্তৃক রাজা উপাধি দ্বারা ভূষিত হন। এই দুইজন ভাগ্যকুলে প্রাসাদ নির্মাণ করে বসতি স্থাপন করেছিলেন। তাদের প্রাসাদও অনেক বছর পূর্বেই কৃত্তিনাশা পদ্মার গর্ভে বিলীন হয়েছে। পরে বংশের পরিধি বাড়ায় জমিদার পরিবারটি ৭টি হিস্যায় ভাগ হয়ে যায়।
রাজা শ্রীনাথ রায় ছিলেন বিক্রমপুরের জমিদারদের মধ্যে সবচেয়ে প্রভাব-প্রতিপত্তিশালী। কলকাতার অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৮৪১ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৫২সালে জমিদারী প্রথা বাতিল ও দেশ ভাগের কারণে তাঁদের নামে আর রেকর্ড হয় নি। ভাগ্যকুলের জমিদার নন্দলাল রায় ও যশোদালাল রায় বর্তমান ওয়াপদা ভবনটি নির্মাণ করেছিলেন। এখানে তাঁদের সমাধিসৌধ আছে। ভাগ্যকুলের জমিদারদের এই অংশটিতে অল্প কিছু স্থাপনা এখনো টিকে আছে কালের স্বাক্ষী হয়ে। তবে সমস্যা হচ্ছে এই অংশটি বর্তমানে র্যাবের দখলে হওয়ায় দর্শনার্থীদের অনুমতি সাপেক্ষে প্রবেশ করতে হয়।
তথ্যসূত্র : ইন্টারনেট
ছবি তোলার স্থান : ভাগ্যকুল, শ্রীনগর, মুন্সিগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinate : 23°30'45.3"N 90°13'12.7"E
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/০৫/২০১৭ ইং
=================================================================
=================================================================
হেরিটেজ ট্যুর ২৫ : আড়াইহাজার - সোনারগাঁও
হেরিটেজ ট্যুর ২৬ : মানিকগঞ্জ - নাগরপুর
হেরিটেজ ট্যুর ২৮ : চাঁদপুর
হেরিটেজ ট্যুর ৬৫ : নারায়ণগঞ্জ - মুন্সিগঞ্জ
=================================================================
আরো দেখুন -
মসজিদ দর্শন : ০১ : মহজমপুর শাহী মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০২ : ষাট গম্বুজ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৩ : বিবি বেগনী মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৪ : চুনাখোলা মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৫ : নয় গম্বুজ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৬ : জিন্দা পীর মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৭ : সিঙ্গাইর মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৮ : গোয়ালদি মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৯ : আবদুল হামিদ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ১০ : পুরান বাজার জামে মসজিদ
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ১ম পর্ব
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ২য় পর্ব
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ৩য় পর্ব
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০১
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০২
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৩
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৪
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৫
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৬
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০১
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০২
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০৩
বাংলার প্রাচীন মঠ (স্মৃতি-মন্দির) সমগ্র - ০১
বাংলার প্রাচীন মঠ (স্মৃতি-মন্দির) সমগ্র - ০২
=================================================================
মরুভূমির জলদস্যুর ভ্রমণ বিলাস
সিলেট ভ্রমণ : হযরত শাহজালাল ও শাহপরান দরগাহ, চাষনী পীরের মাজার, বিছনাকান্দি, লালাখাল, জাফলং, হরিপুর পরিত্যাক্ত গ্যাস ফিল্ড
শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ : লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক,
খাগড়াছড়ি ভ্রমণ : আলুটিলা গুহা, রিছাং ঝর্ণা, শতবর্ষী বটগাছ, ঝুলন্ত সেতু, অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার
রাঙ্গামাটি ভ্রমণ : সুভলং ঝর্ণা ও কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার
বান্দরবান ভ্রমণ : নীলগিরি, শৈলপ্রপাত, নীলাচল, মেঘলা, স্বর্ণ মন্দির
কক্সবাজার ভ্রমণ : রঙ্গীন মাছের দুনিয়া, আগ্গ মেধা ক্যাং, বিজিবি ক্যাম্প মসজিদ, ভুবন শান্তি ১০০ সিংহ শয্যা গৌতম বুদ্ধ মূর্তি, রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার, রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার, ইনানী সৈকত, টেকনাফ সৈকত, মাথিনের কুপ, টেকনাফ জেটি, সেন্টমার্টিন, ছেড়া দ্বীপ
নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণ: ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির, টি হোসেন বাড়ি, কদম রসুল দরগাহ, সোনাকান্দা দূর্গ, হাজীগঞ্জ দূর্গ, বাবা সালেহ মসজিদ, বন্দর শাহী মসজিদ, সিরাজ শাহির আস্তানা, কুতুববাগ দরবার শরিফ, বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ী, পালপাড়া মঠ, বীরেন্দ্র রায় চৌধুরী বাড়ি, মহজমপুর শাহী মসজিদ
দিনাজপুর ভ্রমণ: রতনপুর জমিদার বাড়ি বা রখুনি কান্ত জমিদার বাড়ি, স্বপ্নপুরী, কাঠের সেতু, সীতাকোট বিহার
=================================================================
০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যভাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: জমিদার বাড়ি গুলোর কি বেহাল দশা!!!
০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রায় প্রতিটি জমিদার বা প্রাচীন বাড়ির বেহাল দশাই দেখেছি আমি। হাতেগোনা কয়েকটার অবস্থাই ভালো দেখেছি শুধু।
৩| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:০১
সাইন বোর্ড বলেছেন: নান্দনিক আয়োজন, জরাজীর্ণ হলেও ইতিহাসের খুব কাছে যাওয়া যায় ।
০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এইসব জরাগ্রস্থ প্রাচীন বাড়ির ইটের পরতেই লুকিয়ে আছে ইতিহাস।
৪| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩১
চেংকু প্যাঁক বলেছেন: বাবুরা যে ব্রিটিশ আমলে কি পরিমান মৌজমাস্তি করত, তার প্রমান এইসব ধ্বংসপ্রায় জমিদার বাড়ি। বাংলাদেশ ছিল উনাদের ব্যাকইয়ার্ড। এই দেশের কৃষকদের শোষন করে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তোর নামে বাবুরা লুটের টাকায় বাইজি নাচাইতো। ব্রিটিশ আমলে কোলকাতায় মেট্রো-রেল চালু করে ফেলছিল এইসব বাবুরা। আহারে কি মজার দিন ছিল। বাবুদের প্রেত্মাত্মারা আজকে অতৃপ্ত শকুনের মত চেয়ে আছে কবে সেই অতীতের সূ-দিন ফিরে আসবে। নৃত্যকলার ফাত্রাদের সাথে নিয়ে শাহবাগ দখল করে বাবুরা চাইছিল সেই মজার অতীতকে ফিরিয়ে আনতে। আফসোস, বোকা বাংগালরা তাদের মিষ্ট কথায় আরেকবার খাঁচায় ঢুকে নাই। বাবুদের আরেকবারের "হতে পারতো সংগম সুখ" এবার প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশনে পরিনত হইছে। অহন তো আবার বাবুদের মুরুব্বি আনিসুজ্জামানরে করোনায় খাইছে। চিন-নেপাল পাকিস্তানের সাথে যোগ দিয়া বাবুদেরকে ো া (সেন্সর্ড) দেওয়ার ধান্দা করতেছে। প্যাথেটিক বাবুস, তোমাগো মত গান্ধাদেরকে আরেকবার মুকুট পরানোর জন্য আরেকটা রবার্ট ক্লাইভ আর পাইবা না, বদমাইশ ট্রাম্প করোনার কম্বল সরাইয়া তোমাগো পাছা বাঁচাইতে আসতে পারবে না- নিশ্চিত থাক। সামনে তোমাগো খারাপ দিন আসতেছে। বি প্রিপেয়ার্ড।
০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ বলেছেন।
ধন্যবাদ
৫| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইসব বাড়ি সরকার দেখাশোনা করে না
০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই সব দেখা শোনার জন্য সরকারের আলাদা কোনো সংস্থা নাই। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ।আলাদা করে কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নীল নোটিশবোড লাগিয়েই নিজেদের দায়িত্ব শেষ করে।
৬| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
বুরহানউদ্দীন শামস বলেছেন: এগুলোর সংরক্ষণ প্রয়োজন...
০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সকলেই বুঝেন যে এগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। কিন্তু সরকারের টনক নড়ে না।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বা! ভাল পোষ্ট, ধান্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।