নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নানান যায়গায় বেড়াবার সময় বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছোট-বড় নানান ধরনের নবাব-জমিদার-ব্যবসায়ী-বনিক-বাবু-ঠাকুরদের শত-শত বাড়ি ঘর দেখার সুযোগ আমার হয়েছে। তাদের কিছু ছবিও তুলেছি নানান সময়ে। বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্রের প্রতি পর্বে ৫টি করে জমিদার বাড়ির ছবি থাকবে, আর কিছু না
০২১ : তেওতা জমিদার বাড়ি
পঞ্চানন চৌধুরী দিনাজপুরে তামাক ব্যবসায় প্রথম অর্থলগ্নি করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করেন। তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের গ্রাম তেওতায় ফিরে আসেন এবং নিজেকে তেওতার প্রথম জমিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। পঞ্চানন চৌধুরী নিজে ছিলেন বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী এবং তাঁর সময়ে তাঁদের পারিবারিক গুরু হিসেবে ‘শ্রীধর’-এর আগমন ঘটলে তিনিই প্রথম তাঁর ‘সেবায়াৎ’ হয়েছিলেন। তিনি তিরানববই বছর পর্যন্ত জীবিত ছিলেন এবং তাঁর জীবদ্দশায় নিজের জমিদারিকে অন্যতম বৃহত্তম জমিদারি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছিলেন
পঞ্চানন চৌধুরীর একমাত্র ছেলে কালি শংকর তার ঔরসজাত দুই ছেলে জয় শংকর ও তারিনী শংকরকে রেখে মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে মারা যান।
তারিনী শংকরেরও মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি, শ্যামা শংকর এবং প্রাণ শংকর নামে দুই ছেলে রেখে যান।
জয় শংকর ছিলেন একজন প্রাজ্ঞ জমিদার এবং তিনি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পৈত্রিক সম্পত্তির সম্প্রসারণ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি তাঁর দুই নাবালক শিশু পুত্র পার্বতী শংকর এবং হারা শংকরকে তাদের মা ও ঠাকুরমার তত্ত্বাবধানে রেখে নিজ পরিবার এবং পৃথিবীর যাবতীয় কর্মকান্ড ত্যাগ করে বৈষ্ণবদের বৈষ্ণবীয় রীতি পালনের সর্বোৎকৃষ্ট স্থান পুরীতে চলে যেতে মনস্থির করেন। অল্প কিছুদিন পরে ১৮৬০ সালে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
জমিদার পরিবারেরর চার ভাইয়ের মধ্যে জ্যেষ্ঠ শ্যামাশংকর রায় ছিলেন প্রখ্যাত জনহিতৈষী, ঈশ্বরবাদী দার্শনিক ও একজন উদ্যোগী জমিদার, যিনি কৃষির উন্নয়নের জন্য বেশ কয়েকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি উনিশ শতকের সত্তর-এর দশকে নিজের নামের সঙ্গে ‘রাজা’ উপাধিটি সংযুক্ত করেছিলেন। রায় পার্বতীশংকর ও ছিলেন একজন কল্পণাশ্রয়ী জমিদার। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়াও তিনি তাঁর জমিদারি আওতার মধ্যে ‘সমবায় ভিত্তিক শস্য ব্যাংক’ (ধর্মগোলা) ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন এবং ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিয়াল এসোসিয়েশন-এর অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম একজন। প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক এবং আইন বিষয়ে ডিগ্রিধারী হারা শংকর রায় ছিলেন তেওতা এস্টেট এর অবৈতনিক ম্যাজিস্ট্রেট। পরবর্তী বংশধরদের মধ্যে অনেককেই প্রাথমিক ডিগ্রি নিতে এবং ব্যবহারজীবী পেশা গ্রহনের ট্রেনিং নিতে ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে যান। এঁদের মধ্যে একমাত্র ডা. কুমার শংকর রায় পরবর্তী জীবনে একজন পেশাজীবীর ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। ১৯৩০ এবং ৪০ এর দশকে ব্যারিস্টার (ব্যারিস্টারি অনুশীলন করতেন না) এবং জনসেবক কে এস রায় কংগ্রেসের নির্বাচনী রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়েছিলেন এবং নয়াদিল্লির কাউন্সিল অব স্টেট এ অন্যান্যদের সঙ্গে বাংলার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। রাজনীতিক কিরণ শংকর রায় এবং কুমুদ শংকর রায় (ডা. কে.এস. রায়), তেওতা জমিদার পরিবারের বর্তমান প্রজন্মের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ব্যক্তি। দুজনের মধ্যে একজন স্বরাজ্য দাবির উত্থানকারী কংগ্রেস নেতা এবং আরেকজন চিকিৎসাশাস্ত্র জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র।
তেওতা জমিদার বাড়িটি মোট ৭.৩৮ একর জমি নিয়ে স্থাপিত। মূল প্রাসাদের চারপাশে রয়েছে আরও বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা ও একটি বড় পুকুর। প্রাসাদের মূল ভবনটি লালদিঘী ভবন নামে পরিচিত। এখানে একটি নটমন্দিরও রয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে নবরত্ন মঠ ও আর বেশ কয়েকটি মঠ। সবগুলো ভবন মিলিয়ে এখানে মোট কক্ষ রয়েছে ৫৫টি। এছাড়াও এখানে রয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিচিহ্ন। এ প্রাসাদেই নজরুল, প্রমীলা দেবীর প্রেমে পড়েন ও লিখেছিলেন-
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়
সেকি মোর অপরাধ
এই ঠিকানাটি ছাড়া এই পরিবারের অন্যান্য স্থানেও বসতবাড়ি ছিল। বেনারসের তেওতা রাজবাড়িটি (মূলত বাড়ি ছিল দু’টি) বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের উপন্যাস এবং সত্যজিৎ রায়ের তৈরি চলচ্চিত্র ‘অপরাজিতা’ এর মাধ্যমে অমর হয়ে আছে।
সূত্র : বাংলাপিডিয়া
ছবি তোলার স্থান : শিবালয়, মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°51'31.1"N 89°46'42.5"E
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ ইং
=================================================================
০২২ : লক্ষ্মী নিবাস
শত বছরের পুরনো কলোনিয়াল আবাসিক এলাকা মানিকগঞ্জের নালোরা পাড়াতে মোট ৮টা কলোনিয়াল বাড়ি টিকে আছে। গলির বাম হাতে ২টা এবং ডান হাতে গায়ে গায়ে লাগানো ৬টা বাড়ি। এদের মধ্যে লক্ষ্মী নিবাস সবচেয়ে সুন্দর বাড়ি। বাকি বাড়িগুলি দ্বিতল হলেও এই লক্ষ্মী নিবাস বাড়িটি তিন তালা। বাড়ির চমৎকার কারুকাজগুলি এখনো টিকে আছে।
ছবি তোলার স্থান : নালোরা, বেতিলা, মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°50'13.2"N 90°01'38.1"E
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ ইং
=================================================================
০২৩ : জ্ঞান কুটীর
মানিকগঞ্জের নালোরা পাড়ার শত বছরের পুরনো কলোনিয়াল আবাসিক এলাকা পার হয়ে সামান্য পশ্চিমে এগিয়ে গেলে হাতের বামে দেখা মেলে "জ্ঞান কুটীর" নামের একটি এক তলা বাড়ির। বাড়িটি সম্পর্কে কোনো তথ্যই আমার জানা নেই।
ছবি তোলার স্থান : নালোরা, বেতিলা, মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°50'11.5"N 90°01'31.7"E
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ ইং
=================================================================
০২৪ : সত্য বাবুর জমিদার বাড়ি
মানিকগঞ্জের নালোরা পাড়ার শত বছরের পুরনো কলোনিয়াল আবাসিক এলাকা পার হয়ে সামান্য পশ্চিমে এগিয়ে গেলে হাতের বামে দেখা মেলে "জ্ঞান কুটীর" নামের একটি এক তলা বাড়ির।
জ্ঞান কুটীরের পাশেই ভিক্টোরিয়ান কায়দার একটি দোতলা ভবন আছে। এটি সত্য বাবুর জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত। সত্য বাবুর পুরো নাম সত্যেন্দ্র নাথ চৌধুরী। সত্যেন্দ্র নাথ চৌধুরীর বাবা বিশ্বনাথ চৌধুরী এই বাড়ির নির্মাতা। বিশ্বনাথ চৌধুরীর ছোট ছেলে এই সত্যেন্দ্র নাথ চৌধুরী।
বাড়িটার সামনে একটি ছোট পুকুর এবং মন্দির আছে। ঠিক পাশেই রয়েছে সত্যেন্দ্র নাথ চৌধুরীর সমাধিসৌধ।
ছবি তোলার স্থান : নালোরা, বেতিলা মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°50'10.9"N 90°01'32.0"E
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ ইং
=================================================================
০২৫ : রমেশ সেনের বাড়ি
মানিকগঞ্জের নালোরা পাড়ার শত বছরের পুরনো কলোনিয়াল আবাসিক এলাকা পার হয়ে সামান্য পশ্চিমে এগিয়ে গেলে হাতের বামে দেখা মেলে "জ্ঞান কুটীর" নামের একটি একতলা বাড়ির। জ্ঞান কুটীর পার হয়ে সামান্য পশ্চিমে এগুলে হাতের বাম দিকে রাস্তা থেকে সামান্য ভিতরে আরেকটি ভবন আছে। ভবনটি মূল সড়ক থেকে সামান্য ভিতরে পরেগেছে বলে মূল সড়ক থেকে চোখে পরে না।
ভবনের ভিতরটা পুরো পাল্টে ফেললেও বাইরের একটা অংশ টিকে আছে। ছোট এই ভবনটি বড় একটা বাড়ির অংশ মাত্র।
এর মূল মালিক ছিল রমেশ সেন নামের এক ব্যাক্তি। বর্তমান মালিকের নাম মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
ছবি তোলার স্থান : নালোরা, বেতিলা, মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
GPS coordinates : 23°50'10.1"N 90°01'29.7"E
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ ইং
=================================================================
=================================================================
হেরিটেজ ট্যুর ২৫ : আড়াইহাজার - সোনারগাঁও
হেরিটেজ ট্যুর ২৬ : মানিকগঞ্জ - নাগরপুর
হেরিটেজ ট্যুর ২৮ : চাঁদপুর
হেরিটেজ ট্যুর ৬৫ : নারায়ণগঞ্জ - মুন্সিগঞ্জ
=================================================================
আরো দেখুন -
মসজিদ দর্শন : ০১ : মহজমপুর শাহী মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০২ : ষাট গম্বুজ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৩ : বিবি বেগনী মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৪ : চুনাখোলা মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৫ : নয় গম্বুজ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৬ : জিন্দা পীর মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৭ : সিঙ্গাইর মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৮ : গোয়ালদি মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ০৯ : আবদুল হামিদ মসজিদ
মসজিদ দর্শন : ১০ : পুরান বাজার জামে মসজিদ
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ১ম পর্ব
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ২য় পর্ব
আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ৩য় পর্ব
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০১
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০২
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৩
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৪
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৫
বাংলার জমিদার বাড়ি সমগ্র - ০৬
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০১
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০২
আমার দেখা প্রচীন মন্দির সমগ্র - ০৩
বাংলার প্রাচীন মঠ (স্মৃতি-মন্দির) সমগ্র - ০১
বাংলার প্রাচীন মঠ (স্মৃতি-মন্দির) সমগ্র - ০২
=================================================================
মরুভূমির জলদস্যুর ভ্রমণ বিলাস
সিলেট ভ্রমণ : হযরত শাহজালাল ও শাহপরান দরগাহ, চাষনী পীরের মাজার, বিছনাকান্দি, লালাখাল, জাফলং, হরিপুর পরিত্যাক্ত গ্যাস ফিল্ড
শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ : লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক,
খাগড়াছড়ি ভ্রমণ : আলুটিলা গুহা, রিছাং ঝর্ণা, শতবর্ষী বটগাছ, ঝুলন্ত সেতু, অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার
রাঙ্গামাটি ভ্রমণ : সুভলং ঝর্ণা ও কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবাড়ি ও রাজবন বিহার
বান্দরবান ভ্রমণ : নীলগিরি, শৈলপ্রপাত, নীলাচল, মেঘলা, স্বর্ণ মন্দির
কক্সবাজার ভ্রমণ : রঙ্গীন মাছের দুনিয়া, আগ্গ মেধা ক্যাং, বিজিবি ক্যাম্প মসজিদ, ভুবন শান্তি ১০০ সিংহ শয্যা গৌতম বুদ্ধ মূর্তি, রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার, রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার, ইনানী সৈকত, টেকনাফ সৈকত, মাথিনের কুপ, টেকনাফ জেটি, সেন্টমার্টিন, ছেড়া দ্বীপ
নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণ: ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির, টি হোসেন বাড়ি, কদম রসুল দরগাহ, সোনাকান্দা দূর্গ, হাজীগঞ্জ দূর্গ, বাবা সালেহ মসজিদ, বন্দর শাহী মসজিদ, সিরাজ শাহির আস্তানা, কুতুববাগ দরবার শরিফ, বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ী, পালপাড়া মঠ, বীরেন্দ্র রায় চৌধুরী বাড়ি, মহজমপুর শাহী মসজিদ
দিনাজপুর ভ্রমণ: রতনপুর জমিদার বাড়ি বা রখুনি কান্ত জমিদার বাড়ি, স্বপ্নপুরী, কাঠের সেতু, সীতাকোট বিহার
=================================================================
২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অনেকগুলির অবস্থা বেশ খারাপ।
কিছু কিছু একেবারেই হারিয়ে গেছে।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
প্রেক্ষা বলেছেন: জমিদার বাড়ি দেখলেই মনের মধ্যে একটা ভূত ভূত ব্যাপার চলে আসে
২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হা হায়!! তা কেনো!!
কতো চমৎকার চমৎকার বাড়ি ছিলো।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইসব বাড়ি দেখলে জমিদারদের খাজনা বাজনা মনে পড়ে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার লোভ হয়, এমন বাড়ির মালিক হবার।
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০০
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: খুব সু্ন্দর পোস্ট।
আপনার ক্যামেরার কনফিগারেশন টা কি দেয়া যাবে?
আর আপনার ফটোগ্রাফির উপর কি কোন কোর্স আছে? জানালে কৃতজ্ঞ থাকতাম।
২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আদিতে বেড়াবার সময় আদি কালের রিল ক্যামেরা ব্যবহার করতার। পরে মোবাইলেও ছবি তুলেছি, এখনো তুলি।
প্রথম Nikon D800 D-SLR Camera ব্যবহার করি।
এখন Nikon D3400 D-SLR Camera ব্যবহার করতেছি।
ফটোগ্রাফির উপর কোনো কোর্স করি নাই। আমি ফটোগ্রাফার নই। বেড়াবার স্মৃতি ধরে রাখার জন্য ছবি তুলে রাখি।
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪২
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বৃটিশ আমলের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথার নিদর্শন এই জমিদার বাড়িগুলো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার কাছে অতীতের মননের নিদর্শন।
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবি ও পরিচয় পর্বে পোস্টটি খুব ভালো লেগেছে। একটুকরো সাবেকিয়ানা দেখার সুযোগ পেলাম।++
ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে প্রথম লাইক।
শুভকামনা জানবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:০৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: জমিদার নেই। কিন্তু বাড়ি গুলো রয়ে গেছে।