নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। ফুলের নাম : বাসর লতা
অন্যান্য নাম : Clock Vine, Lady’s Slipper Vine, Brick & Butter Vine, Dolls’ Shoes, Mysore Clock Vine
ইংরেজি নাম : Mysore trumpetvine, Indian clock vine
বৈজ্ঞানিক নাম : Thunbergia mysorensis
আদিভূমি : দক্ষিণ ভারত
গাছের ধরন : বহুবর্ষজীবী বাগানের সৌন্দর্য বর্ধনকারী লতা উদ্ভিদ
গাছের উচ্চতা : ৩০ থেকে ৩৫ ফুট
গাছের বৃদ্ধির হার : দ্রুত বর্ধনশীল
গাছে কাঁটা : নেই
ফুল ফোটার সময় : শীতের মাঝামাঝি থেকে বসন্তের শেষ পর্যন্ত বেশী ফুটলেও প্রায় সারা বছরই ফুল ফুটে কম-বেশী।
ফুল ফুটার ধরন : দীর্ঘস্থায়ী ফুল, পর্যায়ক্রমে ফুটে।
ফুলের রং : ফুলের ভিতরে উজ্জ্বল হলুদ এবং বাইরে লালেচে বাদামী থেকে খয়ড়ী
ফুলের ঘ্রান : গন্ধহীন
ফল : খাওয়ার অযোগ্য
ফলের রং : কালচে সবুজ, অনেকটা বুলেটের মত দেখতে
ফলের ঘ্রান : নেই
পাতা : গাঢ় সবুজ অনেকটা পানের মত দেখতে
আকর্ষিত হয় : ফুলের মধুর কারণে হামিংবোর্ড ও অন্যান্য পোকামাকড় আকর্ষিত হয়
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, ময়মনসিংহ
তারিখ : ৮/১২/২০১৭ ইং
আরো কিছু তথ্য : মাচা করে দিলে এই লতা গাছটি মাচার উপরে ছড়িয়ে পরে এবং মাচার নিচে ফুলের ঝুলন্ত মঞ্জুরি দেখা দেয়। ফলে বাসর লতা নামটা এর সাথে চমৎকার মানিয়ে গেছে। তাছাড়া মঞ্জুরির এক-একটি ফুল দেখতে পুতুলের ছোট জুতারমত বলে এর ইংরেজী নাম Dolls’ Shoes রাখাটাও স্বার্থক।
২। ফুলের নাম : বাসর লতা
অন্যান্য নাম : Clock Vine, Lady’s Slipper Vine, Brick & Butter Vine, Dolls’ Shoes, Mysore Clock Vine
ইংরেজি নাম : Mysore trumpetvine, Indian clock vine
বৈজ্ঞানিক নাম : Thunbergia mysorensis
৩। ফুলের নাম : অশোক ফুল
ইংরেজি নাম : Yellow Ashok, Yellow Saraca ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Saraca asoca।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
তারিখ : ০৬/০৩/২০১৭ ইং
৪। ফুলের নাম : লাল পপী ফুল
ইংরেজী নাম : Red Poppy
বৈজ্ঞানিক নাম : Papaver Rhoeas
ছবি তোলার স্থান : মোঘল গার্ডেন, শ্রীনগর, কাশ্মীর, ভারত।
তারিখ : ২৮/০৫/২০১৫ ইং
বেলজিয়াম জাতীয় ফুল এই লাল পপী
৫। ফুলের নাম : টিউলিপ
ইংরেজী নাম : Tulip
বৈজ্ঞানিক নাম : Tulipa
ছবি তোলার স্থান : মোঘল গার্ডেন, শ্রীনগর, কাশ্মীর, ভারত।
তারিখ : ২৮/০৫/২০১৫ ইং
হল্যান্ড/নেদারল্যান্ডস এবং হাঙ্গেরি এর জাতীয় ফুল এই টিউলিপ
৬। ফুলের নাম : চা ফুল
ইংরেজি নাম : tea
বৈজ্ঞানিক নাম : Camellia sinensis
ছবি তোলার স্থান : মাধবপুর লেক চাবাগান, শ্রীমঙ্গল।
তারিখ : ১৯/১০/২০১৪ ইং
৭। ফুলের নাম : লতা পারুল
অন্যান্য নাম : পারুল লতা, নীল-পারুল, রসুন্ধি, রসুন্ধি-লতা, নীলঘণ্টা, ইত্যাদি
ইংরেজি নাম : Garlic Vine, Wild Garlic, Amethyst Vine, Fake garlic, False garlic, Purple garlic ইত্যাদি
বৈজ্ঞানিক নাম : Mansoa alliacea
আদিভূমি : দক্ষিণ আমেরিকা
গাছের ধরন : শোভা বর্ধক, চিরহরিৎ, শক্ত, লতানো গুল্ম জাতিয় উদ্ভিদ
গাছের উচ্চতা : ৮ থেকে ১০ ফুট
গাছের বৃদ্ধির হার : দ্রুত
গাছে কাঁটা : নেই
ফুল : ফুলটিকে দেখতে ছোট আকারের ঢোলকলমির বা মাইক ফুলের মত। ফুলের দল ফানেলের মত। পাপড়ি ৫টি, মুক্ত ও গোল।
ফুল ফোটার সময় : বছরে দুইবার হেমন্ত, শীত ও বসন্তে প্রচুর ফুল ফোটে।
ফুল ফুটার ধরন : থোকা থোকা ফুল ফোটে, ফুল দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ফুলের রং : কলির চূড়ায় গাঢ় বেগুনি ও গোড়ার দিকে ধীরে হালকা বেগুনি। ফুল সাদা ও বেগুনির মিশেল।
ফুলের ঘ্রান : ঘ্রানহীন
পাতা : উজ্জ্বল সবুজ রং পাতা হয়। পাতা কচলালে রসুনের মত গন্ধ ছড়ায়।
আকর্ষিত হয় : মৌটুসি পাখি ও প্রজাপতি
ছবি তোলার স্থান : আতিয়া মসজিদের সামনে, দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
ছবি তোলার তারিখ : ২৩/০৫/২০১৪ইং
আরো কিছু তথ্য : এদের পাতায় রসুনের গন্ধ থাকায় এদেরকে রসুন্ধি নামেও ডাকা হয়। এর ইংরেজী নাম করনের কারণও পাতার এই গন্ধ। কলমে এবং শিকড় থেকে চারা গজায়। অন্য কোন গাছ বা মাচায় আশ্রয় নিয়ে ঝোপআকৃতি হয়ে উঠে। গেইটের উপরে চমৎকার হয়।
৮। ফুলের নাম : লতা পারুল
অন্যান্য নাম : পারুল লতা, নীল-পারুল, রসুন্ধি, রসুন্ধি-লতা, নীলঘণ্টা, ইত্যাদি
ইংরেজি নাম : Garlic Vine, Wild Garlic, Amethyst Vine, Fake garlic, False garlic, Purple garlic ইত্যাদি
বৈজ্ঞানিক নাম : Mansoa alliacea
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, ময়মনসিংহ
তারিখ : ৮/১২/২০১৭ ইং
৯। ফুলের নাম : লতা পারুল
অন্যান্য নাম : পারুল লতা, নীল-পারুল, রসুন্ধি, রসুন্ধি-লতা, নীলঘণ্টা, ইত্যাদি
ইংরেজি নাম : Garlic Vine, Wild Garlic, Amethyst Vine, Fake garlic, False garlic, Purple garlic ইত্যাদি
বৈজ্ঞানিক নাম : Mansoa alliacea
ছবি তোলার স্থান : আতিয়া মসজিদের সামনে, দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
ছবি তোলার তারিখ : ২৩/০৫/২০১৪ইং
১০। ফুলের নাম: গাঁদা
অন্যান্য নাম : গন্ধা, গেন্ধা, গেনদা ইত্যাদি
ইংরেজি নাম : African Marigold, American Marigold
বৈজ্ঞানিক নাম : Tagetes erecta
আদিভূমি : মেক্সিকো এবং মধ্য আমেরিকা
গাছের ধরন : বর্ষজীবী, দ্বিবীজপত্রী, গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের গুল্ম জাতীয় শোভাবর্ধনকারী ফুলগাছ।
গাছের উচ্চতা : ১ ফুট থেকে ৪ ফুট
গাছের বৃদ্ধির হার : দ্রুত বর্ধনশীল
গাছে কাঁটা : নেই
ফুল : গাঁদা ফুল বিভিন্ন জাতের দেখা যায়।
ফুল ফোটার সময় : প্রধানত শীত কাল, তবে বর্তমানে সারাবছর ফুল ফোটার উপযোগী জাত রয়েছে।
ফুল ফুটার ধরন : ফুল পর্যায়ক্রমে ফুটে এং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ফুলের রং : বিভিন্ন রঙের দেখা যায়, সাধারণত উজ্জল হলুদ ও কমলা হলুদ হয়ে থাকে।
ফুলের ঘ্রান : সুগন্ধি যুক্ত।
ফল : হয় না।
পাতা : গাঢ় সবুজ, গাছের পাতা বা ডাল কচলালে গন্ধ ছড়ায়।
আকর্ষিত হয় : প্রজাপতি, ছোট পতঙ্গ।
ছবি তোলার স্থান : নাগরি, কালিগঞ্জ।
তারিখ : ১৪/১১/২০১৭ ইং
আরো কিছু তথ্য : এটি ঔষধীগুণ সমৃদ্ধ গাছ। ক্ষত স্থানের রক্তপাত বন্ধের জন্য এখনো গ্রামে এর পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়। বাগানের শোভা বর্ধন ছাড়াও বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠান, পূজা-পার্বন ও গৃহসজ্জায় এর ব্যাপক ব্যবহার হয়।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
বর্ষাযাপন’ কবিতাটা পড়া হয়নি। আসলে আমি কবিতা খুব একটা পড়ি না।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: ভালো লিখেছেন। চিত্রগুলিও সুন্দর।
লেখকে অশেষ ধন্যবাদ।
পরবর্তী পর্বের প্রত্যাশায় রইলাম।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আবারো সুন্দর | বাংলা সাহিত্যে এতো পড়া পরুল ফুল ! কিন্তু চিনতাম না ফুলটা | এই প্রথম চিনলাম পারুল ফুলের ছবি | টিউলিপ দেখতে সবসময়ই সুন্দর -গন্ধ নেই কিন্তু খুব সুন্দর লাগে আমার সব সময়ই |
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাংলা সাহিত্যের পারুল আর এই পারুল ভিন্ন ফুল।
বাংলা সাহিত্যে যে পারুলের কথা বলা হয় সেটা বৃক্ষ যাতিয়া উদ্ভিদ আর এটা লতানো গাছ। এর নাম লতা পারুল।
৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: বৃক্ষ যাতিয়া পারুলের একটা ফটো কখনো দেবেন ব্লগে আপনার কাছে থাকলে | ওই পারুল ফুলটাও কখনো দেখেছি কি না জানিনা |
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পারুল ফুল দেখার সুযোগ এখনো আমার হয়নি। যতদূর জানি পারুল বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বেই বিলুপ্ত প্রায় বৃক্ষ।
কয়েক বছর আগে ময়মনসিংহ বোটানিক্যাল গার্ডেনে নাম নাজানা একটি গাছে বিচিত্র পেচানো সজনের মত ফলের ছবি তুলেছিলাম। পরে জানতে পারি সেটি পারুল গাছের ফল। কিছু দিন আগে গিয়ে ছিলাম, ফুলের দেখা পাই নি।
নেট থেকে সংগ্রহ করা পারুলের ছবি দেখুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: গুড পোষ্ট।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দীর্ঘ অবসরময় বর্ষা কি করে কাটাবেন সে নিয়ে খুব ভাবনায় পড়ে গেলেন। ভেবে ভেবে বর্ষা কাটাবার জন্য কাজের ফিরিস্তি দিয়ে লিখলেন একটি দীর্ঘ কবিতা-’বর্ষাযাপন’।
বর্ষাযাপন’ কবিতাটা পড়েছেন?