নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জবা আমাদের অতি পরিচিত একটি ফুল। এককালে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই জবা ফুলের গাছ দেখতে পাওয়া যেত। বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে এই গাছ থাকতোই।
Common Name : Chinese hibiscus, China rose, Hawaiian hibiscus, shoeblackplant ইত্যাদি
Scientific Name : Hibiscus rosa-sinensis
কিছুদিন আগে "ঝুমকো জবা" শিরনামে বেশ কিছু ঝুমকো জবা ফুলের ছবি দিয়েছিলাম। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু পঞ্চমুখী বজা ফুলের ছবি।
পঞ্চমুখী জবা
জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা জবা ইত্যাদি। এদের মধ্যে একটি বিশেষ জবা হচ্ছে পঞ্চমুখী জবা। সাধারন জবা দেখে পঞ্চমুখী জবা দেখতে বেশ আলাদা। কারণ একে দেখে মনে হবে কয়েকটি জবা একসাথে হয়ে আছে, আসলে সেখানে কিন্তু একটি জবাই থাকে। পঞ্চমুখী বজার মতোই দেখতে আরেকটি জবা রয়েছে যাকে বলাহয় বহুদল জবা। আগামী কোন একদিন বহুদল জবার কিছু ছবিও হাজির করার ইচ্ছে রইলো।
জবা ফুলে নানান ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে। ফুল, পাপড়ি ও গাছের ছালও ঔষধি গুনসম্পন্ন। চোখ ওঠা রোগ দূর করতে, সর্দি ও কাশিতে, চুলের বৃদ্ধির জন্য, হাতের তালুতে চামড়া উঠা ইত্যাদি রোগের ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে।
জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম বা ঝোপ জতীয় গাছ। সাধারণত: সাত আট ফুট উচ্চতায় হয় থাকে। এর পাতাগুলি চকচকে ও করাতের মত খাজকাটা হয়। জবা গাছের ডাল বর্ষা কালে সেঁত স্যাঁতে মাটিতে রোপন করে সহজেই বংশবিস্তার করা সম্ভব। জবা গাছ আবাদী ও অনাবাদী বনজ সব ধরনের হয়ে থাক।
ছবি তোলার স্থান : মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেন, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/১১/২০১৭ ইং
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া,
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা,
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া মন্তব্যের জন্য্
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৩
সকাল রয় বলেছেন: বহুদল জবা দেখার অপেক্ষায়
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এসে যাবে অচিরেই।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
অলিউর রহমান খান বলেছেন: ছবিগুলো অপূর্ব হয়েছে জনাব। খুব সুন্দর পটোগ্রাফি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া প্রসংশার জন্যে খান সাহেব।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো দেখে চোখ দুটো জুড়িয়ে গেল! ছবিগুলোর সাথে সেগুলো কোথায় তুলেছেন, সেটা জানানোর জন্য আরও বেশী ভাল লাগলো।
পোস্টে প্রথম ভাল লাগা+ +
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আহসান ভাই।
শুকরিয়া ভালো লাগা জানানোর জন্যেও।
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বাহ চমৎকার হয়েছে , ভাল লাগা ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া মন্তব্যের জন্য
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৯
চানাচুর বলেছেন: এই রক্তজবা দিয়েই পূজা হয়
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এটা রক্ত জবা না। এটার নাম পঞ্চমুখী জবা।
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
সামিয়া বলেছেন: দারুন পোস্ট। ভাললাগলো জবা।।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জবার ছবি দেখে একটি বইয়ের কথা মনে পরল। রক্ত জবাদের কেউ ভালবাসে নি।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই প্রথম নাম শুনলাম।
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
করুণাধারা বলেছেন: জবাফুলের এত সুন্দর ছবি আগে দেখিনি!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রশংসা না টিকটারি!!
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১০
করুণাধারা বলেছেন: নির্ভেজাল প্রশংসা। ছবি খুব ভাল হয়েছে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার ছবি।