নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জবা আমাদের অতি পরিচিত একটি ফুল। এককালে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই জবা ফুলের গাছ দেখতে পাওয়া যেত। বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে এই গাছ থাকতোই।
ঝুমকো জবা
জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা জবা ইত্যাদি। এদের মধ্যে একটি বিশেষ জবা হচ্ছে ঝুমকো জবা বা ঝুমকা জবা। এটি দেখতে অনেকটাই ঝুমকার মতো বলেই এই নামকরণ করা হয়েছে।
Common Name : Fringed Rosemallow, Japanese lantern, Coral hibiscus, Spider hibiscus ইত্যাদি।
Scientific Name : Hibiscus schizopetalous.
সাধারণ জবা ফুল থেকে এই ঝুমবো জবা অনেকটাই ভিন্নতর হয় দেখতে। এটি ডালের আগায় ঝুলন্ত হয়ে ফুটে। ৫টি পাপড়ি থাকে প্রতিটি ফুলে। পাপড়িগুলি উপরের দিকে বাঁকা আর কিনার ঝালরের মতো কাটাকাটা থাকে। পরাগদন্ড বেশ লম্বা হয় এবং ফুলের নিচে ঝুলে থাকে।
জবা ফুলে নানান ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে। ফুল, পাপড়ি ও গাছের ছালও ঔষধি গুনসম্পন্ন। চোখ ওঠা রোগ দূর করতে, সর্দি ও কাশিতে, চুলের বৃদ্ধির জন্য, হাতের তালুতে চামড়া উঠা ইত্যাদি রোগের ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে।
জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম বা ঝোপ জতীয় গাছ। সাধারণত: সাত আট ফুট উচ্চতায় হয় থাকে। এর পাতাগুলি চকচকে ও করাতের মত খাজকাটা হয়। জবা গাছের ডাল বর্ষা কালে সেঁত স্যাঁতে মাটিতে রোপন করে সহজেই বংশবিস্তার করা সম্ভব। জবা গাছ আবাদী ও অনাবাদী বনজ সব ধরনের হয়ে থাক।
ঝুমকো জবা : ফররুখ আহমদ
ঝুমকো জবা বনের দুল
উঠল ফুটে বনের ফুল।
সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে,
ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে।
সেই দুলুনির তালে তালে,
মন উড়ে যায় ডালে ডালে।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় বেরাতে গিয়ে বেশ কিছু সাদা জবা ফুলের ছবি তুলেছি আমি। তাদের মধ্যে থেকে এই ৫টি ঝুমকো জবার ছবি রইলো।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঠগোলাপ, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কুর্চি, কুরচি, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, জংলি টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দদ্রুমর্দন, দাদমারী, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, দুপুরমনি, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীলাতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্তপুষ্পিকা, রক্ত শিমুল, রক্ত কমল, রক্তচূড়া
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল কমল, লাল শিমুল
শটি ফুল, শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুভদ্রা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে, সোর্ড লিলি, সাদিমুদি
হাতি জোলাপ, হলুদ জবা
অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, পারিজাতের পরিচয়, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া প্রশংসার জন্য।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার ছবি তোলার হাত অসাধারণ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ। যদিও এই প্রশংসাটা একটু বেশী হয়ে গেছে।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
রেজাউল করিম সাগর বলেছেন: জবা ফুল অনেক পছন্দের । ভাল লেগেছে পোস্টটা।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বাহ বেশ সুন্দর
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনেক দিন পর এতগুলো জবা ফুলের ফটো দেখলাম |সুন্দর ফটোগুলো দেখতে দেখতে মনে হলো ফুলগুলো যেন ফটো নয়, সত্যি | আমাদের বাসায় ছিল একটা জবা ফুলের গাছ | রক্তের মতো লাল ছিল সেটা | আপনার ফটোগুলোর কোনটার সাথে আমাদের বাসার জবা ফুলের মিল ছিল সেটা অবশ্য এখন আর বলতে পারছি না | খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটা |
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রথম ছবিটা আশ্চর্যরকম সুন্দর!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া প্রশংসার জন্য।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
আখেনাটেন বলেছেন: জবাফুল দেখার জন্য আসলাম। কিন্তু দেখা যাচ্ছে না। কারণ কি?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তেমন কোন সমস্যাতো দেখছি না। ছবি তো দেখা যাচ্ছে।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩০
আখেনাটেন বলেছেন: গুগল ক্রোম থেকে ব্রাউজ করছি। ছবি আসছে না।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি কিন্তু গুগল ক্রেম থেকেই দেখতে পাচ্ছি।
তবে কোনো কারণে নেটের স্পিড মারাত্মক খারাপ হয়ে আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ যতসব ছবি!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।