নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার যেকোন স্থান থেকে যাত্রাবাড়ী পৌছে ফুটঅভার ব্রীজের দক্ষিণ দিকের পোস্তাগোলাগামী রাস্তা দিয়ে একটু সামনে এগুলেই পাওয়া যাবে মাওয়া বাসষ্ট্যান্ড। এখান থেকে প্রতি ৫ থেকে ১০ মিনিট অন্তর অন্তর বিভিন্ন পরিবহন কোম্পানির বাস ছেড়ে যায় মাওয়ার উদ্দেশ্যে। আনন্দ, ইঁলিশ, গুন-গুন ইত্যাদি পরিবহনে মাওয়া যেতে বাস ভাড়া লাগবে কম-বেশী ৫০ টাকা । ৫০ টাকার বিনিময়ে প্রায় ৩৫ কি.মি. পারি দিয়ে মাওয়া ফেরী ঘাটে পৌছতে সময় লাগবে ঘন্টাখানেক।
নিশ্চিন্তে চড়ে বসুন যে কোন একটা বাসে। ইচ্ছে করলে সকাল কিংবা দুপুরে রওনা হয়ে বিকেলটা মাওয়ার পদ্মা পাড়ে কাটিয়ে সন্ধ্যার পরপরই ফিরে আসা যায় ঢাকাতে। যাত্রাবাড়ি ছাড়া গুলিস্থান থেকেও মাওয়ার সরাসরি বাস পাওয়া যায়। এখান থেকেও ভাড়া একই পরিমান লাগলেও সময় একটু বেশী লাগ।
বাস শহরের কোলাহল পার হয়ে কিছুটা পথ এগিয়ে গেলেই দেখা যাবে রাস্তার দুপাশে দিগন্ত বৃস্তিত ধূঁধূঁ সাদা বালির মাঠ। কিছুদিন আগেই এই বালির মাঠগুলি ছিলো সবুজ ধান খেত। বর্ষায় এই ধান খেত হয়ে যেত স্বচ্ছ জলের বিল। কিন্তু জমিখেঁকো কিছু কোম্পানির আবাসন প্রকল্পের চাপে আজ আর সেই বিলের চিহ্ন মাত্র নেই। আজও এই বালির মাঠের ঠাঁসবুনটের চাঁপ উপ্যো করে কিছু কিছু ফসলের মাঠ টিকে আছে ধুঁকতে ধুঁকতে। এখনো টিকে আছে কিছু গ্রাম বাংলার চিরায়ত প্রাকৃতিক পরিবেশ। বাসের জানলার পাশে বসে এই সব দেখতে দেখতেই পৌছে যাবেন মাওয়া ফেরিঘাট।
বাস থেকে নামতেই রাস্তার পাশে দেখা যাবে অসংখ্য রেস্টুরেন্ট যারা ভাতের হোটেল নামেই বেশি পরিচিত। উপরে টিনের চালা আর তিনদিকে টিনের দেয়াল দেয়া এই সব রেস্টুরেন্ট দেখতে যেমনই মনে হোকনা কেন, এখানকার গরম ভাত আর গরম গরম ভাঁজা পদ্মার টাটকা ইঁলিশের স্বাদই আলাদা। পরিবেশটি যেমন আলাদা তেমনি এই ভোজনের আনন্দ আর স্বাদও আবশ্যই আলাদা।
মাওয়া ফেরিঘাটের উত্তর দিকে নদীর পাড়দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে যাওয়া যায় অনেক দূরে। নদীর পাড় দিয়ে হাঁটার সময় একপাশে থাকবে রূপালী পদ্মা আর অন্যপাশে থাকবে সবুজে ঘেঁড়া গ্রাম। ইচ্ছে করলেই ঢুকে পরা যায় গ্রামের ভেতরে। ছায়া সুনিভির গাছগাছালিতে ঢাকা চমৎকার একটি গ্রাম দেখে নেয়া যাবে ঘন্টাখানেক পাঁয়ে হেঁটেই। নিশ্চয়াতা দিয়ে বলতে পারি গ্রামকে গ্রাম হিসেবেই পাবেন এখানে। শহরের কোলাহল আর যান্ত্রিকতা মুক্ত এই গ্রাম অবশ্যই সবার ভালো লাগবে।
দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যার আগে পর্যন্ত নদীতে থাকবে সূর্যের রূপালী ঝিলিক। মৃদু বাতাসে নদীর জলে ছোট ছোট রূপালী ঢেউ ঝলকে দেয় চোখ। নদীর ঘাটে দেখা যাবে অসংখ্য স্পিডবোড। ইচ্ছে করলেই ১৫০টাকার বিনিময়ে ১৫-২০মিনিটে ¯স্পিডবোডে চড়ে পার হয়ে যাওয়া যায় নদী। ফেরী ঘাটে আরো দেখা যায় ফেরীর আনাগোনা আর তাতে করে গাড়ীদের নদী পারাপার। মন চাইলে এই ফেরিতেও চড়ে বসা যায়, তবে ফেরী ছেড়েদেবার আগে আগেই নেমে পরতে হবে।
নদীপারের গ্রামের মানুষ আর ছোট ছেলে-মেয়েরা দুপুরে স্নান সেরে নেয় এই নদীরই বুকে। তাদের দেখলে নিজেরই ইচ্ছে করে নদীতে ঝাপিয়ে পরে তাদের সঙ্গী হয়ে যেতে। দেখা যাবে অসংখ্য জেলে নৌকো বাঁধা আছে পদ্মা পারে, হয়তো রাতের বেলা এই নৌকোই ছেড়ে যাবে রূপলী ইঁলিশ ধরতে। নদীতে দেখা যাবে ছোট্ট ছোট্ট নৌকা নিয়ে জেলেরা মাছ ধরছে।
দেখতে পাবেন আপনার সামনে দিয়েই নৌকো থেকে নামানো হচ্ছে সদ্য ধরে আনা পদ্মার হরেকরকম টাটকা মাছ আর সেই সাথে রূপালী ইঁলিশ। ইচ্ছে করলে একটু দামাদামি করে কিনে নিতে পারেন এই টাটকা মাছগুলী থেকে আপনার পছন্দমতো যে কোনো পারিমান।
দুপুর পেরিয়ে বিকেল গড়িয়ে সূর্য যখন পাটে বসতে চলে তখন ম্লান সূর্যের সোনালী ছায়া পরে নদীর বুকে। চমৎকার সেই মূহুর্ত। নদীর জলে যেন তরল সোনা মিশিয়ে দিয়েছে প্রকৃতি। নদীর উপর দিয়ে একলা নিঃসঙ্গ কোনা বক বা এক ঝাঁক গাংচিল উড়ে যায় তার রাতের আশ্রয়ের দিকে।
এবার আমাদেরও ফেরার পালা। ফেরী ঘাটের কাছেই বাসষ্ট্যান্ড থেকে যেকোন বাসের টিকিট কেটে চড়ে বসুন বাসে। ঘন্টা খানেক পরে পৌছে যাবেন ঢাকা যাত্রাবাড়ি বা গুলিস্থান।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: অসাধারন বর্ণনা। আমিও এরকম ঢুঁ মেরেছি। তখন অবশ্য ভাপা পিঠা আর তাজা ইলিশ ছিল।
আমন্ত্রন রইলো। একদিন। আমার বোটে
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কোথায় আপনার বোট? আসবো কিন্তু।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
জুন বলেছেন: আমার আম্মার দেশ মাওয়া ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার তেমন কেউ দূরে নেই।
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পদ্মা পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার শখটা উৎসাহ পেল আপনার অসাধারণ উপস্থাপনার কারনের।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সময় করে বেরিয়ে আসুন, শুভকামনা রইলো।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
এসব চলবে না..... বলেছেন: মাঝে মাঝেই গিয়ে ঘুরে আসি।
কষ্ট লাগে মিরপুর থেকে গুলিস্তান যাইতে আর ফিরে আসতে। বাকিটুকু অসাধারন।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কথা সত্য। বাড্ডা থেকে পোস্তগলা যেতে যে সময় লাগে সেখান থেকে মাওয়া যেতে ততটাই লাগে।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা এবং সুন্দর সব ছবি দেখে যাবার ইচ্ছে হলো।
পোস্টে প্লাস।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুভকামনা রইলো, সময় করে বেরিয়ে পরুন।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: জুন বলেছেন: আমার আম্মার দেশ মাওয়া ।
জুনের আম্মার দেশ মাওয়া !!!!
পাসপোর্ট লাগবে ওই দেশে যেতে !!
ভিসা কোথায় পওয়া যাবে, জানেন কেউ ?
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হা হা হা
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
সাইফুর রহমান পায়েল বলেছেন: ভাই, আমি প্রতিবার যখন গ্রামে যাই তখন মাওয়া হয়েই যাই এবং আসি। ঘুরতে পদ্মা রিসোর্টও গিয়েছি মাওয়ার উপর দিয়ে। স্পীড বোডে চরেছি, লঞ্চ দিয়ে নদী পার হয়েছি। মাছ খেয়েছি, কিন্তু কখনও আপনার মত করে ঘুরতে যাওয়া হয়নি। আসলেই তো একদিন প্লান করে সারাদিন ঘোরা গেলে খারাপ হয়না। দুপুরে গোসলের আগে পর্যন্ত গ্রামে ঘুরে, বাচ্ছাদের সাথে সেই আগের মত নদীতে ঝাপাঝাপি করে নদীর ইলিশ মাছ দিয়ে ভাত, সাথে ডাল। তার পরে নৌকোতে করে কিছুক্ষন নদীতে ভ্রমন দিয়ে সন্ধ্যেরে পরে ফিরে আসলে মন্দ হয় না।
আপনার এই পোস্ট দেখে সেখানে একদিন বেড়াতে যাওয়ার প্লান করব। ঈদের পরেই। যারা যেতে ইচ্ছুক তাদের জন্য একটা খরচের ধারনা দেই।
যেতে আসতে লাগবে ১৫০ টাকার নিচে। দুপুরে খেতে মাছ ভাত ডাল ১০০ টাকার নিচে। বোটে করে নদী পার হতে ১৫০ টাকা, মোটামুটি ৩০ মিনিট লাগে। লঞ্চে গেলে ৫০ টাকা, ১ ঘন্টার একটু বেশি সময় লাগবে। ফেরি তে গেলে আসলে কোন ভাড়া লাগে না। ২ ঘন্টার মত লাগবে পার হতে।
স্থানীয় নৌকা ঘন্টা হিসেবে ভাড়া নিতে পারেন, কত লাগবে ঠিক জানিনা। দামাদামি করে নিবেন।
ঢাকার গুলিস্থান থেকে অনেক বাস যায়, ভিআইপি, বিআরটিসি, ইলিশ ইত্যাদি গুলিস্তান থেকে মাওয়া যায়। স্বাধীন মিরপুর থেকে মাওয়া যায়, ভাড়া জানা নেই। প্রচেষ্টা সম্ভবত উত্তরা থেকে বাড্ডা হয়ে মাওয়া যায়। ভাড়া জানিনা।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো প্লান করেছেন।
প্রচেষ্টা ভাড়া মনে হয় ৬০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় ঘুরে এলাম মাওয়া । সুন্দর !
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
কীর্তন কানাই বলেছেন: হারিয়ে গিয়েছিলাম কিছুক্ষণের জন্যে, তবে একদিন সত্যিই হারিয়ে যেতে চাই এই সৌন্দর্যে। লেখণিটা ভালো ছিলো।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শ্রীনগর থেকে ডানে মোড় নিলে চলে যেতে পারতেন আমাদের দোহারে। আহা কি এ জায়গাং গেলে বুঝতেন। মাওয়ার চেয়ে আরো অনেক বেশী সুন্দর।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দোহারে যাওয়ার ইচ্ছে আছে খুব। শুনেছি এখানে পদ্মা নাকি খুব তেজি।
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন: আমার আব্বার দেশ অর্থাৎ আমাদের দেশ দোহার @মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসেন
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আবারও দেশ বললেন আপু!!! নূর ভাইতো আবার পাসপোর্ট ভিসার খোঁজ লাগাবে।
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জুনঃ আপু, চলে আসুন মৈনট ঘাট। অনেক সুন্দর জায়গা। মনে হবে মিনি কক্স বাজার।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কিছুদিন আগে মৈনট ঘাট এর নাম শুনেছি। যাব যাব।
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মৈনট ঘাটের লোকেশনটা দিতে পারেন?
১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৯
স্যার সাকিব ইফতেখার বলেছেন: ধন্যবাদ :-)
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট +++
মৈনাট ঘাট বেড়িয়ে আসতে পারেন, সেটা কিন্তু বেশ কয়েকবছর ধরে ছোট কক্সবাজার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঐ দিকে যাওয়া হয় নাই, সুযোগ পেলে হয়তো ঈদের পরেই বেরিয়ে আসতে পারি।
১৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিক্রমপুর আমার জেলা,স্বপ্নে মননে।।
ছবিব্লগে ভাললাগা।। বহুদুর থেকে দখলাম বলে।।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:২৯
সতন্ত্র সাইলেন্সার বলেছেন: সুন্দর হইছে
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: বিক্রমপুর অনেক সুন্দর জায়গা । লেখকের ছবি এবং বর্ণনা সুন্দর । স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুর বাড়ি ,মাওয়া শ্রীনগর ,ইদ্রাকপুর কেল্লা , মুনশিগঞ্জ ধলেশ্বরী নদী , পদ্মা রিসোর্ট অনেক জায়গা গুলো আমি ঘুরেছি অভিজাত ঐতিহ্য । লেখকের লেখাটা পরে সব মনে পড়ে গেল। অনেক শুভ কামনা ।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমার তো বাকি থাকা বেড়ানোর যায়গাগুলিতে যেতে ইচ্ছে করছে।
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: বিক্রমপুর অনেক সুন্দর জায়গা ।
দুঃখ হলো, এই বিক্রমপুর এখন ইতিহাস !!
ইতিহাসের অতল গহ্বরে হারিয়ে গেছে বিক্রমপুর !!
যারা নিজেদেরকে এখনো বিক্রমপুরবাসী বলে ভাবেন
তারা আসলে দুঃখ বিলাসী !!
০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই কথা কেন বললেন ভাই?
২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।,
২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি আর আমার প্রিয় সুরঞ্জনার (হারিয়ে যাওয়া সুখ পাখি)এর শেষ প্লানটা ছিলো মাওয়া ফেরি ঘাট ভ্রমন।
প্লানটা প্লান-ই থেকে গেলো,মাঝ থেকে হারিয়ে গেলো সুখ পাখিটা।
আমি সিলেটি আর সুরঞ্জনা ঢাকার মেয়ে।
আমি সিলেট থেকে গিয়ে সুরঞ্জনাকে নিয়ে অনেক ঘুরে বেড়াতাম।
৫বছরে আমরা লালবাগ কেলা,রমনাপার্ক,কার্জন হল,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,জাদুগর,উদ্ভিদ উদ্যান,চিরিয়াখানা,সৃতিসৌদ্ধ্য,সংসদ ভবন,সহ অসংখ্য যায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি।
শুধু সফল হলনা সর্ব শেষ প্লানটা।
তার আগেই সব সৃত্বি হয়ে গেল।
আর আমি সেই সৃত্বি নিয়েই আজও ভেছে আছি।
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কোন মন্তব্য করতে অনিচ্ছুক।
২২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: অামার গ্রাম যে পর্যটন কেন্দ্র, এটা তো জানতাম না। ঐ পারে বিশাল চর, তারপর ২ঘন্টা হাঁটলে আরেকটা অগভীর নদী, তারপর আবার ১/২ ঘন্টা হাঁটলে মূল পদ্মা নদী। যাবেন ?
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি গাইড হলে অবশ্যই যাবো।
২৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কোন মন্তব্য করতে অনিচ্ছুক
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৩
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: শীতকালে যাব
০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি এই ঈদের পরে যেতে পারি
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০২
কাবিল বলেছেন: ছবিগুলো দারুন হইছে।
বর্ণনাও সুন্দর।