নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের প্রত্যাশাহীন এই শহরে থেকে যাক কিছু খুচরো কথা...

পদ্মপুকুর

একজন শভেনিস্ট ও স্মৃতিকাতর মানুষ

পদ্মপুকুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আকাশ গঙ্গার তারা অথবা মন, হাওয়ায় পেয়েছি তোর নাম...

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫


০১
মন নিয়ে পৃথিবীর শুরু থেকে গবেষণাতো আর কম হলো না, কিন্তু স্থির সিদ্ধান্তে কে-ই-বা কবে আসতে পারলো! আর পারেনি বলেই মনের গাণিতিক-জ্যামিতিক, বৈজ্ঞানিক-অবৈজ্ঞানিক, কাব্যিক-মনস্তাত্বিক বিশ্লেষণ সাহিত্যের অন্যতম উপাদান হয়ে আছে এখনও।

প্রফেসর জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশন ‘ওমিক্রণিক রুপান্তর’-এ ‘গ্রুনো রোবট’ নামে একটা গল্প আছে। এ গল্পে দেখা যায়, রোবোটিক্সের চূড়ান্ত উৎকর্ষের সময়ে বাহ্যিকভাবে দেখে মানুষ এবং মনুষ্যাকৃতির রোবটের মধ্যকার পার্থক্য বুঝতে পারা যখন অসম্ভব হয়ে পড়েছিলো, তখন এ ক্যাটেগরির রোবট উৎপাদনকারী একটা প্রতিষ্ঠানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক তার তরুণী ছাত্রী লানার মনজাগতিক স্টেটমেন্টের পরিবর্তন ঘটিয়ে সে চ্যালেঞ্জ জিতেছিলেন।

মানবমনের অকস্মাৎ স্টেটমেন্ট পরিবর্তিত হলে তা আরেকজন মানবসন্তানের পক্ষেই কেবল অনুধাবন করা সম্ভব, রোবট বা কোনো যন্ত্রের পক্ষে নয়। এক্ষেত্রে জরুরী এটা নয় যে সে পরিবর্তনের প্রকাশ তার মুখের আদলে বা ব্যবহারে ফুটে উঠবে।

যদিও ওই গল্পে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ওই চ্যালেঞ্জে জিতে গিয়েছিলেন, কিন্তু মানবমন সম্পর্কে শেষ কথা বলার কোনো প্রফেসর আজও তৈরী হয়নি। এ কারণেই ‘চন্দ্রবিন্দু’র অনিন্দ্য যখন গেয়ে ওঠেন ‘মন, হাওয়ায় পেয়েছি তোর নাম...’ তখন বেশ আবেগের বৃষ্টিতে ভেজা চলে কিছুক্ষণ; মন তো হাওয়াতেই পাওয়া যায়, হাওয়ার গান দিয়েই তো মনকে চিনতে পারা যায়।

এরকমই দখিনা হাওয়ায় অবগাহন করে, মনমহাজন যখন মনের কারিগর হয়ে ভেবেই নেয় যে মনের হদিস সে বের করে ফেলেছে, তখনই মনের গহীন কোণে নিরবে, নিভৃতে বেড়ে ওঠা কিছু অব্যক্ত কথারা জানিয়ে দেয়- রসো! এ যাত্রায় বহু রাস্তা এখনও বাকি আছে হে! পিকচার আভি বাকি হ্যয়।

মনের এ প্রচ্ছন্ন হুমকিতে থমকে গিয়ে তখন সত্যিই দেখা যায় কিছু মন রয়ে যায় রেললাইনের মত.... বহে সমান্তরাল। আজীবন চলে পাশাপাশি, হাসি-আনন্দ-ভালোলাগা ভাগাভাগি করে, কিন্তু ছোঁয়া হয়ে ওঠেনা কোনোদিনই। তখন অগত্যা বলাই যায়- ‘ভালো থেকো রেললাইন, প্রিয় সহযাত্রী আমার।’

এ রকম রেললাইন হয়ে যাওয়া মনের এক মিছিল তৈরী হয় তারুণ্যের শেষলগ্নে। কিছু কিছু তারা এ পৃথিবীর আকাশ ছেড়ে তখন হয়ে যায় অন্যজগতের। হয়ে যায় ‘স্বপ্নীল পৃথিবীর তারা’ বা ‘আকাশ গঙ্গার তারা’।


০২
সম্প্রতি ব্লগার মলাসইলমুইনা (ড.খন্দকার নাইমুল ইসলাম) এর প্রকাশিত ‘আকাশ গঙ্গার তারা’ বইটা কিনলাম এবং পড়লাম। কেনার কথা এজন্যই বলছি যে অনেকদিন কোনও বই কেনা হয়না, দীর্ঘবিরতির পর যখন দুটো বই কিনলাম, দুটোই এই ব্লগের দুজন সেরা ব্লগারের, যারা আমার কাছে অনেকটা ওই রেললাইনের মতই এবং আকাশ গঙ্গার তারা'র বেশ কয়েকটা গল্প আমাকে ওই মনোজাগতিক বিশ্লেষণ মনে করিয়ে দিয়ে রেললাইনে নিয়ে ঠেকালো।

আকাশ গঙ্গার তারা’য় বারোটা গল্প রয়েছে, যার বেশিরভাগই শেষবিচারে মানববনের রেললাইন হয়ে যাওয়ার গল্প। সে গল্পে ‘শ্বেতা’ নামটি বিভিন্ন চরিত্রে ঘুরেফিরে এসেছে। সাথে ‘স্বপ্নীল’ নামটাও এসেছে তিনটে গল্পে। প্রসঙ্গত এই নামটা আমার পছন্দের একটি নাম। নব্বুইয়ের দশকে যখন প্রথম লেখালেখিতে কিছুটা সাহস অর্জন করলাম; কিন্তু নাম প্রকাশের ভীরুতা বিদ্যমান, তখন আমি ‘স্বপ্নীল রিশান’ নামে ইনকিলাবে গল্প লিখতাম।

যাই হোক, ব্লগে ধুন্ধুমার টাইপের ফিচার বা নিবন্ধ লিখলেও আকাশ গঙ্গার তারা’য় গল্পগুলো যথেষ্ঠ শক্তিশালী; আমার গল্পের মত শুধু হাড্ডিচর্মসার নয় বরং গল্পে মাংশের পেলবতা ভালোই আছে বলেই আমার মনে হয়েছে। অনেকগুলো গল্প আমার ভালো লেগেছে, যেমন ‘জ্যোতিষি’। এ গল্পে কাহিনীর বিন্যাসে মুন্সীয়ানা আছে। জ্যোতিষী পড়তে পড়তে কিছুটা হুমায়ূনের ছায়া এসে পড়ে।

‘জাঙ্ক ইমেইল’ গল্পেও হুমায়ূনের প্রভাব স্পষ্ট; এমনকি হুমায়ূনের সম্ভবত ‘হোটেল গ্রেভার ইন’-এ ‘জাঙ্ক মেইল’ নামে একটা ছোটগল্পও আছে। 'হ্যালুসিনেশন’-এও হুমায়ূন চিঠিসহ প্রবলভাবে উপস্থিত। আমার কাছে এ গল্পটা ভালো লেগেছে। ‘উৎসব’ গল্পটা খারাপ না, কিন্তু সেটা খানিকটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে হওয়ায় ভালো লাগেনি। একইভাবে কয়েকটি গল্পে সামহ্যোয়ারইন ব্লগ বা ব্লগে লেখালেখির কথা এসেছে, আমার কাছে সেটা আরোপিত মনে হয়েছে; যদিও ’জলছবি’ ওয়ান অব দ্য বেস্ট ইন দ্য বুক।

‘সেলফোন’ গল্পের স্বপ্নীলকে ভালো লেগেছে, যেহেতু ডিপার্টমেন্টাল ক্রিকেট খেলতে গিয়ে জগন্নাথ হল মাঠে হাত পা ছড়ে ফেলার রেকর্ড আমার নিজেরই আছে। সর্বশেষ ‘ভালোবাসার ঘ্রাণ’ গল্পের থিমটাই ব্যতিক্রমী। একদমেই পড়ে যাওয়ার মত এই গল্পটা সবচে ভালো লেগেছে আমার।

০৩
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেছি। কলাভবনের চারতলায় এক জায়গায় মেয়েদের কমনরুম প্লাস ক্যান্টিনের খোঁজ পাওয়া গেলো, যেখানকার চা-সমুচা০সিঙ্গারা (এইটা দশটাকায় পাওয়া যেতো কিনা এখন আর মনে করতে পারছি না) আমাদের পছন্দের ছিলো। প্রায় ওখানে যেতাম খেতে। একদিন দেখি কমনরুমের সামনের করিডোরে ছোটখাটো একজন মানুষ আরেকজনের সাথে গল্প করছে। খেয়াল করতেই দেখি ‘দুর্জয়’। খুব সম্ভবত উনি তখন স্টুডেন্ট না। কিন্তু আমার বড় ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক অ্যাড-এ দুর্জয়ের সমসাময়িক, এবং নিজেও ডিপার্টমেন্টের খেলোয়াড় ছিলেন। তাই আমি জানতাম যে দুর্জয় পাবলিক অ্যাডে পড়তেন। সেলফোন গল্পে লেখা ইন্টার-ডিপার্টমেন্ট ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গল্প পড়ে দুর্জয়কে দেখার কথাটা মনে পড়ে গেলো।

দুর্জয়ের ওই স্মৃতি, সাথে লেখকের আমার নিজের ভাইয়ের ডিপার্টমেন্টের স্টুডেন্ট হওয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের হাওয়ায় পাওয়া মন নিয়ে লেখা গল্পগুলো তাই বেশ আপন আঙিনায় গেঁথে থাকলো। কিছুটা আত্মীয়তাবোধ পাওয়া গেলো। সবমিলিয়ে আকাশ গঙ্গার তারাও উপভোগ্যই হয়ে থাকলো।

গতকাল প্রিয় ব্লগার 'নীল আকাশ' এর একটা বুকরিভিউ দেখলাম। টিপিক্যাল বুকরিভিউ বলতে যা বোঝায়, সেরকমই। এমনকি তিনি বইয়ের কনটেন্ট ধরে ধরে মার্কিংও করেছেন। এই পোস্টটা 'আকাশ গঙ্গার তারা'র ওরকম কোনো রিভিউ না ধরে বরং পঠন পরবর্তী কথন ধরলেই ভালো হয়।

০৪
আগ্রহীদের জন্য চন্দ্রবিন্দু’র মন, আমার খুব বেশি পছন্দের একটা গান।

মন, হাওয়ায় পেয়েছি তোর নাম
মন, হাওয়ায় হারিয়ে ফেললাম
হাওয়া দিলো শিশিরানিটা, হাওয়া দিলো ডানা
হাওয়া দিলো ছেঁড়া স্যান্ডল, ভুল ঠিকানা, মন রে
হলুদ আলোয় হাওয়ার আবীর মাখলাম

মন, আলেয়া পরালো খালি হাত
মন, জাগেনা জাগেনা সারা রাত
জেগে থাকে ঘুম পাহাড়ের মন, কেমন আলো
দূরদেশে ফিকে হওয়া রাত, ডাক পাঠালো। মন রে
ঘুমের গোপনে তোমাকে আবার ডাকলাম

আদরের ডাক যদি মুছে
এই নাও কিছু ঘুম পাড়ানি গান আলগোছে
বোঝনা এটুকু শিলালিপি, মন রে..
ব্যাথার আদরে অবুঝ আঙ্গুল রাখলাম

মন, বুকের ভিতরে যে নরম
মন, ছুঁয়ো না ছুঁয়ো না এরকম
ছুঁয়ে দিলে বুক কুরে কুরে খায়, সোনা পোকা
বেপাড়ায় কাঁদবেনা এমা ছিঃ ছিঃ বোকা, মন রে
নাহয় পকেটে খুচরো পাথর রাখলাম



ছবিকৃতজ্ঞতা: www.pikist.com
ফটোগ্রাফার, অনাবিষ্কৃত

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

ওমেরা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনি ব্লগার মলাসইলমুইনার ( আমার ভাপুর ) আকাশগঙ্গার তারা পড়েছেন ও সুন্দর করে লিখেছেন । আমিও বইটা পড়ে শেষ করেছি আরো পড়ছি ।আমিও আমার মত লিখার আশা রাখছি । খুব খুশী হয়েছি অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: বাহ! আপনার ভাপু সম্পর্কিত পোস্ট দিতে না দিতেই আপনি উপস্থিত!!! একটা কিউরিসিটি জাগছে- উনি সম্পর্কিত পোস্ট হলে আপনি জানতে পারেন কিভাবে? আগেও দেখেছি যে ডক্টর সাহেবের পোস্টের পরপরই আপনি উপস্থিত... জাস্ট জানার জন্য বললাম।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০০

সামিয়া বলেছেন: রিভিউ ভালো হয়েছে

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২০

পদ্মপুকুর বলেছেন: :( এটাতো রিভিউ না!!

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০২

ওমেরা বলেছেন: আমার কাছেও ভালোবাসার ঘ্রান গল্পটাই বেষ্ট মনে হয়েছে যাইহোক এতটা তো আপনার সাথে মিলে গিয়েছে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমার কাছেও ওই গল্পটা একটা পরিপূর্ণ গল্প মনে হয়েছে এবং ব্যতিক্রমী চিন্তাও বটে।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিনতে হবে বইগুলো
আপনার কত সুন্দর রিভিউ দেন । আমি কুস্তা পারি না দুর্বল জ্ঞানের লাইগ্যা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: হে হে হে, এইডা যদি সুন্দর রিভিউ হয়, তাইলে আমিও হেমিংওয়ে....

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ইনকিলাব পত্রিকার ফান ম্যাগাজিন উপহারে কি কখনও লিখেছেন?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: হু, ওইটাতেই লিখতাম, ক্যান আপনিও কি লিখতেন?

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

ওমেরা বলেছেন: এটাকে অলৌকিক বলে নাকি ঐশ্বরিক বলে তা তো সঠিক জানি না ——- এখন পাউস টাইমে মোবাইলে ব্লগ উপেন করেই দেখি আপনার পোষ্ট আমার ভাপুর বই নিয়ে তাই তাড়াতাড়ি লগিন করেই করে প্রথম কমেন্ট করলাম । আর বাকী টুকু না হয় আপনার কিউরিসিটি হয়েই থাকুন ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: :( :(

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: বই পাঠে আপনার ভালোলাগার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে পোস্টে। এটা আসলে টিপিক্যাল রিভিউ না।মনের সমান্তরাল বিচরণের ব্যাপারটা ভালো লেগেছে। চন্দ্রবিন্দুর এই গানটা আমারো খুব পছন্দের।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি চাইছিলাম আমার (কথিত) রিভিউয়ের অংশের চেয়ে উপরের অংশটুকু গুরুত্ব পাক পাঠকের কাছে। আপনার মন্তব্যে সেটা আসলো খানিকটা।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব আমি এখন বাইরে আছি। মোবাইল থেকে আপনার লেখাটা চোখ বুলালাম। বাসায় এসে মন্তব্য করবো।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: বাহ!

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: খন্দকার নাইমুল ইসলাম'এর বইয়ের লেখক পরিচিতিটা একটু দেখুন, প্লীজ; উনার পিএইচডি কোন বিষয়ে?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

পদ্মপুকুর বলেছেন:

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৮

সামিয়া বলেছেন: তাহলে কি এটা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আবজাব কথাবার্তা B-)
আসলে এটাকে বুকরিভিউ বললে বুকরিভিউ বিষয়টা খেলো হয়ে যাওয়ার চান্স আছে। এটা জাস্ট আকাশগঙ্গা পড়ে মনে আসা কথামালা।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ @ মলাসইলমুইনা....

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: রিভিউ ভাল হয়েছে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: হা হা, মজা পেলাম।

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বহুদিন কিছু লিখি না মনে হতেই আজ ক' লাইন লিখেছিলাম এই পাশাপাশি সমান্তরাল মনের বয়ে চলা নিয়ে। বেশ প্রিয় একটা গান এসেছে আপনার লেখায়। মলা ভাইয়া ও প্রিয় তালিকায় আছেন, আছে উনার লেখা ও।

ভালোলাগা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১১

পদ্মপুকুর বলেছেন: সাধারণত কিছু লিখে ফেলার পর তার উপর লেখকের মালিকানা বজায় রেখেও পাঠকের অধিকার তৈর হয়। সে হিসেবে যে ক'লাইন লিখেছেন, তা প্রকাশের জোর দাবী জানাচ্ছি।

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখেন আপনি। আমি জানি আপনি ব্যস্ত। দিনের বেশির ভাগ সময়ই অফিসে কাটে। তবু পড়ছেন, লিখছেন।
আমার পড়ার ভাটা পড়েছে। অথচ পড়ার বিকল্প কিছু নাই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনারা সাহস দেন বলেইতো লিখি।

১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৮

সোহানী বলেছেন: প্রথমেই মন নিয়া এতো কঠিন কঠিন কথা!!! এট্টু সহজ কইরা রিভিউ লিখলে আমার মতো কম জানা মানুষগো দুইবার পড়ন লাগে :(( । এমনিতেই সময়ের টানাটানি!!

নাইমুল ভাই একজন অসাধারন লেখক। আমার সবচেয়ে ভালোলাগে উনিও হুমায়নু আহমেদের মতো গল্পে হিউমার দেন। যার কারনে হয়তো হুমায়নু আহমেদের লেখার সাথে মিল পাওয়া যায়। আর সে কারনে আরো বেশী ভালো লাগে। আমিও মাঝে মাঝে চেস্টা করি লেখায় হিউমার দিতে কিন্তু বেশীর ভাগই ব্যার্থ হই। কারন মনে হয় আমি খুব রসকষহীন একজন মানুষ। তার প্রতিফলন আমার লিখায় প্রায় চলে আসে..............হাহাহাহা

ইউনি লাইফ নিয়ে অনেক অনেক কিছু মাথায় ঘুরঘুর করে। লিখা শুরু করতে হবে............। চারতালার ওই কমনরুমের সিঙ্গারা কিন্তু আসলেই ভালো ছিল। তবে আমরা যেতাম টাংকি মারার জন্য........হাহাহাহা। বিশেষ করে তখন ফয়সল (জয়ার প্রাক্তন স্বামী) ক্লাসের মাঝে ওইখানে দাঁড়াতো। সে তখন ছিল সুপার হিট!! আর জয়াকে নিয়ে ঘুরাঘুরি করতো। এই কথা আমি একবার জয়াকেও বলেছিলাম যে তোমার স্বামীর সাথে আমরা অবসরে টাংকি মারতাম (তখন অবশ্য ডিভোর্স হয়নি)।

অনেক কিছু মনে করায়ে দিলেন.......


আপনি ইনকিলাবে গল্প লিখতেন!! আর কিনা বকর বকর করেন আপনার লিখা নিয়া!!! এর কুনু মানে আছে!!!

যে লেখক পরিচিতি দেখাইলেন আমি হার্টফেল করলাম!! এতো গুনী মানুষ..................

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: এট্টু সহজ করে ক্যাম্তে লিখতাম? যেখানে কবিগুরু বলে গেছেন- সহজ কথা কও যে আমায় লিখিতে, সহজ কথা যায়না লেখা সহজে.... সেখানে আমি কোন স্যার!

বাংলাদেশের তিন প্রজন্মের ছেলেদের ক্রাশ জয়ার স্বামী ফয়সালের সাথে টাংকি মারতেন আপনি, আপনিতো সাংঘাতিক... আর ইনকিলাবে লেখা ছোটগল্পগুলোর কথা আর বলবেন না, ওগুলো দেখে নিজেই লজ্জা পাই, নতুন করে সে পাল্লায় আর ওজন বসাবেন না অনুগ্রহ করে... :D

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: অনেক রাতে আসলাম। আকাশ গঙ্গার তারা আমি কিনেছি। আসলে আমি কিছুটা এই ব্যাপারে উদার। পরিচিত প্রায় সব ব্লগারদের বই আমি কিনি। আমার কাছে মনে হয় একজন সহ ব্লগার হিসেবে এই নূন্যতম কাজটা আমার কাছে উনারা আশা করেন। সোহানী, ইসিয়াক, মৌরির বইও কিনেছি। সময় পাচ্ছি না পড়ার। আমি আসলে কিছুটা স্লো রিডার। আস্তে আস্তে পড়ি। খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ি। লাইন বাই লাইন। শেখার চেষ্টা করি, নতুন বা আমি যা জানি না।

শ্রদ্ধেয় ব্লগার সাহাদত উদরাজি ভাই আমাকে সাদাত হোসেইন এর অর্ধবৃত্ত পড়ে এর পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে বলেছিল। এই কাজে নেমে দেখি পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার কোন স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম নেই। আমি নিজে নিজে আমার মতো করে একটা স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম বানিয়েছি। বিশ্বাস করুন, এখন কাজ আমার অনেক সহজ হয় গেছে। আমি জানি আমার কি কি লাগবে লেখার জন্য। শায়মা আপুরটাও তাই করেছি।

নাইমুল ভাইয়ের আকাশ গঙ্গার তারা পড়ার পর আমি অবশ্যই একটা রিভিউ লিখবো।

পোস্টের একজায়গায় লেখা ছিল, "প্রিয় ব্লগার নীল আকাশ"। হৃদয় স্পর্শ করেছে শব্দগুলি, ধন্যবাদ। এবং জানিয়ে রাখি আমিও আপনাকে অনেক পছন্দ করি।

শুভ কামনা আপনার জন্য।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনি যেভাবে শায়মা আপার বই রিভিউ করেছেন, তা করতে হলে ইংরেজিতে যাকে বলে 'রিড বিটুইন দ্য লাইন' হতে হয়। নিশ্চয় আপনি সেভাবেই পড়েন, এজন্যই লাইন ধরে ধরে রিভিউ করতে পারেন। আমার পড়া ওভাবে হয় না, তাছাড়া ধৈর্য্যও কম।
রিভিউয়ের স্ট্যান্ডার্ড কোনো ফর্ম নেই সত্যি, কিন্তু আপনার রিভিউ স্ট্যান্ডার্ড এই ব্লগের 'রিভিউ কোশেন্স' হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে।

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার নাম দেখেই পড়তে এসেছি। অন্যকেউ হলে ঢুকতাম কিনা সন্দেহ! আমি চট্টগ্রামেই থাকি। কক্সবাজারে এতবার গিয়েছি যে এখন আর সেখানে গেলে ছবিও তুলতে ইচ্ছে করেনা। আমি কোন ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারি না। পারলে অনেকগুলি দেশের ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারতাম। আমিও জীবনে বেশ কিছু মানুষকে দেখেছি যারা নিজের ইচ্ছাতেই অনেক বড় পজিশনে উঠে এসেছেন। এই জীবনে নিজের উপর বিশ্বাস রাখার চেয়ে বড় কিছু হতে পারে না। লেখা ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ।- এই মন্তব্য মনে পড়ে আপনার?

এই মন্তব্য পাওয়ার পর কেউ যদি আমার প্রিয় ব্লগারের তালিকায় ঢুকে পড়ে তো আমার কি দোষ? তাছাড়া আপনি ইসলাম নিয়ে যেসব পরিশ্রমী পোস্ট দেন, আমি ওগুলোর মত পোস্ট করতে চাই কিন্তু বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা কম থাকায় দিতে পারি না। সে যায়গা থেকেও আমি কৃতজ্ঞ থাকি আপনার কাছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বইয়ের নামটা সুন্দর । সাথে আপনার আলোচনাটাও সুন্দর হয়েছে

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: হু, সুন্দরে সুন্দরে পাল্লা...

১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৬

আনু মোল্লাহ বলেছেন: বই নিয়ে রিভিউ ভাল লেগেছে। বইটা পড়তে উৎসাহ বোধ করছি। মন নিয়ে যা লিখেছেন তাও চমৎকার।
চন্দ্রবিন্দুর গানটা আমারও প্রিয়।
অনেক শুভেচ্ছা রইল।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: এটা এমন এক বই, যা পড়তে হয়, না পড়লে পিছিয়ে পড়তে হয়। B-)

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাহিত্য হলো, সমাজ ও মানব জীবনের প্রতিফলন; সব আয়না সঠিকভাবে প্রতিফলন করতে পারে না; সমাজ ও মানুষকে অনুধাবন করে, উহাকে সঠিকভাবে জীবিত করে তোলার জন্য বড় ধরণের ব্যক্তিত্বের দরকার; সেই ব্যক্তিত্ব এই বইয়ের লেখকের নেই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রথমত: লেখককে এভাবে ব্যক্তিগত আঙ্গিকে জাজ করে জেনারালাইজড করাটা ঠিক হয়নি; মানুষের ব্যক্তিত্ব তার ড্রেসআপ বা ডিগ্রিতে তৈরী হয় না বলেই আমি মনে করি। আমরা যদিও একে অন্যকে বাস্তবে খুব কমই দেখার সুযোগ পাই, তবুও পারস্পরিক মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য এবং লেখনীর মাধ্যমে একেকজনের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা পাই। সে নিক্তিতে এই বইয়ের লেখকের ব্যক্তিত্ব উন্নত হিসেবেই আমার কাছে এসেছে।

আপনার কাছে হয়তো তেমনটা মনে হয়নি, সেটা হতেই পারে, কিন্তু ব্যক্তিগত দর্শনের মিল-অমিলের কারণে যদি আপনি উম্মুক্ত প্লাটফর্মে কারও ব্যক্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তখন প্রশ্নকর্তার ব্যক্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

দ্বিতীয়ত, সাহিত্যজগতের অনেক রথী মহারথীকেই পাওয়া গেছে যাদের ব্যক্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন আছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: পদ্মপুকুর,
মহামুগ্ধ হলাম আমার প্রথম গল্পের বইয়ের সামান্য আয়োজনে আপনার অসামান্য ব্যঞ্জনসহ রাজসিক পরিবেশনায়। ভালোই হলো আমার বইয়ের গল্প যেমনি হোক সেটার রিভিউয়ের কারণেই পুরোনো দিনের 'স্বপ্নিল রিশানের' খোঁজ খবর জানা গেলো। আপনার সক্রিয় ক্রিকেট খেলার খবরে আপনার সব্যসাচী ব্লগ মুকুটে আরেকটা রঙিন পালক গুঁজে দিতে হলো। আমার গল্প নিয়ে আপনার চমৎকার আলোচনায় খানিকটা ছন্দ পতন হলো একটা কারণে।একটু সময় নেই---তারপরে এখন না বলা আরো কিছু কথা না হয় বলা যাবে। থ্যাংকস এ লট ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩০

পদ্মপুকুর বলেছেন: হা, হা হা, খেলার মধ্যে ক্রিকেটটাই যা পারতাম, বাকিগুলোতে শুধু দৌঁড়াতাম আর কি!

উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ এশিয়ার সময়ের ফেরে পড়ে বোধহয় এতক্ষণ পরে দেখলেন পোস্টটা। নিজের লেখা সম্পর্কে পাঠকের কেমন মতামত লেখক পছন্দ করে জানিনাতো, আমার মত করেই লিখেছি, এখন ছন্দপতনের কারণটা কি, জানতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।

২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: গুনী মানুষের লেখা বহুগুণে গুনান্বিত হবেই পদ্মপুকুর। উনি যেসব মন্তব্য করেন বা তার জবাব দেন সেগুলোই তো এক একটি অনাবদ্য সাহিত্য। ভাবছি ওনার মন্তব্যগুলো জমিয়ে জমিয়ে আমি একটি বই প্রকাশ করবো :)
পাবলিক এডে পড়লেও মলাসইলমুনার মন ঢাবির বাংলা বিভাগের আশেপাশেই ঘুরে ফিরে বেড়িয়েছে এটা আমার বিশ্বাস। এজন্যই আমি তাকে বলেছি বই প্রকাশ করেই যেন ব্লগ থেকে হারিয়ে না যান। আমরা ব্লগবাসীরা যেন তার অসাধারণ লেখা পাঠ থেকে বঞ্চিত না হই।

সুন্দর লিখেছেন আবঝাব কথামালা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১

পদ্মপুকুর বলেছেন: চলেন একটা খোঁজ লাগাই... ওই সময় বাংলা বিভাগে শ্বেতা নামের কোনো 'মিস ডিপার্টমেন্ট'কে পাওয়া যেতেও পারে... B-)

২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: পদ্মপুকুর,
আপনার বড় ভাইয়ের প্রশাসনিক নামটা অসুবিধে না থাকলে জানতে পারি কি ? পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশনের ক্রিকেট টিমটা আমাদের কাছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী যে কোনো টিমের মতোই ছিল। ডিপার্টমেন্টের ক্রিকেট খেলা দেখার জন্য ক্লাস এক্সামগুলো পেছাবার জন্য কত যে দাবি দাওয়া, পোষ্টার ফেস্টুন করতে হতো মাঝে সাঝেই । সেই দাবিতে নামটা জানার বিলকুল হক আছে আমার মনে হয় ।

@ জুন, শতকরা ১০০ ভাগ নিশ্চয়তার সাথে বলতে পারি ইনশাল্লাহ নেক্সট লেখা জুন মাসের আগেই ব্লগে প্রকাশিত হবে । আপনাকে কথা দেয়া লেখার কার্যক্রম আস্তে ধীরে না জোরে সড়েই চলছে

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: নাম বলতে কোনো অসুবিধা নেই, তার নাম বললে চাকরি যাবে না....। সাইফুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন হল, ৯০-৯১ শেসন। তবে আমার ভাইয়া ফুটবল প্লেয়ার ছিলেন।

যার নাম জুন, তিনি জুনমাস পর্যন্ত অপেক্ষা করলে করুক, আমার নামে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ থেকে নিয়ে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোনো কিছুর সাথেই সম্পৃক্ত কিছু নেই, সুতরং আমি কোনো মাস পর্যন্ত অপেক্ষায় রাজী নই। শুভস্য শীঘ্রম..

২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: উপহারে কি নামে লিখতেন জানতে পারি?
হ্যা আমারও কিছু লেখা উপহারে ছাপা হয়েছিল।
উপহার গুলো এখনও আমার কাছে অনেক গুলো সংগ্রহে আছে!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০০

পদ্মপুকুর বলেছেন: ওই যে উপরে যে নাম বল্লাম, ওই নামেই। শুধু স্বপ্নীল বা শুধু রিশানও দুয়েকটায় থাকতে পারে। একই সময়ে আমার দুয়েকটা গল্প ছাঁপা হয়েছিলো মুক্তকন্ঠে। ওসবই উল্লেখযোগ্য কিছু নয়।

আমার একটা বিষয়ে ভুল হয়েছে। আমার বছর দুয়েক আগের বিভিন্ন লেখায় যখন আপনি নিয়মিত আসতেন, আপনার সাথে কথোপকথনে আমি আপনাকে বেশ কমবয়সী মনে করেছিলাম। এখন আপনি যদি 'উপহার' এ লিখে থাকেন, তাহলে আপনি আমার সমবয়সী বা কিঞ্চিত বড় ছোট হবেন....

স্যরি ফর দ্যাট।

২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৪

করুণাধারা বলেছেন: রিভিউটা আত্মকথনের ধরনে লিখেছেন, বইয়ের গল্পগুলো মনে হয় আপনার মনের জানালা ধরে উঁকি দিয়ে গেছে...

মনে হচ্ছে গল্পগুলোর প্লট চমৎকার, আর মলা....র সাবলীল লেখার সাথে আমরা ব্লগের সবাই পরিচিত। তাই বইটি সুখপাঠ্য হবে সন্দেহ নেই।

গল্প থেকে কিছু উদ্ধৃতি দিলে ভালো হতো... অসুবিধা নেই, বই থেকেই পড়ে নেব।

বইয়ের পরিচিতিতে প্রচ্ছদের ছবি থাকলে ভালো হতো। :( তবে প্রতিমন্তব্যে বইয়ের ভিতরের ফ্ল্যাপে দেয়া লেখক পরিচিতি আমাদের ভালো প্রাপ্তি, লেখকের সম্পর্কে জানার পর ভাবছি এরপরে উনি সামুতে লেখার সময় বের করেন কীভাবে!!

ধন্যবাদ রিভিউয়ের জন্য। দেখি এই রিভিউকে কত নম্বর দেয়া যায়...

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫১

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনি একদম সঠিক ধরেছেন, লেখাগুলো মনের জানালা ধরে উঁকি দিয়ে গেছে, যার চোখ তাকে আর মনে পড়ে না....
গল্প থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক রিভিউ দিতে পারলে ভালো হতো, কিন্তু কি আর করা... কোনো একদিন কোনো এক বইয়ের উপর এ ধরনের রিভিউ করবো নিশ্চয়।

আসলে আকাশ গঙ্গার তারা পড়ার পর থেকেই চন্দ্রবিন্দুর এই গানটা মাথার ভেতর ঘুরঘুর করছে। এ কারণে গঙ্গাসংশ্লিষ্ট হলেও লেখাটা আসলে মনকেন্দ্রিক। এজন্যই প্রচ্ছদ আসেনি। এখন এ ধরনের রিভিউয়ের ও যদি মার্কিং হতে থাকে তো আমি শেষ....

আপনাকেও ধন্যবাদ।

২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার এই অভ্যাসটা ভালো।

২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মন্তব্যের উত্তর পড়লাম; এই লেখককে আপনি ব্লগ থেকে জেনেছেন, আমিও ব্লগ থেকে জেনেছি; উনি একজন সাধারণ লেখক, সাহিত্যিক হতে হলে যেটুকু জ্ঞান ও ব্যক্তিত্বের দরকার, উহা আমি উনার লেখায় ও আচরণে দেখিনি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০০

পদ্মপুকুর বলেছেন: হতে পারে। ধন্যবাদ।

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪২

এম ডি মুসা বলেছেন: শুভ কামনা রইলো।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০১

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ

২৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: পদ্মপুকুর,
না না ছন্দপতন হবার জন্য আমার বই নিয়ে আপনার লেখার মানে পঠন পরবর্তী কথনের কোনো ভূমিকা নেই। আমিই হয়তো
কিছু জিনিস নিয়ে বেশি ভেবে একটু ডিস্টার্বড ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০২

পদ্মপুকুর বলেছেন: এনিওয়েজ, আপনার বই কেমন যাচ্ছে?

২৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ইন্টারে পড়ার সময় উপহারের সাথে পরিচয়।
২০০৩ এস এস সি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: অনেকদিন আপনার লেখা দেখিনা।

৩০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:




থ্যাংকস পদ্ম , আকাশ গঙ্গার তারা বইটার একটা ধারনা পাওয়া গেলো ।
চন্দ্রবিন্দুর মন গানটা আমারও প্রিয় ।
জেমসের মন নিয়ে একটা প্রিয় গান দিয়ে গেলাম ।





০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমার এই লেখা থেকে বইটার একটা ধারণা নিলে সেটা অন্ধের হাতি দেখার মত হবে বলে মনে হবে....
জেমসের এই গানটা প্রথমবার শুনলাম। এই নেন আপনার জন্য আরেকটামনের গান...

৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার রিভিউ।

৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আকাশ গঙ্গার তারা আকাশ থেকে নেমে আমার গৃহকোণেও প্রবেশ করেছে। সেটি এখন আমার পাঠ তালিকায় অপেক্ষমান আছে।
রিভিউ এর সাথে সাথে নানামুখি কথকতা ভাল লেগেছে। + +
'স্বপ্নীল রিশান' এর পরিচয় পেয়ে চমৎকৃত হ'লাম।

@সোহানী,
"আমিও মাঝে মাঝে চেস্টা করি লেখায় হিউমার দিতে কিন্তু বেশীর ভাগই ব্যার্থ হই। কারন মনে হয় আমি খুব রসকষহীন একজন মানুষ। তার প্রতিফলন আমার লিখায় প্রায় চলে আসে" - একই সমস্যা আমারও হয়! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.