নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গেল শুক্রবার দুপুরের খাওয়া সেরে পিসিতে বসেছি। ব্লগে ঢুকে প্রথম পোস্টের শিরোনাম দেখেই আমার মুর্ছা যাওয়ার মত অবস্থা! বোল্ড করে লেখা ‘ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু আর নেই।’ ধপাস করে বুকের মধ্যে একটা ধাক্কা খেলাম। শিরোনামে পরের অংশে দেজাভু ফেজাভু কি সব লেখা ছিলো, তা দেখার মত মানসিক অবস্থা তখন আর ছিলো না। পরে, কে সংবাদটা দিচ্ছে দেখতে গিয়ে আক্ষরিক অর্থেই জানে পানি ফিরে আসলো।
শুধু আমার একা নয়, ওই শিরোনাম যারাই দেখেছে, সবারই কাছাকাছি প্রতিক্রিয়া হয়েছে; পোস্টের নিচে প্রথম দিককার মন্তব্যগুলো দেখলেই বোঝা যায়। কিঞ্চিত সময় পরে নিজের প্রতি ব্লগারদের ভালোবাসার পরিক্ষায় সন্তুষ্ট হয়ে ‘পণ্ডিত’ বিদ্রোহী ভৃগু কবিতার শিরোনাম বদলে দেন।
এটা যেমন একটা উদাহরণ। তেমনি এর বিপরীত উদাহরণও আছে। এমন অনেক ব্লগার এই ব্লগেই আছেন, যাদের নাম ওই একই শিরোনামে ‘বিদ্রোহী ভৃগু’র যায়গায় থাকলে পাঠকের বিশেষ কোনো হেলদোল হতো না। এমনকি শিরোনামটা যদি সত্যিও হতো।
এই পার্থক্যর যায়গাটাই আমার আলচ্য। যে পার্থক্যটা তৈরী করে মানুষের নিজের কর্ম।
সম্প্রতি আমার খুব কাছের একজন মানুষ করোনায় হসপিটালাইজড হয়ে আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন। হাসপাতালে থাকা অবস্থায় স্বাভাবিক কারণেই কথা বলার সুযোগ হয়নি। উদ্বিগ্ন সময় পার হওয়ার পর তাই লম্বা সময় ধরে তাঁর সাথে ফোনে কথা হয়েছে বেশ ক’বার। এক সময় তিনি বললেন- হাসপাতালের ওই নিঃসঙ্গ সময়ে তিনি অতীতে তাঁর কৃত ভালোকাজের কথা মনে করতে চেয়েছেন, যার বদৌলতে আল্লাহর কাছে এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য প্রার্থনা করা যায়; কিন্তু এমন কোনো কাজের কথা তিনি মনে করতে পারেননি সে সময়।
যিনি এই কথা বলছেন, আমি তাঁকে চিনি বিধায় জানি যে বাস্তবে তিনি অতিরিক্ত রকমের সৎ, নিরহংকারী, চরিত্রবান এবং ব্যবহারে অমায়িক। পরোপকারীও। যার ফলে তারকাচিহ্নিত কোনো ব্যক্তি না হওয়া সত্বেও দেশে এবং দেশের বাইরে বিভিন্ন যায়গায় উদ্বিগ্ন মানুষের সংখ্যা বাড়ছিলো এবং তাঁর সুস্থতা কামনায় বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমও এই মানুষেরা গ্রহণ করেছিলো সে সময়।
প্রসঙ্গটা এ কারণে আসলো, তিনি যে ভালো কাজের খোঁজ করছিলেন বিপদ থেকে মুক্তির জন্য, সেরকম একটা বর্ণনাসম্বলিত বিশুদ্ধ হাদিস রয়েছে। যার সারমর্ম হলো- একদা বনি ইসরাঈলের তিন ব্যক্তি সফরে গিয়ে রাত কাটানোর জন্য একটি গুহায় আশ্রয় নেন। তাঁরা গুহায় ঢোকার পর একটা বিশাল পাথর উপর থেকে গড়িয়ে এসে গুহার মুখ বন্ধ করে দেয়, যা তাঁরা নড়াতে পারছিলেন না। তখন তাঁরা এই বিপদ থেকে বাঁচতে নিজেদের ভালো কাজকে উল্লেখ করে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার সিদ্ধান্ত নেন এবং একজন একজন করে প্রার্থনা করেন। আল্লাহ তাঁদের দোয়া কবুল করেন এবং গুহামুখ থেকে পাথর সরে যায়। (হাদিসটা অনেক বড়, চাইলে পড়ে নিতে পারেন)।
সাধারণত আমরা মনে করি যে পরকালে মুক্তির জন্যই ভালো কাজ করা প্রয়োজন। সেটাতো অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু নিজের করা ভালো কাজ, সততা, পরোপকার, দানশীলতা ন্যূনপক্ষে অপরের সাথে ভালো ব্যবহার পৃথিবীর জীবনেও বিপদমুক্তির একটা উপলক্ষ হতে পারে, যা এই হাদিস দ্বারাই প্রমাণিত। আর একজন মুসলিম হিসেবে এই হাদিস অবিশ্বাস করার কোনও কারণ নেই।
বর্তমান দ্রুত ছুটে চলা সময়ে পারিপাশ্বিকতার সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে দৃঢ় করার পরিবর্তে প্রতিনিয়ত আমরা নিজের সাথে প্রতারণা করি। যার ফলে ‘অতো সৎ হলে এখন আর চলে না’, ‘যেখানে যেমন, সেখানে তেমনভাবে চলতে হবে’, ‘পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে হবে’, 'সবাই এখন এরকমই', ‘পরেরটা পরে দেখা যাবে’ ইত্যকার নানারকম শব্দবন্ধ তৈরী হয়েছে। আসলে এ কথাগুলো দিয়ে আমরা অন্যায়ের সাথে আপসকামী হওয়ার খারাপ লাগাকে জায়েজ করতে যুক্তি সাজাই; প্রথম দিকে যেগুলো আমরা নিজেরাও বিশ্বাস করি না। কিন্তু এই আপসকামীতার চক্রে কখন যে আমি নীতিহীন, ব্যক্তিস্বার্থে বিলীন এক অন্যায়ের প্রতিভূ হয়ে দাঁড়াই, নিজেও বুঝতে পারিনা। অথচ এর শুরুটা ছিলো হয়তো ছোট্ট একটা অন্যায়ের হাত ধরে। হয়তো একদিন বাসে কন্ডাক্টর ভাড়া চাইতে ভুলে যাওয়ায় ‘যেহেতু সে চায়নি, আমার কি দোষ’ যুক্তিতে ভর করে দশ টাকা বাঁচিয়ে ফেলার মধ্য দিয়ে...।
এই দশটাকা বাঁচানোর প্রবণতাই এক সময় অন্যের দশ লক্ষ কোটি টাকার অধিকার ক্ষুণ্ন করার পথ সুগম করে। তাতে করে অধিকারবঞ্চিত মানুষগুলো কিছুটা বিপদে পড়ে বটে, কিন্তু অন্যায়কারী ব্যক্তিটি এ জগত-পরজগতের সব কিছুই হারিয়ে ফেলে। এমনকি শেষ যাত্রায় মানুষের ন্যূনতম সহানুভূতিটুকুও আর পায় না; যার অনুসরণ-অযোগ্য প্রমাণ গত কয়েকদিনে বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি।
অন্যদিকে, ন্যূনতম ভালো ব্যবহারের মধ্য দিয়েই যে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া সম্ভব তার প্রমাণতো ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু’র ওই পোস্টেই আছে। একটা ব্লগ নামের পেছনে থাকা না দেখা একজন মানুষের জন্যও কত দরদ! এ ভালোবাসাটুকু তিনি তার নম্র ব্যবহার দিয়েই অর্জন করেছেন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা এই ভদ্র আচরণ, নম্র ব্যবহারটুকুও করতে রাজী হইনা।
দু ধরণের উদাহরণ আমাদের চারপাশে ভুরিভুরি থাকলেও আশ্চর্যের বিষয় হলো আমরা চলি আমাদের মতই। বদলাই না একটুও।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: থ্যাংক ইউ স্যার।
২| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগুর উদাহরণ টেনে সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। পুরোটাই একমত। মানুষ আচরণ দিয়ে মানুষকে জয় করতে পারেন।
যুগটা এমন হয়েছে, কারো অসুখে, মৃত্যুতে কেউ শোকে মুহ্যমান হয়, আত্মহত্যা পর্যন্ত করে, অন্যদিকে কারো অসুখে/মৃত্যুতে কেউ উল্লাস প্রকাশ করে। সবই মানুষের কীর্তি, আচরণের জন্য। একজন হৃদয়বান মানুষ দিনশেষে নিজের পজিটিভ স্কোর এবং নেগেটিভ স্কোরের ব্যালেন্স মেলান, পরের দিন নেগেটিভ স্কোরকে কমাতে চেষ্টা করেন। এটাই মানবিকতা।
প্লাসসহ পোস্টে ভালো লাগা জানাই।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: কারো অসুখে, মৃত্যুতে কেউ শোকে মুহ্যমান হয়, আত্মহত্যা পর্যন্ত করে, অন্যদিকে কারো অসুখে/মৃত্যুতে কেউ উল্লাস প্রকাশ করে। এই ট্রেন্ড সমর্থনযোগ্য নয়, কিন্তু ওই যে যেটা বললেন- সবই মানুষের কীর্তি, আচরণের জন্য।
প্রতিনিয়তই আমরা এই উদাহরণগুলো দেখছি কিন্তু শুধরাচ্ছি কই?
৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আল্লাহু সবাইকে বিপদ মুক্ত এবং সুস্থ রাখুক।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: জ্বী, আমিন।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:২৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভালো কাজের ফল আপনি পৃথীবিতেই পাবেন।ভালো কাজ করে খারাপ ফল পেয়েছে,খারাপ কাজ করে ভাল ফল পেয়েছে এটা ব্যতিক্রম।মানুষের উপকার করা ভাল,অপকার না করাও ভাল।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: যদি আমি উপকার নাও করতে পারি, অন্তত কারও অপকার করবো না, এই প্রিন্সিপল-এ স্ট্রং থাকলে বাস্তবে আপনি অন্যের উপকারই করছেন..
৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৪
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন। +
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার।
৬| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি আপনার লেখা পড়ি এবং মন্তব্য করতে চেষ্টা করি। আর আপনিও আমার লেখা পড়ে মন্তব্য করেন। এই ভাবের আদান প্রধানই ভালোবাসা । একে অপরকে অদেখা অচেনার পরও এই ভালোবাসাই পারে সতেজ , সজীব , মননশীল ও সৃজনশীল আগামী দিতে।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫০
পদ্মপুকুর বলেছেন: সুচিন্তিত মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ স্যার।
৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৪
মা.হাসান বলেছেন: ভৃগু ভাইকে দোষারোপ করা সমর্থন করি না। প্রথম পাতায়তো কবিতার শিরোনামের নিচে কে লিখেছেন তার নাম ও দেয়া থাকে। তাও ভালো কেউ আবার অতি উৎসাহে ফেসবুকে পোস্ট করে দেন নি যে ভৃগু ভাই আর নেই।
তবে আপনার লেখার সাথে একমত। এরকম খবর মাঝে মাখেই শুনি যে অমুকের মৃত্যুর পর মিষ্টি বিতরন হয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মৃত্যুর পরো আত্মীয়-স্বজন-পরিজন সিলসিলা বজায় রাখে। চাদাবাজির টাকায় শ্রাদ্ধ-চল্লিশা-কুলখানি করে। পাবলিক ফান্ডের টাকা লাশের পিছনে খরচ হয়। লোক দেখানো স্মরণ সভায় তাদের গুনের কথা বলতে বলতে মানুষ ফেনা তোলে।
যদি ধর্মের কথা বলেন, তো বলতে হয়, ইসলাম ধর্মে মোটামুটি এরকম আছে, কেউ মরার পর মানুষ যখন মিথ্যা মিথ্যে লোক দেখানোর জন্য বলতে থাকে আহা-অমুকে তো এত ভালো ছিলো, ঐ ভালো কাজ করেছিলো, ইত্যাদি ইত্যাদি-- তখন ফেরেস্তা তাকে পিটাতে থাকে আর বলে- তুই নাকি এরকম এরকম করেছিলি?
বদমাশদের মৃত্যতে সমবেদনা নেই।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: ম. হাসান ভাই, আমি বিদ্রোহী ভৃগু ভাইকে দোষ দিচ্ছি না তো। আমি শুধু উনার কবিতার শিরোনামে অন্য ব্লগারদের কি অনুভূতি হয়েছিলো সেটাই বলেছি। পরের লাইনে এসে সবাই তো দেখেছেই যে আসল ঘটনাটা কি, কিন্তু প্রথম দর্শনের ধাক্কাটা প্রবল ছিলো।
আপনার শেষ প্যারার বক্তব্যর কোনো অথেনটিক সোর্স কি আছে? আমি অবশ্য জানি না। নকিব ভাই বলতে পারবেন হয়তো।
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার লিখেছেন। যখন প্রিয় কোন মানুষ পৃথিবী ছেড়ে চলে যান তখন হৃদয়টা মোচড় দিয়ে উঠে; এটাই ভালোবাসা। জীবনকে মাঝে মাঝে তুচ্ছ মনে হয়। অনেক হতাশার মাঝে ডুবে থাকতে থাকতে আপনার বিশ্বাসে চির ধরে। নিজেকে সমাজের অবাঞ্ছিত মনে হাওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। তবে এমন দুশ্চিন্তায় থাকলে কিছুদিন পর আরও ভয়াবহ পরিস্থিতি সম্মুখীন হতে হবে। অনেক সময় চলার পথে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে যাই। মানুষ হয়ে জন্মেছি যেহেতু, তাই চলার পথে অনেক মানুষের সাথে সম্পর্কে জড়াবো সেটা স্বাভাবিক। এই সম্পর্ক নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেক হতাশা কাজ করে। যদি সম্পর্ক টা সুস্থ না হয়, তবে তো জীবনটাই অর্থহীন!
আমাদের অনেকগুলো অনুভূতির মধ্যে ‘ভালবাসা’ হলো- পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি। এই অনুভূতি দিয়ে নিজের জীবন থেকে শুরু করে পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য কাজ করে যাওয়া সম্ভব। যার অবদান ইতিহাসে লিপিবদ্ধ থাকবে।
ভালো থাকুন।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রথমে বলেন আপনি ডুব দিয়ে আছেন কেন?
কাওসার ভাই, ইদানিং জানার ক্ষেত্রে পার্সপেকটিভ ভিউটা বদলে যাচ্ছে। তার প্রতিক্রিয়া জীবনে পড়ছে, যেমনটি আপনি বললেন- জীবনকে মাঝে মাঝে তুচ্ছ মনে হয়। আগে যেগুলো ভালো মনে হতো, এখন আর সেগুলো ভালো লাগে না। আগে যেগুলোকে ঠিক মনে হতো, এখন আর ঠিক মনে হয় না। এই পরিবর্তনের প্রভাব লেখাতেও পড়ছে। অনেক কিছুই এখন চিন্তায় আসে যেগুলো আগে আসতো না।
আমাদের অনেকগুলো অনুভূতির মধ্যে ‘ভালবাসা’ হলো- পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি। এই অনুভূতি দিয়ে নিজের জীবন থেকে শুরু করে পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য কাজ করে যাওয়া সম্ভব। সে ভালোবাসা লাভ করাটাই এখন সবচে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়।
সুন্দর মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার কবিতার শিরোনাম ও কবিতায় থাকা ভাবনা, উনার লিলিপুটিয়ান বুদ্ধিমত্তার স্বাক্ষর।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: উনার কবিতার শিরোনাম ও কবিতায় থাকা ভাবনা, উনার লিলিপুটিয়ান বুদ্ধিমত্তার স্বাক্ষর।
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ কিন্তু এই লেখার প্রতিপাদ্য এটা নয়।
১০| ২৮ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগুর কবিতার প্রথম শিরোনামে রীতিমত শক খাওয়ার অবস্থা। এর পর যখন শিরোনাম পরিবর্তন করলেন তখন বুঝলাম এটা রসিকতা। যাক ওনি ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমি এমনিতে কবিতা বুঝিনা। অনেক সময় গদ্য কবিতা পড়তে গিয়ে এক ধরনের রিদম পাওয়া যায়, তখন সেটা পড়তে ভালো লাগে বলে মনেও থাকে কিন্তু একজন কবি হিসেবে আপনি যেমন কবিতা বোঝেন, বিশ্লেষণ করতে পারেন, তেমনটা আমি পারি না। তার উপরে ওই শিরোনাম! হরেবল!
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ কবি।
১১| ২৮ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন:
মানুষের কর্মফল মানুষকে ভবিষ্যতে মূল্যায়ণ করে। তার কথা স্মরণ করে। আর খারাপ কর্মফলের কারণে সবাই তাকে ঘৃনা করে এবং ভুলে যায়।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ
১২| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
কবিতার ছোট্ট একটা এক্সপেরিমন্টে থেকে যে এত কিছূ হয়ে যাবে ভাবনার অতীত ছিলো।
আর অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাকে এবং আপনার মাধ্যমে সকল ব্লগারকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা!
সত্যি আমি অভিভূত, আপ্লুত এবং কৃতজ্ঞ।
কয়েকজন হয়তো ব্লগডেতে গিয়ে ব্যাক্তি আমাকে চিনেছেন! কিন্তু অধিকাংশই না দেখেও যে ভালবাসা
আর আবেগ দেখীয়েছেন- সকলের প্রতি হ্যাটষ অফ ।
আর এই বিষয়টাকে নিয়ে যেখানে নিয়ে গেছেন এরচে সত্যতো প্রথিবীতে আর নেই।
কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অতিক্ষুদ্র কিছু আপাত লাভের আশায় আমরা বৃহৎ লাভ জলাঞ্জলী দেই!
আর বিশ্বাসীদের জীবন বোধে যেহেতু পুনরুত্থানে বিশ্বাস ধর্মেরই অংশ তাই তার জীভন ব্যাপী কর্মে তার প্রভাব থাকে।
যাদিও আপোষ কামীতায় বা অতি ক্ষুদ্র স্বার্থ বা অজ্ঞানতায় মানুষ পথ হারায়- তারা নিজেরাও জানেনা
কি বিশাল ক্ষতির মধ্যে তারা নিপতিত হলো!
ইসলামেও তাই বারবারই সুন্দর ব্যবহার সুন্দর কর্মের জন্য তাগিদ দিয়েছে।
যা ইহ এবং পর উভয় জগতেই তার কল্যান, মুক্তি এবং পাথেয় হবে।
কিন্তু দু:খ আমাদের বিশ্বাসের দৈনতায় এবং বাস্তুমোহে আমরা পরম সত্যকে চরম অবহেলা করে থাকি।
আমরা চাই বা না চাই যার ফল্ও আমাদেরই ভোগ করতে হয়!
জাতীয় কবির চরণ ক’টি করি স্মরণ -
‘যখন তুমি এসেছিলে ভবে
কেঁদেছিলে তুমি/হেসেছিলো সবে
এমন জীবন তুমি করিও গঠন
মরণে হাসিবে তুমি/কাদিবে ভুবন...’
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২১
পদ্মপুকুর বলেছেন: বিদ্রোহী ভাই,
যদিও ব্লগার চাঁদগাজী সবসময় বলেন- দেশে এখন গলাকাটা ক্যাপিটালিজন, লিলিপুটিয়ান মগজ, ডাকাত ইত্যাদিতে ভরপুর, তবুও স্বপ্ন দেখি একটা মানবতাবাদী, ন্যায়ভিত্তিক সমাজের। সে যায়গা থেকেই লেখাটা। হয়তো আপনার কবিতা থেকেই লেখাটা গুছিয়ে ওঠার প্রেরণা পেয়েছি। এজন্য অবশ্য আপনার বড় একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য। আর বাকি যেগুলো বলেছি, সেটা আপনি নিজেই অর্জন করেছেন। এখানে আমার বলাতে বা না বলাতে কিছু বাড়েনি বা কমেনি।
ইসলাম সব সময়ই সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ জীবনকেই নির্দেশ করেছে। কিন্তু নিজেদের সুবিধার জন্য আমরা সে নির্দেশনাকে ব্যবচ্ছেদ করে ছেড়েছি।
লম্বা ও আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ স্যার।
১৩| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মনের মত একটা লেখা মাশাআল্লাহ্ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। এই লেখাটা লেখার সময় কদিন আগে লেখা আপনার লেখা সর্বশেষ কবিতার কথাও মনে ছিলো আমার।
১৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানুষ তার কর্ম দিয়েই বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-পরিজন আর পরিচিতদের মাঝে জায়গা করে নেয়। কে কেমন জায়গা করবে, সেটা নির্ভর করবে তার কর্ম......তার ব্যবহারের উপর। দিন শেষে আমাদের সবার জন্য এটাই সত্যি। মানুষ দেখে না, সে কতোটা জ্ঞানী ছিল; ধনী কিংবা ক্ষমতাধর ছিল। মানুষ দেখে মানুষটা কেমন ছিল। আসলেই চমৎকার লিখেছেন।
@মা.হাসানঃভৃগু ভাইকে দোষারোপ করা সমর্থন করি না। উনাকে দোষারোপ না করলেও উনি যেই টেস্ট করতে চেয়েছেন, সেটার টাইমিং খুব খারাপ হয়েছে। এটা এমন একটা সময়, যখন আমরা সবাই যে কোনও চুড়ান্ত খারাপ খবর শোনার আতঙ্কে থাকি সব সময়ে। দেশ থেকে কোন ফোন আসলে প্রথমেই ভাবি, কোন খারাপ খবর হয়তো শুনতে হবে এখন.....এটা এমনই একটা সময়! প্রথম পাতায়তো কবিতার শিরোনামের নিচে কে লিখেছেন তার নাম ও দেয়া থাকে। আপনি এই ব্যাপারটাও বুঝতে পারছেন না। সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলেই যদি দেখেন একটা ভয়ানক মুখোশ পড়া মানুষ আপনার দিকে ঝুকে আছে, তাহলে কি আপনি প্রথমে চমকে উঠবেন, নাকি গবেষণা শুরু করবেন, যে মুখোশের পিছনে কি আপনার দস্যু পিচ্চিটা নাকি আপনার বউ?
আশাকরি বোঝাতে পেরেছি।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০২
পদ্মপুকুর বলেছেন: স্যার, ওই সময় এক্সাক্টলি কেমন অনুভূতি হয়েছিলো সেটা আপনি খুব ভালো বুঝতে পেরেছিলেন যেহেতু আপনি আমারও আগে শিরোনামটা দেখেছিলেন বিশেষ করে যেটা আপনি বললেন- এটা এমন একটা সময়, যখন আমরা সবাই যে কোনও চুড়ান্ত খারাপ খবর শোনার আতঙ্কে থাকি সব সময়ে। দেশ থেকে কোন ফোন আসলে প্রথমেই ভাবি, কোন খারাপ খবর হয়তো শুনতে হবে এখন.....এটা এমনই একটা সময়! এই বিষয়টা যারা ওই সময় ওই শিরোনামটা দেখেনি, তাদের জন্য বিষয়টা অনুভব করা কিছুটা কষ্টকর।
যদিও আমার লেখায় মূল কথা ওই শিরোনাম নয়, তবুও বিদ্রোহী ভাইয়ের ওই কবিতা প্রাসাঙ্গিক হয়ে গিয়েছে। আপনি সুন্দর উদাহরণ দিয়েছেন পরিস্থিতি বোঝাতে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলেই যদি দেখেন একটা ভয়ানক মুখোশ পড়া মানুষ
আপনার দিকে ঝুকে আছে, তাহলে কি আপনি প্রথমে চমকে উঠবেন, নাকি গবেষণা
শুরু করবেন, যে মুখোশের পিছনে কি আপনার দস্যু পিচ্চিটা নাকি আপনার বউ?
............................................................................................................
অত্যন্ত বাস্তব চিন্তা, এই করোনায় আমার দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে হারায়ে
এখন ও শোক ভুলতে পারি নাই ।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রতিটা সময়েই একটা আতংকে থাকি। নিজের জন্য যতটা না, পরিচিতজনদের জন্য তার চেয়েও বেশি...। আশা করি দ্রুতই শোক সামলে উঠবেন।
১৬| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: যদিও আমার লেখায় মূল কথা ওই শিরোনাম নয়, তবুও বিদ্রোহী ভাইয়ের ওই কবিতা প্রাসাঙ্গিক হয়ে গিয়েছে। জানি।
আমার মন্তব্যের প্রথম প্যারাটা আপনার পোষ্টের মূল বিষয়ের উপর। দ্বিতীয় প্যারাটা আমাদের ভোলাভালা, অবুঝ মা.হাসান ভাইজানকে উদ্দেশ্য করে বলা।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: বুঝতে পেরেছি স্যার। ম.হাসান ভাইজানও বুঝতে পেরে যাবেন আশা করি।
ভালো থাকবেন।
১৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: যার জিহ্বা ও হাত থেকে অন্য মুসলিমরা নিরাপদ, সে-ই প্রকৃত মুসলিম। এটা মুসলিম শরিফের হাদিস।
এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজ সদকা। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি ভালো কাজ হলো, অন্য ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা।’ (তিরমিজি, হাদিস নং: ১৯৭০)।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যার অন্তরে তিল পরিমাণ অহংকার থাকবে; সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর যার অন্তরে তিল পরিমাণ ঈমান রয়েছে সে জাহান্নামে যাবে না।’ (তিরমিজি)
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: লেখাটা একটু দ্রুত সময়ে লেখা হয়েছে। একটা লেখা পোস্ট হয়ে যাওয়ার পর আর এডিট করতে ভালো লাগে না। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আপনার রেফারেন্স দেয়া এই হাদিসগুলো লেখায় আনতে পারলে খুব ভালো হতো।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সম্পুরক রেফারেন্স এর জন্য।
১৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভূয়া ভাই@ আহেন বুকে লাগি ভাই....
সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলেই যদি দেখেন একটা ভয়ানক মুখোশ পড়া মানুষ আপনার দিকে ঝুকে আছে, তাহলে কি আপনি প্রথমে চমকে উঠবেন, নাকি গবেষণা শুরু করবেন, যে মুখোশের পিছনে কি আপনার দস্যু পিচ্চিটা নাকি আপনার বউ?
ভালবাসাময় কঠিন যুক্তি। সহমত।
আবার, মা. হাসান ভাই বলেছেন আবেগের বাইরে বাস্তব ভাবনায় দাড়িয়ে।
সরি বলেছিতো (বিজ্ঞাপনের ভাষায় ) হা হা হা
তবে বকেন, মারেন,কাটেন, গলে লাগান... এক্সপেরিমেন্ট সাকসেসফুল
না ভাই কিড়ে! আর টেস্ট করুম না।
সবার ভালবাসায় মন টাইটাই ভরে আছে! এই নিয়েই যেন মরতে পারি! দোয়া করবেন।
২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: হাঁ হাঁ হাঁ, নাম নিয়েছেন বিদ্রোহী ভৃগু আর এখানে সামান্য আদ্রতাতেই গলে যাচ্ছেন..... বিদ্রোহ হবে কি করে অ্যাঁ?
১৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৯
নীল আকাশ বলেছেন: আজকাল মানুষ ধর্ম এবং এথিক্স এর সাথে এই দুনিয়ার চাওয়া পাওয়ার কমপ্রোমাইজ করা শিখে গেছে। এটা হলো সবচেয়ে বড় কারণ।
দিন দিন মানুষের মাঝে মানবিকতা, সুস্থ চিন্তাভাবনা কমে যাচ্ছে । অসুস্থ বিকৃত রূচির কিছু মানুষ সারাজীবন আকাম কুকাম করে শেষ সময়ে সে ফেবুতে স্ট্যাটাস দেয় আমাকে দোয়া করুন। সামনে পেলে মানুষ বুঝিয়ে দিতো দোয়া না অন্য কিছু এর প্রাপ্য।
ভিগু ভাইয়ের পোস্ট এক মিলিয়ন মাইনেছ। সবাই ভালোই ভয় পেয়েছিল।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: ইসলামে প্রচারপ্রিয়তা এবং অহংকারকে কঠিনভাবে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু এই দুটো বিষয়ই এখন আমাদের কাছে প্রধানতম বিচার্য হয়ে দাড়িয়েছে। এ কারণেই ধর্মপালন এবং দৈনন্দিন কার্যক্রম আজ ফেসবুকে এসে ঠেকেছে। এতে করে একদিকে যেমন নিজের প্রচারপ্রিয়তাকে তুষ্ট করা হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যক্তি অহংকারকেও প্রকাশ করা হচ্ছে যে- দেখো আমি এই করি, সেই করি... দান করি, ধর্মপালন করি... ইত্যাদি ইত্যাদি।
অন্যায় করার প্ররোচনাগুলো বিভিন্ন ফর্মে আসতে থাকে এবং প্রথম দিকে তা নির্দোষ রূপেই থাকে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যর জন্য।
২০| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: সবাই ভালো থাকুক। সুস্থ থাকুক।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩০
পদ্মপুকুর বলেছেন: .... এবং সামহ্যোয়ারের সংগেই থাকুক।
২১| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোস্টের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করছি।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩১
পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার। শুভেচ্ছা গ্রহণ করা হলো।
২২| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আশা করবো বিদ্রোহী ভৃগু ভাই পরবর্তীতে কখনো মজা করে হলেও এমন আর লিখবেন না। কারণ বাঘ আসে-বাঘ আসে গল্প আমি বিদ্রোহী ভৃগু ভাই সহ ব্লগের সবাই কমবেশী পড়েছি। আমি - পদ্ম পুকুর ও বিদ্রোহী ভৃগু ভাই সহ ব্লগের প্রতিটি মানুষ সুস্থ থাকুন এ্ প্রত্যাশা করছি।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: বাঘ তো একদিন আসবেই, সে ভয় কাটাতেই মকটেস্ট দিচ্ছেন বিদ্রোহী ভৃগু ভাই মনে হয় কিন্তু উনার এই মকটেস্টে আমাদের প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে যাচ্ছিল...
২৩| ২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মন ছোঁয়ে গেলো, ভ্রাতঃ
একমত জানাই। একই সাথে বিদ্রোহী ভৃগুর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমিও প্রীত হলাম ভ্রাতঃ
২৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: শিরোনামটা যেমন সুন্দর দিয়েছেন তার মর্মার্থও খুব ভালভাবে উপস্থাপন করেছেন।
“‘যেহেতু সে চায়নি, আমার কি দোষ’ যুক্তিতে ভর করে দশ টাকা বাঁচিয়ে ফেলার মধ্য দিয়ে...।”
এই অনুভূতি বা চালাকির সুযোগ কেউ যদি গ্রহণ না করে তবে সে অবশ্যই ভাল এবং সৎ মানুষ।
এটাই আমরা বুঝিনা বা বুঝতে চাই না।
শুভেচ্ছা রইল।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫০
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমি একজনকে চিনি, যিনি ছাত্রাবস্থায় লোকাল ট্রেনে ভাড়া দিতে পারেননি দেখে পরবর্তীতে রেলওয়েকে মানি অর্ডার করে ভাড়ার টাকাটা পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। স্বাধীনতার আগের সময়ের ঘটনা; এই ঘটনাটা সে সময়ের জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলো।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
২৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর লেখা+++
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার কি নতুন বছর আসছে না? সেই যে ৩১ ডিসেম্বরে শেষ লিখেছেন, তারপর আর কোনোও খবর নেই। গতকাল বোধহয় প্রথম দেখলাম পুলক ঢালীর পোস্টে, ঘটনা কি আপনার? সব কিছু ঠিকঠাক আছে তো?
২৬| ২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদ্ম পুকুর,
বিদ্রোহী ভৃগুর পোস্টের কারনে এতো সুন্দর করে বললেন -এমন জীবন তুমি করিও গঠন, মরণে হাসিবে তুমি, কাঁদিবে ভুবন !
উও দিন গুজর গিয়া ............................
( আপনার পোস্টের শেষের লাইনই তার প্রমান।)
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: উও দিন গুজর গিয়া............... তবুও লিখে যাই, যদি এর উছিলাই আমি নিজেও শুধরাতে পারি...
ধন্যবাদ স্যার, ভালো থাকবেন।
২৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৬
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন পদ্মপুকুর। ভৃগুর উচিত হয় নাই মানুষের ইমোশনকে নিয়ে এমন খেলা করা। আমি সেটা তার পোষ্টএ বলে এসেছি।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: ইমোশন নিয়ে খেলার রেজাল্টও পেয়েছেন হাতে হাতে। মাইনাস বাটন না থাকার পরও মানুষ মাইনাস দিয়ে ভরে ফেলেছে... ভাগ্যিস মাইনাস বাটন ছিলো না....
২৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০০
শের শায়রী বলেছেন: সামান্য ভালো কথা, সামান্য ভালো ব্যাবহার, এটাই মানুষ মানুষে পার্থক্য করে পদ্ম ভাই। যদিও স্বাভাবিকতাই এখন একসেপশনাল হিসাবে গন্য। ভালো কথা ভালো ব্যাবহার এটাই তো স্বাভাবিকতা। আর ম্যা'ভাই এই বুড়া বয়সে এক খান বিরহ কবিতা লেইখা সবার পিলে চমকাইয়া দিছে....... তবে যার জন্য লেখছে হে মনে হয় না এই বুড়া বয়সেও ম্যা'ভাইরে পাত্তা দেবে, যোউবনেই যেহেতু দেয় নাই
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: যদিও স্বাভাবিকতাই এখন একসেপশনাল হিসাবে গন্য।
অন্যায়ের অপ্রতিরোধ্য যাত্রায় এখন ন্যায়ই বেকুব/পাগল হিসেবে আখ্যায়িত।
আর ম্যাভায়ের কথা আর কি বলবো....
২৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৮
বিজন রয় বলেছেন: আমার তো মনে হয় মানুষ আজকাল ধর্মীয় আচারগুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি চর্চা করছে।
আমাদের দেশের কথাই ধরুন। ১৫ আগে আর এখন এই বিবেচনায়।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন যে এখন ধর্মীয় আচার পালনের পরিমাণ বেশি হয়েছে, কিন্তু ধর্মের শিক্ষাটা পালন নয়। এ কারণে ন্যায়ের চেয়ে অন্যায় বেশি, শুভর চেয়ে অশুভ।
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ স্যার।
৩০| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ২:০৭
রাকু হাসান বলেছেন:
প্রথমে বোল্ড করা বাক্যে তো কাঁপন ধরিয়ে দিলেন । আজই তিনি সামু পাগলার আড্ডা ঘরে মন্তব্য করলেন । এ আবার কি । যাক আস্তে আস্তে বুঝতে পারি ।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩১
পদ্মপুকুর বলেছেন: হু হু হু, আছেন কেমন বিদ্রোহী কবি সাহেব?
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৪
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, যার বিষয়বস্তুর আবেদন সর্বজনীন ও চিরকালীন।