নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
কবিগুরু হলেন বিশ্বের সেই বিরল ব্যক্তি যার লেখা গান তিনটি দেশের জাতীয় সংগীত। ভারত, বাংলাদেশের পর তৃতীয় দেশটি হল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু বিষয়টির মধ্যে একটু প্রশ্ন রয়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে সর্বাগ্রে আমরা দেখবো শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীতটি।
শ্রীলঙ্কা মাতা
মা লংকা আমি তোকে প্রণাম করি ,
হেমা তোর সমৃদ্ধি বিপুল,
দয়া আর মমতায় তুই অতুল,
আনাজ আর সুস্বাদু ফলেতে পূর্ণ ,
উজ্জ্বল রঙের সুগন্ধিতে ফুলে ফুলেল,
জীবন আর সকল ভাল বস্তুর ধাত্রী,
আনন্দ আর বিজয়ের আমার ভূমি,
আমার আভারী প্রশংসা স্বীকার করি।
আমাকে জ্ঞান আর সত্যের দান দেয়া জননী,
তুই আমার সামর্থ্য আর আন্তরিক বিশ্বাস,
আমারা দিব্য জ্যোতি আর সংবেদনশীল জীব,
জীবন আর মুক্তির শ্বাস,
আমাকে বন্ধন মুক্ত প্রেরণা প্রদান কর,
নবীন বুদ্ধি আর শক্তিতে,
রোগ, ঘৃনা কলহ, সকল শেষ হয়ে যাক,
ভালবাসায় পূর্ণ এক শক্তিশালী রাষ্ট্র,
আমরা সবাই এক হয়ে আগ বাড়াই,
হে মা, আমাকে পূর্ণ স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশততম জন্মবর্ষ উদযাপনকালে বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদপত্র, এই মর্মে একটি খবর পরিবেশন করে যে শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীতটির রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বয়ং। নিঃসন্দেহে একজন বাঙালি হিসেবে এখবরে আমাদের গর্ব হবার কথা । কিন্তু সন্দেহ থেকে যায় খবরটির বিশ্বস্ততার বা নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে । কারন সংবাদে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কোনো তথ্যের উল্লেখ নেই । পাশাপাশি কবিগুরুর জীবনীকার বা গবেষকরাও এমন কোনো সূত্র দিতে পারেননি যে গানটির রচয়িতা কবি স্বয়ং ।
ওদিকে আবার দ্বীপরাষ্ট্রের নিজস্ব পোর্টালে জাতীয় সংগীতের কম্পোজার হিসাবে আনন্দ সামারাকুনের নামও আছে । তাহলে তার কৃতিত্ব নিয়ে এই প্রশ্ন কেন? উল্লেখ্য সংগীতটির সুর অনেকটা রবীন্দ্র সংগীতের অনুরুপ। উইকিপিডিয়া মতে ১৯৩০ সালে আনন্দ সামারাকুন চারুকলা ও সঙ্গীত শিক্ষার পাঠ নিতে বিশ্বভারতীতে আসেন । নিজ প্রতিভা বলে অল্পদিনের মধ্যে সামারাকুন কবিগুরুর নৈকট্য লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৩৮ সালে তিনি গুরুদেবকে একটি গান লিখতে অনুরোধ করেন । রবীন্দ্রনাথ বাংলায়,
'নমো নমো শ্রীলঙ্কা মাতা, গানটি লিখে সুরারোপ করেন । ১৯৪০ সালে দেশে ফিরে, ১৯৪৬ সালে আনন্দ সিংহলি ভাষায় গানটি অনুবাদ করে একটি রেকর্ড বার করেন। ইতিমধ্যে তৈরী হওয়া জাতীয় সংগীত কমিটিতে আনন্দ গানটি জমাও দেন । সেই মত ১৯৫১ সালের ২২ নভেম্বর গানটি শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীতের মর্যাদা লাভ করে।
কিন্তু কিন্তু গানটি পরবর্তীকালে সমালোচনায় পড়লে, আনন্দ পাল্টা নিবন্ধ লিখে মতামত ব্যক্ত করলেও সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে পারেননি । সম্ভবত সে কারণেই জাতীয় সঙ্গীত পরিষদ আনন্দের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা ছাড়াই শ্রীলঙ্কা মাতার পঙতিতে কিছু পরিবর্তন আনে । সূত্রমতে এই অপমান ও দুঃখ সহ্য করতে না পেরে আনন্দ ১৯৬২ সালে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করেন ।
তবে সংবাদ মাধ্যমে পরিবেশিত ভাষ্য সত্য হলে ধরে নিতে হয় আনন্দ অসততা করেছেন । রবীন্দ্র নামের গানের অনুবাদ তাঁর নিজের বলে চালিয়ে দিয়েছেন । অন্যায়ভাবে নিজের বলে জাতীয় সংগীতের প্যানেলে জমাও দিয়েছেন । সেক্ষেত্রে বরং গ্লানি ও দহনের কারণেই আত্মহত্যা করেছিলেন বলে অনুমান করা হয় । পাশাপাশি বিষয়টা অত্যন্ত দুঃখের যে একজন সম্মানীয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে উপযুক্ত তথ্যপ্রমান ছাড়াই এ ধরনের অভিযোগ আনাটা একটা অপরাধ বৈকি। শুধুমাত্র অনুমানের উপর নির্ভর করে এ ধরনের অভিযোগ আনাটা ওনার প্রতি অবিচারের নামান্তর বটে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:- মূল পোস্টে মন্তব্য করেছিলেন,@নতুন নকিব,@চাঁদগাজী,@সম্রাট ইজ বেস্ট,@শামচুল হক,@মৌরি হক দোলা,@রাজীব নুর,@মনিরা সুলতানা,@মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল,@কাওসার চৌধুরী,@খালেদা শাম্মী,@খায়রুল আহসান প্রমূখ।
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় সাদা মনেরভাই,
শুরুতেই আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম।
আপনার জন্যও রইল বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
২| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩
নীলপরি বলেছেন: লগ ইন করেই আপনার এই তথ্যমূলক পোষ্ট পড়লাম । এতো বিস্তারিতভাবে এবিষয়ে জানতাম না । আজ জানলাম ।
++
শুভকামনা
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল পরিআপু,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। পোস্টটিতে প্লাস ও প্রথম লাইক দাতা হিসেবে পেলাম অনেক প্রেরনা। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
৩| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬
ল বলেছেন: আত্মহত্যার কাহিনিটি জানা ছিলো না দাদা,,
আপনার পোস্ট আপনার মতোই সমৃদ্ধ জ্ঞানের প্রতীক++++
শুভ কামনা নিরন্তর।।
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় লতিফ ভাই,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যের আনন্দ পেলাম। সঙ্গে এমন কাব্যিক ছন্দ উপরি পাওনা। এতগুলো প্লাসে ও পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:২১
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: সন্তান হয়ে পিতাকে অস্বীকার করলে পিতার কি বদনাম হয়?
তাতে সন্তানের পরিচয় কি দাঁড়ায়?
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় পবিত্র ভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে পুলকিত হলাম। সত্যিই তো সন্তান হয়ে পিতাকে অস্বীকার করলে তা কোন এক সময় বিয়োগান্ত হতে বাধ্য।
যেমনটি হয়েছিল আনন্দ সামারাকুনের।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৫| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় আপুনি,
আপনার মর্নিংওয়াকে আনন্দ পেলাম। সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।
৬| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলছেন যে, বাংলাদেশের কিছু কিছু সংবাদপত্রে বের হয়েছিলো হয়েছিলো যে, সিংহলের জাতীয় সংগীতটি বরী ঠাকুরের লেখা; বাংলাদেশের সংবাদপত্রে বের হলে, উহা গুজব হওয়ার সম্ভাবনা, বাংগালী বাবুরা কি লেখেন নিজেরাও জানেন না; বাংলাদেশের সংবাদপত্র হাউকাউ
০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। মন্তব্যের মধ্যে নিশ্চয়ই এটা যুক্তি ছিল। একেবারে হাউ কাউ হলে শ্রীলংকার জাতীয় সঙ্গীত পরিষদ বিষয়টি অত সিরিয়াসলি হয়ে ভাবতো না। যে কারণে উনারা ওনাকে সংগীত প্রণেতা বলে মনে করেন নি। পাশাপাশি প্রিয় ছাত্রের প্রতি কবিগুরুর নিশ্চয় একটা দুর্বলতা ছিল। যে কারণে রবীন্দ্র গবেষকরাও এটা নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করেননি।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
৭| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জানলাম
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আর্কিওপ্টেরিক্স ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই।
শুভকামনা জানবেন।
৮| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
নজসু বলেছেন:
শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীত যে কবি গুরুর লেখা আমি আপনার পোষ্টে এই প্রথম জানলাম।
কত অজানা আমার। আমার সীমাব্দ্ধতার ব্যপ্তি ঘটলো আপনার সুন্দর পোষ্টটিতে।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসু ভাই,
অনেকদিন পর আপনাকে কমেন্টে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। বিষয়টা আমারো একসময় অজানা ছিল। উইকিপিডিয়া, গুগোল থেকে কিছুটা জেনে তারপরে পোস্ট দেওয়া। আপনার সুন্দর বিনয়ী কমেন্টে মুগ্ধ হলাম।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৯| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
নীল আকাশ বলেছেন: আমি আপনার আগের পোস্ট আমি পড়ি নি।
আনন্দ যদি চুরি করে থাকেন তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছেন।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি কোন দেশের জাতীয় সংগীত সেই দেশে নাগরিকের কাছ থেকে দেয়াটাই উচিৎ মনে করি।
ভীনদেশী কেউ কেন আমার দেশের জাতীয় সংগীত লিখবে বা সুর দেবে.......
এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত।
ধন্যবাদ।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,
হ্যাঁ আগের পোস্টটি আপনার মত অনেকেই দেখেননি। যে কারণে আবার রিপোস্টে বিষয়টি সামনে আনা। বরাবরের মতো আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। আনন্দে বিষয়টা বেশি দুঃখজনক। নিচে@অভিনব সাহার মন্তব্যে বিষয়টি পরিষ্কার হবে আশা করে।
পাশাপাশি মন্তব্যে অন্য একটি দিক আপনি তুলে ধরেছেন। একটা সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত দেশের জাতীয় সংগীত, পতাকা সিলেকশন বা সংবিধান রচনার মত কাজ গুলি স্বদেশীয় নাগরিকরাই করে থাকেন। দেশ ও জাতির ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে এমনটি হওয়াই কাম্য বলে আমারও দৃঢ় বিশ্বাস। শ্রীলংকা সরকারও বিষয়টি ভুল করেননি। কিন্তু মাঝখানে আনন্দের দুর্ভাগ্য যে এমন একটি ঘটনা ঘটে গেল।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১০| ০৯ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তিন দেশের জাতিয়সঙ্গিতের রচয়িতা রবি ঠাকুর এটা জানা ছিল, আনন্দের বিষয়টা প্রথম জানলাম।
ইন্ডিয়ান বাংলা রেডিও স্টেশনের নামও রবি ঠাকুরের দেয়া। আকাশবাণী কলকাতা বা আকাশ বানী গৌহাটি ।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লিটন ভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রীত হলাম। আনন্দ ব্যাপারটা দুঃখজনক। আকাশবাণীর ব্যাপারটি আমি জানতাম। সেই নাম থেকে পরবর্তীকালে আরও একটু বেশি বিনোদন দিতে তৈরি হয় যুববাণী। বিষয়টি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১১| ০৯ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:২২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরুজি, শুভেচ্ছা রইলো।
এ বিষয়টি নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছে। অধিকাংশ বোদ্ধাদের মতে আনন্দ এ অনৈতিক কাজটি জেনে বুঝে করেছেন। তথ্য প্রমাণও তাই বলে। এই মানসিক দহনেই হয়তো তিনি আত্মহত্যা করেন। লংকান জাতীয় সংগীত কমিটি যদি জানতো যে এটি রবীন্দ্রনাথের লেখা তাহলে তা সিলেক্ট করতো না বলে আমার ধারণা। কারণ, জাতীয় সংগীত নির্বাচনের সময় নিজ দেশের লেখকদের/গীতিকারদের সংগীত সিলেক্ট করা হয়। এটি অলিখিত নিয়ম বিশ্বব্যাপী।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় গুরুদেব,
প্রথমেই আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। বিষয়টি নিয়ে সত্যিই অনেক জল ঘোলা হয়েছে। দুর্ভাগ্য আনন্দের। নিচে@অনুভব সাহার মন্তব্যে বিষয়টি পরিষ্কার। তবে কারণ যাই হোক যে কোন মৃত্যুই দুঃখজনক। আনন্দের মতো গুণীজনকে এভাবে চলে যাওয়াটা অত্যন্ত বেদনার। আজ হয়তো বিষয়টি অনেকের কাছে পরিষ্কার। কিন্তু ঘটনা কালীন সময়ে যে অসহনীয় অবস্থা তৈরি হয়েছিল সেটা হয়তো আনন্দের পক্ষে মেনে নেওয়াটা কোন মতেই হতে সম্ভব হয়নি।
আর জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা বা সংবিধান রচনার মত কাজ গুলি স্বদেশীয় লোকদেরই করা প্রসঙ্গে আপনার সঙ্গে আমি 100% একমত। বিশ্বকাপে এটি একটি অলিখিত নিয়ম বৈকি।
পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
১২| ০৯ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
আখেনাটেন বলেছেন: এটি নিয়ে আমি বছর দুয়েক আগে ইন্ডিয়াটুডে কিংবা ফ্রন্টলাইন ঠিক মনে পড়ছে না ম্যাগাজিনে একটি নাতিদীর্ঘ লেখা পড়েছিলাম (আর্টিকেলটা খুঁজে পাচ্ছি না)। এবং বিষয়টি নিয়ে আমি আমার এক শ্রীলংকান বন্ধুর সাথেও আলোচনা করেছিলাম।
আনন্দ এ নিয়ে নিজেই বলেছেন উনি ১৯৪০ সালে এটি লিখেছেন। তবে রবি বাবুর শিষ্য হওয়ায় উনার প্রভাব ছিল তাতে। (শ্রীলংকান সানডেটাইমস এ নিয়ে উনার কিছু কথা আছে)
১৯৬২ সালে নমো নমো মাতার পরিবর্তে শ্রীলংকান মাতা লেখা হয়।
বিষয়টি সামনে আনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ পদাতিক দা।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেন ভাই,
বিষয়টি সঙ্গে আপনি পূর্ব পরিচিত এবং অনেক পড়াশোনা করেছেন জেনে আনন্দ পেলাম। আর শ্রীলঙ্কান বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যটি নিঃসন্দেহে ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার। আপনার দেওয়া লিংকটি পড়লাম। ধন্যবাদ এমন সুন্দর লিংকটি দেওয়ার জন্য। আর আনন্দের উপরের কবিগুরুর প্রভাব তো সর্বজনবিদিত। তবুও আনন্দের এভাবে চলে যাওয়াটা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, বেদনার।
"১৯৬২ সালের নমো নমো মাতার পরিবর্তে শ্রীলংকান মাতা লেখা হয়।" বিষয়টি জানানোর জন্য আবারো ধন্যবাদ।
পোষ্টটিতে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
১৩| ০৯ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫০
অনুভব সাহা বলেছেন:
আপনার পোস্টের সাথে ফেসবুকের একটা পোস্টের "শ্রীলংকার জাতীয় সংগীতের রচয়িতা ও সুরকার কি আনন্দ সামারাকুন নন?"(Facebook, Muzib Mehdy published a note.8 May 2011 at 12:29· শিরোনামে মিল খুঁজে পেলাম। আর রিপোস্ট যেহেতু লিখেছেন, বিষয়টা বিস্তারিত জেনে পোস্ট দেবার দরকার ছিল।
পোস্টে লিখেছেন, "একজন সম্মানীয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে উপযুক্ত তথ্যপ্রমান ছাড়াই এ ধরনের অভিযোগ আনাটা একটা অপরাধ বৈকি। শুধুমাত্র অনুমানের উপর নির্ভর করে এ ধরনের অভিযোগ আনাটা ওনার প্রতি অবিচারের নামান্তর বটে।"
এটা পড়ে ভালো লেগেছে। তবে উপরের কিছু মন্তব্য ভালো লাগে নি। রবিঠাকুর এমনিতেই বড়। তাকে আরো বড় করতে গিয়ে অন্যকে হেয় করাটা ভালো দেখায় না।
রেফারেন্স হিসেবে উইকিকে ব্যবহার করা যায় না। এটা যে কবিগুরুই লিখেছেন, এ মর্মে নির্ভরযোগ্য কোন প্রমান নেই(নিউজ পোর্টাল গুলো কোন প্রমান দেয় নি। রবীন্দ্র রচনাবলীর ভেতরও লেখাটা নেই, আমি অন্তত পাই নি)।
উল্লেখ্য, বিশ্বভারতীতে পড়ার সময় আনন্দ সামারাকুন এটি লিখেন(সম্ভবত বাংলায়)। রবীন্দ্রনাথের শিষ্য হওয়ায় গানটাতে তার প্রভাব থাকাটা তো স্বাভাবিক।
আরেক তথ্যমতে, এটা লেখার পরে আনন্দ তার গুরু রবীন্দ্রনাথকে দেখান। লেখাটা দেখার পর রবীন্দ্রনাথ সেখানে কিছু সংশোধন করেন এবং গানটির সুরারোপ করেন।(এই কারণে এটা রবীন্দ্রসংগীতের মত মনে হয়। আবার অনেকে ভাবে এটা রবীন্দ্রনাথের রচনা)।
মূল বিষয় যেই হোক, আমি তো ভাবি "এটা স্রেফ গুরু-শিষ্যের একটা সেতু বন্ধন।" রবীন্দ্রজয়ন্তীততে এটা নিয়ে বিতর্ক তৈরী হয় কেন বুঝি না।
কিছু তথ্যঃ
শ্রীলঙ্কা স্বাধীনতা লাভের পর গানটিকে তারা জাতীয় সঙ্গিত হিসেবে গ্রহণ করে(সিংহলি অনুবাদ)। ৫০-এর দশকের শেষের দিকে গানটি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এটিকে দেশের জন্য দুর্ভাগ্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পরে শ্রীলঙ্কা সরকার ১৯৬১ সালে সামারাকুনের অমতে ও প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও গানটির কিছু লাইনে পরিবর্তন আনে। এর কিছু সময় পর আনন্দ সামারাকুন(১৯৬২ সালে) আত্মহত্যা করেন। ধারণা করা হয় তাঁর রচিত জাতীয় সঙ্গীতের ক্ষতিসাধনের জন্যই তিনি এমনটা করেন।
আরো দেখতে পারেন.....
রবীন্দ্রনাথ কয়টি দেশের জাতীয় সঙ্গীত লিখেছিলেন? দুইটি না তিনটি? আসুন প্রকৃত সত্য জেনে নেই
এ নিয়ে ইমন জুবায়ের এর একটা লেখাও আছে
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল দাদা,
আমার কোন পোস্টে এটি আপনার প্রথম মন্তব্য। সু স্বাগতম আপনাকে। আপনি ফেসবুকে পেস্টিং মিল খুঁজে পেয়েছেন- তবে ফেসবুকের হেল্প নিইনি। এক বছর আগে যখন মূল পোস্টটি তৈরি করেছিলাম । এখন আর অত ভালো করে মনে নেই যে কীসের হেল্প নিয়েছিলাম। তবে উইকিপিডিয়া, সহ কিছু নিউজ পোর্টাল থেকে তথ্য নিয়ে পোস্টটি তৈরি করা।সহমত আপনার সঙ্গে যে পোর্টাল উইকিপিডিয়া কখনোই নিজেরা দায়িত্ব নেয় না। আর যেহেতু বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে আনন্দ সামারাকুন কাজেই কোথাও না কোথাও ফেসবুকের পোস্টের সঙ্গে মিল থাকতেই পারে। এই যেমন আপনার দেওয়া লিংক কিংবা শ্রীলঙ্কান সানডে টাইমসে @আখেনাটেন ভাইয়ের দেওয়া লিঙ্কের মূলকথা থেকেও তারই যোগসূত্র পেলাম।
কবিগুরু গ্রেট, বিশ্ববন্দিত ব্যক্তিত্ব। এমন একজন শিক্ষকের কাছ থেকে ছাত্র পরামর্শ নেবেন এটাই স্বাভাবিক। কাজেই আনন্দের সৃজনশীলতাতে গুরুদেবের প্রভাব থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। নিজের কীর্তিকে ঘষেমেজে গুরুদেবের পরামর্শে আনন্দ হয়তো সুপার্ভ লেভেলে নিয়ে গেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে তার পিছু ছাড়েনি। যার ফলে এমন সুন্দর গানটির রচয়িতার কৃতি থেকে বঞ্চিত হলেন। অসহনীয় চাপ সহ্য করতে না পেরে চলে যেতে হল এমন নির্মম ভাবে ।
মন্তব্যে আপনার দেওয়া সম্ভব মতগুলি ভীষণ ভালো লাগলো। আশা করি অংশটি পাঠ করে অনেক পাঠকেরই মনের অস্বচ্ছতা কেটে যাবে। সহমত আপনার সঙ্গে যে বিষয়টি গুরু- শিষ্যের একটা সুন্দর সেতুবন্ধন। আপনার সুন্দর মনের পরিচয় পেয়ে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ জানবেন। রবীন্দ্র জয়ন্তীতে আমরা উভয়কে জানাই শ্রদ্ধার্ঘ্য।
আপনার মন্তব্যের একেবারে শেষে তথ্য টিকা থেকে পরিষ্কার, যে শেষের দিকে জাতীয় সঙ্গীত পরিষদের সঙ্গে এক অমানসিক চাপ সহ্য করতে হয়েছে। যার চাপ একটা সময় আর নিতে না পেরে চূড়ান্ত পরিণতিকে বেছে নেন। বলতে দ্বিধা নেই যে পোস্টটি রচনাকালে আনন্দের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের কারণে তার এভাবে চলে যাওয়াতে ব্যক্তিগতভাবে ভীষণ ব্যথা পেয়েছি। জাতীয় সঙ্গীত পরিষদ আরো একটি মানবিক হলে হয়তো ওনার জীবনে এমন পরিনতি নাও ঘটতে পারত।
আপনার দেওয়া লিংক গুলো প্রত্যেকটি দেখেছি। উল্লেখ্য গতকাল আপনার দেওয়া লিংক ও আখেনাটেন ভাইয়ের লিংক গুলো পড়াশোনা করাতেই কোন প্রতিমন্তব্য করে উঠতে পারেনি। এমন সুন্দর লিংক দেওয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৪| ০৯ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: মূল পোস্ট কোনটা ছিলো?
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আই কে ভাই,
আমার পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট; সু স্বাগতম আপনাকে। গতবছর পচিশে বৈশাখে যে পোস্টটি দিয়েছিলাম সেটিকেই মূল বলে বোঝাতে চেয়েছি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।
১৫| ০৯ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাদা মনের ভাই,
আহা দিলেন তো লজ্জা! এই না হলে সাদা মনের ভাই! যাইহোক আপনার চা খেয়ে আনন্দ পেলাম। এমন মিষ্ট চায়ে মুগ্ধতা। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৬| ০৯ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৩ নম্বর মন্তব্যে অনুভব সাহা যা লিখেছেন, সেটা আমারও কথা।
এটা লেখার পরে আনন্দ তার গুরু রবীন্দ্রনাথকে দেখান। লেখাটা দেখার পর রবীন্দ্রনাথ সেখানে কিছু সংশোধন করেন এবং গানটির সুরারোপ করেন।(এই কারণে এটা রবীন্দ্রসংগীতের মত মনে হয়। আবার অনেকে ভাবে এটা রবীন্দ্রনাথের রচনা)।
আমিও এরকমটাই পড়েছি ভারতের একটি সাময়িকীতে। শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা হিসাবে কবিগুরুকে তাই একক কৃতিত্ব দেওয়াটা কতখানি সঙ্গত হবে, সেটা বিবেচনার দাবী রাখে।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ভাইজান,
আপনার সুন্দর বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। 13 নম্বর কমেন্ট দাতা @অনুভব সাহা অত্যন্ত সুন্দর কমেন্ট করেছেন। বিষয়টি একদম জলের মত পরিষ্কার। গুরু-শিষ্যের এমন সেতু বন্ধনই আজ আমাদের বন্দনার বিষয়, বিতর্কের নয়।
আপনি যে ভারতের একটি সাময়িকীতে বিষয়টি পড়েছেন যেখান থেকেই আপনার এমন ভাব প্রকাশ জানতে পেরে খুশি হলাম। এই পোষ্টের মোটামুটি লিংকগুলি থেকে মনে হয় সংগীতটি কবিগুরুর কোনো মৌলিক সৃষ্টি নয় তবে কিছুটা প্রভাব থাকতে পারে বলে আমার অবিশ্বাস।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
১৭| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা ভিপিএন দিয়ে ঢুকেছি। কিন্তু একা একাই ৪/৫ মিনিট পর লগ আউট হয়ে যাচ্ছে। বিরাট যন্ত্রনার মধ্যে আছি।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই,
গত কয়েকদিন ভাইয়ের ব্লগে ঢুকতে না পাওয়ার খবরে ভীষণ দুঃখিত। আজ ভিপিএন দিয়ে ঢুকতে পারলেও লগ আউট হয়ে যাওয়ার সমস্যা রয়ে গেছে জেনে বিষণ্ণ বোধ করছি। কামনা করছি যে করেই হোক ভাইয়ের সমস্যার যেন দ্রুত মিটে যায়।
শুভকামনা ও ভালোবাসার প্রিয় ছোট ভাইকে।
১৮| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শ্রীলংকার জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এটি নিতান্তই একটি আবেগপ্রসূত কথা। আনন্দ সামারাকুন রচিত এই গানটিতে রবীন্দ্রনাথের সংগীতের সুরের কিছুটা মিল আছে। তাই আবেগের বশবর্তী হয়ে গানটির রচয়িতা হিসেবে রবি কবির নlম উল্লেখ করা মোটেই যুক্তিসঙ্গত নয়। এছাড়া শ্রীলংকার জাতীয় সংগীত টি কিন্তু বাংলা ভাষায় রচিত হয়। উহা সিংহলি ভাষায় রচিতভাষায় রচিত। এল টি টি ই প্রধান ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ নিহত হবার পরে শ্রীলংকার জাতীয় সংগীতের তামিল সংস্করণে ও চালু করা হয়েছিলো। অসাধারণ সুরের মূর্ছনায় তৈরি গানটি সত্যিই খুব সুন্দর। তবে ইহা যে রবীন্দ্রনাথের রচিত তাহার কোন যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ নেই।
আপনার এই পোস্টটি আগেও দেখেছিলাম তবে সম্ভবত আমি মাত্রিক মন্তব্য করিনি। আমরা অনেক ভুল ধারণা লালন করি। অনেক ভুল ধারণা কি সত্য প্রমাণ করে ছাড়ি। এটাও তেমনি একটি বিষয়।
পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সবসময় ।সুন্দর হোক আপনার জীবন।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
আপনি দীর্ঘদিন শ্রীলংকার কাটিয়েছেন। কাজেই দ্বীপ রাষ্ট্র সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতাটি সর্বাধিক প্রণিধানযোগ্য। চমৎকার মন্তব্যের মাধ্যমে আপনি তারই ছাপ রেখে গেছেন। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। সহমত আপনার সঙ্গে যে বহু ক্ষেত্রে আমরা আবেগের বশে অনেক কিছু বলে ফেলি বা করেও ফেলি। ইতিপূর্বে @অনুভব সাহার মন্তব্য থেকেও বিষয়টি একেবারে পরিষ্কার। গুরু-শিষ্যের এক সুন্দর সম্পর্ককে মাথায় রেখে আনন্দর শেষ পরিণতির জন্য আমরা ব্যথাতুর হতে বাধ্য।
গতবছর পোষ্টটি দেওয়ার সময় আমি শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীতটি বেশ কয়েকবার শুনেছিলাম। এবারও আপনার দেওয়া লিঙ্ক থেকে একাধিকবার গানটি শুনেছি অসম্ভব মেলোডি গানটিতে মুগ্ধতা হতে বাধ্য।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১৯| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শ্রীলংকার জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এটি নিতান্তই একটি আবেগপ্রসূত কথা। আনন্দ সামারাকুন রচিত এই গানটিতে রবীন্দ্রনাথের সংগীতের সুরের কিছুটা মিল আছে। তাই আবেগের বশবর্তী হয়ে গানটির রচয়িতা হিসেবে রবি কবির নlম উল্লেখ করা মোটেই যুক্তিসঙ্গত নয়। এছাড়া শ্রীলংকার জাতীয় সংগীত টি কিন্তু বাংলা ভাষায় রচিত হয়নি। উহা সিংহলি ভাষায় রচিতভাষায় রচিত। এল টি টি ই প্রধান ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ নিহত হবার পরে শ্রীলংকার জাতীয় সংগীতের তামিল সংস্করণে ও চালু করা হয়েছিলো। অসাধারণ সুরের মূর্ছনায় তৈরি গানটি সত্যিই খুব সুন্দর। তবে ইহা যে রবীন্দ্রনাথের রচিত তাহার কোন যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ নেই।
আপনার এই পোস্টটি আগেও দেখেছিলাম তবে সম্ভবত আমি মাত্রিক মন্তব্য করিনি। আমরা অনেক ভুল ধারণা লালন করি। অনেক ভুল ধারণা কি সত্য প্রমাণ করে ছাড়ি। এটাও তেমনি একটি বিষয়।
পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সবসময় ।সুন্দর হোক আপনার জীবন।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
পোস্টটি ডাবল হয়ে গেছে। সুন্দর পোস্টে মুগ্ধতা; ধন্যবাদ আপনাকে।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২০| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২০
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
আপনার দেওয়া লিংক ধরে, গতকাল ইউটিউবে অনেকবার বিভিন্ন জনের মুখে গানটা শুনলাম। যদিও আগেও শুনেছি। গানের ভাষাটা তো জানি। ভীষণ ভালো লেগেছে অসম্ভব সুন্দর মেলোডি জাতীয় সংগীতটি শুনে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
২১| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: নীল আকাশ ভাইয়ের সঙ্গে সহমত।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুর ভাই,
পোস্টটির পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। নীল আকাশ ভাইয়ের সঙ্গে সহমত হওয়ার খুশি হলাম। আমিও তেমনি প্রতিমন্তব্য দিয়েছি।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২২| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ২:২৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গ্যালারীতে বসলাম। দেখি সবাই কি বলে। তবে এই বিষয়ে তেমন জানি না দাদা।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় সুজন ভাই,
হা হা হা হা আপনি হলেন রিয়েল দর্শক। প্রতিমন্তব্য আমি প্রায় শেষ করে নিয়ে এসেছি। এখন গ্যালারিতে বসে বসে দেখুন আর পড়ুন। যদি সম্ভব হয় তাহলে পোস্টে দেওয়া বিভিন্ন লিংক গুলো একবার দেখে নিতে পারেন। আশা করি বিষয়টি আপনার গভীরতা অনেক বাড়িয়ে দেবে।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৩| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫
মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা ,
কেমন আছেন?অসুস্থ ছিলাম তাই দেরিতে আসা। এখন অনেকটা ভালো।
আপনার তথ্যবহুল পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ।
কিছু জানা ছিল যদিও আগে ভাষা ভাষা কিছু জানতাম এখন অনেক কিছুই স্পষ্ট হয়েছে। ভালো থাকবেন এবং শুভকামনা জানবেন ।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট বোন,
বোনের শারীরিক অসুস্থতার খবরে ভীষণ বিষণ্ণ বোধ করছি। তবে আশার যে এখন শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। পুষ্টি গুণে ভরা লাগাতে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ রইল। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে বোনের ভাষা ভাষা ধারণা স্পষ্ট হওয়াতে আনন্দ পেলাম। বিষয়টি নিয়ে আমার নিজেরও স্বচ্ছ ধারণা ছিল না। কনস্ট্রাক্টিভ আলোচনার মাধ্যমে ধারণা কংক্রিট হয়। উপরে কয়েকজনের মতামতের মধ্যে বিষয়টি উঠে এসেছে। আশা করি এখন বোনের ধারণাটিও কাঁচের মতো পরিষ্কার হয়েছে।
পোস্টটি লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা রইল।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসার প্রিয় ছোট্ট বোনকে।
২৪| ১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তিন দেশের জাতিয়সঙ্গিতের রচয়িতা রবি ঠাকুর এটা জানা ছিল, আনন্দের বিষয়টা প্রথম জানলাম। আমিওওও
আপনাকে ধন্যবাদ জানাই ব্রাদার। এটা জানানর জন্য
ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা
১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবিভাই,
অনেকদিন পর কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম। এই প্রশ্নের কিছু লিংক ও আলোচনা থেকে যেটা উঠে এসেছে যে কবিগুরু গানটির মৌলিক রচয়িতা নন। গুরু-শিষ্যের সেতুবন্ধনে তিনি একজন যোগ্য শিক্ষকের ভূমিকাই পালন করেছিলেন। কিন্তু জাতীয় সঙ্গীত পরিষদ থেকে আনন্দ সেই সম্মান পাননি। যে কারণে পরিষদ তার সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই সংগীতটির কিছু সংশোধনী এনে ছিল। জীবনের শেষের দিকে এই অপমানের গ্লানি সহ্য করতে না পেরে আত্মহননের মত চূড়ান্ত পন্থাকে বেছে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। উপরে @অনুভব সাহার দেওয়া লিংক গুলো থেকেও বিষয়টি একবার দেখে নিতে পারেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় কবি ভাইকে।
২৫| ১০ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: এর আগে এটা নিয়ে সংশয় ছিল। আর আনন্দের কথাটাও অজানা ছিল। এখন জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
তবু সংশয় থেকে যায়...কারণ আপনার লেখাতেই আছে।
হিসেবে
এখবরে আমাদের গর্ব হবার কথা । কিন্তু
সন্দেহ থেকে যায় খবরটির বিশ্বস্ততার বা
নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে । কারন সংবাদে এ
বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কোনো তথ্যের
উল্লেখ নেই । পাশাপাশি কবিগুরুর
জীবনীকার বা গবেষকরাও এমন কোনো সূত্র
দিতে পারেননি যে গানটির রচয়িতা কবি
স্বয়ং ।
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হোসাইন ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বিষয়টি জেনেছেন এবং মনে এখনো সংশয় থাকার জন্য 13 নম্বর কমেন্ট দাতা @অনুভব সাহার কমেন্টটি একটু দেখতে বলব।
মরীচিকার পরবর্তী পর্ব প্রকাশ করেছি। আপনাকে আমন্ত্রণ রইল।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৬| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২
জুন বলেছেন: ১৯৬২ বলে ভদ্রলোক সুইসাইড করেছিলেন পদাতিক । এখন হলে আর করতেন না। এখন যে যত চোর ডাকাত দুর্নীতিবাজ তার মাথা তত উচু, তার গলা তত উচু, সমাজে তার মান সন্মান ততবেশি। কিন্ত আমার প্রশ্ন তারা কি বাংলায় গায় নাকি সিংহলিজ ভাষায়?
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
অনেকদিন পর আপনার কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম। বিষয়টা আনন্দের পক্ষে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের। উনি যথাযথ সম্মান পাননি।আনন্দ শান্তিনিকেতনে পড়াকালীন মূল গানটি বাংলাতে লিখেছিলেন। যেটা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে সংশোধন করে নেন। বিপত্তি এই জায়গা থেকেই সৃষ্টি। রবীন্দ্র সুরের সঙ্গে গানটির মিল থাকায় অনুমান করা হয় এটিও রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি।আনন্দ সিংহলি ভাষায় গানটির রেকর্ড করেন এবং ওই দেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিষদে ওই ভাষাতেই জমা দেন। যদি পরবর্তীতে জাতীয় সংগীতের মর্যাদা লাভ করে।
সমস্যা হল এর পরে, কিছু মিডিয়া গানটির রচয়িতা হিসেবে রবীন্দ্রনাথের নাম উল্লেখ করাতে আনন্দ আত্মপক্ষ সমর্থনের তেমন সুযোগ পাননি। বা জাতীয় সঙ্গীত পরিষদও তার যুক্তিকে মানে নেই। পরে জাতীয় সঙ্গীত পরিষদ তাকে ব্রাত্য রেখে গানের কিছু সংশোধনী আনলে আনন্দ অত্যন্ত মর্মাহত হন এবং মানসিকভাবে ভেঙে। দুর্ভাগ্য যে এমন একজন সুরকারকে এভাবে চলে যেতে হল।
প্রিয় সাজ্জাদ ভাইয়ের কুড়ি নম্বর কমেন্টে গানটির লিংক দেওয়া আছে। আপনাকে অনুরোধ রইলো একবার গানটি শোনার।
অফটপিক আপু, মরীচিকা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। যদিও কয়েকটি পর্ব হাতে রেখে দিয়েছি। মরীচিকাতে আপনার আমন্ত্রণ রইলো।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।
২৭| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: একটা ভাল বিষয় শেয়ার করেছেন ।
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই,
অনেকদিন পরে আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম। বিষয়টি ভালো লাগাতে ধন্যবাদ আপনাকে।
ইতিপূর্বে একদিন আপনার ব্লগে গিয়ে দেখলাম সব পোস্ট সরিয়ে নিয়েছেন। কেন আমাদেরকে এতো দূর দূর ভাবছেন??
আপনার প্রবাসী জীবনের যাতনা নিয়ে পোস্টটি তো বেশ ভালই ছিল।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৮| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আর লেখার সম্ভাবনা কম। তারচেয়ে কমেন্টস করি সেটা ভাল।
প্রবাসী জীবন কতদিন স্থায়ী হয় সেটা দেখার বিষয়। আমার ধৈর্য্য খুবই কম যার কারণে সবসময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আসছি।
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন
১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: উপরওয়ালা আপনার মঙ্গল করুক। আপনার সমস্ত বাঁধা বিপত্তির অবসান ঘটুক। সবর করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
আনন্দময় হয়ে উঠুক আপনার জীবন।
২৯| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
জুন বলেছেন: মরীচিকা আমি পড়ছি পদাতিক। শেষ হলে একবারেই মন্তব্য করবো তাই আজ রাতে অবশ্যই মরীচিকা দিয়ে ইফতার পরবর্তী মন্তব্য শুরু হবে
১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহাহা আপু আমি আপনার আগমনে অপেক্ষায় রইলাম।
ইফতারের টাইম একেবারে ঘাড়ের উপরে।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
৩০| ১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪
অর্পিতা মন্ডল বলেছেন: বিষয়টি জেনে ভালো লাগলো।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দিদিভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩১| ১৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: খুবই দুঃখিত জনাব....
আপনাত মরীচিকা যেদিন এসেছে সেদিনই দেখেছি। কিন্তু পড়তে পারছি না।।
ভেবেছিলাম, পুরো উপন্যাসটা এক সাথে শনিবার বা রোববারে পড়ব। পড়তে পারিনি।
রমজান মাস। ব্যস্ততা বলতে গেলে একটু বেশিই। ধর্মীয় বই পড়া, একটু কুরান তিলাওয়াত করা, তালিম শোনা।
ঈদের পরে সবটা এক সাথেই পড়ন। চেষ্টা করবো রিভিউ লিখার।
২০ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় হোসাইনভাই,
প্রথমে ভেবেছিলাম কমেন্ট ডাবল হয়ে গেছে। কিন্তু পরে দেখলাম শেষের দিকে একটু পার্থক্য আছে। না না এভাবে দুঃখ পাওয়ার কোনো কারণ নেই। ব্যস্ততা থাকতেই পারে। ব্যস্ততার অবসান ঘটুক। তখন না হয় আসবেন মরীচিকা পড়তে, আমি ততদিনে অপেক্ষায় রইলাম।
সহমত আপনার সঙ্গে এখন রমজান চলছে। কাজেই ব্যস্ততা একটু বেশি থাকারই কথা। আপনি আপনার দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে ধর্মীয় কর্মসূচি যথাযথভাবে পালন করুন। যথাযোগ্য মর্যাদায় রমজান সেলিব্রেট করুন কামনা করি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩২| ১৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: খুবই দুঃখিত জনাব....
আপনাত মরীচিকা যেদিন এসেছে সেদিনই দেখেছি। কিন্তু পড়তে পারছি না।।
ভেবেছিলাম, পুরো উপন্যাসটা এক সাথে শনিবার বা রোববারে পড়ব। পড়তে পারিনি।
রমজান মাস। ব্যস্ততা বলতে গেলে একটু বেশিই। ধর্মীয় বই পড়া, একটু কুরান তিলাওয়াত করা, তালিম শোনা।
এখন ইচ্ছে করলে পড়তে পারি। কিন্তু আমি চাইছি পুরোটা এক সাথে পড়ার জন্য। ঈদের পরে সবটা এক সাথেই পড়ব। চেষ্টা করবো রিভিউ লিখার।
২০ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
হা হা হা হা আপনি সম্পূর্ণ কর্ম মুক্ত হয়ে মরীচিকা পড়ুন। আমি আপনার সুচিন্তিত মতামত অপেক্ষায় রইলাম। আর যদি রিভিউ লিখতে পারেন তাহলে সেটা হবে আমার কাছে পরম প্রাপ্তি। বিষয়টি ভেবে রীতিমতো শিহরণ লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৩| ২১ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২
রাকু হাসান বলেছেন:
রি-পোস্ট করাতে আমার জন্য ভালো হলো । আমি জানলাম আজ । কেমন আছো ?
২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহা এই পোস্টে তাহলে তোমার ভালো লাগা। ধন্যবাদ তোমাকে।
উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছি। আশা করি তুমি ও বাড়ির সকলে কুশলে আছো।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
৩৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২০
ইসিয়াক বলেছেন: এ বিষয়ে কিছু জানা ছিলো না । জানতে পেরে ভালো লাগলো।
শুভকামনা।
৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিগুরু কে নিয়ে তথ্য বহুল পোস্ট। দারুন লাগলো।
৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যের প্রীত হলাম। ধন্যবাদ কবি ভাই আপনাকে।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩৬| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মূল পোস্টটা আমি আগেও পড়েছিলাম এবং মন্তব্যও করেছিলাম, সেকথা আপনি এ পোস্টের একেবারে শেষে উল্লেখ করেছেন। তথাপি এ পোস্টটাতেও আরেকবার চোখ বুলিয়ে গেলাম এবং পাঠকের মন্তব্যগুলো পড়ে গেলাম।
আনন্দ এর পরিণতির কথা জেনে ব্যথিত হ'লাম।
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পুরানো পোস্টেও আপনি যেভাবে নিজের প্রচারণার ছাপ রাখলেন এক নজিরবিহীন। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
আপনার বিলম্বিত পদচারণে পোস্টগুলো পরিপূর্ণতা লাভ করে। আমরা অপেক্ষায় থাকি আপনার আগমনের....
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো একটা বিষয় জানা হলো, শুভেচ্ছা জানবেন দাদা