নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় সংগীতের পক্ষে বিপক্ষে কিছুই বলবো না। তবে বর্তমান জাতীয় সংগীতে দেশকে ভালোবাসার কথা আছে, দেশের অপরুপ সৌন্দর্যের কথা লেখা আছে কিন্তু রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে ত্রিশ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে সেই কথাটি সংগীতের কোথাও লেখা নাই, দেশের উন্নয়নের অনুপ্রেরণার কথা নাই, দেশকে রক্ষা করার শপথের কথা নাই, পুরো সংগীতটিতে সোনার বাংলার নাম থাকলেও বাংলাদেশের নামটি একবারও উচ্চারণ হয় নাই ।
এসব কথা না লেখার কারণ হলো এই সংগীতটি যখন লেখা হয় তখন ব্রিটিশদের শাসন ছিল, দুই বাংলা এক ছিল, সেই প্রেক্ষাপটেই লেখা। বাংলা ভাগ হয়ে একটা অংশ বাংলাদেশ নামে স্বাধীন হবে এরকম কোন ধারনাই মানুষের মনে ছিল না।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
পবন সরকার বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের লেখা এই গান একদিন বাংগালীদের জাতীয় সংগীত হবে এটা তিনি জীবনেও কল্পনা করেন নাই। তিনি গান লিখেছিলেন দেশ প্রেম থেকে। যদি বুঝতে পারতেন এটা জাতীয় সংগীত হবে তাহলে লেখার ধারনা পাল্টে যেত।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: নতুন বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীত একটা অনুভুতি, এটা ফরমায়েস দিয়ে লেখা যাবেনা। এখনো জাতীয় সঙ্গীত গাইতে গেলে চোখে জল আসে, গলা ধরে আসে, কারন দেশের বাইরে থাকার ফলে দেশকে মিস করি।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০
পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, নতুন বিদেশে থেকে বাংলাদেশকে মিস করে
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: এটা কোন অর্থেই চুরি করা মনে হয় না। রবীন্দ্রনাথ সম্ভবত উনার কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়েছিলেন। গগন হরকরার জীবনে জেনে মনে হল যে, তিনি প্রাণখোলা ব্যক্তি। পুরো গানের প্রথম ১০ লাইন জাতীয়করণ করা হয়। বাদ বাকি অংশে হিন্দু ধর্মের দেব/দেবতার কথা আছে সম্ভবত। দেশকে মা বলে ডাকা হয়েছে। অনেকে একে মাতৃভূমি, পিতৃভূমি বিভিন্ন নামে ডাকে। হ্যাঁ, এখানে আল্লাহর নাম নেই, যেটা নিয়ে অনেকেই নাখোশ!
একজন হিন্দু ধর্মের অনুসারির রচিত গানে মুসলিম ধারার ব্যাপার থাকলে তা ব্যতিক্রম হবে।
বাংলাদেশে একাধিক ধর্মের অনুসারী রয়েছেন। এটা মাথায় রেখে এগুলোর সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। এত চিন্তা থাকলে পতাকার দরকার নাই, জাতীয় ফাতিয় কিচ্ছু দরকার নাই। সারা মুসলিম জাহান এক খলিফার নেতৃত্বে চলে আসা উচিত কিন্তু বর্তমান সময় অনুযায়ী হবার নয়। সবাই যার যার স্বার্থ বুঝে। এজন্যই ধনী আরবরা গরীব মুসলিমদেরকে ভৃত্য/ভৃত্যা হিসেবে নিয়ে থাকে। রোহিঙ্গা ব্যাপারে, সিরিয়া ব্যাপারে ধনী আরবদেশগুলো সরাসরি নিজেদের না জড়িয়ে দূরত্ব রাখে। আরও অনেক ব্যাপার আছে যা গোড়াদের ভাল লাগবে না। তবে মহানবী সা: আর বর্তমান আরবসকল সবাই এক নয়। উদারতার অনেক পার্থক্য আছে।
নতুন বলেছেন: যারা হিন্দুর লেখা গান, চুরিকরা সুর, দুইবাঙ্গাল গান বলে নতুন সঙ্গীত চাইছেন তারা গানটিতে আবেগের চেয়ে ধর্মীয় বা অন্য কোন ভাবনা থেকে দেখছেন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
পবন সরকার বলেছেন: এখন যারা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে চাচ্ছে তারা হিন্দু মুসলমানের চেয়ে দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে বেশি যুক্তি দেখাচ্ছে।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই গানটাকে জাতি ক্লান্তি কালে খুব বেশি গেয়েছেন বলেই।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪০
পবন সরকার বলেছেন: তখন বাংগালীদের মনে এই গানের বাইরে কোন চিন্তাই ছিল না
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: বাংলাদেশ নামটি স্বঠিক হয়নি।বাংলাদেশ বলতে উভয় বাংলাকেই বুঝায়। নির্দিষ্ট করে বললে হবে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব বাংলাদেশ।তবে একটা ঐতিহাসিক সময় যখন পার করে ফেলছে এবং সারা বিশ্বে এই নামটি প্রচার হয়ে গেছে তখন এটাই ঠিক আছে।
জাতিয় সংঙ্গীতের ব্যাপারেই এই একই ব্ক্তব্য।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪০
পবন সরকার বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: জহির রায়হানের জীবন থেকে নেয়া ছায়াছবিতে ১৯৭০ সালে যখন গানটি গাওয়া হয় তখন সবার মনে একটা আবেগের সৃষ্টি হয়।দেশ প্রেমের একটা প্রেরণা পায় মানুষ।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে গানটি নিয়মিত গাওয়া হতো।এই গান শুনেই মানুষ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
পবন সরকার বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীত বিতর্ক এবং এই বিতর্কের চিরতর অবসানের একমাত্র পথ
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৯
গেছো দাদা বলেছেন:
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
নতুন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ এটাকে জাতীয় সঙ্গীত বানাতে তদবীর করেছিলেন বলে কোন তথ্য নাই।
ঐ সময়ে এটাই ছিলো সেটা সিদ্ধান্ত। এই জাতীয় সঙ্গীতই আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা গেয়েছেন, অনুভব করেছেন নতুন বাংলাদেশকে।
জাতীয় সঙ্গীত একটা অনুভুতি, এটা ফরমায়েস দিয়ে লেখা যাবেনা।
এখনো জাতীয় সঙ্গীত গাইতে গেলে চোখে জল আসে, গলা ধরে আসে, কারন দেশের বাইরে থাকার ফলে দেশকে মিস করি।
যারা হিন্দুর লেখা গান, চুরিকরা সুর, দুইবাঙ্গাল গান বলে নতুন সঙ্গীত চাইছেন তারা গানটিতে আবেগের চেয়ে ধর্মীয় বা অন্য কোন ভাবনা থেকে দেখছেন।