নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খাসি, মুর্গি নয়, বিরিয়ানি বানানো হচ্ছিল বিড়ালের মাংস দিয়ে। দাম তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় বিক্রিও হচ্ছিল রমরমা। ভারতের চেন্নাইয়ে সাতদিন ধরে পুলিশি অভিযানে বিরিয়ানির দোকানগুলো থেকে উদ্ধার করা হল ১২টি বিড়াল।
আবাদি, পাল্লাভরম, তিরুমুল্লাইয়াভোরাম, পুম্পোজিল এবং কান্নিকাপুরমে অভিযান চালিয়ে বিড়ালগুলোকে উদ্ধার করা হয়। এসব ক’টি এলাকাই আদিবাসী অধ্যুষিত।
প্রথমবার বিড়াল রহস্যজনকভাবে উধাও হওয়ার অভিযোগ আসে বালাজিনগর এলাকা থেকে। এক বাসিন্দার অভিযোগ ছিল, বিগত কয়েকদিন ধরে তার ও তার প্রতিবেশীদের পোষা বিড়াল উধাও হয়ে যাচ্ছে।
ক্রমে বিড়াল উধাও হওয়ার ঘটনা বাড়তে থাকে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিড়াল চুরি করছে আদিবাসীদের একাংশ।
কয়েকজনকে জেরা করে জানা যায়, বিড়াল তারাই চুরি করছে। কোথায় বিক্রি করা হচ্ছে এ বিড়ালগুলোকে, সেই জেরায় ওঠে আসে বিরিয়ানির দোকানগুলোর নাম। এ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েকজন আদিবাসীকে।
(সূত্রঃফেবু)
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
পবন সরকার বলেছেন: খেতে পারে, তবে এখানে আদিবাসি ব্যাপার নয়, নামী দামী বিরানীর হোটেলে বিড়াল সাপ্লাই দেয়া হয়েছে, যেখানে হিন্দু মুসলিমরা মুখোরোচক খাবার হিসাবে না জেনে বিড়াল খাচ্ছে।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, কিছু আদিবাসীরা বিড়াল খায়!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫০
পবন সরকার বলেছেন: খেতে পারে - - -
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী স্যারের মন্তব্যসূত্রে বলছি।হ্যাঁ, ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায় এখনো শিকার উৎসবে বার হয়।সাধারনত মাঘ মাস থেকে প্রতি মহল্লায় সর্দার সদলবলে অনেক দিনের জন্য শিকারে বার হয়।যেটা বর্তমানে ভারত সরকারের কাছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের ক্ষেত্রে মস্ত বড় চ্যালেঞ্জ। আর এক্ষেত্রে আদিবাসী শিকারিরা সামনে যে প্রাণি পায়। তাকে হত্যা করে।বন্যশূকর, বনমুরগি বনবিড়াল, শিয়াল,অর্থাৎ কোনো প্রাণি বাদ যায়না। এইতো কিছুদিন আগে লালগড়ের জঙ্গলে একটি রয়াল বেঙ্গল টাইগারকে আদিবাসীরা হত্যা করেছে যেটা নিয়ে এখনো সার দেশ তোলপাড়।
ধন্যবাদ লেখককে ও শ্রদ্ধেয়কে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫১
পবন সরকার বলেছেন: তথ্যটি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: যাক বাবা বাংলাদেশের আদিবাসীরা এখনও বিড়াল খায় না!
নইলে তারা আবার বিরিয়ানীর দোকান দিলে সর্বনাশ হত।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫১
পবন সরকার বলেছেন: বিরানীর দোকানগুলো আদিবাসীদের নয় সাধারণ মানুষের।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আরে বাবা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫২
পবন সরকার বলেছেন: কি আর করা - -- -
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২১
হাঙ্গামা বলেছেন:
ওয়াক....ওয়াক
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫২
পবন সরকার বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বমি আসার অবস্থা- - -
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: যদি তারা খেতে পারে তো কোন সমস্যা দেখি না।
তবে যে খায় না তাকে যদি লুকিয়ে খাওয়ানো হয় তো বিষয়টি ভাল নয়।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
পবন সরকার বলেছেন: আহারে দাদা, আদিবাসিরা খেলে সমস্যা নাই কিন্তু সাধারণ হোটেলে সাধারণ মানুষ অর্থাৎ হিন্দু মুসলিম যারা মাটন হিসাবে খেয়েছে তাদের নিয়ে সমস্যা।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
ক্স বলেছেন: নান্না, ফখরুদ্দিন আর হাজীর ব্যবসায়ে আরেকটা ধাক্কা। যদিও এগুলো ব্র্যান্ড, তারপরেও রাস্তার পাশের আতিপাতি বিরানী দোকানগুলো এই সংবাদে নতুন করে ইন্সপায়ার্ড হতে পারে। তাই সাবধান বাংলাদেশ!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
পবন সরকার বলেছেন: বলার কিছু নাই, খাওয়াইলেও কে চোখে দেখে - --
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
আবু আফিয়া বলেছেন: চেন্নাই গিয়ে বিরিয়ানি খাওয়া থেকে দূরে ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
পবন সরকার বলেছেন: ভাই বেঁচে গেছেন- - - -
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২১
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ভয়ংকর অবস্থা!
এদের তো দেখি মানবতা বলে বস্তুটুকুও নেই! এটা চীন নয় যে শেয়াল-কুকুর-বেড়াল খেয়ে অভ্যস্ত হবে মানুষ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
পবন সরকার বলেছেন: এরা বেশি লাভের জন্য বিড়াল ধরে ধরে বিরানী রান্না করেছে -- - -
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আগের মন্তব্য সূত্রে একটু যোগ করবো,আদিবাসীরা বিশ্বাস করে একবার দেবী দুর্গা কৈলাশে শিবের সঙ্গে ঝগড়া করে মর্ত্যে চলে এসেছিলেন।পরে শিব যখন আবার দেবীকে কৈলাশে ফিরিয়ে নিয়ে গেছিলেন,তখন ফেরার পথে তিনি আনন্দে পশু শিকার করেছিলেন।সময়টি ছিল,বুদ্ধুপূর্ণিমায়।যে কারনে আদিবাসীরা বুদ্ধপূর্ণিমার অনেক আগে থেকে শিকার উৎসব শুরু করে বুদ্ধপূর্ণিমায় এসে উৎসব সমাপ্ত করে।এবারও দেখলাম,অযোধ্য পাহাড়, বান্দোয়ান সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় গত কাল শিকার উৎসব শেষ হয়েছে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
পবন সরকার বলেছেন: তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে -- -
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
সুমন কর বলেছেন: ঘৃণ্য কাজ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
পবন সরকার বলেছেন: আসলেই ঘৃণ্য কাজ - - -
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
অর্ক বলেছেন: কেউ যদি স্বেচ্ছায় খায়, সেটা তার ব্যাপার। এটা নিয়ে আমি মাথা ঘামাবো! এটা একেবারেই নির্দোষ একটি ব্যাপার। এখানে যেমন মানুষ দেদার গরু ছাগল মোষ খাওয়া হয়। বিড়ালও ওরকমই ক্ষুদ্রাকৃতির প্রাণী। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন প্রাণী খেয়ে থাকে মানুষ। বিজন রায় যেমন বলেছে, অন্য কোনও প্রাণীর মাংস বলে অন্যকে খাওয়ালে অন্যায় নিঃসন্দেহে। অন্যথায় এটা কোনও খবরই নয়!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
পবন সরকার বলেছেন: বিড়ালের বিরানী ঘোষণা দিয়ে বিক্রি করলে অসুবিধা নাই কিন্তু মাটন হিসাবে বিক্রি করলে আর সেটা যদি হিন্দু মুসলিমরা খায় তখনই বমি করার অবস্থা।
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন:
আবু আফিয়া বলেছেন: চেন্নাই গিয়ে বিরিয়ানি খাওয়া থেকে দূরে ছিলাম, আল্লাহ রক্ষা করেছেন
হা হা আমি তো চেন্নাই গেলে শুধু সব্জী খাবো! বাপরে বলা যায় না......
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৫
পবন সরকার বলেছেন: আরো বোন নামী দামী বিরানীর হোটেলেই নাকি বিড়ল খাইয়েছে- -- ওয়াক- - -
১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৪
অর্ক বলেছেন: বাংলাদেশেও কিন্তু এরকম দুয়েকটা খবর বিভিন্ন সময় পত্রিকায় এসেছিল। বিশেষ করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হলে। এমনকি আশি নব্বই দশকে ঢাকার মতিঝিল বা ফকিরাপুল’র কোনও হোটেলে মানুষের মাংস বিক্রি হতো বলেও, ভিন্ন সূত্রে একাধিকবার শুনেছিলাম। সত্যমিথ্যা জানি না। একাধিক সূত্রে শোনার পর ব্যাপারটা নিয়ে আমি সন্দিহান। কিছু একটা হয়েছিল সম্ভবত। খোঁজ নিলে আমার মনে হয় এরকম ঘটনা এ দেশেও হয়ে আসতে পারে। এখানে বোধহয় দুর্নীতি ঘটনা ধামাচাপা দেয়।
ধন্যবাদ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩২
পবন সরকার বলেছেন: ঢাকার হোটেলে মানুষের মাংস বিক্রি হতো কিনা জানি না তবে আরিচার হোটেলে কুকুর খাওয়ানো হতো আর রোজার সময় কুকুরের মাংস হালিম ওয়ালাদের সাপ্লাই দেয়া হতো সেই থেকে আমি হোটেলে আর হালিম খাই না। তবে কোন এক ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে শিয়াল জবাহ করা হয়েছিল এটাও পত্রিকায় এসেছিল।
১৭| ০১ লা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
বরুন মালাকার বলেছেন: বাংলাদেশে সাওতালরা বিড়াল খায়।
০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
পবন সরকার বলেছেন: যারা জন্মগতভাবে বিড়াল খায় তাদের জন্য সমস্যা নয় কিন্তু যারা জীবনেও এই জিনিষ খায় না তাদের জন্য সমস্যা।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আদিবাসীরা কি বিরাল খায় না?