নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আল্লাহ মুসলমানদের উপর বিয়ের বিষয়ে কড়া নির্দেষনা দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ হে যুব সমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থ্য রাখ তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা। কেননা বিয়ে দৃষ্টি অবনতকারী ও লজ্জাস্থানকে হেফাযতকারী। তাই প্রতিটি মুসলমানের কাছেই বিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অন্যদিকে, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে বাক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করে না সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (দারিমী-কিতাবুন নিকাহ)। মহানবী (সা.) এর এই বাণী থেকেই বোঝা যায় বিয়ে কতটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তবে বর্তমান সময়ে বিয়ে শাদীতে বহু অনিয়ম চালু রয়েছে। মূর্তিপূজারিদের নিয়ম কানুন সমাজের মানুষের রন্ধ্রে রন্ধে ঢুকে পড়েছে। বর্তমান যুগে মুসলমানদের বিয়েতে অনেক অনিয়ম বা কুপ্রথা চালু রয়েছে যা ইসলামী শরীয়াহ সমর্থন করেনা। বরং ঐসব কাজ ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে খুবই নিন্দনীয়।
১। পাত্রী দেখাঃ
গ্রামীণ জনপদে নারী নির্যাতনের যতগুলি মাধ্যম হচ্ছে তার অন্যতম হচ্ছে মেয়ে/ পাত্রী দেখার এই মাধ্যম। আমাদের সমাজে পাত্রী বা মেয়েকে দেখার যে নিয়ম চালু রয়েছে তা সঠিক নয়। পাত্রীকে দেখতে গেলে ইসলামী নিয়ম মানা হয় না। যিনি বিয়ে করবেন, তার সাথে অনেক পুরুষ লোক দেখতে যান যাদের সাথে দেখা করা জায়েজ নয়। ইসলামী শরীয়াহ এর নিয়ম হলো, যিনি বিয়ে করবেন শুধু এবং তার মা, বোন, শিশু বাচ্চা এবং যেকোন পাত্রের নিকট আত্বীয় মহিলারা দেখতে পারবে।
২। নির্দিষ্ট দিন তারিখ দেখে বিয়ে করাঃ
চন্দ্র বর্ষের কোন মাসে বা কোন দিনে অথবা বর/কনের জন্ম তারিখে বা তাদের পূর্ব পুরুষের মৃত্যুর তারিখে বিয়ে-শাদী হওয়া অথবা যেকোনো শুভ সৎ কাজ করার জন্য ইসলামী শারী’য়াতে বা ইসলামী দিন তারিখের কোন বিধি নিষেধ নয়। বরং উপরিউক্ত কাজগুলো বিশেষ কোন মাসে বা যে কোন দিনে করা যাবে না মনে করাই গুনাহ।
৩। গায়ে হলুদঃ
বিয়ে-শাদীতে গায়ে হলুদের নিয়ম বর্তমান সময়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ আকার ধারণ করেছে। গায়ে হলুদকে কেন্দ্র করে অনেক আয়োজন, অনুষ্ঠান, গান বাজনা ও বেপর্দা মেলামেশা আমাদের দেশে হয়। আমাদের দেশে গ্রামাঞ্চলে বরকে বিয়ের গোসল দেয় ভাবিরা যা সম্পুর্ন গুনাহের কাজ এবং নিষিদ্ধ। বরের ভাবী ও অন্য যুবতী মেয়েরা বরকে সমস্ত শরীরে হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে দেয়া নির্লজ্জ কাজ, যা ইসলাম সমর্থন করে না। পাশাপাশি বর ও কনেকে হলুদ বা গোসল করতে নিয়ে যাওয়ার সময় মাথার ওপর বড় চাদর এর চার কোনা চার জনের ধরা অনৈসলামিক প্রথা। অথচ ইসলামী শরীয়াতে গায়ে হলুদের কোন নিয়ম নেই।
৪। বিয়ে উৎসবে পটকা-আতশবাজি ফুটানঃ
বিয়ে উৎসবে অথবা অন্য যেকোনো উৎসবে পটকা-আতশবাজি ফুটান, অতিরিক্ত আলোকসজ্জা করা, রংবাজী করা বা রঙ দেয়ার ছড়াছড়ি ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ ও অপচয়। আল্লাহু-তা’য়ালা বলেনঃ “নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাই। আর শয়তান হচ্ছে তার প্রভুর প্রতি বড় অকৃতজ্ঞ।” (বানী ইসরাঈল-২৭) বিয়ে শাদীতে বর্তমানে জাঁকজমক বা আড়ম্বর অনেক বেশী করা হয়। বেশী আড়ম্বরপুর্ণ বিবাহ ইসলাম সমর্থন করে না। অনাড়ম্বর বিয়েটাই বেশী বরকতপূর্ণ। কিন্তু আমাদের এই সমাজে মহা ধুমধাম এর সাথে বিবাহ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। টাকা না থাকলেও ধার-কর্য করে, টাকা সুদের উপর ঋন করে এনেও অনেকে বিয়ের জমকালো আয়োজন করেন। যেটা খুবই অপছন্দনীয় কাজ।
৫। হিন্দুয়ানী প্রথাঃ
হিন্দুদের বিয়ের অনুবরনে মুসলমানের বিয়েতেও বাঁশের কুলায় চন্দন, মেহদি, হলুদ, কিছু ধান-দুর্বা ঘাস কিছু কলা, সিঁদুর ও মাটির চাটি নেয়া হয়। মাটির চাটিতে তেল নিয়ে আগুন জ্বালানো হয়। স্ত্রী ও বরের কপালে তিনবার হলুদ লাগায় এমনকি মূর্তিপূজার ন্যায় কুলাতে রাখা আগুন জ্বালানো চাটি বর-কনের মুখের সামনে ধরা হয় ও আগুনের ধোঁয়া ও কুলা হেলিয়ে-দুলিয়ে বাতাস দেয়া হয়। এসব প্রথা অনৈসলামিক কাজ। তাছাড়া বিয়ে করতে যাওয়ার সময় বরকে পিঁড়িতে বসিয়ে বা সিল-পাটাই দাঁড় করিয়ে দই-ভাত খাওয়ান ইসলামিক প্রথা নয়। পাশাপাশি বিযের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর বরকে দাঁড় করিয়ে সালাম দেয়ানোর প্রথা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা প্রমাণিত নয়। বিয়ের অনুষ্ঠানে বরের হাতে সোনার আংটি না পরালে মান সম্মান থাকেনা, অথচ পুরুষদের জন্য সোনা ব্যবহার হারাম।
৬। বিয়ে শাদীতে বেপর্দাঃ
শরীয়াতের হুকুম অমান্য করে, জাহেলী কুপ্রথা চালু করা হয়েছে বর্তমান সময়ের বিয়েতে। বেপর্দা নারী পুরুষের অবাধ বিচরণ হয়। যুবক যুবতীগণ এক সঙ্গে খাওয়া দাওয়া। আবার আছে পর-পুরুষের বউ দেখা। সেগুলো ভিডিও করে অন্য মানুষকে দেখান। এসবই গর্হিত কাজ যা ইসলাম সমর্থন করে না। বরের আত্মীয়রা কনেকে কোলে তুলে বাসর ঘর পর্যন্ত পৌঁছে দেয়া অথবা বরের কোলে করে মুরুব্বীদের সামনে স্ত্রীর বাসরঘরে গমনের নীতি একটি বেহায়াপনা, নিরলজ্জতা ও অনৈসলামিক কাজ
৭। বিয়েতে গান-বাজনাঃ
বিয়ে শাদীর মত পবিত্র অনুষ্ঠানে গান বাজনার সয়লাব। বিভিন্ন ধরনের গান বাজনার আসর বসে আজকালের বিয়েতে। একটা পবিত্র মজলিসকে কলুষিত করা হচ্ছে। গান বাজনা দ্বারা বিয়ের অনুষ্ঠান কখনই ইসলামী শরীয়াতে ছিলনা।
৮। উকিল পিতা বানানোঃ
বিয়েতে উকিল বাপ পিতা বর্তমান থাকার পরও অন্যকে বানানো হয় যা শরীয়াত সন্মত নয়। শরীয়াতের নিয়ম হলো, উকিল বাপ হবে মেয়ের বাপ নিজেই বা অভিভাবকদের মধ্যে থেকে কোন মাহরাম ব্যক্তি যার সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ আছে। ইসলামী বিয়েতে মেয়ের আইনগত অভিভাবকের অনুমতি অবশ্যই প্রয়োজন। যেসব মেয়ের বাবা বর্তমান আছেন তাদের বাবাই অভিভাবক, আরবীতে যাকে উকিল বলে। বাবার অবর্তমানে যিনি মেয়ের আইনগত অভিভাবক তিনি হলেন মেয়ের চাচা, মামা, ফুফা ইত্যাদি যিনি মেয়ের উকিলের দায়িত্ব পালন করবেন। আইনগত অভিভাবক ছাড়া তৃতীয় কোন ব্যক্তিকে উকিল বানানো যাবেনা।
৯। কদমবুসি করাঃ
বর ও কনের মুরব্বিদের কদমবুসি করা একটি মারাত্মক কু-প্রথা। বিয়েতো নয় এমনকি যেকোনো সময় পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা প্রমাণিত নয়। কদমবুসি করার সময় সালাতের রুকু-সিজদার মত অবস্থা হয়। বেশি সম্মান প্রদর্শন করতে গিয়ে হিন্দুয়ানী প্রণামকে প্রথা হিসেবে নিয়ে আসা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য নয়।
১০। যৌতুক নেওয়াঃ
যৌতুক নেওয়া একটা জঘন্যতম কাজ। কিন্তু আজকাল বিয়েতে এসব বিষয় মানা হয় না।
লক্ষ লক্ষ টাকা যৌতুক ধার্য হচ্ছে বিয়েতে। বিভিন্ন আসবাবপত্রের জোর দাবী করা হচ্ছে। এভাবে মেয়ে পক্ষ থেকে জোর-জুলুম করে যৌতুক নেওয়া হয়। অথচ ইসলামী শরীয়াহ তে যৌতুক বলে কিছুই নেই। তবে বিয়েতে কনের বাবা বা আত্বীয় স্বজনেরা বরকে বা কনেকে উপহার হিসাবে অনেক কিছুই দিতে পারবেন।
১১। খাদ্যের অপচয়ঃ
কিছু মানুষ বিয়ের অনুষ্ঠানে খাদ্যের অপচয় ঘটায়। প্রচুর পরিমাণ খাবার নষ্ট হয়।মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এর ঘোষণাঃ “নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাই। আর শয়তান হচ্ছে তার প্রভুর প্রতি বড় অকৃতজ্ঞ।” (বনী ইসরাঈল-২৭) বিয়ে করলেন আপনি, আর
বিয়ের অনুষ্ঠানে আপনার হাত ধুয়ে দিবে আপনার শ্যালিকা। অথচ শ্যালিকার সাথে দেখা দেওয়া, কথা বলা জরুরী প্রয়োজন ব্যতিত যায়েজ নেই।
উপসংহারঃ
বিবাহটা যে একটা ধর্মীয় কাজ সেটা আর কেউ খেয়াল করছে না।তাই মুসলমানের বিয়েতে অন্যান্য ধর্মের প্রভাব বা কুসংস্কার যোগ হয়ে গেছে। বিয়ে আল্লাহ্র হুকুম এবং একটি ধর্মীয় কাজ। তাই আল্লাহ্র অন্যান্য হুকুম আহকামকে আমরা যেমন গুরুত্বের সাথে আদায় করে থাকি যেমন, নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত ঠিক তদ্রুপ বিয়েও যেহেতু একটি আল্লাহ্র হুকুম তাই এই বিয়েকেও আল্লাহ্র হুকুম অনুযায়ী সম্পন্ন করতে হবে। আমাদের চেস্টা করতে হবে এসব অনিয়ম বা কুপ্রথা পরিহার করা। মুসলমানরা যদি এই নাজায়েজ কাজ পরিত্যাগ না করে, তাহলে কাল কিয়ামতের ময়দানে তাদের কঠিন শাস্তির মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। তাই দ্রুতই যেন আমরা সবাই সকল নাজায়েজ কাজ ত্যাগ করে দীনের পথে ফিরে আসি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আজকের পর্বে এটুকুই থাক!!
আগামী কোন এক পর্বে না হয়
এসব বিষয়ে ফোকাস করবো!
তবে একটি কথা, পাত্র কে , আপনি
না আপনার ছেলে !! নাকি দ্বিতীয়
বার বিয়ের পিড়িতে বসতে চান!!
একটু ক্লু দিলে ফোকাস করতে
সুবিধা হতো !!
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২০
আকন বিডি বলেছেন: আমিই।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনার জন্য ফয়সালা আসবে!!
তা কোন জেলার বা কোন দেশের পাত্রী চাই!
লম্বা না খাটো, মেটা না পাতলূ। ঘুম কাতুরে
নাকি জাগা পাখি!! খাদক না স্বল্প আহারী!
ফর্সা নাকি শ্যামলা !!
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই বিয়ে আর তালাকের ফয়সালা করতেই ১৪শ বছর কেটে গেল।এক স্ত্রী বর্তমান থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা মানবতা বিরোধী কিন্ত ইসলাম সমর্থন করে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নুরুইসলাম ভাই, এ কথা সত্য যে,
ইসলামী শরিয়তে পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে।
কিন্তু এটি কিছুতেই শর্তহীন নয়। বরং ভরণপোষণ, আবাসন ও শয্যাযাপনের ক্ষেত্রে
শতভাগ সমতাবিধান নিশ্চিত করা না গেলে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয়।
একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের বৈধতা প্রসঙ্গে কোরআনের বক্তব্য এমন : ‘...তোমরা
বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমার ভালো লাগে—দুই, তিন অথবা চার।
আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে (বিয়ে করো)...।
’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩)
ইসলামে একাধিক বিযের অনেক যৌক্তিক কারন আছে। তা এ স্বল্প পরিশরে আলোচনা করা সম্ভব নয়
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২২
আকন বিডি বলেছেন: প্রথম বার ।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
করোনা কালেই বিয়ে করবেন নাকি
একটু রয়ে সয়ে !! মহামারী শেষ হোক
কি বলেন !!
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৯
আকন বিডি বলেছেন: আমি জানতে চেয়েছি "কেমন পাত্রি চয়েজ করা উচিত? কোন কোন বিষয়ে ফোকাস করা উচিত? কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস দিলে উপকার হত।" ঘটকালিতো করতে কাই নাই দাদো।
ঘটকালি ব্যবসা আছে নাকি?
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ছোটভাই কারো পছন্দ চামড়া সাদা
কারো শ্যামলা। সুতরাং কেমন পাত্রী চয়েজ
করা উচিৎ তা তো পাত্রই ভালো জানে!!
আমার ঘটকালী ব্যবসায় নাই। তবে আপনি চাইলে
পাত্রীর খোঁজ করতে পারি। বহুত নেকী!!
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিয়ে হয় সামাজিক নিয়মে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তাতো অবশ্যই !! বিয়ে সামাজিক নিয়মেই
হয় তবে কিছু কিছু প্রথা সব ধর্মে সাপোর্ট
করেনা। যার যার ধর্মে যা স্বীকৃত তা তারা
পালন্ করবে্ এটা্ই নিয়ম। আমি কেন অন্য
ধর্মকে অনুকরণ করবো !!
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:০৭
আকন বিডি বলেছেন: আমাকে কিছু নেকি দেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নেকি দেবার মালিক একমাত্র আল্লাহর। ভালো কাজ করেন, নেকির অভাব হবেনা।
হজরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমরা রাসুল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট ছিলাম। তিনি বললেন, তোমাদের কোনো ব্যক্তি প্রত্যেক
দিন ১০০০ নেকি অর্জন করতে সক্ষম কি? তন্মধ্যে একজন বললেন, আমাদের মধ্যে কোনো
ব্যক্তি কিভাবে ১০০০ হাজার নেকি অর্জন করবে? তখন রাসুল সাল্লাল্লাহু (সঃ) বললেণ, ১০০ বার
(সুবহানাল্লাহ) বললে, তার জন্য ১০০০ হাজার নেকি লেখা হবে। অথবা তার ১০০০ পাপ মোচন করা হবে।
(মুসলিম, মিশকাত)
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৫
ঊণকৌটী বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার সাথে কথা হচ্ছে, আমার মনে হয় আপনি যে points গুলি বলেছেন সে গুলো পূর্বপুরুষ দের প্রচলিত অভ্যাস বা তাদের জিন অনুসারে,অথবা আজ কের দিনের সামাজিক অবস্থান মিলিয়ে যারা অনুষ্ঠান করছেন তো করছেন এতে আপত্তি কোথায়
১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার আপত্তি বা বাধায় কার কি আসে যায়!
আমি বলেছি ধর্মের কথা। ইসলা,ধর্ম উপরোক্ত
প্রথা পালনে স্বীকৃতি দেয় নাই। সুদ ঘুষ খাওয়া
ইসলামে বারণ তা্ই বলেকি এর প্রচলন থেমে
গেছে। ধর্ম নিষেধ করছে কিন্তু লাঠি নিয়ে তার
মাথায় বাড়ি দিতে বলে নাই। তবে ধর্মের বিরোধী
প্রথা দেখলে অন্তত মনে মনে ঘৃনা করা মুমিনের কর্তব্য।
এটা ঈমানের সর্ব নিম্ন পর্যায়ের আমল।
৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইসলামে বিয়ের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় দেনমোহর, দুই জন সাক্ষী, বর কনের সম্মতি আর অলিমা। বাবা থাকলে সেই উকিল হবেন। এর বাইরে আমরা যে বাড়াবাড়ি করি তা আপনার লেখায় আছে। বিয়ের পিছনে একটা মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত পরিবারের যে খরচ করতে হয় তা অনেক সময় ঐ পরিবারের অর্থনৈতিক দুর্যোগ ডেকে আনে। আমরা ইসলামের বিধানের চেয়ে সমাজ মানি বেশী। এটা একটা সমস্যা।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কঠিন হাসরের ময়দানে সমাজ আমাকে বাঁচাতে আসবেনা।
সুতরাং সমাজ নয় আল্লাহর বিধান মানাই কর্তব্য ।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য প্রদানের জন্য।
১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: নতুন করে বিয়ের কথা ভাবছেন নাকি?
পোস্ট টা ভালৈ দিয়েছেন। অনেক কিছু জানা গেল ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কে এখানে বিয়ের জন্য পাগল
কার স্বপ্নে সুন্দরীরা ভীর জমায়
তা আমার চেয়ে ব্লগবাসী ভালো
জানে। সুতরাং শাক দিয়ে মাছ
ঢাকার চেষ্টা করা বৃথা !!
১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: পায়ে হাত দিয়ে সালাম করাটা আমার নিজেরই খুব অপছন্দ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুধু অপছন্দ নয় এটা
একটা কুপ্রথা !! এটা
অবশ্যই বর্জনীয়।
১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪৪
নতুন বলেছেন: আপনি ভুলে যাচ্ছেন আমাদের দেশের সবারই পূর্ব পুরুষ হিন্দু না হয় বৌদ্ধ ছিলো।
আপনার ৭ বা ১০ পুরুষ আগের মানুষটি কোন ধমের ছিলো?
সমাজের রীতি নিতি আস্তে আস্তে পরিবর্তন হয়। আমাদের দেশের নিয়ম গুলি শত বছরের তৌরি হওয়া।
ধমের দোহাই দিয়ে সেটা নস্ট করবেননা।
আপনি আরবের সংস্কৃতি কেন অনুসরন করতে যাবেন?
আরবেরা উলু দেয় সেটা জানেন?
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের পুর্বপুরুষ কি ছিলো সেই ধুয়া তুলে
নামাজ পড়া ছেড়ে দিয়ে উলুধ্বনী দেই কি বলেন!!
আমি আমার দাদা, বাবা ও তাদের পূর্বপুরুষদের
যা করতে দেখেছিঁ যে ধর্মের বিশ্বাসী তারা তাই
মানি। আমি ঈসা আঃ কিংবা মুসা আঃ এর অনুসারী
না তাই তাদের বাতলে দেওয়া পন্থায় নয় আমি আমাদের
শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর অনুসারী তাই তার
আদেশ নির্দেশ মানি । আপনার যদি তাতে অপছন্দ তা হলে
আপনার পথ আপনার আর আমার পথ আলাদা। ইচ্ছা হলে
উলুধ্বনি দেন কে বারণ করে!!
১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৫৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন কিছুটা পরিবর্তন হচ্ছে । ধীরে ধীরে আরো হবে পরিবর্তন। নতুন বিয়ে হলে মেয়ের বাড়ি হতে কোরবানি ঈদে গরু ছাগল দিতে জামাই বাড়ি যা অমানবিক ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষ একসময় সঠিক আর বেঠিকের পার্থক্য বুঝবে
কোনটা সত্য আর কোনটা ভ্রান্তি তা জানতে পারবে।
১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৪:২৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমরা হলাম জ্ঞানপাপী ও সুবিধাবাদী,
ধর্মের কথা বলে বিয়ে শব্দটি সামনে রাখি
আড়ালে অর্থ ও যৌনতা খুঁজি, আচার আচরনের সময়
ধর্মকে সামাজিকতার প্যাকেটে মুড়িয়ে নেই।
.......................................................................
আর যদি শশুর বাড়ি থেকে সার্থক কিছুনা পাই,
তবেই আনবিক বোমা ফাটে, সমাজে ঘটে
সংঘাত হানাহানি ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠিক বলেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল ।
আমরা ধর্মকে ব্যবহার করি আমাদের
সুবিধা মতো। ইসলামের চেতনা বাস্তবায়নে
আমরা মুখে ফেনা তুলি কিন্তু স্বার্থের কারনে
নিজেই তা অবজ্ঞা করি।
১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:৩৮
এ আর ১৫ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি বিখ্যাত মানুষের জীবণ কাহিণী নিয়ে ব্যস্থ থাকেন , কাটমোল্লাহ মতবাদ প্রচার করা আপনাকে মানায় না । আপনি বিমানের আওয়াজ আর ট্রেনের আওয়াজের ভিতর ধর্মানুভুতিতে আঘাত খুজে পান, তার কাছে ইসলামের অপব্যাখা শুনতে রাজি নই , ধন্যবাদ
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসলামের নীতি রীতি,প্রথা মানতে আপনার
গাত্রদাহ কেন? আপনি সনু নিগম আজান পছন্দ
করেন না বলে আপনিও তার দলে ভীরলেন!!
এরকম নাস্তিক দেশে আরো ছিলো যারা আজানকে
বেশ্যার আহ্বান বলে আখ্যায়িত করে ছিলেন। আজ
তারা কোথায় ? বড়াই করা ভালো না। একদিন তাঁর
কাছেই ফিরে যেতে হবে!
১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সময়ের ব্যবধানে কুপ্রথা, অপপ্রথাই মূল প্রথায় প্রাধান্য পাচ্ছে । হায় রে সমাজ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
্আমরা নামে মুসিলিম, কাজে না।
তাই মানুষকে খুশী করার জন্য নিজের
ঈমান্ আমল বিসর্জন দিচ্ছি।
১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিবাহ হয় সামাজিক নিয়মে, আঞ্চলিক প্রথা অনুযায়ী। বিবাহ এবাদত নয়।
ইসলাম আবির্ভাবের পরও আরব আঞ্চিলিক বিবাহ পর্ব প্রচলত নিয়ম চেইঞ্জ করা হয় নি। কুরাইস আঞ্চলিক প্রথা অনুযায়ী উলু ধ্বনি সহ আরব বিবাহ হয়েছে, এখনো চালু আছে।
কুরাইস মুর্তিপুজক প্যাগান বিবাহ প্রথা উলু ধ্বনি, পোশাক কিছুই পরিবর্তন করার আদেশ কোরান হাদিসে নেই।
কোরানে হিন্দুয়ানি বা হিন্দুদের বিরুদ্ধেও নির্দিষ্ট ভাবে কোন আদেশ নেই।
অতচ পোষ্টে আপনি বার বার হিন্দুয়ানি হিন্দুয়ানি করে ঘৃনা ছড়াচ্ছেন
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধর্মসম্পর্কে আপনার জ্ঞানের পরিধি দেখে
অবাক হলাম। কে বলেছে বিবাহ এবাদত নয়!
নিশ্চয়ই "বিবাহ" একটি ইবাদত! চরিত্রিক অধপতন
রোধে সবচেয়ে বড় ও একমাত্র মাধ্যম হল "বিবাহ"!"
মহানবী (সঃ) বলেছেন: যখন কেউ বিবাহ করে তখন
তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ হয়ে যায়।
বল্গাহীন, স্বেচ্ছাচারী জীবনের উচ্ছৃঙ্খলতা ও নোংরামির
অভিশাপ থেকে সুরক্ষা করতেই ইসলাম বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ
হওয়ার জোর তাগিদ প্রদান করেছে। কেননা নারী পুরুষের
পবিত্রতা ও সতীত্ব রক্ষার মোক্ষম ও বাস্তব সম্মত হাতিয়ার হল
এ বিবাহ ব্যবস্থা।
পবিত্র কোরআন পাকে বিয়ে এবং স্ত্রী গ্রহণের ব্যবস্থাকে নবী রাসূলের প্রতি
আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ দান বলে উল্লেখ করেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র
কোরআনের সূরা রায়াদ এ উল্লেখ করেন “হে নবী তোমার পূর্বেও
আমি অনেক নবী রাসূল পাঠিয়েছি এবং তাদের জন্য স্ত্রী ও সন্তানের
ব্যবস্থা করেছি”। আয়াতের মর্মবাণী থেকে বুঝা যায় বিবাহ আল্লাহপাক
প্রদত্ত একটি ঐশী বিধান। তবে তা ইসলামের রীতি নীতি ও প্রথায় হতে হবে।
১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১১
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: ভালোই বলেছেন। এখনকার বিয়েতে ধর্ম, সামাজিক আচারের পরিবর্তে বাড়াবাড়িটাই বেশী চোখে পড়ে!
যে কোন দেশেই, যে কোন ধর্মের লোকেরা তাদের বিয়েতে ধর্মের পাশাপাশি সামাজিক আচারের চর্চা করে থাকে। এটা খুবই স্বাভাবিক। আরব দেশগুলোতেও তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির ছাপ থাকে, শুধুমাত্র কবুল বলে শেষ হয়ে যায় না। আমাদের দেশে যে চর্চাগুলো আছে তার সবগুলোকেই হিন্দুয়ানী না বলে কোন কোনটাকে দেশীয় বলাটাই শ্রেয়। ৫ নম্বরের কথা শুনিনি কখনও, হতে পারে। সরাসরি ধর্মের সাথে সাঙ্ঘর্শিক এমন কিছু না করলেই হয়। এখন তো এমন অনেক কিছুই হয় যেগুলো দেশীয় সংস্কৃতির সাথেও যায় না। বাড়াবাড়ি আর অপচয় দুটোই বেশী হচ্ছে এখন।
১৭ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি সেই কথাই বলতে গিয়ে অনেকের বিরাগভাজন হলাম,।
আসলে কেউ ধর্মের কথা শুনতে চায়না। কি এক নষ্ট সময়
পার করছি আমরা।
১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪১
অজ্ঞ বালক বলেছেন: আধুনিক বিয়া যে কি জিনিস। দাওয়াত পাইলেই ব্লাড প্রেশার হাই হইয়া যায়!
১৭ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কি আর করবেন আধুনিকতার নামে
আমরা গড্ডালিকা প্রবাহে নিজেদের
সপে দিয়েছি। ডুবে যাক মানবতা
অপচয় করে আভিজাত্য বজায় রাখি!!
২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইস্তেখারা নামাজ সম্পর্কে পারলে একটা পোষ্ট দিয়েন। এই বিষয়ে আমার জানার খুব ইচ্ছা।
১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাব হঠাঃ ইস্তেখারা নামাজ সম্পর্কে জানতে চাওয়ার মানে কি?
সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না ! আর একটি বিয়ে করবেন কি করবেন না ?
তা হলে জেনে রাখুন ইস্তেখারা নামাজ কি এবং কেন।
ইস্তেখারা শব্দটি আরবী। আভিধানিক অর্থ, কোন বিষয়ে কল্যাণ চাওয়া।
দুটি বিষয়ের মধ্যে কোনটি অধিক কল্যাণকর হবে এ ব্যাপারে আল্লাহর নিকট
দু রাকাত সালাত ও ইস্তিখারার দুয়ার মাধ্যমে সাহায্য চাওয়ার নামই ইস্তেখারা। [ইবনে হাজার,
ফাতহুল বারী শরহু সহীহিল বুখারী]
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৭
আকন বিডি বলেছেন: কেমন পাত্রি চয়েজ করা উচিত? কোন কোন বিষয়ে ফোকাস করা উচিত? কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস দিলে উপকার হত।