নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। দেশ ও মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করার জন্য চিরকুমার ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী ছিলেন কখনো যোদ্ধা, কখনো গুপ্তচর। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করে ৩৪ বছর জেলখানায় জীবন অতিবাহিত করেছিলেন ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। বৃটিশ সরকারের দায়ের করা একের পর এক মামলায় তাঁকে কারাভোগ করতে হয় দফায় দফায়। কখনো হত্যা মামলা, বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলা, ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা, রাজাবাজার বোমা হামলা এভাবে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩০ বছর কারাগারেই কাটে। ১৯৬৭ সালে তাঁর লিখিত গ্রন্থ 'জেলে তিরিশ বছর ও পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম' প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ বইয়ের ভূমিকায় লিখেছিলেন, 'পৃথিবীতে সম্ভবত আমিই রাজনৈতিক আন্দোলন করার কারণে সর্বাধিক সময় জেলখানায় অতিবাহিত করেছি'। মাঝখানে দু-এক মাস বিরতি ছাড়া আমি টানা ৩০ বছর জেলখানায় কাটিয়েছি। জীবন-যৌবনের ৩০টি বছর কারাগারে কেটে গেলেও তাঁর বিপ্লব ছিল চিরজাগ্রত। জেলে আটকে রেখে তাঁর বিপ্লবী মনোভাবকে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী শুধু বিপ্লবীই ছিলেন না; ছিলেন একজন মানবদরদী, দেশপ্রেমিক, সমাজসংস্কারক, ধার্মিক। মানুষের জন্য, দেশের জন্য জীবনব্যাপী দুঃসহনীয় অত্যাচার সহ্য করে তিনি নিজেকে কখনো সফল বিপ্লবী বা মানুষ হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেননি। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। আজন্ম এই সংগ্রামী মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত ভারতবর্ষ ও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে নিজ দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে গেছেন। মহারাজের বিপ্লবী চেতনার বিষয়টি আপামর জনসাধারণের জানা নেই। তবে রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও প্রগতিশীল সমাজকর্মীদের চোখে মহারাজকে ভারতবর্ষের আলোকবর্তিকা হিসেবে বিবেচনায় আনা হয়। তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ বিপ্লবীদের এখনো উজ্জীবিত করে। বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রাম ও আন্দোলন করার কারণে ২৭ বছর জেলখানায় বসবাস করে দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা পৃথিবীর সব মানুষের হৃদয় কেড়ে নিয়েছেন। অথচ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করে ৩৪ বছর জেলখানায় জীবন অতিবাহিত করা ময়মনসিংহের ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীকে (মহারাজ চক্রবর্তী) দেশের মানুষ ভুলতে বসেছে। ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৭০ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতে মৃত্যুবরণ করেন। অগ্নিযুগের বিপ্লবী ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী ১৮৮৯ সালের মে মাসে হাওরবেষ্টিত বৃহত্তর ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার নিভৃত পল্লি কাপাসাটিয়ার সাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্ম সাল ও মাস মনে থাকলেও তার জন্ম তারিখটি জানা যায় নি। তার পিতা দুর্গাচরণ চক্রবর্তী ও মা প্রসন্নময়ী দেবীর পরিবারে ত্রৈলোক্যনাথ ছিলেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। দূর্গাচরণ চক্রবর্তী ছিলেন জাতীয়তাবাদী ধারার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ। উদারমনা ও মুক্তবুদ্ধি চর্চা ছিল তাঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। তিনি ছেলে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীকে স্বদেশী রাজনীতির সাথে যুক্ত করে দেন যাতে তাঁর ছেলে মনে-প্রাণে দেশ প্রেমিক, স্বদেশী হতে পারে। ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। এরপর প্রাথমিক পড়াশুনা শেষে ১৯০৩ সালে তাঁকে মালদাহ জেলার সানসাটের পুখুরিয়া মাইনর স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়। ওই স্কুলে পড়াশুনার সময় তিনি 'অনুশীলন' সমিতির সংস্পর্শে আসেন। এরপর তিনি ময়মনসিংহ জিলা হাইস্কুলে ভর্তি হন। ১৯০৬ সালে তিনি 'অনুশীলন' সমিতির সাথে সরাসরি যুক্ত হন। বিপ্লবী দলে যুক্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে দলের কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যান। এরপর তিনি সাটিরপাড়া হাইস্কুলে ভর্তি হন। এখানে তিনি পড়াশুনার পরিবর্তে সারাক্ষণ যুক্ত থাকতেন সশস্ত্র বিপ্লববাদী দলের কাজে। পাঠ্যবই না পড়লেও তিনি রাজনীতি বিষয়ে পড়াশুনা করতেন সবসময়। নিজ জেলায় ক্ষুদে বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষার ২ মাস আগে ১৯০৮ সালে তিনি বিপ্লবী দলের কাজে নারায়নগঞ্জে আসেন। এসময় ব্রিটিশ পুলিশ বিপ্লবাত্মক কাজের জন্য তাঁকে গ্রেফতার করে ৬ মাসের জেল দেয়। ওখানেই তাঁর প্রথাগত শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে। শুরু হয় এক নতুন জীবন। সে সময় তিনি ছয় মাস কারাভোগ করেন। মুক্তি পেয়ে ১৯০৯ সালে তিনি ঢাকায় আসেন।
ঢাকায় আসার পর তাঁকে টাকা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত করা হয়। শুরু হয় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী অভিযান। এ মামলায় তিনি ছিলেন অন্যতম আসামী। তিনি ঢাকার বিপ্লবীদের সাথে পরামর্শ করে আত্মগোপনে চলে যান। আত্মগোপন অবস্থায় তিনি আগরতলার উদয়পুর পাহাড় অঞ্চলে চলে যান। সেখানে গিয়ে তিনি বিপ্লববাদী দলের একটি শাখা স্থাপন করেন। দুই বছরের মধ্যে তিনি উদয়পুর পাহাড় অঞ্চলে বিপ্লবীদের একটি বিশাল ঘাঁটি তৈরি করেন। এই অঞ্চলের বিপ্লবী দলের তিনি সম্পাদক ছিলেন। তাঁর কাজ ছিল শরীর চর্চা, ব্যায়াম, লাঠি খেলা, ছোড়া খেলা, কুস্তি ইত্যাদির আড়ালে রাজনৈতিক শিক্ষা, বিপ্লবাত্মক প্রচার ও বিপ্লবী কর্মী তৈরী করা। উদ্দেশ্য ভারতমাতাকে ব্রিটিশসাম্রাজ্যের হাত থেকে মুক্ত করা। পলাতক জীবন সম্পর্কে বলতে গিয়ে মহারাজ লিখেছেন, ‘পান্তাভাত খেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিন বছর পর বাড়ি ফিরি। মাত্র দশ দিন বাড়ি থাকার পর আবার শুরু সুদীর্ঘ পলাতক জীবন। তিন পয়সার ছোলা খেয়ে পঁচাশি মাইল পথ হেঁটে নিরাপদ আশ্রয় পাই।’ ১৯১২ সালে ওখান থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাঁর বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। প্রমাণের অভাবে বৃটিশ পুলিশ এই হত্যা মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দিতে বাধ্য হয়। এরপর তিনি স্থান পরিবর্তন করে মালদহ যান। সেখানে তিনি বিপ্লবী দল গড়ে তোলার জন্য কাজ করেন। এখানে এই দলের একটি শক্তিশালী শাখা গঠন করার পর ১৯১৩-১৯১৪ সালে তিনি রাজশাহী ও কুমিল্লায় গুপ্ত বিপ্লবী দলের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই গুপ্ত সমিতি বা বিপ্লবী দল প্রতিষ্ঠা করতে তাঁকে দলের সিনিয়ররা সহযোগিতা করতেন। ১৯১৪ সালে পুলিশ তাঁকে কলকাতায় গ্রেপ্তার করে বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলার আসামিরূপে আন্দামানে পাঠায়। ১৯২৪ সালে মুক্তি পেয়ে দেশবন্ধু চিত্ত রঞ্জনদাশের পরামর্শে দক্ষিণ কলকাতা জাতীয় বিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯২৭ সালে গ্রেপ্তার হয়ে বার্মার মান্দালয় জেলে প্রেরিত হন। ১৯২৮ সালে তাঁকে ভারতে এনে নোয়াখালী হাতিয়া দ্বীপে অন্তরীণ করে রাখা হয়। ঐ বছরই মুক্তি পেয়ে উত্তর ভারতে যান এবং চন্দ্রশেখর আজাদ প্রমুখের সংগে হিন্দুস্তান রিপাবলিকান আর্মিতে যোগ দেন। পরে বিপ্লবী দলের আদেশে বার্মার বিপ্লবীদের সংগে যোগাযোগের উদ্দেশ্যে বার্মায় যান। ১৯২৯ সালে লাহোর কংগ্রেসে যোগ দেন। ১৯৩০ সালে গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৩৮ সালে মুক্তি পান। ওই বছর তিনি সুভাষচন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে রামগড় কংগ্রেসের কাজে যুক্ত হন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি ভারতীয় সৈন্যদের মধ্যে সশস্ত্র বিদ্রোহ ঘটানোর চেষ্টা করেন। ১৯৪২ সালে তিনি 'ভারত-ছাড়' আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হন। ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়ে নোয়াখালীতে সংগঠন গড়ার চেষ্টা করেন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের পর তিনি পূর্ব পাকিস্তানের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি ঢাকার রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারী ও শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর তিনি রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ান। সামরিক শাসন জারীর পর সামরিক জান্তা তাঁর নির্বাচন বাতিল, রাজনৈতিক এমনকি সামাজিক কার্যকলাপেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এরপর ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী নিজ গ্রাম ময়মনসিংহের কাপাসাটিয়ায় চলে যান এবং সেখানে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত স্বগ্রামে প্রকৃতপক্ষে নির্জনবাস করেন।
মহারাজের জন্য সবচেয়ে কঠিন সময় আসে দেশ বিভাগের সময়। সে সময় অনেক হিন্দু পরিবার ভারতে পাড়ি জমায়। মহারাজ এ কাজটি করেননি; বরং হিন্দুরা যেন দেশত্যাগ না করে, সে বিষয়ে জেলায় জেলায় গিয়ে প্রচারণা চালান। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তান সরকার তাঁর এই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ভালো চোখে দেখেনি। সন্দেহ থেকে তাঁর চিঠিপত্র পর্যন্ত জব্দ করে। জেলে ত্রিশ বছর ও পাক-ভারত স্বাধীনতা সংগ্রাম বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের সময় দেশপ্রেমিক এই মানুষটিকে পাকিস্তান সরকার দুই বছরের জন্য কারারুদ্ধ করে রাখে। সে সময় বিপ্লবী পুরুষটি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। স্বাস্থ্যহানি ঘটে। কারা কর্তৃপক্ষ কারাগারে মহারাজের মৃত্যুর আশঙ্কা করে কিছুটা ভীত হয়ে পড়ে। দায় এড়াতে তড়িঘড়ি মুক্তি দেয় নেতাকে। উন্নত চিকিৎসার জন্য অনুসারীরা নেতাকে ভারতে নিয়ে যেতে চান। কিন্তু সরকারের দিক থেকে অনুমতি মেলেনি। বহু আবেদন আর জনতার চাপ, সর্বোপরি ভারত সরকারের আগ্রহের কারণে ১৯৭০ সালের মে মাসে তিন মাসের জন্য তাঁর পাসপোর্ট মঞ্জুর করে সরকার। ১৯৭০ সালের ২৪ জুন মহারাজ খুব সকালে বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। ভারত তাকে সাদরে গ্রহণ করে। ভারত সরকারের আতিথেয়তা তাকে মুগ্ধ করে। কিন্তু তিনি আর ফিরে আসতে পারেন নি মাতৃভূমিতে। ভারতে যাওয়ার পর ওই বছর ৯ আগষ্ট বিপ্লবী চিরকুমার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী মারা যান। মৃত্যুর তিন দিন আগে (০৬ আগস্ট, ১৯৭০) ভারতের পার্লামেন্টে তিনি বাংলায় ভাষণ দেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক ধর্ম নিরপেক্ষ পাকিস্তানের। ভারত সরকার তার সম্মানে কলকাতার একটি রাস্তার নামকরণ করে। আজ মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী। ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ দাদা
মহারাজ তৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যু
বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবচেয়ে শক্ত বাংগালী
০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনিও কিন্তু কম শক্ত নন !!
বহু ঝড় ঝঞ্ছা তুচ্ছ করে আছেন
এখনো শুপারি গাছের মতো টিকে!!
আপনাকে নিয়ে গর্ব আমাদের!!
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ত্রৈলোক্যনাথ কে শ্রদ্ধা জানাই।
খুব চেষ্টা করলাম পোষ্টে ভুল খুঁজে বের করতে পারলাম না।
০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আহারে !! চেষ্টা বৃথা গেলো !!
তবে তাড়া তাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন
ভালো কোন স্বপ্ন দেখে কষ্টের
মাসুল তুলুন।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:২৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার
মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে
.....................................................................................
আমার গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ স্বপ্নের শঙ্খচিল
ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের
অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ
ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:০৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তার লিখা জেলে তিরিশ বছর বইটা পড়লে ঐ সময়কার অনেক ঘটনা জানাযায়।
১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ নুরুলইসলা
লেখাটি পাঠ ও মন্তব্য করার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
নানা গুণে গুণান্বিত মহারাজ তৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যু বার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
শুভেচ্ছা প্রিয় নুরু ভাইকে।