নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল। শেখ কামাল জাতির পিতার সন্তান হওয়া সত্ত্বেও একেবারেই সাধারণ জীবনযাপন করতেন। সবার সঙ্গে তিনি যেভাবে মিশতেন এবং সুসংগঠিত করতেন, আজ এত বছর পরেও কিন্তু তিনি আমাদের মধ্যে চিরঞ্জীব-চিরভাস্বর হয়ে আছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের কালো রাত্রিতে মাত্র ২৬ বছর বয়সে জাতির পিতার হত্যাকারী মানবতার ঘৃণ্য শত্রুদের নির্মম-নিষ্ঠুর বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়ে শাহাদাত বরণ করেন। ১৫ আগস্টের প্রথম শহীদ শেখ কামাল। ক্ষণজন্মা এই মহীয়ান পুরুষের আজ ৭১ তম জন্মবার্ষিকী। ১৯৪৯ সালের এই দিনে তিনি তদানীন্তন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। প্রতিবারের ন্যায় এবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনসমূহ আগামীকাল ৫ আগস্ট শহীদ শেখ কামালের শুভ জন্মদিন কড়াকড়িভাবে স্বাস্থ্য বিধি মেনে যথাযথ মর্যাদায় পালন উপলক্ষ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র ক্রীড়া সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ শেখ কামালের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
১৯৪৯ সালের ৫ই আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের সংসার আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেন শেখ কামাল। ভাইবোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। এইচ, এস, সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বি.এ. (অনার্স) পাস করেন। যুদ্ধের পর তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান। সেখান থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ছায়ানট থেকে সেতার শিখেন।শহীদ শেখ কামাল বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত, সংগ্রামী, আদর্শবাদী কর্মী হিসেবে ’৬৯-র গণঅভ্যুত্থান ও ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকহানাদার বাহিনী কর্তৃক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্মৃতি-বিজড়িত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কস্থ বাসভবন আক্রান্ত হওয়ার পূর্ব মুহূর্তে বাড়ি থেকে বের হয়ে তিনি সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কোর্সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে মুক্তিবাহিনীতে কমিশনন্ড লাভ করেন ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানির এডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর শেখ কামাল সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ছিলেন। শেখ কামাল একজন দক্ষ সংগঠকও ছিলেন। ফুটবলের উন্নতির জন্য ৭৩-এ তিনি আবাহনীতে বিদেশী কোচ বিল হার্টকে নিযুক্ত করেন। ৭৫- এর ১৫ আগস্ট বাঙালি হারিয়েছিল তাদের পিতাকে আর আবাহনী হারিয়েছিল তাদের অভিভাবক শেখ কামালকে। শেখ কামাল বেঁচে থাকলে হয়তো হয়তো আমাদের ফুটবল আরও ভালো করতে পারতো, বিশ্বকাপেও আসন করে নিতে পারতো। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলার পতাকা উড়বে ফুটবল, ক্রিকেট, হকিসহ বিভিন্ন খেলার জন্য এমন স্বপ্নই দেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু পুত্র শহীদ শেখ কামাল। বাংলাদেশ ক্রীড়াশক্তিতে অপরাজেয়, অপ্রতিরোধ্য ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার স্বপ্নও ছিল শহীদ শেখ কামালের চোখে।
(ভাই-বোনের সঙ্গে শেখ কামাল)
শেখ কামাল বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনের অন্যতম উৎসমুখ ‘ছায়ানট’-এর সেতার বাদন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। স্বাধীনতা উত্তর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কর্মসূচির পাশাপাশি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উন্নয়নে সমাজ চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণে মঞ্চ নাটক আন্দোলনের ক্ষেত্রে তিনি প্রথমসারির সংগঠক ছিলেন। বন্ধু শিল্পীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘‘স্পন্দন শিল্পী গোষ্ঠী’’। শেখ কামাল ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। অভিনয় শিল্পী হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলায় প্রচণ্ড উৎসাহ ছিল তাঁর। তিনি উপমহাদেশের অন্যতম সেরা ক্রীড়া সংগঠন, বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ শেখ কামাল। খেলাধুলার নতুন ধারা সূচনা করতেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ’আবাহনী ক্রীড়াচক্র’। শহীদ শেখ কামাল ছিলেন খেলাধুলায় একজন নিবেদিত প্রাণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে খেলেছেন ফুটবল, আবাহনীর হয়ে খেলেছেন ক্রিকেট। মূলত ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবলসহ সবধরনের খেলায় লাল সবুজের সাফল্যের বীজ তাঁরই হাতে বোনা। প্রতিটা খেলাকে তিনিই মানুষের কাছে এনেছেন। শহীদ শেখ কামাল আমাদের দেশে নান্দনিক ফুটবল ও ক্রিকেটসহ অন্যান্য দেশীয় খেলার মানোন্নয়নে অক্লান্ত শ্রম দিয়ে অপরিসীম অবদান রেখেছিলেন। নতুন নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টির লক্ষে প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তুলতেন এবং তাদের সাথে নিয়মিত অনুশীলন করতেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ব্লু’ খ্যাতিপ্রাপ্ত দেশবরেণ্য অ্যাথলেট সুলতানা খুকুর সাথে তাঁর বিয়ে হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শাহাদাত বরণের সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এম. এ শেষ পর্বের পরীক্ষার্থী ছিলেন এবং বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সংগঠন জাতীয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।
দেশের রাষ্ট্রপতির ছেলে হয়েও অত্যন্ত উদার ও সরলমনা ছিলেন শহীদ শেখ কামাল। অহমিকা কিংবা দম্ভ ছিল না তাঁর মধ্যে। ডিসিপ্লিন,অগাধ দরদ,এবং মনোযোগসহকারে তিনি খেলাধুলা করতেন। এমনকি 'খেলা পাগল শেখ কামাল 'তকমাও পেয়েছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর পুত্র নয় বরং মাঠের মানুষ হয়ে থাকতেই তিনি পছন্দ করতেন। এতটাই খেলাপ্রেমী ছিলেন যে একজন স্বনামধন্য অ্যাথলেটকেই জীবনসঙ্গী করেছিলেন। পঁচাত্তরের পনেরই আগস্ট নারকীয় হত্যাযজ্ঞের প্রধান লক্ষ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলেও এ দিনের ঘটনায় প্রথম শহীদ হন শেখ কামাল। বজলুল হুদা তার স্টেনগান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালকে হত্যা করে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালো রাতের ঘটনার বঙ্গবন্ধু বাড়ির অন্যতম পাহারাদার হাবিলদার কুদ্দুস সিকদারের সাক্ষ্য থেকে জানা যায়, বাড়িতে প্রথম ঢুকে মেজর বজলুল হুদা এবং ক্যাপ্টেন নূর চৌধুরী। সঙ্গে আরো কয়েকজন। বাড়িতে ঢুকেই তারা শেখ কামালকে দেখতে পায়। সাথে সাথে বজলুল হুদা স্টেনগান দিয়ে তাকে গুলি করে। শেখ কামাল বারান্দা থেকে ছিটকে গিয়ে অভ্যর্থনা কক্ষের মধ্যে পড়ে যান। সেখানে তাকে আবার গুলি করে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধু ভবনের আবাসিক ব্যক্তিগত সহকারী এবং হত্যা মামলার বাদী মুহিতুল ইসলামের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্যের মধ্যেও এ বর্ণনার কথা রয়েছে। এদেশের সব লোককে আওয়ামী লীগ সমর্থন করতে হবে এমন কথা নেই। কিন্তু তাই বলে ভালো মানুষকে খারাপ বানিয়ে দেয়া? খুব আফসোস লাগে এমন একজন সঙ্গীতপ্রেমী, মুক্তিযোদ্ধা, দেশপ্রেমিক, মানবিক, ক্রীড়াপ্রেমী একটা মানুষকে কীভাবে যুগের পর যুগ অপবাদ দেওয়া হয়েছে...নতুন প্রজন্মের কাছে বিভ্রান্তির কুয়াশায় মোড়ানো শেখ কামালকে সঠিকভাবে জানতে হবে। ক্ষণজন্মা এই মহীয়ান পুরুষের আজ ৭১ তম জন্মবার্ষিকী। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র ক্রীড়া সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ কামালের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
০৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ কামালের
জন্ম দিনে ভালোবাসা মাখা কবিতার
জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
নতুন দেশে, প্রেসিডেন্টের ছেলে হিসেব সঠিক কোন দায়িত্ব ছিলো না; বেশীরভাগ সময় ব্যয় করছিলো ছাত্রলীগকে সাহায্য করে, যখন ছাত্রলীগকে বিলুপ্ত করার দরকার ছিলো।
০৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তার অবদানকে ম্লান করে দিয়েছিলো
ইতিহাস বিকৃতকারীরা। একদিন সময়
আসবে সত্য প্রকাশ হবেই।
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মুরুব্বী। অনেক কিছু জানতে পারলাম পোস্ট থেকে।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৯
নাসরীন খান বলেছেন: ধন্যবাদ।সত্যি আমরা দেখিনি তবু কষ্ট লাগে মনে।কি নির্মম হত্যা!এমন যেন কারো ভাগ্য না হয়।সাজিদ ভাইয়ের কবিতাটিও চমৎকার।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৪৩
আমি সাজিদ বলেছেন: আজকের আকাশে অনেক তারা,
দিন ছিল সূর্যে ভরা,
আজকের জোৎস্নাটা আরো সুন্দর,
সন্ধ্যাটা আগুন লাগা।
আজকের পৃথিবী তোমার জন্য
ভরে থাকা ভালো লাগা,
মুখরিত হবে দিন গানে গানে,
আগামীর সম্ভাবনা।
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ,
শুভেচ্ছা তোমায়,
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর,
উচ্ছল দিন কামনায়।
আজ জন্মদিন তোমার।।
তোমার জন্য এই রোদেলা স্বপ্ন সকাল,
তোমার জন্য হাসে অললন স্নিগ্ধ বিকেল,
ভালোবাসা নিয়ে নিজে তুমি,
ভালোবাসো সব সৃষ্টিকে। (২)
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ,
শুভেচ্ছা তোমায়,
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর,
উচ্ছল দিন কামনায়।
আজ জন্মদিন তোমার।।
তোমার জন্য ফোটে পৃথিবীর সব গোলাপ,
তোমার জন্য এই কবিতা নয় সে গোলাপ,
আলোকিত হয়ে নিজে তুমি,
আলোকিত করো পৃথিবীকে। (২)
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ,
শুভেচ্ছা তোমায়,
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর,
উচ্ছল দিন কামনায়।
আজ জন্মদিন তোমার।।
আজকের আকাশে অনেক তারা,
দিন ছিল সূর্যে ভরা,
আজকের জোৎস্নাটা আরো সুন্দর,
সন্ধ্যাটা আগুন লাগা।
আজকের পৃথিবী তোমার জন্য
ভরে থাকা ভালো লাগা,
মুখরিত হবে দিন গানে গানে,
আগামীর সম্ভাবনা।
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ,
শুভেচ্ছা তোমায়,
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর,
উচ্ছল দিন কামনায়।
আজ জন্মদিন তোমার।।