নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ভিনসেন্ট উইলিয়াম ভ্যান গগ একজন স্বল্পায়ুর মেধাবী ওলন্দাজ চিত্রশিল্পী। শুধুমাত্র আঁকার জন্যই বিখ্যাত নন, তিনি নিজের জীবনের সংগ্রামী লড়াইয়ের জন্যও পরিচিত। জীবনের ২৭ বছর বয়সে এসে ছবি আঁকা শুরু করেন ভ্যান গগ । ছবি আঁকার জন্য কারো কাছে হাতেখড়ি নেননি তিনি। অনেকটা সহজাতই ছিল ব্যাপারটি। শুরুর দিককার ছবিগুলোতে এতটা রঙ ব্যবহার করতেন না ভ্যান গগ । সমাজের নিদারুণ বাস্তবতা ও কঠিন বিষয়বস্তু উপস্থাপনই ছিল তাঁর আঁকার মূল উদ্দেশ্য। দরিদ্রতা, গরীব জীবনযাপন ভ্যান গগের প্রথম দিককার ছবিগুলোতে প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে। মূলত নিজের জীবনই তিনি ফুটিয়ে তুলতেন রঙ তুলি দিয়ে। পরবর্তীতে তাঁর ছবিগুলোতে রঙের ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। মূলত সেই ছবিগুলোর জন্যই বিখ্যাত হয়ে ওঠেন ভিনসেন্ট। দশ বছরের শিল্পী জীবনে ২,১০০’রও বেশি ছবি এঁকেছিলেন ক্ষণজন্মা স্বনামধন্য এই চিত্রকর। খুবই কষ্টে কেটেছিলো তার জীবনপঞ্জি। আজ তাঁর ছবি Portrait of Dr. Gachet আছে পৃথিবীর সব থেকে দামী ছবির তালিকায়, সেই তালিকায় আছে আইরিশগুচ্ছ, সানফ্লাওয়ার, কৃষক রমণীসহ নয়টি ছবি। শুধু এই নয়টি ছবির বর্তমান মূল্য প্রায় নব্বই কোটি ডলার! অথচ গগ তার ভাই থিও ভ্যান গগের লেখা চিঠিতে জানিয়েছিল- এখন তাঁর দিন কাটছে উপোস করে, খাবার কেনার পয়সা নেই, খাবারের আগে রঙ তুলি কিনতে হবে যে তাঁকে! সারাটা জীবনে তার ছবি কেনেনি প্রায় কেউ। মারা যাওয়ার আগে তাঁর ‘লাল আঙুরক্ষেত’ ছবিটি মাত্র চারশ ফ্রাঙ্কে কিনেছিলেন তার বন্ধু বেলজিয়াম চিত্রকর ইউজেন বসের বোন আনা বস। তাতেই কী আনন্দ ভ্যান গগের! আবার নিজের অনিয়ন্ত্রিত একরোখা জীবনযাপন, নেশা, মাঝেমাঝেই ভায়োলেন্ট ব্যাবহার এবং মানসিক অস্থিরতাও তাকে ভুগিয়েছে আজীবন। বিধবা মাসতুতো বোন কী-র প্রেমে পাগল হয়ে আগুনের উপর হাত রেখে দিয়েছিলেন যতক্ষণ না সে হ্যাঁ বলে। লাভ হয়নি, ‘কী’ যে ঘৃণা করত তাঁকে! এই ভ্যান গগই বেলজিয়ামের খনি অঞ্চলে ধর্ম প্রচারে গিয়ে গরীব মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখে বিলিয়ে দেন সব কিছু। তাঁর এমন বাড়াবাড়িতে বিরক্ত চার্চ কর্তৃপক্ষ তাকেই বিদায় করে দেন কাজ থেকে। ব্যালেন্স বলে কিছু ছিল না জীবনে; রাগ চড়া, ভালোবাসা, বন্ধুত্ব সবেতেই জোর করতে গিয়ে হারিয়ে ফেলা সব কিছু। আবার এই মানুষটাই আঁকেন ফুলদানিতে রাখা একগুচ্ছ ফুল। এই চিত্রকার নিজের কীর্তিগাথার জয়জয়কার কিছুই নিজে দেখে যেতে পারেননি। তার আগেই আত্মহত্যা করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন। ১৮৯০ সালের আজকের দিনে ডাচ এই চিত্রশিল্পীর মৃত্যু ঘটেছিল আত্মঘাতী বুলেট এর আঘাতে। জীবিত অবস্থায় স্বীকৃতি না পাওয়া জগৎ বিখ্যাত কিংবদন্তী শিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গখের আজ ১৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী। ক্ষণজন্মা বিশ্বখ্যাত চিত্রকর ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ভিনসেন্ট ভ্যান গগ ১৮৫৩ সালের ১৩ মার্চ নেদারল্যান্ডের বেরাইড শহরের কাছে গ্রম্নট জুন্ডার্থ নামে একটি ছোট গ্রামে উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা থিওডোরাস ছিলেন চার্চের একজন মিনিস্টার, আর মায়ের নাম ছিল অ্যানা কর্নেলিয়া। ভিনসেন্ট ভ্যান গগ শৈশবে খুব শান্ত স্বভাবের ছিলেন। ১৮৬০ সালে তিনি জুন্ডার্থ গ্রামের একটি স্কুলে ভর্তি হন। ১৮৬১ সাল থেকে ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত ভ্যান গখ ও তার বোন আন্না গৃহশিক্ষকের কাছে পড়াশুনা করেন। ১৮৬১ সালের ১ অক্টোবর তিনি বাড়ি থেকে ২০ মাইল দূরের জেভেনবার্গেনের একটি আবাসিক স্কুলে ভর্তি হন। ১৮৬৬ সালে তিনি টিলবার্গের মিডল স্কুলে ভর্তি হন। ভ্যান গগ খুব ছোটবেলা থেকেই চিত্রকলা বিষয়ে খুব আগ্রহী ছিলেন। তার মা-ই তাকে আঁকতে উৎসাহ দিয়েছিলেন। তার চাচা ছিলেন একজন আর্ট ডিলার। তিনি তৎকালীন প্যারিসের বিখ্যাত চিত্র ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গোপিল অ্যান্ড কোংয়ের সঙ্গে ব্যবসা করতেন। চাচার বদৌলতে ভ্যান গগ এখানে চার বছর কাজ করেন। এ সময়ই বিখ্যাত বিভিন্ন চিত্রকর্মের সঙ্গে সাক্ষাৎ ঘটে তার। কিন্তু মধ্য বিশের পরে তিনি চিত্রকর্ম আঁকা শুরু করেন; অসংখ্য বিখ্যাত চিত্রকর্ম তার জীবনের শেষ দুই বছরে আঁকা। তার আঁকার বিষয় বস্তুর মধ্যে ছিল- শ্রমজীবী মানুষ, আত্মপ্রতিকৃতি, প্রাকৃতিক দৃশ্য, সূর্যমুখী ফুল, গমের ক্ষেত ইত্যাদি। ১৮৮৫ সালে তিনি তার প্রথম প্রধান কাজ আলু খাদক আঁকেন। তার তখনকার কাজগুলো প্রধানত গুরুগম্ভীর ছিল এবং কোনো প্রগাঢ় রঙের চিহ্ন ছিল না- যা তার পরবর্তী কাজগুলো থেকে আলাদা। ১৮৮৬ সালের মার্চে, তিনি প্যারিসে আসেন এবং ফরাসি ইমপ্রেশনিজমবাদীদের আবিষ্কার করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি দক্ষিণ ফ্রান্সে যান এবং সেখানকার প্রবল উজ্জ্বল রং দ্বারা প্রভাবিত হন। তার আঁকা ছবিগুলোতে উজ্জ্বল রং বৃদ্ধি পায় এবং তিনি এক অনন্য এবং অত্যন্ত স্বীকৃত শৈলী বিকশিত করেন- যা ১৮৮৮ সালে আর্লেসে থাকার সময় তিনি সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করেন। 'সানফ্লাওয়াস' পৃথিবীর সবচেয়ে দামি চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে একটি। ১৮৮৭ সালে এই ছবিটি এঁকেছিলেন গগ। বর্তমানে এই ছবিটির বাজারমূল্য ৭৪ মিলিয়ন ডলার। তার 'স্টারি নাইট' আঁকা হয় ১৮৮৯ সালে। বর্তমানে এই ছবিটি নিউইয়র্কের আধুনিক আর্ট মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়াও তার বিখ্যাত ছবির মধ্যে রয়েছে- 'সরো' (১৮৮২), 'বেডরুম ইন আর্লেস' (১৮৮৮),'প্রোট্রেট অব ডা. গেচেট' (১৮৯০), 'হুয়টফিল্ড উইথ ক্রোস'(১৮৯০) ইত্যাদি। গগের আত্মপ্রতিকৃতিগুলোও কম গুরুত্ববহ নয়। তিনি ৪৩টির মতো আত্মপ্রতিকৃতি এঁকেছিলেন। মাত্র এক দশকে তিনি ২,১০০-এর বেশি চিত্রকর্ম আঁকেন, যার মাঝে ৮৬০টি তৈলচিত্র এবং ১,৩০০-এর বেশি জল রং, অঙ্কন, নকশা এবং চিত্র ছিল।
চিত্রকার হিসেবে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার আগে নানা ধরনের কাজে জড়িত ছিলেন গগ। বলা বাহুল্য, কোনোটিতেই নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। স্কুল শিক্ষক হতে শুরু করে যাজক পর্যন্ত ছিলেন তিনি। ১৮৮০ সালে থিওকে একটি লেখা চিঠিতে সর্বপ্রথম নিজেকে চিত্রকার হিসেবে উপস্থাপন করেন শিল্পী ভ্যান গগ। ছবি আঁকার জন্য শিল্পীসুলভ লক্ষ্যের জন্য তিনি পরবর্তীতে ঘুরে বেড়ান হল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ আরো অনেক জায়গায়। অনেক দেরীতে ছবি আঁকা শুরু করলেও পরবর্তীতে ছবির পেছনে অনেক সময় দিয়েছেন তিনি। নিজের জীবনের অর্থনৈতিক সমস্যা ও মানসিকভাবে অসুস্থ থাকার পরেও ভ্যান গগ শেষ দুই বছরে যত ছবি এঁকেছেন তা অনেক চিত্রকারের পক্ষে সারাজীবন ধরেও আঁকা সম্ভব ছিলো না। ছবির জন্য জীবনকে দাওয়ে লাগিয়েছিলেন তিনি। আত্মপ্রতিষ্ঠার সীমানা পেরিয়ে সেখানে কেবল এক দীক্ষিত শিল্পীর আত্মহনন-ক্ষুধা-দারিদ্র্য আর নিঃসঙ্গ লড়াইয়ের সাথে সাথে প্রকৃতিকে মন্থন করতে চেয়েছিলেন গগ। কিন্তু হতাশ আর নিষ্ফলের মতো বারবার মুখোমুখি হয়েছেন স্ববিরোধিতায়।
(৮২ মিলিয়ন ডলারে বিক্রয় হওয়া পোট্রেইট অফ ডক্টর গ্যাচেট; Image Credit: Mental floss)
ভিনসেন্টের আঁকা সবচেয়ে দামী ছবিটি হচ্ছে ‘পোরট্রেইট অফ ডক্টর গ্যাচেট’। ১৮৯০ সালে আঁকা এই ছবিটি ঠিক একশ বছর পর ১৯৯০ সালে নিলামে ওঠানো হয়। সেই সময়ে ছবিটি বিক্রয় হয় ৮২.৫ মিলিয়ন ডলারে, যেটি কি না পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ছবিগুলোর মধ্যেও একটি। তর্ক সাপেক্ষে ভিনসেন্ট ভ্যান গথের আঁকা শ্রেষ্ঠ ছবিটি স্ট্যারি নাইট। তবে মজার ব্যাপার হলো এই ছবিটি ভিনসেন্ট এঁকেছেন একটি আশ্রমে বসে। ১৮৮৮ সালে নিজের কান কাটা নিয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়লে স্বেচ্ছায় ফ্রান্সের সেইন্ট রেমি-ডি প্রদেশের এই আশ্রমে আসেন তিনি। বলা হয়ে থাকে ছবিটি ছিল ভ্যান গগের বিছানার পাশের জানালা দিয়ে দেখতে পাওয়া রাতের দৃশ্য। ১৯৪১ সাল থেকে এই ছবিটি মেট্রোপলিটন আর্টস মিউজিয়ামে সংরক্ষিত রয়েছে। গখ যেতে চেয়েছিলেন শিল্পের কেন্দ্র পর্যন্ত, চোলাই হতে চেয়েছিলেন মৌলিক সৃষ্টির শরীরে ও মনে। ভাই থিওকে লেখা অজস্র চিঠি তাঁর শৈল্পিক উদ্ভাসনকেই বারবার বাজিয়ে তোলে। বাজিয়ে তোলে অপ্রাপ্তি আত্মবিরোধিতা আর অতিক্রমের আসক্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিল্পীকে।
জীবনের বড় অংশে জুড়েই ভ্যান গখ মানসিক অসুস্থতায় ভুগেছিলেন। বিভিন্ন মানসিক হাসপাতালে দিন কাটিয়েছিলেন এই স্বনামধন্য চিত্রকার। পরবর্তীতে জানা যায়- দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতা, মানসিক ভ্রান্তি জীবনের পুরাটা সময় লেগে ছিল ভিনসেন্টের পেছনে। আধুনিক সাইকিয়াট্রিস্টদের ধারণা তিনি স্কিৎজোফ্রেনিয়া, সিফিলিস, মৃগী রোগ ছাড়াও বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ছিলেন। এছাড়াও টাকার অভাবে খাদ্যাভাবের জন্যও বেশ দুর্বল ছিলেন ভ্যান গখ। মূলত মানসিক ও শারীরিক দুভাবেই বেশ অসুস্থ ছিলেন এই চিত্রশিল্পী। একাকিত্বের সঙ্গী এই নিভৃতচারী শিল্পী চিত্রশিল্পের ভাণ্ডারকে করে গেছেন সমৃদ্ধ। কিন্তু তার জীবন প্রদীপ বেশিদিন জ্বলেনি। মাত্র ৩৭ বছর বয়সেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান কীর্তিমান এই চিত্রকর।১৮৯০ সালের ২৭ জুলাই ভিনসেন্ট ভ্যান গগ নিজের বুকে নিজেই গুলি করে বসেন। এর দুদিন পরেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বলা হয়, একটি গম ক্ষেতে দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বুকে গুলি চালান। গুলি করার আগ মুহূর্তে গমের ক্ষেতে বসেই ছবি আঁকছিলেন তিনি। গুলি করার পরেও তিনি পায়ে হেঁটে হেঁটে নিজ বাড়িতে পৌঁছাতে সক্ষম হন। সেখানে তাকে দুজন ডাক্তার দেখভাল শুরু করেন, কিন্তু দুদিন পর ২৯ জুলাই তিনি পরপারে পাড়ি জমান। ছোট ভাই থিও ভ্যান গগের ভাষ্যমতে, তাঁর জীবনের শেষ বাক্যটি ছিল ‘লা ত্রিসতেসে দুরেরা তৌজুরস’, যার ইংরেজিতে অনুবাদ ‘This sadness will last forever’। বর্তমানে তার প্রতিটি ছবিই অমূল্য, সারা বিশ্বে তার আঁকা ছবির খ্যাতি আকাশ ছোঁয়া! জগৎ বিখ্যাত কিংবদন্তী চিত্রকর ভিনসেন্ট ভ্যান গগের ১৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ক্ষণজন্মা বিশ্বখ্যাত চিত্রকর ভিনসেন্ট ভ্যান গগ এর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ ছবি আপু
ছবির কারিগর ভ্যান গগের
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য
২| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৬
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: িশল্পীদের শিল্পকর্মের মূল্য এ ধরায় জীবিত থাকতে পায় না!
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যিই তাই গুনীজনদের মূল্যায়ণ করা
হয় তাদের মৃত্যুর পরে।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: রোজ হাশরের ময়দানে কি গগ সাহেবের বিচার হবে?
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুধু ভ্যান গগ না,
আপনার আমার সকলেরই
বিচার হবে রোজ হাশরের ময়দানে।
সেখানে গোঁজা মিল দেবার সুযোগ নাই।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার পেইন্টিং শতশত মানুষকে মিলিওনিয়ার বানায়েছে।
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অথচ নিজে পয়সার অভা্বে রং তুলি কেনার
পয়সার যোগান দিতে পারেন নাই।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য।
২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ শেরজা তপন
লেখাটি পাঠ করার জন্য।
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: গগ সাহেবকে নিয়ে আরী বিস্তারিত জানার ইচ্ছা আছে আমার।
৩০ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জানার কোন শেষ নাই
বেশি জানার চেষ্টা বৃথা তাই!
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিদেশীকে শ্রদ্ধাঞ্জলি