নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিংবদন্তি চলচ্চিত্র অভিনেতা ও পরিচালক রহমানের পঞ্চদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪৭


সাদা-কালো চলচ্চিত্রের বাংলাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা রহমান। সময়টা ১৯৫৮ সাল। সে সময় সম্ভ্রান্ত পরিবারের কেউ চলচ্চিত্রে অভিনয করবে এমন ভাবনা ছিল অবান্তর। তবে বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক প্রমথেশ বড়ুয়া ও অভিনেতা অসিত বরণের ভক্ত ছিলেন রহমান। রূপালী পর্দায় প্রিয় শিল্পীদের অভিনয় দেখতে সন্ধ্যা হলেই প্রায়ই ছবিঘরে ছুটে যেতেন । সিনেমা দেখতে দেখতে এক সময় চলচ্চিত্র অভিনয় করার ভূত চেপে বসে মাথায়। অজপাড়াগাঁয়ের ছেলে। অভিনয়ের নেশায় কাউকে কিছু না বলেই সিনেমার টানে বাড়ি থেকে লুকিয়ে চলে এলেন ঢাকায়। শাহবাগ হোটেলে চাকরি নিয়ে খুঁজে পেয়ে যান আরেক কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্যাপ্টেন এহতেশামকে (আবু নুর মোহাম্মাদ এহতেশামুল হক)। তাঁর পরিচালিত ‘এ দেশ তোমার আমার’ চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে তাঁর। ছবিটি ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। তারপর আর তাঁকে থেমে থাকতে হয়নি। অজপাড়াগাঁয়ের সেই ছেলেটিই পরবর্তীতে হয়ে গেলেন চলচ্চিত্রের সাড়া জাগানো নায়ক । নাম তার রহমান । যাকে তুলনা করা হতো নায়ক উত্তম কুমারের সঙ্গে। ১৯৫৮ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত একের পর এক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গেছেন ঢাকা, করাচি ও লাহোরে বাংলা, উর্দু ও পশতু ভাষার চলচ্চিত্রে। খল চরিত্র দিয়ে অভিনয় শুরু হলেও তিনি ধারাবাহিকভাবে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন ‘উত্তরণ’, ‘তালাশ’, ‘চান্দা’, ‘জোয়ার ভাটা’ ও ‘হারানো দিন’ চলচ্চিত্রে। তাঁর বিপরীতে অভিনেত্রী শবনম। এই জুটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রথম জনপ্রিয় ও সার্থক জুটি। ১৯৬৭ সালে ‘দরশন’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণের মাধ্যমে রহমান পরিচালনায় আসেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর রহমান পাকিস্তানে উর্দু চলচ্চিত্র চাহাত, দোরাহা ও লগান চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। পরে তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন এবং বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিল অশোক ঘোষ পরিচালিত আমার সংসার। আজ গুনী অভিনেতা রহমানের পঞ্চদশ মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০৫ সালের আজকের দিনে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। নায়ক রহমান নেই, কিন্তু তার অভিনীত সাদাকালো যুগের সেই সিনেমাগুলি আজও স্বর্ণালী দিনের সিনেমা হিসেবে রয়ে গেছে। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

রহমান ১৯৩৭ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রসেয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম আবদুর রহমান। রহমানের শৈশব কেটেছে নিজ গ্রামের বাড়িতে। গ্রামের স্কুলে ৫ম শ্রেনী পযর্ন্ত পড়ার পর ১৯৪৮ সালে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। বন্ধুদের সঙ্গে হইচই করা, মাঠে ফুটবল খেলা নয়তো ক্রিকেট খেলে বিকেল পার করতেন । সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে নামাজ পড়ে পড়াশুনায় বসে যেতেন। এই বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৩ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন রহমান । ১৯৫৩ সালে রাজশাহী কলেজে ভর্তি হলেন তিনি । সিট পেলেন কলেজ হোস্টেলে । তখন রাজশাহীতে ছিল ‘কল্পনা’ ও ‘অলোকা’ ছবিঘর। সন্ধ্যা হলে প্রায়ই ছবি দেখার জন্য ছবিঘরে আসতেন। প্রমথেশ বড়ুয়া নয়তো অসিত বরণের ছবি তার খুব ভাল লাগত। বিকেলে বেড়াতে যেতেন পদ্মা নদীর তীরে। মন টিকলো না রাজশাহীতে । ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা না দিয়েই চলে এলেন ঢাকায়। জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হলেন। এখান থেকে আই এ পাস করলেন। ১৯৫৮ সালে শাহবাগ হোটেলে চাকরি নেন। ইংরেজি ও হিন্দি ছবি মুক্তি পেলে হলে গিয়ে দেখতেন । সূচিত্রা –উত্তমের সাগরিকা, শাপমোচন, শিল্পী ছবি দেখে চলচ্চিত্র জগতের প্রতি আগ্রহটা বেড়ে যায়। তখন থেকেই ফিল্মে অভিনয় করার সখ ভালো করে চেপে বসে মাথায় । রহমানের ভাষায়,শাহবাগ হোটেলে রিসিপশনিস্টের চাকরি করি । সেখানে আমাকে কয়েকজন বন্ধু ঠাট্রা করে উত্তম উত্তম বলে ক্ষেপাত। একদিন আমার একজন বন্ধু এসে বলল, আমাদের এখানে ছবি তৈরি হবে সেখানে সুযোগ পেতে পারিস। বন্ধুদের কথা মতো গেলাম সেই অফিসে। পরিচালকের নাম ফজলুল হক। ছবির নাম আজান। রমণা পার্কের পশ্চিমে টেনিস গ্রাউন্ডের সাথে ছোট একটা রুমে অফিস। ১৯৫৮ সালে ২১ বছর বয়সে খল চরিত্রে এহতেশাম পরিচালিত এ দেশ তোমার আমার দিয়ে রহমানের চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। ১৯৬৫ সালের ১৬ এপ্রিল মুক্তি পায় ‘বাহানা’। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে জহির রায়হান ছবিটি নির্মাণ করেন। এই চলচ্চিত্র ব্যাপক জয়প্রিয়তা এনে দেয় নায়ক রহমানকে। তাঁর আগের চলচ্চিত্র ‘মিলন’ ব্যাপক জয়প্রিয় ছিল তৎকালীন দুই পাকিস্তানে। আরও একটি চলচ্চিত্রের কথা বলতে হয়—রহমান ও শবনম অভিনীত সর্বাধিক জনপ্রিয় ছবি ‘তালাশ’। এটি প্রায় সবক্ষেত্রে ছাড়িয়ে যায়। এতে সুরকার ছিলেন শবনমের স্বামী রবিন ঘোষ। মেহেদি হাসানের একটি হৃদয়গ্রাহী গান ছাড়াও ঢাকার একটি খুব জনপ্রিয় বাংলা গানের উর্দু রূপান্তর করা হয় এখানে। অভিনয়ের পাশাপাশি রহমান বাংলা চলচ্চিত্রে প্রথম নায়ক, যিনি ক্যামেরার পেছনে দাঁড়ানোর সাহস দেখান। ১৯৬৭ সালে ‘দরশন’ চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে পরিচালনায় আসেন তিনি। তাঁর পরিচালিত উর্দু চলচ্চিত্র হলো ‘দর্শন’, ‘কঙ্গন’, ‘যাহা বাজে সেহনাই’ ইত্যাদি। আর বাংলা চলচ্চিত্র ‘নিকাহ’।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি পাকিস্তানে উর্দু চলচ্চিত্র ‘চাহাত’, ‘দোরাহা’ ও ‘লগান’-এ অভিনয় করেন। সিনেমার সাদা-কালো যুগের সুপার হিট সিনেমা ‘জোয়ার ভাটা’। এই সিনেমার জুটি ছিলেন রহমান ও শবনম। আরও একটু পরের একই জুটির রঙিন ছবি ‘আমার সংসার’। সেই সময়ের সব সেরা রোমান্টিক জুটি ছিলেন তারা। শবনম ও রহমান ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের প্রথম ও বেশি সময়ের শ্রেষ্ঠ জুটি। জনপ্রিয়তায়ও ছিলেন শীর্ষে বাংলা কিংবা উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে। ‘হারানো দিন’ চলচ্চিত্রে ‘মালা’ চরিত্রে শবনম আর ‘কামাল’ চরিত্রে রহমান অভিনয় করেন। তাঁরা একসময়ের সেরা রোমান্টিক চরিত্র, যা মানুষের মুখে মুখে ছিল। পাকিস্তানের দুই অংশেই তারা দাপটের সঙ্গে তাঁরা অভিনয় করেছেন। পরে তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন এবং বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ ‘দেবদাস’ নির্মাণ করেন। সেখানে নায়ক রহমান চুনি লালের চরিত্রে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। ১৯৮১ সালে দিলীপ বিশ্বাস পরিচালিত ‘অংশীদার’ চলচ্চিত্রেও তিনি দুর্দান্ত অভিনয় করেন। রহমান অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিল অশোক ঘোষ পরিচালিত ‘আমার সংসার’। মাসুদ চৌধুরীর পরিচালিত ‘প্রীত না জানে রীত’ – ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে ১৯৬৩ সালের জানুয়ারীতে শুটিং করার জন্য রহমান গেলেন সিলেটে। এই ছবিতে অভিনয় করতে গিয়েই রহমান এক পা হারালেন। সেদিন সিলেটে জীপগাড়ি চালাচ্ছিলেন আফজাল হোসেন। পাশে মোহসীন নজরুল বসা। রহমানের এক পা ছিল বাইরে। মুরারী চাঁদ কলেজের সামনে আসতেই একটি ট্রাক এসে রহমানের এক পা নিয়ে গেল। চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে ৬ মাস, লণ্ডনে ৪ মাস চিকিৎসার পর ও পা ফিরে পেলেন না।শুটিং চলাকালে গাড়ি দুর্ঘটনায় তিনি একটি পা হারান। দুর্ঘটনায় পা হারানোর পর রহমানের ক্যারিয়ার বড় ধাক্কা খায়। বাংলা, উর্দু ও পশতু ভাষার চলচ্চিত্রে সমানভাবে জনপ্রিয় অভিনেতা রহমান অভিনীত উল্লেখ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো উর্দুতে ‘চান্দা’, ‘তালাশ’, ‘মিলন’, ‘বাহানা’, ‘ইন্ধন’, ‘দর্শন’, ‘জাহাঁ বাজে সেহনাই’, ‘গোরি’, ‘প্যায়াসা’, ‘কঙ্গন, ‘দোস্তি’, ‘নাদান’; বাংলায় ‘এ দেশ তোমার আমার’, ‘রাজধানীর বুকে’, ‘এই তো জীবন’, ‘হারানো দিন’, ‘যে নদী মরু পথে’, ‘জোয়ার ভাটা’, ‘দেবদাস’। বাংলাদেশের জাতীয়, বাচসাসসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন রহমান।

ব্যক্তিগত জীবনে ১৯৫৯ সালে ইডেন গার্লস কলেজের ছাত্রী দিনাজপুরের মেয়ে কুমকুম এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। রহমান ছিলেন ৫ কন্যার জনক। তিনকন্যা আমেরিকা প্রবাসী, এক কন্যা লন্ডনে এবং সর্ব কনিষ্ঠা কন্যা থাকেন ঢাকায়। ২০০৫ সালের ১৮ জুলাই ঢাকায় এই কিংবদন্তি অভিনেতার জীবনাবসান ঘটে। মৃত্যুর পূর্বে ৭/৮ বছর ধরে উচ্চ রক্তচাপজনিত কারণে চলৎহীন হয়ে তিনি হুইল চেয়ারে স্বগৃহে চলাফেরা করতেন এবং মাঝে-মধ্যে নতুন কোন ছবি নির্মাণের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করতেন। এদেশ এবং পাকিস্তানে তার যথেষ্ট অবদান থাকলেও কেউ তার দুর্দিনে সুচিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসেনি এবং তার খবরা-খবর তেমন কেউ রাখতো না। আজ তিনি নেই। ১৫ বছর হয়ে গেলো পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। কিন্তু তার কালজয়ী সিনেমাগুলি আজও আছে। সেসব আজও দর্শকরা আগ্রহ নিয়েই দেখেন। রহমান অভিনীত সিনেমার আবেদন এখনও আছে। এদেশের সিনেমা ততোদিন থাকবে, রহমান নামটিও থাকবে উজ্জ্বল হয়ে। তিনি এদেশের নায়ক, বাঙালীর নায়ক। একজন সফল রোমান্টিক নায়ক তো অবশ্যই। তাঁর অভিনীত ও পরিচালিত চলচ্চিত্রগুলো মানুষের মনে চিরকাল গেঁথে থাকবে। আজ গুনী অভিনেতা রহমানের পঞ্চদশ মৃত্যুবার্ষিকী। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রয়াত নায়ক রহমানের পঞ্চদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।


ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই
আসলে আমরা সোনালী যুগের জনপ্রিয়
নায়ক নায়িকাদের ভুলে কাঁচকে হীরা
ভেবে বরণ করে নিচ্ছি।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩১

জগতারন বলেছেন:
পূর্ব পাকিস্থান ও বালাদেশের প্রথম সফল নায়ক রহমান-এর জীবনে এখানে এখানে পেয়ে খুউব লাগছে। এ পোষ্টটি দেয়ায় প্রিয় নূরু ভাইয়ের প্রতি সুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জগতারন দাদা এতদিন
কোথায় ছিলেন ? আপনাকে
পেয়ে ভালো লাগছে খুব।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নায়ক রাজ্জাককে মানুষ যেভাবে স্মরন করে ওনাকে মানুষ সেভাবে স্মরন করে না কেন?

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তিনি বিস্মৃত হয়েছেন !!
এমনি ভাবে একদিন নতুন
প্রজন্ম নায়করাজকেও ভুলে
যাবে। তার স্থলে অভিষিক্ত
হবে নতুন প্রজন্মের কেউ।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ !! এইটুকু মন্তব্য করতো
এত সময় লাগলে সামু বাঁচবে !!

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রয়াত নায়ক রহমানের পঞ্চদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই
প্রয়াত নায়ক রহমানের মুত্যুবার্ষিকীতে
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.