নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
যখন প্রায়ই আমাদের মাঝে নৈরাশ্যবাদ ও সংশয় দেখা দেয়, পরস্পরের প্রতি দায়বদ্ধতার কথা অনেক সময়ই ভুলে যাই, আমাদের সামনে চলার পথটি অনেক দীর্ঘ ও বন্ধুর মনে হয়, তখন কিছু অসামান্য মানুষ আমাদেরকে আমাদের আশার বাণী শোনান। তাঁরা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে উৎকর্ষ অর্জন আমাদের সাধ্যের বাইরে নয়। অধ্যাপক ড.মোহাম্মদ ইউনূস তেমনই এক গুণী ব্যক্তিত্ব্। যিনি সারাবিশ্বে 'গরিবের ব্যাংকার' হিসেবে পরিচিত ক্ষুদ্রঋণের জনক হিসেবে খ্যাত। ড. মোহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক এবং ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অথচ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিটিকে নিয়ে বাতাসে উড়ছে নানা কথা।পক্ষে-বিপক্ষে নানা জন নানাভাবে মন্তব্য করছে। কেউ কেউ তাকে রক্তচোষা কুষীদজীবী হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। ব্যক্তিগত মত পথ থাকতেই পারে তবে ড. মোহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতি খ্যতি আমাদে গর্বিত করে। বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিরা জানে মুহাম্মদ ইউনূস তাদের কতটা সম্মানিত করেছে। ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন কারী বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকার অধ্যাপক মোহাম্মদ উইনুসের জন্মদিন আজ। ১৯৪০ সালের আজকের দিনে তিনি চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। আজ তাঁর ৮০তম জন্মবার্ষিকী। জন্মদিনে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আমাদের ফুলেল শুভেচ্ছা।
মোহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন।
১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ড. ইউনূস আমেরিকায় বসেই স্বাধীনতার পক্ষে আত্মনিয়োগ করেন। তিনি বিদেশিদের জনমত গঠনে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থ সংগ্রহ ও মানবিক প্রচারণা চালান। সেখানে তিনি বাংলাদেশ নাগরিক সমিতির সচিব এবং মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষে প্রকাশিত একটা সংকলন সম্পাদনা করেন।
১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব আন্দোলনের প্রধান নেতা। বিশ্বের সেরা ৫০ জন চিন্তাবিদের অন্যতম একজন তিনি। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময় ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন । সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে। তিনি সামাজিক ব্যবসা ধারনা নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন। দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছেন। ১৯৭৬ সালে মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস নোবেল পুরস্কা ছাড়াও মার্কিযুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক 'প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম' এ ভূষিত হযেছেন। এছাড়াও তিনি ম্যাগসেসাইসহ ১৫ টি আন্তর্জাতিক পুরষ্কার লাভ করেন। ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রিও অর্জন করেছেন। তিনি ১০টি আন্তর্জাতিক সংস্থার পরিচালনা পর্ষদের উপদেষ্টা। তিনি ইউএনএইডসের “ইন্টারন্যাশনাল গুডউইল অ্যাম্বাসাডর”সম্মানে ও ভূষিত হন। লন্ডনের ব্রিটিশ বাংলাদেশি পাওয়ার এন্ড ইন্সপিরেশন (বিবিপিআই) রিপোর্টে বিশ্বের শীর্ষ ১০ জন অনুপ্রেরণাদায়ী বাংলাদেশির নামের তালিকায় সবার উপরে থাকা নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আজ ৮০তম জন্মবার্ষিকী। জন্মদিনে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আমাদের ফুলেল শুভেচ্ছা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ গাজীসাব, এটাতো আমার চেয়ে
আপনার ভালো জানার কঘা!! সম্ভবত তিনি
এখন দেশের বাইরে আছেন।
গতবছর জুলাই মাসে তার বিরুদ্ধে করা মাম'লার
সমনের জবা্ব দিতে আদালতে হাজির না হওয়ায়
তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জার করা হয়েছিলো।
২| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ৮০তম জন্মদিনে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রতি
............................................................................
আমার ফুলেল শুভেচ্ছা।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ইসিয়াক ভাই
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রতি
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
৩| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনা এই সম্মানী ব্যক্তিকে আমরা সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রেখে সম্মান করার চেষ্টা করি।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর আপনার মন্তব্যের জন্য।
তবে সম্মান অর্জনের চেয়ে তা ধরে রাখা কঠিন।
তাকে তার সম্মান ধরে রাখার জন্য আরো স্বচেষ্ট
হবার আবশ্যকতা ছিলো।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
করোনার সময়ে, উনি ও ড: কামাল মিলে সরকারকে সাহায্য করার প্রস্তাব দেয়ার দরকার ছিলো।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সঠিক বলেছেন। জাতীয় দূর্যোগে সব মানুষেরই
যার যার অবস্থান থেকে সরকারকে সাহায্য সহযোগীতা
করা আবশ্যক। কারণ দেশটা একা সরকারের নয়।
৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ২:৩২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: স্যারকে জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ভূইয়া সাহেব।
গুনীকে সম্মান জানাতে আমাদের কুণ্ঠা
বোধ করা উচিৎ নয়। ভুল ভ্রান্তি থাকবেই।
তিনিও হয়তো এর বাইরে নন। তবুও তিনি
আমাদের দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছেন।
তার জন্য তাকে শুভেচ্ছা।
৬| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:২৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যাক্তি দেশের জন্য কাজ করেন,কোনো পুরস্কারের জন্য না
এই ইউনুস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে কোটি কোটি টাকা দিরেও দেশের কোনো সংকটে তাকে ১ টাকাও দিতে দেখা যায়না।
করোনার সংকটে তার প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা কি?
সে নিজে কি কেনো অনুদান দিয়েছে?
বাংলাদেশের কিছু লোকের কাছে নোবেল মানে বিরাট কিছু।কিন্ত এই নোবেল সম্পূর্ণ রাজনৈতিক বিবেচনায় দেয়া একটা পুরস্কার। আইজাক রবিন, ওবামা,সুকির মতো নিকৃষ্ট ব্যাক্তিদের নোবেল দেয়া হয়েছে।
কিন্ত টলষ্টয়,গোর্কির মতো মহান সাহিত্যিক বা বর্তমানের নোয়াম চমস্কির মতো প্রকৃত শান্তিবাদীকে নোবেল দেয়া হয়নি।
আলজেরিয়ায় নিজের দেশ ফ্রান্সে বর্বরতার প্রতিবাদ জানিয়ে জা পল সাত্রে নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখান করেছিলেন।
টাকা বা পরিচিতির লোভে তিনি বিবেক বিক্রির করেনি।
এরাই প্রকৃত বুদ্ধিজীবি।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অনলদা আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
মানুষ মাত্রেই ভুল হয়। সবাই দাতা হাতেম তাঈ
কিংবা হাজী মোহাম্মদ মোহসীন নয়। সবাই ব্যক্তি
স্বার্থ ত্যাগ করতে পারেনা বঙ্গবন্ধুর মতো। তিনি
দেশের জন্য আজীবন নিঃস্বার্থ ভাবে দেশের জন্য
নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। মওলানা ভাষানী
সবাই হতে পারেনা। তবে ইতিহাস কাউকে ক্ষমা
করেনা। ইতিহাস তার বুকে কুখ্যাত অখ্যাত সবারই
কুষ্ঠি লিখে রাখে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাদেরবে
বিচার করে তাদের কর্মের নিরিখে।
৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ ভোর ৫:৪৫
ইসিয়াক বলেছেন:
৮০ বছর দীর্ঘ সময়। উনার জন্য শুভেচ্ছা।
শুভসকাল
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ কবি।
শুভ অপরাহ্ন !!
৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ব্যক্তি জীবনে উনি সাংঘাতিক সৎ লোক।কোথায় বৌ পরিজন ছেলে মেয়ে।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গান নাকি আবার ফাটাফাটি হয় !!!
সৎলোকও হয় সাংঘাতিক !!
ধন্যবাদ নুরুল ইসলাম ভাই
মন্তব্যের জন্য।
৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:৩৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: উনার জন্ম তারিখটা জানা হলো; মৃত্যু তারিখটা কত? উনি বেঁচে আছেন বলে তো মনে হয় না!
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি যদি তার বয়স পাই তবে হয়তো একসময় তার
মৃত্যু তারিখটা লেখে যেতে পারবো! এখনও সে সময়
হয়নি। তবে মনে হোক বা না হোক তিনি এখনো
বেচেঁ আছেন এ নশ্বর পৃঘিবীতে। তিনি দির্ঘজীবী হোন।
১০| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুভ জন্মদিন, ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই
ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের জন্ম
দিনে শুভেচ্ছা জানানোন জন্য।
১১| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ড.মোহাম্মদ ইউনূস করোনাকালে দেশের জন্য কি কি করেছেন?
২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কে কি করেছে তার হিসাব না করে
আমি কি করেছি তার পরিসংখ্যান
করা মানবতা বোধ। আমার বোধ
আমাকে অন্যের দোষত্রুটি খোঁজার
সাহস যোগায় না।
১২| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রফেসর ইউনুসের নেতৃত্বে ১৮ জন নোবেল বিজয়ী পৃথিবীর সব মানুষের জন্য বিনা মূল্যে ভ্যাকসিনের জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
৩০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুখবর !!!
আশা করি তাদের
আবেদন গ্রহীত হলে
মানুষ উপকৃত হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ুনি কি এখন বাংলাদেশে?