নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
সিরীয় শরণার্থী শিশু আয়লান কুর্দির করুণ মৃত্যুতে চোখে পানি আসেনি এমন মানুষ পৃথিবীতে বিরল। পুঁজিবাদের সর্বশেষ তোলপাড় করা বলি তুরস্কের তিন বছরের শিশু আয়লান কুর্দি। যে শিশুটি আসলে নিজের প্রাণ দানের মাধ্যমে আক্ষরিক অর্থেই মানবতাকে ভাসিয়ে দিয়েছে সাগরতীরে। অথবা মানবীয় বোধকেই ডুবিয়ে দিয়েছে অতল সাগরের গহবরে। আমরা কি বেঁচে আছি? বরং আমরা সবাই আজ আয়লানের মতোই মৃতবৎ! ২০১৫ সালের সেই ঘটনায় সাগরপাড়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা ছোট্ট আয়লানের মরদেহটি দেখে হৃদয় কেঁদেছিল সবার। ছবিটির আলোকচিত্রী তুর্কি সাংবাদিক নিলুফার দেমির বলেন, ‘যখন বুঝতে পারলাম ছেলেটাকে বাঁচানোর কোনো উপায়ই নেই—মনে হলো, ওর ছবি তুলি...বেদনাদায়ক ঘটনাটা দেখুক সবাই। আশা করি, এই ছবি যে ধাক্কা দিয়েছে, তা চলমান সংকট সমাধানে সহায়ক হবে।’ নিষ্ঠুর পৃথিবীর অমানবতার শিকার শিশু আয়নাল তার সমস্ত অভিযোগ দায়ের করার জন্য ঠাই নিয়েছে সৃষ্টিকর্তার শাহী দরবারে। স্রষ্টা আয়লানের অভিজোগ আমলে নিয়ে কঠোর শাস্তি প্রদান কেছেন অপরাধীদের। তুরস্কের বোদরুম সৈকতে ছোট্ট একটি মরদেহ পড়েছিল। ছবিটি মুহূর্তেই সারা বিশ্বের ছড়িয়ে পড়ে। ভূমধ্যসাগরের তীরে পাওয়া সিরিয়ার তিন বছরের শিশু আয়লান কুর্দির লাশের ছবি কাঁপিয়ে দিয়েছিল সারাবিশ্ব। ঘটনাটি ২০১৫ সালের। ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে তুরস্ক থেকে গ্রীসে যাওয়ার সময় নৌকাডুবিতে মারা গিয়েছিল শিশু আয়লানসহ পুরো পরিবার। ওই ঘটনায় আয়লানের সঙ্গে মা-ভাইসহ মারা যান আরও ১২ জন। আয়লানদের মৃত্যুতে তুরস্ক ও সিরিয়ার একাধিক পাচারকারী চক্র জড়িত বলে তদন্তে প্রকাশ হয়। দক্ষিণাঞ্চলীয় আদানা প্রদেশ থেকে সেসব পাচারকারী চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করে তুর্কি নিরাপত্তাবাহিনী। এবছর ১৩ মার্চ আয়লানদের হত্যার অভিযোগে ওই তিন আসামিকে ১২৫ বছর করে কারাদণ্ড দেন বদ্রাম হাই ক্রিমিনাল কোর্টের বিচারক।
মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কুর্দি সম্প্রদায়ের মানুষেরা অন্যায়-অবিচার ও উপেক্ষার শিকার। এর মধ্যে সিরিয়ার সরকার বহু বছর ধরেই তাদের নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করছে। ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত সে দেশের কুর্দিরা রাজধানী দামেস্কেই থাকত। একপর্যায়ে তারা উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোবানির কাছাকাছি মাখারজি এলাকায় গিয়ে বসবাস শুরু করে। সিরিয়ার কোবানে শহরে পরিবারের সঙ্গে থাকত আয়লান। কিন্তু গত বছরের শেষ দিকে কোবানিতে কুর্দি বাহিনী ও ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের লড়াই শুরু হলে স্থানীয় বহু পরিবার তুরস্কে গিয়ে আশ্রয় নেয়। সেখানকার কর্তৃপক্ষ কুর্দি শরণার্থীদের সাময়িক আশ্রয় দেয়। তবে স্থায়ী আশ্রয়ের খোঁজে কুর্দিরা ইউরোপসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করছে। গৃহযুদ্ধকবলিত সিরিয়া থেকে এই কুর্দি পরিবারটি আশ্রয় নিয়েছিল তুরস্কে। সেখানে আইএস জঙ্গিদের তাণ্ডব থেকে বাঁচতে আয়লানের পরিবার কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করে। সেখানে তাঁর বোন টিমা কেশবিন্যাসের কাজ করেন। কিন্তু কানাডা কর্তৃপক্ষ তাদের আবেদন নাকচ করে দেয়। এরপর তারা পাচারকারীদের সাহায্যে সাগর পাড়ি দিয়ে তুরস্ক থেকে গ্রিসে যাওয়ার চেষ্টা করে। তুরস্ক থেকে নৌকায় চেপে গ্রিস যাওয়ার চেষ্টা করার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয় আবদুল্লাহর পরিবার। নৌকা ডুবে গেলে তাঁর হাত ফসকেই সাগরের ঢেউয়ে তলিয়ে যায় দুই ছেলে—তিন বছর বয়সী আয়লান আর পাঁচ বছর বয়সী গালিব। ভূমধ্যসাগর কেড়ে নিয়েছে ওদের মা রেহানাকেও। তবে সৌভাগ্যক্রমে ওই দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যান আয়লানের বাবা আবদুল্লাহ কুর্দি। এ ঘটনায় নৌকার ১৬ আরোহীর মধ্যে ১২ জনই মারা যান। আয়লানের মরদেহ তুরস্কের বোদরুম সৈকতে পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে আয়লান কুর্দিকে তার নিজ শহর কোবানিতে সমাহিত করা হয়। যেসব পশ্চিমা বিশ্ব মোড়লরা নানা বাহানা ও ছলচাতুরীর আশ্রয়ে সিরিয়া বা তুরষ্কে স্রেফ নিজেদের ফায়দার দুগ্ধ থেকে ননি তুলবার মানসে দিনের পর দিন গৃহযুদ্ধের আগুনে ঘি ঢেলে যায় সেই কথিত ইউরোপীয় মোড়লদের মানাবাধিকার নীতি বা শরণার্থী নীতিকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে আয়লানের অতি অসহনীয় নীল মরদেহটি। এই মর্মন্তুদ ঘটনায় পুঁজিবাদ বা ধনতন্ত্রের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে কেবলমাত্র এখনও বিপ্লবী মানুষ যারা, সেই তাদের মধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। আয়লান কুর্দির মৃতদেহের ছবি সংবাদ মাধ্যমে আলোড়ন তোলে এবং সিরীয় শরণার্থী সংকটের প্রতি বিশ্বের নজর ফেরায়। মধ্যপ্রাচ্য, বিশেষ করে সিরিয়া থেকে, স্রোতের মত ঢোকা অভিবাসীদের নিয়ে কি করা হবে, কিভাবে পরিস্তিতি সামাল দেয়া যাবে -- তা নিয়ে চরম মতভেদ তৈরি হয়েছে ইউরোপে। তখন এই সব বাদানুবাদ ছাপিয়ে আয়লান কুর্দির মৃতদেহের ছবি বিশ্বজুড়ে গভীর আবেগের জন্ম দিয়েছে। বড় ধরনের ঝাঁকুনি খায় অভিবাসী-সংকট নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত ইউরোপ। ঘুম ভাঙে বিশ্ববাসীরও। সাম্প্রতিক শরণার্থী সমস্যা নিয়ে ইউরোপের যে নেতারা এত দিন নির্লিপ্ত ছিলেন, তাঁরাও এখন মানবিক উদ্যোগের পথে এগোনোর কথা বলছেন। অন্তত দুই লাখ অভিবাসীকে গ্রহণ করতে ইউরোপকে অনুরোধ করেছে জাতিসংঘ।
ঘটনার প্রায় পাঁচ বছর পর এবছর ১৩ মার্চ ওই মর্মান্তিক ঘটনায় দোষীদের কারাদণ্ড দিয়েছেন তুরস্কের একটি আদালত। আয়লান ও তার পরিবারের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয়েছে তিন পাচারকারীকে। তাদের প্রত্যেককে ১২৫ বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু। জার্মানির একটি উদ্ধারকারী জাহাজের নামকরণ করা হয়েছে আয়লানের নামে। তার বাবা আবদুল্লাহ কুর্দি এখন যোগ দিতে চান সেই জাহাজে। যেটি ভূমধ্যসাগরে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের উদ্ধারকারী জার্মান স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সি-আই-এর কাজে সহযোগিতা করে। আবদুল্লাহ কুর্দি এখন ইরাকের এরবিলে থাকেন। সেখানে একটি শরণার্থী ক্যাম্পে শিশুদের সাহায্য করেন তিনি। আব্দুল্লাহ কুর্দি জানান, তিনি আবার বিয়ে করেছেন এবং বাবা হতে চলেছেন৷ ‘‘আমার সন্তানের জন্মের পরপরই আমি সেই জাহাজে গিয়ে অভিবাসীদের উদ্ধারকাজে যোগ দেবো,'' তিনি বলেন‘‘আমি তাদের সেই সাহায্যটুকু করতে চাই, যা আমি পাইনি৷'' আল্লাহর সেরা জীব মানুষের যারা ক্ষতি সাধন করে তারা মানবতার শত্রু। আয়লানের পাচারকারী শুধু নয় যারা দেশে দেশে যুদ্ধের নীলনকশা বানায়, অস্ত্রে শান দেয়, মানুষের ওপর অসহায়ত্ব চাপিয়ে দেয়; সেইসব সাম্রাজ্যবাদী যারা আয়লানের মতো নিষ্কলুষ, অপাপবিদ্ধ ও অবুঝ শিশুদের শরণার্থী হতে বাধ্য করে তাদের সমস্ত অভিযোগ আমলে নিয়ে সৃষ্টিকর্তা কঠিন শাস্তি প্রদান করেছেন। বিশ্বে আজ ত্রাহি ত্রাহি রব। বিধাতার এমন শাস্তি থেকে রক্ষাপেতে আমাদের আত্মশুদ্ধি হতে হবে। কায়মনবাক্যে স্রষ্টার কছে প্রার্থনা করতে হবে আয়লানরা তাদের অভিযোগ তুলে নেয়। আল্লাহ আমাদের অপরাধ ক্ষমা করুন। আমিন
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আয়লানের অভিযোগে তার তিন পাঁচার কারীর ১২৫ বছর করে কারাদন্ড
তাকে যারা দেশান্তরী হতে বাধ্য করেছে এবং যারা আয়লানদের ঠাই দেয়নি
তারা ভোগ করছে আরো কিঠিন শাস্তি। আপনার অবশ্য সব বোঝার কথা নয়!!
২| ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার বক্তব্য সঠিক নয়।
২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সঠিকটা বুঝিয়ে বলুন !!
৩| ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
জাফরুল মবীন বলেছেন: আয়নালের সমুদ্র তীরে উপুড় হয়ে পড়ে থাকা ছবিটা দেখলে খুব কষ্ট হয়।
যুদ্ধাহত এক সিরিয়ান শিশু মৃত্যুর আগে বলেছিলো “আমি আল্লাহকে সব বলে দেব”। কথাটা এখনও মনে হয় কানে বাজে।
অনেক পাপ জমেছে জীবনে
মানুষ থেকে হয়েছি অমানুষ
মৃত্যঘণ্টা বাজছে দরজায়
তবুও ফেরেনি হুঁশ।।
২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বিশ্বের বিবেকবান মানুষ
অশ্রু শিক্ত না হয়ে পারেনি
আয়লানের নীল প্যান্ট আর
লাল টি শার্টের নিরব হয়ে
যাওয়া ছবি দেখে। সিরিয়ার
সেই অবুঝ শিশুর অভিযোগে
নিশ্চয়ই আল্লাহর আরশ কেপে
উঠেছিলো। ধন্যবাদ মবীন ভাই
মর্মস্পর্শী মন্তব্যের জন্য।
৪| ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসভ্য বর্বর পূজিবাদী সভ্যতার গালে চপেটাঘাত দিয়ে গেছে আয়লান।
মূখে এক অন্তরে আরেক,
মূখে শান্তির বাণী অন্তরে যুদ্ধাস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনা
এমন মোনাফেকির ফলই হল অশান্ত বিশ্ব- যার একটা পাতা আয়লান।
একটা প্রবাদ আছে - রবকি দরবারমে দের হ্যায় আন্ধের নেহি!
অর্থাৎ প্রভুর আদালতে দেরী হয় কিন্তু অবিচার হয়না।
২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যথাার্থ বলেছেন ভৃগু দাদা
প্রত্যেককেই তার কর্মফল
ভোগ করতে হব। আল্লাহর
বিচারে বিন্দুমাত্র অবিচার
নাই। কারো প্রতিই জুলুম
করা হবেনা।
৫| ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আল্লাহ কখনই ভুল লজিক দিয়ে বিচার করবেন না।
আপনি ভুল লজিক দিয়েছেন।
২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সঠিক লজিক কি? আয়লানকে তার
ভিটে মাটি থেকে উচ্ছেদ,
তার পরিবারকে উদ্বাস্ত করা,
ভিন দেশে আশ্রয় না দেওয়া কি
লজিক্যাল ছিলো?
মানবাতার অবমাননা কি
শাস্তিযোগ্য অপরাধ নয়?
কে করবে এর বিচার ?
আপনি. আমি নাকি সৃষ্টি যার তিনি ?
৬| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২
রাজীব নুর বলেছেন: কম বুঝাই ভালো। পণ্ডিত হতে চাই না।
২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কম বোঝলে দোষ নাই,
বেশী বোঝা ভালো।
তবে মাঝা মাঝি বোঝা
বিতর্কের জন্ম দেয়।
৭| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: করোনা যদি শাস্তি ই হবে তাহলে ভালো মানুষগুলো কেন আক্রান্ত হচ্ছেন ! সৃষ্টিকর্তা তো বেঁচে বেঁচে খারাপ লোকদের শাস্তি দিতে পারতেন।
২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যখ্ন আল্লাহ কোন কওমের উপর অসন্তষ্ট হন তখন
সেই জাতি বা কওমকে শাস্তি প্রদানের জন্য বিবিধ
বালামুছিবত দিয়ে থাকেন যাতে বান্দা তার ভুল বুঝতে
পেরে সত্যের পথে ফিরে আসে। এ কথা ঠিক এই
শাস্তির সময়ে কিছু ভালো মানুষও শাস্তির আওতায় পড়ে।
যেমন শুকনো বনে আগুন লাগলে কিছু কাচা গাছপালাও
পুড়ে যায়। এক বর্ণনায় এসেছে কো্ন এক জাতির উপর
আল্লাহ অসষ্ট হলে সে জাতিকে ধ্বংশ করে দিতে ফেরেশতাদের
আদেশ করেলেন। ফেরেশতারা বললেন ওই কওমে আপনার এক
নেক বান্দা আছে যে আপনার আদেশের কোন খেলাপ করে নাই।
সারাদিন রাত আপনার ধ্যানে মগ্ন থাকে। সুতরাং ওই কওমকে
ধ্বংশ করে দিলে তার কি হবে? তখন আল্লাহ বলেন যখন ওই
জাতি অন্যায় কাজে ডূবে আছে, আমার অবাধ্যতা করেছে তখন
তার ভ্রুও কুচকায়নি। সুতরাং সেও ধ্বংশ হোক। আমি কি বুঝাতে
পেরেছি ?
৮| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কল্পদ্রুম বলেছেন: বাচ্চাটার ছবিটা দেখে মনে হচ্ছিলো যেন ঘুমিয়ে আছে।কত হাজার শিশু মারা যাচ্ছে।পরিবার হারাচ্ছে।তাদের অনেকের ছবিই বিশ্বের সাধারণ মানুষকে মনকে স্পর্শ করেছে।যুদ্ধবাজ নেতারা বোধহয় এ ছবিগুলো দেখে না।কিংবা দেখলেও কোন কিছু অনুভব করতে পারেন না।ফলে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে।
২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পৃথিবী থেকে ধুয়ে মুছে যাক সব অমানবিকতা।
ফুলে পু্স্পে ভরে উঠুক সবুজ পৃথিবী। স্রষ্টার কাছে
আমরা কত অসহায় তা কি আমরা উপলব্ধি করতে
পেরেছি !!
৯| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সেই বিখ্যাত কথাটি আজো ভোলার নয়। যেটা ইতিপূর্বে মবীন ভাই উল্লেখ করেছেন
"আমি আল্লাহকে সব বলে দেব।"
মানবিকতা আজ বিপন্ন। তবে পোস্টের শুরুতেই এমন মর্মান্তিক ছবি আপনাকে সরাতে বলিই বা কেমন করে।
২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাদা অবুঝ শিশুর সেই মর্মস্পশী বাক্যটি স্মরণ হলেই
চোখ ঝাপসা হয়ে ওঠে। কণ্ঠরোধ হয়। কি নিস্পাপ আকুতি!!
১০| ২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জুন বলেছেন: রক্তাক্ত সেই সিরিয়ান শিশুর কথাটি কি নরপশুদের কানে প্রবেশ করেছিল? মনে হয় না। তবে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে ঠিকই পৌছেছে তার ফরিয়াদ। তারপরও দুয়া করি সবার জন্য "ইয়া আল্লাহ, করোনার এই গজব থেকে পৃথিবীর সবাইকে তুমি রেহাই দাও'।
২০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার মানবিক প্রার্থনা।
আল্লাহ আমাদের সবারকৃত
জানা অজানা সকল গুনাহ
মাফ করে দিন আর পৃথিবীকে
আজাব মুক্ত করুন। আমিন
জুন আপা আপনাকে ধন্যবাদ
মন্তব্যের জন্য।
১১| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০২
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: বুঝতে পেরেছি কী বুঝাতে চেয়েছেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা তো চাইলে সব ই করতে পারেন। এমন কুদরতি করতেন যে শুধু শুকনো গাছগুলোই পুড়বে কিন্তু কাঁচাগুলো অক্ষত থাকবে। আর দ্বিতীয় যে উদাহরণ দিলেন তাতে, ওই লোক প্রতিবাদ না করায় সে-ও খারাপ হয়ে গেল। এর বাদেও তো ভালো মানুষ আছে নিশ্চয় তারা কেন শাস্তি ভোগ করবেন! এই যেমন, আপনার কাছে আপনি নিশ্চয় ভালো মানুষ। আল্লাহ না করুন, আপনার যদি হয়ে যায় তখন কিসের শাস্তি সেটা? আপনি তো ধর্ম প্রচার করেন, আবার অন্যায়ের প্রতিবাদও করেন।
অল্প সময়ের পর্যবেক্ষণে, শ্রদ্ধেয় ব্লগার ডঃ এম এ আলী'কে আমার ভালো মানুষ মনে হয়েছে। উনি আক্রান্ত হলেন, তার মানে কি উনার কোনো পাপের শাস্তি পেয়েছেন? অনেকের প্রিয় খেলোয়াড় মাশরাফি বিন মর্তুজা, যিনি কিনা ভালো মানুষ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। উনিও কোভিড -১৯ পজিটিভ। এর আগে একজনা ডাক্তার মারা গেছেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে। পরে জানা গেছে, উনি গরিবের ডাক্তার ছিলেন। এমন অনেক উদাহরণ ই হয়তো আছে যারা ভালো মানুষ হওয়া সত্ত্বেও রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তাই, এভাবে জেনারেলাইজড করাটা মনে হয় ঠিক নয়।
২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুভ্রনীল শুভ্রা আপনাকে ধন্যবাদ
আমি হয়তো আপনাকে ঠিক বোঝাতে পারছিনা আপনার মতো করে।
যদি ঈমানদার ও একমাত্র আল্লাহর উপরে তাওয়াক্কুল থাকেন তবে
সর্বাবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা ও বিশ্বাস রাখতে হবে যে আল্লাহ যা
করেন তাতেই রয়েছে বান্দার মঙ্গল। ক্ষনস্থায়ী এই দূনিয়াতে কেউ
চিরস্থায়ী নয়। মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে সবাইকে যখন তার
হায়াত শেষ হয়ে যাবে। আল্লাহ কোন এক অছিলায় মানুযের মৃত্যু
ঘটান। এর কারন ও আছে সেটা অন্য ঘটনা। যে যাহোক যদি এই
সকল ভালো মানুষ যারা মৃ্ত্যুবরণ করেছেন তাদের যদি উত্তম পুরস্কার
থাকে পরকালের জীবনে এই করোনার কারনে তারা হয়তো মহা সুখে
আছেন। তাদের মৃত্যুর জন্য দোখারোপ করে কেন আপনি তাদের বিরাগ
ভাজন হবেন!! আমরা জানি মহামারীতে যাদের মৃত্যু হবে তারা শহীদের
মর্যাদা পাবে। সুতরাং শহীদের মৃত্যু কোন বোকা অস্বীজার করবে?
ভালো থাকুন্।
১২| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বার বার বলেছে আমি বিচার করবো রোজ হাশরের দিন।কিন্ত আমরা চাই প্রদি দিনের বিচার প্রতিদিন হোক।ধনীরা পারে যখন তখন বিচার করতে কিন্ত গরিব পারে না।গরিবদের অপেক্ষা করতে হবে হাশরের দিন পর্যন্ত।
২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাদের কষ্ট দিয়ে তার জাগতিক
পাপ শেষ করে দিয়ে নিস্পাপ অবস্থায় তার কাছে
ডেকে নেন । আল্লাহ ভালো জানেন কার ভাগ্যে কি
লিখে রেখেছেন! আমরা তার সকল কাজে মঙ্গল
নিহীত আছে সেই বিশ্বাস ধারণ করি অন্তরে।
তার উপর রাগ গোসা করা যাবেনা। সর্বাবস্থায়
তার উপর দৃঢ় ঈমান রাখতে হবে।
১৩| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধ্যেয় চাদগাজীকে কি ''জেনারেল'' করা হয়েছে?
২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের ট্রাকটরের চাকা খুলে নেবার মানেতো দাই দাঁড়ায় !!
১৪| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মৃত্যু যন্ত্রণা আমাদের সবাইকে ভোগ করতে হবে। এই যন্ত্রণার কথা মনে করে পৃথিবীর সকল দুঃখকে আমাদের সহজভাবে নেয়া শিখতে হবে। সোনার চামচ নিয়ে যারা জন্মায় তাদেরও পৃথিবীতে অনেক সময় দুঃখ থাকে।
২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে সাড়ে চুয়াত্তর
সব সময় ্আল্লাহর উপর পূর্ণ
ঈমান রাখতে হবে। তিনি যা
করেন তা বান্দার মঙ্গলের জন্য।
১৫| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৬
বিজন রয় বলেছেন: আয়লানের কতা মনে পড়ে।
তবে আল্লাহর বিচার যেন কেমন!!
২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর বিচার বড়ই সুক্ষ
করো প্রতিই বিন্দুমাত্র অবিচার করা
হয়না।
১৬| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিদায় হজ্বের দেয়া বিশ্বনবী (সাঃ) এর মহান ভাষণে বলেছেনঃ
'শুনে রাখো, অপরাধীর দায়িত্ব কেবলই তার ওপর বর্তাবে। পিতা তাঁর পুত্রের জন্য আর পুত্র তার পিতার অপরাধের জন্য দায়ী নয়।'
আয়লানের করুণ মৃত্যুর জন্য পুরো বিশ্ববাসী দায়ী নয়। তাই আপনি ঢালাোভাবে পুরো মানব জাতির উপর দোষ চাপিয়ে দিতে পারেন না।
আয়লানের পুরো ব্যাপারটিকে কি আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা দেখেননি বলে আপনি ধারণা করেন? তিনি সব দেখেন। তার কিছুই অজ্ঞাত থাকে না।
তাই আয়লান মরে গিয়ে নালিশ করেছে বলেই আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা করোনা ভাইরাস পাঠিয়ে পুরো মানব জাতিকে শাস্তি দিচ্ছেন এটা কোন যুক্তির কথা নয়।
আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা অসীম দয়ালু। তার দয়ার সীমাপরিসীমা বুঝা মানুষের সাধ্যের বাইরে।
আল্লাহ সোবাহানাতায়ালা কি কারণে করোনা ভাইরাস পাঠিয়েছেন সেটা তিনিই ভালো জানেন।
২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সা্জ্জাদ সাহেব্ বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।
আপনার সাথে তর্কে যেতে চাইনা শুধু যেনে রাখুন
ইচ্ছায় অনিচ্ছায় মুমিনের পাপ হয়ে থাকে। ফলে কেউ নিষ্পাপ নয়। একমাত্র নবী-রাসুলরাই গুনাহ থেকে মুক্ত।
পাপ করা থেকে বড় অপরাধ হলো পাপ করার পর তা থেকে তাওবা না করা, ফিরে না আসা, অনুতপ্ত না হওয়া
এবং বারবার পাপ করা। আল্লাহর প্রেমিকরা পাপ করার সঙ্গে সঙ্গে তাওবা করে ফেলেন। সবারই জানা উচিত যে
পাপের অবশ্যই একটা শাস্তি আছে। যদিও আল্লাহ তাআলা ক্ষমাশীল। ক্ষমা করা হলো তাঁর দয়া, আর শাস্তি
দেওয়া হলো তাঁর আদল বা ন্যায়বিচার। আল্লাহ তাআলা কোনো কোনো পাপের শাস্তি দুনিয়ায়ও দিয়ে থাকেন।
আবার কোনো কোনো পাপের শাস্তি দিতে পরকালের জন্য বিলম্ব করেন। পাঁচটি জঘন্যতম পাপের শাস্তি আল্লাহ
তাআলা দুনিয়ায়ই দিয়ে থাকেন। মহানবী (সা.) বলেছেন—১. কোনো জাতি অঙ্গীকার ভঙ্গ করলে আল্লাহ তাআলা
শত্রুদের তাদের ওপর চাপিয়ে দেন। ২. আল্লাহ প্রদত্ত বিধান ছাড়া বিচার ফায়সালা করা হলে তাদের মধ্যে দারিদ্র্য
বিস্তারলাভ করে। ৩. কোনো জাতির মধ্যে ব্যভিচার বিস্তারলাভ করলে তাদের মধ্যে মহামারি ছড়িয়ে পড়ে।
৪. কোনো জাতি পরিমাপে ও ওজনে কম দিলে তাদের ফসলহানি ঘটে এবং দুর্ভিক্ষ তাদের পাকড়াও করে।
৫. আর কোনো জাতি জাকাত দিতে অস্বীকার করলে, তাদের মধ্যে বৃষ্টি বন্ধ করে দেওয়া হয় (বাজজার, মুয়াত্তা)।
বিশ্বাস করা না করা আপনার বিষয়।
১৭| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখনো শত শত আয়নাল বিভিন্ন দেশে মারা যাচ্ছে। আল্লাহ অবশ্যই এর বিচার করবে।
২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যার যার পাপের শাস্তি তাকেই
ভোগ করতে হবে। কোনটা এই
পৃথিবীতে কোনটা পরকালে।
আল্লাহ সবার গুনাহ মাফ করুন।
আমিন
১৮| ২১ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: তাও ভালো যে শাস্তি হয়েছে। অনেক দেশে দেখা যায় খুনী আসামীরাও দিব্বি শার্টের বোতাম খুলে ঘুরে বেড়ায়!
২১ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কৃত অপকর্মের শাস্তি অবশ্যই হবে্ তা
হোক দুনিয়ায় অথবা পরকালে,দুদিন
আগে র্কিংবা পরে। ধন্যবাদ পদ্ম পুকুর
মন্তব্য করার জন্য।
১৯| ২১ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: মানুষ যা করে, করেছে ও করবে সবই মহান আল্লাহ দেখেন ও বুঝেন। সময় হলেই প্রত্যেককে এর জবাবদিহি করতে হবে।
২১ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চরম সত্য কথা
আল্লাহর শাহী দরবারে
কারো প্রতি অবিচার করা হবেনা।
সবাই তার কৃতকর্মের ফল ভোগ
করবে কেউ পুরস্কার কেউ শাস্তি।
২০| ২১ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আয়নালকে আমরা ভুলিনি। আর যেন এমন অমানবিক দৃশ্য দেখতে না হয়।
২১ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পৃথিবীর সব দেশের সব আয়লানরা
নিরাপদে বেড়ে উঠুক এটাই আমাদে।
প্রত্যাশা।
২১| ২১ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে কোন ব্যাপারে সৃষ্টিকর্তাকে টেনে আনা ঠিক নয়।
আর বাংপাকীদের বর্তমান বাবা তুরষ্কের গান গেয়েও লাভ নেই।
তুরষ্ক বার বার কুর্দিদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছিল, তখন তো সৃষ্টিকর্তা র হস্তক্ষেপ দেখা যায় নি।
রিসেন্টলি তুরষ্কের ট্যাঙ্ক বাহিনী ইরাকে ঢুকে কুর্দিদের উপর ধ্বংশকান্ড চালিয়েছিল। এখনো চলছে। কিন্তু ঈশ্বর ঘুমিয়ে।
২১ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আয়লান তুরস্কের কিংবা পাকিস্তানের
মায়ানমার কিংবা সিরিয়ার, আফগানের
অথবা বাংলাদেশের তা আমাদের বিবেচ্য
নয়। আয়লানরা মানব শিশু খোদার প্রিয়
অবুঝ বান্দা। তাদের জীবন বিপন্ন হলে
তাদের অভিযোগে সৃষ্টিকর্তা যদি কোন
শাস্তি প্রদান করে তবে তার উপর রুষ্ঠ
হবার কোন কারণ নাই। আগে নিজেদের
সংশোধন করি ভৃুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা
করি মহান আল্লাহর কাছে।
২২| ২১ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
নীল আকাশ বলেছেন: যুদ্ধাহত এক সিরিয়ান শিশু মৃত্যুর আগে বলেছিলো “আমি আল্লাহকে সব বলে দেব”। কথাটা এখনও মনে হয় কানে বাজে।
আল্লাহ আছেন এবং পাপের জন্য ঠিকই শাস্তি দিচ্ছেন।
চাকা না খুলে ইঞ্জিন একবারে খুলে নিয়ে গেলে ব্লগে সবাই সম্ভবত খুশি হয়ে ভার্চুয়াল মিলাদ দিতো।
২১ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর বিচারে কোন ভুল হবার নয়।
কারো প্রতি বিন্দুমাত্র অবিচার করা
হবেনা ।
বেচারার প্রতি এতো ক্রোধ কেন !!
সে লোক খারাপ না। তবে ঘাড়ের রগ
একটু বাকা!! সোজা হয়ে যাবে !!
সে না থাকলে আমি মজা পাইনা।
মূর্খ বন্ধুর চেয়ে জ্ঞানী শত্রু শ্রেয়।
২৩| ২১ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট হিট হলে আমার ভালো লাগে।
২১ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার ভালো লাগতো এই হিটে
করোনা নিশ্চিহ্ন হলে। করোনাতো
মরে না !!!
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০২
রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনাম সঠিক নয়।
আয়লান কুর্দির অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আল্লাহ
আর কোটি কোটি মানুষ করোনা থেকে মুক্তি চাচ্ছেন, সেটা তো আলাহ আমলে নিচ্ছেন না।
নিশ্চয়ই আল্লাহ দ্বিমূখী নন।