নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
জ্যৈষ্ঠ শেষ। প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের রুদ্র দহন ছিন্ন করে আনুষ্ঠানিক সূচনা হলো প্রিয় ঋতু বর্ষার। গত সোমবার থেকে শুরু হযেছে আষাঢ় মাস ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের রুদ্র দহন ছিন্ন করে আনুষ্ঠানিক সূচনা হলো প্রিয় ঋতু বর্ষার। তৃষিত হৃদয়ে, পুষ্পে-বৃক্ষে, পত্র-পল্লবে নতুন প্রাণের নতুন গানের সুর নিয়ে বর্ষা সমাগত। বর্ষা কবিদের ঋতু। বর্ষা নিয়ে কবিরা লিখেছেন অসংখ্য কবিতা-গল্প-গান। ‘বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান/ আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান” বর্ষা নিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই আবেগময়, প্রেমসিক্ত গান যেন সে কথাই বলে। শুধু রবীন্দ্রনাথই নন, বাংলা সাহিত্যের খ্যাত-অখ্যাত বহু কবিই বর্ষার রূপ-ঐশ্বর্যে মোহিত ও মুগ্ধ, বর্ষার আবাহনে উচ্ছ্বসিত ও মুখর। প্রকৃতির কবি জীবনানন্দ দাশ আষাঢ়কে বলেছেন, 'ধ্যানমগ্ন বাউল-সুখের বাঁশি'। প্রকৃতি পরিবেশের পাশাপাশি মানুষের হৃদয়েও নানাভাবে ক্রিয়া করে বর্ষা। মন মেঘের সঙ্গী হতে চায়। কবিগুরুর ভাষায়: মন মোর মেঘের সঙ্গী,/উড়ে চলে দিগ্দিগন্তের পানে/নিঃসীম শূন্যে শ্রাবণবর্ষণসঙ্গীতে/রিমিঝিম রিমিঝিম রিমিঝিম...। বর্ষায় মন কখনো ‘ময়ূরের মতো নাচে রে।’ আবার কখনো বেদনায় বেদনায় ডুবায়। তুমি যদি না দেখা দাও, কর আমায় হেলা,/কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা...। প্রিয়জন ছাড়া যেন কাটতে চায় না দিন। কারও কারও বুকে বাজে হারানোর ব্যথা। বর্ষায় সে যন্ত্রণার কথা কথা জানিয়ে কবি লিখেন: চেনা দিনের কথা ভেজা সুবাসে,/অতীত স্মৃতি হয়ে ফিরে ফিরে আসে।/এমনি ছলছল ভরা সে-বাদরে/তোমারে পাওয়া মোর হয়েছিল সারা...। আরও বহুকাল আগে রিক্ত বৈষ্ণব কবি বিদ্যাপতি লিখেছিলেন: এ সখি হামারি দুখের নাহি ওর।/এ ভরা ভাদর/মাহ ভাদর/শূন্য৬ মন্দির মোর...। এখানেই শেষ নয়, মহাকবি কালিদাস দেশান্তরিত যক্ষকে বর্ষাকালেই বিরহে ফেলেছিলেন। এসব বিবেচনায় বিরহের ঋতু বটে বর্ষা। বাদল দিনে বিরহকাতর হয়ে ওঠা বাঙালী মনের ব্যবচ্ছেদ করতে গিয়ে সমকালীন কবি নির্মলেন্দু গুণ বলেছেন, বর্ষাই একমাত্র নারী। একমাত্র রমণী। তিনি আমাদের প্রিয় দ্রৌপদী। বাকি পাঁচ ঋতু হচ্ছে মহাভারতের পঞ্চপা-ব! হয়তো এ কারণেই বর্ষায় বিরহ বেড়ে যায়।মহাকবি কালিদাস তার ‘মেঘদূত’ কাব্যে আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে বিরহ কাতর যক্ষ মেঘকে দূত করে কৈলাশে পাঠিয়েছিলেন তার প্রিয়ার কাছে। বৃষ্টির শব্দে যক্ষের মতোই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের হৃদয় যেন এক অজানা বিরহে ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। তাই রবীন্দ্রনাথ কালিদাসের উদ্দেশে লিখেছিলেনঃ ‘কবিবর, কবে কোন্ বিস্মৃত বরষে/ কোন পুণ্য আষাঢ়ের প্রথম দিবসে/ লিখেছিলে মেঘদূত। মেঘমন্দ্র শ্লোক বিশ্বের বিরহী যত সকলের শোক/রাখিয়াছ আপন আঁধার স্তরে স্তরে/ সঘন সংগীত মাঝে পূঞ্জীভূত ক’রে।’ বর্ষার সৌন্দর্যে বিমোহিত মধ্যযুগের কবি জয়দেবের কণ্ঠে তাই ধ্বনিত হয়েছে- ‘মেঘৈর্মে দুরম্বরং, বণভুব শ্যামাস্ত মালদ্রুমৈ।’ সে যা হোক বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন পহেলা আষাঢ়। যদিও তার আগেই দেশে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তবু ঋতুচক্রের নিয়মে আষাঢ় মাসের শুরু মানেই বর্ষার শুরু। আপাতত আষাঢ়, শ্রাবণ বর্ষাকাল। বৃষ্টিতেই কাটবে জীবন। এদিন আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে খুব ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি না হলেও বৃষ্টি হয়েছে। কয়েক পশলা বৃষ্টি। মেঘলা আকাশ। এভাবেই কেটেছে দিনটা। বাংলার চিরায়ত বর্ষার রূপ-রস এবং সৌন্দর্য্য ও প্রকৃতির বিচারে বলা যায়, তাপবিদগ্ধ তৃষিত ধরা নববর্ষার বারিধারায় সিক্ত হওয়ার দিন। বাঙালীর অতি প্রিয় এই ঋতুর আগমনে প্রকৃতি তার রূপ ও বর্ণ বদলে ফেলে। কেতকীর মনমাতানো সুগন্ধ, কদমফুলের চোখ জুড়ানো শোভা ও পেখম খোলা ময়ূরের উচ্ছ্বল নৃত্যের আবাহন থাকে এই আষাঢ়েই। গাছপালা, তরুলতা, সবকিছুই যেন গ্রীষ্মের দহন থেকে মুক্তি পেয়ে বারিধারায় স্নান করে সজীব হয়ে ওঠে। প্রকৃতি ও উদ্ভিদরাজিও যেন ফিরে পেতে চলেছে শান্তি স্বস্তি ও জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ। বৃষ্টির শব্দে যক্ষের মতোই বাঙালির হূদয় এক অজানা বিরহে ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। কেতকীর মনমাতানো সুগন্ধ আর কদম ফুলের চোখ জুড়ানো শোভা অনুসঙ্গ হয়ে আছে আষাঢ়ের। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘হূদয় আমার নাচেরে আজিকে, ময়ূরের মত নাচেরে, আকুল পরান আকাশে চাহিয়া উল্লাসে কারে যাচে রে..।
আষাঢ়ে প্রকৃতি রূপ-রঙে হয়ে ওঠে ঢল ঢল। তাপদাহে চৌচির মাঠ-ঘাট খাল-বিল বনবিথিকায় জেগে ওঠে নবীন প্রাণের ছন্দ। চারিধারে অথৈ থৈ থৈ পানিতে আবহমান বাংলার রূপ হয় অপরূপ রূপবতী সলিল দুহিতা। আষাঢ় মানেই সময়-অসময়ে ঝমাঝম বৃষ্টি, কর্দমাক্ত পথঘাট, খাল-বিলে থৈ থৈ পানি, নদীতে বয়ে চলা ছবির মতো পাল তোলা নৌকার সারি। বর্ষার নতুন জলে স্নান সেরে প্রকৃতির মনও যেন নেচে ওঠে। ফুলে ফুলে শোভিত হয় প্রকৃতি। তাল তমাল শাল পিয়াল আর মরাল কপোতের বন বীথিকায় চোখে পড়ে বকুল, কদম, জারুল, পারুল, কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়াসহ অসংখ্য ফুল। অবশ্য বর্ষার সবই উপভোগ্য উপকারের- এমনটি বলা যাবে না। ভারি বর্ষণে, পাহাড়ী ঢলে গ্রামের পর গ্রাম যে ভাসিয়ে নেয় সে-ও বর্ষা! অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকার মানুষ এ সময় বন্যার আশঙ্কায় থাকে। কখনও কখনও কৃষকের ফসল পানিতে তলিয়ে যায়। শিলাবৃষ্টিতে নষ্ট হয়। শাহ আবদুল করিমের ভাষায় : আসে যখন বর্ষার পানি ঢেউ করে হানাহানি/ গরিবের যায় দিন রজনী দুর্ভাবনায়/ ঘরে বসে ভাবাগুনা নৌকা বিনা চলা যায় না/বর্ষায় মজুরি পায় না গরিব নিরুপায়...। একইভাবে ঝড়ে খেই হারানো জেলের নৌকোটি ঘাটে সব সময় ফিরতে পারে না! আর কর্দমাক্ত পথে পা পিছলে পড়ার গল্প তো প্রতিদিনের। বর্ষার কাছে কবিগুরুর তাই প্রার্থনা করে বলেন, এমন দিনে সকলের সবুজ সুধার ধারায় প্রাণ এনে দাও তপ্ত ধারায়,/বামে রাখ ভয়ঙ্করী বন্যা মরণ-ঢালা...। এবার দেশে ভাল বর্ষার পূর্বাভাস রয়েছে। বর্ষাবিহীন বাংলাদেশ ভাবাই যায় না। কবির কবিতায়, শিল্পীর সুরে-গানে, চারুশিল্পীর তুলির আঁচড়ে নকশীকাঁথার ফোঁড়ে ফোঁড়ে বর্ষার অপরূপ রূপ বর্ণনা, স্থিতি ও ব্যাপ্তি মূর্ত ও চিরকালীন হয়ে আছে। প্রতি বছর নানা আয়োজনে বর্ষাকে বরণ করে নেয় বাঙালী। ঢাকায় ছায়ানট, উদীচী, সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন সংগঠন প্রিয় ঋতুর বন্দনা করে। তবে এবার করোনার দুঃসহকালে বাড়ির বাইরে যাওয়া বারণ। এ কারণে চারুকলার বকুলতলায় বা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে কোন আয়োজন থাকছে না। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে এবার দেশে স্বাভাবিক বর্ষা হতে চলেছে। না অতি বৃষ্টি, না কম বৃষ্টি। ফলে ভাল ফসলের একটা হাতছানি রয়েছে। যা দেশের অর্থনীতির জন্যও ভাল খবর। কৃষকদের জন্যও ভাল খবর। বন্যার বৃষ্টি না হয়ে যদি ভাল বর্ষা মেলে তাহলে তা চাষাবাদের জন্য অবশ্যই সুখবর। বর্ষার আবাহনে চলমান তাপিত গ্রীষ্মের অবসান হবে সেই প্রত্যাশায় আষাঢ়স্য প্রথম কদম ফুল করিনু দান। আষাঢ়ের প্রথম দিনে সামুর শ্রদ্ধেয় মডারেটর, সম্পাদক, সূধী লেখক, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের সকলের জন্য বরষার শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য্ ধন্যবাদ র্ব্ষার
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। তবে
গ্রামের মতো বর্ষা এখন আর উপভোগ
করতে পারিনা। ইট পাথরের শহর বর্ষাকে
গলা টিপে হত্যা করেছে।
২| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আষাঢ়ের ঝুম বৃষ্টি দেখিনা কয়েক বছর।আমাদের কার্তিক মাসে যেমন বৃষ্টিহয় তেমন এক পশলা বৃষ্ট হয় মাঝে মাঝে। শরৎ আর হেমন্ত যে কখন আঁশে কখন যায় টেরই পাই ন। মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কি আর করা !! সবই নিয়তি
তবে্ বর্ষ সব সময় যে বিলাশিতা নয়
তা বোঝে কর্মজীবী মানুষ, পোষাক শ্রমিক
আর দিন মজুরেরা।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু,
মেঘদুতের মতো আপনিও বর্ষাবন্দনা করে গেলেন।
পাঠকের মনেও যেন তা জলসিক্ত প্রথম কদমফুলের মতো সৌরভ ছড়িয়ে যায়।
আমিও বন্দনা করেছি এখানে ---পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনও .... বর্ষা পর্ব
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জী এস ভাই
আপনার মন্তব্যে লাজে রাঙ্গা
হয়ে আপ্লুত হলাম। ভিজে গেলাম
মিষ্টি রসে !!
আপনার লিংকের জন্য ধন্যবাদ
বর্ষা পর্ব চমৎকার হয়েছে।
৪| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আষাঢ় নিয়ে আদিখ্যতার কিছু নাই। কারন এটা গরীব দেশ। সামান্য বিষ্টি হলে শহর ডুবে যায়।
আষাঢ় নিয়ে মাতামাতি করে কবি সাহিত্যিকেরা।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনিও তো করেন
আপনিও একজন কৎবি!!
একটু আদিখ্যেতা না হয়
করলেনই!! মে ফ্লাওয়ার র্কিংবা
চেরীতো না একটা কদম ফুল !!
৫| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:১৩
সাইন বোর্ড বলেছেন: ভাল লাগল আপনার আষাঢ় আয়োজন, অতি বৃষ্টি বন্যা বাংলাদেশের জন্য সব সময়ই ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় ।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখা ধন্যবাদ সাইনস বোর্ড
ঠিক বলেছেন, অতি বর্ষণে প্রায় প্রতি বছরই
পাহাড় ধ্বসে অনেক জীবন ঝড়ে যায়। শহর
জলমগ্ন হয়। মশা মাছির উপদ্রপ বাড়ে। বাড়ে
রোগ বালাই। তার পরেও প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ
করেই টিকে থাকতে হবে আমাদের।
৬| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনাকেও কদম ফুলের শুভেচ্ছা । অনেক লেখা হয় কদম নিয়ে কিন্তু উপহার দেয় না কেউ
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অভিমানের কিছু নাই আলি ভাই
আমি দুইটি কদম ফুল দিলাম একটা
পুস্পরিত আর একটা মঞ্জুরিত!! হাহাহা
৭| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল লাগলো।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ উদরাজী ভাাই
আমারও ভালো লাগলো
আপনার ভালো লাগায়
৮| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২১
নাসরীন খান বলেছেন: এবার কদম ফুল দেখিনি,বৃষ্টিতে ভিজি নি।আফসো। সুদিনের অপেক্ষা করছি।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
করোনা কালে ঘরে বন্দি মানুষ
কি করে বৃষ্টির ঘ্রাণ আর কদমের সুবাস !
নিত্য দিনের মৃত্যুর খবর তার হারিয়েছে হুস।
৯| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমিই ভুল লিখেছি(কানাডায় থাকি তাই ঝুম বৃষ্টি দেখি না)
২০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ নুরুল ইসলাম ভাই
একবার বর্ষায় আসুন বাংলাদেশে। উপভোগ
করুন বর্ষার রুপ আর ইলিশের স্বাদ।
অ.ট. সৈয়দ আতিকুর রহমান নামে কাউকে
চিনেন? ইমিগ্রেশন ল-ইয়ার!!
১০| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ১:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বর্ষার সাথে বন্যা না আসলেই হয়। কারও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ।
২০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বর্ষা কারো কারোর জন্য বিলাশ
কারো কারোর জন্য সর্বনাশ।
১১| ২০ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:০৬
বিজন রয় বলেছেন: দারুন!
এবার বৃষ্টির পরিমাণ একটু বেশি।
আপনাকেও বর্ষনমূখর শুভেচ্ছা।
২০ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমারও তাই ধারনা।
শীতল হোক ধরা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: আপনাকেও বর্ষা'র শুভেচ্ছা। ঝুম বৃষ্টি, কদম ফুল এসবের সাথে আমাদের যেন একধরণের মায়ার সম্পর্ক।