নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
লোকসংগীতের মুকুটহীন সুরসম্রাট বিদিত লাল দাস। ‘‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়’, ‘কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো’, ‘বিনোদিনী গো তোর বৃন্দাবন কারে দিয়ে যাবি’ "আমি কেমন করে পত্র লিখি" এমন বহু জনপ্রিয় গানের সুরস্রষ্টা বিদিত লাল দাস। তার জনপ্রিয়তা তাকে লোকসংগীতের মুকুটহীন সম্রাটের স্থান দিয়েছে। ছোটবেলা থেকে গান শিখতে শুরু করেন অভিজাত পরিবারের সন্তান বিদিত লাল দাস। তার বাবা ভালো সেতারা বাঁজাতেন। গান-বাজানার রেওয়াজ তার বাড়িতে অনেক আগে থেকেই ছিলো। সুরের মানুষ হিসেবে তাঁর ভূবনজোড়া পরিচিতি থাকলেও ডাক নাম,‘পটল বাবু’ নামে সিলেটে সবাই চেনে। তিনি যখন ৯ বছরের শিশু, তখন সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে ভাগ হয় ভারতবর্ষ। কিন্তু দাস পরিবারের সদস্যরা সাম্প্রদায়িকতাকে উপেক্ষা করে থেকে গেলেন জন্মমাটিতে। দেশকে ভালোবাসার অমোঘ মন্ত্রে তখনই দীক্ষিত হন বিদিত লাল দাস। বেড়ে উঠার সময়ে তিনি প্রত্যক্ষ করলেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সাংস্কৃতিক বৈরীতা; অনুভব করলেন পরাধীনতার বৃত্তে বন্দি থাকার যাতনা। সেই পরিস্থিতিই তাঁর শিল্প সত্বাকে জাগ্রত করে। অন্ধকার দূর করার মাধ্যম হিসেবে তিনি বেছে নেন সঙ্গিতকে। ব্রাতী হন নিজস্ব সংস্কৃতিকে বিশ্ব পরিমন্ডলে পরিচিত করার। এগিয়ে যেতে থাকেন আপন প্রত্যয়ে।মাত্র ৭ বছর বয়সে সংগীতকে জীবনসাথী করে নিয়েছিলেন বিদিত লাল দাস। সেই থেকে সংগীত ও সুরসাগরে ভেসে ভেড়ানো। হাসনরাজা, রাধারমন, গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক গীতিকারের গান তিনি সুর করেছেন। মরমী কবিদের গান ছাড়াও তিনি সিলেটের বিলুপ্তপ্রায় লোকসংগীত সংগ্রহ ও প্রচারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন। জারী, সারী, ভাটিয়ালী ও ধামাইল গান সংগ্রহে নিয়োজিত ছিলেন আজন্ম। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও তিনি ছিলেন সোচ্চার। সেই সময়কার জনপ্রিয় শিল্পীদের নিয়ে তিনি ভারতে একটি সংগীত দল গঠন করেন। এই দল বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অর্থ উপর্জন করে তা মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সাহার্য্যার্তে ব্যয় করে। ১৯৪৬ সালে আসামে চলে যান। সেখানে তার শিক্ষা শুরু হয়।তার সংগীত শেখার গুরু তাঁর ওস্তাদ ফুল মোহাম্মদ। বিখ্যাত শিলং সেইন্ট অ্যাডভান্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ১৯৫৯ সালে বাবার অসুস্থতার খবর শুনে সিলেট ফিরে আসেন। তারপর আর শিলংয়ে যাওয়া হয়নি। আজ বাউল গায়ক ও সুরকার বিদিত লাল দাসের ৮২তম জন্মবার্ষিকী। সালের আজকের দিনে তিনি সিলেট জেলার শেখ ঘাটে জন্মগ্রহণ করেন। লোকসংগীতের মুকুটহীন সুরসম্রাট বিদিত লাল দাসের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
বিদিত লাল ১৯৩৮ সালের ১৫ জুন সিলেটের শেখঘাটে সম্ভ্রান্ত জমিদার লাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বিদিতের পিতা বিনোদ লাল দাস ছিলেন আসাম সংসদের একজন সংসদ সদস্য এবং মাতা প্রভা রানী দাস। বিদিত তার ভাই বোনদের মধ্যে পঞ্চম। তার দাদা বঙ্ক বিহারী দাস ছিলেন স্থানীয় জমিদার। তার পরিবার ভারতীয় কংগ্রেস পার্টির সাথে যুক্ত ছিল। ওস্তাদ প্রনেশ দাসের কাছে তার সঙ্গীতের হাতেখড়ি। পরে তিনি ভারতের ওস্তাদ পরেশ চক্রবর্তীর নিকট সঙ্গীত চর্চা করেন। কর্মজীবনে বিদিত লাল ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। কর্মজীবনে তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর করেছেন। তার সুরকৃত গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল "কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো", "সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি", "প্রাণ কান্দে মোর", "মরিলে কান্দিসনে আমার দায়", "সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী", ও "আমি কেমন করে পত্র লিখি"। এছাড়া তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনের গানে সুর করেছেন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। ১৯৭২ সালে একটি গানের দল গঠন করেন তিনি। লল্ডন, চীনসহ অনেক দেশেই এই দল নিয়ে গান পরিবেশন করেন তিনি। বিদিত লাল দাস মরমি কবি হাসন রাজাসহ অনেক খ্যাতনামা লোককবির কথাকে সুর দিয়ে গানের ভুবনে খ্যাতি অর্জন করেছেন। সিলেটের শেখঘাট এলাকায় প্রাসাদ সৃদৃশ বাড়ি তার। বাড়ির সামনে ঘরেই ২০০৪ সাল থেকে ‘নীলম্ব লোকসংগীতালয়’ নামে একটি সংগীতের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন তিনি। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে ক`জন শিল্পী দীর্ঘদিন ধরে লোকসঙ্গীত চর্চা করছেন এবং লোকসঙ্গীতের ওপর গবেষণা চালিয়ে গেছেন তাদের মধ্যে বিদিত লাল দাস ছিলেন অন্যতম। হাসন রাজার গানে অনুপ্রানিত হয়ে সঙ্গীতের ভূবনে অভিযাত্রা শুরু করা এই শিল্পীর সঙ্গীত চর্চাও শুরু হয় হাসনের গান দিয়েই। যে সময়টাতে হাসন রাজার গান পাওয়া দূরহ ছিল সেই সময়টাতে তিনি তার গান সংগ্রহ করে নিজে গেয়েছেন, অন্যকে দিয়েও গাইয়েছেন। হাসন রাজার গানকে জনপ্রিয় করতে দেশের যে ক’জন শিল্পী অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন বিদিত লাল দাস তাদের মধ্যে অন্যতম। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার স্বপ্ন ছিলো সিলেটে হাসন রাজার উপর একটি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় অথবা মরমীকবিদের নিয়ে একটি সংগ্রহশালা করা। সুরমা পারের গান নামে তার একটি বইও বেরিয়েছে। জাতীয় পুরস্কার না পেলেও জনমানুষের ভালোবাসা তিনি পেয়েছেন ঠিকই। সম্মানিতও হয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর গুণীজন সম্বর্ধনা ছাড়াও তিনি দেশে-বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার, সংবর্ধনা ও সম¥াননা লাভ করেছেন। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য লিটল থিয়েটার সিলেট সম্মাননা স্মারক (১৯৯৯), শাপলা শিল্পীগোষ্ঠী গুণীজন পদক (২০০০), জালালাবাদ যুব ফোরাম একুশে পদক (১৯৯০), স্টেশন ক্লাব সিলেট শুভেচ্ছা স্মারক (১৯৮৯), বাংলাদেশ লোকসঙ্গীত কেন্দ্র পদক (২০০০), মানবাধিকার দিবস সম্মাননা পুরস্কার (১৯৯১), গুণিজন সম্বর্ধনা-২০০০, নিখিল ভারত বঙ্গসাহিত্য সম্মেলন অভিজ্ঞানপত্রস্মারক (১৯৮৯) প্রভৃতি।
সিলেটি সারী গানঃ বিদিত লাল দাস ও তার দল
সুরকার বিদিত লাল দাসের সুরা করা গানগুলো সব বয়সের মানুষের কাছে সমান জনপ্রিয়। তাঁর সুর করা অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ১৬ টি গান যথাঃ
১. সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী, ২. মরিলে কান্দিস না আমার দায় রে যাদুধন, ৩. সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি বাবায় দিয়াছে,
৪. কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো. ৫. বিনোদিনী গো তোর বৃন্দাবন কারে দিয়ে যাবি, ৬. আমি কেমন করে পত্র লিখিরে বন্ধু, ৭. প্রাণ কান্দে মন কান্দেরে, ৮. ভ্রমর কইয়ো গিয়া, ৯. প্রেমের মর জলে ডোবেনা. ১০. হাসন রাজা বলে ও আল্লা, ১১. আমি যাইমু গো যাইমু আল্লারি সঙ্গে. ১২. সোনা দিদি. ১৩. মরণ কথা স্মরণ হইলো না তোর. ১৪. তুমি রহমতের নদীয়া. ১৫. প্রেমের মর জলে ডুবে না. ১৬. শেষ বিয়ার সানাই
বিদিত লাল দাসের সুর করা কবি গিয়াস উদ্দিনের লেখা ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়’ গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথা সাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমদের বদৌলতে আকাশছোয়া জনপ্রিয়তা অর্জন করে। হুমায়ূন আহমেদ অসম্ভব ভালোবাসতেন গানটিকে। জীবদ্দশায় গানটি প্রসঙ্গে হুমায়ূন আহমদ বলেছিলেন, ‘সময় আসবে। আমি মারা যাব। আমার পরিবারের সবাইকে বলে রেখেছি, আমি মারা যাওয়ার পরপরই কোরান শরীফ, সূরা ইউনুছের আগেও যেন বাজানো হয় ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়। বিদিত লাল দাস বেশ কয়েকটি নাটক ও নৃত্যনাট্যের পরিচালনা করেছেন। তন্মধ্যে ‘সিরাজ-উদ-দৌলা’, দিপান্তর’,‘তাপসী’, ‘প্রদীপ শিখা’, ‘বিসর্জন’, ‘সুরমার বাঁকে বাঁকে’ উল্লেখযোগ্য। চলচ্চিত্রেরও সংগীত পরিচালনা করেছেন। তিনি ‘সোনার কাজল’ ছবির পরিচালক এবং ‘হাসন রাজা’ চলচ্চিত্রের সংগীত উপদেষ্টা ছিলেন। চলচ্চিত্র শিল্পের পৃষ্টপোষকতায়ও নিবেদিত ছিলেন বিদিত লাল দাস। তাদের পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত লালকুঠি ও রংমহল সিনেমা হল দুটি সিলেটের প্রথমদিককার প্রেক্ষাগৃহ। চলচ্চিত্র শিল্পের মন্দাসহ নানা প্রতিকুলতা সত্ত্বেও এখনো টিকিয়ে রেখেছেন লালকুঠি সিনেমা হলটিকে। তিনি একজন সংগ্রাহকও ছিলেন। সিলেট অঞ্চলের সাতানব্বই জন মরমি কবির গান তিনি সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যখনই সুযোগ পেয়েছেন তখই আত্মনিয়োগ করেছেন সংগ্রহের কাজে। প্রত্যন্ত অঞ্চল ঘুরে বেড়িয়েছেন। পাঁচদশকের প্রচেষ্টায় তিনি গড়ে তুলেছেন সংগীতের এক অমূল্য ভান্ডার।
ব্যক্তিগত জীবনে বিদিত লাল দাস ১৯৬৮ সালে কনক রানী দাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।এই দম্পত্তির দুই পুত্র সন্তানের ছেলে নীলম ছোট থাকতেই মারা গেছে। ছেলে নীলমের মৃত্যু মেনে নিতে পারেন নি বিদিতলাল দাস। তার স্মৃতি তাকে বেদহত করতো অহর্নিশ। ছেলের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ ২০০২ সালে তিনি সিলেট নগরীর শেখঘাট এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেন ‘নীলম লোক সঙ্গীতালয়’। লোক সংগীতের সুস্থ ধারাকে প্রবাহিত করার লক্ষ্যেই তিনি প্রতিষ্ঠা করেন এই বিদ্যালয়। জীবনের শেষ দিকটায় ছাত্র-ছাত্রীদের সান্নিধ্যেই কাটিয়েছেন অধিকাংশ সময়। এই সংগীত স্কুলটিকে কলেজ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন ছিলো তাঁর। আরেক ছেলে বিশ্বজিৎ মেডিকেলে পড়াশোনা করছেন। বিদিত লাল ২০১২ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। তিনি মুত্রথলী ও ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হন। ২০১২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর অবস্থায় তাকে সিলেটের এলাইড ক্রিটিক্যাল কেয়ার হসপিটালে ভর্তি করা হয়েছিল। অবস্থার অবনতি ঘটলে ২১ সেপ্টেম্বর তাকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৪ অক্টোবর থেকে তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পর চালিবন্দরস্থ শশানে তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। সংগীতকে তিনি অনেক কিছুই দিয়েছেন। জীবনের প্রায় সবটুকু সময়ই তিনি ব্যয় করেছেন সংগীতের কল্যানে। তাঁর মতো অনন্য একজনের জাতীয় পুরস্কার না পাওয়া দুঃখজনক। তবে, এতে তাঁর আর কিছু যাবেওনা আসবেওনা, কারণ সব কিছু উর্ধে চলে গেছেন তিনি। রক্ত মাংসের মানুষ হিসেবে তিনি আমাদের মাঝে না থাকলেও সুরের ভূবনে তিনি বেঁচে থাকবেন অনন্তকাল। আজ বাউল গায়ক ও সুরকার বিদিত লাল দাসের জন্মবার্ষিকী। লোকসংগীতের মুকুটহীন সুরসম্রাট বিদিত লাল দাসের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে কাছের মানুষ
সুরকার বিদিত লাল দাসের জন্ম
বার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
২| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ইউটিউবে এখন তার গান শুনব।
১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি একটা লিংক দিয়েছি
খুঁজলে আরো পাবেন। শুনতে
থাকুন ঘুম না আসলে।
৩| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিদিত লাল দাস প্রধানত একজন সুরকার ছিলেন। বিদিত লাল দাসের জন্মবার্ষিকীতে গানেল শুভেচ্ছা
১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ সোনাবীজ ভাই
মাঝ দুপুরে মনের দুঃখ প্রকাশ করার
জন্য।
৪| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:১১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: লোকসংগীতের মুকুটহীন সুরসম্রাট বিদিত লাল দাসের জন্মবার্ষিকীতে
............................................................................................
আমার ফুলেল শুভেচ্ছা।
১৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ
সুরকার বিদিত লাল দাসের
জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: তাঁর জন্মবার্ষিকীতে আমার শুভেচ্ছা রইল।