নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
করোনা সংক্রমণ ঠেকানো এবং করোনার কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা এবং প্রত্যয় নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার (১১ জুন) বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০২০-২০২১ ১অর্থ বছরের জন্য ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করা হয়েছে। তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের এটা দ্বিতীয় বাজেট। রাজস্ব আয় থেকে শুরু করে ব্যয় ও আগামীর পরিকল্পনা সবই করতে হয়েছে করোনাকে ঘিরে। করোনাকে মোকাবিলা করতে দেশের মানুষ ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি সরকারের অনুরোধ আবেদন ও নির্দেশনা প্রায় সবই করোনাকেন্দ্রিক। সরকারের পূর্ব পরিকল্পনা না থাকলেও জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে এ ধরনের বাজেট প্রস্তুত করতে হয়েছে বলে জানা গেছে। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহারের নির্দেশনাসহ তৈরি করা হচ্ছে ২০২০-২১ অর্থবছরের নতুন বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ব্যয় সংকোচনের নির্দেশনা থাকছে অর্থমন্ত্রীর বাজেটে। অন্য যে কোনও বছরের ন্যায় আগামী অর্থবছরের জন্য প্রয়োজন নেই এমন ব্যয় করা থেকে বিরত থাকতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশনা থাকছে বাজেটে। করোনা সংক্রমণ ও অর্থনীতিতে এর নেতিবাচক প্রভাব ঠেকাতে সরকার নানামুখী কৌশল গ্রহণ করছে। এদিকে নতুন অর্থবছরে সরকারের পরিচালনা ব্যয় সংকোচনের মধ্যে রাখার পরিকল্পনা চলছে। করোনাকে মোকাবিলার জন্য সরকার এবার স্বাস্থ্যখাতকে ঘিরে আগামী ২০ বছরের পরিকল্পনা করছে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে। বাজেট বরাদ্দ ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা আকার বাড়িয়েছে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের। যারা করোনার কারণে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, চাকরি হারিয়েছেন, যারা দরিদ্র হয়েছেন, শ্রমজীবী মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় তাদের জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে পরিকল্পনা নিয়েছেন সরকার। ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট যা জিডিপির ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ। নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৩১ লাখ ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। বাজেট ব্যয়ের জন্য মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮২ হাজার ১৬ কোটি টাকা। নতুন বাজেটে ঘাটতির (অনুদানসহ) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা, এটি মোট জিডিপির ৫ দশমিক ৮ শতাংশ এবং অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ হচ্ছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৬ শতাংশ। এটি এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এবারের বাজেটে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকছে। দেশের প্রচলিত আইনে যাই থাকুক না কেন, ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত আয়কর রিটার্নে অপ্রদর্শিত জমি, বিল্ডিং, ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্টের প্রতি বর্গমিটারের ওপর নির্দিষ্ট হারে এবং নগদ অর্থ, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, সঞ্চয়পত্র, শেয়ার, বন্ড বা যেকোনো সিকিউরিটিজের ওপর ১০ শতাংশ কর প্রদান করে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করলে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ এই ব্যাপারে প্রশ্ন করতে পারবে না। এছাড়া একই সময় ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাগণ পুঁজিবাজারে অর্থ বিনিয়োগ করলে, ওই বিনিয়োগের ওপর ১০ শতাংশ কর প্রদান করলে, আয়করসহ কোনো কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন করবে না।
করোনাভাইরাসের কারণে যে জনগোষ্ঠী আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যাদের কর্মসংস্থান ঝুঁকির মুখে পড়েছে অথবা যারা চাকরি হারিয়েছেন তাদের সবার সুরক্ষার বিষয়টি এবারের বাজেটে বিবেচনা করা হয়েছে। বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক অভিঘাত মোকাবেলার লক্ষ্য নিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বেতন-ভাতাবাবদ ব্যয় রাখা হচ্ছে ৬৫ হাজার কোটি টাকা। সরবরাহ ও সেবাবাবদ ব্যয়ে বরাদ্দ রাখা হচ্ছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। ঋণের সুদ পরিশোধবাবদ রাখা হচ্ছে ৬৩ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা। সরকারি প্রণোদনা, ভর্তুকি ও অনুদান বাবদ বরাদ্দ রাখা হচ্ছে ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ থাকছে ২ লাখ পাঁচ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরের ব্যয় মেটাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) কর রাজস্ব আহরণ করতে হবে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি করবহির্ভূত রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা এবং কর ব্যতীত প্রাপ্তির পরিমাণ হচ্ছে ৩৩ হাজার ৩ কোটি টাকা। আয়ের দিক থেকে আগামী অর্থবছরে বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার পরিমাণ ধরা হয়েছে ৪ হাজার ১৩ কোটি টাকা। করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন্য এবার স্বাস্থ্য ও কৃষিখাতকে ঘিরে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। এই বাজেটে কোভিড-১৯ এ আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে যেসব আমদানিকৃত চিকিৎসা সরঞ্জামের প্রয়োজন, সেগুলোর দাম কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
বাজেটে যে সকল পণ্যের দাম কমানো হতে পারে, সেগুল হলোঃ
এলপিজি সিলিন্ডার। স্বর্ণ। স্যানিটারি ন্যাপকিন ও ডায়পার। জুতা তৈরির কাঁচামাল। সরিষার তেল। চিনি। আলু ও ভুট্টা থেকে নীয়ভাবে প্রক্রিয়াজাত খাবার। করোনাভাইরাস টেস্ট কিট, মাস্ক, গ্লাভস, পিপিই এবং আইসিইউ যন্ত্রপাতি। ডিটারজেন্ট। মৎস্য, পোল্ট্রি ও ডেইরি শিল্পের কাঁচামাল। রেফ্রিজারেটর ও এয়ারকন্ডিশনারের কম্প্রেসার। আমদানি করা কৃষিযন্ত্র ও যন্ত্রাংশ। কাগজ। প্লাস্টিক ও প্যাকেজিং। সৌর ব্যাটারি। পলিস্টার, রেয়ন, কটন ও অন্যান্য সিনথেটিক সুতা এবং টেক্সটাইলের কাঁচামাল । বেইজ অয়েল, লুব্রিকেটিং অয়েল ও লিক্যুইড প্যারাফিন ইত্যাদি।
এছাড়া আরও যে সকল পণ্যের দাম বাড়ানো হতে পারে, সেগুলো হলঃ
বিড়ি, সিগারেট, জর্দা বা তামাকজাতীয় পণ্য। আমদানি করা পেঁয়াজ, লবন, মধু, দুধ, দুগ্ধজাতীয় পণ্য, চকলেট। আমদানি করা অ্যালকোহল। অনলাইন কেনাকাটা। ইন্টারনেটের খরচ। মোবাইল ফোনের খরচ ও মোবাইল ফোনের সিম কার্ড। আসবাবপত্র। বিদেশি টেলিভিশন। প্রসাধন সামগ্রী। সিরামিকের সিঙ্ক, বেসিন। কার ও জিপের নিবন্ধন ব্যয়। সাইকেল ও বিদেশি মোটর সাইকেল। চার্টাড বিমান ও হেলিকপ্টার ভাড়া। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লঞ্চ সার্ভিস। আলোকসজ্জা। ড্রেজার। লোহা, বাণিজ্যিক যানবাহনের যন্ত্রাংশ, ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ। ফার্নেস তেল ইত্যাদি।
এবার জেনে নেই প্রস্তাবিত বাজেটে কোন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ কত কোটি টাকা বরাদ্দ পেল।
বরাবরের মতো আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে শিক্ষাখাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর এ খাতে পাঁচ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। আর স্বাস্থ্যখাতে ২৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। যা জাতীয় প্রস্তাবিত বাজেটের পাঁচ দশমিক দুই শতাংশ। অপদিকে মহামারী করোনা মোকাবিলায় যেকোনো জরুরি চাহিদা মেটানোর জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া
রাষ্ট্রপতির কার্যালয় ২৭ কোটি টাকা; জাতীয় সংসদ ৩৩৫ কোটি টাকা; প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ৩ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা; মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, ২৫৮ কোটি টাকা; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ২২২ কোটি টাকা; নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ১ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৩ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কর্মকমিশন ১০৪ কোটি টাকা, অর্থবিভাগ ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮ কোটি টাকা; বাংলাদেশের মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ২৬৫ কোটি টাকা।
অভ্যন্তরণীণ সম্পদ বিভাগ ৩ হাজার ৯৪ কোটি টাকা; আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ২ হাজার ৩৭৯ কোটি টাকা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ৫ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা; পরিকল্পনা বিভাগ ১ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ ১৪৮ কোটি টাকা।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ৩৮৩ কোটি টাকা; জননিরাপত্তা বিভাগ ২২ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা; লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ ৪০ কোটি টাকা; প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২৪ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা; মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ৩৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ১৭ হাজার ৯৪৬ কোটি টাকা; স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ২২ হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ১ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা; সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ৭ হাজার ৯১৯ কোটি টাকা।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৩ হাজার ৮৬০; শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ৩৫০; গৃহায়ন ও গণপূর্ত ৬৯৩৬,তথ্য মন্ত্রণালয় ১০৩৯; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৫৭৯ কোটি টাকা; ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৬৯৩ কোটি টাকা; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ১৪৭৪ কোটি টাকা; স্থানীয় সরকার বিভাগ ৩৬ হাজার ১০৩ কোটি টাকা; পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ ২২৩৫; শিল্প মন্ত্রণালয় ১৬১৪, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ৬৪২ কোটি টাকা; বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ৭১৪।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ১,৯০৫, কৃষিমন্ত্রণালয় ১৫ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ৩ হাজার ১৯৩; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ১ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা; ভূমি মন্ত্রণালয় ২০১৪ কোটি টাকা; পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ৮০৮৯ কোটি টাকা; খাদ্য মন্ত্রণালয় ৬০৪৮ কোটি টাকা; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয় ৯৮৩৬ কোটি টাকা; সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ২৯ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা, রেলপথ মন্ত্রণালয় ১৬ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ৪ হাজার কোটি টাকা; বেসামরিক বিমান ও পরিবহন মন্ত্রণালয় ৩ ৬৮৮ কোটি টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ৩ হাজার ১৪০ কোটি টাকা; পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১২৩৫ কোটি টাকা; বিদ্যুত বিভাগ ২৮ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা; মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৪ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা; দুর্নীতি দমন কমিশন ১৫০ কোটি টাকা; সেতু বিভাগ ৭ হাজার ৯৭৯ কোটি টাকা; কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ ৮ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা; সুরক্ষা সেবা বিভাগ ৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা; স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ ৬ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা। সর্বমোট ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।
সরকার এ অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির আয়করের ন্যূনতম সীমা ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করেছে। তাছাড়া অর্থনীতিকে সচল রাখতে বাজারে অর্থ প্রবাহ প্রয়োজন৷ এই যুক্তিতে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে৷ ধুকতে থাকা পুঁজিবাজারেও ‘কালো টাকা সাদা করার' সুযোগ থাকছে৷ পাশাপাশি বাজেটে সর্বনিম্ন করহার ৫ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সত্যি সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো এবং সর্বোচ্চ করহার ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করার কারণে করদাতাদের ওপর করের বোঝা কিছুটা হলেও লাঘব হবে। এখন বাজেটের কার্যকর বাস্তবায়ন দরকার। ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের বাজেটকে স্বাগতম।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাকু ভাই সুন্দর প্রস্তাবনা ও
দূরদর্শী মন্তব্যের জন্য। বাজেট মন্দ
হয়নি তবে সঠিক বাস্তবায়ন চাই।
২| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ক্রিকেট কামাল সাহেব জাতির জন্য ব্যাট ও বল কিনবেন!
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এখন খেলাধুলার চিন্তা বাদ
আগে করোনা ঠেকাই !!
৩| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
টাকা কি কাঁঠাল গাছে ধরছে যে, উনি ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটী ব্যয় করবেন? শেখ হাসিনা দুনিয়ার ফাউল যোগাড় করতে ভালোবাসেন।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার আমার টাকা গাছে ধরেনা
তবে কারো কারো গাছে টাকা ঠিকই ধরে।
প্রধানমন্ত্রী বিচক্ষন ও সফল রাষ্ট্রনায়ক।
৪| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এ বারের বাজেটটা আমার কাছে ইন্টারেস্টিং লাগছে। কারন বাজেট ঘাটতির পরিমান ২০১০ বা ২০১১ সালের পুরো বাজেটের সমান। এবারের মন্দাটা অনেকটাই কৃত্রিম এবং অন্যরকম। কারন এখানে কোনো ভুল ছিলো না। সব খাতেই চমৎকার কাজ করছিলো। সাপ্লাই চেইন থেকে শুরু করে প্রোডাকশন এবং বাজারে চাহিদা ও তার সাথে সামন্জস্য পূর্ন অর্থের যোগান মিলিয়ে একটা উর্ধ্বমুখী ভাব বজায় রেখেছিলো।
সমস্যা হলো হুট করে কোরোনার কারনে সব বন্ধ হয়ে গেলো। এই বন্ধ হবার কারনে যেটা হলো হুট করে বাজারের যে চাহিদা অনুযায়ী মানুষের হাতে যে অর্থ থাকার কথা সেটা নেই হয়ে গেলো। কিন্তু ওদিকে সাপ্লাই চেইন প্রোডাকশন লাইন সহ সকল ইনফ্রাস্টাকচার ঠিকই আছে। বিদেশে যেটা হলো এই আপদ কালীন সময়ে কোম্পানীগুলোর প্রোভিশনাল কস্টের কিছু ভার সরকার নিয়ে নেয় যার ফলে প্রান্তিক মানুষ তাদের কাজ অনুযায়ী বেতনের কিছু অংশ জনগন পায় ফলে বাজারের চাহিদার বিপরীতে জনগনের ক্রয়ক্ষমতার সুন্দর একটা সামন্জস্য আছে। বাংলাদেশে যেটা হলো সেটা প্রান্তিক মানুষের কাছে যে অর্থ যাবার কথা সেটা পৌছেনি(গার্মেন্টসে শুধু মাত্র একমাসের টাকা সরকার দিয়েছে যেখানে দক্ষতা ছিলো কিন্তু এটা ব্যাতিক্রম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে একটা জায়গা রাখার মতো ব্যাতিক্রম ব্যাপার) কিন্তু তার পরের মাসের বেতন গুলো গার্মেন্টসের মালিক আর বহন করেনি। এক্ষেত্রে একটা বড় অংশ বাইরে পাচার হয়ে গেছে বা মালিক পক্ষ খেয়ে ফেলেছে। ফলে বাজারে প্রান্তিক মানুষ থেকে শুরু করে নিম্ন মধ্যবিত্ত সবাই অর্থশূন্যতায় ভুগছে। এদিকে বাজেট দেবার পরই চরম ছাঁটাই শুরু হবে। অলরেডি গার্মেন্টস গুলো সে ছাঁটাই শুরু করেছে।
বাজেটের পর সবার আগে ব্যাংকগুলো ছাঁটাই করবে কারন এই যে ঘাটতি স্বভাবতই সরকার ব্যাংক থাক থেকে প্রচুর ঋন নেবে যার ফলে বেশীর ভাগ একটা সংকটে পড়বে। এদিকে বিদেশের সাথে ব্যাবসার যে নেতিবাচক প্রভাব( বাংলাদেশে কোরোনা পরিস্থিতি বেশ বাজে ভাবে ট্যাকেল দিয়েছে যেখানে ভিয়েতনাম ভালো করার কারনে চীনের থেকে ফিরতে থাকা বেশীর ভাগ ব্যাবসার হিস্যা তারা পাবে এবং বলা যায় আগামী কয়েকবছর পর বাঙ্গালীরা ইউরোপ জাপানের বদলে ভিয়েতনাম যাবে) এর কারনে রপ্তানীর ওপর চরম আঘাত আসবে। এদিকে মিডলঈস্টের চলমান দুর্দশায় সরকারের আতের খাত অনেক কমে যাবে সেখানে সরকার বাধ্য হবে ব্যাংক গুলোকে চুষে খাবার। ব্যাংক গুলো তাদের অপারেটিং কস্ট কমাতে চরম ছাঁটাই করবে।
আর ব্যাংক গুলো যখন ছাঁটাই করবে স্বভাবতই পুজিবাজারে মন্দার কারনে বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী থেকে শুরু করে স্থানীয় কোম্পানী হয় বন্ধ হবে নাহলে হাইবারনেশনে যাবে অথবা ছাঁটাই করবে।
দেশের মানুষ বিদেশেও যেতে পারবে না কারন কোরোনা পরিস্থিতি বাংলাদেশে আর নরমাল হবে না। ওষুধের যে দাম এবং ভ্যাক্সিন বের হলে সেটা বাংলাদেশ ফ্রিতে পাবে কিনা সন্দেহ কারন হু কে আমেরিকা টাকা দেয়া বন্ধ করছে ওদিকে চীনের ওপর চাপ প্রয়োগের কারনে তারাও ফান্ডিং কমাতে পারে। ইউনিসেফ দ্বারা যে ভযাক্সিন কার্যক্রম আছে শিশুদের জন্য সেটাও সমস্যাতে পড়বে যদি ট্রাম্প আবার জিতে।
সর্বোপরি, একটা জিনিসে লাভ হবে, ধরেন আমি যদি বিয়ে করতে আসি ইউরো পাস নিয়ে অভাব হবে না, যারা বৃদ্ধ কালে দুটো টাকার মুখ দেখে থাইল্যান্ডে যাবার চিন্তা করবে, তারা সেটা বাদ দিয়ে বাংলাদেশে আসবে আর বাংলাদেশ সরকার যদি টিকেও থাকে তাহলে টুপি ওয়ালীগের মধ্য থেকে নতুন নতুন বাংলা ভাই জন্ম নেবে। সরকারী যেসব চুরি সেগুলো হবে সর্বোচ্চ পরিমানে। এবং এমন বিশৃঙ্খলা ৭৪ এর দুর্ভিক্ষকে হার মানাবে। তবে সেটার জন্য ২০২১ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার বাজেট বিশ্লেষণ।
আগাম সতর্কতা অবলম্বনে আমরা
সব দূর্যোগ কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে
আশা ও বিশ্বাস রাখি। ধন্যবাত উদাসী স্বপ্ব।
৫| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার খুব ইন্টারেস্টিং সরকারী যারা চাকরী করছেন তারাও ভালো থাকবেন না আগামী বছর কারন সরকার এই বাজেটের পর এবং ঈদের আগে পরে প্রচুর টাকা ছাপাবে। এখন ইউরো দেশে ৯৬ যেটা অনেক দিন পর সর্বোচ্চ এবং এটা ১০০ এর ওপর যাবে। ফলে বাজারে জিনিস পত্র থাকলেও জনগনের হাতে যা টাকা থাকবে তা অর্থহীন হয়ে যাবে, মানে মূল্যহীন। ওদিকে সরকার যে বিশাল বড় বড় মোদী প্রজেক্ট করছে এগুলোর কারনে একটা চেইন রিএ্যাকশন হবে। চাদগাজী ভালো বলতে পারে শেয়ার বাজারে যেটা বলে পাগলা ষাড়। যদিও শেয়ার বাজার আমি খুব ভালো বুঝি না। জাস্ট বলার জন্য বলা। কিন্তু ইরানে যেমন মানুষের কাছে টাকা থাকা আর টয়লেট পেপার থাকা একই কথা। কখনো কখনো টয়লেট পেপারও টাকার চেয়েও মূল্যবান। সেরকম একটা পরিস্থিতি খুব অল্প সময়ের জন্য থাকবে। এটা ডিপেন্ড করবে কোরোনা পরিস্থিতির উন্নতি এবং বিদেশের থেকে কতটা অনুদান তারা পাচ্ছে। তাই সরকারী চাকুরেদের মোটা অংকের বেতন থাকলেও সেটাও কম মনে হবে। কারন বাজারে সকল কিছুর দাম হবে আকাশ ছোয়া। দুএকজন মানুষ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হবে যেটা হয়েছিলো ৭৪ এ যার মধ্যে আমির হোসেন আমুর লবন কেলেংকারী না বললেই না।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রতিটা দূর্যোগে কিছু সুযোগ সন্ধামনী মানুষ
তাদের অমানবিক কার্যকলাপে মানুষের
দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে রাতারাতি ধনী বনে
যায়। এদের সংখ্যা নিতান্তই কম। এদের
বাদ দিলে বৃহৎ জনগোষ্ঠি ন্যায় নীতির
মাঝে থেকেই সমসস্যা উত্তরণের চেষ্টা করে।
আমারা সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবো ইনসা্আল্লাহ।
৬| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৩১
রাকু হাসান বলেছেন:
উদাসী স্বপ্ন ভাই। আপনার বাজেট নিয়ে মন্তব্য পড়লাম। ভালো লেগেছে। কিছুৃ লিখলে(পোস্ট) খুশি হতাম ।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জ্বি রাকু ভাই। চমৎকার বাজেট বিশ্লেষণ উদাসী ভাইয়ের।
ধন্যবাদ আপনাদের উভয়কে।
৭| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জেনারেল এক মাস ধরে প্রায়। তাই লেখা লেখি হ্যাংকি প্যাংকি স্ট্রাইক চলে আমার
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার জেনারেল হওয়ার র্সংবাদে দুঃখিত।
বেশ কয়েকদিন সামুন ব্লগারদের উপর কঠোর
হয়েছেন কর্তৃপক্ষ। আমিও ছিলাম কয়েকদিন।
হয়তো ্এটারও দরকার ছিলো।
আপনার সেফ হবার অপেক্ষায় রইলাম।
৮| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৫৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বিরাট বড় বাজেট।বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশ কিছুটা এগুবে।মূলতঃ বাজেট আমলাই বানায়,মন্ত্রির অতো সময় কৈ,আর এটা আমলাদেরই কাজ।মন্ত্রির কাজ হলো কমিশন নিয়ে টাকা পয়সা বরাদ্দ দেয়া।পুঁজিবাদী অর্থনীতির এইটাই নিয়ম।
বড় বড় কথা বলে এমন কিছু অর্থনীতিবিদকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল,সকলেই ফ্লপ।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবাই কাজ করলে কি চলে।
কেউ কাজ করবে আর কেউ হাপাবে!!
একজনে পিঠা বানাবে আর একজনে তাতে
ফুঁ দিয়ে ঠান্ডা করবে। হিসাব বরাবর।
৯| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: এই ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার কোটি টাকা কি পুরোটাই দেশের কল্যানে ব্যয় হবে? কোনো দূর্নীতি হবে না? যে মন্ত্রনালয় টাকা পাবে, মানে তাদের বরাদ্দ পাবে- তারা সেই টাকা পুরোটাই দেশের জন্য ব্যয় করবে?
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব টাকা দেশেরে কল্যােণে না হলেও কিছু কিছু
মানুষের কল্যাণে ব্যয় হয় এ কথাতো মিথ্যা নয়।
১০| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সরকারি কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতন ২ বছরের জন্য ৩০% কম প্রদানের সুপারিশ করা উচিত ছিল। প্রাইভেটে অনেকে চাকরী হারিয়েছে অনেকে ৭০% বেতন পাচ্ছে।
১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তা অবশ্যই করা যেতো।
লক্ষ টাকার ৩০% খুব একটা
সমস্যার কথা না। যাদের চাকুরীই
নাই তাতের অবস্থা ভাবলে ভালো হতো।
১১| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: স্বাস্থ্যখাতে বাজেট বাড়লেও করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেটা খুব বেশি সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না কারণ সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করা সম্ভব হয়নি।করোনার সম্ভাব্য পরিণতির কথা বিবেচনায় এ বাজেট বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব। তারপরেও শুভকামনা রইলো যদি নেতৃত্ব কোন কারিশমা দেখাতে পারেন।
১২ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মবিন ভাই দেরী হলেও সময় শেষ হয়ে যায়নি
এখনো যদি শক্ত হাতে হাল ধরা যায় তা হলে
আল্লাহর রহমতে আমরা সারভাইভ করতে পারবো।
নিরাশ হলেতো সবই শেষ। তাই আশায় বাধি ঘর।
১২| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার গোছানো পোস্ট। তৃতীয় প্লাস!
১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রফেসর সাহেব
শুভেচ্ছা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৫
রাকু হাসান বলেছেন:
বাজেটে স্বাস্থ ও কৃষি খাত গুরুত্ব পেয়েছে জেনে ভালো লাগছে। সরকারের স্বাস্থখাত নিয়ে 20 বছরের পরিকল্পনার জন্য প্রশংসা করবো। তবে সঠিক বাস্তবায়ন চাই । স্বাস্থ বীমার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। গবেষনা ও প্রতিরক্ষা খাতকেও গুরুত্ব দিবে হবে।