নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
সাহিত্যিক ও রাজনীতিক অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ। তিনি ছিলেন একাধারে সফল শিক্ষক, সরস লেখক ও নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ। রাজনৈতিক বিষয়ে লেখার মধ্যে হাস্যরসের সরস ব্যঞ্জনা সৃষ্টির অনন্যসাধারণ লেখক আসহাব উদ্দীন আহমদ। রম্য লেখকের ধারা বাংলাদেশের সাহিত্যের মধ্যে অপ্রধান বললে অত্যুক্তি হবে না। রাজনৈতিক ধারার লেখকদের মধ্যে আরও কম পাওয়া যাবে রম্য প্রভাব। আসহাব উদ্দীন আহমদ ছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য এবং একজন কমিউনিস্ট। তিনি চট্টগ্রাম সিটি কলেজ, সাধনপুর পল্লী উন্নয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজসহ বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা করেন। অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় মোট ২৭টি গ্রন্থ রচনা করেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ২০০৫ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত হন। আসহাবউদ্দীন বাংলা ভাষার একজন ভিন্ন ও বিরল ধারার লেখক। সমাজের বৈরী সম্পর্ক, নিপীড়িত মানুষের বেদনাক্লিষ্ট জীবন কাহিনী, শাসক শ্রেণীর অন্ত:সারশূন্য লক্ষ্য ও স্বেচ্ছাচারী ভূমিকা এমন ব্যঙ্গ-বিদ্রুপে, এমন জনবোধ্য ভাষায় চিত্রিত করেছেন খুব কম লেখকই। আসহাবউদ্দীনের প্রতিটি গ্রন্থের নামকরণে ও বিষয়বস্তুতে সমাজের নানা অসঙ্গতি ফুটে উঠেছে। বাংলা ভাষায় প্রতিবাদী রাজনৈতিক চেতনাসমৃদ্ধ ও জনবোধ্য ভাষায় সমাজসচেতন ব্যঙ্গ রচনার ধারায় আসহাবউদ্দীন আহমদ একজন সফল ও প্রধান লেখক। এই সফলতা ও কৃতিত্ব তিনি তাঁর জীবন কালেই পেয়েছেন। আজ মহান লেখক আসহাব উদ্দীন আহমদ-এর ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৪ সালের আজকের দিনে তিনি ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। রাজনীতি সচেতন ও রম্য ধারার অনন্যসাধারণ লেখক অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
আসহাব উদ্দীন ১৯১৪ সালে (জন্মতারিখ অজ্ঞাত) তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশ) চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর গ্রামের সচ্ছল এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মুনশী সফর আলী চৌধুরী ও মা নাসিমা খাতুন। আসহাবউদ্দীন আহমদ মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন তাঁর নিজ গ্রামের বাণীগ্রাম-সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৩২ সালে, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন চট্রগ্রাম কলেজে ১৯৩৪ সালে এবং বিএ পাস করেন কোলকাতা বিশ্বাবদ্যালয়ের অধীনে চট্রগ্রাম কলেজ থেকে ১৯৩৬ সালে ও ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে এমএ পাস করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৩৯ সালে।শিক্ষা জীবন শেষ করেই আসহাবউদ্দীন আহমদ শিক্ষকতা জীবনে প্রবেশ করেন। তিনি চট্রগ্রাম কলেজ, মহসীন কলেজ (তৎকালীন ইসলামিয়া কলেজ), লাকসাম নবাব ফয়েজুন্নেসা কলেজ, ফেনী কলেজ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ প্রভৃতি কলেজে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে অধ্যাপনা করেন। আসহাব উদ্দীন আহমদ ১৯৫০-এর মাঝামাঝি থেকে ১৯৫৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে অধ্যাপনা করেন। এ সময়ের অধ্যাপনাকালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের পূর্ব-পশ্চিমের বিভেদ নীতি ও বাংলা ভাষার উপর আঘাতের ফলে তাঁর চিন্তা ও তৎপরতা রাজনীতিকে ঘিরে আবর্তিত হতে থাকে। তারই ফলশ্রুতি ‘প্রগতি মজলিশ’ সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠা। এ কাজে তাঁর প্রধান সহযোদ্ধা ছিলেন অধ্যাপক আবুল খায়ের। একই কলেজের অধ্যাপক আবুল খায়ের ছিলেন আগে থেকেই মার্কসবাদে দীক্ষিত এবং সমাজতন্ত্রী। আসহাবউদ্দীনের জীবনে ও চিন্তায় তাঁর প্রভাব সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে অধ্যাপনাকালেই পূর্ব পাকিস্তানে ঐতিহাসিক বাংলা ভাষা আন্দোলোন গড়ে ওঠে। ততদিনে বাংলা ভাষার উপর চরম আঘাত হানার অপচেষ্টা শুরু হয়ে গেছে। পাকি¯তান-এর শাসক শ্রেণীর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি তখন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের উপর বিশেষ করে সংখ্যালঘু জনসাধারণের উপর নির্যাতনের রূপ নিয়েছে। পাকিস্তানী শাসক শ্রেণীর সাম্প্রদায়িক রাজনীতি, সংখ্যালঘু জনগণের উপর নির্যাতন ও সর্বোপরি বাংলাভাষার উপর আঘাত হানার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য কয়েকজন সহকর্মী অধ্যাপক (গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন অধ্যাপক আবুল খায়ের) ও কয়েকজন হিন্দু-মুসলিম ছাত্রের উদ্যোগে আসহাবউদ্দীন কুমিল্লায় প্রতিষ্ঠিত করেন ‘প্রগতি মজলিশ’ নামে একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন। কুমিল্লা বীর চন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি ও টাউন হলের উল্টো দিকে একটি কাপড়ের দোকানের দোতলায় ছিল তার অফিস। মুসলিম লীগের প্রতিক্রিয়াশীল ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কোনো প্রগতিবাদী সাংস্কৃতিক সংগঠন গড়ে তোলা তখন সহজ কাজ ছিল না। পাকিস্তানী শাসকদের প্রতিক্রিয়শীল ও নিপীড়নমূলক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আসহাবউদ্দীন ও তাঁর বন্ধু অধ্যাপকরা কঠিন কাজটি করলেন। কাজেই, সাথে সাথে পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রশাসনের রোষকষায়িত দৃষ্টি পড়লো ‘প্রগতি মজলিশ’ সংগঠনের উপর এবং অধ্যাপক আসহাবউদ্দিন ও তাঁর বন্ধুদের উপর। গোয়েন্দা বাহিনীর সবকটি শাখার টিকটিকিরা লেগে গেলেন উল্লিখিত অধ্যাপকদের বিরুদ্ধে। তখন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে টিকে থাকাই আসহাবউদ্দীন ও তাঁর বন্ধু অধ্যাপকদের দুরূহ হয়ে উঠলো।
৫২-এর এই ভাষা আন্দোলন আসহাবউদ্দিনের জীবনের অন্যতম স্মরণীয় ঘটনা। বায়ান্নর বাংলাভাষা আন্দোলন তাঁকে ক্লাসরুমের নিরুদ্বিগ্ন শান্ত নিরাপদ জীবন থেকে একেবারে আন্দোলনের ময়দানে, রাজপথে নিয়ে আসে। কলেজের শিক্ষকতা থেকে সেই ভাষা আন্দেলনের পথে তিনি অধ্যাপনা ছেড়ে দিয়ে রাজনীতির ময়দানে নেমে এলেন। এসে ঠাঁই করে নিলেন জনজীবনের মাঝে, দীক্ষা নিলেন মার্কসবাদে, অঙ্গীকার করলেন কৃষক-শ্রমিকের মুক্তির সংগ্রামে, সমাজতন্ত্রের। পেছনের দিকে, কলেজের শ্রেণী কক্ষের দিকে তিনি আর ফিরে তাকান নি। কাদা-মাটি মাখা কৃষক-শ্রমিককে তিনি ভাই বলে আলিঙ্গন করলেন। আমৃত্যু তিনি সেই পথ থেকে সরে যান নি। আসহাবউদ্দীন আহমদ ১৯৫৪ সালে নিজের এলাকা (বাঁশখালী-সাতকানিয়া-আনোয়ারা) থেকে যুক্তপ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিপ্লবী রাজনীতির অনুসারী হওয়ার জন্য পাকস্তান আমলে তিনি এক বছর জেল খাটেন এবং রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে তিনি ১৫ বছর আন্ডারগ্রাউন্ডে হুলিয়া মাথায় নিয়ে জীবন কাটান। তখন পাকিস্তান সরকার তাকে ধরে দেওয়ার জন্য ৫০০০ (পাঁচ হাজার) টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে। এ সময় তিনি তাঁর জন্মভূমি বাঁশখালী থানার গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় কৃষকদের বাড়িতে, তাদের আশ্রয়ে আত্মগোপন করে কাটান। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, বাংলাদেশ চাষী মুক্তি সমিতি, বাংলাদেশ লেখক শিবির, চট্রগ্রাম যাত্রী কল্যাণ সমিতি প্রভৃতি সংগঠনের সাথে কাজ করেন ও নেতৃত্ব দেন।
রাজনীতির পাশপাশি লেখনিকে আসহাবউদ্দীন আহমদ মানুষকে সচেতন করার হাতিয়ার হিসেবে নেন। আসহাবউদ্দীন আহমদ-এর সবচেয়ে আলোকোজ্জ্বল অংশ তাঁর লেখালেখির জীবন। আসহাব উদ্দীনের লেখালেখির মূল উপাদান ছিল শোষণমুক্তি ও সমাজ পরিবর্তন। ১৯৪৯ সালে তার রচিত প্রথম বই বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর প্রকাশিত হয়। তাঁর লেখক জীবনে আর্থিক অনটনের অবস্থায় পড়ে নিজেকে নিয়েও তিনি ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করেছেন ভূমিহীন কৃষকের সাথে কড়িহীন লেখকের তুলনা দিয়ে। নিজের অর্থনৈতিক দৈন্যদশাকে নিয়ে তিনি সরস রসিকতা করতে জানতেন। শোষণমুক্তি ও সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে তাঁর জীবিত কালেই তিনি ২৭ খানা বই লিখে যান। তার বইগুলো হলোঃ ১। বাদলের ধারা ঝরে ঝর ২। ধার, ৩। উদ্ধার, ৪। সের এক আনা মাত্র, ৫। জান ও মান, ৬। বন্দে ভোটরম্ (ইংরেজি ভাষায়) ৭। পথ চলিতে, ৮। আওয়ামী লীগের মীর জাফরী ঐতিহ্য, ৯। হাতের পাঁচ আঙ্গুল, ১০। লেখক ও পাচক, ১১। দাড়ি সমাচার, ১২। বিপ্লব বনাম অতি বিপ্লব, ১৩। ভাতের বাংলা কাপড়ের বাংলা, ১৪। বাঁশ সমাচার, ১৫। দ্বিপদ বনাম চতুষ্পদ, ১৬। আমার সাহিত্য জীবন, ১৭। শিকল ভাঙার গান (প্রথম সংস্করণের নাম ‘ইন্দিরা গান্ধীর বিচার চাই), ১৮। চিঠিপত্র, ১৯। ঘুষ, ২০। ফেলে আসা দিনগুলি, ২১। উজান স্রোতে জীবনের ভেলা, ২২। দাম শাসন দেশ শাসন, ২৩। ভূমিহীন কৃষক, কড়িহীন লেখক, ২৪। সেরা রম্য রচনা, ২৫।সংবর্ধনার উত্তরে ভাষণ ‘উজান স্রোতের যাত্রী’, ২৬। শিশু তোতা পাখি নয়, ২৭। লাথি লাঠি গণতন্ত্র, ২৮। নতুন বোতলে পুরানো মদ, ২৯। আসহাবউদ্দীন রচনা সংগ্রহ-১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ খন্ড (আনু মুহাম্মদ সম্পাদিত)। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক (২০০৫, মরণোত্তর), বৌদ্ধ একাডেমি পদক, অনুপম পদক,চট্টগ্রাম কলেজ প্রাক্তন ছাত্র পরিষদ পদক, আইনজীবি সমিতি পদক, বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র পদক, চট্টগ্রাম লাভ করেন। বর্তমানে তাঁর রচনাবলীর দুঃপ্রাপ্যতার কারণে নতুন প্রজন্মের পাঠক তাঁকে চিনতে পারছেন না এবং পুরনো পাঠকেরা ভুলে যাচ্ছেন।
আজ মহাপ্রাণ আসহাব উদ্দীন আহমদ-এর ২৬তম প্রয়াণ দিবস। ১৯৯৪ সালে তিনি আমাদের কাছ থেকে চির বিদায় নেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৯৪ সালের ২৮ মে ঢাকার সোহরাওয়ার্দি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তাকে বাঁশখালী ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে দাফন করা হয়। চট্রগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলায় অবস্থিত বাঁশখালী ডিগ্রী কলেজের প্রাঙ্গনে লাল হয়ে ফুটে থাকা তাঁর প্রিয় এক কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষের নিচে তিনি শায়িত আছেন। রাজনীতি সচেতন ও রম্য ধারার অনন্যসাধারণ লেখক অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ স্বপ্নের শঙ্খচিল
অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদের
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য।
২| ২৮ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫১
বিজন রয় বলেছেন: অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি!
২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১১:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ বিজন দাদা
অনেক দিন পরে দেখলাম।
কুশলে আছেন তো?
৩| ২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।
২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১১:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ খা্নসাব।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: রাজনীতি সচেতন ও রম্য ধারার অনন্যসাধারণ লেখক অধ্যাপক
আসহাব উদ্দীন আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে
.................................................................................................
আমার গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।