নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
সাম্য, দ্রোহ আর প্রেমের কবি, বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রাণ পুরুষ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। বিংশ শতাব্দীর বাংলা মননে কাজী নজরুল ইসলামের মর্যাদা ও গুরুত্ব অপরিসীম। একাধারে কবি, সাহিত্যিক, সংগীতজ্ঞ, সাংবাদিক, সম্পাদক, রাজনীতিবিদ এবং সৈনিক হিসেবে অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে নজরুল সর্বদাই ছিলেন সোচ্চার। তার কবিতা ও গানে এই মনোভাবই প্রতিফলিত হয়েছে। অগ্নিবীণা হাতে তার প্রবেশ, ধূমকেতুর মতো তার প্রকাশ। যেমন লেখাতে বিদ্রোহী, তেমনই জীবনে। তাইতো তাকে বলা হয় "বিদ্রোহী কবি"। কাজী নজরুল ইসলাম বাঙ্গালি মনীষার এক মহত্তম বিকাশ। বাঙালির সৃষ্টিশীলতার এক তুঙ্গীয় নিদর্শন। এক হাতে বাঁশের বাঁশরী, আরেক হাতে রণতূর্য নিয়ে ধুমকেতুর মতোই বাংলা সাহিত্যে আবির্ভাব হয়েছিলেন কবি নজরুল। সাহিত্য ও সঙ্গীতের প্রায় সর্বক্ষেত্রে তাঁর দৃপ্ত পদাচারণা। নজরুল তাঁর বহুমাত্রিক প্রতিভার স্পর্শে বাংলা সাহিত্য-সঙ্গীতে যুক্ত করেছেন যুগ-মাত্রা। তিনি একাধারে কবি, সাহিত্যিক, গীতিকার, সুরকার, শিল্পী, অভিনেতা, এবং পরিচালক। সাহিত্য সংস্কৃতির প্রতিটি ধারায় তিনি ছিলেন সমুজ্জল। মানবতার অগ্রদূত কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ১৩০৬ সালের আজকের দিনে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন । আজ কবির ১২১তম জন্মবার্ষিকী। প্রেম ও দ্রোহের কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে, বাংলা ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন । তবে বাংলাদেশের সঙ্গে বালক বয়স থেকে তাঁর মৃত্যুকাল পর্যন্ত ছিল কবির গভীর সম্পর্ক। কৈশোরে পিতৃবিয়োগের পর থেকেই স্থান থেকে স্থানান্তরে নজরুলের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। কখনো শিক্ষালাভের আশায়, কখনো জীবনধারণের বেপরোয়া চাপে সেই অস্থির কিশোরের ছুটে বেড়ানোর প্রবণতা কারো নজর এড়ায় না। ১৯০৮ সালে পিতা কাজী ফকির আহমদের প্রয়াণের সময়ে নজরুলের বয়স আট বছর দশ মাস। এরপর বছরখানেক কবি জন্মভূমি চুরুলিয়ায় গ্রামের মক্তবে পড়াবার কাজ ও মসজিদে ইমামদারির কাজ অর্থের আশায় করেছিলেন। পিতৃহীন, সহায়-সম্বলহীন বালক নজরুলকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়ে তাকে মানুষ করে গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে, কবিকে মৈমনসিংহের এক পল্লীগ্রামে নিয়ে এসেছিলেন বর্ধমানে কর্মরত ওই গ্রামের এক পুলিশ অফিসার। এখানে-ওখানে কাজ এবং পাঁচটি স্কুলে প্রায় বছর দশেক লেখাপড়ার টানে তিনি ছুটে বেড়িয়েছিলেন। কখনো মঙ্গলকোট, কখনো ময়মনসিংহ এবং কখনো ফের শিয়ারসোল স্কুলে। স্কুলের ফার্স্টবয় হয়েও ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় প্রি-টেস্ট পরীক্ষার পর তাঁর ফাইনালে আর বসা হয়ে ওঠেনি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের সবচেয়ে বড় বৈরীপক্ষ ছিল বৃটিশ শাসকপক্ষ। সত্যের পক্ষে ও শোষিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে নজরুল বৃটিশরাজের রোষানলে পড়ে জেল খেটেছেন। তার যুগবাণী, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দুসহ মোট পাঁচটি গ্রন্থ বৃটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করে। বাংলা সাহিত্যে সমকালীন অন্য কোনো কবি বা সাহিত্যিকের এত গ্রন্থ একত্রে কখনো বাজেয়াপ্ত হয়নি। নজরুলের বৃটিশ রোষানলে পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো তিনিই প্রথম ভারতবর্ষের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার কথা উচ্চারণ করেন। ১৯২২ খৃস্টাব্দের ১১ আগস্ট নজরুল সম্পাদনা করেন অর্ধ সাপ্তাহিক পত্রিকা “ধূমকেতু”। এই পত্রিকায় ১২ সংখ্যায় ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২২ খৃস্টাব্দে “আনন্দময়ীর আগমন” নামক একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। এই কবিতায় নজরুলের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম রাজদ্রোহের মামলা শুরু হয়। ১৯২২ খৃস্টাব্দের ৮ নভেম্বর রাজদ্রোহের অপরাধে নজরুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হয়। দেশদ্রোহিতার অপরাধে নজরুলের বিচার হয়েছিল কলকাতার আলীপুর চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সুইনহোর আদালতে। পরবর্তীতে এই মামলার রায়ে ১৯২৩ খৃস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি নজরুল এক বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন। রায় ঘোষণার পরের দিন তাকে আলীপুর সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দেয়া হয়। কারাবরণ করে নজরুল সমগ্র দেশবাসীর নিকট শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে ওঠেন। এমনকি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ নজরুলের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তার “বসন্ত” নাটকটি কবির নামে উৎসর্গ করেন। দিনটি ছিল ১৯২৩ খৃস্টাব্দের ২২ ফেব্রুয়ারি।
(পরিবারের সঙ্গে বিদ্রোহী কবি)
১৯২৩ খৃস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল নজরুলকে আলীপুর সেন্ট্রাল জেল হতে হুগলী জেলে স্থানান্তর করা হয়। হুগলী জেলে নজরুলকে বিশেষ শ্রেণির কয়েদীর মর্যাদার পরিবর্তে সাধারণ শ্রেণির কয়েদীর অবস্থানে নামিয়ে দেয়া হয়। হুগলী জেলসুপার মিস্টার আর্সটন জেলে রাজবন্দীদের সঙ্গে অমানবিক নির্যাতন ও দুর্ব্যবহার করতেন। এই সময়ই নজরুল তার বিখ্যাত ”শিকল পরার গান” জেলে বসেই রচনা করেন। পায়ে ডান্ডা বেড়ী, ভাতের বদলে মাড় ভাত ও রাজবন্দীদের নির্যাতনের পরিপ্রেক্ষিতে নজরুল ১৯২৩ খৃস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল হুগলী জেলে অনশন ধর্মঘট শুরু করেন। কবি দিনের পর দিন অনশন চালিয়ে যেতে থাকেন। জেলখানার বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে নজরুল এই অনশন শুরু করেন। সে সময় নজরুলের জেল জীবনের করুণ মর্মান্তিক চিত্র তুলে ধরেন কলকাতার আনন্দবাজার ও দেশ পত্রিকা। নজরুলের সঙ্গে জেলে মৌলভী সিরাজউদ্দীন এবং বাবু গোপাল চন্দ্র সেনও অনশনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। অনশনের কয়েকদিনের মধ্যেই নজরুলের প্রবল জ্বর ও অনাহারে শরীরের ওজন প্রায় ১৩ কেজি কমে যায়। এভাবে নজরুলের অনশন অতিবাহিত হয় ৩৯ দিন। রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং নজরুলকে চিঠি লিখে অনুরোধ জানান অনশন ভঙ্গ করার জন্য। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলং থেকে তাকে এই মর্মে টেলিগ্রাম পাঠান যে Give up hunger strike. Our Literature claims you. অবশ্য জেল কর্তৃপক্ষ Address is not found লিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিকট টেলিগ্রামটি ফেরত পাঠান। জেল কর্তৃপক্ষের প্রকৃত ঠিকানা জানা ছিল। তারা ইচ্ছে করেই টেলিগ্রামটি সেখানে না পাঠিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিকট ফেরত পাঠান। রবীন্দ্রনাথ এ ঘটনায় দারুণ মর্মাহত হন। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ও নজরুলের অনশনে খুবই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তিনি শিবপুর থেকে ১৯২৩ খৃস্টাব্দের ১৭ মে হুগলী জেলে গিয়ে নজরুলের সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু জেল কর্তৃপক্ষের অনীহার কারণে তিনি দেখা করতে না পেরে বিফল মনোরথ হয়ে ফিরে আসেন। চুরুলিয়া থেকে নজরুলের মা’ যায়েদা খাতুন আসেন হুগলী জেলে নজরুলের সঙ্গে দেখা করতে। কিন্তু তিনিও দেখা করতে পারেননি। এ সংবাদে সমগ্র দেশবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অতঃপর শেষ পর্যন্ত অনশনের ৩৯ দিন পর কুমিল্লার মাতৃসম বিরজা সুন্দরী দেবীর অনুরোধে তারই হাতে লেবুর রস পান করে বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম অনশন ভঙ্গ করেন।
কবি কাজী নজরুল স্বভাবে ছিলেন আজীবন কিঞ্চিৎ অস্থির, কিঞ্চিৎ চঞ্চল। কিন্তু প্রতিভার এই বরপুত্র সৃষ্টির ক্ষেত্রে ছিলেন আজীবন গভীর নিমগ্ন এক স্রষ্টা। অস্থিরতা তাঁর বৈচিত্র্য ভাবনার সহচর। আর চাঞ্চল্য তাঁর অদমিত প্রাণশক্তির প্রকাশ। সাহিত্যকর্মে অসামান্য অবদানের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ‘জগত্তারিণী স্বর্ণ-পদক, ভারত সরকার ‘পদ্মভূষণ’, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডি. লিট ডিগ্রী এবং বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘একুশে পদক প্রদান করেন। তাঁর লেখা গানের সংখ্যা প্রায় তিন হাজারের মত। ব্রিটিশশাসিত ভারতের অখন্ড বঙ্গভূমির বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্ম নিলেও নন্দিত কবিপুরুষ কাজী নজরুল ইসলাম আজ আমাদের জাতীয় কবি। রাজনৈতিক উত্থান-পতনে নানা ভৌগোলিক বিভাজনের সূত্রে এক অর্থে ভিনদেশি হয়েও যে-কারণে তিনি আজ আমাদের জাতীয় কবির মর্যাদায় অভিষিক্ত, এর পেছনে রয়েছে তাঁর প্রতি ও তাঁর সৃষ্টিকর্মের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা এবং একই সঙ্গে এদেশের মানুষের সঙ্গে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততা, সম্প্রীতি ও আক্ষরিক অর্থেই প্রেমের বন্ধন। অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রতীক বাংলার জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনাবসান ঘটে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার পিজি হাসপাতালে। কিন্তু আমাদের হৃদয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যু নেই; এদেশের শিল্প-সংস্কৃতির মূলধারায় নজরুলের সৃষ্টিকর্ম হারাবে না তার চিরন্তন প্রবহমানতাকে। আজও তিনি বেঁচে আছেন বেঁচে থাকবেন বহুকাল তাঁর কবিতায়, আর গানে গানে।
কবি নজরুল ইসলাম বাংলা ভাষা ও সাহিত্রের চির ভাস্বর ও চির অম্লান। তিনি ছিলেন কখনো রাজনীতিবিদ, কখনো কবি, বৃটিশদের কাছে তিনি ছিলেন এক প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। বার বার কারাভোগ করেছেন, নির্যাতিত হলেও আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি, পিছিয়ে আসেননি কখনোই। তাইতো "বিদ্রোহী কবি"-র জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী বিশেষ মর্যাদার সঙ্গে উভয় বাংলাতে প্রতি বৎসর উদযাপিত হয়ে থাকে।জাতীয় কবির আজ ১২১তম জন্মবার্ষিকী। সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে আজীবন নিবেদিত এই অমর কবির জন্মদিনে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবসায়।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় আলী ভাই আপনার জন্যও ঈদের শুভেচ্ছা
আপনাকে ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
ভােলো থাকবেন, নিরাপদে থাকবেন।
২| ২৫ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:১৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঈদ মোবারক । প্রিয় কবির জন্ম দিনে শ্রদ্ধা। নজরুল নিয়ে তেমন একটা লেখা আজ দেখলাম না।
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলি ভাই।
ঈদের শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
হতাশ হবেন না। অপেক্ষা করুন
আশা করি কবিকে নিয়ে কেউ হয়তো
ভালো কিছু লিখবে।
৩| ২৫ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন? কি খবর?
ঈদ মোবারক।
কাজী নজরু্ল ইসলামকে নিয়ে একটা ১০০ পর্বের ধারাবাহিক লেখার ইচ্ছা আছে। কয়েক বছর আগে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে ১০০ পর্বের ধারাবাহিক লিখে ছিলাম সামুতে।
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার উপরও শান্তি বর্ষিত হোক।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আপনার জন্য্ও ঈদের শুভেচ্ছা।
আপনার পরিকল্পনা ভালো।
দ্রুত বাস্তবায়িত হোক।
দোয়া রইলো।
৪| ২৫ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শতকরা কতজন বাংগালী এখন কবির কবিতা পড়েছেন, ও পড়তে পারেন?
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি ছাড়া আর সব বাঙ্গালী
যারা পড়তে জানেন তারা সবাই
কবির কবিতা কিছুনা কিছু পড়ছেই ।
৫| ২৫ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোষ্ট দিয়ে ঈদের খাবার খেয়ে ঘুম?
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কি মোল্লা লবন খা্ন ?
যে লবনে মাথা খোলে !!
ঠিক ধরেছেন , নামাজ পড়ে
একটু ভালোমন্দ উদরে দিয়ে
অনেক দিনের হারিয়ে যাওয়া
ঘুমকে একটু পুষিযে নিলাম।
তা সব কুশলতো !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
জাতীয় কবির জীবনের কিছু মুল্যবান কথা সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন ।
কবির ১২১তম জন্ম জয়ন্তীতে রইল ফুলেল শুভেচ্ছা ।
আপনার প্রতি রইল