নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
হৃদয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে পরবাসী এত দিনে বুঝেছেন একটা স্বাধীন দেশের কোন্ অংশ কাউকে লিজ দেয়া যায়না। আগে নবাবরা তার নবাবীর যে কোন অঞ্চল বা এলাকা যে কাউকে লিজ দিয়ে দিতে পারতেন। তারা ছিলো জমিদার। বাঙালার জমিদারি প্রথা অতি প্রাচীন। পলাশীর যুদ্ধের আগেও সুবা বাঙালাতে জমিদাররা ছিলেন। চাষিদের থেকে আদায় করা খাজনা থেকে নিজের ভাগ রেখে বাকিটা জমা করতেন নবাবের কাছে। ১৭৯৩ সালের ২২শে মার্চ লর্ড কর্নওয়ালিস চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন’এর প্রবর্তন করেন। এই আইন অনুযায়ী জমিদারদের বার্ষিক একটি নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট অংকের খাজনা দিতে হয়ে। জমিতে উৎপাদন কম বা বেশি হলেও খাজনা একই থাকবে। ভবিষ্যতেও খাজনার পরিমান বদল হবে না। এর বদলে জমিদাররা এবং তাদের উত্তরাধিকারীরা জমির স্বত্ব ভোগ করবেন। নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে খাজনা না দিলে জমিদারি নিলাম হবে। এই ব্যবস্থার ফলে চাষীদের পিঠের ওপর বিভিন্ন প্রকারের পরগাছা শোষকদের একটা বিরাট পিরামিড চেপে বসে। বৃটিশদের মনোরঞ্জনের জন্য জমিদাররা খাজনাতো দিতোই, অধিকন্তু দামী উপঢৌকনের মধ্যে নিজ জমিদারিত্বের সুন্দরী ললনারাও উপঢৌকনের ঢালার মধ্যে রাখা হতো শুধুমাত্র ইংরেজ প্রভুদের খুশী রাখার জন্য। “কৃষকদের কাছ থেকে যত খুশি খাজনা ও কর আদায় করে তার একটি নির্দিষ্ট অংশ ইংরেজদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য এক নতুন জমিদারশ্রেণী সৃষ্টি করা হয়। এই পিরামিডের শীর্ষদেশে ইংরেজ বণিকরাজ, তার নীচে বিভিন্ন প্রকার উপস্বত্বভোগীর দলসহ জমিদারগোষ্ঠী। বাংলা ও বিহারের রাজস্ব কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ১৭৭২ সালের ৩ নভেম্বর ইংল্যান্ডে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরসকে লেখা এক চিঠিতে উল্লেখ করেছেন নাজিমরা জমিদার ও কৃষকদের কাছ থেকে যত বেশী পারে কর আদায় করে নিচ্ছে। জমিদাররাও নাজিমদের কাজ থেকে চাষীদের লুন্ঠন করার অবাধ অধিকার লাভ করেছে। নাজিমরা আবার তাদের সকলের (জমিদার ও কৃষকদের) সর্বস্ব কেড়ে নেয়ার রাজকীয় বিশেষ অধিকারের বলে দেশের ধন-সম্পদ লুট করে বিপুল সম্পদের অধিকারী হয়েছে। ১৭৬৫-৬৬ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর সে বছরই তারা প্রায় দ্বিগুণ অর্থাৎ ২ কোটি ২০ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করে। স্বল্প সময়ের ব্যবধানে সে আদায়ের পরিমাণ আরো কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।”
লর্ড কর্নওয়ালিশের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তনের ফলে জমির মালিক হন জমিদাররা, অপরদিকে কৃষকরা জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে ভিটে মাটি হারান। তখন জমিদাররা বেশির ভাগই ছিলেন হিন্দু। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের শর্তানুসারে জমিদাররা ১৩ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে ৩ কোটি টাকা দেয়ার কথা ছিল। ১৯৩০-এর দশকে খাতাপত্রে ১৮ কোটি টাকা আদায় দেখিয়ে ৪৫ কোটি টাকা জমিদার ও আমলারা ভাগ করে নিত। সামর্থ্যের চেয়ে বেশি খাজনা দিয়ে কৃষকরা সর্বহারা হয়। মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে দাদন নিয়ে কৃষকরা আরও সর্বহারা হয়। ১৮৫৯ সালে বঙ্গীয় ভূমিকর আইনের আশ্রয় নিতে কৃষকরা ব্যর্থ হয়। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কুফলের কারণে বাংলার কৃষকরা ইংরেজ সরকার ও জমিদারদের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেন। এটাই ইতিহাসে প্রজা আন্দোলন নামে পরিচিত। বিশ শতকের প্রথম দিকে এ আন্দোলন শুরু হয়ে মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত কৃষক প্রজার স্বার্থ রক্ষা না হওয়া অবধি চলতে থাকে। বাংলার মুসলিম নেতৃবৃন্দ কৃষক ও প্রজা আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। বাংলার প্রধানমন্ত্রী একে ফজলুল হক সাহেব অনেক সংকটের মধ্যেও দরিদ্র প্রজাদের স্বার্থে অনেক ভাল কাজ করেন। ১৯৩৮ সালে ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন, ১৯৩৯ সালে প্রজাস্বত্ব আইন-১৯৪০ সালের মহাজনী আইন, স্কুল বোর্ড স্থাপন, অবহেলিত মুসলমানদের সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। হক সাহেবের উল্লেখযোগ্য কাজ হলো ফ্রান্সিস ফ্লাউডকে চেয়ারম্যান করে ভূমি রাজস্ব কমিশন গঠন। এই কমিশন অবশেষে ১৯৪০ সালে জমিদারী প্রথা বাতিলের সুপারিশ করেন। যার ফলশ্রুতিতে ১৯৫৬ সালে জমিদারী প্রমা চিরতরে বিলুপ্ত হয়। যার ফলে দরিদ্র কৃষক, প্রজাদের জীবনে স্বস্তি ফিরে আসে। এসবই পাঁচ দশকব্যাপী চলতে থাকা প্রজা আন্দোলনের প্রত্যক্ষ ফল। এখন দেশে জমিদারী প্রথা নাই। তাই দেশের কোন অংশ কাউকে লিজ দেবার সুযোগও নাই। আমি সেই কথাটিই পরিস্কার করে বলেছিলাম আমার এই লেখায়
আমরা এখন একটা স্বাধীন দেশের নাগরকি। আমাদের সংবিধানে (পঞ্চাদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪নং আইন) এর ১২নং ধারা বলে সংবিধানে ১৮ক অনুচ্ছেদ সন্নিবেশিত করা হয়েছে যাহাতে বলা হয়েছে যে, “রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষন ও উন্নয়ন করিবেন এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, জীব-বৈচিত্র্য, জলাভ‚মি, বন ও বন্য প্রাণির সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করিবেন।” সুতরাং দেশের ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের সমুদয় এলাকার দেখভাল করার দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রের এই সীমার মধ্যে কেউ বিদ্রেহ করলে যেমন তাকে কঠোর হস্তে দমন করা হয় তে্মনি কোন এলাকা প্রাকৃতিক দূর্যোগের সম্মূখী্ন হলে তা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় মোকাবেলা করা হয়। রাষ্ট্রের এই তহবিল দেশের সকল মানুষের রাজস্বে গড়ে ওঠে। বাংলার সমুদয় মানুষষ এর যোগান দাতা। এখন কারো ভুলে বা কোন্ এলাকার মানুষের ভুলে যদি কো্ন এলাকা দূর্যোগে পতিত হয় তবে তার দ্বায়ভার কি হৃদয়ে ধারণ করা মানুষেরা নিবেন? আবেগে অনেক কিছুঁই বলা সম্ভব। কিন্তু বাস্তবে আবেদ দিয়ে কোন দূর্যোগের মোকা বেলা করা সম্ভব নয়। আমিও বলেছিলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া আমরা কাউকে লিজ দেই নাই যে সত্বে আপনারা যা খুশি তাই করবেন। জন্মসুত্রে আপনি জমির মালিকানা পেতে পারেন কিন্তু তার মূল মালিক প্রজাতন্তের। আর সেজন্য জমির মালিককে প্রতিবছর খাজনা দিতে হয়। তা না হলে একটা নিদৃষ্ট সময়ের পরে জমি নিলাম হয়ে যায়। জমিতে ফসল ফলাবেন, তা ভোগ করবেন কিন্তু নষ্ট করার অধিকার আপনার নাই। টাকা সরকারের যা চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ফেরৎ দিতে বাধ্য। তাই টাকা আপনার হলেও তা নষ্ট করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সমগ্র বিশ্ব এখন করোনা মহামারীতে বিপর্যস্ত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। সবাইকে স্বাস্থ্য বিধিমেনে নিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কঠো অবস্থা্নে সরকার। আপনারা এই হুসিয়ারি না মেনে শুধু আবেগের বশে যদি কো্ন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করে থাকেন তা হলে আপনাদের কিছু বলা যাবেনা এমন ফরমান কি আপনাদের সরকার দিয়েছে? যদি আপনাদের নির্বুদ্ধিতার প্রায়শ্চিত্ত' কে করবে আপনি? যেহেতু সকল দুর্যোগ মোকাবেলা করা হয় সরকারের তহবিল থেকে সুতরাং সেখানে আমার অর্থও আছে। আমার অর্থে আপনার নির্বুদ্ধিতার করনে ব্যায় হবে আর আমি নিশ্চুপ থাকবো এমন মরার স্বাধীনতা আমরা অর্জন করিনা্ই। ভুলে তিরস্কার আর অর্জনে প্রশংসা করার অধিকার আমার আপনার সবার। ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয় কারন এই জেলায় সুরসম্রাট আলাউদ্দিন খাঁ সহ আরো নানা ধরণের সংগীত শিল্পীদের জন্মস্থান। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনেক গুনীজন আছেন আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করি। কারন তারা আমাদের দেশের সম্পদ শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নন। তেমনি কিছু কুক্ষাত ব্যাক্তি আছেন যাদের নিয়া আমরা লজ্জা বোধ করি। এমন ভালো ,মন্দ মানুষ দেশের প্রতিটি অঞ্চলেই আছেন। তাই বলে সে অঞ্চলের মানুষকে ঘৃনা করতে হবে এমন মানসিকতা পরিহার করা বাঞ্চনীয়। আপনি হৃদয়ে ধারণ করে পরবাসে আছেন। করোনার ছোবল সে দেশেও আছে। আপনি কি সে দেশের আইন অমান্য করতে পারেন? সে দেশ আপনার হৃদয়ে ধারণ করতে পারেন নাই তার পরেও আইন মানতে বাধ্য। অথচ যে দেশ আপনার হৃদয়ে ধারণ করেন সে দেশে আইন অমান্য হলে আপনি গর্জে ওঠেন, প্রতিবাদ জানান কেন আইন আমন্য করবেন না। আপনি রাষ্টের অধীনে থাকলে, দেশের নাগরীক হলে আপনারকে দ্বায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। ইচ্ছা খুশী যা মন চাইবে তা করতে পারবেন না তাতে যতটাই হৃদয়ে ধারণ করেন না কেন! যে মহামারীর কারণে মসজিদে জুম্মার নামাজ সীমিত নামাজীদের দ্বারা সম্পাদন হচ্ছে, যেখানে বাবা আক্রান্ত হলে তার সন্তানকে দেখতে পারেনা। ছেলে তার বাবার জানাযায় যেতে পারেনা সামাজিক দ্বায়বদ্ধতার কারনে। সেখানো একজনের জানাযায় অর্ধ লক্ষ লোক জমায়েতকে আপনার ক্রাইম মনে হলোনা। তা হলে কি কারনে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঝুঁকি মোকাবেলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা খান যা পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া এই ঘোষণা কার্যকর থাকব? এটা কি কোন ফরজ নামাজ? বুদ্ধি খাটান, মানবিক মানুষ হোন, আবেগী নয়।
লেখাটি উৎসর্গ করা হলো হৃদেযে সোনালী ব্রাহ্মণবাড়িয়া ধারণ করা সোহানাজোহাকে যিনি আমাকে ব্লক করে রেখেছেন তার ব্লগে। আমাকে ব্লক না করলে আমার মন্তব্য আমি তার পোস্টে করতাম, আলাদা পোস্ট দিতে হতোনা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক লিংক
[email protected]
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আলি ভা্ই তিনি আমাকে তার লেখনিতে ব্লক করে অনেক
বাজে মন্তব্য করেছেন, ব্লক থাকার করনে আমি তাকে উত্তর দিতে
পারিনাই। তকে সত্য জানতে হবে। না হলে তার ভুল ভুল্ই থেকে
যাবে। ভুল শোধরানো দরকার।
তাছাড়া আমি এখানে জমিদারী প্রথার উত্থান ও পতনের ইতিহাস
লিখেছি, জানা দরকার সবার
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী থাক বাদ দিন।
ভালো চিন্তা মন্দ চিন্তা থাকবেই। তেমনি ভালো লোক, মন্দ লোক থাকবেই।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাব আমিতো বাদ্ই দিয়ে ছিলাম
একটা উপসংহারও টে্নেছিলাম কিন্তু তিনি
আমাকে ও গাজীসাবকে ব্যক্তিগতভাবে
আক্রমন করেছেন। আমি হয়তো এই পোস্ট
লিখতামনা যদিনা সে আমাকে তার পোস্টে
ব্লক করে না রাখতো। আমি তার পোস্টেই
তার ভুল শুধরে দিতাম।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ফজলুল হক আমিনী বলতেন শহীদ বাড়িয়া।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হয়তো তিনি ব্রাহ্মণ কথাটা উচ্চারণ করতে
দ্বিধাবোধ করতেন।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু কিছু মানুষ ভুল নিয়ে থাকতেই ভালোবাসে। তারা ভুল শুধরাতে চায় না।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সতর্ক করার পরেও যদি কেউ ভুলে্ই মজে থাকতে চায় থাকুক
কে নিষেধ করে । তবে সেই ভুল যদি আবার কা্উকে জোর করে
চাপিয়ে দিতে চায় তখ্ন যদি কেউ প্রতিবাদ করে তা হলে এত
জ্বালা ধরে কেন্? নেশা খাবি খা, মারা যাবি, যা !!!
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ আমি বলি বি-বাড়িয়া।
ইংরেজি বাংলা মিলিয়ে না লিখে সংক্ষেপে ব্রা বাড়িয়া বলাই ভালো।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় মসজিদে যাওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে।
গতকাল বুধবার সকালে সরাইল উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের কাটানিসার গ্রামে এ
ঘটনা ঘটে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:০৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক বিতর্ক হলো এবার বাদ দিন। শান্ত হউন