নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আজ ২২ এপ্রিল বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। সারা বিশ্বে এ দিনটিকে বলা হয় ‘আর্থ ডে’। পৃথিবীকে নিরাপদ এবং বসবাসযোগ্য রাখতে প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এ দিবস পালিত হয়। আজকের দিনে আমাদের পৃথিবীতে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ প্রভৃতি বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু সবসময় বিষয়টি এমন ছিল না। ’৬০ এর দশকে পরিবেশ দূষণ ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল। অনিয়ন্ত্রিত শিল্পায়নের ফলে মাটি, পানি, বায়ু সবকিছুই দূষিত হয়ে পড়ছিল। সবচেয়ে ভয়ানক বিষয় হচ্ছে, তখন এই দূষণ প্রতিকারের জন্য কোন আইন পর্যন্ত ছিল না! এমন এক সময় ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে তেল উপচে পড়ে বিশাল দুর্যোগ সৃষ্টি হয়। জলবায়ু সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৭০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় দুই কোটি মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। এই ঘটনাটি দেখে উইসকন্সিনের সিনেটর গেলর্ড নেলসন অত্যন্ত বিচলিত হয়ে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের এই দিনে মার্কিন সেনেটর গেলর্ড নেলসন ধরিত্রী দিবসের প্রচলন করেন। এর মধ্যেই দিয়েই শুরু হয় বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পরবর্তীতে ১৯৯৫ সালে গেলর্ড নেলসন ধরিত্রী দিবসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সম্মানজনক বেসামরিক খেতাব, “প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম” লাভ করেন। সর্বপ্রথম ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে দিবসটি পালিত হয়। এরপর ১৯৯০ সালে ধরিত্রী দিবসকে একটি নতুন মাত্রা দেয়া হয়। সে বছর থেকে ডেনিস হেয়েসের উদ্যোগে ধরিত্রী দিবস বিশ্বব্যাপী পালন করা শুরু হয়। সে বছর ১৪১ টি দেশে দিবসটি পালিত হয়। বর্তমানে আর্থ ডে নেটওয়ার্ক কর্তৃক বিশ্বব্যাপী সমন্বিতভাবে অনুষ্ঠিত হয় এবং ১৯৩ সংখ্যারও অধিক দেশে প্রতি বছর পালন করা হয়ে থাকে। এ কথা অনস্বীকার্য যে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। তাই ধরিত্রীকে রক্ষায় কার্বন নিঃসরণ কমানো, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এবং প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় মানুষকে সচেতন হতে হবে।পৃথিবীর অনেক দেশেই সরকারিভাবে এই দিবস পালিত করা হয়। উত্তর গোলার্ধের দেশগুলিতে বসন্তকালে আর দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলিতে শরতে ধরিত্রী দিবস পালিত হয়। এই দিবস ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয় এবং ১৪১ সংখ্যক জাতি দ্বারা আয়োজন করা হয়েছিল। তাছাড়া, ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত ধরিত্রী সম্মেলনেও ধরিত্রী দিবস প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ধরিত্রী দিবসে যুক্তরাষ্ট্র, চিন এবং অন্যান্য ১২০ সংখ্যক দেশ দ্বারা এক দিকনির্দেশ প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলস্বরূপ ঐতিহাসিক খসড়া আবহাওয়া রক্ষা চুক্তির একটা আসল প্রয়োজনীয় সক্রিয়তার মধ্যে প্রবেশ করতে স্বস্তি এসেছিল, যে সিদ্ধান্ত প্যারিসে ২০১৫ জাতি সংঘ আবহাওয়া পরিবর্তন সম্মেলন-এ উপস্থিত ১৯৫টা দেশের সম্মতিতে নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ধরিত্রী দিবস এ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অসাম্প্রদায়িক দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। সারা বিশ্বে এক বিলিয়নেরও অধিক মানুষ দিবসটি পালন করে। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ‘ক্লাইমেট একশন’। পরিবেশ এবং প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই এই দিবসটির লক্ষ্য। ২০২১ সালে ধরিত্রী দিবসের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপিত হবে। সেই লক্ষ্যে ভবিষ্যতের জন্য কিছু নতুন লক্ষ্যমাত্রা প্রস্তুত করার কাজ বর্তমানে চলছে। আশা করা হচ্ছে যে, দিবসটির ৫০ বছর পূর্তিতে পরিবেশ রক্ষার এই আন্দোলন নতুন প্রাণ পাবে।
এ বছর এমন সময় ধরিত্রী দিবস পালন হচ্ছে, যখন সমস্ত পৃথিবী কোভিড-১৯ এর করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত। প্রকৃতি আসলে নিজের শুন্যস্থান নিজেই পূরণ করে নেয়, কারো জন্যে অপেক্ষা করে না। ধরিত্রীকে অর্থাত্ প্রকৃতিকে আমরা আমাদের কর্মকান্ডের মাধ্যমে ধ্বংসের কিনারায় দাঁড় করিয়েছিলাম। পরিবেশ এবং প্রকৃতি সংরক্ষণবিদগণের আবেদন নিবেদনে কেউ কর্ণপাত করেনি। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আর বন্যপ্রাণী বানিজ্য ঠেকানো বিশ্ব নেতাদের জন্য খুব কঠিন কিছু নয়। আজ সমগ্র পৃথিবী অসীম বাজেট নিয়ে কোভিড-১৯-এর প্রতিষেধক বানাতে হন্যে হয়ে উঠেছে অথচ শিক্ষা নেবার দরকার ছিল ইতিহাস থেকে। বন বন্যপ্রাণীর জন্য। সেখানে বন্যপ্রানীরা নির্ভয়ে চলাচল করবে মানুষের নাগালের বাইরে ফলে তাদের সংস্পর্শে আসার কথা নয় আমাদের। মানবজাতি এখন খাদ্যের জন্য শিকারের উপর নির্ভরশীল নয়। হরেক রকম প্রোটিন মানুষের হাতের নাগালে ফলে বন্যপ্রাণী থেকে প্রোটিন আহরণের বিন্দুমাত্র কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। শুধুমাত্র বিকৃত রুচির কারণে পৃথিবীর খুবই সামান্য কিছু মানুষ বন্যপ্রাণীদেরকে খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করে মহামারীকে ডেকে নিয়ে আসছে। সবারই পুরো পৃথিবী ও পরিবেশের দিকে বাড়তি ও বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে জলবায়ু পরিবর্তনে বিভিন্ন দেশ এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগে জর্জরিত। আমাদের চারপাশের পরিবেশের খুবই নাজুক অবস্থা। বাংলাদেশের বায়ু সবচাইতে বেশী দূষিত। যা ছাড়িয়ে যাচ্ছে পেছনের সব রেকর্ড। নতুন শতাব্দীর শুরুতে ২০০০ সালে ধরিত্রী দিবসে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। সে বছর প্রায় ৫০০০ পরিবেশবাদী সংগঠন ১৮৪ টি দেশে কাজ করে ধরিত্রী দিবসকে সফল করার জন্য। ২০০৯ সালে কোপেনহেগেনে বিশ্বের রাষ্ট্রনেতারা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি সার্বজনীন চুক্তি সই করতে ব্যর্থ হন। ফলে, ২০১০ সালের ধরিত্রী দিবস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সে বছর ধরিত্রী দিবসে যুক্তরাষ্ট্রে ২,৫০,০০০ মানুষ নিয়ে একটি বড় সমাবেশ হয়। তাছাড়া, A Billion Acts of Green নামে একটি ক্যাম্পেইন চালু করা হয়। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় মানুষকে পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষ রোপণ, কার্বন নিঃসরণ হ্রাসকরণ, প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ করা, মাংস কম খাওয়া প্রভৃতি বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করা হয়। ক্যাম্পেইনটিতে বর্তমানে ২ বিলিয়নের অধিক কার্যক্রম লিপিবদ্ধ রয়েছে। র্তমানে ধরিত্রী দিবস এ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অসাম্প্রদায়িক দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। সারা বিশ্বে এক বিলিয়নেরও অধিক মানুষ দিবসটি পালন করে। ধরিত্রী দিবসের মহৎ এই উদ্যোগ সফল করার জন্য আমাদের সকলেরই কাজ করা উচিত। বিশ্বের অন্যান্য দেশ এ ব্যাপারে যতটা স্বোচ্চার আমরা ঝুঁকির শীর্ষে থেকেও ততটা নই। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে দেশকে বাঁচাতে এক দিকে যেমন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে জোটবদ্ধ আন্দোলন দরকার, তেমনি দরকার নিজের দেশের প্রত্যেক নাগরিককে এ ব্যাপারে সচেতন করে তোলা। এবারের ধরিত্রী দিবসে সেটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক লিংক
[email protected]
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তা হলেতো দাগই ভালো !!!
ধন্যবাদ নতুন চমৎকার পর্যবেক্ষনের জন্য।
করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বজুড়ে শত শত কোটি মানুষ এখন ঘরবন্দি
এর ফলেই পৃথিবীর গতির এই পরিবর্তন। কারণ, মানুষ বাইরে যাচ্ছেনা বলে
গাড়ি-ট্রেন চলছে খুবই কম, লাখ লাখ ভারি শিল্প-কারখানা এখন বন্ধ।
আর এর ফলে, ভূ-পৃষ্টের ওপর চাপ কমে গেছে অনেক। পৃথিবীতে শব্দও
এখন অনেক কম। যে বিজ্ঞানীরা শব্দদূষণ মাপেন বা মহাসাগরের শব্দ নিয়ে
গবেষণা করেন, তারা একবাক্যে বলছেন পৃথিবীতে আওয়াজ এখন অনেক কম।
শুধু পৃথিবীর গতিবিধির পরিবর্তনই ঘটেনি, ঘটেছে পরিষ্কার বাতাস,
শান্ত সমুদ্রের অবস্থা। স্যাটেলাইটের চিত্রে দেখা গেছে, পরিবেশ দূষণের
পেছনে যার বড় ভূমিকা রয়েছে সেই নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড গ্যাস এখন
বাতাসে অনেক কম। কারণ বাস-ট্রাক-গাড়ি, কারখানার ধোঁয়া এখন অনেক কম।
প্রকৃৃতি আসলে নিজের শুন্যস্থান নিজেই পূরণ করে নেয়, কারো জন্যে অপেক্ষা করে না।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন যেন জগত প্রাণ খুলে হাঁসে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলি ভাই,
সুতরাং সকল প্রশংসা আল্লাহর। তিনি যা করেন
তা বান্দার মঙ্গেলের জন্যই করেন। "তবে তোমরা
তার কোন কোন নেয়ামতকে অশ্বিকার করবে?"
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
নতুন বলেছেন: পৃথিবির জন্য মানুষ একটা প্যারাসাইট । পৃথিবির জন্য অন্য কোন প্রানী ক্ষতিকর না।
এই জন্যই আমি বলি যে মানুষ ভীন গ্রহ থেকে এসেছে
কারন কোন সিসটেমের জিনিস ঐ সিসটেমকে ধংষ করতে পারেনা। কিন্তু মানুষ এই পৃথিবিকে ধ্বংস করতে পারে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ নতুন
মানুষ তার ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করছে এখন।
কারণ প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করেনা।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকৃতি বুঝে নিচ্ছে তার অধিকার
অত্যাচারী মানুষকে ঘরবন্দী করে মানুষের কল্যানেই।
তারপরো্ কি মানুষ বুঝবে? রেহাই দেবে প্রকৃতিতে!
নিজেদের লোভ, ক্ষমতা, স্বার্থপরতার অস্ত্রের ঝনঝনানী, নদীর বুকে বাঁধ, পাহাড় ধ্বংস, বৃক্ষ উজাড়ের হাত থেকে!
নইলে আবারো আসবে প্রকৃতির আঘাত!
আজ ধরিত্রি দিবসে করোনায় প্রতিজ্ঞা করে আর করো না অপকর্ম।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রকৃতির প্রতিশোধ বড়ই নির্মম
মানুষ যখন প্রকৃতির উপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়,
প্রকৃতি তখন এভাবেই তার প্রতিশোধ নেয়। আমি বলব এসব
ঘটনা হচ্ছে আমাদের জন্য সতর্ক সংকেত। আমরা সাবধান না
হলে আরও বড় প্রতিশোধ অপেক্ষা করছে।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
প্রকৃতি আবার আগে মতো স্বাভাবিক হয়ে উঠবে শীঘ্রই। মানুষ তা বুঝতে শুরু করেছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদেরও তাই বিশ্বাস
শীঘ্রই প্রকৃতি আবার আগে মতো স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।
তবে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে প্রকৃতির কাছ থেকেই।
আমরা যেন আর ভুল না করি।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মনে মনে ভাবছিলাম ধরিত্রী দিবসের কথা কি মুরুব্বী ভুলে গেলেন কিনা।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার স্মরণ ছিলো তবে আপনার যে ছিলোনা তা
বলার অপেক্ষা রাখেনা। স্মার্ট হওয়া ভালো তবে
ওভার স্মার্ট কোন কল্যাণ বয়ে আনে না।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: গনমাধ্যম কর্মীরা দিবস ভুলেন না।এই সকল নিয়েই তাদের কারবার।সুন্দর উপভোগ্য লেখা ।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নুরুলইসলা০৬০৪ ভাই
ইচ্ছা থাকলে বিশেষ দিনগুলো মনে রাখা খুব একটা
কষ্টকর নয়। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য প্রদানের জন্য
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমার স্মরণ ছিলো তবে আপনার যে ছিলোনা তা
বলার অপেক্ষা রাখেনা। স্মার্ট হওয়া ভালো তবে
ওভার স্মার্ট কোন কল্যাণ বয়ে আনে না।
আহা মুরুব্বী নিজের মনের অবিশ্বাস দিয়ে অন্যের বিশ্বাসকে আঘাত করা ঠিক না।
শুনুন ভোরে পত্রিকা হাতে নিয়েই জেনেছি আজ ধরিত্রি দিবস। আর তখনই মনে হয়েছে মুরুব্বী কি জানে বিষয়টা???!!
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রাজীব নুর বলেছেনঃ নিজের মনের অবিশ্বাস দিয়ে অন্যের বিশ্বাসকে আঘাত করা ঠিক না।
যেটা আপনি অবলীলায় সব সময় করে থাকেন। কাউকে উপদেশ দেয়
যত সহজ তা নিজের পালন করা কষ্টসাধ্যতো বটেই। আমরা যা ভাবি
তা করিনা। যা বলি তা বিশ্বাস করিনা।
আচ্ছা আগামী দিন্ কি কোন বিশেষ দিবস?
যদি থাকে তবে ওই দিবস সম্পর্কে একটা লেখা দিন না!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৪
নতুন বলেছেন: পৃথিবির ক্ষত সেরে উঠছে মানুষের কম পদচারনায়। করোনার এই ঘটনা পৃথিবির জন্য ভালো।
মানুষ পৃথিবিকে ক্ষত করছি প্রতিমূহুতে` সেটা বন্ধ আছে।