নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আজ ১লা বৈশাখ ১৪২৭ নববর্ষ আর একুশে টেলিভিশনের বিংশতিতম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ষড়যন্ত্র আর নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ২১বছরে পদার্পন করলো গণমানুষের প্রিয় চ্যালেল একুশে টেলিভিশন। ২০ বছর আগে পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে বাংলাদেশের গণমাধ্যম দিগন্তের সূচনা করে একুশে টেলিভিশন। উদ্বোধন করেন তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সত্য আর সুন্দরের পূঁজারী হিসেবে গতানুগতিকতার প্রথা ভেঙ্গে এদিন পথ চলা শুরু করে একুশে টেলিভিশন। একুশ শতকের প্রগতিশীল চিন্তা আর ভাবনাকে সঙ্গী করে তথ্য ও বিনোদনের নতুন দুয়ার উন্মোচন করতে পালিত হবে ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। তবে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের কারনে টেলিভিশন কার্যালয়ে সীমিত রাখা হবে এবারে অনুষ্ঠানমালা।
একুশে টেলিভিশর শুরু থেকেই মানুষের স্বপ্নপূরণের অঙ্গীকার নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও নির্মল বিনোদনের মাধ্যমে জয় করেছে কোটি মানুষের আস্থা। বিশেষ বিশেষ দিবসে দর্শক-শ্রোতাদের কাছে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা নিয়ে হাজির হচ্ছে একুশে টেলিভিশন। এরই ধারাবাহিকতায় এবং দর্শকদের চাহিদা বিবেচনা করে একুশে টেলিভিশন তার অনুষ্ঠানমালায় নিয়ে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন। একুশে টেলিভিশনের সংবাদসহ নিয়মিত অনুষ্ঠানে আসছে এই পরিবর্তন। এছাড়াও চলতি অনুষ্ঠানগুলো ঢেলে সাজানো হয়েছে এবং আরও নতুন নতুন বিনোদনমূলক ও তথ্যভিত্তিক অনুষ্ঠান, নাটক, চলচ্চিত্র দর্শকদের উপহার দেয়ার প্রতিশ্রুতি থাকছে। এই পরিবর্তনে দর্শক চাহিদা প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।’
একুশের সাথে কোটি মানুষের ভালোবাসায় সফলভাবে একযুগ অতিক্রম করে পদার্পণ করলো ২১ বছরে । আমরা প্রিয় এই চ্যানেলের উত্তর উত্তর সাফল্য কামনা করছি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক লিংক
[email protected]
১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আলি ভাই
কেটে যাবে শঙ্কা , কেটে যাবে ভয়
হবে হবে হবেই মা্নবতার জয়।
আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো চ্যনালে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ খানসাব
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
ইসিয়াক বলেছেন: শুভ নববর্ষ নুরু ভাই।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই
শুভেচ্ছা রইলো
আপনর জন্য।
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
রাশিয়া বলেছেন: দালালের চ্যানেল। ১৯৯৮ সালে ৯ টি চ্যানেলের আবেদনকে পাশ কাটিয়ে একুশে টিভিকে সীমাহীন দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে স্যটেলাইটের পাশাপাশি বিটিভির ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হয়। এর প্রথমদিকের অনুষ্ঠানগুলো ছিল অতি নিম্নমানের। বিশেষ করে একুশের চোখ নামে ১ ঘন্টার একটা অনুষ্ঠান দেখানো হত কেবল একটা ক্যামেরা সার্ক ফোয়ারার দিকে তাক করে গাড়ি চলাচল দেখিয়ে। মুন্নী সাহা আর জ ই মামুনের মত দালাল সাংবাদিকের আঁতুড় ঘর ছিল এই একুশে টিভি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো।
সন্তানের জন্মের দ্বায় ভার পিতা মাতার সন্তানের নয়।
যারা ইটিভিকে অবৈধ পন্থায় জন্ম দিয়েছে তাদের
বিচার না করে ইটিভিকে কেন মরতে হবে?
ইটিভি ছিলো আজকের ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকদের
আঁতুড় ঘর। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সকল চ্যানেলের
আজকের নামীদামী সাংবাদিক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নববর্ষে জাতীর জন্য সুখবর কামনা করি। শুভেচ্ছা আপনাকে নুর ভাই।