নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ঢাকাঃ ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৭, বৃহস্পতিবারঃ ঢাকার ইন্দিরা রোডের একটি প্রেসে ছাপা হতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালেয়র ভর্তির প্রশ্ন। সেই প্রেসের এক কর্মচারীর মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে আসছিল। গত বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) জামালপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাইফুল ইসলামকে।মালিবাগে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মোল্যা নজরুল ইসলাম জানান, সর্বশেষ গতকাল বুধবার জামালপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাইফুল ইসলামকে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আজ বৃহস্পতিবার ফার্মগেটের ইন্দিরা রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয় খান বাহাদুরকে। তিন এই প্রেসের কর্মচারী। যার মাধ্যমে মূলত প্রশ্ন ফাঁসের সূত্রপাত।মূলত এই তিনজনের মাধ্যমে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন বিভিন্ন জায়গায় ছড়ায়। তাদের তথ্যমতে, গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর জিগাতলার থেকে ডিভাইস সাপ্লাই ও প্রশ্ন ফাঁস করা গ্রুপের অন্যতম নাজমুল হাসান নাঈমকে(১৯) গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ৯ ডিসেম্বর রাজশাহীর মেডিকেল এলাকা থেকে বনি ইসরাইল(২৩) ও বিনোদপুর এলাকা থেকে মো. মারুফকে (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়।এই তিনজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।এই চক্রটিকে চিহ্নিত করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের মূলোৎপাটন করে অর্গানাইজড ক্রাইম সিআইডি।
মোল্যা নজরুল বলেন, গ্রেপ্তার হওয়াদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১৫ ও ২০১৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। আর চলতি বছর এই পরীক্ষা নিয়ে ডিজিটাল জালিয়াতি করা হয়েছে।আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মালিবাগে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মোল্যা নজরুল ইসলাম এসব তথ্য জানান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, এই প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ২ থেকে ৭ লাখ টাকার লেনদেন হতো। বিশেষ পুলিশ সুপার বলেন, এর আগে প্রশ্নপত্রফাঁস ও ডিভাইস সাপ্লাই পদ্ধতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া সাত শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকটোরিয়াল টিমের সহায়তায় গ্রেপ্তার করা হয়।
সূত্রঃ প্রেস কর্মচারীর মাধ্যমে ঢাবির প্রশ্নফাঁস
সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যথার্থই বলেছেন,
এ খাচা ভাঙবো আমি কেমন করে?
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের একজন দক্ষ শিক্ষা মন্ত্রী দরকার।
নাহিদ সাহেবকে দিয়ে হবে না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শিক্ষামন্ত্রী অদক্ষ তা মানতে পারছিনা,
তবে আইনের যথার্থ প্রয়োগে ঘাটতি আছে।
সবাই আইনকে শ্রদ্ধা করলে এবং আইনের
সঠিক প্রয়োগ হলে ফাঁস নিতে হতোনা আমাদের।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
তারেক ফাহিম বলেছেন: শুধু ঢাবি কেন, ঢাকা বোর্ডের প্রশ্নপত্র প্রায় সময় ফাঁস হয়, যার কারণে ঢাকা বোর্ডের পাশের হারও বেশি।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হুম, সব কিছু বেশী, বেশী
তাই ঢাকায় বেকারও বেশী !!
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: আর যারা টাকা দিয়ে প্রশ্নপত্র কিনে বিস্ববিদ্যালয়ে ঢিকেছে তাদের কি হবে? তাদের ছাত্রত্ব কি বাতিল করা উচিৎ না? প্রশ্নপত্র বিক্এরেতা বং প্রশ্নপত্র ক্রেতা উভয়েরই শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। তাহলেই এই বিজনেস বন্ধ হবে। কিন্তু সেটা কি সম্ভব আমাদের দেশে? ভোটের আগে কিছুদিন এখন ভাল হবার সময় এসেছে। তাই এই জাতীয় কিছু ভাল কাজ দেখার সুযোগ হবে আমাদের ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একই যাত্রায় পৃথক ফল কেন হবে?
ক্রেতা, বিক্রেতা, যোগানদাতা সবারই
সমান শাস্তি হওয়া দরকার।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
যাক, একটা গ্রুপ অন্তত ধরা পড়লো।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধরা পরার খবর মাঝে মাঝে মধ্যে পেলেও
কি শাস্তি হয় তা জানা যায়না। হয়তো এখানেও
বাণিজ্য আছে !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই প্রশ্নপত্র ফাঁস আমাদের জাতির গলায় ফাঁস পরিয়ে দিচ্ছে।