নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

২৫ নভেম্বর, আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবসঃ নারী ও শিশু নির্যাতনমুক্ত জীবন চাই

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

আজ ২৫ নভেম্বর, ইন্টারন্যাশনাল ডে ফর দ্য এলিমিনেশন অব ভায়োলেন্স এগেইনস্ট উইমেন’ বা আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবস

নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ও নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটিতে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়- ‘কেউ রবে না পিছে, নারী ও শিশু নির্যাতনমুক্ত জীবন চাই’। বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, পরিবর্তিত হচ্ছে সমাজ কাঠামো, বিকশিত হচ্ছে সভ্যতা। পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে মানুষের জীবনযাত্রায়। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য, বন্ধ হয়নি নারী নির্যাতন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন সংগঠনের জরিপ ও গবেষণায় দেখা গেছে, পারিবারিক নির্যাতন বাড়ছে।মানবতার বিপর্যয়ে, মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি শিকার হয় নারী ও শিশু। ঘরে-বাইরে যৌন নির্যাতনসহ নানা নির্যাতনের শিকার হয় নারীরা । নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির কারণে তাদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। নির্যাতনের কারণে নারীর স্বাভাবিক বিকাশও ব্যাহত হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে দেখা যায়, ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই দেশের ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ নারী যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বিবাহিত জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আর্থিক, শারীরিক কিম্বা যৌন নির্যাতনের শিকার ৮০ দশমিক ২ ভাগ নারী।এই প্রবণতা শুধু দুঃখজনকই নয়, ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট নারীর ৭ শতাংশের জীবনে যে কোনো সময় পুরুষ কর্তৃক শারীরিক সহিংসতার শিকার হতে হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নারীরা গৃহ এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জোরপূর্বক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন।সম্প্রতি নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা আর্ত-সামাজিক সাংস্কৃতিক সমস্যায় পরিগণিত হয়েছে। বিবাহিত জীবনে ৮৭ শতাংশ নারী জীবনে কোনো না কোনো সময়ে নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক বা যৌন নির্যাতন। নারীর প্রতি সহিংসতা বিষয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)-এর ২০১৩ সালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ চিত্র পাওয়া যায়। ২০১৬ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) 'নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ-২০১৫' প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, দশ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই দেশের ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ নারী যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বিবাহিত জীবনে কোনো না কোনো সময়ে আর্থিক, শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে দেশে এমন নারীদের সংখ্যা ৮০.২ ভাগ। ২০১১ সালে এ হার ছিল ৮৭ ভাগ। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৬ সালে যৌতুকের কারণে ১২৬ জন নারীকে নির্যাতনের পর হত্যা করা হয়৷ ১০৮ জন নির্যাতনের শিকার হয়ে বেঁচে আছেন৷ যৌতুকের মামলা হয়েছে মোট ৯৫টি। এদিকে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালের প্রথম চার মাসে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার, যৌন নিপীড়ন, আত্মহত্যা, বাল্যবিবাহ, অপহরণ ছাড়াও বিভিন্নভাবে ১৫৬৬টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। পাঁচ বছরে হত্যার শিকার হয়েছেন ১১৫১ জন নারী।

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন কর্মসূচি দেশের ৫৬টি জেলা থেকে নির্যাতনের ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করে রিপোর্ট তৈরি করে। রিপোর্টের ২০১৬ ও ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলছে। প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০১৬ সালে অক্টোবর মাস পর্যন্ত নারী নির্যাতনের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৮২৫টি; যা ২০১৭ সালের একই সময়ে ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৯ হাজার ১৯৬টি। রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১৭ সালের শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৫ হাজার ৫৮৩ জন, আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন ৭৫৭ জন, মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৬২৮ জন ও অন্যান্য ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৮৮৮ জন। ব্র্যাক মনে করে, বাস্তবে এ সংখ্যাটা আরও বেশি কারণ নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলোতে ভুক্তভোগী ও তার পরিবার সামাজিক মর্যাদাহানির ভয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রকাশ করেন না। ব্র্যাক ও ইউএনডিপি’র উদ্যোগে দেশের ৪৪টি ইউনিয়নে পরিচালিত এক মাঠ পর্যায়ের জরিপে দেখা গেছে, নারীর প্রতি সহিংস ঘটনার ৬৮ শতাংশই নথিভুক্ত হয় না। আন্তর্জাতিকভাবেও নারীর প্রতি সহিংসতাকে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কেননা এ লঙ্ঘন বারবার মানবতা, অর্থনীতি, সমাজ সর্বোপরি দেশের যাবতীয় উন্নয়নকেই বাধাগ্রস্ত করে। যা কোনো ভাবেই প্রত্যাশিত নয়। নারীর উপর সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য ১৯৮১ সালে ল্যাটিন আমেরিকার নারীদের সম্মেলনে ২৫ নভেম্বর ‘নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস’ ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৩ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব মানবাধিকার সম্মেলনে এ দিবসটি স্বীকৃতি পায়। তখন থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘে নারীর প্রতি সহিংসতা বিলোপ-সংক্রান্ত ঘোষণায় বলা হয়েছে, এমন কোনও কাজ যা নারীর দৈহিক, যৌন কিংবা মানসিক ক্ষতির কারণ হয় কিংবা সামাজিক ও ব্যক্তিজীবনে নারীর স্বাধীনতাকে জোরপূর্বক হরণ করে, তাকেই নারীর প্রতি সহিংসতা বলা যায়। ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর জাতিসংঘ ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের খসড়া অনুমোদন করে প্রতিবছর ২৫ নভেম্বরকে আনুষ্ঠানিকভাবে 'আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন দূরীকরণ দিবস' হিসেবে গ্রহণ করেছে। তবে বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস উদ্যাপন কমিটি ১৯৯৭ সাল থেকে এই দিবস ও পক্ষ পালন করছে।

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী এবং সমাজের উন্নয়নে তাদের অবদান অনস্বীকার্য। উন্নয়নের যে কোনো ধারাকে গতিশীল করতে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ জরুরি। আর এই পরিপ্রেক্ষিতে নারীর শিক্ষা থেকে শুরু করে যাবতীয় নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব। যদি কোনোভাবে নারীর এসব অধিকার ক্ষুণ্ন হয় এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়তে থাকে তবে তা যেমন দুঃখজনক, অন্যদিকে জাতীয় জীবনে উন্নতির ক্ষেত্রেও প্রতিবন্ধক। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ব্যক্তি থেকে সমাজ, প্রাতিষ্ঠানিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দরকার। এ ক্ষেত্রে নিজে নির্যাতন থেকে দূরে থাকলেই চলবে না, সেই সঙ্গে আমাদের আশপাশে ঘটে যাওয়া যেকোনো নির্যাতনের প্রতিবাদ করতে হবে। সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। আর এ জন্য পরিবর্তন প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির। ইংরেজীতে একটি প্রবাদ রয়েছে – “ Prevention is better than Cure” প্রবাদটি একেবারেই মিথ্যে নয়। প্রতিকারের আগে প্রতিরোধ করা উত্তম। নারীর ওপর সহিংসতা প্রতিরোধে সোচ্চার থাকা যেমন জরুরি, তেমন সামাজিক পরিবর্তনের জন্য যে নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন দরকার, সেটি অব্যাহত রাখতে হবে। এ বিষয়ে ‘রাষ্ট্রের দায় অনেক। সেখান থেকে মূল উদ্যোগটি আসলে নারীর প্রতি সহিংসতা অবশ্যই বন্ধ করা সম্ভব।’তাই আসুন, আমরা সহমর্মী ও সমব্যথি হয়ে সহিংসতার শিকার নারীর পাশে দাঁড়াই, নারীর উপর সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি, সহিংসতার ঘটনা লুকিয়ে না রেখে দোষীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে এবং বিচার পেতে সহিংসতার শিকার নারীকে সহযোগিতা করি। নারী-পুরুষ সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারলে তবেই তা হবে সত্যিকারের অর্জন। এবং নারী ও শিশুপাবে নির্যাতনমুক্ত জীবন।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ গুরুত্বপুর্ণ তথ্যসম্বলিত সচেতনতামুলক পোষ্ট । কামনা করি সকলের মাঝে এই বিষয়ে সচেতনতা আসুক ।
সমাজ হতে নারী নির্যাতনবন্ধ হোক চিরতরে ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ডঃ আলী
পাঠক চায় হালকা, চটুল বিশেষ ক্ষেত্রে ১৮+ লেখা পড়তেে
গুরুত্বপুর্ণ লেখা এড়িয়ে চলেন বোদ্ধা পাঠক।
আপনাকে ধন্যবাদ উৎসাহিত করার জন্য।
ভালো থাকবেন।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, মুল্যবান অনুধাবনের জন্য ।
সেরকম চটুল বিষয় নিয়ে লেখাতো বেশ সহজ,
কিন্ত তাতেতো আখেরে লেখকেরই ক্ষতি হয়।
এমন সমাজ সচেতনমুলক লেখা চালিয়ে যান
এতে নীজের মানসিক প্রশান্তি অনেক বেশী।
শুভেচ্ছা রইল



২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ডঃআলী
চমৎকার উপদেশের জন্য।
মানসিক প্রশান্তির জন্যই লেখা।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আমার আব্বা বলেছেন: প্রতিবাদ

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি আছি আপনার সাথে তোমার আব্বা !!
ভালো থাকবেন।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

শামচুল হক বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য।
ভালো থাকবেন শামচুল হক ভাই।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস ২৫শে নভেম্বর - এটা জানা ছিল না। এই সুলিখিত, তথ্যবহুল পোস্ট দিয়ে আপনি আপনার জায়গা থেকে নারী নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়েছেন- ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন।

এমন একটি পোস্ট ৪৬ বার পঠিত! বাহ!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এমন একটি পোস্ট ৪৬ বার পঠিত!!
হাহাহাহ, মন্তব্য তার চেয়েও কম!

ব্যাপার না, করুণাধারা, সবার সকল কিছু হজম হয়না,
কেউ কেউ নায়িকার গোসল দেখতে আমন্ত্রণ জানায়,
কেউ তা ঘৃনাভরে অস্বীকার করলেও অনেকেই কিন্তু
যায় তা দেখার জন্য। নায়িকার গোসল দেখতে যাওয়ার কারণে
এখানে পাঠকের সংখ্যা ভয়াবহরূপে কম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.