নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বাংলার কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি জনতার হৃদয়ের একটি নাম একে ফজলুল হক। উপমহাদেশে যে কয়জন গুণী রাজনীতিবিদ ও জননেতার জন্ম, তাদের অন্যতম বাঙালি জাতির গৌরব উজ্জ্বল নক্ষত্র আবুল কাশেম ফজলুল হক। এক কথায় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক শুধু একটি নাম নয়, তিনি একটি ইতিহাস। এক শতাব্দীর শেষে জন্ম এবং আরেক শতাব্দীর শেষে মৃত্যুর ফলে শেরেবাংলা একে ফজলুুল হক ইতিহাসের বাঁক দেখেছেন। তিনি কৃষক শ্রমিক মেহনতি জনতার মুক্তির জন্য রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহারে অনুপ্রাণিত হয়েছেন এবং বিভিন্ন সংস্কারমূলক কর্মসূচি ও আইন প্রণয়ন করে গেছেন। তিনি ছিলেন কৃষকদের প্রিয় ‘হক সাহেব’। তার মহতি কর্ম ও অবদানের কারণে, তিনি বাংলার কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্মরণীয় হয়ে আছেন। শেরে বাংলা আমৃত্যু ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। একমাত্র প্রেসিডেন্টের পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল না, যা তিনি কোনো এক সময় অলঙ্কৃত করেননি। তার মহান ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক দর্শন তাকে অল্প সময়ে করে তোলে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। বাঙালি মুসলমানদের মাঝে শিক্ষা বিস্তারে ছিলো তার অসামান্য অবদান। শিক্ষার প্রকৃত আলো জ্বেলে ও প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে ফুটিয়ে ছিলেন উজ্জ্বল হাসি। বিশেষ করে বাংলার মুসলমান যখন অশিক্ষা, দারিদ্র ও হতাশায় ভুগছে তখন তিনিই নিরলস প্রয়াস চালিয়ে এই অধঃপতিত জাতিকে উদ্ধার করেন। তার কর্মময় জীবনে তিনি শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। দেশের প্রবাহমান বিভিন্ন ঘটনা থেকে ফজলুল হক উপলব্ধি করেছিলেন, শিক্ষা ছাড়া দারিদ্র দূরীকরণ ও অধিকারবোধ এবং স্বাধীন চেতনা ফিরিয়ে আনা অসম্ভব। তাই শিক্ষা বিস্তারকে তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের প্রথম কর্ম উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করেন। শিক্ষা বিস্তারে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের ভূমিকা অনন্য। কলকাতার ও দেশে তিনি অনেক স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়দ প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ফজলুল হক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৪০ সালে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের প্রচেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল প্রতিষ্ঠিত হয়। একই বছরে তার প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় মুন্সিগঞ্জে প্রতিষ্ঠা হয় হরগঙ্গা কলেজ। তার নিজ গ্রামে ও একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি এখানে মাদ্রাসা ও হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। শিক্ষা প্রসারের জন্য এ. কে. ফজলুল হকের অবদান বাঙালি জাতি চিরদিন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। এক নামে বিখ্যাত জননেতা ‘শেরেবাংলা’ আবুল কাশেম ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের আজকের দিনে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলার বাঘের আজ ১৪৪তম জন্মদিন। কর্মের মাধ্যমে শেরেবাংলা বাঙালি জাতির মাঝে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। জন্মদিনে তাকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।
১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বাকেরগঞ্জ জেলায় (বর্তমান ঝালকাঠি) সাতুরিয়ার নানার বাড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন আবুল কাশেম ফজলুল হক। তাঁর পৈতৃক নিবাস বরিশাল শহর থেকে ১৪ মাইল দূরে বানারীপাড়ার চাখার গ্রামে। তার পিতার নাম মৌলভী মোহাম্মদ ওয়াজেদ এবং মায়ের নাম সৈয়দন্নেসা খাতুন। তার পিতা ছিলেন বরিশাল বারের একজন সুখ্যাত আইনজ্ঞ। এ. কে. ফজলুক হকের পূর্বপুরুষ আঠার শতকে ভারতের ভাগলপুর হতে পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানার বিলবিলাস গ্রামে বসতি স্থাপন করেন। এ. কে. ফজলুক হকের প্রাথমিক শিক্ষা বাড়িতেই শুরু হয়। পরে তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। গৃহ শিক্ষকদের কাছে তিনি আরবি, ফার্সি এবং বাংলা ভাষা শিক্ষা লাভ করেন। মক্তবের পাট চুকিয়ে ১৮৮১ সালে তিনি বরিশাল জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৮৮৬ সালে অষ্টম শ্রেণীতে তিনি বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৮৮৯ সালে ফজলুল হক প্রবেশিকা পরীক্ষায় তৎকালীন ঢাকা বিভাগে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করেন। ফজলুল হক তাঁর প্রখর স্মৃতিশক্তির কারণে শিক্ষকদের খুবই স্নহভাজন ছিলেন। প্রবেশিকা পাশ করার পর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্যে তিনি কলকাতায় গমন করেন। ১৮৯১ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং ১৮৯৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতশাস্ত্রে এমএ ডিগ্রি নেন। ইউনিভার্সিটি ল কলেজ কলকাতা থেকে ১৮৯৭ সালে বিএল ডিগ্রি অর্জন করার পর তিনি বিখ্যাত আইনজ্ঞ স্যার আশুতোষ মুখার্জির অধীনে আইনচর্চা শুরু করেন। পিতার মৃত্যুর পর তিনি বরিশালে আইন ব্যবসায় চালিয়ে যান। তিনি (১৯০৩-১৯০৪) রাজচন্দ্র কলেজে খণ্ডকালীন অধ্যাপনা করেন। ১৯০৬ সালে প্রশাসনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগ দেন। তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সময় ৩০ ডিসেম্বর ১৯০৬ সালে যোগ দেন রাজনীতিতে। ফজলুল হক নবাব সলিমুল্লাহ ও নবাব নওয়াব আলী চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। ১৯১৩ সালে তিনি অবিভক্ত বাংলার মুসলিম লীগের সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। তিনি অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন ১৯১৬ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত।এর আগে তিনি অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
এ. কে. ফজলুক হক এম.এ. পাশ করার পর দাম্পত্য জীবনে প্রবেশ করেন। এ সময় নবাব আবদুল লতিফ সি. আই. ই.-এর পৌত্রী খুরশিদ তালাত বেগমের সাথে তার বিয়ে হয়। খুরশিদ তালাত বেগম দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। খুরশিদ তালাত বেগমের অকাল মৃত্যুর পর তিনি হুগলী জেলার অধিবাসী এবং কলকাতা অবস্থানকারী ইবনে আহমদের কন্যা জিনাতুন্নেসা বেগমকে বিয়ে করেন। কিন্তু, জিনাতুন্নেসাও নিঃসন্তান অবস্থায় পরলোক গমন করেন এবং ১৯৪৩ সালে এ. কে. ফজলুক হক মীরাটের এক ভদ্র মহিলাকে পত্নীত্বে বরণ করেন। তাঁদের সন্তান ফাইজুল হক ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পাট প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন ফাইজুল হক। প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ একে ফজলুল হক ১৯১৮-১৯১৮ সেশনে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের সেক্রেটারি ছিলেন ১৯১৮ সালে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ দিল্লি সেশনে সভাপতিত্ব করেন। তিনি ১৯২৯ সালে স্যার আবদুর রহিমকে সাথে নিয়ে ‘প্রজা পার্টি’ নামক দল গঠন করেন। ১৯৩৫ সালে ‘কৃষক প্রজা পার্টি’ (কেপিপি) নামে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তোলেন। এর নেতৃত্বে জমিদারি প্রথা ও রেয়াতব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলন জনসমর্থন লাভ করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে। ১৯৩৫ সালে ফজলুল হক কলকাতার প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হন। ১৯৩৭ সালে সম্মিলিত মুসলিম পার্টির ব্যানারে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৩৯টি সিট লাভ করেন। পরের বছর তিনি মুসলিম লীগে যোগ দেন এবং অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত।
এক জীবনে অনেক কিছু করার মতো দৃষ্টান্ত একমাত্র শেরেবাংলাকে দিয়েই সম্ভব। তিনি তা করেও দেখিয়েছেন। শেরেবাংলা দলীয় বিভাজনের পরিবর্তে রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের উন্নয়নে নিজেদের গৃহীত কর্মসূচি তুলে ধরার পরামর্শ দেন। প্রজাস্বত্ব আইন, কৃষককে জমিদারদের হাত থেকে রক্ষা করা ও দশ বছরের জন্য সব খাজনা বৃদ্ধি তার হাত দিয়েই বন্ধ হয়েছে।২৩ মার্চ ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে তিনি দ্বিজাতিতত্ত্ব তথা লাহোর রেজুলেশন উপস্থাপন করেন। এই তত্ত্বই মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখে। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হওয়ার পর তিনি স্থায়ীভাবে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। ১৯৫১-৫৩ সালে ছিলেন অ্যাডভোকেট জেনারেল। ’৫৩ সালের ২৭ জুলাই তিনি কৃষক শ্রমিক পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন এবং মওলানা ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দীর সাথে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। পরে গভর্নর নিযুক্ত হন। শারীরিক অক্ষমতার কারণে ১৯৫৮ সালে তিঁনি রাজনীতি থেকে অবসর নেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি রচনা করেন Understanding The Muslim Mind. তিনি মুসলমানদের শিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান হিসেবে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তার মধ্যে আছে ইডেন কলেজ, কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ, আদিনা ফজলুল হক কলেজ, তেজগাঁও এগ্রিকালচার কলেজ (বর্তমানে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) প্রভৃতি। বাংলা একাডেমী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা অপরিসীম। এর সময় থেকেই ১ বৈশাখ সরকারি ছুটির স্বীকৃতি পায়।
এই মহান নেতা ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ৮৯ বছর বয়সে ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। ঢাকার হাইকোর্টের পশ্চিম পাশে বাংলাদেশের তিন নেতার মাজারে তার মাজার অবস্থিত। একথা অনস্বীকার্য যে হক সাহেবের মতো অবিসংবাদিত নেতা একটি জাতির ইতিহাসে খুব অল্পই জন্মে। আমরা অতীব ভাগ্যবান যে আমরা একই সময়ে এই ধরনের বেশ কয়েকজন নেতাকে (সোহরাওয়ার্দী,মওলানা ভাসানী) সাথে পেয়েছিলাম যে কারণে বৃটিশ শাসকদের থেকে মুক্ত হতে না হতেই আমরা অতি দ্রুত একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন শের-ই-বাংলা একে ফজলুল হক। স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিকতাবোধ সৃষ্টিতে তার অসামান্য অবদানের কথা এদেশের মানুষের মন থেকে কোনদিনই বিস্মৃত হবে না। তার অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। দেশ এবং জাতির কল্যাণে অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় তাঁর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে তার নাম। গণমানুষের প্রিয় হক সাহেব এর আজ ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী। এ মহান নেতার অসামান্য অবদানের জন্য জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছাসহ তাকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়।
সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার ইতিবাচক মন্তব্য ভালো লাগলো।
খুশি হলাম এখানে লোম বাছতে কম্বল উজার করেন নি।
শুভ লক্ষণ!!
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ব্রিটিশ আমলে তার অনেক অবদান আছে বিশেষ করে পূর্ববাংলার মুসলমানদের জন্য। দুই চার দশজন অতিথি তার কলিকাতার বাড়িতে সব সময় থাকতো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই,
বাঙালি জাতির গৌরব উজ্জ্বল নক্ষত্র
আবুল কাশেম ফজলুল হকের জন্মদিনে
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
জোকস বলেছেন: এ মহান নেতাকে জানায় গভীর শ্রদ্ধা।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জোকস,
গণমানুষের প্রিয় হক সাহেবকে
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলি শেরেবাংলার জন্মদিনে। ছোট্ট বেলা থেকেই বাবার মুখে উনার কথা অনেক শুনেছি।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই
বাংলার বাঘ শেরে বাংলার
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন তাঁর মত নেতার খুব দরকার ছিল আমাদের...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে
চমৎকার মন্তব্য প্রদানের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবচেয়ে বুদ্ধিমান বাংগালী রাজনীতিবিদ ছিলেন একে ফজলুল হক সাহেব, বাংগালীকে শিক্ষার দিকে টেনেছিলেন ইনি।