নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে রমনীরা স্বামীদের দিয়ে গৃহস্থালির কাজ করান তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ!!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২


যাঁরা স্বামীদের দিয়ে গৃহস্থালির কাজ করান তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ!! গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব দম্পতি ঘরের কাজ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেন, তাঁদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হার বেশি; অন্তত যে সংসারে নারীই ঘরের কাজের প্রায় পুরোটাই করেন তাঁদের তুলনায়। কিন্তু এমনটা কেন ঘটে? টমাস হানসেন বলছেন, ‘কার কী দায়িত্ব, সে বিষয়ে দুজনই পরিষ্কার থাকবে এবং একজন আরেকজনের কাজে ঝামেলা সৃষ্টি করবে না—সাধারণত এটাকেই ভালো বলে মনে করা হয়। এতে দুজনের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি কম হয়। কিন্তু দুজন যদি একই কাজ করেন এবং এর মধ্যে একজনের যদি মনে হয় অন্যজনের যতটা করার কথা ছিল, ততটা করছেন না, তখনই লেগে যেতে পারে তুমুল ঝগড়া।’

আধুনিক জীবনে স্বামী-স্ত্রী দুজনই অনেক সময় চাকরিবাকরি করেন। সে ক্ষেত্রে কর্মব্যস্ত দিন শেষে ঘরের কাজ সামাল দেওয়া নারীর একার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। এই বাস্তবতায় অনেক স্বামীই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সহযোগিতা করেন। এতে জীবন সুখের হয়। পুরুষের এই মানসিকতা প্রশংসাযোগ্যও। সাধারণত মানুষ মনে করে, যে পরিবারে ঘরের কাজে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈষম্য আছে, সেখানেই সাধারণত বিচ্ছেদের ঘটনা বেশি ঘটে। অথচ গবেষণায় দেখা গেছে এটা ভালোর চেয়ে মন্দই বেশী। কারণ যে দম্পতি ঘরের কাজ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেন, তাঁদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হার বেশি। গৃহস্থালির দায়িত্বের সমতা এবং এর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘটনার এই অসামঞ্জস্যতায় বিস্মিত হয়েছেন গবেষকেরাও।

(Thomas Hansen, M.D.)
নরওয়ের গবেষকদের গবেষণার এই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘ঘরে সমতা’ শিরোনামে। গবেষণা নিবন্ধের সহ-লেখক টমাস হানসেন বলেন, ‘সাধারণত মানুষ মনে করতে পারে, যে পরিবারে ঘরের কাজে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈষম্য আছে, সেখানেই সাধারণত বিচ্ছেদের ঘটনা বেশি ঘটে। কিন্তু আমাদের গবেষণা বলছে ঠিক উল্টো কথা।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে পরিবারের পুরুষ যত বেশি ঘরের কাজ করেন, সেই পরিবারে বিচ্ছেদের হার তত বেশি।’ গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী তা প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। খবরঃ দ্য টেলিগ্রাফ। তবে বিচ্ছেদের পেছনে শুধু ঘরের কাজ নিয়ে তুচ্ছ ঝগড়াঝাঁটি বড় কারণ হিসেবে দেখছেন না গবেষকেরা। এর পেছনে ব্যক্তিগত মূল্যবোধও অন্যতম কারণ। বিয়ে বা বিচ্ছেদের ব্যাপারেও স্বামী-স্ত্রীর ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। গবেষক টমাস হানসেন বলেন, ‘আধুনিক দম্পতিদের মধ্যে নারীরা অনেক উচ্চশিক্ষিত এবং ভালো বেতনে চাকরি করেন। এ কারণে আর্থিকভাবে তাঁরা স্বামীর ওপর নির্ভরশীল নন। বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেলেও তাঁরা নিজেদের ভালোভাবে সামলে নিতে পারেন।’
সূত্রঃ
লিংকঃ যে রমনীরা স্বামীদের দিয়ে গৃহস্থালির কাজ করান তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ!!!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার স্ত্রী যদি সামুর পোস্ট না পড়ে থাকেন, আপনার লেখা ফল দেবে না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মন্তব্য নিঃস্প্রয়োজন!!

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এই হ্যানসেন সাহেবতো দেখি কোনো কাজের গবেষক নয় | এতদিন লাগলো গবেষণা করে এটা বের করতে ! স্কুল,কলেজ ইউনিভার্সিটি পেরিয়ে জীবনের শেষ সন্ধ্যার তারাগুলোও উঠি উঠি করছে আর এতো দিনে, এতো পরে এই গবেষণা ফলাফল ! সবই নিষ্ফল !

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গবেষষণা অথেন্টিক করার জন্য বেচারা এতদিন নিজের উপর গবেষণা চালিয়েছেন,
তার পরেই তার ফলাফল প্রকাশ করেছেন। অন্যের উপর ভরসা করতে পারেন নাই।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: বিয়ে ভাঙাতো দূরের কথা পুরুষরা এখন বিয়েই করতে চায়।
নারীরা এখন ভালো বেতনের কাজ করে, তবে সবাই খুশি নয়। বেশিরভাগ নারীরা এখন কাজ করে ব্যস্ত থাকার জন্য। পুরুষরা মানিয়ে নেয় চালিয়ে যায় নারীরা পারে না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আটাও কি আপনার ব্যক্তিগত গবেষণার ফলাফল !!
আব্দুলহাক ভাই মানিয়ে নিন !! জানেনতো ভদ্রলোকেরা
কখোনোই স্ত্রীদের অবাধ্য হয় না। কে অযথা অভদ্র হতে চায় বলুন?

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মহিলাদের বাচ্ছা-কাচ্ছা থাকলে কিংবা পেশাগত বিজি থাকলে ছেলেদের উচিৎ যথাসাধ্য সাহায্য করা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ছেলে মেয়ের কথা আলাদা শাহাদাৎ ভাই
কথা হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীদের নিয়ে।
ছেলেরা বিয়ের আগে মেয়েদের বাধ্যগত
থাকলেও বিয়ের পরে গড়বর করে!!

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: এই বয়সে ভুক্তভোগী না হলে এই ধরনের পোষ্ট দেয় না। সাহেব কী একই রোগের রোগী?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ওমর (বয়স) কত?
আমি ভদ্রলোক, অভদ্র হতে চাইনা। হাহাহা

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৭

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: গবেষণার এই অদ্ভুত ফলাফলের কারণ মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার রক্ষণশীল জনগণ। এ অঞ্চলে জনসংখ্যা বেশি, পুরুষরা সহজে ঘরের কাজে হাত লাগায় না আর বিবাহিতরা চরম কিছু না ঘটলে ডিভোর্সের পথে পা বাড়ায় না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন,
পুরুষ জাতি বাইরে খাটবে ,
ঘরে সময় দিবে নারী।
এটাই বিধান

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাথায় হাত দিয়ে ভাবছি কী কমেন্ট করবো?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কমেন্ট না করেও অনেক বড় কমেন্ট করেছেন ভাইয়া,
কারণ মাথায় হাত উঠে গেছে !!
ভালো থাকবেন।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

কানিজ রিনা বলেছেন: হযরত মোহাঃ সঃ বলেছেন ঘরের কাজে
স্ত্রীদের সহযোগীতা করলে মহব্বত বাড়ে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রিনা আপনার মন্তব্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর গুণাবলী প্রকাশ করার জন্য। বিশ্বনবি মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে রয়েছে স্ত্রীকে সহযোগিতায় এক অনুকরণীয় উত্তম আদর্শ। হাদিসে এসেছে, হজরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জিজ্ঞাসা করা হলো-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে কী কাজ করতেন? উত্তরে হজরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরের মানুষদের সেবায় নানা কাজে অংশ নিতেন। নামাজের সময় হলে বেরিয়ে যেতেন। (বুখারি)
আল্লাহ তাআলা সুরা তাওবায় মুমিন নারী ও মুমিন পুরুষকে পরস্পর বন্ধু হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রী তখনই পরস্পর বন্ধু হিসেবে পরিপূর্ণতা লাভ করবে, যখন তাদের মধ্যে প্রতি কাজের ক্ষেত্রেই প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতার বন্ধন সুদৃঢ় হবে। পরস্পরের প্রতি আন্তরিকতাপূর্ণ সম্পর্কের সেতু রচনা হবে। এ জন্য সকল স্বামীর উচিত, তাদের স্ত্রীদের কাজের মৌখিক স্বীকৃতি ও প্রশংসার পাশাপাশি সাংসারিক কাজে সামান্য সময়ের জন্য হলেও সহযোগিতা করা। তবেই সমাজের পারিবারিক জীবনে অনিন্দ্য সুন্দর শান্তিপূর্ণ সংসারের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠবে।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

সোহানী বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাথায় হাত দিয়ে ভাবছি কী কমেন্ট করবো?.........

আমি ও ভাবছি নুরু ভাইয়ের হলোটা কি ;)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সোহানী আপু,
আমার বিশ্বাস সব ভদ্রলোকের যা হয়
আমারও তাই হয়েছে। চিন্তিত হবার কারণ নাই।
আমি ভদ্র থাকতে চাই।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়--- আমাকে তো ঘরের অনেক কাজ করতে হয়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে রাজীব ভাই,
সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে
আপনার মতো গুণের অধিকারী স্বামী যদি থাকে তার সনে।

তাই সংসারের সুখ-শান্তির জন্য স্ত্রীদের কাজের মৌখিক প্রশংসা নয় সরাসরি হাতের কাজে সহযোগিতা করে বিশ্বনবির সুন্নাত পালনে এগিয়ে আসা আবশ্যক। খাবারের পর নিজের প্লেটটা নিজেই ধুয়ে রাখা। স্ত্রীদের কাজের সময় শিশু সন্তানকে সামলিয়ে রাখা। ঘুমানোর সময় স্ত্রীরা যখন খাবার গুছানোর কাজে ব্যস্ত থাকে তখন স্বামীরা বিছানাটা পরিষ্কার করে মশারি টাঙানোর কাজটা সেরে ফেলা। বিশ্বনবি সাংসারিক কাজে স্ত্রীকে সহযোগিতা করেছেন ভেবে কাজগুলো করলে সংসার জীবনে দুনিয়ার শান্তি আসবে তেমনি পরকালীন জীবনও হবে সাফল্যমণ্ডিত।
আল্লাহ বলেন- ‘অতঃপর তাদের পালনকর্তা তাদের দোয়া (এই বলে) কবুল করে নিলেন যে, আমি তোমাদের কোনো পরিশ্রমকারীর পরিশ্রমই বিনষ্ট করি না, তা সে পুরুষ হোক কিংবা স্ত্রীলোক। তোমরা পরস্পর এক। (সুরা ইমরান : আয়াত ১৯৫)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সকল স্বামী-স্ত্রী পরস্পরকে সহযোগিতা করে কুরআন ও হাদিসের বাস্তবায়ন করার তাওফিক দান করুন। শান্তিপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসার তাওফিক দান করুন। আমিন।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ঘরে কাজ করা সুন্নত, ক্ষতি হইবে কেন ? ইহাতো পুরুষের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে ! সমস্যা হয় তখনই যখন নারী-পুরুষের সমানাধিকারের কথা বলিয়া পুরুষদের বাধ্য করিয়া ফরজ বানাইয়া দেওয়া হয় ! কোনো পুরুষই ইহা পছন্দ করিবে না ! আমাদের আবাল পোঁদের আলো নারীবাদীদের সাথে সাথে ইহাকে পুরুষদের জন্য ফরজ বানানোর চেষ্টা করিতেছে !

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আসল যায়গায় হাত দিয়েছেন ভ্রাতা !!
মানুষের পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি তখনই বিরাজ করে, যখন কোনো পুরুষ/নারী তাঁর স্বামীর/স্ত্রীর কাজকে সম্মান ও মর্যাদা দেয়, কাজের স্বীকৃতি দেয় এবং প্রশংসা করে। কিন্তু তিনি পরিপাটি হয়ে ফ্যাশান করবেন আর স্বামী ঘরে ভেড়া বানিয়ে রাখবেন তা কখনোই ইসলাম সমর্থন করেনা।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

মাজুবিবি বলেছেন: যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্যবই মিথ্যা বলিব না। আমরা স্বামী-স্ত্রী দু‘জনই চাকুরীজিবী, এতদ্সত্ত্বেও আমার স্বামী কলসী থেকে এক গ্লাস পানিও ঢেলে খেতে চায় না। মহামান্য ব্লগ আদালত, আমার সংসার টিকবে তো?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি ভাগ্যবতী !! গুণবান স্বামী পেয়েছেন,
একজন স্ত্রীর দায়িত্বে স্বামীর হক বা অধিকারের কথা বিভিন্ন সহীহ হাদিসের বর্ণনা থেকে পাওয়া যায়। সেগুলো হলো- ১. যথাযথভাবে স্বামীর অনুগত থাকা এবং স্বামীকে মেনে চলা। ২. শরিয়তের সীমার মাঝে থেকে স্বামীর প্রতি আদব, খেদমত, মন জয় ও সন্তুষ্টি অর্জন করার চেষ্টা করা। একটি কথা মনে রাখতে হবে, স্বামীর মন জয় বা সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্য শরিয়তবিরোধী কোনো কাজ করা যাবে না, যদি সেটা স্বামীর আদেশ বা পছন্দ হয় এবং এক্ষেত্রে শালিনভাবে নিজের অপরাগতা প্রকাশ করতে হবে। ৩. সামর্থ্যরে অতিরিক্ত কোনো বিষয়ে স্বামীকে চাপ প্রয়োগ না করা। ৪. অনুমতি ছাড়া স্বামীর সম্পদ বা অন্য যে কোনো প্রকার আমানত ব্যয় না করা। ৫. স্বামীর পরিবারের আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে এমন কোনো আচরণ না করা যাতে স্বামী কষ্ট পান। ৬. ইসলামী বিধান মোতাবেক যাদের সঙ্গে দেখা করা নিষেধ, তাদের সঙ্গে কোনো প্রকার দেখা-সাক্ষাৎ না করা বা পর্দা বিধান মেনে চলা। রাসুল (সঃ) বলেছেন, যে স্ত্রী তার স্বামীর কষ্টদায়ক আচরণে ধৈর্য ধারণ করবে, আল্লাহ তাকে ফেরাউনের স্ত্রী হজরত আছিয়ার সমতুল্য সাওয়াব দান করবেন। আমিন

১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

মুক্তারবেষ্ট বলেছেন: আমার মনে হয় , ঘরের কাজের সাথে বিচ্ছেদের তেমন কোন সম্পর্ক নেই । যাদের বাড়িতে ২/৩ জন করে কাজের লোক থাকে তাদের মধ্যেই এই বিচ্ছেদ ফ্যাশন একটু বেশী থাকে । যারা একে অপরের সান্নিধ্যে থাকে বা দু-একটা কাজ শেয়ার করে তাদের মধ্যে সম্পর্কটা একটু মধুরই হয় । যতটুকু ছোট-বেলা থেকে শুনে আসছি বা দেখে আসছি । শহর এবং গ্রাম দুক্ষেত্রেই প্রযোজ্য

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা আমার গবেষণা নয় !
যিনি এই গবেষণা করেছেন
তাকে নির্বোধ বলার মতো
ধৃষ্ঠতা আমার নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.