নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ইসলামসহ অন্যান্য সকল ধর্মে দান খয়রাত এবং তার মাহাত্ম্যের কথা বলা হয়েছে। ধন সম্পদের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তা’আলা। তিনি যাকে ইচ্ছা উহা প্রদান করে থাকেন। এজন্য এ সম্পদ অর্জন ও ব্যয়ের ক্ষেত্রে তাঁর বিধি-নিষেধ মেনে চলা আবশ্যক। সৎ পন্থায় সম্পদ উপার্জন ও সৎ পথে উহা ব্যয় করা হলেই তার হিসাব প্রদান করা সহজ হবে। ইসলামে দান খয়রাত অবস্থাভেদে বিভিন্ন নামে চিহ্নিত করা হয়েছে। দানের ধর্মীয় নির্দেশ নিজ নিজ সামর্থ্যানুযায়ী ধনী-গরিব সবার জন্যেই প্রযোজ্য। সালমান বিন আমের (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “মিসকিনকে দান করলে তা শুধু একটি দান হিসেবে গণ্য হবে। কিন্তু গরীব নিকটাত্মীয়কে দান করলে তাতে দ্বিগুণ ছওয়াব হয়। একটি ছাদকার; অন্যটি আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখার।” (নাসাঈ, তিরমিযী) আপনার যা আছে তা থেকেই স্বতঃস্ফূর্ত দান করুন। স্বতঃস্ফূর্ত দান বলতে বোঝায় ইনফাক ফি সাবিলিল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয়। দানের ক্ষেত্রে পরিমাণ নয়; আপনার আন্তরিকতাই প্রমাণ করবে আপনি বিশ্বাসী না অবিশ্বাসী। নবীজী (স) বলেন, যে ব্যক্তি তার বৈধ উপার্জন থেকে একটি খেজুর পরিমাণ দান করে, আল্লাহ ঐ দান নিজ হাতে গ্রহণ করেন এবং তাতে বরকত দিয়ে করে তোলেন পাহাড়তুল্য। তবে যে দান লোক দেখানো, যা মানুষের প্রশংসা/বাহবা কুড়ানোর জন্যে দাতা পরিচয় বা হাসিলের উদ্দেশ্যে করা হয়, তা সৎ দান নয়। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে দান করে ও তা গোপন রাখে এবং গ্রহীতাকে এজন্যে খোঁটা ও কষ্ট দেয় না তারা পুরস্কৃত হবে। তাদের কোনো ভয় ও দুঃখ-কষ্ট থাকবে না। (সূরা বাকারা ২৬৩)। সূরা বাকারার শুরুতেই ইরশাদ হয়েছে : এ (কোরআন) সেই কিতাব, এতে কোনো সন্দেহ নেই, এ মুত্তাকিদের জন্য পথ নির্দেশ। (মুত্তাকি তারাই) যারা গায়েবে ইমান আনে, সালাত কায়েম করে ও তাদের যে রিজক দান করা হয়েছে তা থেকে ব্যয় করে। (সূরা বাকারা : আয়াত ২-৩)। নবীজী (স) খুব স্পষ্ট করে বলেছেন, সৃষ্টির সেবায় যা ব্যয় করবে, তা-ই হচ্ছে তোমার সম্পদ, তোমার পরিত্রাণের উপায়। আর যা জমিয়ে রেখে যাবে, তা তোমার নয়; তোমার উত্তরাধিকারীর ভোগে ব্যবহৃত হবে।
সূরা আদ্দাহরিয়াত (আয্যারিয়াত)-এর ১৯ আয়াতে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছেঃ নিশ্চয়ই তোমাদের সম্পদে নিঃস্ব ও অসহায়দের অধিকার রয়েছে। অর্থাৎ আমরা যা দান করি, কোরআনের দৃষ্টিতে তা দয়া নয়; তা অসহায়দের অধিকার বা হক্কুল ইবাদ। আপনি যখন দান করেন, তখন আপনি সৃষ্টির অধিকারকেই সম্মান করেন। তখন স্বাভাবিকভাবেই আল্লাহ আপনাকে সম্মানিত করবেন। কোরআন মজিদে ইরশাদ হয়েছে : যারা নিজেদের ধন-সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে, তাদের উপমা একটি শস্যবীজ, যা উৎপাদন করে সাতটি শীষ, প্রত্যেক শীষে একশত শস্যকণা। আল্লাহ যাকে ইচ্ছে বহু গুণে বৃদ্ধি করে দেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়। তবে যারা মানুষের প্রশংসা নেয়ার উদ্দেশ্যে দান করবে, তাদের দ্বারাই জাহান্নামের আগুনকে সর্বপ্রথম প্রজ্বলিত করা হবে। রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “সর্বপ্রথম তিন ব্যক্তিকে দিয়ে জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করা হবে।… তম্মধ্যে (সর্ব প্রথম বিচার করা হবে) সেই ব্যক্তির, আল্লাহ যাকে প্রশস্ততা দান করেছিলেন, দান করেছিলেন বিভিন্ন ধরনের অর্থ-সম্পদ। তাকে সম্মুখে নিয়ে আসা হবে। অতঃপর (আল্লাহ) তাকে প্রদত্ত নেয়ামত রাজীর পরিচয় করাবেন। সে উহা চিনতে পারবে। তখন তিনি প্রশ্ন করবেন, কি কাজ করেছ এই নেয়ামত সমূহ দ্বারা? সে জবাব দিবে, যে পথে অর্থ ব্যয় করলে আপনি খুশি হবেন এ ধরনের সকল পথে আপনার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে অর্থ-সম্পদ ব্যয় করেছি। তিনি বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি এরূপ করেছ এই উদ্দেশ্যে যে, তোমাকে বলা হবে, সে দানবীর। আর তা তো বলাই হয়েছে। অতঃপর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে। তখন তাকে মুখের উপর উপুড় করে টেনে-হিঁচড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।” (মুসলিম)
গোপন-প্রকাশ্যে যে কোনভাবে দান করা যায়। সকল দানেই ছওয়াব রয়েছে। আল্লাহ বলেনঃ ”যদি তোমরা প্রকাশ্যে দান-খয়রাত কর, তবে তা কতই না উত্তম। আর যদি গোপনে ফকীর-মিসকিনকে দান করে দাও, তবে এটা বেশী উত্তম। আর তিনি তোমাদের পাপ সমূহ ক্ষমা করে দিবেন।” (সূরা বকারা- ২৭১)। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
“কিয়ামত দিবসে সাত শ্রেণীর মানুষ আরশের নীচে ছায়া লাভ করবে, তম্মধ্যে এক শ্রেণী হচ্ছে:
“এক ব্যক্তি এত গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত কি দান করে বাম হাত জানতেই পারে না।” (বুখারী ও মুসলিম)।
বর্তমান যুগে অনেক মানুষ এমন আছে, যারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে দান করে এবং তা মানুষকে দেখানোর জন্য। মানুষের ভালবাসা নেয়ার জন্য। মানুষের প্রশংসা কুড়ানোর জন্য। মানুষের মাঝে গর্ব অহংকার প্রকাশ করার জন্য। অনেকে দুনিয়াবি স্বার্থ সিদ্ধির জন্যও দান করে থাকে। যেমন, চেয়ারম্যান বা এমপি নির্বাচনে জেতার উদ্দেশ্য দান করে। কিন্তু দান যদি একনিষ্ঠ ভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য না হয় তা দ্বারা হয়ত দুনিয়াবি কিছু স্বার্থ হাসিল হতে পারে কিন্তু আখেরাতে তার কোন প্রতিদান পাওয়া যাবে না। তবে কাউকে দানে নিরুৎসাহিত করা গুরুতর অন্যায়। এ ধরনের কাজকে কোরআনে অবিশ্বাসীদের কাজ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। সূরা মাঊনে বলা হয়েছে, যারা বিশ্বাসী নয়, তারা মিসকিনদের খাবার দেয়ার ব্যাপারে লোকদেরকে উৎসাহিত করে না। এমনকি সূরা ফজরের ১৬ থেকে ২০ আয়াত ব্যাখ্যা করলে আমরা বুঝতে পারি, দারিদ্র্যের অন্যতম কারণ হচ্ছে অভাবগ্রস্তকে সাহায্য করতে অন্যদের উৎসাহিত না করা। শাশ্বত ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে আমরা নিঃসংশয়ে বলতে পারি, অন্যকে দানে উৎসাহিত করা বিশ্বাসী হওয়ারও গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। তাই নিজে দানের পাশাপাশি অন্যকেও দানে উৎসাহিত করুন। সৎকাজে উৎসাহ দেয়ায় তার দানের কল্যাণের ভাগীদার আপনিও হবেন। আপনার জীবনেও কল্যাণের পরিমাণ বাড়তে থাকবে। আমিন-
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসলামের নির্দেশিত পথে দান খয়রাত, যাকাত সদগা প্রদান করলে অবশ্যই দারিদ্র দূরীকরণ করা সম্ভব,
এটাকে অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
মহান আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি দান করার তৌফিক দান করুন।
আমিন।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সোহেল ভাই,
সাথে থেকে মন্তব্য করার জন্য।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শাশ্বত ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে আমরা নিঃসংশয়ে বলতে পারি, অন্যকে দানে উৎসাহিত করা বিশ্বাসী হওয়ারও গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। তাই নিজে দানের পাশাপাশি অন্যকেও দানে উৎসাহিত করুন। সৎকাজে উৎসাহ দেয়ায় তার দানের কল্যাণের ভাগীদার আপনিও হবেন। আপনার জীবনেও কল্যাণের পরিমাণ বাড়তে থাকবে
হায় আমরা দানের মাহাত্ব ভুলতে বসেছি।
কর্পোরেট চেতনা মনে মগজে কেবলই ব্যাক্তি স্বার্থে বুদ করে রেখেছে।
ইসলামের দানে যে দারুন পথ দিয়েছে সমাজাকি অর্থনৈতিক সাম্যতা আনয়নে তার কোন বিকল্প আজো নেই। আর হবেও্ও না।
দান, সদকা, ফিতরা, যাকাত বহু মাধ্যমে রেখেছে অর্থনৈতিক সামত্যা আনয়নে।
কিন্তু প্রচলিত ধার্মিকেরা তা সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারছে না। প্রয়োগ তো দূর অস্ত!
ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য
+++
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আল্লাহর পথে খরচের সওয়াব অনেক বেশী। আল্লাহর বান্দা আল্লাহকে খুশী করার জন্য যা কিছু খরচ করে আল্লাহ এর উত্তম প্রতিফল দান করেন। দুনিয়াতে আমরা বিভিন্ন সময় ব্যবসা বানিজ্যে টাকা পয়সা বিনিয়োগ করে থাকি; এসব বিনিয়োগের মুনাফা সব সময় অর্জিত হয়না। কখনও কখনও মূলধনসহ লোকসান হতে দেখা যায়। ব্যাংক এ টাকা রাখলেও নিরাপদ থাকা যায়না; কখনও কখনও ব্যাংক দেওলিয়া হয়ে পড়ে। ইনফাক ফী সাবিল্লিাহ হচ্ছে এমন এক ব্যবসা যাতে কোন লোকসান নাই; এতে শুধু লাভ আর লাভ। আর এ লাভের পরিমান জাগতিক কোন ব্যবসায়ের সাথে তুলনীয় নয়। কুরআনের বর্ণনা অনুসারে এলাভের পরিমান সাতশত শুণ বা তার চেয়েও বেশী হতে পারে। আফসোসের বিষয় হচ্ছে, আমরা দুনিয়ার ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করে লাভের আশায় লোকসানের ঝুঁকি নিতে ইতস্ত করিনা; কিন্তু আল্লাহর পথে খরচ এর মাধ্যমে নিশ্চিত মুনাফার পথে খরচ করতে অনেক সময় ইতস্ততা করি। আামাদেরকে স্মরণ রাখতে হবে যে আমার টাকা পয়সা বলে যা কিছু আমরা দাবী করে থাকি তা সত্যিকার অর্থে আমার নয়; আমার নিজের সত্তা, নিজের সহায় সম্পদ সকল কিছুইতো আল্লাহর দান। আল্লাহর দেয়া সহায় সম্পদ আল্লাহর পথে খরচ করার মধ্যে আমার কোন কৃতিত্ব নেই; এটা আল্লাহ পাকের একান্ত অনুগ্রহ যে তিনি আমাকে তাঁর দেয়া সম্পদের কিছু অংশ তাঁর নির্দেশিত পথে দ্বীনের কাজে খরচ করার তাওফিক দান করেছেন।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট টার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠ্যঠা মফিজের কথার উপর কোন কথা চলবেনা্,
কইয়া দিলাম ব্যাস !!
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: যারা অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জন করে দান খয়রাত করে, তারা কি কোন সওয়াব পাশে?
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: শুধু পকেট থেকে টাকা বের করে দিয়ে দিলেই সওয়াব ও ফজিলত অর্জিত নাও হতে পারে। অবশ্য দান-সদকা সঠিক পদ্ধতি ও সুন্নত তরীকা অনুযায়ী হতে হবে। সে জন্য দান আল্লাহর নিকট গৃহীত এবং অধিক ফজিলত পাওয়ার জন্য উলামায়ে কেরামগণ কিছু শর্তারোপ করেছেন। হাদীস, ফিক্বাহ, শাস্ত্রের গ্রন্থসমূহে এসব শর্তা সবিস্তার বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হল :
১. পবিত্র ও হালাল সম্পদ ব্যয় করতে হবে। কেননা আল্লাহ হালাল ও পবিত্র সম্পদ ব্যতীত কিছুই গ্রহণ করে না।
২. খালেছ নিয়তে দান করতে হবে। লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। নাম-যশ-খ্যাতি অর্জন নয়।
৩. দান-সদকার যোগ্য এমন ব্যক্তিকেই দান করতে হবে।
৪. সুন্নত তরীকা অনুযায়ী দান করতে হবে।
৫. দান-সদকা করে খোটা বা অনুগ্রহ প্রকাশ করা যাবে না।
৬. গ্রহীতাকে ঘৃণিত মনে দান করা কিংবা ভয়প্রতিপন্ন করা যাবে না। কিংবা এমন ব্যবহার করা যাবে না যাতে সে নিজেই নিজেকে ঘৃণ্য বা হেয় মনে করে কষ্ট পায়।
এগুলো ব্যতীত আরো অনেক শর্ত রয়েছে, দানের ক্ষেত্রে সেগুলো অবশ্যই বিবেচ্য ও লক্ষণীয়। উপরিউক্ত বিষয়াবলি লক্ষ্য রেখে খালেছ নিয়তে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দান করলে তা অবশ্যই গৃহীত হবে। কোন সন্দেহ নেই। পরিশেষে একটি গ্রহণীয় দান, একটি বর্জনীয় দান, একটি লোক দেখানো দানের উদাহরণ দিয়েই আলোচনা সমাপ্ত করব।
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
ওমেরা বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ওমেরা।
আমার ব্লগে স্বাগতম,
কয়েকদিন যাবৎ ওমেরা বিতর্ক দেখলাম !!
পরিবেশ সান্ত হওয়াতে খুশি হলাম।
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
দান খয়রাত করতে হয় সমাজে দরিদ্র থাকলে; ভিক্ষুকেরা দান খয়রাত নিয়ে কখনো সুন্দর জীবন যাপন করতে পারে না; দারিদ্রতা দুরীকরণই হচ্ছে সঠিক সমাধান।
সম্পদের অসম বন্টন ব্যবস্হা দাদিদ্রতার সৃস্টি করে, সেটাকে ঠিক করতে হবে; আপনি যা লিখেছেন এগুলো সমাধান নয়।