নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Zia Chy is a Journalist, Online Activist & Land Law Consultant. Working to rebuild a welfare State.

জিয়া চৌধুরী

আমি বাংলাকে ভালবাসি

জিয়া চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের কতটুকু আপনার জানা। একটু সময় নিয়ে মিলিয়ে নিন। ১৯৩৮-১৯৭৫ পর্যন্ত।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫





বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার কিছু টুকরো অংশ আমি এখানে তুলে ধরতে চেষ্টা করছি::::::







জন্ম: ১৯২০ সালের সতের মার্চ ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে।



১৯৩৮ সালে তৎকালীন বাংলার শ্রমমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে পরিচয় ও সাহচর্য লাভ।



" " মিথ্যা অভিযোগে প্রথম বারের মত গ্রেপ্তার, সাতদিন পর জামিন লাভ।



১৯৩৯ সালে সোহরাওয়ার্দীর সাথে কলকাতায় যোগাযোগ, গোপালগঞ্জ মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলীম লীগ গঠন। শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক হন।



১৯৪১ সালে ম্যাট্রিক পাশ।



" " কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে র্ভতি।



১৯৪৩ সালে প্রাদেশিক মুসলিম লীগ কাউন্সিলের সদস্য হন।



১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মুসলীম লীগের পক্ষে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেন। সোহরাওয়ার্দী সাহেব প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।



১৯৪৬ সালের জুলাইয়ে কলকাতা ও বিহারে হিন্দু মুসলমান দাংগা বন্ধে ও আহতদের পূর্নবাসনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন।



১৯৪৭ এ পাকিস্তান ভাগের সময় আসামের জেলা সিলেটকে বাংলাদেশে রাখার বিষয়ে গনভোটে সক্রিয় কার্যক্রম চালান।



" " ব্যারাক পুরে মহাত্মা গান্ধীর সাথে সাক্ষাত, তাকে কলকাতা-বিহার দাংগায় তোলা নৃশংস হত্যাকান্ডের ছবি এলবাম আকারে উপহার প্রদান।



" " কলকাতা ত্যাগ, ঢাকায় আগমন।



" " ঢাকায় কনফারেন্স, যুব প্রতিষ্ঠান গড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত, নাম গণতান্ত্রিক যুবলীগ, সাবজেক্ট কমিটি গঠন। শেখ মুজিব কমিটির সদস্য। পরবর্তীতে কমিউনিস্টদের



অনৈতিক সংখ্যাধিক্য ও বাড়াবাড়ির কারণে শেখ মুজিব সহ মুসলিম লীগ পন্থীরা সংগঠন ত্যাগ করেন।



১৯৪ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠন। (তখনও মুসলিম লীগের সদস্য থাকায় নিজে দায়িত্ব নেননি, তবে তিনিই প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন) নইমউদ্দিন কনভেনর হলেও মুল দায়িত্ব ছিল



বঙ্গবন্ধুর উপর। এক মাসের মধ্যে প্রায় সকল জেলায় কমিটি গঠন।



"" " মুসলিম লীগ ত্যাগ।



১৯৪৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী করাচিতে পাকিস্তান সংবিধান কমিটির সভায় উদুর্কে রাষ্ট্রভাষা করার ব্যাপারে আলোচনা। পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিবাদ সভা।



" " পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ ও তমদ্দুন মজলিসের যুক্ত ভাবে রাষ্ট্রভাষা বাংলা সংগ্রাম পরিষদ গঠন।



" " ফরিদপুর, যশোর হয়ে দৌলতপুর, খুলনা ও বরিশাল সহ জেলায় জেলায় ছাত্রসভায় বক্তব্য প্রদান করেন।



" " ১১ মার্চ বাংলা ভাষা দিবস পালনের দায়ে মিছিলে লাঠিচার্জের শিকার ও দ্বিতীয় বারের মত গ্রেপ্তার হন। পাঁচদিন জেলে থাকেন।



" " ১৫ তারিখ মুক্তি লাভ, ১৬ তারিখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ ছাত্রসভায় প্রথমবারের মত সভাপতিত্ব করেন।



" " টাংগাইলে দুটো আইনসভার আসন খালী হওয়ায় মুসলীম লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর সাথে আলোচনা। মওলানা ভাসানী খাজা নাজিমউদ্দীনের সাথে বোঝাপড়ার মাধ্যমে নির্বাচন করেন। পরে মওলানা ভাসানীর আসন নির্বাচনী হিসেব দাখিল না করার অপরাধে বাতিল হয়।



" " টাংগাইল ও নারায়ন গন্জে মাওলানা ভাসানীর সভাপতিত্বে সভা। শহীদ সোহরাওয়ার্দী সাহেবের ঢাকায় আগমন ও বিভিন্ন জায়গায় সভা।



১৯৪৯ সাল



বিশ্ববিদ্যালয়ে নিন্ম বেতনভোগী কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি ও সহযোগিতা



**** আন্দোলনে জড়িত থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কৃত



**** পুরোনো লীগ কর্মী ও নেতাদের সাথে আলোচনা। নতুন দল গঠন করা যায় কিনা এ ব্যাপারে। নেতার সংকট। আসাম ফেরত মওলানা ভাসানীর সাথে আলোচনার সিদ্ধান্ত। আসাম ময়মনসিংহ, পাবনা ও রংপুরে তিনি পরিচিত হলেও পূর্ব বাংলার সাধারণ জনগণ তাকে তেমন জানতনা। কারণ তিনি বেশিরভাগ সময় আসামেই কাটিয়েছেন। মুসলীম লীগের নেতা হিসেবে আসামের বাংগাল খেদাও আন্দোলনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিলেন। অন্যদিকে সীমান্ত প্রদেশে পীর মানকি শরীফ আওয়ামী মুসলিম লীগ নামে সংগঠন গঠন করেছেন।



*** ছাত্রলীগের কনভেনর নইমউদ্দিন বন্ড দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রত্ব ফেরত। সভার মাধ্যমে তাকে ছাত্রলীগ থেকে বহিস্কার। (সম্ভবত শেখ মুজিব ছাত্রলীগের সভাপতি হন আমি নিশ্চিত নই) শাস্তিমুলক বহিস্কার প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষনা।



*** টাংগাইল উপনির্বাচনে শামসুল হককে প্রার্থী ঘোষনা (নিবার্চনে প্রথমবারের মত মুসলীম লীগের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে তিনি জয়লাভ করেন)। একদিকে নির্বাচন অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন। দুদিকেই শেখ মুজিবের ব্যস্ততা।



***** ১৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মঘট, বিকালে ভাইস চ্যান্সেলরের বাড়ি ঘেরাও। ১৯ তারিখ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন।



*** নিবার্চিত হয়ে শামসুল হক ঢাকায় আসার পর ২৩ জুন হুমায়ুন সাহেবের রোজ গার্ডেনের বাড়িতে মুসলীম লীগের পুরোন কর্মীরা মিলে সভা করেন। অনেক পুরোন নেতা এবার মাঠে নামেন। যাদের মধ্যে শেরে বাংলা, মওলানা ভাসানী, মওলানা রাগীব আহসান এমএলএ দের মধ্যে খয়রাত হোসেন, আনোয়ারা খাতুন, আলী আহমদ খান, হাবিবুর রহমান যোগ দেন। শেখ মুজিব জেল থেকে খবর পাঠান "মুসলীম লীগের পিছনে ঘুরে লাভ নাই, তারা দলে নিতে চাইলেও আর যাওয়া উচিত হবেনা, ছাত্র রাজনীতি আর করবোনা, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানই করবো, কারণ বিরোধী দল না থাকলে এদেশে একনায়কত্ব চলবে।"



### কর্মী সভায় নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্টান গঠনের সিদ্ধান্ত। নাম: পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক, শেখ মুজিবুর রহমান যুগ্ম সম্পাদক হন।



### জেল থেকে বের হওয়ার পর গোপাল গঞ্জে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে জনসভা। সরকারের বাধাঁ। ১৪৪ ধারা জারী, মসজিদ থেকে বঙ্গবন্ধু পুনরায় গ্রেফতার রাতে জামিন। আওয়ামী লীগ গঠিত হওয়ার পর ঢাকার বাইরে এটাই প্রথম জনসভা।



### (আইনের ছাত্র বঙ্গবন্ধু আর আইন পড়বেনা শুনে শুনে শেখ মুজিবের পিতা কষ্ট পান। তিনি বলেন, ঢাকায় না পড়তে চাইলে বিলেত গিয়ে পড়তে। যদি দরকার হয় জমি বিক্রি করে টাকা দিবে। বঙ্গবন্ধু বলেন, এখন বিলেত গিয়ে কি হবে, অর্থ উপার্জন আমি করতে পারবনা" । শেখ মুজিবের জেদ হয়েছিল মুসলিম লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে। যে পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখেছিলেন তার উল্ট হয়েছে। এর একটা পরিবর্তন দরকার। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য কিছুই নাই। সব পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। শেখ মুজিবের পিতা বললেন, আমাদের জন্য কিছু করতে হবেনা। তুমি বিবাহ করেছ, তোমার মেয়ে হয়েছে তাদের জন্য তো কিছু করা দরকার। বঙ্গবন্ধু বললেন, আপনি তো আমাদের জন্য জমিজমা যথেস্ট করেছেন, যদি কিছু করতে না পারি বাড়ি চলে আসব। তবে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া চলতে পারেনা। (শেখ মুজিবের স্ত্রী নিজে কষ্ট করেও শেখ মুজিবের জন্য সব সময় টাকা জমিয়ে রাখতেন। ইত্তেহাদের সাংবাদিক হিসেবে কিছু টাকা পেতেন। উনার অন্য কোন আয়ের উৎস ছিলনা। )



### ঢাকায় ফিরে ছাত্রলীগের বার্ষিক সম্মেলন করেন। ছাত্রলীগ থেকে অবসর।



### আওয়ামলীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ম্যানিফেস্টো ও গঠনতন্ত্র নিয়ে কয়েকদিন ধরে আলোচনা। (শামসুল হক সাহেবের সাথে মাওলানা ভাসানীর তর্ক, শামসুল হক সাহেব মওলানা ভাসানীকে বলেন: এ সমস্ত আপনি বুঝবেন না। কারণ এ সমস্ত জানতে হলে অনেক শিক্ষার প্রয়োজন, তা আপনার নাই। )মাওলানা ভাসানীকে দায়িত্ব দেয়া হয়ে ওয়াকিঙ কমিটির সদস্য মনোনয়ন দেয়ার। তিনি এমন অনেককেই মনোনয়ন দেন যাদের চেনা জানা পর্যন্ত নেই।



### প্রতিষ্ঠানের কাজে আত্মনিয়োগ, জামালপুর মহকুমায় প্রথম সভা। ১৪৪ ধারা জারী। মাওলানা ভাসানী সাহেব বক্তব্য বাদ দিয়ে মোনাজাত শুরু করলেন। মোনাজাতে যা কিছু বলার বলে ফেললেন।### সভায় মাওলানা ভাসানীকে বাদ দিয়ে শামসুল হক সাহেবকে দিয়ে সভাপতিত্ব করানোয় মাওলানা ভাসানী রাগ করলেন। তিনি রাতে ভাত খাবেন না। তাকে নাকি অপমান করা হয়েছে। ( বঙ্গবন্ধু এ ব্যাপারে লিখেছেন: এই দিন আমি বুঝতে পারলাম মাওলানা ভাসানীর উদারতার অভাব। তবুও তাকে আমি ভক্তি শ্রদ্ধা করতাম। কারন তিনি জনগণের জন্য ত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিলেন। যেকোন মহৎ কাজ করতে হেল ত্যাগ ও সাধনার প্রয়োজন। যারা ত্যাগ করতে প্রস্তুত নয় তার জীবনে কোন ভাল কাজ করতে পারে নাই।)



### ঢাকায় আরমানিটোলা ময়দানে জনসভায় বক্তব্য প্রদান।



### শামসুল হক সাহেবের সাথে মাওলানা সাহেবের মনমালিন্য শুরু হয় জামালপুরের ঘটনার পর থেকেই। মাওলানা সাহেব সুযোগ পেলেই একে তাকে শামসুল হক সাহেবের বিরুদ্ধে বলতেন। শামসুল হক সাহেবের বিয়ের দিন ঘনিয়ে আসছিল। তিনি বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত থাকায় পার্টির সমস্ত দায়িত্ব শেখ মুজিবের কাধেঁ এসে পড়ে।



### ১১ অক্টোবর লিয়াকত আলী খান ঢাকায় আসবেন, শেখ মুজিব মওলানা ভাসানীর নামে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে একটি টেলিগ্রাম দেন। টেলিগ্রামের উত্তর দেননি লিয়াকত আলী খান। সাংবাদিকদের বলেন আওয়ামীলীগ কি তিনি জানেন না। ### ১১ অক্টোবর আরমানীটোলায় বিরাট সভা আহ্বান করা হয়। শেষ বক্তা হিসেবে বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করেন। উনার আহ্বানে লিয়াকত আলী খানের উদ্দেশ্য মিছিল বের করা হয়। মিছিলে পুলিশ লাটিচার্জ ও টিয়ার গ্যাস ছাড়ে। শেখ মুজিব আহত হয়ে নদর্মায় পড়ে থাকেন। পড়ে উনাকে বেহুশ অবস্থায় মোগলটুলি অফিসে নিয়ে আসা হয়। সেখানে পুলিশ রাতে ঘেরাও করলে পালানোর জন্য আহত অবস্থায় তিনতলা থেকে দোতলায় লাফ দেন। কয়েকদিন এদিক সেদিক লুকিয়ে থাকেন। পরে ভাসানী সাহেব উনাকে পাকিস্তান যেতে বলেন সোহরাওয়ার্দী ও মিয় ইফতিখার উদ্দীনের সাথে দেখা করার জন্য। উদ্দেশ্য নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ গঠন। শেখ মুজিব পাকিস্তান যান। সেখানে সোহরাওয়ার্দীর সাথে দেখা করেন। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বিবৃতি দেন। আওয়ামীলীগের কথা পত্র পত্রিকায় ছাপানো হয়।



##### পাকিস্তানে একমাস থেকে, দিল্লী হয়ে দেশে ফিরে আসেন। কলকাতায় ও গোপালগঞ্জে পুলিশের চোখ এড়িয়ে বাড়ি আসেন। (গ্রেফতারী পরোয়ান ঝুলছিল) । পরে বরিশাল নারায়নগঞ্জ হয়ে ঢাকায় আসেন। শওকত আলীর নিকট খবর পান মাওলানা সাহেব যাদের কার্যকরী কমিটির সদস্য করেছিলেন তাদের মধ্যে থেকে বার তেরজন ভয়ে পদত্যাগ করেছেন। অনেক পুরোন যারা ছিলেন তারা বিবৃতি দিয়ে পদত্যাগ করেছেন। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ও এডভোকেট জেনারেলের চাকরী নিয়ে আওয়ামীলীগ থেকে পদত্যাগ করেন। এসময় কয়েকজন ছাড়া আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে আর তেমন কেউ রইলনা। বঙ্গবন্ধু আবদুল হামিদ চৌধুরীর বাড়িতে উঠেন। কয়েকদিন পর সেখান থেকে আবার গ্রেফতার হন। তখন ১৯৪৯ এর ডিসেম্বর। জেলে ভাসানী, শামসুল হক, শেখ মুজিব একই সেলে ছিলেন। আওয়ামী লীগের মেরুদন্ড গুড়িয়ে দিতে উঠে পড়ে লাগে সরকার।



#### ১৯৫০ সালের শেষের দিকে মাওলানা ভাসানী ও শামসুল হক মুক্তি পান। শেখ মুজিবকে গোপালগঞ্জ কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।



১৯৫১ সালের শেষ দিকে আবার ঢাকা জেলে নিয়ে আসা হয়। অসুস্থ থাকায় জেল কর্তৃপক্ষ শেখ মুজিবকে হাসপাতালে রাখেন।(শহীদ সাহেব পুর্ব বাংলায় এসে ভাসানীর সাথে মিলে বিভিন্ন জায়গায় সভা করেন। বঙ্গবন্ধুর মুক্তির জন্যও দাবী জানান।)



###লিয়াকত আলীর মৃত্যুর পর খাজা নাজিমউদ্দীন প্রধানমন্ত্রী হন এবং ১৯৫২ সালে তিনি পল্টনের এক জনসভায় উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষনা দেন। ছাত্রলীগ নেতারা শেখ মুজিবের সাথে গোপনে হাসপাতালে দেখা করেন। বঙ্গবন্ধু তাদের সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করতে বলেন।



###১৬ ফেব্রুয়ারী থেকে শেখ মুজিব ও মুক্তির দাবীতে অনশন করার ঘোষনা দেন। ১৫ ফেব্রুয়ারী শেখ মুজিবকে ফরিদপুর জেলে পাঠিয়ে দেয়া হয়। ১৬ তারিখ থেকে অনশন শুরু করেন। খাওয়া দাওয়া সর্ম্পুন বন্ধ করে দেন। চার দিন পর জেল কর্তৃপক্ষ নাকে নল দিয়ে খাওয়াতে শুরু করে। ২৫ তারিখ ডাক্তার এসে পরীক্ষা করে মৃত্যুপথযাত্রী শেখ মুজিবকে দেখে মুখ কালো করে ফেলেন। ২৭ তারিখ শেখ মুজিবের মুক্তির আদেশ আসে। একটানা প্রায় আড়াই বছর জেলে কাটিয়ে তিনি মুক্তি লাভ করেন।



###এক মাস বাড়িতে কাটিয়ে ঢাকায় আসেন। আওয়ামীলীগের কার্যকরী কমিটির সভায় শেখ মুজিবকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। মাওলানা ভাসানী ও শামসুল হক তখন জেলে ছিলেন। বাংলা ভাষা দাবী ও রাজবন্দীদের মুক্তির দাবী জানিয়ে প্রেস কনফারেন্স।



### পাকিস্তানে গিয়ে খাজা নাজিমুদ্দিনের সাথে সাক্ষাৎ। জেল বন্দিদের মুক্তি দাবী।



###পাকিস্তানে প্রেস কনফারেন্স করেন, সেখানে বলেন ত্রিশটা আসনে উপনির্বাচনে বন্ধ রয়েছে। যেকোন একটায় নির্বাচন দিতে বলূন। আমরা মুসলীম লীগ প্রার্থীকে শোচনীয় ভাবে পরাজিত করতে সক্ষম।



### শহীদ সাহেবের সাথে দেখা করেন এবঙ সেখানে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের এফিলিয়েশন নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়।



### লাহোর থেকে ঢাকায়। ওয়ার্কিঙ কমিটির সভা আহ্বান। মাওলানা সাহেব অসুস্থ অবস্থায় জেলে। শেখ মুজিব জেলায় জেলায় সভা ও সংগঠন দৃড় করার কাজে নেমে পড়লেন।



## ২৪ সেপ্টেম্বর পিকিং এ শান্তি সম্মেলনে যাত্রা। দীর্ঘ চীন সফর শেষে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন। মাওলানা সাহেব তখনও জেলে। পল্টন ময়দানে বিরাট জনসভায় বক্তব্য প্রদান।



#১৯৫৩ সালে শামসুল হক মুক্তি পেলেন। তিনি কিছুটা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলেন। শেখ মুজিব তখন একাই কাজ চালিয়ে যেতে লাগলেন। জেলা উপজেলা ছাড়াও দেশের শতকরা সত্তর ভাগ ইউনিয়ন কমিটিও গঠিত হয়ে গেল। এরই মধ্যে মাওলানা ভাসানীও ছাড়া পেয়েছেন। এরপর আওয়ামীলীগের কাউন্সিল সভার আয়োজন শুরু হল।



## কাউন্সিলে মাওলানা ভাসানী সভাপতি, শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।



১৯৫৩ সালের মাঝামাঝিতে সাধারণ নির্বাচন ঘোষনা।



## শেরে বাংলা পুনরায় মুসলীম লীগে যোগ দেন।



### আওয়ামীলীগের একট গ্রুপ হক সাহেবের সাথে যুক্তফ্রন্ট করতে আগ্রহী হয়। ভাসানী বলেন হক সাহেব যদি আওয়ামীলীগে আসে তো আসতে পারেন। তবে তার সাথে কিছুতেই যুক্তফ্রন্ট করা চলবেনা। কারণ মুসলিম লীগ থেকে বিতাড়িতরাই তার সাথে তখন যোগ দিয়েছিল।



## ওয়ার্কিং কমিটির সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বেশির ভাগ সদস্যই যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে মত দেন। হক সাহেব আওয়ামীলীগে যোগ দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু তার সংগীরা তাকে ভুল বোঝায়।



##ময়মনসিংহে আওয়মীলীগের ওয়ার্কিঙ কমিটির সভা হয়। শেখ মুজিব সহ বেশির ভাগ সদস্যই যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। শেখ মুজিব বলেন দেশে আওয়ামীলীগ ছাড়া আর কোন দল নেই। যুক্তফ্রন্ট করা মানে কিছু মরা লোককে বাচিয়ে রাখা। শহীদ সাহেব ও ভাসানী সাহেব ও যুক্তফ্রন্টের ঘোর বিরোধী ছিলেন। যুক্ত ফ্রন্ট হবেনা এ সিদ্ধান্তের পর শহীদ সাহেব পাকিস্তান গেলেন । শেখ মুজিব জেলায় জেলায় সভা করে বেড়াচ্ছেন। আর এদিকে ঢাকায় বসে মাওলানা ভাসানী শেরেবাংলার সাথে যুক্তফ্রন্ট সই করে ফেললেন। (যেখানে আওয়ামীলীগ একক ভাবে জিততে পারত সেখানে নেজামে ইসলাম পাির্ট, কৃষক শ্রমিক পার্টি, গনতান্ত্রিক দল সহ বিভিন্ন নামের সংগঠন যুক্তফ্রন্টের নামে নমিনেশন দাবীকরতে লাগল। যারা দিনরাত খেটেছে আওয়ামীলীগের জন্য এমন লোক নমিনেশন পেলনা, মাত্র তিন চার মাস আগেও মুসলীম লীগে ছিল এরকম লোক নমিনেশন পেয়ে গেল।) সব মিলিয়ে ভজগট লেগে গেল।



### নিবার্চনে গোপালগঞ্জ থেকে শেখ মুজিব নির্বাচিত হন। তিনশ আসনের মধ্যে নয়টি পায় মুসলিম লীগ।



## আওয়ামীলীগের নেতা হিসেবে শহীদ সাহেব নির্বাচন পরিচালনা করলেও নির্বাচনের পর পার্লামেন্টারী বোর্ডের নেতা হন শেরে বাংলা। এর পর মন্ত্রী সভা গঠন নিয়ে আলোচনা চলল। হক সাহেব কয়েকজন নিয়ে প্রাথমিক মন্ত্রী সভা গড়তে চাইলেন। কিন্তু পুরো মন্ত্রীসভা গঠন না হলে আওয়ামীলীগের কেউ মন্ত্রীসভায় না যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। হক সাহেব বঙ্গবন্ধুকে মন্ত্রীসভায় নিতে অস্বীকৃতি জানান। মন্ত্রীসভা নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলল। পরে শেখ মুজিব সহ বার জনকে নিয়ে মন্ত্রীসভা গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরে রাতারাতি আরও কয়েকজন বেড়ে যায়।



### সরকার গঠনের পর শুরু হয় নতুন ষড়যন্ত্র। আদমজী জুট মিলে দাংগা সৃষিট করা হয় সরকারের বদনামের জন্য। যুক্তফ্রন্ট সরকারকে হেয়প্রতিপন্ন ও অক্ষম প্রমাণের জন্য।পশ্চিম পাকিস্থানে এ নিয়ে প্রপাগান্ডা চালানো হল। আর এর পরিণতি হিসেবে মন্ত্রীসভা ভেংগে দেয়া হয়। শেখ মুজিব করাচি যান অসুস্থা শহীদ সাহেবকে দেখতে সেখান থেকে দেশে ফিরে দাংগা সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেফতার হন। মাওলানা ভাসানী এসময় বিলাত যান। ১২ জন মন্ত্রীর মধ্যে একমাত্র শেখ মুজিবই গ্রেফতার হন। দশমাস জেলে থাকতে হয় আবারও।



#### এদিকে ৫৩ সালে মুসলীম লীগ বিতাড়িত কেউ কেউ মন্ত্রীত্ব ফিরে পেতে লবিং চালিয়ে যাচ্ছিলেন। মোহাম্মদ আলী ঢাকায় এসে হক সাহেবের দলের সাথে গোপন সমঝোতা করলেন আওয়ামীলীগকে না নিলে তার দল পূর্ব বাংলায় সরকার গঠন করতে পারবে এবং শহীদ সাহেব যুক্তফ্রন্টের কেউ নয় একথা ঘোষনা দিতে হবে। শহীদ সাহেব রোগমুক্তির পর কারও সাথে পরামর্শ না করে দেশের অবস্থা না বুঝে আইনমন্ত্রীর পথ গ্রহন করলেন।



## ১৯৫৫ ৫ জুন গনপরিষদের সদস্য হন। ১৭ জুন আওয়ামীলীগের পক্ষে পূর্ব পাকিস্থানের স্বায়ত্বশাসন দাবী করে ২১ দফা ঘোষনা দেন। ২১ অক্টোবর কাউন্সিলে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধু পুনরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।



১৯৫৬ সালে কোয়ালিশন সরকারের মন্ত্রী হন।



১৯৫৭ সালে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন।



১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান সামরিক শাসন জারি করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন। ১১ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। ১৪ মাস জেল খাটার পর তাকে মুক্তি দিয়ে পুনরায় জেলগেটে গ্রেফতার করা হয়।



১৯৬০ সালের ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্টে রিট করে তিনি মুক্তিলাভ করেন। আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন করার জন্য তিনি গোপন রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালান। এ সময়ই স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্য স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ নামে গোপন সংগঠন গড়ে তোলেন।



১৯৬২ সালের ৬ ফ্রেব্রুয়ারী জননিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করা হয়। ১৮ জুন মুক্তিলাভ করেন। (২জুন সামরিক শাষনের অবসান ঘটে)। ২৪ সেপ্টেম্বর লাহোর যান এবং সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গড়ে তোলেন।



১৯৬৩ সালে অসুস্থ সোহরাওয়াদীর্র সাথে পরামশের জন্য লন্ডন যান শেখ মুজিব। ৫ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী ইন্তেকাল করেন।



১৯৬৪ সালের ২৫ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে আওয়ামীলীগকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়।



১১ মার্চ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ ও সাম্প্রদায়িক দাংগা প্রতিরোধে দাংগা প্রতিরোধ কমিটি গঠিত হয়।



রাস্ট্রপতি নির্বাচনের ১৪ দিন পূর্বে আবার গ্রেফতার।



১৯৬৫ সালে মুক্তিলাভ।



১৯৬৬ সালে ৫ ফেব্রুয়ারী ৬ দফা পেশ। ১ মার্চ বঙ্গবন্ধু আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি বিভিন্ন জেলায় রাজনৈতিক সফর শুরু করেন । তাকে বারবার গ্রেফতার করা হয়। ৮ মে পুনরায় গ্রেফতার হন।



১৯৬৮ সালের ৩ জানুয়ারী রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের। ১৭ জানুয়ারী মুিক্ত দিয়ে জেল গেট থেকে পুনরায় গ্রেপ্তার।



১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারী জনগণের চাপের মুখে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহর বঙ্গবন্ধুর মুক্তি। ২৩ ফেব্রুয়ারী রেসকোর্ষ ময়দানে বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধনা। আনুষ্টানিক ভাবে বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রদান।



১৯৭০ সালের ৬ জানুয়ারী পুনরায় আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত। ১ এপ্রিল কার্যকরী পরিষদের সভায় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত। ৭ জুন রেসকোর্স ময়দানের সভায় ছয়দফার প্রশ্নে আওয়ামীলীগকে নির্বাচিত করার জন্য জনসাধারণের প্রতি আহ্বান। ১৭ অক্টোবর দলের প্রতিক নৌকা নির্বাচন। ২৮ অক্টোবর জাতির উদ্দেশ্য বেতার টিভিতে ভাষন। ৭ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নিরংকুশ বিজয় লাভ। জাতীয় পরিষদের ১৬৯ টি আসনের মধ্য ১৬৭ টি প্রাদেশিক পরিষদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮ টি আসন লাভ।



১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারী নির্বাচিতদের শপথ গ্রহণ। ৫ জানুয়ারী পাকিস্তানের সর্বাধিক আসন লাভকারী ভুট্টো কেন্দ্রে আওয়ামীলীগের সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে সম্মতি। জাতীয় পরিষদের সদস্যদের সভায় শেখ মুজিব পার্লামেন্টারী দলের নেতা নির্বাচিত হন। ২৮ জানুয়ারী ভুট্টো ঢাকায় আসেন। তিনদিন বৈঠকের পর আলোচনা ভেংগে যায়। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকায় জাতীয় পরিষদের সভা আহ্বান করেন। ১৫ ফেব্রূয়ারী ভুট্টো দুই প্রদেশে দুই দলের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী জানান।



১৬ ফেব্রুয়ারীী বঙ্গবন্ধু এক বিবৃতিতে এ দাবীর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন ক্ষমতা আওয়ামীলীগের কাছেই হস্তান্তর করতে হবে।



১ মার্চ জাতীয় পরিষদের সভা অনিদির্ষ্ট কালের জন্য বনধ ঘোষনা। ৩ মার্চ দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান। ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে স্বাধীনতার সংগ্রামের ডাক।



৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ স্বাধীন দেশ হিসেবেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। বাইরের কারো হুকুম এদেশে চলেনি। সবাই বঙ্গবন্ধুর নিদের্শ মেনে নিয়েছে। ১৬ মার্চ ক্ষমতা হস্তান্তর আলোচনা শুরু হয় বঙ্গবন্ধু আর ইয়াহিয়ার মাঝে। ভুট্টৌ এসে আলোচনায় যোগ দেন। ২৪ মার্চ পর্যন্ত আলোচনা হয়।২৫ মার্চ আলোচনা ব্যর্থ হলে ইয়াহিয়ার ঢাকা ত্যাগ। রাতে নিরীহ জনগণের উপর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নৃশংষ হত্যাযজ্ঞ। ২৫ রাত ‌১২টা ১০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষনা দেন। এই ঘোষনা সর্বত্র টেলিফোন, টেলিগ্রাম ওয়ারল্যাসে পাঠানো হয়। রাত ১.৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। ২৬ মার্চ ইয়াহিয়া এক ভাষনে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে বঙ্গবন্ধুকে দেশদ্রোহী আখ্যা দেন।



২৬ মার্চ চট্টগ্রাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে এম এ হান্নান বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনা পত্র পাঠ করেন।



১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে বিপ্লবী সরকার গঠন করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পন করে। তার আগে ৭ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধুকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হয়।



১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারী আন্তর্জাতিক চাপের মুখে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধুকে ঢাকার উদ্দেশ্য প্রথমে লন্ডন পাঠানো হয় সেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ। লন্ডন থেকে ঢাকায় আসার পথে ভারতে যাত্রা বিরতি সেখানে ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাৎ। ১০ জানুয়ারী ঢাকায় পৌছার পর অবিস্মরনীয় সম্বর্ধনা জ্ঞাপন। ১২ জানুয়ারী প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৪৯ সালে দেয়া বাহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার করে। ৬ ফেব্রুয়ারী ভারত সফর। ২৮ ফেব্রুয়ারী সোভিয়েত ইউনিয়ন সফর। ১২ মার্চ মিত্রবাহিনীর বাংলাদেশ ত্যাগ। ১০ অক্টোবর জুলিও কুরী পুরস্কার লাভ।১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদানের ঘোষনা। ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের সংবিধানে স্বাক্ষর। ১৬ ডিসেম্বর সংবিধান কার্যকর।



১৯৭৩ সালে জাতীয় সংসদের প্রথম নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩ টি আসন লাভ। ৩ সেপ্টেম্বর ঐক্যফ্রন্ট গঠন। ৬ সেপ্টেম্বর আলজিরিয়া, ১৭ অক্টোবর জাপান সফর।



১৯৭৪ সালে ১৭সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষন প্রদান।



১৯৭৫ সালে ২৫ জানুয়ারী রাষ্ট্রপতি পদ্ধতির সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন।২৪ ফেব্রুয়ারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে জাতীয় দল বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামীলীগ গঠন। জাতীয় দলে যোগদানের জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও নেতার প্রতি আহ্বান।



১৫ আগষ্ট কুচক্রী সেনাসদস্যদের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে শহীদ হন। সামরিক শাষন জারি। জাতির জনকের আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচারের হাত থেকে রেহাই দেয়ার জন্য ২৬ সেপ্টেম্বর কুখ্যাত কালো আইন ইনডেমনিটি (সামরিক অধ্যাদেশ) জারী। জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক শাষনের মাধ্যমে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল। খুনিদের বিদেশের বিভিন্ন দুতাবাসে চাকরী প্রদান।



















এক নজরে এতটুকুই লিখতে পারলাম। কোন ভুলত্রুটি চোখে পড়লে একটু দেখিয়ে দিবেন। আর অনেক মহান নেতার নাম সংক্ষেপ করে করে লিখতে হয়েছে বলে ক্ষমা প্রার্থী।



মন্তব্য ৭৯ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভালো পোষ্ট। থ্যাংকস!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ। কষ্ট করে পড়ার জন্য।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

আশিক মাসুম বলেছেন: তুলে রাখলাম পরে সময় নিয়ে পড়ব।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

আলো আঁধার বলেছেন: ভালো লাগলো+++

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: শুভ কামনা রইল।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩

শামীম 776 বলেছেন: একটু ব্যস্ত আছি তবে পরে পড়বো। প্রিয়তে নিলাম।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩

লোনলিফাইটার বলেছেন: সব জানি ।পোস্টে +++ প্রিয়তে নিলাম।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: হুমম........ মানুষ খুব কমই জানার চেষ্টা করে। অল্প পড়েই দুলাইন বেশি বুঝে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

আলো আঁধার বলেছেন: পোস্টটি নির্বাচিত পাতায় দেখতে চাই।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: মডুদের বলুন... না হলে তো হারিয়ে যাবে

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৫

াহো বলেছেন:



০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: শুধুই স্মৃতি।

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬

ভুদাই আমি বলেছেন: ঘুমাতে যাচ্ছি। পরে বিস্তারিত পরবো।। শিরোনাম দেখেই ++দিলাম।। প্রিয়তে রেখে দিলাম।।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করে যাবেন প্লীজ।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২

অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব বলেছেন: জনাব এতো কিছু জানালেন, ওনার নানা বাড়ী কোথায় এবং নানা/নানীর নাম কি ? একটু জানাবেন কি ???

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৬

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: শেখ মুজিবের দাদার নাম শেখ আবদুল হামিদ। তার বড় ভাইয়ের নাম শেখ আবদুল মজিদ। ছোট ভাইয়ের নাম শেখ আবদুর রশিদ।
শেখ মুজিবের পিতা শেখ লুৎফর রহমান তার বড় চাচা শেখ আবদুল হামিদের মেয়ে সায়েরা বেগম কে বিয়ে করেন।

আবার শেখ মুজিবের স্ত্রীর দাদা ছিলেন শেখ মুজিবের দাদার চাচাতো ভাই। এটা আত্মীয়র মধ্যে বিয়ে হয়। শেখ মুজিবের বয়স তখন বার আর তার স্ত্রীর বয়স তিন। পারিবারিক সিদ্ধান্তে বিয়ে হয়।

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩

আমি নষ্ট কবি বলেছেন: ++++

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৬

অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব বলেছেন: ভাই আমি জানতে চেয়েছি, ওনার নানা/নানীর নাম ,ও কোথায় তাদের বসতবাড়ী। আপনি বলছেন দাদার কুলের পরিচয় ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: আমার জবাব ভাল করে না পড়েই মন্তব্য করে দিলেন। শেখ লুৎফর রহমান কার মেয়ে বিয়ে করেছে লিখলাম তো।

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৩

শয়ন কুমার বলেছেন: পোস্টটি নির্বাচিত পাতায় দেখতে চাই।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৭

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: মডুরা মনে হয় ঘুমিয়ে পড়েছে এতক্ষনে।

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৫

শয়ন কুমার বলেছেন: স্টিকি করা হউক ।
স্টিকি করা হউক ।
স্টিকি করা হউক ।
স্টিকি করা হউক ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৯

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: নির্বাচিত পাতায়ই আসেনা......... স্টিকি হবে কোথা থেকে। তবু্ও ধন্যবাদ।

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৭

অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব বলেছেন: ধন্যবাদ ,,সোজা না দিয়ে একটু ঘুরিয়ে দিলেন ,এই আর কি । দাদা একটু কষ্ট করে এইটার সত্যতা জাচাই করে দেখবেন ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: আপনার বাল সমৃদ্ধ তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। জানিয়ে রাখি শেখ লুৎফর রহমান এন্ট্রাস পরীক্ষার পরপরই বিয়ে করেন। চাকরীতে যোগ দেন আরো পরে। শেখ মুজিব যেবছর ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি হন সে বছর তিনি রিটায়ার্ড হন। তোমার বাল সমৃদ্ধ লিখা কাগজটি ছাপিয়ে তোমার নুনুর আগায় ইট দিয়ে বেধেঁ ঝুলিয়ে দেয়ার জন্য আশেপাশের লোকজনদের অনুরোধ করছি।

তা আপনার জন্ম ঠিক আছে তো। নাকী পাকিস্তানীরা যাওয়ার সময় কাম সেরে গিয়েছিল। একটু আম্মুর কাছে যাচাই করে দেখবেন কষ্ট করে।

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০০

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব ছাগুটাকে লাথি মেরে বের করে দেন ! বালের ছাগুদের প্রপাগ্রান্ডার পিকচার নিয়ে আসছে পোস্টে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৬

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এদের নিজেদের জন্মের ঠিক নাই তাই অন্যদের্ও একই ভাবে।

ধন্যবাদ ভাই,,,, এই একটারে ঝুলাইয়া রাখি। আর কেউ আসলে একেকটারে ধইরা ধইরা পাকিস্তান পাঠামু।

১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০০

কালকূট ভালবাসা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম । ধন্যবাদ ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: শুভকামনা নিরন্তর।

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৯

আব্দুর রহ্‌মান বলেছেন: +++++++++

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬

ছোট নদী বলেছেন: ১৫ আগষ্ট কুচক্রী সেনাসদস্যদের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে শহীদ হন। সামরিক শাষন জারি। ২৬ সেপ্টেম্বর সামরিক অধ্যাদেশ জারী। জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক শাষনের মাধ্যমে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল। খুনিদের বিদেশের বিভিন্ন দুতাবাসে চাকরী প্রদান।




হা হা

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: হাসির কি আছে এইখানে......... এই বিষয় নিয়া শত শত টপিক আছে। এখানে বিস্তারিত লিখি নাই।

১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০০

লোনলিফাইটার বলেছেন: অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব @ছাগুর বাচ্ছা তোর বাপ সাইদি মেশিন চালায় ।সাবধান তোর োন্দে না আবার চালায় দেয় X(

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৮

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: কোথায় কি পেয়েছে সেটা নিয়ে হাউ কাউ করছে সে, এখন একটা মামলায় জড়ায়া দিলে তখন তথ্য সত্য না মিথ্যা নিজেই যাচাই করে দেখবে ।

২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১২

লোনলিফাইটার বলেছেন: অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব @তোর নেতা নেত্রির দাদা নানা লাগবে না জাস্ট বাপের নাম বল? X(

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: বাপের নাম কিভাবে বলবে? পাকিস্তানীরা তো যাওয়ার সময়য় নাম বলে যায় নাই

২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @লোনলি ফাইটার, অন্য কোন দলরে টাইনেন না। এই অন্যায়ের প্রতিবাদী মানব একটা ছাগু। ুদির ভাই ঐদিন আমারে থ্রেড করে মারার হুমকি দেয়।

লেখকের পোষ্টের সাথে ৯৫% সহমত। শেষের আড়াই বছর বাদে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: লাষ্ট আড়াই বছর নিয়ে তো তেমন কিছুই লিখলাম না। শুধু কিছু মুল পয়েন্ট উল্লেখ করলাম।

অনেকেই বঙ্গবন্ধুর এই লাষ্ট আড়াই বছর নিয়ে অনেক বিতর্ক উপস্থাপন করছে। কিন্তু আজীবন বিপ্লববী বঙ্গবন্ধুকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জানলে তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দেহ থাকার কথা নয়।

আপনি যদি সন উল্লেখ করে আরো কিছু পয়েন্ট লিখতে চান তো লিখতে পারেন।

২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

লোনলিফাইটার বলেছেন: ;) B-)) :P

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: ্বাধীনতা পরবর্তী ব্ণনা এত কম হল ্কেন?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এতগুলো লিখা টাইপ করতে করতে হাত এমনিতেই ব্যাথা হয়ে গিয়েছিল।

স্বাধীনতা পরবর্তী অংশটুকু বিরাট এক ইতিহাস। এটা নিয়ে পরে আরো লিখব আশা করি

২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮

াহো বলেছেন:
গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। এক মাস আগে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ পর্যন্ত দেশের ওপর নির্বিচার বলাৎকার চলেছে। যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো (কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল) তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়
শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১২ জানুয়ারি ১৯৭২--- USA

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৯

াহো বলেছেন:
৭২এর জানুয়ারী'র প্রথম সপ্তাহে মুজিব ফিরে এলে দেশবাসী এক অনন্য সম্বর্ধনার মাধ্যমে তাকে বরন করে নেয় । ইতিহাসে এর আগে আর বোধ হয় কোন নেতা এতো বিশাল সম্বর্ধনায় সিক্ত হননি । সম্বর্ধনার সাথে সাথে মুজিব এমন এক রাষ্ট্রের দায়িত্ব পান, যে রাষ্ট্রের কেবল একটা কাঠামোই অবশিষ্ট ছিলো, এর বেশী আর কিছু নয় । পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোর একটি,সবচেয়ে ঘনবসতিপুর্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশ ।
প্রশাসন বলে কিছু নেই, শিল্পকারখানা গুলো ধ্বংস হয়ে গেছে ,সমুদ্র ও বিমান বন্দর গুলো ব্যবহার অনুপযোগী, রেললাইন উপড়ে গেছে, দেশপ্রেমিক বুদ্ধিজীবি ও দক্ষ পেশাজীবিদের প্রায় সকলে নিহত ।

অর্থনীতির তলানী বলতে যা কিছু ছিল তাও '৭৩ এর খরা ও '৭৪ বন্যায় শেষ হয়ে যায় ।
মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু ------টাইম সাময়িকী USA -------------আগষ্ট ২৫,১৯৭৫

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এর পরেও বঙ্গবন্ধু নিজস্ব একটি পরিকল্পনায় এগিয়ে যাচ্ছিলেন। একটা কথা আমার কাছে পরিস্কার বঙ্গবন্ধুর নিকট কখনই দেশ ও দলের উর্দ্ধে গিয়ে স্বজনপ্রীতি গ্রুপিং কোটারী স্থান পায়নি। আবার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধ শক্তি হিসেবে যাকেই চিহ্নিত করেছেন তার বিরুদ্ধে শক্ত ভাবে দাড়িয়েছেন।

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

মুফতি বাবা বলেছেন:
মুজিবরে নিয়া লিখো ভাল কথা, জিয়ারে টাইনা আইনা মিছা কথা লিখছো কেন??

লিখা এডিট কইরা জিয়ার নাম সরাও নইলে ধুতি-জাইংগা সব হারাইবা|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: মিছা লিখলাম? অহ স্যরি ভুল হয়া গেছে।
বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকান্ডের পর জেনারেল জিয়াউর রহমান নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। মুজিবের খুনীদের গ্রেফতার করে তাদের বিচারের মাধ্যমে ফাসিতে ঝুলিয়ে দেন।

এখন ঠিক আছে তো? নাকি আরও লিখব।
(ধুতি জাইংগা চুরি করবেন নাকি?)

২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

মুফতি বাবা বলেছেন:
ইতিহাসে এই নোংরামীটা না করলে হয় না?? মুজিবের মৃত্যুর পর ক্ষমতায় বসেন আওয়ামীলীগের মন্ত্রী খন্দকার মোশতাক, ও আরো অনেকে|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ইনডেমনিটি, খুনীদের পলায়ন === মিথ্যা? নোংরামী?
মোশতাক কয়দিন ক্ষমতায় ছিল?
ভাসানীর দুমুখো সাপের ভুমিকা তুলে ধরব?
খালেদ মোশাররফ আর কর্নৈল তাহের খুনের বিষয়টি তুলে ধরব?
এগুলো অপ্রাসঙ্গিক বলে তো লিখিও নাই।
চোখের ঠুলিটা খুলে লাইনে আসুন।

২৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

রাফা বলেছেন: হুইসেল দিয়া এক ঘোষণায় দেশ স্বাধিন কইরা ফালাইছিলো হেই কথা কিছু কইলেননা ব্রাদার।

জ্বালাপোড়া শুরু হোয়ে গেছে ছাগিয়তাবাদিদের!উপরে তার নমুনা দেখা যাইতেছে।

ধন্যবাদ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এই পোস্টের শুরু কিন্তু অন্য সুত্র ধরে। একজন এসে বলল মাওলানা ভাসানী আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিল। পরে কোথাকার কোন শেখ মুজিব উড়ে এসে জুড়ে বসে ভাসানীকে বের করে দিল। তাই ভাসানী আর শেখ মুজিব সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলা একটু বেশিই লিখলাম। ভাসানী সম্পর্কে আরো কিছু কথা আছে। ভাসানী পন্থী কাউরে পাচ্ছিনা তাই সেগুলো লিখছিনা।


এসব হুইসেল পার্টির কথা কানে আইনেননা। যুক্তি তর্কেরও দরকার নাই। ইতিহাস আর যুক্তিবিদ্যা আলাদা সাবজেক্ট।

২৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

সরোজ রিক্ত বলেছেন: বালশাল, স্যরি, বাকশাল বা রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে কিছু বললেন না যে!!!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: বাকশাল সম্পর্কে লিখা আছে। আর কি লিখব। আপনিই কিছু লিখে দিন তথ্য উপাত্ত সহ।

৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: BNP জানিনা, আওয়ামিলীগ মানিনা,
মুজিব চিনি, নেতা আমার,
পিতা আমার জাতির!!

মুজিব, তুমি চলে গেচলে বলে বাংলার কান্না আজও থামেনি........

তোমরা যারা রাজনীতি কর, অন্তত মুজিবকে নোংরা কাদা ছোড়াছুড়িতে ফেলোনা!!! উনি ক্ষমতার লোভে কিছু করেন নি, উনি ধর্ম বেচে খাননি, উনি একটি পথ হাতলে সেটি দেশের জন্যেই হেটেছেন.... এই জিনিসটিরই বড় অভাব আজ নেতাদের মাঝে, দেশ প্রেম......

ছাগুর বাচ্চা ছাগু, যারা মুজিবকে নিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলে তাদেরকে ধরে উষ্টা দেওয়া সহ পাকিস্তান পাঠানো দরকার, দুর্দান্ত পোস্ট(আরো তথ্য যোগ করা যায় কিন্তু), প্রিয়তে....

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: অনেক কিছুই লিখার ছিল। লিখার আছে। হয়তো কোন একটি নিদির্ষ্ট পয়েন্টের উপর আলোচনা আসলে লিখতেও পারি।
ছাগু চিরকালই ছাগু। এদের লাথিতেও কাজ হয়না। মেশিন চালাইলেও কাজ হয়না।

৩১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

মুজিব এক জন অসাধারণ নেতা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: মুজিব হাজার বছরে একবারই জন্মায়। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

৩২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মুফতি বাবা বলেছেন: খুনিদের পলায়নের দিন কে ছিল ক্ষমতায়? জিয়া??!!!!!!!!

ইতিহাস ভাল কইরা পড়লে আওয়ামী এজেন্ট খালেদ মোরাররফের যে সেই অফিসারদের দেশ ছেড়ে যেতে দিয়েছিলেন সেইটা পরিস্কার| আর সেই সময় জিয়া ছিলেন খালেদের হাতে বন্দী|

আর খালেদরে কে মারছে? জিয়া মারছে?? ----জিয়া তো খালেদের হাতে বন্দী, খালেদরে মারছে আওয়ামী লীগের দোস্ত তাহেরের গণ বাহিনীর সদস্যরা|দোষ জিয়ার উপড়ে চাপাইয়া বাচার চেস্টা আওয়ামীলীগের মিথ্যাচারের একটা অংশ|

তোরা আর মানুষ হইলি না, আওয়ামীলীগই রইয়া গেলি|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: http://www.amarblog.com/omipial/posts/151696 ব্যাংকক টু লিবিয়া : মার্কিন দলিলে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের দেশত্যাগ ও পুনর্বাসন-১

জিয়া একেবারে ধোয়া তুলসীপাতা। তাই ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ জারী করে এবং খুনীদের দুতাবাসে চাকরী দিয়ে তাদের পুরস্কৃত করে।

৩৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

মুফতি বাবা বলেছেন: রক্ষী বাহিনী দিয়া ৩০ হাজার মুক্তি খুন আর ৭০ হাজার বিরোধী দলের নেতা কর্মী পংগু আর জেলে ঢুকানোর ইতিহাসটা চাইপা গেলেন কেনু?

লুট-পাট-ব্যাংক ডাকাতি কম্বল চুরির রেকর্ড চাইপা গেলেন কেনু?


নারী নির্যাতন আর পরস্ত্রী হাইজ্যাকের ইতিহাসটা চাইপা গেলেন কেনু?

নিজেরে নিজে দেশের আমরন প্রেসিডেন্ট ঘোষনা কইরা ফেরাউন সাজার ইতিহাসটা চাইপা গেলেন কেনু?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এগুলা নিয়ে হাজার হাজার কাহিনী ফাঁদা হয়েছে। এগুলার জবাবও দেয়া হয়েছে অতীতে বহুবার। ইন্টারনেটে পর্যাপ্ত এমবি থাকলে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন। আমার প্রিয় পোষ্টের তালিকায় ও এ ব্যাপারে লিখা দেখতে পাবেন।

৩৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: মুফতি বাবা ছাগুটারে ব্লক করে দেন ভাই।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: এদের ব্লক করা না করা একই কথা, এক নিক ব্লক করলে শত নিক হাজির হবে। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

৩৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

মুফতি বাবা বলেছেন: চাপাতি নাগরিক:

বাকশালীরা ব্লক করবে এইটা জানা কথা| তুই এক বাপের জন্মের হইলে প্রমান দে আমি ছাগু নয়তো তোর জন্ম হইছে শত পুরুষের মাধ্যমে|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: সোহরাওয়ার্দীর কৃপা না থাকলে খাজা নাজিমউদ্দিন এমএলএ হতে পারতোনা। এমএলএ হওয়ার পর সোহরাওয়ার্দীর বিরুদ্ধেই ষড়যন্ত্রের বীজ রোপণ করলেন। দেশভাগের সময় কলকাতাকে বাদ দিয়েই বাংলাদেশ করে নিলেন (কারণ কলকাতা থাকলে সোহরাওয়ার্দীকেই প্রধানমন্ত্রী করতে হবে)। পূর্ব বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করবেন বলে প্রতিজ্ঞা করেন। পরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়ে ঘোষনা দেন উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।

আপনার মন্তব্যগুলো বলে দিচ্ছে আপনি কি বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক জনতার উত্তরসুরী নাকি নাজিমউদ্দীন, লিয়াকত আলী, টিক্কা খান, ইয়াহিয়ার অনুসারী।

আপনার ছাগুত্বের প্রমাণ আপনার উপরের মন্তব্যগুলোতে। ব্লক করলাম না এবং পোষ্টও ডিলিট করলাম না। কারণ ছাগুর প্রমাণ হারিয়ে যাবে মুফতি নামের আড়ালে।

৩৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

ইন্তাজ ভাই বলেছেন: ষ্টার চাপলাম

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

৩৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

সময়একাত্তর বলেছেন: ভালো লাগলো। প্রিয়তে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ । র্শুভকামনা রইল।

৩৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২

াহো বলেছেন:
সন্দেহাতীতভাবেই মুজিবের উদ্দেশ্য ছিলো তার দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ঘটানো । শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মুজিব একটা 'সোনার বাংলা' গড়তে চেয়েছিলেন, যে 'সোনার বাংলা'র উপমা তিনি পেয়েছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে, ভালোবেসে মুজিব সেই 'সোনার বাংলা'র স্বপ্নকে তার দেশের জাতীয় সংগীত নির্বাচন করেছিলেন ।
মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magizine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: মুজিবের মৃত্যুর সাথে সাথে সোনার বাংলা স্বপ্নের মৃত্যু ঘটেছিল। আমরা পিছিয়ে পড়েছি হাজার বছর। আজ যেখানে আমরা মালেশিয়া সিংগাপুর হতাম সেখানে আমরা পশ্চাদপদ জাতি হিসেবে প্রমানিত হয়েছি।

৩৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

বাংলার েতীিহদ বলেছেন: অাসলে আপনেও নিরপেককভাবে লিকতে পারলেননা কারন সবার ভাল খারাপ আচে

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: সন তারিখ দিয়ে আপনি যেকোন বিষয় বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লিখতে পারেন। আমি যোগ করে দিব।

৪০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

অপর্না হালদার বলেছেন: অনেক সুন্দর তত্ত্বপূর্ন লেখার জন্য ধন্যবাদ ।শুভ কামনা রইল ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

৪১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

পদ্মার ঢেউ বলেছেন: সকালেই এমন একজন মানুষের সম্পর্কে লেখাটা পড়ে অসম্ভব ভাল লাগলো। যে মানুষটা নিজের চেয়ে, নিজের পরিবারের চেয়ে দেশকে এতটা ভালোবাসলো, সেই দেশের কিছু মানুষ যখন তাঁকে মালাউনের বাচ্চা বলে, তখন মনে হয় এরাই হয়তো পাকিদের বীর্যজাত সন্তান।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.