![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
অর্থাৎ চীনের সহায়তায় লালমনিরহাটের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এয়ার বেইস চালুর চেষ্টা, তিস্তা মহাপরিকল্পনা চীনকে নিয়ে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ও চীনে গিয়ে ডক্টর ইউনূসের সেভেন সিস্টার্স সম্পর্কিত বক্তব্য ভারতের ভালো লাগেনি। চিকেন নেক বাড়াতে এবং রংপুর ও চট্টগ্রাম দখল নিতে হয়তো প্রস্তুত আছে ভারত। এমনি এমনি মিটিংয়ের জন্য এত তোড়জোড় শুরু হয়নি। যাহোক, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে চলাই সকলের জন্য মঙ্গল। এই সুযোগে এই অঞ্চলের জঙ্গীদের দুই দেশ মিলে কঠোরহস্তে দমন করা জরুরি। লালমনিরহাটে আমার উপর যারা হামলা করেছিলো, তাদের বিচার না করলে ঐ অঞ্চল থেকে ভারতে জঙ্গী হামলা হতে পারে। কেননা একজন সাবেক সাংবাদিক ও বিসিএস ক্যাডারের উপর ওই হামলার ঘটনায় কোনো বিচার না হওয়াটা জঙ্গীদের মনোবল বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন কিছু হলে সেটা উভয় দেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। দেব দুলাল গুহ।
সেভেন সিস্টার্স বিমসটেকের অবিচ্ছেদ্য অংশ
ড. ইউনূসের বক্তব্য প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আঞ্চলিক জোট বিমসটেকের কেন্দ্রস্থলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যের (সেভেন সিস্টার্স) অবস্থান। এই অঞ্চল বিমসটেকের অবিচ্ছেদ্য অংশ। থাইল্যান্ডে আয়োজিত জোটটির ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার প্রাক্কালে তিনি এই মন্তব্য করেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্যের পর তিনি এ কথা বললেন।
মূলত এই বক্তব্যের মাধ্যমে বিমসটেক অঞ্চলে সেভেন সিস্টার্সের গুরুত্বের দিকে ইঙ্গিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। টাইমস অব ইন্ডিয়া এ খবর দিয়েছে। অন্যদিকে ড. ইউনূসের ওই বক্তব্যের পর চিকেন নেকে (বাংলাদেশ ও চীনকে পৃথককারী করিডোর) ভারী যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন করেছে ভারত।
সম্প্রতি চীন সফরকালে এক বক্তৃতায় ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সেভেন সিস্টার্স নামে পরিচিত সাতটি রাজ্য সম্পূর্ণরূপে ল্যান্ডলকড (স্থলবেষ্টিত)। সমুদ্রের সঙ্গে তাদের যোগাযোগের কোনো উপায় নেই। আমরাই এই অঞ্চলের জন্য সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক এবং বাংলাদেশ অন্যদের জন্য প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করতে পারে।’
পরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বলা হয়, ড. ইউনূসের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা কানেক্টিভিটি জোর করে চাপিয়ে দেব না এবং সেটার অবস্থাও আমাদের নেই। কেউ যদি নেন খুব ভালো, আর না নিলে আমাদের কিছু করার নেই।’
গত বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সিনাওয়াত্রার নৈশভোজে ড. ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদি পাশাপাশি বসেন। গতকাল শুক্রবার দুপুরে দুই নেতা বৈঠক করেন। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই মোদির সঙ্গে ড. ইউনূসের প্রথম বৈঠক।
অন্যদিকে বিমসটেকের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিমসটেকের জন্য একটি সংযোগ কেন্দ্র হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক সম্পন্ন হলে এ অঞ্চল প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত সংযুক্ত হবে। সত্যিকার অর্থে অঞ্চলটি ‘গেম চেঞ্জার’ হবে।
সেভেন সিস্টার্সে নিরাপত্তা জোরদার
এদিকে বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী সেভেন সিস্টার্সে নিরাপত্তা বাড়াতে ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারতীয় বিমানবাহিনী মিগ যুদ্ধবিমানের পাশাপাশি হাশিমারা এয়ারবেসে রাফায়েল যুদ্ধবিমানের একটি স্কোয়াড্রন স্থাপন করেছে। ব্রহ্মোস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের একটি রেজিমেন্ট সম্ভাব্য হুমকি রোধ করতে করিডোরে মোতায়েন করা হয়েছে। তাছাড়া এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা স্থাপন ও যে কোনো অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে আকাশসীমা সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এমআরএসএএম ও এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম সক্রিয় করা হয়েছে।
তাছাড়া নিয়মিত সামরিক মহড়া বজায় রয়েছে। টি-৯০ ট্যাঙ্কের সঙ্গে লাইভ ফায়ার ড্রিলসহ অপারেশনাল প্রস্তুতি বাড়ানোর জন্য প্রায়ই যুদ্ধ অনুশীলন পরিচালনা করে থাকে ভারতের সামরিক বাহিনী। ক্রমবর্ধমান আঞ্চলিক হুমকির বিরুদ্ধে ভারত সজাগ রয়েছে বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।
[ সমকালের নিউজ থেকে। লিংক: Click This Link ]
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে ভারত আমাদের খারাপ চায় না।
কতিপয় চতুর লোক চায় না ভারতের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক থাকুক।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০০
কামাল১৮ বলেছেন: ইউনুস অপ্রয়োজনিয় কথা বলেছে মোদী প্রয়োজনিয় কথা বলেছে।
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪
নতুন বলেছেন: এই সুযোগে এই অঞ্চলের জঙ্গীদের দুই দেশ মিলে কঠোরহস্তে দমন করা জরুরি। লালমনিরহাটে আমার উপর যারা হামলা করেছিলো, তাদের বিচার না করলে ঐ অঞ্চল থেকে ভারতে জঙ্গী হামলা হতে পারে। কেননা একজন সাবেক সাংবাদিক ও বিসিএস ক্যাডারের উপর ওই হামলার ঘটনায় কোনো বিচার না হওয়াটা জঙ্গীদের মনোবল বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন কিছু হলে সেটা উভয় দেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। দেব দুলাল গুহ।
স্যার আপনার উপরে আক্রমনের সাথে জঙ্গীদের কি সম্পর্ক?
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৪৬
নতুন বলেছেন: অর্থাৎ চীনের সহায়তায় লালমনিরহাটের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এয়ার বেইস চালুর চেষ্টা, তিস্তা মহাপরিকল্পনা চীনকে নিয়ে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ও চীনে গিয়ে ডক্টর ইউনূসের সেভেন সিস্টার্স সম্পর্কিত বক্তব্য ভারতের ভালো লাগেনি। চিকেন নেক বাড়াতে এবং রংপুর ও চট্টগ্রাম দখল নিতে হয়তো প্রস্তুত আছে ভারত। এমনি এমনি মিটিংয়ের জন্য এত তোড়জোড় শুরু হয়নি। যাহোক, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে চলাই সকলের জন্য মঙ্গল।
স্যার আপনার কি সেভেন সিস্টার্সার নিয়ে বক্তব্য ভালো লেগেছে?
ভারত তার কথা বুঝতে পারে নাই। আপনিও বুঝতে পারেন নাই সেটাই সাভাবিক।
তার উদ্দেশ্য ৭ সিসটারকে আমাদের পোর্টের সুবিধা দিয়ে ব্যাবসার সুবিধা নেওয়া। দখল করার উদ্দেশ্য অবশ্যই উনার নাই।
উনি অর্থনিতিবিদ উনি চিন্তা করবেন কিভাবে ব্যাবসায় সুবিধা করা যায়। যুদ্ধবাজেরা ক্যাচালের চিন্তা করে।
আর বাংলাদেশ মিটিংএর জন্য তোড়জোড় করেছে সেটা আপনি কোথায় পেলেন? আপনিও দেখছি রিপাবলিক বাংলার মূয়ুখের মতন কথা বলছেন ব্লগে।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৯
ঊণকৌটী বলেছেন: তার উদ্দেশ্য ৭ সিসটারকে আমাদের পোর্টের সুবিধা দিয়ে ব্যাবসার সুবিধা নেওয়া। দখল করার উদ্দেশ্য অবশ্যই উনার নাই। তো শেখ হাসিনা যখন ভারত কে ট্রানজিট দিয়া ছিল এতো হৈ চৈ কেন হাসিনা ভারত কে দেশ বিক্রি করে দিচ্ছে? আর এখন উনি চিনে গিয়ে ভারত এর ভালো খারাপ নিয়ে মন্তব্য করার অধিকার কে দিয়েছে? পাগলা একটা লোক কি কয় নিজেই জানেনা, শেষে আবার কাকুতি মিনতি একটু বসতে, নিজের কোন কথা নেই লিখিত কাগজ নিয়ে বসেছে মিটিংয়ে, আরে ভাই একটা কথা আছে নিজের উজন বুইঝা কথা কইতে হয় |
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭
ঊণকৌটী বলেছেন: আজকের গ্লোবাল অর্থনীতির যুগে প্রতিটি দেশ একে অপরের সাথে যুক্ত হচ্ছে, যুক্ত না হলে পিছিয়ে পড়তে হবে, ভারত-মায়ানমার- Thailand এর মধ্যে মহা সড়ক এর কাজ 70% হয়ে গেছে,মিয়ানমারের সাথে কালাদান প্রকল্প চলছে চতুর্দিকে বিভিন্ন দেশের সাথে বাণিজ্যের রাস্তা খুলছে, মধ্য প্রাচ্য হয়ে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় রুট ভারতের মহা পরিকল্পনা আর সে প্রকল্প নিরাপদ রাখার জন্য বিশাল নৌ বাহিনী সিস্টেম অনুযায়ী অভূতপূর্ব কর্মকান্ড চলছে,শেখ হাসিনা ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন তাই এতে যোগদান করেছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের মানুষজন দের যে হাসিনাকে বুঝতে পারেনি, হয়তো বুঝবে কিন্তু সময় থাকবে না |
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: @ উনকোটি , বাংলা মিডিয়ায়তো বাংলা ভাষাতেই লেখা হয়েছে যে ডক্টর ইউনুস সেভেন সিস্টার্স নিয়ে কি বলেছে। অধ্যাপক ইউনূস বলেছিলেন, ভারতের সেভেন সিস্টার্স 'ল্যান্ডলকড' বা স্থলবেষ্টিত একটি অঞ্চল এবং ওই অঞ্চলে 'সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক' বাংলাদেশ – চীন যেটাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড প্রসারের কথা ভাবতে পারে।
এই কথাগুলোকে আপনার মত গন্ডমুর্খের কাছে পাগলের প্রলাপ মনে হলেও ভারতের কুটনৈতিকদের তা মোটেও মনে হয়নি। তারা খুব ভাল করেই জানে যে , হাসিনা দেশের স্বার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল আর ডক্টর ইউনুস ভারতকে বুঝিয়ে দিতে চাইচ্ছে যে প্রতিবেশি দেশ যদি ক্ষুদ্রও হয় তারপরেও সে শক্তিধর রাস্ট্র হতে পারে। আর এ কারনেইতো ডঃ ইউনুসকে এতখানি সম্মান দিয়ে ভারত ব্যাংককে সম্মেলন করেছে। শুধু তাই নয় মোদী এও বলেছেন যে, হাসিনা আপনাকে সবসময় অপদস্ত করলেও আমরা আপনাকে সব সময় সম্মান দিয়ে এসেছি।
ভারত ও বাংলাদেশের বর্তমান নায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে সৌহার্দমুলক সম্পর্ক আপনাদের মত হাসিনা ভক্তদের হজম হচ্ছে না একেবারেই।
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৫
ঊণকৌটী বলেছেন: ইউনূস বলেছিলেন, ভারতের সেভেন সিস্টার্স 'ল্যান্ডলকড' বা স্থলবেষ্টিত একটি অঞ্চল এবং ওই অঞ্চলে 'সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক' বাংলাদেশ – চীন যেটাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড প্রসারের কথা ভাবতে পারে। জী না স্যার জিনিস টা এতো সহজ না উনি নিজের চরকাই তেল না দিয়া অন্যের ঘরে তেল দিতে গেছেন এইটা যে কোন মূর্খ লোকও বুঝে আপনিও এতো অশিক্ষিত লোক না যে বুঝবেন না, নর্থইস্ট ইন্ডিয়ার চিন্তা ইন্ডিয়া যথেষ্ঠ চিন্তা করে উনার বিশ্রী লম্বা নাক কে গোলানূর অধিকার দিয়েছে উনি তো আর বাচ্চা নয় অন্য রাষ্ট্রর ব্যপারে নাক গোলালে যে নাক কাটা যায় সেইটা না জেনে বাংলাদেশের নাম ডুবেয়েছে নর্থ ইস্ট landlock না মায়ানমারের Thailand দিয়ে মহা সরক 70% কাজ শেষ, কালাদান প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে, হাসিনা চেয়েছিলো দুনিয়ার সাথে মিলে বাণিজ্যিক অংশীদার হতে কিন্তু আপনারা নিজেদের নাক কেটে বাংলাদেশ কে ডুবিয়ে দিয়েছেন
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৮
আহলান বলেছেন: সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ ও একে অপরের প্রতি সম্মানের। এতো কাল আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ছিলো ভারতরে প্রতি নতজানু হয় থাকার নীতি ..
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৩
ঊণকৌটী বলেছেন: 600 কিলোমিটার সমুদ্র এলাকা নিয়ে উনি সমুদ্রের অভিভাবক হয়ে গেছেন তাহলে ভারত 6500 কিলোমিটার সমুদ্র এলাকা নিয়ে বিশাল নৌ বাহিনী বিমানবাহি জাহাজ পারমাণবিক সাবমেরিন নিয়ে কি করছে এই এলাকায় ? একটা জিনিস মাথায় রাখেন, আপনারা তিন দিক নয় আসলে চার দিকেই ভারতের থেকে LAND LOCK
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০১
ঊণকৌটী বলেছেন: সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ ও একে অপরের প্রতি সম্মানের। এতো কাল আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ছিলো ভারতরে প্রতি নতজানু হয় থাকার নীতি .. অতি সুন্দর কথা এতো কাল হাসিনার আমলে যদি নতজানু নীতি হয় তবে গতকালের কাকুতি মিনতি নজরে আসেনি ? হাসিনার আমলে এইসব তো কিছুই নজরে আসেনি,সময়ে হয়তো বুঝবেন আপনারা কিন্তু কিছুই করার থাকবে না |
১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বিশাল সমুদ্রের অভিভাবক হয়ে যাবেন কেন? সেভেন সিস্টার্স অঞ্চলে 'সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক' বাংলাদেশ বলেছেন। হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে স্থলপথে ট্রানজিট দিয়েছিল আপনাদের এলাকায় পন্য সরবরাহে , নতুন বাংলাদেশতো সেটা আর দেবে না হয়ত সামনে । এখন সেই সুযোগে চায়না আপনাদের ওখানে ব্যবসা করতে চাইলে নিশ্চই আপনাদের এলাকার ব্যবসায়ীরা মানা করবে না। বিষয়টা এটাই। একেই বলে ডিপ্লোমেসি।
এত বেশি হাসিনা হাসিনা করিয়েন না। বাংলাদেশ দাসত্বের শৃংখল থেকে মুক্তি পেয়েছে। আর কোনদিন এই দেশ দাসত্বের শৃংখলে ফিরে যাবে না।
১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২৪
ঊণকৌটী বলেছেন: আরে ভাই এইসব তো পুরোনো কথা, ভারত চাইছিল রাস্তা, তো হাসিনা কি দিয়েছিলেন, ভারত প্রচুর বিনিয়োগ ও করেছিল মনে হয় ,তো আজকের দিনে আপনারা রাস্তা না দিলে ভারতের প্রচুর বিকল্প আছে, কিন্তু আপনাদের ?
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৫
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারতের সমস্যা ভারত মিলিয়ে নেবে, কিন্তু আপনাদের কি হবে ? কত গুল রাস্তা আছে বিশ্ব বাণিজ্য এর জন্য, তো একটু চিন্তা করিবেন|
১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৫৫
ঊণকৌটী বলেছেন: oআপনাদের ওখানে ব্যবসা করতে চাইলে নিশ্চই আপনাদের এলাকার ব্যবসায়ীরা মানা করবে না। বিষয়টা এটাই। একেই বলে ডিপ্লোমেসি। কি সব কথা বলছেন, পাগলের প্রলাপ,অন্য একটা দেশের অর্থনীতি বাণিজ্য একটা বুড়া পাগলা এসে ঠিক করে দেবে, যে অলরেডি 2027 এর মধ্যে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতি হতে চলেছে!আযাব
১৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৫৮
আমি নই বলেছেন: ঊণকৌটী বলেছেন: আরে ভাই এইসব তো পুরোনো কথা, ভারত চাইছিল রাস্তা, তো হাসিনা কি দিয়েছিলেন, ভারত প্রচুর বিনিয়োগ ও করেছিল মনে হয় ,তো আজকের দিনে আপনারা রাস্তা না দিলে ভারতের প্রচুর বিকল্প আছে, কিন্তু আপনাদের ?
বাস্তবতায় ফিরুন। আপনারা আপনাদের ট্রাম্প কার্ড খেলে ফেলেছেন, রফ্তানি, ভিসা ইত্যাদি বন্ধ করে আমাদের শায়েস্তা করতে চেয়েছিলেন কিন্তু হিতে বিপরিত হয়েছে। আপনি হয়ত জানেন না আপনাদের পন্য ছারাই এবার রমজানে ১০-১৫ বছরের সবনিমন্ম দামে বেশিরভাগ পন্য বিক্রি হয়েছে। চিকিৎসায় কিছু সমস্যা হচ্ছে আশাকরি সেটার সমাধানও হয়ে যাবে। আমি চাই আপনারা আরো রেসট্রিকশন দিন যাতে আমরা আরো দ্রুত স্বনির্ভর হতে পারি অথবা অনেক বিকল্প তৈরি করতে পারি।
আর আপনাদের হাতে প্রচুর না একটা বিকল্প রাস্তা থাকলে দেখান?
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারতের সমস্যা ভারত মিলিয়ে নেবে, কিন্তু আপনাদের কি হবে ? কত গুল রাস্তা আছে বিশ্ব বাণিজ্য এর জন্য, তো একটু চিন্তা করিবেন|
আপনাদের এই দম্ভের কারনেই দক্ষিন এশিয়াতে আপনারা বন্ধুহীন হয়ে যাচ্ছেন। আপনাদের ছারা চলা বাংলাদেশের জন্য কোনো বিষয়ই না কারন আমাদের পন্য আপনারা আমদানি করেন না। কিছু রেয়ার পন্য ছারা বিশ্ব বাণিজ্যে আমদানীকারকরাই পাওয়ারফুল হয়ে থাকে। আর আমরা আমদানীকারক, আপনারা না দিলে অন্যদেশ থেকে নেব। কি করতে পারবেন?
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ ও একে অপরের প্রতি সম্মানের এজন্যেই আমরা চাই দরকার পরলে আরো মিটিং হোক। আর ভারত যদি পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ ও সম্মানের সম্পর্ক না চায় তাহলে যে যার মত চলুক, আমাদের সমস্যা নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আসলে কি প্রমাণ করতে চাচ্ছেন ? ভারত আমাদের সাথে যেসব অন্যায় করে সব ঠিক ? ভারতীয় মিডিয়া যে ছয়মাস টানা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়েছে সেটা কি ভালো প্রতিবেশি করে ? বাংলাদেশের গণতন্ত্র কে ধ্বংস করেছে ? মেডিকেল ভিসা কেন আটকিয়ে রেখেছে?