নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
দৃশ্য ১-
সকাল প্রায় সাড়ে সাতটা। বিছানায় পড়ে ফাহিম মরার মতো ঘুমাচ্ছে। রুমে হঠাৎ ডাকাডাকিতে কোন রকমে চোখ খুলে দেখে ওর ভাবী বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে ওকে ডাকছে। ঘটনার কিছুই ও বুঝল না! এত সাত সকাল বেলা ওকে কি দরকার? রাতে ঘুমটা ভালো মতো হয়নি। চট্টগ্রাম থেকে বিকালে রওনা দিয়ে ঢাকায় ভাইয়ের এপার্টমেন্টে পৌছিয়েছে প্রায় রাত বারটায়। খেয়েদেয়ে ঘুমাতে দেরী হয়ে গিয়েছিল। ঘুমে চোখ প্রায় খুলতেই পারছে না। কোন রকমে বেডে উঠে বসতেই ভাবী বলল-
-তোমাকে একটু নীচে যেতে হবে। রোদেলার একটা পেন্সিলও খুঁজে পাচ্ছি না। ও কান্নাকাটি করছে, স্কুলে যেতে চাচ্ছে না পেন্সিল ছাড়া। রাস্তার ঐ পাড়েই দোকান টা খোলা, যেয়ে দুই বা তিনটা HB বা 2B যা পাও পেন্সিল এনে দাও। সাথে একটা বড় পাউরুটিও নিয়ে এস সকালের নাস্তার জন্য।
-ভাইয়া কই?
-তোমার ভাই কেবল উঠেছে, রেডী হচ্ছে অফিসে যাবার জন্য।
রোদেলা হচ্ছে ফাহিমের একমাত্র ভাতিজি। এই রুম থেকেই ওর কান্নার শব্দ শুনা যাচ্ছে, না যেয়ে মনে হয় পার পাওয়া যাবে না। কোন রকমে ঢুলতে ঢুলতে বাথরুমে যেয়ে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলল ফাহিম। গায়ের গেঞ্জি চেঞ্জ করে হাফ স্লীভ একটা সার্ট গায়ে দিল। নীচে যে লুঙ্গি পড়ে আছে সেটার খেয়ালও নেই। বাসার দরজা খুলে বের হবে, এমন সময় ওর ভাবী আবার সামনে এসে বলল-
-নীচে ড্রাইভার চলে এসেছে, ওকে গাড়ির চাবিটা দিয়ে গাড়ি রেডি করতে বল। তুমি পেন্সিল নিয়ে আসলেই, তোমার ভাইয়া রোদেলাকে নিয়ে বের হবে।
ভাবীর হাত থেকে গাড়ির চাবি নিয়ে বাসা থেকে বের হল ফাহিম। লিফটের কাছে যেয়ে দেখল, বন্ধ। সাড়ে সাতটা এখনও মনে হয় বাজে নি। এর আগে লিফট ছাড়বে না। ধ্যাত, এখন আবার সিড়ি দিয়ে নামতে হবে। তিন স্টেপ সিড়ি দিয়ে নামার পর ফাহিমের খেয়াল হলো যে ও লুঙ্গি পড়ে আছে। ঘুমে এমন আলসেমী লাগছে ওর যে আবার বাসায় যেতে ইচ্ছে করছে না। ধুর, এত সাত সকাল বেলা কে দেখবে? হাতে গাড়ীর চাবি নিয়ে চার তলা থেকে সিড়ি দিয়ে নামা শুরু করল। তিন তলা শেষ করে কেবল দুই তলার অর্ধেক পার হয়েছে, এমন সময় পিছন থেকে মেয়েলি কন্ঠের ডাক শুনল ফাহিম। কাকে ডাকে? সিড়িতে তো ও ছাড়া আর কেউ নেই? চারপাশটা দেখে শিওর হলো ও, যে আসলেও কেউ নেই। দূর, ওর কি? আবার এক স্টেপ নামতেই পিছন থেকে একই কন্ঠ ডাকা শুরু করল। নাহ, এবার দেখতেই হয় কে ডাকছে? মাথা পিছনে ঘুরাতেই ফাহিম দেখল এক তন্বী রুপসী হাত নেড়ে ওকে ডাকছে। সাত সকাল বেলা ঘুম ঘুম চোখে টাসকী খেয়ে গেল ফাহিম। ফাহিম তো মনে হয় জীবনে প্রথম এই মেয়েকে দেখল? চাকরির জন্য ও থাকে চট্টগ্রামে? এই মেয়ে ওকে চিনল কিভাবে? তাও আবার হাত দিয়ে ডাকছে? কি তাজ্জব ব্যাপার!
-এই, আপনি চার তলার না?
মেয়ের কথা তো সত্য। ফাহিমের ভাইয়ার বাসা চার তলাতেই। গত মাসেই ভাড়া নিয়েছে। এবারই প্রথম আসল ও। মাথা উপর নীচ করল ও। মেয়ে এগিয়ে এসে হুট করে ওর হাতে জোর করে একটা গাড়ির চাবি ধরিয়ে দিল। ফাহিম মৃদু স্বরে প্রতিবাদ করলেও সেটা পাত্তাই না দিয়েই বলল-
-আমাদের গাড়ি চেনেন না? নীল রঙের এ্যালিয়ন, ৭ নাম্বারে রাখা। আমাদের ড্রাইভার আজকে আসবেনা। বাবা আপনাকে গাড়িটা পার্কিং থেকে বের করে বাইরে রাস্তায় রাখতে বলেছে।
-আমি আপনাদের গাড়ি পার্কিং থেকে বের করে কেন রাখবো?
-সামান্য একটা কাজের কথা বললাম, আর তাতেই সমস্যা শুরু হয়ে গেল? যত্তসব!
দোতলার দরজাটা খোলাই ছিল, কিছু বুঝা বা বলার আগেই তন্বী বাসায় ঢুকে ফাহিমের মুখের উপর ধাম করে দরজা লাগিয়ে দিল। ফাহিম একেবারেই হতভম্ব! এর বাসায় যেয়ে কি নক করবে? এদের তো কাউকেই ও চিনেই না। কাকে যেয়ে কি বলব? এই মেয়ে মনে হয় ওকে নির্ঘাত ভাইয়ার বাসার ড্রাইভার মনে করেছে! ঘুম ঘুম চোখে আর কথা বলতেও ইচ্ছে করছে না। ধ্যাত, এর চেয়ে নীচে যেয়ে ভাইয়ার ড্রাইভারকে চাবিটা ধরিয়ে দিলেই হবে। ঘুমটা পুরোপুরি কেটে যাবার আগেই ওর বাসায় ফিরতে হবে, ইতিমধ্যেই মাথা ঘুরা শুরু হয়ে গেছে। আবার নীচে নামা শুরু করল ফাহিম……..
দৃশ্য ২-
দুইদিন পর বিকাল বেলা গাড়ি নিয়ে বাইরে যেয়ে সন্ধ্যার দিকে ফিরল ফাহিম। এই এপার্টমেন্ট বিল্ডিং এর নীচে কার পার্কিং এর জায়গা খুবই কনজাস্টেড। তাও আবার ব্যাক পার্কিং করে রাখতে হয়, নাহলে পরের বার বের করার সময় খবর হয়ে যাবে। ফাহিম খুব সাবধানে রাস্তা থেকে ঘুরিয়ে ব্যাক গিয়ারে গাড়ি ঢুকাচ্ছে বিল্ডিং এ। গাড়িটা রাস্তা থেকে পুরো বিল্ডিং এর ভিতরে ঢুকে গেছে দেখে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে এক পলক কেবল চোখ সরিয়েছে ও, সাথে সাথেই মনে হলো ডান দিকের সাইড মিররে কি যেন দেখল? সাথে সাথেই হার্ডব্রেক দিয়ে গাড়ি থামালেও পিছনে একটা আর্তনাদ শুনল ফাহিম। হায় খোদা কি করেছে ও? ভয়ে প্রায় জমে যাবার মতো অবস্থা, দাড়োয়ান এসে ওকে আশ্বস্ত করল, কিছুই হয়নি, গায়েও লাগেনি। যাক বাঁচা গেছে। স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার আগেই দুইদিন আগের দেখা দুই তলার তন্বী রুপসী ওর পাশে এসে হাজির। কিছু বলার আগেই মিনিট পাঁচেক কঠিন থেকে কঠিনতর ঝাড়ি দিল ফাহিমকে। ফাহিম একবার কিছু বুঝানোর চেস্টা করল, কে শুনে কার কথা? একগাদা ঝাড়ি মেরে এই তন্বী যাবার সময় আবার দাড়োয়ানকে বলে গেল-
-এই রকম পাগল ছাগল ড্রাইভারকে কেন মানুষ চাকরি দেয়? এদেরকে তো পুলিশে ধরিয়ে দেয়া উচিৎ।
ফাহিম হতভম্ব হয়ে এর গমন পথের দিকে তাকিয়ে আছে। এর তো গায়েই লাগেনি তাতেই এই অবস্থা! লাগলে নির্ঘাত গাড়ি থেকে টেনে বের করে….।
গাড়িটা জায়গা মতো পার্কিং করে বের হবার পর দুইজন ড্রাইভার এসে ওকে বলল-
-স্যার, আপনার ব্রেক করার পর আফার শরীর থেইক্যা আরও একহাত জায়গা আছিল। বেহুদা চিৎকার পারছে। সিড়ি দিয়া ন্যাইমা কোন দিকে না তাকিয়্যাই হাটতাছিল, আপনে যে গাড়ি ঢুকাইতেছেন, সেটা দেখেওনাই। হুদাহুদি আপনার লগে চিল্লাচিল্লি করসে। এই আপা সবার লগেই এই রকম করে, এর স্বভাব ভালো না। এর বাসার ড্রাইভার কি এমনিতে দুই তিন মাস পরপর চাকরি ছাইড়া দেয়?
আচ্ছা, এর ব্যবহার তো আসলেই খারাপ তাহলে। শুধু শুধুই সবার সাথে খারাপ আচরন করে। এই মেয়েকে কি ওর বাসায় শালীনতা বা ভদ্রতা এইসব কিছুই শেখায়নি? আজকে নিয়ে দুইবার শুধু শুধু ফাহিমের সাথে গায়ে পড়ে খারাপ ব্যবহার করেছে। এই মেয়েকে কিছুটা ভদ্রতা শেখান প্রায় অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। সুযোগ অবশ্যই পাওয়া যাবে, ওর বড় ভাইয়ের বাসায় তো ফাহিম আসবেই কয়েক দিন পর পর……
দৃশ্য ৩-
প্রায় একমাস পরের কথা। ফাহিম কে নিয়ে বিকাল বেলা ওর ভাই আর ভাবী বাইরে খেতে এসেছে। চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসার পরেই রোদেলার চোখে পড়ল সামনের একটা বাচ্চা আইস্ক্রীম খাচ্ছে। ব্যাস বাচ্চাদের যা হয়, ও তাই করল, আইস্ক্রীম খাবে। রোদেলার বাবা মা হেস্তনেস্ত হয়েও যখন বাচ্চাটাকে সামলাতে পারছে না, তখন ফাহিম উঠে পড়ল বাচ্চাটার জন্য আইস্ক্রীম আনতে। নীচে যেয়ে পছন্দ মতো আইস্ক্রীম নিয়ে আসতে ফাহিমের প্রায় দশ পনের মিনিট লেগে গেল। ফিরে এসে দেখে আগের টেবিল চেঞ্জ করে ওর ভাই ভাবী আরেকটা টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে এক ভদ্র মহিলার সাথে কথা বলছে। ফাহিম ওর ভাবীর সামনে যেয়ে দাড়াতেই ভাবী ওর হাত ধরে একটু পাশে নিয়ে যেয়ে বলল-
-তোমাকে বলিনি আগে, বললে খুব ঝামেলা কর। আজকে এখানে তোমার জন্য একটা মেয়ে দেখতে এসেছি। তোমার কথা শুনে মেয়ের বাসা থেকেই তোমার ভাইয়ার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে। মেয়েটা দেখতে ভালোই। মেয়ে দেখে আর কথা বলে তোমার সিদ্ধান্ত আমাকে বল? মেয়ের নাম ফারিহা, আস, মেয়ের সাথে তোমাকে পরিচয় করিয়ে দেই।
ফাহিমের ভাবী ওকে সামনের টেবিলে বসে থাকা একটা মেয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল-
-তোমরা এখানে বসে কথা বল, আমরা ঐখানে ফারিহা মায়ের সাথে কথা বলছি।
ফাহিম সামনের মুখোমুখি একটা খালি চেয়ারে বসে পাত্রী দেখার আগ্রহ নিয়ে ভালো করে ফারিহার দিকে তাকিয়েই দেখল, চরম অবিশ্বাসের দৃষ্টি নিয়ে মেয়েটা ওর দিকে তাকিয়ে আছে। ফারিহার দুই চোখেই যেন প্রায় বিস্ফোরিত অবস্থা! কড়া মেকআপের পরও ফারিহাকে সাথে সাথেই ফাহিম চিনল। এই চেহারা ও ভূলবে কিভাবে? বড় করে একটা শ্বাস নিয়ে ফাহিম অপেক্ষা করে রইল কখন সেই চরম অবিশ্বাসের দৃষ্টি বিশ্বাসের পর্যায়ে আসবে, আর…….
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ডিসেম্বর, ২০১৮
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩
নীল আকাশ বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য আলাদা করে ধন্যবাদ।
আমি নাকি বড় গল্প লিখে পাঠকদের খুব বিরক্ত করি। তাই এবার ছোট গল্প লেখার ঝামেলা বিহীন চেস্টা করলাম। দেখিনা সবাই কি বলে?
গল্পটা দিয়ে পাঠকদের একটা মেসেজ দিতে চেয়েছি, জানি না কতটুকু সফল হলাম।
শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯
মুক্তা নীল বলেছেন: শুভ সকাল। এতো ছোট করে লিখেছেন কেনো? আপনার গল্প পড়তে তো অনেক ভালো লাগে। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিবেন। ফাহিম কে......?ভালোলাগা রইলো আপনার গল্পে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: দ্বিতীয় মন্তব্যের জন্যও আলাদা করে ধন্যবাদ, আপু। ভালো আছেন আপনি?
হঠাৎ ছোট গল্প লেখার ইচ্ছে করল, তাই লিখলাম। একটা এক্সপেরিমেন্ট ধরতে পারেন!
গল্পটা দিয়ে পাঠকদের একটা মেসেজ দিতে চেয়েছি, জানি না কতটুকু সফল হলাম।
আপু, মিথিলার ২য় গল্পের নাবিলাকে (সাইকোলজিস্ট) মনে আছে নিশ্চয়ই! ওকে নিয়ে একটা বড় গল্প খুব শিঘ্রই পোষ্ট দিব, প্রায় শেষ। নাবিলা কে নিয়ে সিরিজ হবে সাইকোলজি রিলেটেড গল্পের নিয়ে। এটা হবে প্রথম ওর পরিচয় পর্ব।
আপু, শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫২
হাবিব বলেছেন: শুভ সকাল........ দেরী হয়ে গেল নাকি আসতে?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
নীল আকাশ বলেছেন: ৩য় হয়েছেন, সেজন্যও ধন্যবাদ। আমার গল্প পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত উপস্থিতি জানান দিলাম। পরে সময় নিয়ে পড়ে সম্পূর্ণ কমেন্ট করব।
শুভকামনা জানবেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২০
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল দাদা।
আপনার দারুন মন্তব্যের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনিও শুভকামনা নিবেন।
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৪
হাবিব বলেছেন:
কি করলেন ভাই এটা........... এরপর ফারিহার সাথে কি ঘটলো ? জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে।
গল্পে বড় বড় দুইটা টাইপো আছে। ...............! কিন্তু কোথায় আছে বলবো না ....!!!!!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
নীল আকাশ বলেছেন: কি করলেন ভাই এটা........... এরপর ফারিহার সাথে কি ঘটলো ? জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে। - এটাকে বলে ট্যুইস্ট। কি হবে এটা পাঠকদের হাতেই ছেড়ে দিলাম। নিজেই ভাবুন না কি হতে পারে.......
গল্পে বড় বড় দুইটা টাইপো আছে। ...............! কিন্তু কোথায় আছে বলবো না ....!!!!! - একটানে লেখা গল্প, টাইপো থাকতেই পারে.....। চোখে পড়লে ঠিক করে দিব..।
ভালো করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
ঝিগাতলা বলেছেন: আরেকটু সামনে গেলে কি এমন ক্ষতি হতো?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: এটাকে বলে ট্যুইস্ট। কি হবে এটা পাঠকদের হাতেই ছেড়ে দিলাম। নিজেই ভাবুন না কি হতে পারে.......
আমাকে আখেনটন ভাই এই ধরনের একটা লেখা লিখতে বলেছে, সে জন্যই চেস্টা করলাম........।
আধুনিক এই ধরনের গল্পগুলিতে পাঠকের চিন্তা করার অপশন দেয়া হয়।
আমার এই গল্প পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হুট করেই শেষ ছোট গল্পের চমক এটা কিন্তু বাকিটা জানার লোভ যে সামলাতে পারছিনা।
সুন্দর সাবলীল বর্ণনা।
আচ্ছা ভাইয়া হাতে আঁকা এই ছবিটা দেখুন নাবিলা গল্পের জন্য ব্যবহার করা যায় কিনা ? যদি আপনার পছন্দ হয় তবেই ব্যহার করবেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: আমাকে আখেনটন ভাই এই ধরনের একটা লেখা লিখতে বলেছে, সে জন্যই চেস্টা করলাম........। ছোট গল্পের চমক তো এটাই! চিন্তা করুন না কি কি হতে পারে........
আচ্ছা ভাইয়া হাতে আঁকা এই ছবিটা দেখুন নাবিলা গল্পের জন্য ব্যবহার করা যায় কিনা ? যদি আপনার পছন্দ হয় তবেই ব্যবহার করবেন। - এই গল্প আপনার জন্য লেখা হচ্ছে। আপনি ছবি এঁকেছেন, সেটাতো আরো ভালো হয়েছে। আপনার ছবিই আপনার গল্পে অবশ্যই দেয়া হবে। আমি ছবিটা সেভ করে রেখেছি। নাবিলাকে নিয়ে লেখা গল্পটা পোষ্ট দেবার সময় এটা দিয়ে দিব।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
মাহের ইসলাম বলেছেন: পাত্রি পছন্দ হয়েছে।।
বিয়ের দাওয়াত পাব?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
নীল আকাশ বলেছেন: বিয়ের দাওয়াত পাব? - না নিজেই......
নিজের লাইফ হেল বানাতে চান? মাইরি বলছি, আপনার সাহস আছে, বাহে!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ সকাল আর শুভ কামনা রইল!
৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আহারে...
শুরু করতেই শ্যাষ
এত্ত তাড়াতাড়ি করতে নেই
তবে রূপসীরা এমনই
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: অতি রূপসীরা না পায় বর! গ্রাম বাংলার এই পুরান শ্লোকটা ভূলে গেলেন নাকি?
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল!
১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কি যে কন...
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৮
নীল আকাশ বলেছেন: মজা করলাম, এদের রূপের জ্বালায় আশেপাশে কেউ ঘুমাতে পারে না......
১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
'থ্যাংক ইউ' ; 'স্যরি' ; 'ধন্যবাদ' ইত্যাদি শব্দগুলোর প্রচলন আমাদের দেশেও আছে। তবে তা অপজিট পক্ষের টাকা, পেশী আর সামাজিক স্টেটাস দেখে। আপনার প্রফাইলে এগুলো না থাকলে স্যরি-টরি জুটার সম্ভাবনা অল্প। গাড়ির ড্রাইভার, দারোয়ান কিংবা রিক্সার ড্রাইভার এগুলো আশাও করে না ভদ্রলোকের কাছ থেকে।
আমাদের সামাজিক শ্রেণী বৈষম্য আর অপেক্ষাকৃত দরিদ্র আর কম বেতনের চাকরি/পেশার মানুষকে আমরা মর্যাদা করি না, কিংবা করার মতো যোগ্যতা রাখি না। এগুলো আমাদের বিকৃত মানসিকতার ফসল। যা ছোটবেলা থেকে রোপিত হয় সযত্নে।
প্রিয় নীল আকাশ ভাই। চমৎকার একটি গল্প লিখেছেন; গল্পের কাহিনী দারুন সাবলীল। আর সমাজের উচুতলার মানুষের নাক সিটকানী আর অভদ্র আচরনের চমৎকার চিত্রনাট্য। ফারিহার ফাহিমের সাথে প্রথম সাক্ষাৎটা নিশ্চিত ভাবে আরো সুন্দর হতে পারতো। এক্সকিউজ মি/থ্যাংক ইউ বলে শুরু/শেষ করলে, ফাহিমের পরিচয় জানতে চাইলে সমস্যা কোথায়? লুঙ্গি পরা আর হাতে চাবি নিয়ে সিড়ি দিয়ে নামলেই ড্রাইভার ভাবতে হবে কেন?
দ্বিতীয় অংশে মেয়েটির অভার রিএক্ট তো চরম বিরক্তিকর। একজন সামান্য ড্রাইভারের এমন উদ্যত পার্কিং। স্যুট টাই পরা কোন ভদ্রলোক এমনটা করলে নিশ্চয়ই ম্যাডামের এমন রিএক্ট হতো না। শেষ অংশটি খুব নাটকীয়। ভাই-ভাবী আগের দৃশ্যের চিত্রনাট্য জানেন না! ফাহিম কী করবে জানি না। তবে বিয়ে বলে কথা? পাত্রী আরো কয়েকজন দেখে বেটার হাফ নির্বাচন করলে ভাল হয়।
শুভ কামনা রইলো, প্রিয় ভাই/প্রিয় গল্পকারের চমৎকার গল্পটি পাঠে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১২
নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই, আপনি যে কেন আমার এত প্রিয় একজন মানুষ আর কেন আমি কয়েকদিন আগে মাইনুল ভাইয়ের একটা পোষ্টে আপনাকে নিয়ে চাঁদগাজীর কথার বিরোধিতা করেছি, আমার লাস্ট দুইটা পোষ্টে আপনার এত চমৎকার মন্তব্যগুলি পড়লেই সেটা বুঝা যায়।
কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই প্রথমে আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
ভাই, আমি কোন সুনির্দিস্ট থীম ছাড়া গল্প লিখি না। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি ঠিক সেটাই বুঝতে পেরেছেন। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন নীচে, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত। আমি খুবই খুশি হয়েছি যে, ঠিক আসল থীমটাই আপনি ধরতে পেরেছেন।
৬০ বছরের একজন রিক্সাওয়ালাকে তুই তুমি করে বলতে আমাদের কোন দ্বিধা হয়না অথচ হয়ত ঠিক এই বয়সের নিজের ঘরেই বাবা মা চাচা মামা আছেন। ড্রাইভার নিয়ে লেখার কারন হলো এদেরকেই আমি নিজের চোখে সব সময় ইনসাল্ট হতে দেখেছি, দেখেছি বাবা মার সামনে কিভাবে ছোট ছেলেমেয়েরা এদের কে কতটা অবজ্ঞা করে কথা বলে।
আমরা ছোটবেলায় বড়দের সালাম না দিলে কত বকা খেতাম আর আজকাল সালাম না দেয়াটাই স্ট্যাটাস। যে যত বড় বেয়াদপ, সেই তত বেশি আপ-টু-ডেট, আর তত বেশি মর্ডান।
শিক্ষক থেকে শুরু করে সব ধরনের পেশার লোকজন থেকেই আচার ব্যবহার মনে হয় গায়েব হয়ে গেছে। এই জন্যই আজকাল শিক্ষকরাও কাউকে কোন সম্মান দেয়ও না আর নিজেরাও পায় না। আমার এখনও মনে আছে, আমার প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক কাউকে দেখলে সালাম দিয়ে ঐ রাস্তা থেকে সম্মান দিয়ে সড়ে দাড়াতাম আর আজকাল কি হয় ভাবুন?
জাপানে শিশুদের প্রথম তিন বছর আচার ব্যবহার শিখানো হয় আর তারপর থেকে লেখাপড়া। আর আমরা পারলে কে.জি ক্লাসেই মাস্টার্স শেষ করে দিতে চাই! এতে আউটপুট প্রোডাক্ট কি হচ্ছে সেটা তো নিজের চোখেই দেখতে পাচ্ছি, আপনিও পাচ্ছেন।
দেশ বদল, দল বদল, রাজনীতি বদল, শিক্ষক বদল করে কোন লাভ হবে না, সবচেয়ে প্রথমে আমাদের নিজেদের আচার ব্যবহার, ভদ্রতা, শিস্টাচার, শালীনতা শিখতে হবে আর নতুন জেনারেশনদের শেখাতে হবে। তা না হলে কোন লাভ নেই, সবই ফাটাকেস্ট হবে.......
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আবারও আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল, প্রিয় ভাই।
১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফাহিম অপেক্ষা করে রইল কখন সেই চরম অবিশ্বাসের দৃষ্টি বিশ্বাসের পর্যায়ে আসবে, আর…….
ফাহিম কে ফারিয়া ড্রাইভার ভেবে ভুল করার জন্য ক্ষমা চাইবে !!
লেখায় ভালোলাগা
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই প্রথমে আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
আপু, আমি কোন সুনির্দিস্ট থীম ছাড়া গল্প লিখি না। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি ঠিক সেটাই বুঝতে পেরেছেন। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন নীচে, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
দেশ বদল, দল বদল, রাজনীতি বদল, শিক্ষক বদল করে কোন লাভ হবে না, সবচেয়ে প্রথমে আমাদের নিজেদের আচার ব্যবহার, ভদ্রতা, শিস্টাচার, শালীনতা শিখতে হবে আর নতুন জেনারেশনদের শেখাতে হবে। তা না হলে কোন লাভ নেই, সবই ফাটাকেস্ট হবে.......
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল, আপু।
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
হাসান রাজু বলেছেন: মাহের ইসলাম, আর্কিওপটেরিক্স মন্তব্য সাথে আমারও জানতে ইচ্ছে করে-
মুলত অনেকের জিজ্ঞাসা শেষটায় কি হবে?
যা হতে পারে - (পাঠকরা মতামত জানাবেন প্লীজ)
১/ ফারিহা ড্রাইভার টাইপের ছেলেকে বিয়ে করবে না। যদিও সে জানে ফাহিম ড্রাইভার না। কিন্তু ফারিহা টাইপের মেয়েদের এই এক ইগু " বলছি তো বলছি।" ওকে ড্রাইভার "ভাবছি তো ভাবছি" ।
২/ এইরকম বিবেচনা বর্জিত মানুষের সাথে বনিবানা হবে না । অতএব বাদ। এটা ফাহিমের ডিসিশন।
৩/ ফারিহা - সরি, ঐ দিন আপনাকে চিনতে পারিনি। কি বড় ভুল হয়ে গেল। প্লিজ মনে কিছু রাখবেন না, ভুলে যাবেন প্লিজ।
ফাহিম- আর নাহ। ঐ রকম হয় । আমি কিছু মনে রাখি নাই। আপনি ও ভুলে যান ব্যাপারটা ।
হটাৎ একটা স্নিগ্ধ বাতাস বয়ে গেল খাবার টেবিল গলে .....।
৪/ ফাহিম - আপনি ! ...... (ভাবিকে গিয়ে সব খুলে বলল আর জানিয়ে দিল এই মেয়েকে বিয়ে করবে না। ভাবি খুব ভালো করেই জানেন ব্যাপারটা শুধু মাত্র একটা ভুল বুঝাবুঝি। এই সামান্য কারনে এমন মেয়ে হাত ছাড়া করা যায় না। এখন যা করার তাকেই করতে হবে।)
অন্য কিছু হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে মন্তব্যে লিখে দিতে পারেন। আর সত্যি কি হয়েছে সেটা লেখক নীল আকাশ জানেন। শেষ উত্তর তিনি দিবেন এমনটা আমরা আশা করতে পারি।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই প্রথমে আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
আমি কোন সুনির্দিস্ট থীম ছাড়া গল্প লিখি না। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
আচার আচরন শুধুই এই মেয়ে নয় আমাদের সবারই ভালো করা উচিৎ।
অনুরোধ করে গেলাম কাওসার ভাই এর মন্তব্য আর আমার প্রতি মন্তব্য পড়ুন।
শুভ কামনা রইল।
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
আরোগ্য বলেছেন: এ মেয়েরে বিয়ে করলে সারা জীবন গোলামী করতে হবে অন্যথায় ভাত জুটবে না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২২
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল।
এ মেয়েরে বিয়ে করলে সারা জীবন গোলামী করতে হবে অন্যথায় ভাত জুটবে না।
আচার আচরন শুধুই এই মেয়ে নয় আমাদের সবারই ভালো করা উচিৎ।
কাওসার ভাই এর মন্তব্য আর আমার প্রতি মন্তব্য পড়ুন।
শুভ কামনা রইল।
১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
আরোহী আশা বলেছেন: মেয়ে কি পছন্দ হয়েছে?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৬
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। আজকে অফিসে এসেই মন্তব্য করতে বসেছি।
এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
আচার আচরন শুধুই এই মেয়ে নয়, আমাদের সবারই ভালো করা উচিৎ।
অনুরোধ করে গেলাম কাওসার ভাই এর মন্তব্য আর আমার প্রতি মন্তব্য ভাল করে পড়ুন।
শুভ কামনা রইল।
১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,
গল্প বেশ ভালো লেগেছে। টুইস্টটা বেশ ভালো লাগলো। একেবারে ছ্যাকা লাগা যাকে বলে । তবে এরকম ছ্যাকা লাগা মেয়েরা কিন্তু পরে ভালো ঘরনী হয়। ফারিহা ও ফাহিমের প্রতি শুভকামনা রইল ।
অফুরান শুভকামনা ওভালবাসা আপনাকেও।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। আজকে অফিসে এসেই মন্তব্য করতে বসেছি।
দাদা, আপনি তো জানেন আমি এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালোবাসি। আমাকে আখেনটন ভাই এই ধরনের একটা লেখা লিখতে বলেছিলেন, সে জন্যই চেস্টা করলাম........। ছোট গল্পের চমক তো এটাই! মনে হচ্ছে ভালোই ঝড় তুলেছে এটা। আমি নিজেই মুগ্ধ এটাকে নিয়ে এত আলোচনায়......।
এই গল্পটা একটা রূপক গল্প। কেউ কেউ থীম না বুঝেই বিভিন্ন আইডিয়া দিচ্ছে, দিক না। পাঠকের মনে যে আমি ঝড় তুলতে পেরেছি এটাই বা কম কিসের? এই গল্প এখানেই শেষ, ফিনিস। কোন কিছু টেনে লম্বা করলে সেটা নষ্ট হয়ে যায়, লেবু বেশি কঁচলালে তিতা হয়ে যায়......।
গল্প বেশ ভালো লেগেছে। টুইস্টটা বেশ ভালো লাগলো। একেবারে ছ্যাকা লাগা যাকে বলে । তবে এরকম ছ্যাকা লাগা মেয়েরা কিন্তু পরে ভালো ঘরনী হয়। ফারিহা ও ফাহিমের প্রতি শুভকামনা রইল । - আপনার এত ভালো লেগেছে শুনে কিযে খুশি লাগছে....। আপনার প্রতিটা মন্তব্য আমার কাছে হীরের মতো দামী।
আচার আচরন শুধুই এই মেয়ে নয় আমাদের সবারই ভালো করা উচিৎ।
উপরে কাওসার ভাই এর মন্তব্য আর আমার প্রতি মন্তব্য একটু কষ্ট করে পড়ুন। এখানে এই গল্পের থীম নিয়ে আলোচনা করেছি।
অফুরন্ত শুভ কামনা ও ভালবাসা আপনার জন্যও রইল।
১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
হাবিব বলেছেন: ভদ্রতা গল্পের ২য় পর্বতো লিকলাম...
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৯
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। কোন রকমে আপানর গল্পে যেয়ে একটা মন্তব্য করতে পেরেছি। ভদ্রতা গল্পের ২য় পর্ব নিয়ে পূর্ণ মন্তব্য পরে দিচ্ছি।
শুভ কামনা রইল!
১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩
ল বলেছেন: দারুন টুইষ্ট ----
ফাহিম আবশেষে প্রণয় কথাটা বুঝে পেলো!!!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৫
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল লতিফ ভাই।
কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
আমাকে আখেনটন ভাই এই ধরনের একটা লেখা লিখতে বলেছে, সে জন্যই চেস্টা করলাম........। ছোট গল্পের চমক তো এটাই! চিন্তা করুন না কি কি হতে পারে........ তারপর নীচে দেখুন আমি কি মনে নিয়ে এটা লিখেছি.....
আমি কোন সুনির্দিস্ট থীম ছাড়া গল্প লিখি না। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন নীচে, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
দেশ বদল, দল বদল, রাজনীতি বদল, শিক্ষক বদল করে কোন লাভ হবে না, সবচেয়ে প্রথমে আমাদের নিজেদের আচার ব্যবহার, ভদ্রতা, শিস্টাচার, শালীনতা শিখতে হবে আর নতুন জেনারেশনদের শেখাতে হবে। তা না হলে কোন লাভ নেই, সবই ফাটাকেস্ট হবে.......
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল!
১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
হাবিব বলেছেন: আপনি কি ব্যস্ত?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: কই আপনার গল্প? আপনার ব্লগে যেতেতো ঘুরে আসলাম? দেখিতো কেমন লিখেছেন? আসলে আমি অন্য থীম নিয়ে লিখেছিলাম। কাকে সাথে কার বিয়ে হবে এটা নিয়ে আমার ম্যাথাব্যাথা নেই। আমাদের সমাজে ভদ্রতা, ভাল ব্যবহার যে আচ্ছে উঠে যাচ্ছে সেটাই বুঝাতে চেয়েছিলাম। তবে সত্যই আপনার পরের পর্বটা পড়তে চাচ্ছি। এই ব্লগে এটাই হবে প্রথম এই ধরনের ঘটনা। দারুন!
শুভ কামনা রইল!
২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮
নয়া পাঠক বলেছেন: গল্পটা সত্যিই অনেক আকর্ষণীয় আর বাস্তবতার আবেশে লেখা। সমাজের উঁচু তলার মানুষেরা নিচু তলার মানুষদের কখনও কখনও মানুষ হিসেব গণ্যই করতে চায় না। আর গল্পের শেষটা সো সুইট। এর পর কী হবে বা হতে পারে তা নিয়ে অনেকে অনেক কিছুই ভাবতে পারেন। এটা যার যার রুচি, চিন্তা-চেতনার বিষয়। কিন্তু কোন কিছু না ভাবলেই গল্পের মজাটা পুরোপুরি আস্বাদন হয়।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল। প্রথমেই আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। নতুন ব্লগার হিসেবে যেই মন্তব্য আপনি করেছেন তাতে আমি সত্যই মুগ্ধ। অত্যন্ত উঁচু মাপের মন্তব্য করেছেন আপনি। আপনার মম্তব্য পড়ে আমি শুধু এটাই বলব, খুব তড়াতাড়ি আপনি একজন দুর্দান্ত ব্লগার হয়ে উঠবেন। খালি মুখে কেন আমার ব্লগ থেকে যাবেন?
আচার আচরন শুধুই এই মেয়ে নয় আমাদের সবারই ভালো করা উচিৎ।
কাওসার ভাই এর মন্তব্য আর আমার প্রতি মন্তব্য পড়ুন। - আরও ভালো মন্তব্য করা শিখবেন।
শুভ কামনা রইল।
২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
করুণাধারা বলেছেন: ঈশপ ঈশপ গল্প!
একটা মেসেজ দিয়েছেন- অচেনা মানুষকে পোশাক দিয়ে বিচার করা উচিত না, এবং আত্মম্ভরী হওয়া উচিত নয়! আবার গল্প শেষ করেছেন বিনোদন দিয়ে, আর মনের মধ্যে ভাবনা জাগিয়ে দিয়ে! এরপর আমাদের ভাবনার পালা ভাবতে থাকলাম ভাবনা মিলল কিনা সেটা বোঝা যাবে যখন আপনি পরের পর্ব দেবেন। আপাতত এই গল্পে+++++
বড় দেরী হয়ে গেল গল্পটা পড়তে! গতকাল খুবই ক্লান্ত ছিলাম, তাই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল আপু।
কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
আপু, আমি কোন সুনির্দিস্ট থীম ছাড়া গল্প লিখি না। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি ঠিক সেটাই বুঝতে পেরেছেন। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন নীচে, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত। আমি খুবই খুশি হয়েছি যে, ঠিক আসল থীমটাই আপনি ধরতে পেরেছেন।
৬০ বছরের একজন রিক্সাওয়ালাকে তুই তুমি করে বলতে আমাদের কোন দ্বিধা হয়না অথচ হয়ত ঠিক এই বয়সের নিজের ঘরেই বাবা মা চাচা মামা আছেন। ড্রাইভার নিয়ে লেখার কারন হলো এদেরকেই আমি নিজের চোখে সব সময় ইনসাল্ট হতে দেখেছি, দেখেছি বাবা মার সামনে কিভাবে ছোট ছেলেমেয়েরা এদের কে কতটা অবজ্ঞা করে কথা বলে।
আমরা ছোটবেলায় বড়দের সালাম না দিলে কত বকা খেতাম আর আজকাল সালাম না দেয়াটাই স্ট্যাটাস। যে যত বড় বেয়াদপ, সেই তত বেশি আপ-টু-ডেট, আর তত বেশি মর্ডান।
শিক্ষক থেকে শুরু করে সব ধরনের পেশার লোকজন থেকেই আচার ব্যবহার মনে হয় গায়েব হয়ে গেছে। এই জন্যই আজকাল শিক্ষকরাও কাউকে কোন সম্মান দেয়ও না আর নিজেরাও পায় না। আমার এখনও মনে আছে, আমার প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক কাউকে দেখলে সালাম দিয়ে ঐ রাস্তা থেকে সম্মান দিয়ে সড়ে দাড়াতাম আর আজকাল কি হয় ভাবুন?
জাপানে শিশুদের প্রথম তিন বছর আচার ব্যবহার শিখানো হয় আর তারপর থেকে লেখাপড়া। আর আমরা পারলে কে.জি ক্লাসেই মাস্টার্স শেষ করে দিতে চাই! এতে আউটপুট প্রোডাক্ট কি হচ্ছে সেটা তো নিজের চোখেই দেখতে পাচ্ছি, আপনিও পাচ্ছেন।
দেশ বদল, দল বদল, রাজনীতি বদল, শিক্ষক বদল করে কোন লাভ হবে না, সবচেয়ে প্রথমে আমাদের নিজেদের আচার ব্যবহার, ভদ্রতা, শিস্টাচার, শালীনতা শিখতে হবে আর নতুন জেনারেশনদের শেখাতে হবে। তা না হলে কোন লাভ নেই, সবই ফাটাকেস্ট হবে.......
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আবারও আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল, আপু।
২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭
মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই,কিছু মনে করবেন না আমি একটা কথা বলি, যেহেতু আপনারই গল্প সেহেতু আপনারই শেষ করলে ভালো হতো না? মিথিলা, নাবিলা,রোদেলা আপনার সৃষ্টি আপনিই শেষ করবেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল আপু। কারিগরি কোন একটা সমস্যার জন্য গত দুই দিন ধরে আমারই পোষ্টে আমি বাসা থেকে কোন প্রতিমন্তব্য করতে পারছিলাম না। দেরি করে আসার জন্য তারপরও আমি আপনার কাছে ক্ষমা পার্থি। আজকে অফিসে এসেই আপনার মন্তব্য করতে বসেছি।
আপু আসলে খুবই লজ্জিত যে গল্পটার ইনার থীম আমি কাউকেই ভাল করে বুঝাতে পারিনি। এটা আমার লেখক হিসেবে ব্যর্থতা। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
এই গল্পের থীম নিয়ে বিষদ আলোচনা আমি উপরে কাওসার ভাইয়ের মন্তব্যের করেছি। খুব করে অনুরোধ করব সেটা একটু কষ্ট করে পড়ে নেবেন।
ভাই,কিছু মনে করবেন না আমি একটা কথা বলি, যেহেতু আপনারই গল্প সেহেতু আপনারই শেষ করলে ভালো হতো না? মিথিলা, নাবিলা,রোদেলা আপনার সৃষ্টি আপনিই শেষ করবেন। - এই গল্পটা একটা রূপক গল্প। কেউ কেউ থীম না বুঝেই বিভিন্ন আইডিয়া দিচ্ছে, দিক না। পাঠকের মনে যে আমি ঝড় তুলতে পেরেছি এটাি বা কম কিসের? এই গল্প এখানেই শেষ, ফিনিস। কোন কিছু টেনে লম্বা করলে সেটা নষ্ট হয়ে যায়, লেবু বেশি কঁচলালে তিতা হয়ে যায়......।
আপু, আপনাকে একটা সুখবর দেই। নাবিলাকে নিয়ে দারুন একটা প্রেমের গল্পের কাজ শেষ। সম্ভবত এটা আমার লেখা সেরা প্রেমের গল্প। শুধু কবিতাই লিখেছি এটার জন্য ৪ বা ৫ টা। বুঝুন এবার! কয়েকদিন পরেই এটা পোষ্ট দিবে। অগ্রীম পড়ার আমন্ত্রণ দিয়ে গেলাম।
শুভ কামনা রইল, প্রিয় আপু।
২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: অবশেষে ফাহিমের সে সুযোগটা এলো..
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন। প্রথমেই আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। খালি মুখে কেন আমার ব্লগ থেকে যাবেন?
আসলে ঠিক কে সুযোগ পেল এই থিম নিয়ে গল্পটা লিখিনি। এটার ইনার থীম অন্যরকম। এই গল্পের থীম নিয়ে বিষদ আলোচনা আমি উপরে কাওসার ভাইয়ের মন্তব্যের প্রতি-মন্তব্যে করেছি। খুব করে অনুরোধ করব সেটা একটু কষ্ট করে পড়ে নেবেন।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: মান্তব্যটা আমি আগেই পড়ে নিয়েছিলাম জনাব।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: তাহলে ফিরে আবার আসার জন্য ধন্যবাদ।
আমার বাকি লেখা গুলি পড়ার নিমন্ত্রন দিয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
হাবিব বলেছেন: নতুন কি লিখছেন? গল্প না কবিতা?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, হবিব ভাই।
আজকেই এই মাত্র আমার লেখা শ্রেষ্ঠ প্রেমের গল্প ব্লগে পোষ্ট করলাম। এর চেয়ে ভাল প্রেমের গল্প আজ পর্যন্ত আমি লিখিনি। পড়ার আমন্ত্রন দিলাম। এই গল্পটা ভালো করে পড়ুন। অনেক কিছু শিখতে পারবেন গল্প লেখার জন্য। শুধু কবিতাই লিখেছি এটার জন্য ৫ টা।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এরপর কি হলো ।
জানতে চাই । জানতে চাই ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আসলে খুবই লজ্জিত যে গল্পটার ইনার থীম আমি কাউকেই ভাল করে বুঝাতে পারিনি। এটা আমার লেখক হিসেবে ব্যর্থতা। এই গল্পটাতেও আমি একটা সমাজের নোংরা দিক তুলে ধরতে চেয়েছি। অনেকেই মেয়ের কি হলো জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন, আমি আসলে এত দূর চিন্তা করে লিখিনি। বিয়ে তো অনেক পরের কথা। আমার লেখার থীম ছিল একেবারেই ভিন্ন। আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি সমাজে আজকাল সবার ভদ্রতা আর আচরন কিভাবে দিন দিন নীচু পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। পরনের কাপড় আর স্ট্যাটাস দেখে আমরা অন্যের সাথে আচরন করি। ফাহিম কিংবা ফারিহা আসলে একক কেউ নয়, এরা আমাদের এই বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিত।
এই গল্পের থীম নিয়ে বিষদ আলোচনা আমি উপরে কাওসার ভাইয়ের মন্তব্যের করেছি। খুব করে অনুরোধ করব সেটা একটু কষ্ট করে পড়ে নেবেন।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
হাবিব বলেছেন: আয়াতুল কুরসীর সনেটীয় অনুবাদ
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
নীল আকাশ বলেছেন: আমি অত্যন্ত লজ্জিত যে এটা আমি আগেই পড়েছি। ওখানে আমি মন্তব্যও করে এসেছি। ভূলে যেয়ে আপনাকে আমি আবারও লিখতে বলেছিলাম।
হাবিব ভাই, আমি আপনাকে একটা সাজেশন দিয়েছিলাম আপনার লাস্ট লেখাটায়। যদি সম্ভব হয় ভেবে বা করে দেখবেন।
শুভ কামনা রইল!
২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৩
নীল মনি বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম।আপনার ব্লগে বেড়াতে এসেছি। গল্পটি পড়লাম। মাশা আল্লাহ চমৎকার লেখনি। মানুষের ব্যবহার দিন দিন খারাপ হয়ে যাচ্ছে এবং একজন সহজেই অন্য আরেকজনককে হেয় প্রতিপন্ন করছে। একজন সুন্দর মনের মানুষ কখনোই অন্যের সাথে খারাপ আচরণ করতে পারে না। মানুষ আসলে ভুলে যায় -সে কী হতে সৃষ্টি এবং অহংকার করার মত কোন কিছুই নেই। ভালো থাকুন।শুভ কামনা রইল।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: ওলাইকুম আস-সালাম, আপু। আমার দাওয়াত গ্রহন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখার আপ্রান চেস্টা করি, তবে ভালো না খারাপ সেটা আপনারাই বলতে পারবেন! আমি আপনার মন্তব্য আমি আগেই পড়েছি। আপনার একটা গল্প আমার খুব প্রিয়। এখানে আপনার নাম দেখে ওটার কথা মনে পড়তেই, আবার পড়তে গিয়েছিলাম। তাই প্রতি উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল!
বেছে বেছে এই গল্পটাই পড়লেন! আমি আসলে লেখালিখি নিয়ে খুব বেশি এক্সপেরিমেন্ট করি। এই ধরনের লেখা ব্লগে খুব কম। খুব ভয়ে ভয়ে এই সিরিজের প্রথম পর্বটা লিখেছি। সবার সাড়া দেখে তো আমি অবাক! এর পরের পর্ব কিছুটা লিখেছি। আমাদের আচার আচরন, ব্যবহার, শিষ্টতা, ভদ্রতা এসব নিয়ে আসলেও যথেষ্ঠই সমস্যা আছে। একটা একটা করে এই সব বিষয় নিয়ে পর্ব দেব প্ল্যান আছে। আশা করব এই সিরিজের সাথেই থাকবেন সব সময়।
মানুষ জন্মগত ভাবেই নাফরমান, খুব সহজেই সৃষ্টিকর্তার রহমতের কথা আর কারো উপকারের কথা ভুলে যায়!
আমি সামাজিক সমস্যা নিয়েই লেখালিখি বেশি করি। আমার বেশিরভাগ গল্পই সামাজিক সমস্যার উপর ভিত্তি করে লিখি। আপনাকে আমার একজন বন্ধ্যা মেয়ে-মিথিলাকে নিয়ে লেখাটা পড়ার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম। ইনসাল্লাহ সেখানে আপনার একটা ভালো মন্তব্য পাবো।
ভালো থাকুন আপু, সব সময়।
আপনার আর আপনার পরিবারের জন্য শুভ কামনা রইল!
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ফাহিম,রোদেলা আর ভাবী--ভালো হয়ে গল্প। ঝামেলা বিহীন।