নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজপ্রাসাদের ছাদে চেয়ারে উদাস মনে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন রাজা দেবচন্দ্র।নির্জন ছাদে রাজা রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা করছেন আর তারার মধ্যে তার সমাধান খুজছেন।"ধ্যত",বলে বিরক্ত প্রকাশ করে রাজা ভাবলেন,কোটি কোটি তারার মধ্যে কোনটা যে বৃহস্প্রতি তা বের করাই দায়।রাজা আসলে তার বৃহস্পতির কি অবস্থা আছে তা বুঝতে চাচ্ছেন।বিরক্ত রাজা প্রহরীকে ডাক দিলেন।রাজ জ্যোতিষীকে ডেকে আনার নির্দেশ দিলেন।
-জ্বি,জাঁহাপনা আসতে পারি?
-আসেন, জ্যোতিষী মশাই।
-জাঁহাপনা,আমাকে নাকি স্মরণ করেছেন?
-জ্বি,না হয় কি আপনি আসতেন?
-আজ্ঞে জাঁহাপনা,আজ্ঞে
-জ্যোতিষী মশাই,আমার কষ্টিটা একটু সরেজমিনে যাচাই করে দিন।আজকের আকাশে তারাদের মেলা বসেছে।
জ্যোতিষী মশাই তার কাজে লেগে পড়লেন।এই তারা থেকে সে তারা আঙ্গুল গুলো দৌঁড়াতে লাগলেন।কিছুটা সময় পর রাজার দিকে ফিরলেন।ভাবটা এমন, যেন তিনি এক তারা থেকে আরেক তারা দৌঁড়াচ্ছেন।বেশ হাঁফিয়ে উঠলেন,সে সাথে ভয়াল তার চেহারা।
-বসুন জ্যোতিষী মশাই,তারায় তারায় দৌঁড়েতে দৌঁড়াতে তো হাঁফিয়ে উঠলেন।
-জাঁহাপনা,আমি দৌঁড়ে হাঁফিয়ে উঠি নাই,আপনার বৃহস্প্রতির অবস্থাই আমাকে আতঙ্কগ্রস্থ করে তুলেছে।
-কেন? বৃহস্প্রতি কি নাই হয়ে গেছে?
-না জাঁহাপনা,সেটা কোন রকম ঝুলে আছে।
-কার সাথে ঝুলে আছে?
-আপনার কপালের সাথে,তবে সবচেয়ে খারাপ কথা হচ্ছে আপনার বৃহস্পতি দিকে শনির নজর পড়েছে।সে তার বলয় থেকে কয়েকটি খন্ড অলরেডি আপনার বৃহস্প্রতির দিকে ছুড়ে মেরেছে।যেকোন মুহুর্তে আপনি গদিচ্যুত হতে পারেন।
বিরক্ত রাজা বললেন,”জ্বি,আপনি আসুন।”
-জ্বি,জাঁহাপনা,প্রয়োজন পড়লেই ডাক দিবেন।বান্দা আপনার আয়ত্তেই থাকবে।
বেটা ভন্ড কোথাকার,রাজা মনে মনে বললেন।কোনটা যে কোন তারা বুঝায় বড় দায়, সে মুহুর্তেই আমার বৃহস্প্রতিকে ঝুলন্ত অবস্থায় পেয়ে গেছে।রাজ্যের যে অবস্থা তাতে যেকেউ আমার বৃহস্প্রতির অবস্থা বলতে পারবে।তারপরও চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।প্রহরীকে আবার ডাকলেন রাজা।প্রধান উজিরকে তাড়াতাড়ি ডেকে আনার জন্য বললেন।প্রহরী বললো,” জাঁহাপনা,তিনিতো বাড়ি চলে গেছেন।” ”বাড়ী যাক আর শ্মশানে যাক,এই মুহুর্তে তাকে এখানে চাই”।
-জাঁহাপনা, নাকি আমাকে ডেকে পাঠিয়েছেন।
-খেয়ে খেয়েতো বুড়িটা ঢোল বানিয়েছেন।এখনতো গদি যায় যায় অবস্থা।
-আমরাতো জাঁহাপনা আপনি যাই বলেন,তাই লোকজনের সামনে এমনভাবে ফুটিয়ে তুলি,যেন ঐটা ওহি তুল্য।
-আহাম্মক ! গদি গেলেতো আমাকে বড়জোর নির্বাসনে পাঠাবে আর তোমাদেরতো গর্দান যাবে।তখন কি দিয়ে বুঝাবে?
-জাঁহাপনা, এসব বিষয়তো আপনার ইন্টেলেকচুয়্যাল ব্যুরো প্রধান ভাল বলতে পারবেন।
দুপুর রাত প্রায় পার হয়ে গেল;তন্দ্রা আসলেও তা ঘুম পযর্ন্ত পৌঁছায় না।
-জাঁহাপনা,আপনার রুমে আসতে পারি।
-তন্দ্রাচ্ছন্ন রাজা কিছুটা নড়েচড়ে উঠলেন।
-কি বললেন?বুঝি নাই।
-বলেছি,আপনার রুমে কি প্রবেশ করতে পারি।
-রুম কোথায় পেলে,এটাতো ছাদ।
-কি যে বলেন,আপনি যেখানেই থাকুন সেটাই আপনার রুম।
-বাহ!খুব ভাল বলেছতো।এই জন্যেই তোমাকে ইন্টেলেকচুয়াল ব্যুরো প্রধান করলাম।
-তুমিতো জানো, আমার গদি যায় যায় অবস্থায়;তা তোমরা কি করবে?
-জাঁহাপনা,আমি দুই দিকেই ভেবে রেখেছি।
-দু’দিক মানে, বুঝলাম না ।
-মানে আপনি যদি ক্ষমতায় থাকেন, তাহলে কিভাবে আপনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখা যায় আর নতুন কেউ যদি আসে তাহলে কিভাবে তার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করা যায়।
-তুমিতো দেখি ব্যাপক দুরন্দর ও সুযোগসন্ধানী।তাতে অবশ্যই সমস্যা নেই।বিপদে এরাই সবচেয়ে কার্যকর।এখানোতো আমি ক্ষমতায়,তাহলে আমাকে কিভাবে টিকিয়ে রাখা যায় সে বিষয়ে কি ভাবছ?
-জাঁহাপনা,সব আমি চিন্তা করে রেখেছি;'প্রজেক্ট টপ সিক্রেট’।
-শুনি তোমার 'প্রজেক্ট টপ সিক্রেট’।
-জাঁহাপনা,এই প্রজেক্টের বিষয়ে আমি ছাড়া আর কেউ জানেনা।এমনকি আপনাকেও জানানো সম্ভব নয়।
-তুমিতো মহাদূরন্দর ,আমাকে তুমিই ফেল দেও কিনা ?
-ইচ্ছা করে, মাঝে মধ্যে ইচ্ছা করে জনগণের সাথে মিশে ওদের ইন্টেলেকচুয়াল ব্যুরো প্রধান হয়ে যাই।
-তাহলে যাওনা কেন?
-ওটা আবেগের চাওয়া, আমার কাছে এর কোন মূল্য নেই।
-শুনে খুশি হইলাম;তো তোমার প্রজেক্টের বিষয়ে তোমার অন্য সদস্যরা জানেনা।জাঁহাপনা যে কি বলেন,ওরা ওটাকে মহৎ উদ্দেশ্য বলে বাস্তবায়ন করবে।আবেগ আর গতি সবটুকু নিংড়ে দিবে।
-ইন্টেলেকচুয়াল ব্যুরোর লোক, ওরা ওটা বুঝবেনা?
-জাঁহাপনা,ওখানে একমাত্র আমিই ইন্টেলেকচুয়াল।বাকী যাদের ইন্টেলেকচুয়াল মনে হয়েছে তাদেরতো আগেই OSD করেছি অথবা এমন জায়গায় দিয়েছি বসে বসে মাছি তাড়া।জাঁহাপনা যেহেতু এত আগ্রহ কিছুটা খোলাসা আপনাকে করি।আপনার রাজ্য এখন দিব্যি একটা বিশৃঙ্খলার সাম্রাজ্য।মানুয়ের ক্ষোভের বীষ জমা হচ্ছে তিলে তিলে।ধরুণ এসময় আপনার রিজার্ভ ফান্ড থেকে এক কোটি স্বর্ণমূদ্রা খোয়া গেল।এমনিতে মানুষ ব্যাপক কষ্টে আছে,তার ওপর রাষ্ট্রীয় ফান্ড থেকে অর্থ এভাবে তছরুফ।চারিদিকে মানুষ বিক্ষোভ করছে,মিছিল করছে।আপনার কিছু কাছের লোকও ভাগিদার হতে না পেরে জনগণের সাথে মিশে গেল।আপাতত জনগণকে ঠান্ডা করার জন্য আপনি একটি তদন্ত কমিটি করলেন।মিডিয়া আর তথ্যানুসন্ধানী সংস্থা এটাকে নিয়ে এমন ঘাটাঘাটি শুরু করবে,তখন দেখা যাবে শুধু ফেডারেল রিজার্ভ নয় অন্যান্য রির্জাভেও ব্যাপক অর্থ খোয়া গেছে।হতে পারে ঐটাই আপনার পতন ডেকে আনবে।জানেনইতো মার্কস সাহেব কি বলেছেন,বিশ্বের তাবত সংগ্রামের মূলে ছিল অর্থ, এটাই রাজাকে ফকির আর ফকিরকে রাজা বানায়।
-তুমিতো ঠিকই বলেছে,শাক দিয়ে মাছ আর কতদিন ডাকব?
-উত্তেজনা তুঙ্গে,ফেসবুক,স্যোশাল মিডিয়া,অর্থনৈতিক ফোরাম আপিডির মতো সংস্থাগুলো ঘুম না,আপনার তন্দ্রায়ই কেড়ে নিবে।এসময় আপনার ত্রিপুরা রাজ্যে তনু নামে একটি মেয়ে গণধর্ষণের শিকার ও তারপর তাকে হত্যা করা হয়।
-ধর্ষণটা কে করবে,তুমি?
-জাঁহাপনা কি যে বলেন, আমরা ওসব করতে যাবো কেন?ওসবতো গন্ড মূর্খদের কাজ।আমরাতো চাইলেই এমনেই পাই।
-এই তনুকে পাবে কোথায়?
-ওটাতো জাঁহাপনা একটা উদাহরণ দিলাম।এরকম ঘটনাতো প্রতিদিন কয়েকটা ঘটে আর মাসে কয়েকশো।মানুষও ওগুলো পড়ে।কেউ কেউ ধর্ষণকারীদের কুলাঙ্গার বলে গালি দেয় আবার কেউ কেউ ঐ মেয়েটাকেই দোষী সাব্যস্থ করে ফেলে।কিছুক্ষণ পরে ভুলে যায় আর জানালার ফাঁক দিয়ে কোন বারান্দায় কোন মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে কিনা দেখে।
-যেভাবে আগাচ্ছো,মনে হচ্ছে চটি কাহিনীর ভূমিকা শুরু করলে,আসল কথা বল।
-আমার টিম মেম্বারদের লাগিয়ে দিলাম,তারা টিভি,পত্রিকায় এ সম্পর্কিত নিউজগুলো দিয়ে ব্যাপক ধিক্কার জানালো,মানুষকে এর ওপর সোচ্ছার হওয়ার জন্য আহবান জানালো।এই মেম্বারদের কেউ কুজন,স্বাধিকার,কাবিশা বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার সাথে জড়িত।তারা মানববন্ধন, আহার মুখে অনশন করা শুরু করল।আর ফেসবুক,স্যোশাল মিডিয়া,ব্লগে ক্রোধের আগুণ দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল।আর সে সাথে চলছে লাইক,কমেন্টের উপচে পড়া ভিড়।মনে হবে,দেশের এই প্রথম কোন মেয়ে এই লাঞ্চনা ও হত্যার শিকার হল।
ব্যস,আপনার রিজার্ভ ক্যালেঙ্কারির তদন্ত সংস্থা নির্বিগ্নে একটা রিপোর্ট দিয়ে দিল;টাকা আসলে নিজেই চলে গেছে,এখানো কারো কোন হাত ছিলনা।এই যাত্রায় আপনি মুক্ত;চেয়ার নিরাপদ।
-তুমিতো দেখি বুদ্ধির গোলা, কিন্তু ঐ যে আগুন আরেকটা ধরিয়ে দিলে?
-জাঁহাপনা,আপনি নিশ্চয়ই জানেন আমি একজন পি এইচ ডি হোল্ডার।আর আমার টপিকও ছিল 'ইন্টেলেকচুয়্যালশিপ ইজ বেটার দ্যান ডিক্টেটরশিপ।’ প্রতিদিনইতো এরকম হাজার হাজার ঘটনা ঘটছে।আরেকটাতে লাগিয়ে দিব।
রাজার চোখে সুখের হাসি ফুটে উঠল আর ব্যুরো প্রধানকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমু খেল।আর চেয়ারে বসে আফসোস করতে করতে ভাবল,
হায় !আমার জাতি এত হুজুগে।
ছবিসূত্রঃ-নেট
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৭
মুসাফির নামা বলেছেন: এজন্যই আপনি মিসির আলী।নামটা আপনাকেই মানায়।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: একটা বিষয় দেখছেন!!
২৩ বার পঠিত একটি মাত্র মন্তব্য!!
হোয়াই ম্যান হোয়াই!
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৭
মুসাফির নামা বলেছেন: আপনার আজকের পোস্টটা আমি পড়েছি।খুব যুক্তি সংগত পোস্ট।আপনিও আমার উত্তর দেন নাই।অবশ্য উত্তর দেওয়ার মত কিছু ছিলনা। আগের উত্তরগুলোতে সব চলে আসছে,সেগুলোতে অনেক দিকনির্দেশনা আছে।জানিনা ওরা পড়বে কিনা? সামু মত প্রকাশের ক্ষেত্রে অনেক সহজ করে দিচ্ছে, তারপরও ওদের সম্পাদনা আরো ভালো হওয়া উচিৎ।এখান থেকে ভাল কিছু বের হবার সম্ভাবনা কম। গত কয়েকদিন একই ধরনের পোস্ট দেখতে দেখতে বিরক্ত ধরে গেছে।ঐ যে হুজুগে বাঙালি।
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৬
মারুফ তারেক বলেছেন: আপনি তো দারুন ইন্টেলেকচুয়াল!
ভালোই লিখেছেন
সমস্যা একটাই
খালি খালি - লিখে লিখে সময় নষ্ট।
কে শুনবে আমাদের কথা?
মিডিয়াবাজ থাকতে আপনার আমার কোন ভ্যালু আছে?
আমরা চাকা বল সাবান, জ্ঞান বুদ্ধি চাকার ভিতরে রাখাই ভালুউ
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৯
মুসাফির নামা বলেছেন: জ্বি, অনেক মূল্যবান পরামর্শ।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: মন্তব্যের জবাব তো দিছি ভাই।
ঘটনা হৈল আছি গ্রামে।
নেটের যে স্লো অবস্থা মন্তব্যের ভাবনা মাথায় আসে তারপর লোডিং হতে হতে হারিয়ে যায়!
যথাসম্ভব যথাযথ জবাব দেয়ার চেষ্টা করেছি। হয়তো কিছু অংশ বাদ পড়েছে এছাড়া আর কিছু তো না।
অধিকাংশ বাঙালীর লেখাঝোকা চলমান ইস্যু ধর্ষন আর ক্রিকেট পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। এর বাইরে অনেকে আর কিছু দেখতে পায় না।
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৪
মুসাফির নামা বলেছেন: তাহলে নোয়খালি, আমিও যাচ্ছি আগামী মাসে।এরা লেখে কিন্তু ব্লগার বলা যায় না।অনেকের বানানের যে বিশ্রি অবস্থা, সেগুলোও দেখি নির্বাচিত পোস্টে।
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
রাজু বলেছেন: হা হা হা জটিল একখান পোষ্ট দিলেন, অনেক মজা লাগলো। ধন্যবাদ...
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
মুসাফির নামা বলেছেন: আপনার খুশিতে আমিও মজা পাইছি,ধন্যবাদ।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মজা পাইছি। তয় যে বিষয়টা তুলছেন ঐটার সাথে এক মত না
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
মুসাফির নামা বলেছেন: আমিও পুরোপুরি না, তবে আমরা এত হুজুগে তাই লিখলাম।
৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
বিদ্রোহী চাষী বলেছেন: হা.হা,,হা। ব্যাপক
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০
কামরুল হাসান বলেছেন: ভাল লাগল।
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২০
মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যে।
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৬
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: মিলিয়ে ঝিলিয়ে লেখা। পড়ে সুখ পাইনি তেমন, প্যাড়া ভাগ করা ছিলোনা। গায়ে গায়ে লাগানো লেখা।
তনু ছাড়া লেখার আর কোনো বিষয় নাই মনে হইতাছে। পায়েশেও তনু আবার ইলিশের ঝোলেও তনু। মেয়েটাকে এবার ক্ষেমা দেয়া দরকার।
৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
মুসাফির নামা বলেছেন: লেখা ভাল না হতে পারে, কিন্তু আপনি আমার উদ্দেশ্য ধরতে পারেননি। আমিতো সেটাই তুলে ধরছি, আমরা কত হুজুগে।
১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
শরণার্থী বলেছেন: ভিন্ন আমেজ।ভালই...
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
মুসাফির নামা বলেছেন: সব সময়ই পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৬
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আনকমন ধাঁচের
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪২
মুসাফির নামা বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে অত ভাল হয়নি।ধন্যবাদ,আপনাকে।
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
রম্য করে লিখলে চরম বাস্তবতার পরিচয় পেলাম।
ভাল লাগল আপনার প্রতিবাদ।
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিই মিসির আলী বলেছেন: হে হে হে!
রাজার গল্পে সোশ্যাল মিডিয়া!!
রাজার ভিতরে অন্য কাউরে দেখিতে পাই। ভুল কিছু দেখলুম না তো!
আমি কিসু কমু না। ৫২ ৫৭তে হারিয়ে যায়
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
মুসাফির নামা বলেছেন: হারালেও ৫২ কিন্তু ৫৭ ভিতরেই আছে। একটু চোখ কান খোলা রাখলেই হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২২
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হে হে হে!
রাজার গল্পে সোশ্যাল মিডিয়া!!
রাজার ভিতরে অন্য কাউরে দেখিতে পাই। ভুল কিছু দেখলুম না তো!