নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সমালোচক,তবে তা সংশোধনরে জন্য। আবার একজন প্রশংসাকারিও বটে, তবে তোষামোদকারি নয়।জানতে চাই অনেক কিছু।হতে চাই কালের সাক্ষী।

মুসাফির নামা

সত্যানুসন্ধানী

মুসাফির নামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবাহ বহির্ভূত প্রেম-ইসলাম কি বলে, বিজ্ঞান কি বলে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

বিবাহ বহির্ভূত প্রেম আমাদের সংস্কৃতি চর্চার প্রধান উপকরণ।কবিতা থেকে শুরু করে চিত্রজগত,ধর্ম থেমে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রেম একটি অত্যবশ্যকীয় উপাদান।উপমহাদেশে ইতিহাস দেখলে দেখা যায় রাজমহলে অথবা উচ্চপর্যায়ে প্রেম-সংগঠিত হত কিন্তু সাধারণ মধ্য ভিত্ত থেকে নিম্ন শ্রেণীর লোক সবার কাছে বিবাহ বহির্ভূত প্রেম অগ্রহণযোগ্য এবং খুবই নিন্দনীয় ছিল।কিন্তু তৎকালীন বিনোদন ব্যবস্থা যাকে আমরা সংস্কৃতি র্চচা বলি সেখানে কাহিনীর মূল উপজিব্য ছিল প্রেম। সংস্কৃতি চর্চা সবসময়ই সংস্কারে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে।আজ তাই সংস্কৃতি চর্চার মধ্যেই নয় বরং বিবাহের পূর্ব প্রেম সেটা একটা,দুইটা বরং এখন ততোধিক তেমন একটা অস্বাভাবিক বিষয়ই নয়, কোন কোন পরিবারতো ব্যাপক উৎসাহ দেওয়া হয়।অনেক অভিবাবক বিবাহ নামক ঝামেলা থেকে বেঁচে যাওয়ার জন্য এক ধরণের উৎসাহ দিয়ে থাকেন।কিন্তু কখনও চিন্তা করে দেখেন না নিজেকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে গিয়ে সন্তানকে কোন পথে ঠেলে দিচ্ছেন।
প্রেম কি ?সাধারণ এবং স্বাভাবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে প্রেম হয়তো মায়া আর নয়তো ভক্তি।জীবজগতের অদসের মধ্যে এই প্রেম নিহিত।প্রেম,মায়া,ভক্তি থেকে অদসের আরো শাখা প্রশাখা প্রসারিত।এর কোনটির পরিণাম শুভ আবার কোনটির পরিণাম খুবই হিংসাত্মক।অদসের এই মনোবৃত্তিটাকে অহম সমন্বয় করে জীবজগতের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করো।আর মানুষ যে স্বাধীনতার চরম শিখরে অবস্তান করে তাই তার দ্বারা গঠিত হিংসাত্মক বা শুভ কর্মকান্ডের পরিণতিও সূদূর প্রসারিত।তাইতো তার অদস আর অহমের দ্বন্ধে ভারসাম্য আনার জন্য প্রয়োজন পড়েছে বিবেকের বাণী আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে দ্বৈব বাণী বা ঐশ্বরিক বাণীর।বিবেক মানুষের স্বভাবজাত কিন্তু পারিপ্বার্শিক প্রভাবে বিবেক প্রতারিত হতে পারে।তাই মহান সৃষ্টিকর্তা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যকে অহীর মাধ্যমে আরো সুস্পষ্ট করে তুলেছেন।বর্তমানে প্রেম বলতে আমরা বুঝি যে আবেগ নরনারীর মনে জেগে উঠে বিপরীত লিঙ্গের কারোর জন্য,কিশোর তরুণের কাছে যা রক্তমাংসের অনেক উপরে কোন স্বপ্ন বলে মনে হয়।প্রেমের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে অনিদ্রা,অন্যমস্কতা,ক্ষুধাহীনতা,কাতরতা।কেউ কেউ প্রেমকে দুভাগে ভাগ করেছেন, এক প্লেটোনিক প্রেম, দুই শারীরিক প্রেম।আসলে প্রেমে পড়ার আগে যে অনুভূতি সেটা প্লেটোনিক।কিশোর বয়সে অভাব থাকে মাংসের অভিজ্ঞতার,তাই প্রেমকে মনে হয় একান্ত হৃদয়ের যা প্লেটোনিক প্রেম।কিন্তু অভিজ্ঞতার পর তা হৃদয়াবেগ রুপে বেশিক্ষণ থাকে না,দুপুরের হৃদয় সন্ধ্যায়ই মাংসের উল্লাস হয়ে দেখা দেয়।আসলে তা মাংসের জন্য মাংসের সোনালী ক্ষুধা।বর্তমানে প্রেম বলতে যা বুঝায় তা খুবই স্বল্পায়ু,মানুষ প্রেমে বাঁচে না,জীবনে প্রেম অপরিহার্য নয়,প্রেম বিশেষ বিশেষ সময়ে কোন কোন নরনারীর জীবনে জোয়ারের মতো দেখা দেয়,তাতে সব কিছু –অধিকাংশ সময় তারা নিজেরাই ভেসে তলিয়ে যায়,তবে মানুষ আজীবন বাস করে নিষ্প্রেম ভাঁটার মধ্যে।প্রেম তীব্র আবেগ,তা ঝড়, জোয়ার ,বন্যা, ,ঘূর্ণির মতোই;ওগুলোর মতোই প্রেমও দীর্ঘস্থায়ী নয় এবং বার বার দেখা দিতে পারে।প্রেম আসলে সূচনা।মানুষ পেতে চায়,তাই কাম বা যৌনতা জীবনের খাদ্য ও পানীয়।যার কামজীবন পরিতৃপ্ত নয়,সে সুস্ত নয়,খুব ভেতরে ভেতরে তার নিরন্তর দংশন চলতেই থাকে।বিজ্ঞান বলে বর্তমানে প্রেম বলতে আমরা যা বুঝি নিতান্তই সাময়িক আবেগ বরং জৈবিক চাহিদাই তার অন্তনির্হিত প্রেরণা এবং জৈবিক চাহিদা মানুষের একটা স্বাভাবিক চাহিদা।দুই একজন ছাড়া যারাই এর বিরোধিতা করেছে তারা প্রকারান্তে ভন্ডামীই করেছে।ইতিহাসও তাই বলে।অনেক চার্চ,আশ্রম,মন্দির এমনকি এতিমখানার যৌনতা আমাদের হতবম্ব করেছে।বাংলাদেশে লালনবাদী বাউল সম্প্রায়দের মতো বিশ্বের অনেক এরকম মতবাদ ধারীরা বিকৃত যৌনাচারে লিপ্ত রয়েছে।তাইতো বিজ্ঞান তার স্বার্থকতা এখানেই দেখিয়েছে।জৈবিক চাহিদা মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা।এখানে বিজ্ঞান তার মঞ্জিলে পৌঁচেছে।বিজ্ঞানকে কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা এখন প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।পশ্চিমা নাস্তিক্যবাদীরা বরাবরই বিজ্ঞান ব্যবহারে অদুরদর্শিতা তথা তাদের মর্জি মতো ব্যবহার করছে।সেখানে তারা বিজ্ঞানকে স্বীকৃতি দিয়ে প্লেটোনিক প্রেমকে একপ্রকার উড়িয়ে দিয়েছে।প্রেম বলতে তারা বুঝে শারীরিক সম্পর্ককে।অদসের এই চাহিদাকে তারা যেমন ইচ্ছা ব্যবহার করছে।অথচ অধিশাস্তার বলে এই বিজ্ঞানকে ব্যবহার করলে তারা হয়তো তাদের জীবনের অমিমাংসিত সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হতে হতো না।আর আজ তাইতো তাদের পারিবারিক বন্ধন খুবই নাজুক।মানুষের শেষ আশ্রম প্রবিন আশ্রম অথবা স্বেচ্ছা মৃত্যুবরণ ।ইসলাম এমনই এক স্বভাবজাত ধর্ম তা কখনই প্রকৃত জ্ঞানের সাথে সাংঘষির্ক নয়,বিজ্ঞানের এই নব আবিস্কারের ম্বীকৃতি ইসলাম দিয়েছে তার সূচনা লগ্নে।তাইতো অদসের এই চরম চাহিদাকে অহমের পক্ষে ভারসাম্য আনা কঠিন বলে ইসলাম দিয়েছে অদিশাস্তা তথা ঐশ্বরিক সমাধান।প্রথমে দেখে নিই মানুষের এই জৈবিক চাহিদা সর্ম্পকে ইসলাম কি বলে এবং তারপর দেখবো এ ব্যপারে আমাদের কি করণীয় তার নির্দেশ।
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয় ”আর এক নিদর্শন এই যে ,তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের সংগীনীদের সৃষ্টি করেছেন,যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্য নির্দশনাবলী রয়েছে।”সূরা আর রুম-আয়াত ২১।
আর এতে সৃষ্টি হবে নি:স্বার্থ প্রেম।বিবাহের পূর্বে বেশিরভাগ প্রেমিক প্রেমিকা কৃত্রিম ভাবে নিজেদের উপস্থাপন করে। কোরআনের এই আয়াতটিতে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে পরুষ ও নারীকে পরস্পর সংগিনী হিসাবে সৃষ্টি করা হয়েছে আর এর মধ্যে রয়েছে শান্তি, সম্প্রীতি ও দয়া।
আরেক জায়গা এরশাদ হয়”তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাসদাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন তাদেরও,তারা যদি নি:স¦ হয়,তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের স্বচ্ছল করে দিবেন।আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।”আল নূর-৩২
এই আয়াতগুলোতে যেমন মানুষের জৈবিক চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রাখা হয়েছে আবার তা যেন শুধু এই জৈবিক চাহিদার মধ্যে সীমিত না থেকে তাদের মধ্যে পারস্পরিক দয়া,ভালবাসা,প্রেম প্রীতি,সম্প্রীতি সৃষ্টি হয় তার ব্যাপক তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ(স) বলেন”যে বিয়ে করে এবং দাম্পত্য জীবন পালন করে সে আমার সম্প্রদায়ভুক্ত আর যে তা না করে তা আমার সম্প্রদায়ভুক্ত নয়”।
কোরআনের আর একজায়গা বর্ণিত”তোমাদের জন্য হালাল করা হল সতী সাধবী নারী আর যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছে তোমাদের পূর্বে,তোমরা তাদের মোহরানা প্রদান করে স্ত্রী হিসাবে গ্রহন কর কিন্তু ব্যভিচার বা গুপ্ত প্রেমের জন্য নয়।”সুরা মায়েদা-৫
উক্ত আয়াতে সুষ্পষ্টভাবে গুপ্তপ্রেমকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ওমর ইবনে খাওাব থেকে বর্ণিত রাসূল (স)বলেন”যখন একজন পুরুষ ও একজন মহিলা(মাহররম মহিলা নয়)একসাথ হয় তখন তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান”উক্ত হাদীস হতে সুস্পষ্ট প্রেমের নামে ডেটিং যেকোন মুহুর্তে ব্যভিচারের দিকে ধাবিত হতে পারে।
সূরা মায়েদার ৫ নং আয়াতে ব্যভিচারের বিরুদ্ধে বলা হয়েছে।
কোরআন এর আরেকজায়গা বলা হয়েছে”আর ব্যভিচারের কাছেও যেওনা।নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল ও মন্দ কাজ।,”সূরা ইসরা-৩২
এই আয়াত ছাড়া কোরআনে আরো অনেক আয়াতে মুমিনের গুনাবলী হিসাবে লজ্জাস্থানের হিফাজত করা,ব্যভিচারের জন্য কঠিন শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে।
বর্তমান কালে অনেকে বলে থাকেন একেবারে না জেনে শুনে বিয়ে অনেকে একেবারে মানতে নারাজ।অথচ এটা ইসলাম সম্পর্ক না জানার ফল।
মুগীরা ইবনে সুবহা থেকে বর্ণিত তিনি বললেন”আমি এক নারীকে বিবাহ করেছি,রাসূল পাক(স)বলেন,তুমি কি তাকে দেখছ?আমি বললাম না,তিনি বললেন তুমি তাকে দেখ,কারণ তোমাদের মধ্যে ভালবাসা জন্ম নেওয়ার এটা মাধ্যম।”ইবনে মাজাহ,নাসাঈ এবং তিরমিযী।
জাবের(রা)থেকে বর্ণিত রাসূল(স)বলেন,”তোমরা যখন কাউকে বিয়ে করতে চাও তাকে তোমার দেখার ব্যবস্থা করে দাও,”আবু দাউদ।
মোটামুটি বুঝায় যায় পরস্পর পারিবাহিক মধ্যস্থতায় পাত্রপাত্রি নিজেদের দেখতে এবং কতিপয় বিষয় জানতে পারে,তবে তা বর্তমানে প্রচলিত প্রেম বা ডেটিং কখনওই নয়।
উপরের আলোচনা থেকে এটা বুঝা যায় ইসলাম মানুষের জৈবিক চাহিদার স্বীকৃতি দিয়েছেন।তবে তাকে বল্গাহীন করে দেননি ,বিবাহের মতো সামাজিক প্রথার মাধ্যমে তাদের মধ্যে প্রেম,প্রীতি ভালবাসা সৃষ্টির উপায় বাতলে দিয়েছেন ,সে সাথে বিবাহের পূর্বে প্রেম বা বিবাহ পরবর্তী পরনারীর সাথে প্রেম বা ব্যভিচার সম্পূর্ন নিষেধ করেছেন।এ জন্য মানুষের সামগ্রিক দিক চিন্তা করে বিবাহকে করেছেন সহজ,আবার তারপরও যদি ব্যতিক্রম ঘটে তাতেও তালাকও করেছেন সহজ,আমাদের প্রচলিত ধ্যানধারণা ও রসম রেওয়াজ এসবকে করেছে কঠিন,ফলে মানুষ প্রেম,ব্যভিচার এসবে ব্যপক হারে ঝুকে পড়ছেন।এর জন্য আমরা সবাই দায়ী।
আল্লাহই সবচেয়ে ভাল জানেন।।
ভবিষ্যতে কখনও এর উপর আবার লেখার সুযোগ পেলে আরো বিস্তারিত এবং এ সম্পর্কিত মোহরানা,তালাক,পারিবারিক ব্যবস্থা,দাম্পত্য জীবন এসব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: উম্মে হানির সাথে প্রেমের ব্যাপারে কিছু বলেন!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মুসাফির নামা বলেছেন: আপনার কথার ইঙ্গিত ধরতে পারলাম না। দুঃখিত।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

মিতু রহমান বলেছেন: বিবাহ বহির্ভূত প্রেমের সাথে বিজ্ঞানের সম্পর্ক বুঝে উঠতে পারলাম না। বুঝিয়ে দেন

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

মুসাফির নামা বলেছেন: প্রথমত, বিজ্ঞান প্লেটোনিক প্রেমকে পুরোপুরি অস্বীকার করেছে।
দ্বিতীয়ত, নৈতিক দিক দিয়ে বিজ্ঞান সবসময় নৈতিক, তবে পরের অংশে বিজ্ঞানের রেফারেন্স টানি নাই।
আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

সত্যানুরাগী বলেছেন: @মিতু রহমানের সাথে আমি ও একমত।
বিজ্ঞানের সাথে বিবাহ বর্হিভূত প্রেমের সম্পর্ক কি??

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

মুসাফির নামা বলেছেন: প্রথমত, বিজ্ঞান প্লেটোনিক প্রেমকে পুরোপুরি অস্বীকার করেছে।
দ্বিতীয়ত, নৈতিক দিক দিয়ে বিজ্ঞান সবসময় নৈতিক, তবে পরের অংশে বিজ্ঞানের রেফারেন্স টানি নাই।
আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

সত্যানুরাগী বলেছেন: বিজ্ঞান কি এখন নৈতিকতা নিয়ে গবেষণা করছে??

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মুসাফির নামা বলেছেন: আমার মনে হয় বিজ্ঞানের উপর আপনার ধারণা পরিস্কার না।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সত্যানুরাগী বলেছেন: বিজ্ঞানের প্রতি আপনার ধারণা আপনার লেখনীতে স্পষ্ট ফুটে ওঠেছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২

মুসাফির নামা বলেছেন: ভাই, কথাটা আপনাকে কষ্ট দেওয়ার জন্য বলিনি।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪০

কামরুল হাসান বলেছেন: সহমত পোষণ করলাম।।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ।।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

কল্লোল পথিক বলেছেন: লেখাটা ভাল লেগেেছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ, কল্লোল ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.