নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
মাতৃত্ব খুব সুন্দর একটা বিষয়। আমাদের সমাজে বলা হয় মাতৃত্ব ছাড়া একজন নারীর জীবন অসম্পূর্ন যদিও এই পথ অত্যন্ত কঠিন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই কঠিন পথের বড় একটি অংশ মা'কে একাই পাড়ি দিতে হয়। তারপরেও একজন নারী উন্মুখ হয়ে থাকেন এই স্বাদ পেতে। সমাজের চাপিয়ে দেওয়া এই পূর্ণতা অপূর্ণতার মাপকাঠিতে আমার ঘোর আপত্তি রয়েছে। জীবনের পূর্ণতা কেবল সন্তানেই হতে পারে না। বরং অনেক চাওয়ার মাঝে অন্যতম একটা চাওয়া সন্তান হতে পারে। যাহোক তর্ক বিতর্কে বসিনি।
সন্তান যখন একটু একটু করে বড় হয় মা'র ভেতরে তখনকার বিভিন্ন সময়ের অভিজ্ঞতা নাকি বিভিন্ন রকমের। আমি দু'বার সেই সময়ের মাঝ দিয়ে গেলেও উপভোগ করতে পারিনি প্রচন্ড রকম শারিরীক কষ্ট এবং মানসিক চাপের কারনে। বিছানায় শুনে একটা একটা করে দিনগুনেছি কবে এই সময় শেষ হবে। প্রতি সপ্তাহে মোবাইলের এপসে দেখেছি বাচ্চার ওজন কতটুক হতে পারে এই সময়ে, কতটা বড় হল, কীসের সমান হল। স্ট্রবেরির সমান থেকে মাফিনের সাইজ তারপর আপেলের সাইজ , সেখান থেকে খরগোশের সাইজ…খুব উত্তেজনা নিয়ে দেখতাম এবং পড়তাম বিভিন্ন আর্টিকেল। তবে এই উত্তেজনা এবং আনন্দ থাকতো অল্প সময়ের। ভয়, কষ্ট, শংকা এসব জুড়ে থাকতো অধিকাংশ সময়।
নাটক সিনেমায় দেখে এসেছি বাচ্চা হলেই সাথে সাথে মায়ের বুকে দেওয়া হয়, এর উপকারিতাও জেনেছি পরে কিন্তু নিজের জীবনে দেখলাম উল্টো! প্রথমবার সময়ের আগেই তারা দুনিয়াতে আসায় কান্না শুনতে পেলেও দেখতে পাইনি তাদের, আমাকে দেখাতে গেলে নাকি দেরি হবে তাই চাইনি আর দেখতে। একজন দেখা দিয়েছিল কফিনে চড়ে এসে আরেকজন কাঁচের ঘরে ভেন্টিলেশনে!
দ্বিতীয়বারের মাতৃত্বের পথটাও ছিল অত্যন্ত কষ্টের এবং আগের বারের চাইতে বেশি শংকার। তবে এবার অপারেশনের টেবিলে যাওয়ার সময় ভেবেই রেখেছিলাম প্রথম দেখাটা স্মরণীয় রাখবো। মাইনাস পাওয়ারের চশমা পরায় একহাত দূরের জিনিসও স্পষ্ট দেখি না তাই চোখে চশমা নিয়েই টেবিলে উঠেছিলাম। চশমা খুলতে চাইলে বাঁধা দিয়েছিলাম চশমা খুললে কিছু দেখবো না বলে। কিন্তু গোমরামুখো নার্স "আপনার দেখার কিছু নাই" বলে চশমা খুলে নিয়ে গেল। আমার যাদুধনদের দেখবো আমি চিতকার করে বলতে চেয়েও তর্ক করার ইচ্ছে হয়নি আর। তাইতো সার্জন যখন বললেন "এই দেখো তোমার মেয়ে হইছে" কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে আবার বললেন "এটাও মেয়ে হইছে দেখো" কেবল তাকিয়ে ছিলাম, কিছু দেখতে পাইনি। দৃষ্টিশক্তির জন্যে মাঝে মাঝে খুব অসহায় লাগে!!
জন্ম থেকে ২/৩ মাস বয়সী ছোট বাচ্চা দেখলে এত আদর লাগে! ছোট্ট একটা পোটলা মনে হয় যেন সারাক্ষণ কোলে রাখি। হসপিটালে গেলে এমন মা-বাচ্চা দেখলে স্থাণুত মত দাঁড়িয়ে যাই, চোখ সরাতে পারিনা ছোট ছোট নাক চোখ আংগুল থেকে। মনে হয় যেন মা'কে বলি আমাকে একটু ছুঁতে দাও, কোলে নিতে দাও। আমার এই সময়টা এত কষ্টের গেছে যে কেমন ছিল সেই সময়, কী করেছিলাম এরকম দুটো পোটলাকে নিয়ে তা ভুলে গেছি। মাঝে মাঝে পাগলের মত স্মৃতির ঝুলিতে হাতড়ে বেড়াই কিন্তু সুন্দর কোন স্মৃতি খুঁজে পাইনা। অদ্ভুত এক শূণ্যতা ঘিরে ধরে। দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবি এমন অদ্ভুত স্মৃতি শূণ্যতায় কি আর কেউ ভোগে? কাউকে যেন সুন্দর একটা স্মৃতির আশায় আমার মত হন্যে হতে না হয় এই কামনা করি।
দু'বোন যখন একসাথে হল
জুওয়াইরিয়া নূর (সাফা), জুনায়রা নূর (মারওয়া)
০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: এখনো তেমন ঝগড়া করে, বরং আগের চাইতে আরো বেশি করে। সারাক্ষণ "আদোওর আদোওর" বলতে হয় রেফারির মতন
২| ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: শায়মা বলেছেন: নীলুমনি!!!!!!!!!!
তুমি সবসময় সাফা আর মারওয়ার ভিডিওগুলা মনে পড়ে গেলো। দোলনায় চড়া নিয়ে কি সে ঝগড়া!!!!!!!!! হা হা হা
তুমি সব সময় সাফার দলে থাকবে লিখতে গেছিলাম। কারণ সেই বেচারা নিরীহ মানুষ। বোনের চিৎকারে বিভ্রান্ত। পরে ভাবলাম নাহ থাক তারা তো পিচ্চি বাবু এক একটা। মা দুজনের সাথেই থাকে। সাফার দলে বলবো কেনো? তাই সেই কমেন্ট মুছে আরেকটা লিখতে গিয়ে তুমু সব সময় থেকেই গেছে খেয়াল করিনি ঐ কমেন্টে।
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৯:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: সাফা আসলেই নিরীহ বাবু। সবার জন্যে ওর ভালোবাসা অথচ মারওয়া সাফাকে মারবে। তখন এমন রাগ উঠে কী আর বলবো। সব কিছু নিয়ে এখন ঝগড়া করে। একবার একজনের পক্ষে গেলে আরেকবার আরেকজনের পক্ষে যেতে হয় । বার বার দল বদলাই।
৩| ০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬
সোহানী বলেছেন: অদ্ভুত একটা মায়াময় মায়ের লিখা পড়লাম। তোমার লিখা পড়তে পড়তে নিজের কথা মনে পড়ছিল। কি সব দিন যে পার করেছিলাম....। তারপর দিন শেষে অদ্ভুত একটা ঘোরলাগা ভালোলাগা জীবন। আমি আমার বাচ্চাদের প্রতি মূহুর্ত উপভোগ করি। ওদের ঝগড়া, ভালোবাসা, আমাকে টেক কেয়ার করা.................. দারুন একটা জীবন।
অনেক অনেক ভালো থাকুক দুই বুড়ি আর অনেক অনেক আদর।
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৯:১৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: সেই সময়ের পাওয়া কষ্ট আর কষ্ট দেওয়া মানুষ কোনটাই ভোলা যায় না।
মেয়েরা যখন 'আম্মা…মাআ…' বলে ডাকে কিংবা উমম্মা বলে চুমু দেয় দুনিয়ার সব কিছু তুচ্ছ লাগে ওদের ছাড়া, মনে হয় এটাই ত চেয়েছিলাম।
৪| ০৩ রা মে, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
শাওন আহমাদ বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার মা হবার গল্প পড়ে। বাচ্চাদের জন্য ভালোবাসা আর দুআ রইলো।
০৩ রা মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার ভালোবাসা পৌছে দিবো বাচ্চাদের। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ০৩ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১০
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা।
আবেগ আছে, ভালোবাসা আছে।
০৩ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৩ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
মিরোরডডল বলেছেন:
মাতৃত্ব ছাড়া একজন নারীর জীবন অসম্পূর্ন
এ কথাটার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। মাতৃত্ব অবশ্যই সামথিং ভেরি স্পেশাল, যেটার হয়তো তুলনা হয়না কিন্তু তাই বলে যারা মা না, ওভাবে বললে তারা যে কতটা কষ্ট পায় বা এটা যে তাদের জন্য কতটা বিষাদময়, এটা কি যারা বলে তারা আদৌ বোঝে !!!
I don’t think they will ever understand.
জীবনের পূর্ণতা কেবল সন্তানেই হতে পারে না। বরং অনেক চাওয়ার মাঝে অন্যতম একটা চাওয়া সন্তান হতে পারে।
এ কথাটার সাথে সম্পূর্ণ সহমত নীলাপু।
তুমি অনেক কষ্টের সময় পার করেছো আপু, যাক সেটা অতীত চলে গেছে।
এখন ভালো আছো এটাই ইম্পরট্যান্ট।
জন্ম থেকে ২/৩ মাস বয়সী ছোট বাচ্চা দেখলে এত আদর লাগে!
আমার কিন্তু উল্টো আপু। নবজাতক থেকে ২ মাস এরকম বয়সের বাবু আমার ভয় লাগে কোলে নিতে বা ধরতে। মনে হয় কোথায় কোনদিকে ব্যথা পেয়ে যাবে হয়তো জানবো না। কিন্তু ৪/৫ মাস থেকে ৯ মাস এক বছর এই বয়সী বাবু কোলে নিতে আদর করতে অনেক অনেক ভালো লাগে। তখন একদম একটা খেলনা পুতুল।
সেকেন্ড ছবিটা ছাদের মাঝে এতো দুটো পুতলা, কি যে কিউট
০৩ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৪:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: মাতৃত্ব ছাড়া একজন নারীর জীবন অসম্পূর্ন- আমি এই কথার ঘোরতর বিরোধী আপু। কিন্তু আমাদের সমাজে এই কথা মগজে ঢুকিয়েবদেওয়া হয়! এমনকি আমি এমন মা'কে দেখেছি যার মেয়ের সিজারিয়ান ডেলিভারি হলে মেয়েকে বলেছেন "মাতৃত্বের পূর্ণ স্বাদ পাইলি না" আশ্চর্য লাগে এসব কথাবার্তা!
নবজাতক থেকে ২/৩ মাস বাবু আগে দেখলে আমারো ভয় হতো, মনে হতো এই বুঝি ব্যথা পাবে, কোল থেকে পড়ে যাবে।
কিউট পুতলা দুইটা সারাক্ষন ঝগড়া আর মারামারি করে। আবার একজনকে কেউ কোলে করে নিয়ে যেতে চাইলে আরেকজন কেঁদে একাকার করবে।
৭| ০৩ রা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ভয় পাবার কারণ আছে, আসলে একটা ঘটনা ঘটেছিলো। একবার এক গেট-টুগেদারে এক কাজিনের বাবুকে কোলে নিয়েছি। একদম ছোট্ট শিশু। কিছুক্ষণ ভালো ছিলো হঠাৎ কাঁদতে শুরু করেছে। আর ওমনি এক সিনিয়র আপু আমার কোল থেকে ছোঁ মেরে বাবুকে নিয়ে মায়ের কোলে দিচ্ছে আর বলছে, আর কোন মানুষ পায়নি, আমার কাছে কেনো দিলো বাবুকে!
I was so shocked and disheartened!
বিলিভ মি নীলাপু আমি কিন্তু কিছুই করিনি, ছোট বাবু কত কারনেই কাঁদতে পারে, তাই বলে কেউ কাউকে এভাবে বলে!
০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: এমন অদ্ভুত আচরন করা কত মানুষ আছে আমাদের আসপাশে! আমার নিজের কোলেই কিন্তু কোন বাচ্চা সহজে আসতো না, আসলেও কান্নাকাটি করতো। তাই বলে এমন করে কেউ বললে সত্যিই কষ্ট পেতাম!
আমার প্রথম বাবুরা যখন মারা যায় কিছুদিন পর আমি আমার কর্মস্থলে চলে যাই। আমার প্রতিবেশির দুইটা বাবু ছিল। ওরা আমাকে খুব পছন্দ করতো, আমিও বাসায় এলে এটাসেটা দিতাম। আমার আম্মা ফোনে একদিন বললেন ওরা আসে কিনা, নাকি আমি বাসায় আনি ওদের। প্রথমে বুঝিনি, কষ্ট পাবো ভেবে আম্মাও আর ভেংগে কিছু বলেন নি। পরে জেনেছিলাম অনেকের ধারনা থাকে বিধবা, নিস্বঃন্তান বা বাচ্চা হয়ে মারা যায় এমন মানুষের কোলে অনেকেই বাচ্চা দিতে চান না তারা নাকি অমঙ্গল ভাবেন! মিরোরআপুনি ভাবেন কী ভয়ানক কুসংস্কারাচ্ছন্ন ভাবনা! একবার ভাবে না মানুষটার মনের অবস্থা।
তবে আমার সেই প্রতিবেশি অসম্ভব ভালো ছিলেন, তার মনে এমন কোন কিছু ছিল না জানতে পেরে আম্মা নিশ্চিন্ত হন।
৮| ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: মিররমনি তুমি যদি মারওয়া আর সাফার কান্ডকীরতির ভিডিওগুলা দেখতে আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!
০৪ ঠা মে, ২০২৩ দুপুর ২:২১
নীল-দর্পণ বলেছেন: মারওয়া এখন কেবল সাফাকে মারে! আম্মা বলে ঘরের কোনে কোনে সাউন্ড বক্সে সারাদিন বাজাতে হবে 'আদোওর আদোওর…' সাফাকে দেখো আপু, ওর এক নানুমনি স্কার্ট টপস বানিয়ে দিয়েছিল তাই পরে সে কী খুশি!
মেয়েটা তার অপসরা খালামনির কত হবে মনে হচ্ছে নতুন জামা জুতা সাজুগুজুতে খুব খুশি হয়।
৯| ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
মেহবুবা বলেছেন: ছোট্ট শুয়ে থাকা দুই জন তোমার মেয়ে ঠিক আছে, কিন্ত ছাদের ওপর চাবি দেয়া দুই কলের পুতুলকে তোমার মেয়ে দাবী করা মোটেই সমীচীন নয়!!
দুটো করে ডানা থাকলে বেশ হোত ওদের !
আল্লাহ্ ওদের কল্যাণ দান করুক।
০৪ ঠা মে, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহা ডানা না থেকে ভালই হয়েছে আপু এখন কেবল দৌড়ে বেড়ায় তখন উড়ে বেড়াতো।
১০| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ১২:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বেশ আবেগময় লেখা। বাবুদের জন্য দোয়া ও ভালোবাসা।+++++
০৪ ঠা মে, ২০২৩ দুপুর ২:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
১১| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
শায়মা বলেছেন: আমার কাছে পাঠিয়ে দাও একটাকে নাচ শেখাবো আরেকটাকে গান।
আর এরপরেরটা ছেলে হলে কবিতা।
০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: : হাহাহা আপু এখনি যে নাচ দেয় সাফা হাত পা নেড়ে তুমি দেখলে হেসে কুটিকুটি হবে।
কবে ছেলেপুলে হবে, হবে কী হবে না তার নাই ঠিক কবিতা আমিই শিখবো ঠিক করেছি। মেয়েদের ক্লাসে ঢুকিয়ে ঐসময়ে আমিও কিছুমিছু শিখে ফেলবো।
১২| ০৭ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:০৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সোনামনিদের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো
০৯ ই মে, ২০২৩ রাত ১২:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আপু।
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: সূচনা অনুচ্ছেদটা চমৎকার লিখেছেন। দ্বিতীয় অনুচ্ছেদের শেষে এসে হৃদয়টা মোচড় দিয়ে ওঠে। এ ব্যথা কেবলমাত্র ভুক্তভোগী ছাড়া অপর কারও পক্ষে অনুভব করা সম্ভব নয়।
প্রথম মেয়েটার নাম কি সাফা, আর পরের মেয়েটার মারওয়া? যদি তাই হয়, ভাবছি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে এ পৃথিবীতে আসার কারণেই কি মারওয়া সাফার কাছে মার খেয়ে যাবে? নাকি মারওয়াই বেশি মারমুখী এখন?
পোস্টের বিষয়বস্তু গভীর অনুভবের বিষয়। হৃদয়স্পর্শী।
'স্মৃতিশূণ্যতা'র এই স্মৃতিচারণ পোস্টে প্লাস। + +
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: দৌড়ে বেড়ানোর ছবিতে সামনের জন মারওয়া আর পেছনের জন সাফা। মারওয়া পরে এলেও মারামরিতে এখনো এগিয়ে আছে। সাফা আবার কাড়াকাড়িতে এগিয়ে, মারওয়ার হাতে কিছু দেখলেই সেটা সাফার লাগবে।
যেকোন লেখা, মন্তব্য আপনার ভাবে পর্যবেক্ষন এবং আন্তরিক মন্তব্য বরবরই খুব ভালো লাগায়। সবসময় আপনার সুস্থতার দোয়া করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: নীলুমনি!!!!!!!!!!
তুমি সবসময় সাফা আর মারওয়ার ভিডিওগুলা মনে পড়ে গেলো। দোলনায় চড়া নিয়ে কি সে ঝগড়া!!!!!!!!! হা হা হা