নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
মেয়েটির জন্ম ছিল অনাকাঙ্খিত। অনাদর আর অবহেলায় বড় হতে হতে কিভাবে সময়ের সাথে ঠিক বুঝে নিয়েছিল পরিবারে নিজের অবস্থানটি। দিনমজুর বাবা যা আ্য় করে তা নেশা আর জুয়ার পেছেনেই শেষ করে । মায়ের আঁচল ধরে রোজ মিঞাঁ বাড়িতে যায় শিউলি। মা সেখানে গিন্নী মা'র কাজ করে আর ও দূর থেকে উঠোনে বসে মিঞাঁ সাহাবের পড়ানো দেখে। কোন কোনদিন সাহস সঞ্চয় করে একটু কাছে গিয়ে বসে এই আশায় যে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া শুনতে পারবে ভালো করে। সুর করে করে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া বা মিঞাঁ সাহেবের গল্প শুনতে ওর খুব ভালো লাগে। দিনের এই সময়টি ওর সবচাইতে ভালো লাগে। এভাবেই ওর পড়ার হাতে খড়ি। ঠিক হাতে খড়ি না বলে মুখে খড়িই বলা যায় এটাকে। ওর যা শেখা তা শুনে শুনেই। নিজ হাতে কখনো বই-খাতা ছুঁয়ে দেখার সৌভাগ্য হয়নি শিউলির।
একদিন শীতের সকালে মিঞাঁ সাহেব পড়ানো শেষে গল্পের মাঝে কে কে কী হতে চায় জিজ্ঞেস করলে কোন কিছু না বুঝেই শিউলি দূর থেকে হাত তুলে বলে সে উড়োজাহাজ চালাবে। ওর কথা শুনে সবাই একে অপরের মুখ চাওয়া চাওয়ি করে। হাট থেকে একদিন মুড়ালি কিনে খেতে খেতে বাড়ী ফিরছিল। তৈয়্যব চাচা মুড়ালি দিয়েছিল যেই কাগজে মুড়ে সেটা ফেলতে গিয়ে দেখে সাদা শার্ট পরা এক মেয়ে একটা উড়োজাহাজের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। মাথার উপর আবার একটা কালো চশমা। পড়তে না পারলেও ঠিকই বুঝতে পেরেছিল পেছনের উড়োজাহাজটি এই মেয়েটিই চালায়। সেদিন থেকেই ওর মনে হয়েছে যদি এরকম একটি উড়োজাহাজ চালাতে পারত তবে মা'কে নিয়ে অনেক দূরে চলে যেতো যেখানে সে আর মা থাকবে।
মিঞাঁ সাহেব শিউলিকে কাছে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞেস করেন, "উড়োজাহাজ চালিয়ে কোথায় যাবি রে তুই? চটপট করে কোন জড়তা ছাড়াই ছোট্ট শিউলি উ্ত্তর দিয়েছিল, "অনেক দূরে, যেইহানে বাজান আমারে আর মা'রে খুঁইজা পাইবোনা, মারতেও পারবো না মায়রে" ।
মিয়া সাহেবের মনে পড়ল আব্বাসের কথা যে অনিয়মিত ভাবে দিন মজুরী করে আর নিয়মিত বাইরে নেশা করে, জুয়াখেলা আর বাড়ীতে বউ-মেয়েকে পেটায়। শিউলিকে কাছে ডেকে তিনি মাথায় হাত বুলিয়ে বলেন আমি চেষ্টা করব তোর ভাগ্য ফেরাতে বাকীটা উপরওয়ালার ইচ্ছা।
ছাত্র-ছাত্রীদের ছুটি দিয়ে ভাবতে থাকেন বিষয়টি নিয়ে।
গিন্নীর সাথে পরামর্শ করে শিউলিকে ভর্তি করিয়ে দেন গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে। পরের কয়েকটি বছর কেটে যায় শিউলির স্বপ্নের মত করে। অদম্য আগ্রহ এবং পরিশ্রমে প্রতি বছর ভালো ফলাফল করে একেকটি ক্লাস শেষ করে শিউলি। পঞ্চম এবং অষ্টম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি শিউলির সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথকে করে আরো গতিশীল। কিন্তু জীবন ত মসৃণ হয়না. কোন না কোন একটি পর্যায়ে গিয়ে তা বাঁক নেয়, এবড়োখেবড়ো পথে গিয়ে পরে। শিউলির ও সেরকম ই হয় মিঁঞা সাহেব এর মৃত্যুতে। অনেক দিন অসুস্থ ছিলেন তিনি। এর মাঝেই এইচএসসি পাশ করলে শিউলিকে ঢাকায় পাঠিয়ে ফ্লাইং স্কুলে ভর্তি করানোর কথা চলছিল। কিন্তু তাঁর মৃত্যুতে সব সব বদলে যায়। তাঁর ছেলে মেয়ের মাঝে ভাগ হয়ে যায় সম্পত্তি। কেউ শিউলির ফ্লাইং স্কুলে ভর্তির পক্ষে মত দেয় না। তবে শিউলি ততদিকে বুঝে গিয়েছে এযাবত সে যা পেয়েছে তা বেশিই পেয়েছে। তাই জেলা শহরেই অনার্সে ভর্তি হবার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বলার সাহস বা দুঃসাহস কোনটিই সে দেখায় নি। মা রয়ে যায় গ্রামে গিন্নীমা'র দেখা শোনার জন্যে আর সে চলে যায় জেলা শহরে।
জীবনের বাস্তবতায় শিউলি কখনো ভাবেনা তার স্বপ্ন ভেংগে গেছে বরং স্বপ্ন যে বিভিন্ন রকম হতে পারে তা মিঁঞা সাহেব এর মৃত্যু তাকে শিখিয়েছে। সে কৃতজ্ঞ আপা এবং ভাইজান তথা মিঁঞা সাহেব এর দুই ছেলে-মেয়ের কাছে, তার পড়া বন্ধ না করে এই সুযোগ দেওয়ার জন্যে।
বিমান চালিয়ে ওড়ার স্বপ্ন পূরণ না হলেও ঠিকই উড়ে বেড়াত শিউলি। ওড়া তার বন্ধ হয়নি, উড়ে বেড়াতো স্বপ্নের জগতে; যে জগতকে বাস্তবায়ন করতে চায়। কিন্তু শিউলিদের বেশি স্বপ্ন দেখতে হয় না । সামনে যতই এগিয়ে যাক পিঁছুটান একটি থেকেই যায়, মিঁঞা বাড়ীতে বড় হলেও সে যে সেই বাড়ীর আশ্রিতা, সে যে মদের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা জুয়াড়ী আব্বাসের মেয়ে। তার তো এতদূর আসার ই কথা নয়!
শিউলি যখন বুঝতে পেরেছে বিমানে ওড়ার স্বপ্নের পর তার নিজের পাখায় ওড়ার স্বপ্নও স্বপ্নই থাকবে, সে তখন চেয়েছিল তার ডানা দুটোকে বাক্স বন্দী করতে নিজ হাতে। চেয়েছিল তার ডানা দুটো কেউ কেটে বা ভেংগে নেবে না বরং কাউকে সাথে নিয়ে নিজে তার ভালোবাসায় লালন করা ডানা দুটি যত্নে বাক্সবন্দী করতে। সেটাও হয়নি। দুমড়ে ভেংগে ফেলার মানুষের অভাব ছিল না।
নিজের স্বপ্নকে ছোট করতে করতে এটুকুই চেয়েছিল কেবল যে তার ডানা দু'টো বাক্সবন্দী করার সময় কেউ পাশে থাকবে, চোখের জলটুকু মাটিতে পড়ার আগে সে মুছে দেবে, আর কিছুই না।
শিউলিরা ঝড়ে যায় অল্প সময়েই, । শিউলিরা মলিন হয়ে যায় ভোরের আলো ফোটার পরেই। বড়জোর ভোরের আলো টুকু দেখার স্বপ্ন দেখতে পারে কিন্তু পুরো দিন আশা করতে পারে না। শিউলিরা হয় ক্ষণস্থায়ী! ক্ষণজন্মা!
*********************************
দশ বছর! এক দশক! ভাবতেই অবাক লাগে এতটা সময় ধরে আছি এই ব্লগে। কত মান অভিমান, পাওয়া না পাওয়া কত স্মৃতি জড়িত এই ব্লগে। আমি লিখতে পারি না তবুও একটা শখ ছিল লেখার যেই শখ পূরণের প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে সামহয়ার ইন ব্লগ। আমি কৃতজ্ঞ সামহয়ার ইন ব্লগের সকল কলাকুশলির নিকট এবং অবশ্যই অমার শুভাকাঙ্খীদের নিকট, যারা সব সময় আমাকে প্রেরণা দিয়েছে। তাদের উৎসাহ না পেলে হয়ত এতদূর আসা হতো না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
ভালো থাকবেন মাহমুদুর রহমান।
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+
নীল দর্পন আপু অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠেছেন আজকাল। আপনাকে তো দেখা যায়না ব্লগে আগের মত।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যাঁ ব্যস্ত ছিলাম একটু। ব্যস্ততা, অবসর সব মিলিয়েই আছি।
কেমন আছেন আপনি? পুরনোদের দেখলে ভালো লাগে অনেক। ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
শায়মা বলেছেন: হুম কেনো লেখোনা আপুনি???
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ব্যস্ততা, তার চাইতে বেশি অলসতা। এই যে এসেছি আবার আপুনি।
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময়
পরিবেশ পরিস্থিতি ও সময় মানূষ কে বাধ্য করে তার জায়গা থেকে সরে যেতে ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। পরিবেশ, পরিস্থিতি, সময় বড় নির্মম আচরন করে মাঝে মাঝে!
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: যেখানে ভালবাসা আছে , সেখানে মান-অভিমান থাকে ।
ব্লগে এক দশক পার করেছেন। ব্লগের বাইরে এসে নিশ্চয়ই কোন ব্লগারের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে। সেইসব বিসয় আমাদের সাথে শেয়ার করুন
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: টুকটাক কিছু করেছিলাম মনে হয় অনেক আগে। ভবিষ্যতে ভেবে দেখবোনে। ধন্যবাদ ডার্ক ম্যান
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে আছে এমন অসংখ্য গল্প।
স্বপ্ন দেখার আগেই শিউলিদের ঝরে পড়তে হয়....এটাই নির্মম বাস্তবতা।
ব্যাপারটা বেদনাদায়ক হলেও চমৎকারভাবে লিখেছেন।
ভালো থাকবেন। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: এটাই নির্মম বাস্তবতা...কিছু করার নেই মেনে নেওয়া ছাড়া।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০
রাজীব নুর বলেছেন: গল্প খুব সুন্দর হয়েছে।
দশ বছর অনেক লম্বা সময়! গ্রেট।
ভালো থাকুন।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও ভাল থাকবেন ।আপনার ছোট্ট পরীর জন্যে অনেক আদর।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: দশ বছর পূর্তির জন্যে শুভেচ্ছা অনেক।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
মলাসইলমুইনা বলেছেন:
"শিউলিরা ঝড়ে যায় অল্প সময়েই, । শিউলিরা মলিন হয়ে যায় ভোরের আলো ফোটার পরেই। বড়জোর ভোরের আলো টুকু দেখার স্বপ্ন দেখতে পারে কিন্তু পুরো দিন আশা করতে পারে না। শিউলিরা হয় ক্ষণস্থায়ী! ক্ষণজন্মা!"
চমৎকার হয়েছে গল্প ।আমাদের দেশের একটা বিরাট জন গোষ্ঠীর জীবন বিশ্লেষণ করেছেন এই অল্প কথাতেই খুব নিস্তব্ধ আবেগে ।পড়ে ভালো লেগেছে ।জীবনের গল্প সব সময়ই রূপকথা হলে (অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বাস করিতে লাগিল মার্কা হলে )ভালো লাগেনা ।বাস্তবের কাছাকাছি থাকলেও অনেক সময় বেশি ভালো লাগে । অনেক সময় সেটা বেশি কাম্যও । বাস্তবতার সেই ছোয়াতেই আপনার এই গল্প ব্লগের অনেক গল্পের থেকেই জীবন ছবি আঁকায় দারুন আবেগহীন ভাবে আলাদা হয়ে গেছে।আর সেজন্য অন্যরকম একটা ভালো লাগাও হলো গল্প পড়তে পড়তে। বন্ধু, দশ বছর পূর্তির আবার শুভেচ্ছা (এবার রিয়েল লাইফ দশ বছর পূর্তির শুভেচ্ছা।অনেক পরে জানালেও অন্তরিকতায় আমি কিন্তু কারো চেয়ে পিছিয়ে আছি ভাববেন না)।
১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধু। ভেবেছিলাম আর বুঝি কখনো সামুতে আসতেই পারবোনা! একজনের ওয়ালের পোস্টের লিংকে ক্লিক করে ধুকতে পারলাম। জানিনা ঠিক হয়ে গেছে নাকি আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাবে। এই ব্লগে যে কী তা আসলে বলে বুঝানো কঠিন।
অনেক ভালো লেগেছে এতদিন পরে এসে বরাবরের মতই আপনার আন্তরিকতাপূর্ণ মন্তব্য পেয়ে।
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
জুন বলেছেন: নীল দর্পন প্রথমেই জানাই দশ বছর পুর্তির অনেক অনেক শুভকামনা।
আমারও ভাবতে অবাক লাগে কি করে নয় বছর এই ব্লগে এত আনন্দ নিয়ে আছি।
১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার মনে হ্য় এইতো সেদিনের কথা, আমি উচ্চমাধ্যমিক দেইনি তখনো। পরীক্ষার আগে ভাইয়াকে লুকিয়ে ব্লগে পোস্ট দিতাম, পোস্ট পড়তে আসতাম...উফ কত্ত কী! মাঝে মাঝে খুব জানতে ইচ্ছে করে সে সময়ে যাদের সাথে দিন রাত কথা হতো তারা কোথায় আছেন, কেমন আছেন। ফেসবুকে নাম সার্চ দিয়ে খুঁজে খুঁজে বের করে নিরবে তাদের ওয়ালে গিয়ে দেখে আসি।
এখানে আসলে আপনাকে দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগে। পুরনো যে কাউকে দেখলেই কী যে আনন্দ লাগে! অনেক ধন্যবাদ শুভকামনার জন্যে। যে যেখানেই থাকি আমরা সবাই যাতে ভালো থাকি, আনন্দে থাকি এই কামনাই করি।
১১| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শুধু শিউলিরা কেন আমাদের সমাজের অনেকেরই জীবন কথন উঠে এসেছে লেখাটিতে ।
ব্লগে দীর্ঘ এক দশক পূর্তীতে রইল শুভেচ্ছা , কামনা করি সাবলিল হোক
ব্লগে আপনার বিচরণ , সুন্দর আর মনোরম লেখামালায় সমৃদ্ধ হোক
আমাদের প্রিয় এই ব্লগ আঙিনা ।
১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন শুভেচ্ছা এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্যে। ভালো থাকবেন অনেক।
১২| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একটি উন্নয়নশীল দেশের কোটি কোটি স্বপ্নের বিলোপের একটি ফুটে উঠেছে এ লেখায়....
সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন দারিদ্র্য, মেধা ও সুযোগকে....
পাইলট না হলেও শিউলীরা সমাজকে দিতে পারবে অনেক !
১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: শিউলিরা কখনো কখনো সমাজকে অনেক কিছু দিতে পারে আবার কখনো কখনো এমনিই ঝড়ে যায়। ঝড়ে পরার সংখ্যাই মনে হয় বেশি....
১৩| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যাইহোক ১০ বছরের পূর্তির বাসি শুভেচ্ছা
গল্পটা চমৎকার হয়েছে
১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: শুভেচ্ছা এখনো তরতাজাই রয়েছে। অন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
আপনাদর ভালো লাগাতেই আমার স্বার্থকতা।
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যদিও গল্পটা খুব দ্রুত গতিতে এগিয়েছে, তবুও বলবো, খুব সুন্দর লিখেছেন। গল্পের শিরোনামটা আর শেষের কথাগুলো আরও সুন্দর। গল্পে প্লাস +
দশ বছর পূর্তিতে আন্তরিক শুভেচ্ছা!!!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: পাশে ছিলেন সব সময় এবং আপনাদের অনুপ্রেরণা আছে বলেই আমার এতদূর আসা। আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: গল্পের ভালো লাগা।
নিঃশব্দবোমা বিস্ফোরিত হোক অবিরাম।