নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেঠোপথ২৩

মেঠোপথ২৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্য মতিয়া চৌধুরি যা বলেছিলেন

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

রাজনীতিবিদেরা দেশের সাধারন মানুষ নয়। তাদেরকে সব সময়ই আলোচনার মাঝে থাকতে হয় । তাই তাদের মৃত্যূর পরেও জনমনে ক্ষোভ থাকলে সেটা প্রকাশিত হয়। এটাই বিশ্বব্যপী স্বাভাবিক একটা প্রক্রিয়া।কিন্ত পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামিলীগের বিনা ভোটের এম্পি মতিয়া চৌধুরির মৃত্যূূর পর সাধারন মানুষ যতটা না ক্ষোভ প্রকাশ করেছে তার চাইতে বেশি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা। উনার মত সৎ(!!!) , মুক্তিযোদ্ধাকে কেন রাস্ট্রীয় সম্মান দেয়া হয়নি , তাই নিয়ে বিপুল ক্ষোভ প্রকাশ !!

এক ঝাক টগবগে তরুনের রক্তের উপর দাড়িয়ে আছে বর্তমান বিপ্লবী সরকার। দেখুন এই আন্দোলনকারী তরুনদের উদ্দেশ্যে কি বলেছিলেন সো কল্ড সৎ রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরি!!



একুশে টিভিকে ধন্যবাদ এমন একটি প্রতিবেদন তৈরীর জন্য।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, আপনি মুক্তিযোদ্ধা নন, আপনি উনাকে গালি দেবেন; এটাই স্বাভাবিক।

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০৯

আমি সাজিদ বলেছেন: উনার এভাবে মন্তব্য করা উচিত হয় নাই। তবে যারা সমন্বায়ক ছিল, তাদের অনেকেই ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত সেটা তো পরে প্রমাণিতই। আন্দোলনের প্রাণ ছিল মেয়েরা। ওরা না নামলে হেলমেট বাহিনীর তোপে আবার আগের জায়গায় ফিরে যেতে হতো। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেপেলেরাও অনেক বড় ভূমিকা রেখেছে।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি দলকানা ছিলেন। যে কারণে দলের অন্যায়ের প্রতিবাদ করেননি। ওনার উপাধি ছিল অগ্নি কন্যা। এই অগ্নি দিয়ে অন্যায়কে সমর্থন করেছেন। মানুষের সততা শুধু আর্থিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ না। আচরণের সততাও গুরুত্বপূর্ণ। জালেমের সমর্থন করেছেন উনি। বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন কয়েকবার। কখনও বিবেকে বাধেনি উনার নেত্রী কেন ভোট ডাকাতি করছে। কারণ সৎ চিন্তার অভাব। যে কোন মূল্যে ক্ষমতায় থাকতে হবে। এটাই বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের বৈশিষ্ট্য। উনিও সেটার ঊর্ধ্বে উঠতে পারেননি।

অল্প বয়সী ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে এই ধরণের অসম্মানজনক কথা বলতে ওনার বাধেনি। কারণ গতানুগতিক খারাপ রাজনীতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দলের খারাপ কাজ ওনার চোখে পড়েনি। ওনার নেত্রী যা-ই করে ভালো কাজ সেটা। এটাই ছিল ওনার রাজনীতি। তবে আর্থিক লোভ ছিল না ওনার।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৩৮

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আর্থিকভাবেই বা তিনি কিভাবে সৎ ছিলেন? বিনা ভোটের এই এম্পি কি এম্পি হিসাবে লাখ লাখ টাকা বেতন নেন নাই ? অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নেন নাই ? নাকি সততার সংজ্ঞা এখন হাজার কোট টাকার লুটপাঠে নির্ধারন হয়েছে? তিনি মিথ্যাবাদী , অসৎতো ছিলেনই, সেই সাথে রাস্ট্র্রদ্রহিতা, রাস্ট্রীয় সম্পদ লুটপাঠ, গুম , খুন এর দায় নিয়ে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারের সিস্টেমের একজন অংশ ছিলেন। সামনে বিচার কেমন ধরনের হবে জানি না, তবে যদি ডক্টর ইউনুস সরকার সংস্কারের মাধ্যমেে সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে স্কখন হন, তাতে আইন অনুযায়ী বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সকল মন্ত্রী, এম্পি ও অন্যান্য্য নেতা নেত্রীদের চরম দন্ড পাবার কথা। জার্মানির নাৎসীবাহিনী , চেকশ্লাভাকিয়ারর চসেস্কু, ফিলিপাইনের মার্কোস বাহীনি ইত্যাদি বিচারের উদাহরনগুলোতো আমাদের সামনেই আছে।

অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি স্বৈরাচারের দোসরদের মিথ্যাচার , হুংকার ও আস্ফালনে।

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৪০

প্রহররাজা বলেছেন: একটা রাজনৈতিক আন্দোলনে যে যার রাজনৈতিক দলকে সমর্থন দিবে এটাই স্বাভাবিক।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উনার ব্যক্তি জীবন অত্যন্ত র্বনাট্য এবং ঐতিহাসিক
............................................................................
সমালোচনা করার যোগ্যতা থাকা উচিৎ,
রাজনৈতিক দলের মাঝে থাকলে অনেক কিছু প্রকাশ্যে আসেনা,
বিগত সরকারের শেষ দিকে ভালোর শক্তি
খারাপ শক্তির কাছে পরাজিত হচ্ছিল ।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:২২

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান, মানছি উনি অনেক খারাপ কিছু করেছেন, কিন্তু উনি তো মারা গেছেন মাত্রই। আপাতত সমালোচনা করার জন্য জীবিত তো অনেকেই আছেন, ওদের নিয়ে লিখেন। যে মারা গেছে তার তো আর বিচার করতে পারবেন না।
প্রফেসর ইউনুস যখন হার্ভার্ড বা কোথাও লেকচার দেয় দেখতে, শুনতে খুবই ভালো লাগে, মনেই হয় না উনি আমাদের দেশের কেউ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বোধহয় তিনি ততটা সুন্দর না। গ্রামীণ ব্যাংকের সমস্ত কর মওকুফের ব্যাপারটাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:০৭

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: Click This Link

গ্রামীণ ব্যাংকের কর মওকুফের বিষয়ে উপড়ের আর্টিকেলটা পড়ুন।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: (১) এই মতিয়া চৌধুরী যখন বংগ বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজাতে চেয়েছিলেন তখন কে কে নিন্দা জানিয়েছিলেন?

(২) হাসামুল হক ইনুযখন বংগ বন্ধুর লাধ বংগপোসাগরে ভাসিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তখন আপনারা কে কে নিন্দা জানিয়েছিলেন?

(৩) মতিয়া চৌধুরী যখন সংসদে দাঁড়িয়ে বেগম খালেদা জিয়ার নাম ধরে "বেজন্মা ডাইনী হাত থেকে গণতন্ত্র উদ্ধার করতে হবে" ঘোষণা দিয়েছিলেন তখন কে কে নিন্দা জানিয়েছিলেন?

(৪) রনাংগনের বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকাকে মুক্তিযোদ্ধা / বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করতে দেয়নি তখন আপনারা কে কে প্রতিবাদ করে ছিলেন? কেন তাকে জুরাইন গোরস্তানে দাফন করতে হলো?

(৫) আল মাহমুদ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আমাদের জীবদ্দশায় বাংলা সাহিত্যের প্রধানতম কবি। অথবা কেউ শামসুর রহমানকে প্রথম ধরলে আল মাহমুদ দ্বিতীয়, এরপরে আল মাহমুদকে আর এক ইঞ্চিও পিছনে নেওয়া পসিবল না। মুক্তিযোদ্ধা আল মাহমুদকে ঢাকা শহরে দাফন করতে দেওয়া হয় নাই। জানাযার পরেও শেষ বারের মতো আকুতি জানানো হয়েছিলো ঢাকায় লাশ দাফনের সুযোগ দিতে। ইন্টেলিজেন্সের চাপের মুখে লাশ বি.বাড়িয়ায় নিয়ে এক গোরস্থানে দাফন করা হয়। সেই গোরস্থানে আবার কবর স্থায়ী হয় না। দাফনের কিছুদিন পরে আল মাহমুদের কবরের উপরে আরেকজনকে কবর দেওয়া হয়েছে। হয়তো ইচ্ছে করেই দেওয়া হয়েছে। না হয় আল মাহমুদের নামফলক দেখার পরেও মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে একই জায়গায় আরেকটা কবর দেওয়ার তোড়জোড় মফস্বলে থাকার কথা না। দেড় লাখ বর্গ কিলোমিটারের বাংলাদেশের মাটিতে আল মাহমুদের একখন্ড কবর নাই!! একখন্ড কবরের মাটি আল মাহমুদকে দেওয়া হয় নাই।

আজ আপনারা আইছেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শিখাতে!

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৩

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: একজন রাজনীতিবিদকে বিচার করার উচিত তার কর্মকান্ড দিয়ে। কে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বা কে ছিলেন না এটা কখনই বিচারের মান্দন্ড হতে পারে না। কারন রাজনীতিবিদদের দায়বদ্ধতা দেশ ও জনগনের প্রতি। সেই দায় দ্বায়িত্ব যদি তিনি ঠিকমত পালন না করেন , তবে বঞ্চিত হয় দেশ ও জনগন। আর তাই সাদেক হোসেন খোকার বিষয়ে আমার কোন বক্তব্য্য নাই কারন তিনি দুর্নীতিবাজ একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন যার দ্বারা দেশ ও জগনগন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। কিন্ত কবি আল মামুন , পিয়াস করিমদের মত অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাথে যা করা হয়েছিল তাতো কোন অবস্থাতেই গ্রহনযোগ্য ছিল না। অবস্য যারা মতের বিরুদ্ধে গেলেই গুম করে আয়নাঘরে রাখত বা ক্রুসফায়ারে দিয়ে লাশ সাগরে ফেলে দিত , তাদের কাছ থেকে গ্রহনযোগ্য কর্মকান্ড আশা করাটাইতো মস্ত ভুল। অবাক লাগে যে এখনও এই মানবতাবিরোধীদের পক্ষ নিয়ে স্বৈরাচারের দোসররা ক্রমাগত আস্ফালন করেই যাচ্ছে।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩

আহরণ বলেছেন: অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌধুরী সঠিক কথাই বলেছেন। ছাত্র নামধার এই জঙ্গির দল যে আসলেই রাজাকারের বাচ্চা তা এখন দিবালোকের মত সত্য প্রমানিত। কাঙাল জাতির হামাস/গাজা হওয়ার জেহাদি স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৩

রাসেল বলেছেন: মানুষ হিসাবে মতিয়া চৌধুরীর ভালো এবং মন্দ উভয়ই আছে। জাতীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে উনার ভালো এবং মন্দ উভয় দিক বিশ্লেষণ করা আমাদের দায়িত্ব । যারা মতিয়া চৌধুরীর শুধু ভালোটাই প্রচার করছেন, তারা উনার খারাপ দিক জেনেশুনেই শুধু ভালোটাই প্রচার করছেন। আমার জিজ্ঞাসা, কেন তারা এমন করছে। খুব সহজ উত্তর, ব্যক্তি স্বার্থ ।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

জ্যাকেল বলেছেন: ভারতীয় দালালরা ভারতেই আশ্রয় নিয়েছে। যাদের পাকিস্তানের দালাল বলা হইত তাহাদের কেহই পাকিস্তানে যায়নি বরং ইউরোপ আমেরিকায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে।
ভারতীয় দালালরা সবসময় বাঙালি জাতিকে ঘৃণার চোখে দেখে। তাই ইহারা আমাদের কাঙাল ইত্যাদি বলে ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ করে।

বাংলাদেশকে ভারতের কাছহে ২০৪১ সালে সিকিমের ন্যায় ভারতের অংগরাজ্য করবার প্লান ছাত্ররা নসাৎ করে দেওয়াতে যাদের গাত্রদাহ হইতেছে তারা জনবিচ্ছিন্ন বিদেশ শক্তির চর।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

আহরণ বলেছেন: Boycott India গ্রুপ এখন ভারতের ভিসার জন্য রাতজেগে লাইনে দাড়িয়ে থাকে।

ভারতের চাল, ডাল, তেল, লবন, পেয়াজ, ডিম, গরু....... সাপ্লাই বন্ধ হয়ে গেলে দেশের অবস্থা কী হবে চিন্তা করা যায়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.