নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টেকনাফ থেকে মেরিন ড্রাইভ ধরে আমরা যখন ইনানীর দিকে আসছিলাম...পথে পড়লো গর্জন গাছের বাগান। আকাশা ছোঁয়া সরল গাছগুলি সাদাটে রঙের। একটু ফাকা ফাকা, আর আকাশের দিকে উহাদের পাতার ছাদ। বাগানের পরেই রাস্তা, তারপরে খোলা মাঠ, তারপরে মেরিন ড্রাইভ, অতপর সৈকত। দুই রাস্তার মাঝখানে আমার একটা বাড়ি করার ইচ্ছা হয়েছে।
কত দাম হবে জায়গার ওখানে। গর্জন গাছের বাগানের শেষদিকটায় পাহাড়। ঐ পাহাড় থেকে সাগর পর্যন্ত জায়গাটা লোভনীয়, টেকনাফ থেকে ইনানী পর্যন্তই। দেখলে যে কারো তাই মনে হবে। এজন্য দামও বেশী। বিক্রিও হয়ে গেছে। এখন বিক্রির উপরে বিক্রি চলছে কিছু কিছু। তবে বেশীরভাগ জমির নতুন মালিক তার কেনা জায়গার চারপাশে দেয়াল দিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়ে পাকাপোক্তভাবে দখল করে বসে আছে। খোলা মাঠে প্রচুর তারকা চিহ্নিত হোটেল বা রিসর্টের সাইনবোর্ডও আছে।
একটা বাড়ি হলে বছরে তিনবার আমি সেই বাড়িতে গিয়ে থাকবো। সাতদিন করে। একপাশে গর্জন গাছের বাগান আরেকপাশে সাগর। ওহহহ বলতে ভুলে গেছি, সৈকত আর মেরিন ড্রাইভের মাঝে হালকা ঝাউব্নও আছে।
যদি তুমুল সতর্ক সংকেত হয়, দৌড়ে গিয়ে পাহাড়ে উঠবো। পানির হাত থেকে বাঁচতে। আর ঝড় হলে, ছোট সংকেতে, সমুদ্রেই নেমে যাবো। একটা ওয়াটার বাইক থাকবে। ঢেউ আসবে আর আমি বাইক নিয়ে তার চূড়ায় উঠবো।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১
আরাফআহনাফ বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।
ছবি এড করলো ভালো হতো।
আপনার স্বপ্ন সার্থক হোক ।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
সিফটিপিন বলেছেন: সমুদ্রের নিচে বাড়ি বানান!
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১২
বিজন রয় বলেছেন: সময় পাবেন না।
সময় শেষ।