নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনও এক প্রকাশ ধরণে না যাওয়া পর্যন্ত অনুভূতি নিজেই অনুভূতিহীন বা না-অনুভূতি। ইদানিং আমার এই না-অনুভূতি হচ্ছে বলে একে দেহ দেবার ষড়যন্ত্র করেছি।
বন্ধু-বিহীন আছি বলা যায় প্রায়। একসময়ে বন্ধুত্ব হয়। তারপরে আরো বন্ধু। তারপরে আর বন্ধু হয় না। পরের বন্ধুদের আরো পরিচয থাকে - কেউ সহকর্মী, কেউ সহমর্মী, কেউ আত্মীয়, কেউ অংশীদার। অ্যাবসলিউট বন্ধু পরিচয়ের চেয়ে তাদের অন্য পরিচয় অনেক সময় মূখ্য হয়ে ওঠে।
সম্প্রতি আবিস্কার করলাম আমার এক শৈশবের ফ্রেন্ড আমাকে আপনি করে কথা বলে। পরে বুঝলাম যেহেতু সে ব্যবসায়ী এবং ফোন করে অফিস টাইমে সবার সাথে আপনি বলতে বলতে একটা অভ্যস্ততা হয়ে গেছে। চাইলেও এখন তুমি বলতে পারে না।
দেশ-পরদেশ বন্ধু আসলে থাকে না বেশীদিন। আমার বন্ধুরা সবাই দূরত্বে বাস করে - শৈশবের বন্ধুদের কথা বলছি। ফলে তাদের সাথে বন্ধুত্ব পাল্টে এখন ইতিহাস হয়ে গেছে।
এখন সম্ভবত এটাই চলবে। চল্লিশের পরে বন্ধুত্ব নিয়ে চিন্তা করা বুজরকি। এই বন্ধুত্বহীনতা মেনে নেয়াই বরঞ্চ স্বাভাবিক। না-অনুভূতি নিয়ে থাকতে হবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
কৌশিক বলেছেন: হাই হাই হাই।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//চল্লিশের পরে বন্ধুত্ব নিয়ে চিন্তা করা বুজরকি। //
একটা বয়সে আসার পর আর বন্ধুত্ব হয় না... আবেগের একটা বয়স আছে না....
আজকাল চল্লিশের আগেই যা অবস্থা...
বন্ধুরা যখন আপনি বলতে শুরু করেন, তখন ভাবতে হবে 'এইবার অইছে'
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: চল্লিশের পরে বেশিরভাগ মানুষ স্বেচ্ছা নির্বাসনে যায় । তাই তাদের বন্ধুহীন হয়ে থাকতে হয় । আর এই বয়সে নতুন বন্ধু খুঁজতে যাওয়ার হ্যাপাও কম না! অসম বয়স কিংবা চিন্তার সাথে যুজতে কেইবা চায়! তবে মনের দরোজাটা খুলে দিতে পারলে আমৃত্যু থাকা যায় বন্ধুত্বের উষ্ণতায় ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হাই।