নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আমরা এতো অসহিষ্ণু কেন.....
গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর জন্য বিশ্বব্যাপী পরিবেশ যেমন উত্তপ্ত হয়ে গিয়েছে তেমনই মানুষের স্বভাবও উত্তপ্ত হয়ে গিয়েছে। যতই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাই, ততই অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছি পারিপার্শ্বিকতার জন্য। আমার মতো অন্যসব মানুষও অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে! যে বা যারা সামান্যতম পাওয়ার- হোক সেটা চ্যারিটি কিম্বা ফিনানশিয়াল, নেইম এন্ড ফেইম যেকোনো ভাবে একটু ক্ষমতা পেলেই নিজেকে সর্বেসর্বা ভাবতে শুরু করে। এভাবেই ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর পরিসরে সামাজিক জীবনের ঘটমান বাস্তবতায় সামগ্রিক ভাবে অসহিষ্ণুতার প্রসঙ্গ ক্রমশই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সহিষ্ণুতা ও অসহিষ্ণুতার ভারসাম্য যথাযথভাবে রক্ষিত হচ্ছে না মানুষের কর্মে, দায়িত্বে তথা জীবনচারিতায়। ব্যক্তি জীবন থেকে বৃহত্তর সমাজের সর্বত্রই চাপা উত্তেজনা ও অসহিষ্ণুতার কারণে প্রায়শই মানুষের স্বাভাবিক আচরণ ও কার্যক্রমসমূহ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
সামাজিক মূল্যবোধ কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে- তা ভাবতেই শিউরে উঠতে হচ্ছে। এই প্রবণতা কতটা বিপজ্জনক, তা ধারণার বাইরে। ক্রমক্ষয়িষ্ণু ভঙ্গুর অবক্ষয়গ্রস্ত, অসভ্য, নিষ্ঠুর ও অমানবিকতার ঘেরাটোপে বন্দি আমাদের সমাজব্যবস্থা। মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের একপাক্ষিক দাবি পরাজিত এই অসভ্যতায়। অবক্ষয়ের তলানির দিকে ক্রমধাবমান সমাজ, সমাজব্যবস্থা। এই হিংসা, সহিংসতার স্থায়ী সমাধান জরুরি। তা না হলে আমাদের রক্ষা নেই। এজন্য পরিবারকে দায়িত্ব নিতে হবে, সমাজকে দায়িত্ব নিতে হবে; দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকেও।
আমাদের মনে রাখা জরুরি যে, সহনশীলতা বিশেষ একটি গুণ। একটি সামাজিক মূল্যবোধ। এই সহনশীলতার ওপর নির্ভর করে সমাজের স্থিতিশীলতা। স্থিতিশীলতা না থাকলে সহনশীলতাও আর থাকতে পারে না। মানুষ যতই এগিয়ে যাচ্ছে, ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে তার জ্ঞান। আবার ততই তার মধ্যে বৃদ্ধি পাচ্ছে অস্থিরতাও। মানুষের ভেতরে সবকিছু পাওয়ার চাহিদা বেড়ে গেছে। সারাক্ষণই কেবল পাওয়ার আশা। ফলে তার মধ্যে চাওয়া-পাওয়ার তীব্রতা বাড়ছে। বাড়ছে মনের মধ্যে প্রচণ্ড চাপ। আর এই ক্রমবর্ধমান চাপ মানুষের জীবনকে ধৈর্যহীন করে তুলছে। ধৈর্যের অভাব একদিকে মানুষের আত্মবিশ্বাস থেকে দূরে নিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে তার সাহসও কমিয়ে দিচ্ছে। এজন্য প্রয়োজন সহনশীল মনোভাব। ধৈর্য ও সহ্যগুণ মানুষকে অনেক দূর অগ্রসর করে। অস্থিরতা থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। তাই সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকেই অসহিষ্ণুতার বিষবৃক্ষ উপড়ে ফেলতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: যা মানুষ এবং মানবতার অবমাননা!
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি নিজেই উপড়ে ফেলা কথাটা ব্যবহার করলেন। সেটাও এক ধরনের অসহিষ্ণুতা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: 'আগাছা উপড়ে ফেলা' যথাযথ শব্দ।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১৬
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ জুলভার্ন, খুবই সত্যি কথা - আমরা কেন যে এত অসহিষ্ণু!
এতটাই অসহিষ্ণু যে, ভিন্নমত পোষণ করে; এমন মৃতা মহিলাকেও আমরা গালিগালাজ করতে ছাড়ি না। নিজের মতবিরুদ্ধ কিছু দেখলেই ঘাড়ের কেশর ফুলিয়ে রুখে দাঁড়াই, তারপর মিষ্ট বাক্যে কাজ না হলে শুরু করি কটুকাটব্য - যদি এই করে অপরপক্ষকে থামিয়ে দেয়া যায়। এই আমরাই আবার নিজেকে সুশীল প্রমান করার জন্য কটুবাক্যের বিরুদ্ধে পোস্ট দেই, মন্তব্য করি।
ঠিক আপনার মতো আমিও এই ভেবে অবাক হই যে - কেন আমরা এতটাই অসহিষ্ণু! কেন এতটাই আত্ম-প্রবঞ্চক!!
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা একজন মৃত মানুষকেও যখন সংসদে দাঁড়িয়ে মরনোত্তর বিচারের দাবী তোলা হয়, যখন কারোর জন্ম নিয়ে অপবাদ দেওয়া হয়, তখন জন (মানুষ) অরণ্যে চলে যায়....পাগলা কুকুরের জন্য মুগুরের বিকল্প কিছু থাকলে বলবেন।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর একটা টপিক। আমি নিজেও এমন একটা কিছু লেখার প্ল্যান করেছিলাম।
আমরা যে কতটা অসহিষ্ণু, আমাদের আচরণ যে কতখানি অপরিপক্ব ও অশোভন, তা আমাদের পোস্ট ও কমেন্টের ভেতর প্রতিনিয়ত ফুটে উঠছে। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, আমরা কেউ স্বাভাবিকভাবে কমেন্ট লিখতে পারি না। কাউকে ভর্ৎসনা করা, খোঁচা দেয়া যেন আমাদের মজ্জাগত অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের বয়স বাড়লে আচরণ হয় অনুকরণীয়, সভ্য ও উন্নত দেশে থাকলেও মানুষ ক্রমে সভ্য হয়ে ওঠে। অপ্রিয় সত্য হলো, এমন অনুকরণীয় সভ্য মানুষের খুবই অভাব আমাদের এ তল্লাটে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: গতকাল সামহোয়্যারইন ব্লগ ফেসবুক গ্রুপের 'এনোনিমাস' বলেছেন- "আমরা ভয় পাইনা".....শেখ হাসিনাও বলেছিল- আমরা ভয় পাইনা", আমরা পালাইনা"- কিন্তু সেই মহাশক্তিদের পালাতে হয়েছে অন্তর্বাস ফেলে....
আমরা না আমি অবশ্যই ভয় পাই- এনোনিমাস দের, আমি ভয় পাই হেলমেট বাহিনীর কেউ যখন এনোনিমাস হয়ে হাজির হয় যেকোনো চরিত্রে.... প্রশাসন, পরিচালক কখনও এনোনিমাস হতে পারে না। দুর্ভাগ্যবশত হেলমেট লীগ এখন এনোনিমাস হয়ে ব্লগে সন্ত্রাসী আচরণ করতে শুরু করেছে।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৩
জনারণ্যে একজন বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন @ সোনাবীজ। পোস্টে, মন্তব্যে ভব্যতা একদমই উঠে যাচ্ছে।
স্বল্পশিক্ষিত মানুষ আমি - মুখ ও মুখোশের পার্থক্য ঠিক জানা নেই। তবে মাঝে মাঝে বিশেষ কাউকে দেখলে পার্থক্য বুঝতে পারি।
সাড়ে চুয়াত্তরের এক পোস্টে আপনার করা এক মন্তব্য থেকে যেমন মুখোশের আড়ালে আপনাকে চিনেছিলাম (অট্টহাসির ইমো হবে এখানে)। আশাকরি মনে আছে এখনো?
অসভ্য, অভব্য, চরম রেসিস্ট ওই মন্তব্যের জন্য বাঁশ খেয়ে তারপর বেশ কয়েকদিনের জন্য ব্লগ থেকে হাওয়া হয়ে গেছিলেন (দীর্ঘনিঃস্বাসের ইমো হবে এখানে)।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একবছরও এক লাইনের পোস্ট লিখতে পারেননি। ফুটানি মারান বংশ পরিচয়ের! এইসব ছ্যাচড়ামি ফুটানি মারবেন নিজের ঘরে।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ৯০ ভাগ মুসলমান যে দেশে বাস করেন তাদের মধ্যে অন্য কারো মতামত কে সহ্য করতে না পারা হতাশাজনক। মুসলমানের জন্য তাসাউফ বা আত্নশুদ্ধি সবার আগে প্রয়োজন তারপর বাকি নিয়ম কানুন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খৃষ্টান ধর্মালম্বী বলে নয়, মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা হোক।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শেখ হাসিনার নজিরবিহীন অপকর্মের পরিণতি খুব ভয়াবহ হবে, এটা শেখ হাসিনা জানতেন। লক্ষ্মণ সেনের মতো ব্যাকডোর দিয়ে তাকে পালিয়ে যেতে হবে, এটাও জানতেন। তাই অবচেতনেই তার মুখ ফস্কে বেরিয়ে পড়েছিল, শেখ হাসিনা পালায় না। এটা অনেকটা বুকে ভয় চেপে মুখে সাহস দেখানোর মতো অবস্থা আর কী। তার এই উক্তি হাজার বছরের সেরা কৌতুকে পরিণত হবে, যা যুগপৎ করুণ ও হাস্যরসে ভরপুর।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: বাস্তবতা।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:২০
আহরণ বলেছেন: অশিক্ষিত, মূর্খ, দরিদ্র এবং অসৎ .......... সমাজে ধর্ম আসক্তি এবং অসহিষ্ণুতা উর্বর হয়। @ ভাইয়া?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধর্মের অপব্যবহার একটা এক ধরনের ব্যাবসা....
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
জনারণ্যে একজন বলেছেন: -- পাগলা কুকুরের জন্য মুগুরের বিকল্প কিছু থাকলে বলবেন।
@ জুলভার্ন, দুঃখিত, আমি যে সমাজে বাস করি, সেখানে আপনার উল্লেখিত ওই টার্ম ইউজ করা হয় না। দোষ আসলে আপনার নয়। যে পারিপার্শিক ইতর, অসভ্য, নোংরা সমাজে আপনার বসবাস, সেখানে ওই শব্দ ব্যবহার করা খুবই স্বাভাবিক এবং ওই শব্দ ব্যবহারে যে অসহিষ্ণুতার পরিচয় আপনি দিলেন, এতে প্রমাণিত হলো আপনিও ওদেরই একজন।
সেক্ষত্রে উচিত অন্যকে সহিষ্ণুতার জ্ঞান দেয়া বাদ দিয়ে নিজের প্রকৃত চেহারা সবার সামনে উন্মোচিত করা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: বুঝেছি, আপনি পীর কামেল বংশের কুতুবে রব্বানী। এতো উঁচু বংশের কীটপতঙ্গ আমার থেকে দূরে থাকুক।
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সোনা, রাজনীতি দূরে রেখে আপনার পূর্বোক্ত সেই মহান মন্তব্য রিপিট করে নিজেকে সবার সামনে নতুন করে পরিচিত করালে বেশ খুশি হতাম।
সাহস নেই, রাইট?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: এক বছর বয়সী ব্লগার, যার না আছে এক লাইন লেখার যোগ্যতা, না আছে নিজের পরিচয়.... সে আসছে তার শিক্ষা, বংশের ফুটানি মারাইতে! ক্যাচাল পাকানোর জন্য এই মাল্টি বাজ আইডি খুলেছে!
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ব্লগের ফেসবুক গ্রুপে যা ঘটছে তা দেখেতো পুরাই কিংকর্তব্যবিমুঢ়।এনোনিমাস নিক থেকে ব্লগ কতৃপক্ষের হয়ে স্ট্যটাস দেয়া হচ্ছে! এতদিন জানতাম জানা আপু এই ব্লগের মালিক ও মডূ হচ্ছে কাভা / জাদিদ। এখন ব্লগার জাজিদ বলছেন যে , তিনিও আর সরাসরি ব্লগ টিমে নাই !! এনোনিমাস নিক থেকে আবার স্ট্যটাস দেয়া হচ্ছে যে ,'' ব্লগ কর্তৃপক্ষের
এনোনিমাসলি পোস্ট দেবার আড়ালে কি কিছু ঘটছে?''!!
যারা পুরাতন ব্লগার তারা কিছু জানে মনে হয় যা আমরা জানি না। ব্লগার ভুয়া মফিজ ঘোষনা দিয়ে ব্লগ ছেড়েছেন। কি কারন সেটা পরিষ্কার করেন নাই। একই সাথে উধাও হয়ে গেছেন ব্লগার করুনাধারা ও জুন আপু। আমারা ধারনা এই পুরাতন ব্লগাররা খুব সম্ভবত আগের ব্লগ টিমমেম্বারদের চিনতেন।
আমার সব মিলিয়ে ধারনা এই ব্লগ হ্যাাকড হয়ে ভিন্ন কোন গ্রুপের হাতে চলে গেছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার ধারণা সত্য হতে পারে। কারণ, জাদিদ / কাভা ব্লগে মাস্তানি করে না। এনোনিমাস কে মনে হচ্ছে- হাতুড়ি / হেলমেট লীগের কেউ....
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মেঠোপথ কথায় তেমনি মনে হচ্ছে। ব্লগ হ্যাক হয়ে গেল নাকি? এননিমাস লোকগুলা এলিয়েন... কইত্থন আহে কই চইয়া যায়।
ব্লগে কী ঘটে, বা ঘটবে আমি কিছুই বুঝি না। এত প্যাঁচ পোচ বুঝি না। তারপরও উনি বলেছেন আমি হাউকাউ হট্টগোল করছি ....।ইতা কী কিছিমের কথা ,,,,,, কী দিকদারী কইনছাইন দেহি
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু ভুতুড়ে কান্ডই নয়, পুরাই অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি চলছে.....
এনোনিমাস এডমিন এর ভাষার পেশীশক্তি দেখে মনে হয়, ছাত্র-জনতার ধাওয়া খাইয়া এখন অনেকেই এনোনিমাস চরিত্রে আবির্ভূত হইছে।
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: খুব অস্তিরতা এবং বিস্রস্ততা চলছে প্রতিটা সমাজিক অর্গানে। নতুন করে একটা স্পিরিচুয়াল জাগরণ দরকার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০১
জটিল ভাই বলেছেন:
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী টপিক প্রিয় ভাই ♥♥♥
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। কিন্তু এই পোস্টে জনৈক জনারণ্যে একটা আইডি কিভাবে উস্কানিমূলক মন্তব্য করে ক্যাচালের পায়তারা করছে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষ ক্রমেই মানবিক গুনগুলো ছেড়ে দিচ্ছে!