নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আজ্ঞে কথা সত্য......
আসলে শেখ হাসিনার আমলেই জিনিসপত্রের দাম অনেক সস্তা ছিলো!
উদাহরণঃ-
(১) হাসিনার নামে বরাদ্দ ৪৫ বিঘার উপর গণভবনের দাম ছিলো এক টাকা!
(২) শেখ রেহানার নামে ধানমণ্ডি ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বর (বর্তমান ধানমণ্ডি থানা) প্লটেরর দাম ছিলো এক টাকা!
(৩) মুজিব সিনেমার মুজিবের চরিত্রে অভিনয়ের হাদীয়া ছিল এক টাকা!
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: সব ভালোই ধ্বংস করে দিয়েছে।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বই লিখুন,হাসিনাকে নিয়ে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এক শব্দে লিখলাম- ফ্যাসিস্ট।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: এই কথা শুনলে শায়েস্তা খাঁ ও বাকরুদ্ধ হয়ে যাবে।
তখনকার মানুষ জানলে উদাহরণ দিত; ভবিষ্যতে শতবিঘা জমি একটাকায় পাওয়া যাবে। ১ টাকায় আটমন চাল; কত দাম রে বাবা!!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১০
জুল ভার্ন বলেছেন:
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ১০ টাকায় এক কেজি চাল পাওয়া যেত !!
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: "কাজীর গরু কাগজে আছে, গোয়ালে নাই"!
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬
রবিন.হুড বলেছেন: গণভবন কি শেখ হাসিনার নামে ছিলো ?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: গণভবন রাষ্ট্রীয় সম্পদ, তিনি নিজেই নিজের নামে একটাকায় বরাদ্দ নিয়ে ছিলেন। কিন্তু জনমতের চাপ এবং নির্বাচনে পরাজিত হয়ে খুব গোস্যা করে গণভবন ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আজ্ঞে কথা সত্য
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন:
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম সত্য
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: সরকার থেকে পাওয়া খালেদা জিয়ার বাড়ির নাম কত ছিলো?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথমত; ম্যাডাম জিয়া নিজে কোনো বাড়ি নেননি। তিনি তখন সদ্য বিধবা। ১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তার বিধবা স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও এতিম দুই সন্তান তথা অসহায় পরিবারের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়ার দীর্ঘ দিনের বাসস্থান তথা তার স্মৃতি বিজড়িত মইনুল রোডের বাড়িটি অসহায় পরিবারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দান করার প্রস্তাব করলে সংসদে সব দল অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। একমাত্র বিরোধী দল আওয়ামী লীগও সংসদে প্রস্তাবিত রাষ্ট্রীয়ভাবে দানপত্র প্রদানের এই মহত্ কাজে শরিক হয়েছিল। সংসদের বাইরে সভা-সমিতি টকশো তথা সব গণমাধ্যম সংসদের এই সিদ্ধান্তকে অভিনন্দিত করেছিল। দলমত নির্বিশেষে সব স্তরের মানুষ এই সিদ্ধান্তকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছিল। সেই বাড়ির প্রতীকী মূল্য ধরা হয়েছিল ৫/-
দ্বিতীয়ত; হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এসে ১৯৮৩ সালে ম্যাডাম জিয়া এবং তার দুই সন্তানের নামে গুলশানে ২৪ শতকের একটা প্লট বরাদ্দ দেন- সেটাও রাষ্ট্রীয় ভাবে। যার প্রতীকী মূল্য ধরা হয়েছিল ৩০০/-
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: আসলে তো সস্তা ছিলো
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১২
জুল ভার্ন বলেছেন:
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪৬
প্রহররাজা বলেছেন: সুযোগ আর সাহস থাকলে আপনি নিজেও গাড়ি বাড়ি ফ্ল্যাট চুরি করতেন। এখন আপাতত হিংসা করেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আওয়ামী লীগ মানেই চোর নয়, কিন্তু আওয়ামী লীগের সবাই চোর।
সবাইকে নিজের মতো ভাববেন না। সাহস এবং সুযোগ আমার জীবনে অনেক পেয়েছি..... কিন্তু আমি আওয়ামী লীগ হতে পারিনি।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪৪
জটিল ভাই বলেছেন:
সার্কাসগুলি মিস করেন না?
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আবার জেগায়!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হাসিনার সবচেয়ে বড়ো অর্জন হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়া। ভুরি ভুরি পাবলিক এবং প্রাইভেট ভার্সিটি অনুমোদন দিয়ে শিক্ষিত বেকার তৈরি করা। অথচ জাতীয় ভার্সিটির মান উন্নয়ন করে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো যেত।