নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।
সু প্রিয় পাঠক আজকে আমি ইউটিউবের আরেক নাস্তিক আলেকজেন্ডার সোলালিন নামের (ছদ্মনামধারী কেউ) এর আরেকটি উপহাসের জবাব দিতে প্রস্তুত হয়েছি। এই ব্যাটা নাস্তিক বলছে আল কোরআনের একটি আয়াতেই নাকি প্রমান হয়ে যায়। আল্রা নাই। আল্লা ভুয়া। আর ধর্ম নাকি ক্যান্সার। এ সকল নাস্তিকের ছোট মানুষি আচরন আমাকে ইদানিং খুব মর্মাহত করছে। আপনাদের সুবিধার্থে আমি লিংক টি দিলাম। Click This Link আমি এ জাতীয় নোংরামীর বিরুদ্ধে সুশীল সমাজ সহ সরকারের গুরুত্বপূন আসনে আসীন ব্যাক্তিদের কাছে বিনীত অনুরোধ করবো এ জাতীয় নোংরা ধর্ম বিরোধী লাইভ বন্ধ করে দিয়ে সহজ সরল মানুষকে ধর্মের প্রতি ঘৃনাবোধ সৃষ্টিতে উৎসাহিত না দিয়ে এগুলো প্রতিরোধ করা উচিত। ধর্ম হারিয়ে যাওয়া মানে সমাজ থেকে নীতিবোধ হারিয়ে যাবে। সমাজে অশান্তি অনাচার অপরাধ বৃদ্ধি পাওয়া।
এই সকল লাইভগুলো আমাকে যন্ত্রনা দিচ্ছে। ব্যবসা বানিজ্যে মনোযোগ কমে যাচ্ছে। ধমীয় গবেষনা আবার রত হয়ে পড়েছি। এদের এ সকল প্রশ্নের উত্তর খুজতে গবেষনা করে হচ্ছে। ব্যপক সময় নষ্ট হচ্ছে। রাত জাগতে হচ্ছে। ঘুমের পরিমান কমে যাচ্ছে।এ সকল স্বল্প জ্ঞানী নাস্তিকদের জন্যই বোধ হয় ফ্রান্সিস বেকন বলেছিলেন-“ স্বল্প জ্ঞান মানুষকে নাস্তিকতার পথে ঠেলে দেয় আর বেশি জ্ঞান মানুষকে আস্তিক করে”।প্রিয় পাঠক এরা এতটাই হালকা চিন্তার অধিকারী যে এরা আল কোরআনের মতো বিশাল জ্ঞানের অধিকারী একটি কিতাবের বিরুদ্ধে কি করে অট্টহাস করে! বলে কি না একটি আয়াতেই বোঝা যায় আল কোরআন ভুয়া আল্রা ভূয়া। ছিঃ ছিঃ ছিঃ। আয়াতটি সম্পর্কে আমি বলি। আল কোরআন সুরা মূলক আয়াত সংখ্যা ৫ “আমি নিকটবর্তী আকাশকে সুশোভিত করিয়াছি প্রদীপমালা দ্বারা এবং উহাদেরকে করিয়াছি শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ এবং উহাদের জন্য প্রস্তুত রাখিয়াছি জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি” ।আরবী এবং ইংরেজীতেও তুলে ধরলাম।
وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِّلشَّيَاطِينِ ۖ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ
And we have, (from of old), adorned the lowest heaven with Lamps, and We have made such (Lamps) (as) missiles to drive away the Evil Ones, and have prepared for them the Penalty of the Blazing Fire.
এখানে হাসির কি আছে! আমি বুঝলাম না। খুবই প্রাঞ্জল ভাষায় একটি কথা বলা আছে। যার মধ্যে লুকিয়ে আছে ব্যপক বৈজ্ঞানিক তথ্য।আল কোরআন বুঝলে তো কোন সমস্যা থাকে না।যার অর্থ দাড়ায় “আমি নিকটবর্তী আকাশকে সুশোভিত করিয়াছি প্রদীপমালা দ্বারা এবং উহাদেরকে করিয়াছি শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ এবং উহাদের জন্য প্রস্তুত রাখিয়াছি জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি” । আল্লা আকাশে এমন কিছু উপকরন প্রদীপমালা রেখেছে যা শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপ করা যায়। এমনকি কোন উপকরণ নাই যা দিয়ে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপ করা যায়? মনুষ্যরুপী শয়তানদের কথা বা ভূলে যাচ্ছেন কোনো? এ গুলো কি পৃথিবীতে আঘাত হানে নাই? এমন বহু সভ্যতা ধ্বংশ হয়েছে উল্কাপিন্ড বা গ্রহানুর আঘাতে। গ্রহানুর আঘাতে ফলে ভুমিকম্প সুনামি বহু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারনে বিলীন হয়ে গেছে মনুষ্য সভ্যতা! আল কোরআনকে বুঝতে হবে। আল কোরআনের রুপক অর্থ বোঝার ক্ষমতা যদি ওদের থাকতো তবে তো ওরা বুঝবে। এরকম আরেকটি আয়াত আমি তুলে ধরলাম। আমার লেখা পূববতী সংখ্যায় আরেক নাস্তিকের হাসির খোরাক সুরা হা মীম সিজদার একটি ১২ নং আয়াত “অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্তাকাশে পরিণত করলেন এবং প্রত্যেক আকাশের নিকট তার কর্তব্য ব্যক্ত করলেন। আর আমি নিকটবর্তী আকাশকে সুশোভিত করলাম প্রদীপমালা দ্বারা এবং তাকে করলাম সুরক্ষিত।এ সব পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।” ১৩ নং আয়াতে বলা হচ্ছে। “এর পরেও যদি ওরা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে (ওদেরকে) বল, আমি তো তোমাদেরকে এক ধ্বংসকর শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করেছি; যেরূপ শাস্তির সম্মুখীন হয়েছিল আ’দ ও সামূদ;”। ১২ আয়াতে লক্ষ্য করুন একই কথা বলা হচ্ছে নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দেওয়া হয়েছে সুরক্ষিত করার জন্য। যা শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ। প্রিয় পাঠক আপনি কি বুঝতে পারছেন সেই প্রদীপমালা কি যা শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপ করার জন্য সৃষ্টি করা! বুঝলেন না! তাহলে হামীম সিজদার পরবর্তী আয়াত শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ টা দিয়ে আদ ও সামুদ জাতিকে শাস্তি দেওয়া হয়েছিলো? বুঝলেন প্রিয় পাঠক আকাশে এমন কিছু প্রদীপমালা সৃষ্টি করেছেন যা দিয়ে পৃথিবীতে শয়তান দ্বারা প্রলুদ্ধ জাতি স্বত্ত্বা ধ্বংশ করে দেওয়া হয়। আল কোরআনের এমন অসংখ্য জাতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।যারা আল্লার ক্রোধে দ্বারা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারনে ধ্বংশস্তুপে পরিনত হয়েছে, বিলীন হয়েছে। আল কোরআনে বলা আছে “৭৩. সূর্যোদয়ের সময় মহানাদ তাদের আঘাত করে। “৭৪. অতঃপর আমি জনপদটিকে উল্টে দিলাম ও তাদের ওপর কঙ্কর বর্ষণ করলাম। ৭৫. নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীলদের জন্য নিদর্শনাবলি রয়েছে। ৭৬. পথের পাশে ওই জনপদের ধ্বংসাবশেষ এখনো বিদ্যমান। (সুরা : হিজর)
আজ থেকে ৩১০০ বছল পূর্বে বর্তমান জর্দান ও ঈসরাইলের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ডেড সী বা মৃত সাগরের স্থানটিতে ছিলো সদম ও গোমরাহ নগর। তারা উন্নতির চরম শিখরে উন্নীত হওয়ার কারণে সীমা লঙ্ঘনকারী জাতিতে পরিণত হয়েছিল। পূর্বেকার ধ্বংসপ্রাপ্ত জাতিগুলির ন্যায় তারা চূড়ান্ত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দিয়েছিল। অন্যায়-অনাচার ও নানাবিধ দুষ্কর্ম তাদের মজ্জাগত অভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছিল। এমনকি পুংমৈথুন বা সমকামিতার মত নোংরামিতে তারা লিপ্ত হয়েছিল, যা ইতিপূর্বেকার কোন জাতি এতটা ব্যাভিচার করতো না। লুত আঃ এই জাতিকে ক্ষ্যান্ত হতে বলে এবং আল্লার পথে আসতে বলে। এই সকল পাপ মুক্ত সুন্দর জীবন ব্যবস্থার কথা বলে। ক তারা সমূলে ধ্বংস হয়ে যায়। লুত (আ.)-এর জাতির পাপীদের ওপর সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশাল এক গ্রহানুর আঘাত এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প পুরো নগরটি সম্পূর্ণ উল্টিয়ে ধ্বংশস্তুপে পরিনত করে দেন পাশাপাশি আকাশ থেকে বৃষ্টির মতো গ্রহানু নিক্ষিপ্ত হওয়ার ফলে সমগ্র সভ্যতা বিলীন হয়ে যায় এবং সেখানে একটি মৃত সাগরে পরনিত হয়। যা আজ ডেড সী নামে পরিচিত। ফিলিস্তিন ও জর্দান নদীর মধ্যবর্তী স্থানে বিশাল অঞ্চলজুড়ে নদীর রূপ ধারণ করে আছে এটি। জায়গাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বেশ নিচু। এর পানিতে তেলজাতীয় পদার্থ বেশি। এই পানিতে কোন কিছু ডোবে না। এতে কোনো মাছ, ব্যাঙ, এমনকি কোনো জলজ প্রাণীও বেঁচে থাকতে পারে না। এ কারণেই একে ‘মৃত সাগর’ বলা হয়। সাদুম উপসাগরবেষ্টিত এলাকায় এক ধরনের অপরিচিত উদ্ভিদের বীজ পাওয়া যায়, সেগুলো মাটির স্তরে স্তরে সমাধিস্থ হয়ে আছে। সেখানে শ্যামল উদ্ভিদ পাওয়া যায়, যার ফল কাটলে তার মধ্যে পাওয়া যায় ধুলাবালি ও ছাই। এখানকার মাটিতে প্রচুর গন্ধক পাওয়া যায়। এই গন্ধক উল্কাপতনের অকাট্য প্রমাণ। এ শাস্তি এসেছিল গ্রহানুর আঘাত, ভয়ানক ভূমিকম্প, সুনামি ও অগ্নি উদিগরণকারী বিস্ফোরণ আকারে। ভূমিকম্প সে জনপদকে ওলটপালট করে দিয়েছিল।
১৯৬৫ সালে ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধানকারী একটি আমেরিকান দল ডেড সির পার্শ্ববর্তী এলাকায় এক বিরাট কবরস্থান দেখতে পায়, যার মধ্যে ২০ হাজারেরও বেশি কবর আছে। এটা থেকে অনুমান করা হয়, কাছেই কোনো বড় শহর ছিল। কিন্তু আশপাশে এমন কোনো শহরের ধ্বংসাবশেষ নেই, যার সন্নিকটে এত বড় কবরস্থান হতে পারে। তাই সন্দেহ প্রবল হয়, এটি যে শহরের কবরস্থান ছিল, তা সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে। সাগরের দক্ষিণে যে অঞ্চল রয়েছে, তার চারদিকেও ধ্বংসলীলা দেখা যায়। জমিনের মধ্যে গন্ধক, আলকাতরা, প্রাকৃতিক গ্যাস এত বেশি মজুদ দেখা যায় যে এটি দেখলে মনে হয়, কোনো এক সময় বিদ্যুৎ পতনে বা ভূমিকম্পে গলিত পদার্থ বিস্ফোরণে এখানে এক ‘জাহান্নাম’ তৈরি হয়েছিল।
প্রিয় পাঠক এবার আসি আমরা গ্রহানু কি? আল কোরআনের সেই প্রদীপমালা যা আল্লা আকাশে শয়তানদের শাস্তি দেওয়ার উপকরণ হিসেবে রেখে দিয়েছে। প্রিয় পাঠক, গ্রহানু হলো মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝে রয়েছে অতিবিস্তৃত ফাঁকা জায়গা।আর এ ফাঁকা জায়গায় রয়েছে অসংখ্য মহাজাগতিক বস্তু যা গ্রহাণু নামে পরিচিত। (চিত্রে-1 নং এ দেখেন, ছোট ছোট টুকরা পাথরের বিশাল স্তুপ) মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মধ্যবর্তী এগুলোর অবস্থান। এখন পর্যন্ত প্রায় সহস্রাধিক গ্রহাণুর কক্ষপথ সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে। আর অসংখ্য গ্রহাণুর সমাবেশকে গ্রহাণুপুঞ্জ বলে। বৃহস্পতি ও মঙ্গলের মাঝে থাকা এই গ্রহাণুগুলো নিয়ে গবেষণার উদ্দেশ্যে ২০০১ সালে নাসা ‘নিয়ার’ নামক একটি মহাকাশযান প্রেরণ করে। ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি মহাকাশযানটি ‘ইরোস’ নামক একটি গ্রহাণুতে নামে। এবং এটিই ছিল গ্রহাণুতে কোনো মহাকাশযানের অবতরণ। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে ৪৬০ ফুট বা এর চেয়ে বড় দুই-তৃতীয়াংশ গ্রহাণু আবিষ্কার করা যায়নি। এসব গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসে আঘাত করলে যথেষ্ট ক্ষতি হতে পারে। তাই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসাসহ অন্যান্যরা এমন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের গবেষণার লক্ষ্য হলো পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা গ্রহাণু ঠেকানো। এ লক্ষ্যেই সম্প্রতি একটি মহড়ার আয়োজন করে নাসা। এতে বিজ্ঞানীদের সাড়ে তিন কোটি মাইল দূর থেকে একটি গ্রহাণুর পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা ঠেকাতে দেওয়া হয়েছিল। নাসার মহড়ায় গ্রহাণু ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন বিজ্ঞানীরা।মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এলন মাস্ক এমন ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বিশাল এক গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হেনে মানব সভ্যতা নিশ্চিহ্ন করে দেবে। আমাদের হাতে তা ঠেকানোর কোনো উপায় নেই। যদি বড় কোন গ্রহানু পৃথিবীতে আঘাত হানে তাহলে তা ঠেকানোর কোনো উপায় বর্তমানে আমাদের হাতে নেই বলে বিশ্ববাসীকে সতর্ক করেন এবং এ সংক্রান্ত গবেসণা আরো বাড়িতে দিতে আহ্বান করেন।
প্রিয় পাঠক তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন শয়তানদের শাস্তি দেওয়ার কি উপকরণ আল্লা আকাশে রেখে দিয়েছেন। এ্যাস্টিরয়েড বেল্ট বা গ্রহানুপুঞ্জ সৃষ্টির কারন হলো সেই নির্ধারিত শাস্তি। কিন্তু অবাক হলাম ঐ ব্যাটা নাস্তিক কোথা থেকে হাদীস তুলে নিয়ে এসে কি সব বলছে। পাথরের আকাশ, লোহার আকাশ, পিতলের আকাশ। সত্যিই বুঝলাম না।আমরা যারা মুসলমান তারা জানি রাসুলের মৃত্যুর প্রায় ৩০০ বৎসার পরে ইমাম বুখারী বা অন্যান্য ইমামেরা হাদীস সংগ্রহ করে। রাসুলের মৃত্যুর প্রায় ২/৩ জেনারেশন পরে হাদীস সংগ্রহ করা হয় তাই হাদীস গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। আর হাদীসের সহী বা সহী নয় এমন সংশয়ের কারনে জটিল বা গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে আমরা হাদীস কে নিয়ে আসি না। আধুনিক স্কলারদের মতে আল কোরআনের সাথে সংগতির্পূন নয় এমন হাদীস নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো।তাহলে ঐ ব্যাটা ঐ সব হাদীস পাইলো কই আর পাইলে আলোচনাই বা করে কেনো? সহী কিনা বুঝলো না? আল কোরআনের সাথে কোন মিল নাই, যেহেতু আল কোরানে এ ধরনের আল কোরআনে স্পষ্ট বলছে “ আল্লাহ হলেন তিনি, যিনি সৃষ্টি করিয়াছেন সাত (অসংখ্য) আকাশ আর অনুরূপ সংখ্যক পৃথিবী। উহাদের উপরও আল্লাহর নির্দেশ অবতীর্ণ হয়; (এ তথ্যটি) এই জন্য যে তোমরা যেন অবগত হও, আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও সর্বাজ্ঞ ”। ( ৬৫:১২) অতএব প্রিয় পাঠক একটি পৃথিবীর জন্য একটি আকাশ। আরবী সাহিত্যে সাত শব্দ বহু শব্দে ব্যবহার হয়। সাত মানুষ বলতে অসংখ্য মানুষ। সাত বই বলতে অসংখ্য বই আবার সাত আকাশ বলতে বহু আকাশ বোঝায়। যার অর্থ দাড়ায় বহু আকাশ ও বহু পৃথিবী । এমন হতে পারে আল্লাহ বহু মহাবিশ্ব তৈরী করেছেন। এবং প্রতিটি মহাবিশ্বে অনুরুপ সংখ্যক পৃথিবী।
“এম থিওরি” যেখানে বলা হয় যে আমরা যে মহাকাশ দেখতে পাই, এই মহাকাশের মত আরও অসংখ্য মহাকাশ রয়েছে যা একটি মহাজাগতিক পর্দায় (Cosmic Membrane) ভেসে বেড়াচ্ছে। আরও কিছু হাইপোথিসিস বলে এই মেমব্রেনগুলো নিয়ে ক্লাস্টার রয়েছে যেখানে প্রতিনিয়ত বিগ ব্যাং হয়ে চলেছে, যেখানে মহাবিশ্ব তৈরিও হচ্ছে আবার ধ্বংসও হচ্ছে। এটা আসলে খুবই জটিল একটা থিওরি। হতে পারে আল্লাহ্ সাত আসমান বলতে মহাকাশের বাইরে আরও অসংখ্য স্তরকে বুঝিয়েছেন, যার বিস্তৃতি আমরা কল্পনাও করতে পারব না। আবার হতে পারে প্যরালাল ইউনিভার্স এর থেকে নির্দিষ্ট সাতটি। অথবা এমন হতে পারে এই সব প্যারালাল ইউনিভার্স নিয়েই প্রথম আকাশ। এ বিষয়ে বিজ্ঞান এখনও কিছুই সঠিকভাবে আবিস্কার করতে পারেনি। আর মহাকাশের বাইরের জগত আবিস্কার করা প্রায় অসম্ভব বললেই চলে। কারন মহাজাগতিক সম্প্রসারনের ফলে সব কিছুই এত দ্রুত দূরে সরে যাচ্ছে যে এর শেষ আমরা কোন টেলিস্কোপেও দেখতে পাই না। কিছু কিছু ছায়াপথ আমাদের টেলিস্কোপে ধরা দেওয়ার আগেই পর্যবেক্ষণ সীমার বাইরে চলে যায়। পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাকাশ কেবল ৩০০-৪০০ কোটি আলোকবর্ষ পর্যন্ত।এরপর কি আছে বর্তমান বিজ্ঞান অনুযায়ী পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। তাহলে আমি বুঝলাম না ব্যাটা নাস্তিকের টেলিস্কোপ এত কিচু একবারে দেখতে পাই?
চিত্র নং -1 । গ্রহানু পৃথিবীর বুকে আঘাতে ছবি।
চিত্র নং-2 । গ্রহানু বেল্ট েএর ছবি অর্সখ্য পাথরের ছবি যেগুলো সৌরজগতে ভাসছে।
চিত্র নং ৩। গ্রহানু গুলো ক্লোজ বড় আকারের ছবি।
চিত্র 4। মঙ্গল গ্রহের পাশে গ্রহানুর ছবি।
চিত্র ৫। লুত আঃ বা ডেড সী এলাকার আঘাতে কল্পিত ছবি।
চিত্র ৬। প্রাচীন সেই ধ্বংশশীল শহর আমুরাহ পথে ঘাটে এখনও গন্ধকের পাথর পাওয়া যায়।
চিত্র 7। প্রাচীন সেই শহরের র্ধ্ংশস্তুপ।
চিত্র ৮। ডেড সী যেখানে আজোবধি কেউ ডুবে না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: উনি ব্লগ পড়েন কিনা জানি না কিন্তু নিয়মিত লাইভ করেন।লাইভে যুক্তহয়ে আলোচনা করলেই সুন্দর একটা আলোচনা উপভোগ করা যায়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৪০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: একবার নাস্তিক আসিফ এর সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম। উনারা তো আমাদের কথা শুনতেই চাই না। নিজেরাই বলতে চাই। কেউ ম্যেউ কেউ ম্যাউ করে অবশেষে লাইন কেটে দেয়।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৩১
সাসুম বলেছেন: নাস্তেক দের এমন দাত ভাংগা জবাব দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
আসলে ইসলামের নাম শুনলেই বা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ ও জ্ঞান বিজ্ঞানের আসল উৎস আল কোরআন এর নাম শুনলেই কিছু মানুষের চুল্কানি উঠে।
এইসব নাস্তেক রা দুই পাতা বিজ্ঞান পড়ে আর কয়েকটা গবেষণা করেই উদ্ভট সব যুক্তি দিয়ে হাজির হয়। কিন্তু যখনি তাদের কে বলা হয়- এই সব তো কোরআন গবেষণা করে আর ইসলাম কে বিশ্লেষণ করেই পাওয়া যায় তখন চুপ হয়ে যায়।
এমন সব নাস্তেক দের জবাব দিতে আপনার কলম ধরা দেখে ভাল লাগল। এই সব এস্ট্রোলজির নাস্তেক দের জবাব দিন দাত ভাঙ্গার মাধ্যমে ঠিক যেমন ভাবে আরিফ আজাদ হুজুর জবাব দিয়েছেন বিবর্তন নামক আরেক ভুয়া আর মিথ্যা ইসলাম বিরোধী থিউরির বিপক্ষে প্যারাডক্সিকাল সাজিদ লিখে।
আল্লাহ আপনাকে তৌফিক দান করুন আরো/
আমীন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৪১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আল্লাহ আপনার ভালো করুন।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার চেষ্টার জন্য ধন্যবাদ। নাস্তিকরা যুক্তিতে হেরে গেলেও ধানাই পানাই করে আল্লাহকে অস্বীকার করতেই ব্যস্ত থাকে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:০৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আসলেও ঠিক তাই। আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: নাস্তিকদের দাঁত ভেঙ্গে দিয়েছেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:০৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। দোয়া করেন আল্লা যেনো আমার আরো শক্তিশালী লিখনি দ্বারা ওদের প্রতিহত করার তৌফিক দান করেন।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:০৩
সোনালি কাবিন বলেছেন: দাঁত তো মামুলি বিষয় , আপনি নাস্তেকের পা ভেংগে দিয়েছেন । নাস্তেক এখন চ্যাগায়া হাঁটতেছে ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:০৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আল্লা আপনার মঙ্গল করুক।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাস যার যার নিজেস্ব এবং আলাদা, এখানে কেউ যদি ব্যাক্তির ধর্ম বিশ্বাস কে কুরুচি মন্তব্য ও হাস্য পরিহাসের সাথে আঘাত দেয় তবে তা প্রতিহত করা ব্যাক্তির অবশ্য কর্তব্য যদি সে তার বিশ্বাসে অটল থাকে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সহমত। কেউ ধর্ম না মানতে পারে। নাস্তিক হতে পারে কিন্তু তাই বলে উপহাস করা নিন্দনিয় পর্যায়ে পড়ে।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:২০
নতুন বলেছেন: এই গুলি নিয়া সময় নস্ট কইরা কি লাভ বুঝিনা।
বর্তমানের বিশ্ব যথেস্থ এগিয়ে গেছে যে ধর্মগ্রন্থ্ে বিজ্ঞান মানুষ খুজতে যায় না।
অনেক বিষয় এখন মানুষের সামনে আছে যা ধর্মগ্রন্হে আলোচনা নেই।
আর কিছু ধর্ম বিদ্বেশী আছে যারা চুল্কাইতে পছন্দ করে। তারা ধর্মের আলোচনা নয় বরং ক্যাচালে বেশি আগ্রহী।
আর ডেড সী এলাকাতে প্রচলিত কাহিনি ভ্যারিভাই করে এমন প্রমান আছে কি?
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ভূবিজ্ঞানের বর্তমান গবেষণা হতে এ কথা সুস্পষ্টভাবে জানা যায় যে, প্রায় ৪৫০০ বছর পূর্বে ডেড-সির উৎপত্তির সঙ্গে তীব্র ভূমিকম্পের সম্পর্ক ছিল। যদিও অতি প্রাচীনকালের এ ভূমিকম্পের তীব্রতা রেকর্ড করা সম্ভব হয়নি, তবে ডেড-সি এলাকাটি যে একটি তীব্র ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা, এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নেই।আল-কোরআনে উল্লেখ রয়েছে, লুত জাতির ঘরবাড়ি ও বস্তি-জনপদ আকাশে তুলে উল্টিয়ে দেয়া হয়েছিল এবং তাদের নিচে ফেলে চাপা দেয়া হয়েছিল। ফলে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খুব বেশি পাওয়া যায় নি। তবে আবহাওয়া বা অন্যানা গবেষনায় প্রমানিত। রাশিয়ার চেরনোবিল ধ্বংশলীলা বা হিরোশিমার পারমানবিক বোমার মতো শক্তিশালী তাপমাত্রা জনিত প্রমান বিজ্ঞানীরা সন্ধান করে পেয়েছেন।
মৃত সমুদ্রটি খ্রিস্টপূর্ব 2100 এবং 1900 এর মধ্যে একটি ভূমিকম্প দ্বারা বিধ্বস্ত হয়েছিল। এটা সম্ভব যে শহরগুলি ভূমিকম্পের ফলে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, বিশেষত যদি তারা জর্ডান রিফ্ট ভ্যালির মতো কোনও বড় দোষের সাথে লেগে থাকে। এই তত্ত্বটি সমর্থন করার জন্য প্রয়োজনীয় সময়সীমার মধ্যে ভূমিকম্পের ক্রিয়াকলাপের সমসাময়িক বিবরণগুলির অভাব রয়েছে। ট্রিনিটি সাউথ ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অধ্যাপক ফিলিপ সিলভিয়া এই তত্ত্বটিতে বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন যে তুলনামূলকভাবে বড় উল্কাপিণ্ড বা অন্যান্য মহাজাগতিক "এয়ারবার্স্ট" এ প্রবেশ করাই এই অঞ্চলে ব্যাপক ধ্বংস সাধন করতে পারে। এবং এটাই সম্ভবত বাইবেলের বা কোরানের বিবরণের ভিত্তি হতে পারে।
সাদুম উপসাগরবেষ্টিত এলাকায় এক ধরনের অপরিচিত উদ্ভিদের বীজ পাওয়া যায়, সেগুলো মাটির স্তরে স্তরে সমাধিস্থ হয়ে আছে। সেখানে শ্যামল উদ্ভিদ পাওয়া যায়, যার ফল কাটলে তার মধ্যে পাওয়া যায় ধুলাবালি ও ছাই। এখানকার মাটিতে প্রচুর গন্ধক পাওয়া যায়। যেখানে সেখানে গন্ধকের পাথর পড়ে থাকে। গন্ধক ই উল্কাপতনের অকাট্য প্রমাণ।
গুগুল এ সার্চ করুন অনেক প্রমান পাবেন। বাংলায় বেশি পাবেন না। ইংরেজিতেই পাবেন। আপনি খোজেন, পাবেন। তবে উদ্দেশ্য ঠিক রাখবেন।
https://scitechdaily.com/sodom-and-gomorrah-evidence-that-a-cosmic-impact-destroyed-a-biblical-city-in-the-jordan-valley/
https://www.nature.com/articles/s41598-021-97778-3
https://www.christianitytoday.com/news/2021/september/sodom-meteor-biblical-archaeology-tall-el-hammam-airburst.html
https://www.techtimes.com/articles/235745/20181126/sodom-and-gomorrah-may-have-been-destroyed-by-an-asteroid-strike.htm
https://retractionwatch.com/2021/10/01/criticism-engulfs-paper-claiming-an-asteroid-destroyed-biblical-sodom-and-gomorrah/
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মন্তব্য করবো না। মন্তব্য করতে ভয় পাই।
'জেনারেল' করা হয়েছে আমাকে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: তাই!
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: নাস্তিকরা আপনার এই যুক্তি দেখে দৌড়ের উপর থাকবে। নাস্তিকদের দাঁতসহ চাঁপাটি ভেঙ্গে দিয়েছেন যুক্তি দিয়ে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: দোয়া করুন। ভালো থাকুন।
১১| ০৭ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
এভো বলেছেন: বাহ বাহ, খুব সুন্দর ইন্টারপ্রেটেনশন,,, উল্কাপাত হয় মানুষ রুপি শয়তানকে শায়েস্তা করার জন্য, প্রতি বৎসর ১০০০০ এর উপর উল্কা পিন্ড পতিত হয় এবং বেশির ভাগ সমুদ্রে পতিত হয়। এগুলো পতিত হয় পৃথিবীতে বসবাসকারি শয়তান রুপি মানুষকে শায়েস্তা করা জন্য। শয়তান রুপ শুধু মানুষের ভিতরে থাকে গরু ছাগল গাছপালার মধ্য থাকে না।
এখানে উল্লেখ পৃথিবীর মত মহাবিশের প্রতিটি গ্রহ উপগ্রহে উল্কা পাত হয় বড় বড় এস্ট্রোয়েড পাত হয়। তারমানে প্রত্যেক গ্রহ উপগ্রহে শয়তানের চেলারা বাস করে তাই সেখানেও উল্কাপাত হয়।
যদি সব গ্রহে উপগ্রহে শয়তানের চেলা না থাকত তাহোলে সেখানে উল্কাপাত হওয়ার কথা না।
একবারে দাঁতভাঙা জবাব দিয়ে দিয়েছেন।
১২| ০৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধরেন আপনি রোবট বানালেন আপনার গাড়ী চালনার জন্য। আপনার রোবট আপনার গাড়ী চালাচ্ছে। কিন্তু আমি আপনার রোবটকে হ্যাক করতে পারি। আপনার গাড়ী চলছে কিন্তু আমি হ্যাক করে আপনার গাড়ীকে হ্যাক করে নিয়ে গিয়ে নদীতে ফেলে দিলাম। এটা কি সম্ভব? হ্যা এটা সম্ভব।
প্রকৃতি প্রকৃতির মতো সব করে কিন্তু স্রষ্টা মাঝে মাঝেই হ্যাক করে। নির্দীষ্ট সময় পর পর প্রকৃতির উপর এমনটি ধ্বংশলীলা পরিচালিত হয়। প্রকৃতির উপর প্রাকৃতিক গজবের হোলি উৎসব হয়।
প্যাচানো যাদের স্বভাব তারা শুধু প্যাচয়ে যায়।
একটু গভীরে যান দেখে আসেন এস্টিরয়েড বেল্টটি কোথায় অবস্থান করছে। মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের ঠিক মাঝামাঝি স্থানে। মঙ্গল গ্রহ যে পরিমান এস্টিরয়েড এর আঘাত সহ্য করে সেই স্থানে যদি পৃথিবী থাকতো অথবা এই বেল্টটি যদি মঙ্গল এর স্থানে থাকতো তবে এই পৃথিবীতে মানুষ কোনো কোন প্রানি বসবাস করতে পারতো না। গ্রহানুর আঘাত সহ্য করতে হয় মঙ্গল গ্রহ, বৃহস্পতি গ্রহ, পৃথিবী গ্রহ ও পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদকে। পৃথিবীর উপর মঙ্গলের আঘাত আসতে গেলে মঙ্গলকে টপকায়ে আসতে হয় দুরত্ব অনেক বেশি হয়। তাছাড়া রয়েছে বৃহস্পতি গ্রহের ব্যপক ভালবাসা। এই ভালবাসা পৃথিবীকে আগলে রাখছে।
বৃহস্পতি গ্রহটি যেনো সৌর পরিবারে মা এর মতো দায়িত্¦ পালন করে চলছে। এই গ্রহটি এমন একটি অবস্থানে অবস্থান করছে যে এই গ্রহটির বর্তমান অবস্থান অন্যান্য গ্রহগুলোকে তাদের অবস্থানে থাকতে সাাহায্য করছে। পৃথিবীর উপর বৃহস্পতি গ্রহের প্রভার এতটাই বেশি যে তার অবস্থানের উপর পৃথিবীর প্রাণ টিকে থাকার কৃতিত্ব নির্ভর করে। এই গ্রহটি যদি না থাকতো তবে পৃথিবীতে প্রাণ সৃষ্টির শুরুতেই তা ধ্বংশলীলাতে নিপতিত হতো। বৃহস্পতি গ্রহের সৃষ্ট চুম্বকীয় ক্ষেত্র উল্কা এবং ধূমকেতুগুলোর গতিপথ বদল করে আমাদের সৌরব্যবস্থার প্রবেশে বাধার সৃষ্টি করে এবং আমাদের পৃথিবীকে এসব উল্কা এবং ধূমকেতুর হাত থেকে রক্ষা করছে। বৃহস্পতিগ্রহের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা উল্লেখ করেন নক্ষত্রবিদ জর্জ ওয়েদারহিল তার “How Special Jupiter Is” আর্টিকেলে তিনি বলেন “Without a large planet positioned precisely where Jupiter is, the earth would have been struck a thousand times more frequently in the past by comets and meteors and other interplanetary debris. If it were not for Jupiter, we wouldn't be around to study the origin of the solar system.”
আমাদের পৃথিবী এবং এর উপগ্রহ চন্দ্রের মধ্যে যে সৌর ব্যবস্থা বিদ্যমান তা সৌরজগতের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমীকা পালন করছে। এই দুটির অনুপস্থিতে বৃহস্পতি গ্রহের আকর্ষন শক্তি শুক্র ও বুধ গ্রহের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করত। এই অধার্কষণ শক্তি শুক্র ও বুধ দুটি গ্রহের মধ্যে দুরত্ব ক্রমান্ময়ে কমিয়ে আনত। ফলে একসময় বুধ সৌরজগত হতে ছিটকে যেতো শুক্রগ্রহের কক্ষপথ পরিবর্তিত হতো। The Astronomical Journal এর 1998 এর ১৯৯৮ সালের নভেম্বর মাসের সঙ্কলনে বলা হয় ‘Our basic finding is nevertheless an indication of the need for some sort of rudimentary "design" in the solar system to ensure long-term stability”
আল কোরআন বলে “ তিনি তোমাদের কল্যাণের জন্য রাত ও দিন ও সূর্য এবং চন্দ্রকে বশীভূত করে রেখেছেন।এবং সমস্ত তারকাও তারই হুকুমে বশীভূত রয়েছে। যারা বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগায় তাদের জন্য রয়েছে এর মধ্যে প্রচুর নিদর্শন। (আল নাহল-১২)
ভাইরে এস্টিরয়েড বেল্ট আল্লার একটি শৈলীতা। ব্যপক পরিকল্পনা করে এটিকে সৃষ্টি করা হয়েছে।
১৩| ০৭ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৩৭
এভো বলেছেন: বড় বেশি চালাক মনে করেন নিজেকে তাই না ? আপনার দাবি উল্কাপাত হয় নাকি শয়তানকে শায়েস্তা করার জন্য । শুধু মাত্র সুর্যের নিয়ন্ত্রিত গ্রহ গুলোতে উল্কাপাত হয় না মহাবিশ্বের সব তারাকার নিয়ন্ত্রিত গ্রহে উল্কাপাত হয় । পৃথিবীতে বৎসরে ১০০০০ এর উপর উল্কাপতন হয় ।
মঙ্গল গ্রহ যে পরিমান এস্টিরয়েড এর আঘাত সহ্য করে সেই স্থানে যদি পৃথিবী থাকতো অথবা এই বেল্টটি যদি মঙ্গল এর স্থানে থাকতো তবে এই পৃথিবীতে মানুষ কোনো কোন প্রানি বসবাস করতে পারতো না
আপনার যুক্তি অনুযায়ি মঙ্গলে যা আছে সব শয়তানের চেলা তাই সেখানে এমন হয় । কারন শুধু মাত্র শয়তানকে মারার জন্য নাকি উল্কাপাত হয় ।
আমাদের পৃথিবী এবং এর উপগ্রহ চন্দ্রের মধ্যে যে সৌর ব্যবস্থা বিদ্যমান তা সৌরজগতের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমীকা পালন করছে। এই দুটির অনুপস্থিতে বৃহস্পতি গ্রহের আকর্ষন শক্তি শুক্র ও বুধ গ্রহের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করত। এই অধার্কষণ শক্তি শুক্র ও বুধ দুটি গ্রহের মধ্যে দুরত্ব ক্রমান্ময়ে কমিয়ে আনত। ফলে একসময় বুধ সৌরজগত হতে ছিটকে যেতো শুক্রগ্রহের কক্ষপথ পরিবর্তিত হতো।
এই জাতিয় অপ্রাসংগিক আজাইড়া কথা গুলো বলার কারন কি জানতে পারি ? আজাইড়া গ্যালারি শো কেন করেন জানতে পারি ? দেখ আমি কত জানি - এমন লোক দেখানো ফুটানি ছাড়া আর তো কোন কারন দেখি না ।
যেহেতু পৃথিবীতে শয়তানের চেলা থাকে তাই পৃথিবীতে উল্কাপাত হয় , মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি , শনি ইত্যাদি গ্রহে যেহেতু উল্কাপাত হয় , তারমানি ঐ সমস্ত গ্রহে মানুষের মত বুদ্ধিমান প্রাণী বাস করে এবং তাদের ভিতরে অনেকে শয়তানের চেলা আছে তাই সেখানে উল্কাপাত হয় ।
ধরেন আপনি রোবট বানালেন আপনার গাড়ী চালনার জন্য। আপনার রোবট আপনার গাড়ী চালাচ্ছে। কিন্তু আমি আপনার রোবটকে হ্যাক করতে পারি। আপনার গাড়ী চলছে কিন্তু আমি হ্যাক করে আপনার গাড়ীকে হ্যাক করে নিয়ে গিয়ে নদীতে ফেলে দিলাম। এটা কি সম্ভব? হ্যা এটা সম্ভব।
প্রকৃতি প্রকৃতির মতো সব করে কিন্তু স্রষ্টা মাঝে মাঝেই হ্যাক করে। নির্দীষ্ট সময় পর পর প্রকৃতির উপর এমনটি ধ্বংশলীলা পরিচালিত হয়। প্রকৃতির উপর প্রাকৃতিক গজবের হোলি উৎসব হয়।
আমার মনে হয় আপনার মাথার চিকিৎসা দরকার --- আপনার দাবি উল্কাপাত হয় নাকি শয়তানকে শায়েস্তা করার জন্য -- সেখান রোবট হ্যাকিং , আল্লাহ হ্যাক করে -- নাউযুবিল্লাহ --- এগুলো আসে কি করে ? হ্যাকিং একটা অপরাধ যেটা শয়তানের কাজ , সেই কাজ নাকি আল্লাহ করে !!!!! একেবারে আল্লাহকে হ্যাকার বানিয়ে দিয়েছেন !!
বৃহস্পতি গ্রহটি যেনো সৌর পরিবারে মা এর মতো দায়িত্¦ পালন করে চলছে। এ
বৃহ্স্পতি মা না বাপ এগুলো কি আপনার দাবি প্রেক্ষিতে কোন ইসু ? এই গ্রহে কোন শয়তান প্রাণীবাস করে যে ওখানে উল্কাপাত হয় ? কোন শয়তানকে মারার উদ্দেশ্যে ওখানে উল্কাপাত হয় ।
আরেকটা কথা আমার কাছে বেশি গ্যালারি শো করতে আসিয়েন না , ধরা খেয়ে যাবেন ।
০৮ ই মে, ২০২২ রাত ১২:২৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: বড় বেশি চালাক মনে করেন নিজেকে তাই না ? আপনার দাবি উল্কাপাত হয় নাকি শয়তানকে শায়েস্তা করার জন্য । শুধু মাত্র সুর্যের নিয়ন্ত্রিত গ্রহ গুলোতে উল্কাপাত হয় না মহাবিশ্বের সব তারাকার নিয়ন্ত্রিত গ্রহে উল্কাপাত হয় । পৃথিবীতে বৎসরে ১০০০০ এর উপর উল্কাপতন হয় ।
চালাক আমি মনে করি না। আপনারাই নিজেকে বেশি চালাক মনে করেন। সেই জন্য একটি আয়াত বুঝতে না পেরে সেই আয়াতের অপব্যাক্ষা করে আল কোরআন কে বাতিল করে দিলেন। বিশাল জ্ঞানে গুনিত হয়ে গেছেন আপনারা। বিজ্ঞান আপনাদের বাপের সম্পত্তি হয়ে গেছে। সেই কারনে আল কোরআনের আয়াত নিয়ে হাস্যরস করবেন। অথচ আয়াতের অর্থ বোঝায়ে দিলে কুযুক্তি খাটাবেন !
“আমি নিকটবর্তী আকাশকে সুশোভিত করিয়াছি প্রদীপমালা দ্বারা এবং উহাদেরকে করিয়াছি শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ এবং উহাদের জন্য প্রস্তুত রাখিয়াছি জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি”। আয়াতটিতে এস্টিরয়েড বেল্টের কথা বলা হচ্ছে। আলকোরআনের এই আয়াতে কি কোথাও বলা হচ্ছে শুধুমাত্র শয়তানের জন্য এটি সৃষ্টি করা হয়েছে? না বলা হইনি তাহলে উল্কাপিন্ড আঘাত হানে অন্যান্য গ্রহ উপগ্রহ বা অন্যান্য স্থানে এসব তুলে ধরছেন কেনো?
উল্কাপিন্ড তো আঘাত হানতেই পারে যে কোন স্থানে এর কোন বাধা নেই । আমি পূবের কমেন্টে আপনাকে বলেছি আপনি খুব প্যাচান।প্যাচায়ে প্যাচোয়ে কথা বলেন। আপনার মানসিকতা তালগাছ আমার মতো। আপনাকে বোঝানো যাই না আর খুব সহজ সরল বিষয়কে খুব জটিল বানানোর ক্ষেত্রে আপনার জুড়ি নেই । এমন জিলাপীর প্যাচ দেন ।
সব উল্কা সৃষ্টি করা হয়েছে কি শয়তান মারার জন্য? আজব পাবলিক আপনি? উল্কা সৃষ্টি করা হয়েছে উল্কার কাজের জন্য কিন্তু এই উল্কা বা গ্রহানু দিয়ে শয়তান মাণুষদের ধ্বংশ করেন তার শাস্তি রুপে এটি তিনি বুঝিয়েছেন । ইসলাম বিশ্বাসের ধর্ম ।আমরা বিশ্বাস করি প্রকৃতির বৃকে এমন প্রাকৃতিক বিপর্যয় আল্লাহ ঘটিয়ে থাকেন। কখনও গ্রহানুর আঘাতে ( লুত আঃ এর সময়কাল-ডেড সি এলাকার তদন্ত করুন, আল কোরআনে যা উল্লেখ করেজেন।আমরা বিশ্বাস করি। আপনি বিশ্বাস করেন না তাই বলে আমাদের ভূল ধরতে আসেন কেনো? আজাইরা ভূল! অপব্যক্ষা করেন কেনো? সব উল্কা শয়তানের কারনে সৃষ্টি করা হয়েছে এমন নির্দীষ্ট করে কিছু বলা হয়েছে কি?।
আরেকটি দৃষ্টান্ত আপনাকে তুলে ধরি। মানবদেহে নন কোডিং ডিএনএ বোঝেন (জিনোমে ননকোডিং ডিএনএ হ'ল অন্য ধরণের ডিএনএ, যা মানব জিনোমের 99% অংশ হিসাবে থাকে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এটি প্রোটিন-কোডিং জিনগুলির জন্য এনকোড করে না। এর মাধ্যমে এটি প্রোটিন সংশ্লেষণের জন্য নির্দেশনা সরবরাহ করে না।) যে গুলো ফালতু যার কোন কাজ নেই আর কোডিং ডিএনএ যার কাজ আছে অথাৎ প্রোটিন তৈরী করে। তাহলে তো আমি প্রশ্ন করতেই পারি ডিএনএর কোন কাজ নেই।মানবদেহ গঠন করে না ডিএনএ।কিন্তু আসলে কি তাই? আবার আরেকটি দৃষ্টান্ত দিয়ে বলি পুং জনন কোষ থেকে অসংখ্য শুক্রানু বের হয়। কিন্তু তার মধ্যে একটি মাত্র শুক্রানু সন্তান উৎপাদন কাজে ব্যবহত হয়। তাই বলে আমি কি বলতে পারি শুক্রানু হতে সন্তান উৎপাদন হয় না।তাহলে সেটা ভূল হবে। কারন শুক্রানু সৃষ্টি হয়েছে সন্তান উৎপাদন হবার জন্য।99% অথবা কোটিতে ১% হোক ওটার সৃষ্টি হয়েছে কাজের জন্য। বেশির ভাগই অকাজের হয় একটি কাজের হয়। উল্কাপিন্ড গ্রহানুর ক্ষেত্রটিও ঠিক একই।উল্কাপিন্ড বিভিন্ন গ্রহে বিভিন্ন সময় নিপতিত হয়। পৃথিবীতে বৎসরে 10000 উল্কা পতন হতে পারে। কিন্তু কিছু কিছু উল্কা পৃথিবীতে আঘাতে হানে শয়তান শ্রেনীর মানুষদের শাস্তি সরুপ।
কি অদ্ভুদ মানুষ আপনি? আমি আপনাকে হ্যাকিং বুঝিয়ে একটি দৃষ্টান্ত দিলাম আর দৃণ্টান্তটিকে কোথায় নিয়ে গেলেন। আপনার সাথে দৃষ্টান্ত বা উদাহরন দিয়ে কথা বলতেই ভয় লাগে। কারন নাস্তিক্যবাদে থেকে থেকে আপরার মানসিকতা প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে পরেছেন। জয়ী হতে না পারলে আপনি তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন।আবাল প্রকৃতির কথা বলে পরিবেশ নষ্ট করেন।
“তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাজিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিতনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে তন্মধ্যকার রূপকগুলোর।” আল কোরআন সুরা ইমরান আয়াত ৭
আর কোরআনে এই শ্রেনির মানুসদের অন্তরে কুটিলতা আছে বলে অভিহিত করেছেন।
আরেকটা কথা আমার কাছে বেশি গ্যালারি শো করতে আসিয়েন না , ধরা খেয়ে যাবেন ।
আপনি কি এমন বারে খা? যে আপনার কাছে গ্যালারি শো করতে আসবো না।আপনার মতো আবোল তাবোল পাবলিক আমার কি ধরা খাওয়াবেন? তবে আমি আপনাকে একটি কথা বলি। আমার কোন পোষ্টে যদি সুস্থভাবে সুষ্থমানসিকতায় ভদ্রআচরন সহকারে আমাকে প্রশ্ন করতে চাইলে করবেন আর তা না করলে উত্তর তো দিবোই না আপনার কমেন্ট আমি ডিলেট করে দিবো।
ভদ্র থাকুন ভদ্র হোন। কুটিলতা পরিহার করুন।
১৪| ০৮ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৪৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমাদের পৃথিবী এবং এর উপগ্রহ চন্দ্রের মধ্যে যে সৌর ব্যবস্থা বিদ্যমান তা সৌরজগতের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমীকা পালন করছে। এই দুটির অনুপস্থিতে বৃহস্পতি গ্রহের আকর্ষন শক্তি শুক্র ও বুধ গ্রহের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করত। এই মধার্কষণ শক্তি শুক্র ও বুধ দুটি গ্রহের মধ্যে দুরত্ব ক্রমান্ময়ে কমিয়ে আনত। ফলে একসময় বুধ সৌরজগত হতে ছিটকে যেতো শুক্রগ্রহের কক্ষপথ পরিবর্তিত হতো।
এই লেখাটা আমি অপ্রয়োজনে লেখি নাই। প্রয়োজনে লিখেছি। এই লেখাটা দিয়ে আমি আপনাকে বোঝাতে চেষ্চা করেছি বৃহস্পতি গ্রহের আকর্ষন শক্তির কারনে পৃথিবীতে পর্যাপ্ত গ্রহানু প্রবেশ করে না। গতিপথ বদলে অন্যখানে চলে যায়। আপনার কাছে এটা জাংক ডিএনএ‘র মতো অপ্রয়োজনী হতে পারে কিন্তু আমার কাছে ছিলো প্রয়োজনীয়।
হয়তোবা আমি একটু বেশিই লেখি। তাই বলে আপনি এইভাবে বললেন আমি গ্যালারি শো করি।
পূবেই আমি আপনাকে একটি পোষ্টে বলেছি আপনার মধ্যে সৌজন্যবোধের অভাব রয়েছে। আপনার কমেন্টের বিপরীতে লিখতেই আমার মন চাই না।
১৫| ০৮ ই মে, ২০২২ সকাল ৭:২১
এভো বলেছেন: আলকোরআনের এই আয়াতে কি কোথাও বলা হচ্ছে শুধুমাত্র শয়তানের জন্য এটি সৃষ্টি করা হয়েছে?
----- দেখুন কি বলা হয়েছে আয়াতে --- উহাদেরকে করিয়াছি শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরণ । আপনে দেখি নিজেই কোরানের আয়াতের অর্থ বোঝেন না । ঐ আলোকমালা যারে আপনি এস্টিরয়েড বেল্ট বলছেন -- সেটার সব গুলোকে বলছেন শয়তানের প্রতি নিক্ষেপের উপকরন --- উহাদেরকে করিয়াছি --- এই দুটি শব্দ দ্বারা কি বুঝায় ??
সব উল্কা সৃষ্টি করা হয়েছে কি শয়তান মারার জন্য?
--- হ্যা সব উল্কাকে --- কারন উহাদেরকে করিয়াছি --- বলতে কি বুঝায় ।
আজাজিল তো ইবলিশ হয়েছে আদমকে সৃষ্ঠি করার পর, আদমকে সৃষ্ঠি করার আগে সে ছিল খুব ভালো , তাই তখন তার দিকে এস্টিরয়েড মারা কোন প্রয়োজন ছিল না ।
হোমোসিফিয়ান্স পৃথিবীতে আসছে কয়েক ২/৩ মিলিয়ন বৎসর আগে , তারমানে ইবলিশ বেহেস্ত থেকে বিতারিত হয়েছিল ২/৩ মিলিয়ন বৎসর আগে । তাহোলে উল্কাপাতন শুরু হওয়ার কথা মাত্র ২/৩ মিলিয়ন বৎসর আগে থেকে । তাহোলে ৬৫ মিলিয়ন ইয়ার আগে যখন শয়তান ছিল না , তখন কেন ১২ কিলোমিটার লম্বা , ২ কিলোমিটার চওয়া এস্টিরয়েড পাত হয়েছিল মেস্কিকোর উপকুলে , যার কারনে ডায়নোসর সহ পৃথিবীর ৯৫ % প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল ।
নাকি ইবলিশ আদম সৃষ্ঠির আগে ডায়নোসারদের সময়ে বিতারিত হয়েছিল ,,,, শয়তান ডায়নোসারদের ধংস করে দেওয়া হয়েছিল । নাকি ইবলিশকে বলা হয়েছিল ডায়নোসারকে সেজদা করার জন্য ইবলিশ সেজদা করেনি , পরে শয়তান ডায়নোসারকে গনদম খাওয়ায়ে পৃথিবীতে নিয়ে এসেছিল, তারপর শয়তান ডায়নোসারদের উপর ৬৫ মিলিয়ন বৎসর আগে গজব নাজিল করেছিল ।
০৮ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: --- হ্যা সব উল্কাকে --- কারন উহাদেরকে করিয়াছি --- বলতে কি বুঝায় ।
এ জাতীয় ত্যাড়া মানুষদের আতেল বলা হয়।
আমি পুর্বের কমেন্টে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছি।
আরেকটি দৃষ্টান্ত আপনাকে তুলে ধরি। মানবদেহে নন কোডিং ডিএনএ বোঝেন (জিনোমে ননকোডিং ডিএনএ হ'ল অন্য ধরণের ডিএনএ, যা মানব জিনোমের 99% অংশ হিসাবে থাকে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এটি প্রোটিন-কোডিং জিনগুলির জন্য এনকোড করে না। এর মাধ্যমে এটি প্রোটিন সংশ্লেষণের জন্য নির্দেশনা সরবরাহ করে না।) যে গুলো ফালতু যার কোন কাজ নেই আর কোডিং ডিএনএ যার কাজ আছে অথাৎ প্রোটিন তৈরী করে। তাহলে তো আমি প্রশ্ন করতেই পারি ডিএনএর কোন কাজ নেই।মানবদেহ গঠন করে না ডিএনএ।কিন্তু আসলে কি তাই? আবার আরেকটি দৃষ্টান্ত দিয়ে বলি পুং জনন কোষ থেকে অসংখ্য শুক্রানু বের হয়। কিন্তু তার মধ্যে একটি মাত্র শুক্রানু সন্তান উৎপাদন কাজে ব্যবহত হয়। তাই বলে আমি কি বলতে পারি শুক্রানু হতে সন্তান উৎপাদন হয় না।তাহলে সেটা ভূল হবে। কারন শুক্রানু সৃষ্টি হয়েছে সন্তান উৎপাদন হবার জন্য।99% অথবা কোটিতে ১% হোক ওটার সৃষ্টি হয়েছে কাজের জন্য। বেশির ভাগই অকাজের হয় একটি কাজের হয়। উল্কাপিন্ড গ্রহানুর ক্ষেত্রটিও ঠিক একই।উল্কাপিন্ড বিভিন্ন গ্রহে বিভিন্ন সময় নিপতিত হয়। পৃথিবীতে বৎসরে 10000 উল্কা পতন হতে পারে। কিন্তু কিছু কিছু উল্কা পৃথিবীতে আঘাতে হানে শয়তান শ্রেনীদের শাস্তি সরুপ।
“তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাজিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিতনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে তন্মধ্যকার রূপকগুলোর।” আল কোরআন সুরা ইমরান আয়াত ৭
এই আয়াতটি আমি আবার লিখলাম এই কারনেই যে আল কোরআনের কিচু অংশ আছে রুপক আপনি রুপক অর্থ না বুঝে অযথা কুটিলতার আশ্রয় নিচ্ছেন। আজাজিল ইবলিশ কত বিষয় নিয়ে আনলেন। ভাইরে আজাজিল ইবলিশ আদম এগুলো আল কোরআনের রুপক ব্যাক্ষা। এসকল বিষয়গুলো আপনি যেভাবে নিচ্ছেন সেভাবে নয়। রুপক, উদাহরন বা দৃষ্টান্ত বোঝার চেষ্টা করেন। আজাজিল এর উপর উল্কাপিন্ড আঘাত হানার প্রশ্ন কেনো আসছে। আজাজিল কি ত্রিমাত্রিক জগতের কিছু? আপনাকে বোঝায় কি করে? ধর্মের কিছুই আপনি বোঝেন না। শুধু বিরোধীতা করাই যেনো আপনিার দায়িত্ব। কোন কিছুর পিছনে লাগতে গেলেুও তো সেই বিষয় সম্পর্কে কিছু জানতে হবে।
ডাইনোসর কেনো বিলুপ্ত হলো এস্টিরয়েডের আঘাতে এটি আপনার প্রশ্ন?
আল কোরআনের অনেক কিছুই রুপক অর্থে বোঝানো হয়েছে। যেমন জ্বীন শব্দটা। একটি রুপক অর্থ। এরকম প্রানীকে অনেক ধর্মে তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দু ধর্মে যেমন বলা হচ্ছে রাক্ষস। জ্বীন শব্দটি নিয়ে যে সকল গল্প সেগুলোর আলাদা অর্থ আছে। এ সকল প্রশ্নের উত্তর আছে। আসলে ব্যপক গবেষনার ব্যাপার। আমরা মানুষেরা বিজ্ঞানের জ্ঞানে আরো আরো জ্ঞানি গুনি হই না কেনো? এত তাড়াতাড়ি এত প্রশ্নের উত্তর চান কোনো? আপনি তো জানেন আল কোরানে মানুষ সৃষ্টির আগে একটি প্রাণী শ্রেণী ধ্বংশ করার কথা বলা হয়েছে। যারা শুধু ধ্বংশাধ্বংশী করতো , মারামারি হানাহানি করতো। ফেরেস্তারা তাদের ধ্বংশ করলো। এখানে জ্বীন বা শয়তান বা রুপক অর্থ ডাইনোসর নাকি আর একটু গবেষনা করি। এত তাড়া কিসের রে ভাই?
১৬| ০৯ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:২৯
এভো বলেছেন: ভাই আপনি প্রাণীদেহের ক্রীড়া বিক্রীয়া দিয়ে যে উদাহরন দিলেন , সেটা কি মহাবিশ্বের প্রক্রীয়ার সাথে চলে ? মহাবিশ্ব কি প্রাণী নাকি জীবন আছে ? এবার আপনার বির্যপাত যুক্তি সাথে বিধাতার মিসাইল বা ক্ষেপনাস্ত্রের তুলনা করি ।
বির্যপাতের মাধ্যমে শুক্রাণু নিক্ষিপ্ত হয় জয়ারুর উদ্দেশ্যে এবং একটি মাত্র গন্তব্যে যেতে পারে ,বাকি গুলো মারা যায় কিন্তু নারী দেহের কোন ক্ষতি করে না ।
এই কোটি কোটি শুক্রাণু সম্পন্ন বির্যের কোন অংশ কি লিভারের দিকে যায়, ফুসফুসের দিকে যায় , হ্রতপিন্ডের দিকে যায় ?
কখন যায় না সব গুলো জয়ারুর ডিম্বাশয়ের দিকে যায় ।
এবার আপনার সৃষ্ঠিকর্তার মিশাইলের গন্তব্য চেক করি । শয়তান ইতরামি করে পৃথিবীতে কিন্তু বিধাতা মিশাইল মারে শনি গ্রহে ইউরেনাস নেপচুন প্লুটোতে কিন্তু বির্যতো জয়ারুর ডিম্বাশয়ের দিকে ছাড়া অন্য কোন দিকে যায় না ।
মনে করেন বিধাতা কয়েক বিলিয়ন মিশাইল মারা পর মাত্র একটা টার্গেটে আঘাত হানে , তাহোলে শয়তানকে আঘাত করার প্রবাবিলিটি বিলিয়নে একবার । এই ভাবে কি শয়তানকে শয়তানি করার উৎসাহিত করা বোঝায় না ।
শয়তান যখন দেখে , সে ইতরামি করে পৃথিবীতে কিন্তু মিশাইল মারা হয় মঙ্গল গ্রহে, বুধে, শনিতে, বৃহস্পতিতে , তখন সে কি থামবে ? সে আরো দেখে তার ধরা খাওয়ার সম্ভবনা বিলিয়ন ভাগের একভাগ এবং যদি কখনো ভুল ভটকা ঐ মিশাইলের আঘাতে কেউ ধংস হয় তাতে তো শয়তানের দমে যাবার কোন সম্ভবনা নেই । বিলিয়ন বার ইতরামি করার পর একবার যদি ধরা খায় তাতে কি কেউ থামবে ?
মনে করেন একজন হ্যাকার এমন ভাবে চুরি করে যে তার ধরা খাওয়ার সম্ভবনা লক্ষ ভাগের একভাগ , তখন কি সে মহা উৎসাহে তার অপকর্ম চালিয়ে যাবে না ?
একমাত্র আপনার আদ জাতী না কি জাতী তারা ছাড়া আর কোন উদাহরন আমরা দেখি না , মিশাইলের আঘাতে শেষ হয়ে যাওয়ার। আমরা জলচ্ছাস, ভুমিকম্প, ঘুর্ণীঝড়, আগ্নিউৎক্ষেপন, মহামারিতে যত কোটি মানুষ মারা গেছে , সেখানে উল্কামিসাইলের আঘাতে মারা যাওয়ার ঘটনা নগণ্য মাত্র।
১৯৯৮ সালে একটা এসটিরয়েড রাশিয়ার সাইবেরিয়াতে আঘাত করে এবং এতে কয়েক কিলোমিটার বনান্চল ক্ষতিগ্রস্থ হয় । নাস্তিক কমুনিস্ট শয়তান রাশিয়ান কোন মানুষের হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায় নি ।
সৃষ্ঠি কর্তার বুদ্ধি বা টেকনলজি কি মানুষের থেকে অনেক কম ?
মনে করেন আমেরিকা ইরাকে কোন একটা সামরিক স্থাপনাতে মিশাইল মারবে , তখন তারা একটা মিসাইল মেরেই টার্গেট ভেদ করতে পারে , তারা কি ইরাকে মিশাইল মারা সময় কি ইরান বা কুয়েত বা লেবানন বা সিরিয়া বা চায়না বা ইন্ডিয়া বা বাংলাদেশের দিকে মিশাইল মারবে ?
কিন্তু আমরা দেখতেছি বিধাতা শয়তানের পৃথিবীতে ইতরামি করার জন্য বৃহস্পতি মঙ্গল , শুক্র, শনি ইত্যাদির দিকে মিশাইল মারছে, পৃথিবীর দিকে না মেরে এবং শয়তানকে আঘাত করার সম্ভবনা বিলিয়নে একবার ।
এই অবস্থা দেখে শয়তানের আনন্দ এবং উৎসাহ বিলিয়ন গুণ বাড়িয়ে যায় ।
খুব বিউটিফুল আনসার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
১৭| ০৯ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:২১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ভাই আপনি প্রাণীদেহের ক্রীড়া বিক্রীয়া দিয়ে যে উদাহরন দিলেন , সেটা কি মহাবিশ্বের প্রক্রীয়ার সাথে চলে ? মহাবিশ্ব কি প্রাণী নাকি জীবন আছে ? আমি পূর্বেই বলেছি আপনার জানার অনেক বাকী আছে। আপনি প্রশ্ন করছেন মহাবিশ্বের জীবন আছে নাকি? “Some Scientists Believe the Universe Is Conscious” -Caroline Delbert বু Popural Mecanics
https://www.popularmechanics.com/science/a36329671/is-the-universe-conscious/
https://scienceblogs.com/startswithabang/2013/02/08/the-universe-is-alive
https://www.nbcnews.com/mach/science/universe-conscious-ncna772956
শয়তান যখন দেখে , সে ইতরামি করে পৃথিবীতে কিন্তু মিশাইল মারা হয় মঙ্গল গ্রহে, বুধে, শনিতে, বৃহস্পতিতে , তখন সে কি থামবে ? সে আরো দেখে তার ধরা খাওয়ার সম্ভবনা বিলিয়ন ভাগের একভাগ এবং যদি কখনো ভুল ভটকা ঐ মিশাইলের আঘাতে কেউ ধংস হয় তাতে তো শয়তানের দমে যাবার কোন সম্ভবনা নেই । বিলিয়ন বার ইতরামি করার পর একবার যদি ধরা খায় তাতে কি কেউ থামবে ?
শয়তানকে মিশাইল মারা কি সব বলছেন! আমি পুর্বেই আপনাকে বলেছি শয়তানকি ত্রিমাত্রিক জগতের কিচু? যে তার মিশাইল লাগবে? এগুলো রুপক অর্থ। উল্কা বা গ্রহানু বিভিন্ন দিকে বিভিন্ন ভাবে যেতে পারে বিভিন্ন গ্রহের আকর্ষনে কিন্তু পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায় বা সমাজে অশান্তি বৃদ্ধি পায় মানুষ পাপ কর্ম বেশি করতে থাকে ( যে সমাজ ব্যবস্থাতে পাপ বেশী চলে সে সমাজ ব্যবস্থাকে শয়তান দ্বারা প্রভাবিত সমাজ) তখন নির্দীষ্ট কোন সময় নির্দীষ্ট কোন গ্রহানু স্রাষ্টার নির্দেশে সেই সমাজব্যবস্থাকে ধ্বংশ করে দেয়। ব্যাপারটি ঠিক এরকম। এরকম নির্দীষ্ট সময় সময় প্রকৃতির বুকে এরকম এ্যস্টিরয়েডের আঘাত আসে। কেয়ামত আসে। যুগ ভিত্তিক কেয়ামত বা প্রলয়ও থাকে। ইসলাম ধর্ম িপ্রতিটি বিষয় তুলে ধরেছে স্বল্প পরিমানে। কিন্তু অন্যনা ধর্ম একেকেটি বিষয়ে বৃহৎ আকারে বলা আছে।
এই সংক্রান্ত বিষয় হিন্দু ধর্মে বেশি বলা আছে। হিন্দু ধর্মে “সৃষ্টি স্থিতি প্রলয়” বিষয়ক ত্রিসময় সংক্রান্ত বিষয়ে পড়া শোনা করেন। বুঝতে পারবেন। এখানে ব্রহ্ম এর এক কল্প কাল, প্রলয়কাল, চারি যুগ আবার যুগ সমূহের “সৃষ্টি সিস্থি প্রলয়”। আমি আপনাকে যুগ সমূহের প্রলয় বলতে বোঝানোর চেষ্টা করি। যেমন ধরেন মানব দ্বারা গড়ে ওঠা একটি সভ্যতা সৃষ্টি হলো স্থিতি চললো দীর্ঘদিন একটা সময় পর প্রলয় আসে। ধ্বংশের মাধ্যমে সভ্যতার বিনাশ ঘটে। এটি প্রাকৃতি নিয়ম। যখন সমাজে পাপ প্রবৃদ্ধি বেশি হয় তখন ধ্বংশলীলা নির্মম ভাবে বেশি হয়। সৃষ্টার নির্দেশে ধ্বংশ লীলা পরিচালিত হয় সভ্যতার পাপের ভিত্তিতে।
১৮| ০৯ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
এভো বলেছেন: Some scientist believe হা হা হাহ হাহ হাহ হাহ
বিলিভ করে তাই না, বিলিভ শব্দের অর্থ কি জানেন? কোন প্রমাণ ছাড়া কোন কিছুকে মেনে নেওয়াকে বিলিভ বলে যেমন মামদো ভুতে বিশ্বাস করা বা পেত্নিতে বিশ্বাস করা ইত্যাদি। কোন বিলিভ কোন কি বিজ্ঞানের ভিত্তি হতে পারে।
কোন আইডিয়া বা মতবাদ বিজ্ঞান ভিত্তিক, প্রাথমিক পর্যায় থাকে হাইপোথিসিস এবং প্রমাণীত হওয়ার পর সেটা হয় তত্ত।
আপনি বিজ্ঞানির বিশ্বাস নিয়ে হাজির হয়েছেন, conscious universe এর ব্যপারে থিউরি তো দূরে থাক, একটা হাপোথিসিস দেখান না দেখি।
কোন বিজ্ঞানির আঙ্গুলে যদি প্রবালের আংটি থাকে, তাহোলে কি হস্তরেখা বিদ্যাকি সত্য প্রমাণিত হয়ে যায়। বহু জ্ঞানী বিজ্ঞানি ভাগ্যলিপি বিশ্বাস করে সেই কারনে কি এটা প্রমাণিত বিজ্ঞান হয়ে গেল।
১৯| ০৯ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: Click This Link
রজার পেনরোজের মতো বড় মাপের বিজ্ঞানীর হাইপোথিসিস এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট।
অনেক হাইপোথিসিস আছে। খোজ নেন।
প্রতিটা মানুষের হাতের রেখা ভিন্ন ভিন্ন কেনো ভাই আপনার কি জানা আছে?
২০| ০৯ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬
নতুন বলেছেন: এই সকল লাইভগুলো আমাকে যন্ত্রনা দিচ্ছে। ব্যবসা বানিজ্যে মনোযোগ কমে যাচ্ছে। ধমীয় গবেষনা আবার রত হয়ে পড়েছি। এদের এ সকল প্রশ্নের উত্তর খুজতে গবেষনা করে হচ্ছে। ব্যপক সময় নষ্ট হচ্ছে। রাত জাগতে হচ্ছে। ঘুমের পরিমান কমে যাচ্ছে।এ সকল স্বল্প জ্ঞানী নাস্তিকদের জন্যই বোধ হয় ফ্রান্সিস বেকন বলেছিলেন-“ স্বল্প জ্ঞান মানুষকে নাস্তিকতার পথে ঠেলে দেয় আর বেশি জ্ঞান মানুষকে আস্তিক করে”।
ভাই এই জিনিসগুলি এতো সিরিয়াসলি নেবার দরকার নাই। নিজের শরিরের প্রতি খেয়াল নিয়েন।
ধর্ম বিশ্বাস আর বিশ্বাসের ভিক্তি ৫০% -৫০% কারুর কাছে ১০০% প্রমান নাই যে ধর্ম সত্যি। তাই এতো সিরিয়াসলি নিয়েন না।
০৯ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৫৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই। তবে স্রষ্টা নাই এটাও কেও প্রমান করতে পারে নাই।
২১| ০৯ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬
নতুন বলেছেন: প্রতিটা মানুষের হাতের রেখা ভিন্ন ভিন্ন কেনো ভাই আপনার কি জানা আছে?
মানুষের হাত যেন অনেক রকমের কাজ করতে পারে, ভাজ হতে পারে তাই এই লাইন গুলি তৌরি হয়।
আমার আর আমার মেয়ে ডানার দুজনের হাতের রেখার একই রকমের। ভাগ্য বা অন্য কিছু এই হাতের রেখাতে থাকে না।
২২| ০৯ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৪২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: মানুষের হাত যেন অনেক রকমের কাজ করতে পারে, ভাজ হতে পারে তাই এই লাইন গুলি তৌরি হয়।
আপনার যুক্তিও যথেষ্ট গ্রহনযোগ্য তবে প্রাচীন ঋষিদের একটি ধারনা সমন্ধে আমার জানা আছে। তাদের ধারনা মতে
ভাজের কারনে হাতের দাগ তৈরী হয় না। এটা জন্ম থেকেই। এটাকে মানব দেহের গিট বলা হয়। মানবদেহের অসংখ্যা শিরা উপশিরার জয়েন্ট বা সেলাই। যতটুকু জানা যায চিকন চিকন শিরা হাতের এখানে এসে গিট বেধে আবার চলে যায় দেহের অপর প্রান্তে সেখানে গিয়ে প্যাচ দিয়ে আবার চলে আসে হাতে গিট দিয়ে আবার চলে যায়। এইভাবে গিটে গিটে এই ভাজ সৃষ্টি হয়। তবে আমিও নিশ্চিত নয় বিষয়টি কতটুকু গ্রহণযোগ্য?
হস্তরেখা সংক্রান্ত বিষয়ে আমি তেমন কিছু বলতে চাইনা।
যা রটে তা কিচুটা হলেও সত্য বটে। সত্য মিথ্যা আমি বলতে পারি না।
২৩| ০৯ ই মে, ২০২২ রাত ১০:০২
জ্যাকেল বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাস আর বিশ্বাসের ভিক্তি ৫০% -৫০% কারুর কাছে ১০০% প্রমান নাই যে ধর্ম সত্যি। তাই এতো সিরিয়াসলি নিয়েন না।
@নতুন ভাইসাহেব, যেকোন বিশ্বাসের ভিত্তি আছে। অন্ধবিশ্বাস ভিন্ন ব্যাপার। একজন মুসলমান তার সর্ব-হৃদয় দিয়ে বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ(সৃষ্টিকর্তা আছেন)। এই বিশ্বাস অযৌক্তিক নহে। ১০০% আর ১% হোক বিশ্বাসকে % দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। প্রতিটি মানুষই এক এক ইউনিভার্স ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণির জন্য জানেন কি-না ইহা আমি জানি না। তবে এই মহাবিশ্বের আপাত প্রাপ্ত তথ্যের নিরিখে এটা বলা টোটালি অযৌক্তিক হবে যে একজন প্লানার ব্যতিত, একজন নিয়ন্ত্রক ব্যতিত ইহার উৎপত্তি/টিকে আছে।
২৪| ১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:৫৪
নতুন বলেছেন: এই বিশ্বাস অযৌক্তিক নহে।
জ্যাকেল ভাইসাহেব, কোন ধর্মের উপরে বিশ্বাস কিভাবে যৌক্তিক হইলো?
আপনাকে একজন মানুষ বলিলো যে একজন সৃস্টিকতা আছে আপনার আপনি বিশ্বাস করিলেন এটাই ধর্মের শুরু। এখানে যুক্তি পাইলেন কই?
২৫| ১০ ই মে, ২০২২ দুপুর ১:৪৩
এভো বলেছেন: আদ জাতীর কাহিণী বাইবেল থেকে কপি করা ।
Meteor destroyed ancient city, likely inspired Bible tale of Sodom, study finds
Link is here
অথবা নীচের লিংক ব্যবহার করুন
https://www.timesofisrael.com/meteor-destroyed-ancient-city-likely-inspired-bible-tale-of-sodom-study-finds/?fbclid=IwAR0ig3EWZyyx205nKPN8AXO5a6GPk0_uwk6in288N_IEktb39OwDbovGgoY
১১ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এইসব আপনাদের প্রতিহিংসাপরায়নতা।
ইহুদী, খ্রীষ্টান মুসলিম সব একই ধারাবাহিকতা। সনাতনিক ভাবে চলছে। সবাই এক। আপনি ধার করা বলেন আর যাই বলেন বলতে পারেন। এতক্ষনপর বুঝতে পারলাম আসলে আপনার ধর্মের প্রতি গোস্মা নয় মুসলিমদের প্রতি আপনার গোস্মা।
এত গোস্মার কারন কি ভাই?
২৬| ১০ ই মে, ২০২২ রাত ১০:০৮
জ্যাকেল বলেছেন: নতুন বলেছেন: এই বিশ্বাস অযৌক্তিক নহে।
জ্যাকেল ভাইসাহেব, কোন ধর্মের উপরে বিশ্বাস কিভাবে যৌক্তিক হইলো?
আপনাকে একজন মানুষ বলিলো যে একজন সৃস্টিকতা আছে আপনার আপনি বিশ্বাস করিলেন এটাই ধর্মের শুরু। এখানে যুক্তি পাইলেন কই?
আমি যুক্তি খুঁজে পেয়েছি কারণ একটা কম্পিউটার যেমন নিজে থেকে সৃষ্টি হইতে পারে না তেমনি এই প্রকৃতির নিজে নিজে অস্তিত্বে আসবার কোন যুক্তি থাকতে পারে না। সিম্পল।
আর যেহেতু সৃষ্টিকর্তা এই পরিবেশ-প্রকৃতি-মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন, স্বভাবতই তিনি আছেন এটা (তাঁরই গোলাম/সৃষ্টির নিকট) প্রমাণ করা তার জন্য কিছুটা অবমাননাকর।
(এই ছবিটা একটা প্রতিকী ছবি যদিও ঘটনা ভিন্ন)
সহজ সরল উপায়ে জীবন যাপন করার সুযোগ মানুষের জন্য আছে। যদি সে সরল পথ বেছে নেয়। অন্ধবিশ্বাস (ইশ্বর নাই/হতে পারে না) এইসব থেকে বেরিয়ে এসে ইশ্বর থাকার সম্ভাবনা আছে এই থেকে জ্ঞান/জানা শুরু করিলে।
২৭| ১৪ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
নতুন বলেছেন: আমি যুক্তি খুঁজে পেয়েছি কারণ একটা কম্পিউটার যেমন নিজে থেকে সৃষ্টি হইতে পারে না তেমনি এই প্রকৃতির নিজে নিজে অস্তিত্বে আসবার কোন যুক্তি থাকতে পারে না। সিম্পল
সেই পুরান ক্যাচাল... যদি কোন কিছুই নিজে থেকে সৃস্টি হইতে পারেনা তেমনি সৃস্টিকতার কেমনে হইলো? আর যদি কোন কোন কিছু একা একাই সৃস্টি হইতে পারে তবে এই মহাবিশ্ব হইতে সমস্যা কোথায়...
আর যেহেতু সৃষ্টিকর্তা এই পরিবেশ-প্রকৃতি-মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন, স্বভাবতই তিনি আছেন এটা (তাঁরই গোলাম/সৃষ্টির নিকট) প্রমাণ করা তার জন্য কিছুটা অবমাননাকর।
থাকলে প্রমান হইতো নাই বইলেই প্রমান করা সম্ভব না ভাই।
অবশ্য কেউ সৃস্টি করেনাই সেটাও প্রমান করা সম্ভব না। তাই সেটা পরেই দেখা যাবে। অত চিন্তার কিছু নাই। দুনিয়াতে মানুষ বা অন্য কোন কিছুর জন্য ক্ষতিকর না হয় এমন জীবন জাপন করে যেতে পারলেই চলে।
২৮| ১৪ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জ্যাকেল বলেছেন: সেই পুরান ক্যাচাল... ) যদি কোন কিছুই নিজে থেকে সৃস্টি হইতে পারেনা তেমনি সৃস্টিকতার কেমনে হইলো? আর যদি কোন কোন কিছু একা একাই সৃস্টি হইতে পারে তবে এই মহাবিশ্ব হইতে সমস্যা কোথায়... )
এখানে আপনার বুঝ-বুদ্ধির বিষয় আশয় জড়িত। আপনি নিজেই দেখতে পাচ্ছেন যে একটা কম্পিউটার কিংবা একটা বিল্ডিং কোনভাবেই নিজে থেকে অস্তিত্ব গ্রহণ/আকৃতিতে আসতে পারতেছে না। তার জন্য কারণ থাকতে হয়। কিন্তু এই প্রকৃতি জগত ব্যাখ্যা করতে গেলে আপনাকে এই লুপ থেকে উদ্ধার হইতে হবে। এই লুপ কিভাবে ভাংগবে?
সৃষ্টি ও স্রষ্টা ভিন্ন জিনিস। আল্লাহ পাক হচ্ছেন এবসলিউট স্রষ্টা। তাঁর আগে পরে বলতে কোন টার্ম থাকে না। তিনি আদি তিনি অন্ত তিনি অসীম। আমাদের সীমিত জ্ঞান থেকে এত উচ্চ মাত্রার জ্ঞান নেওয়া সম্ভব নহে তবে একটা জিনিস কনফার্ম যে বুদ্ধিমান, প্লানার, ডিজাইনার দ্বারাই এই মহাবিশ্বের ইভোলভ হইয়াছে। এটার বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রমাণ আমি দিতে পারব। তবে সেপারেট পোস্ট আকারে দিব।
সো, মহাবিশ্বের এই যে ইভলভ হওয়া এ থেকেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের যুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের যুক্তি এখানেই স্তিমিত হয়ে যাবে(লুপ ভেঙ্গে যাবে) কারণ আমরা এই মহাবিশ্বের তুলনায় অতি নগণ্য এক গ্রহে বসবাস করছি। আর সহজ কথায় আল্লাহর পরিচয় তিনি নিজেই আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন-
“আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, [তিনি] চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী/সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না ও নিদ্রাও নয়। আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু রয়েছে, সবকিছু তাঁরই। কে [আছে এমন] যে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া সুপারিশ করবে? তাঁদের সামনে কী আছে ও পিছনে কী আছে তিনি [তা] জানেন এবং তিনি যা ইচ্ছা করেন তা ছাড়া তাঁরা তাঁর (আল্লাহর) জ্ঞানের কিছুই আয়ত্ব করতে পারে না। তাঁর কুরসি আকাশ ও পৃথিবীকে পরিবেষ্টিত করেছে এবং সেগুলো সংরক্ষণ করতে তাঁর কষ্ট হয় না। এবং তিনিই সর্বোচ্চ ও সর্বমহান।”
আপনার উল্লেখিত লুপ এর বেড়াজাল আল্লাহ কুরআনে বাতলে দিয়েছেন। তাই আমাদের (ঈমানদারদের) মনে এই ব্যাপারে অন্তত আর কোন সন্দেহ থাকে না। সমস্যা হইতেছে আপনারা এই লুপ থেকে বেরুতে চাইতেছেন না।
২৯| ১৪ ই মে, ২০২২ রাত ৮:২১
নতুন বলেছেন: আমাদের সীমিত জ্ঞান থেকে এত উচ্চ মাত্রার জ্ঞান নেওয়া সম্ভব নহে তবে একটা জিনিস কনফার্ম যে বুদ্ধিমান, প্লানার, ডিজাইনার দ্বারাই এই মহাবিশ্বের ইভোলভ হইয়াছে। এটার বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রমাণ আমি দিতে পারব। তবে সেপারেট পোস্ট আকারে দিব।
এটা আরো একটা ক্যাচাল, ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন
দুনিয়াতে ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের চেয়ে বরং ইভুলোসন এবং ফাইনটুইনিং বেশি দেখা যায়।
লিখুন আরো আলাচনা হবে সেই বিষয় নিয়ে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৩২
উদারত১২৪ বলেছেন: ফাঁসির আগ মূহুর্তে সায়্যিদ কুতুব (রাহিমাহুল্লাহ) কে কালিমা পড়ানোর জন্য জেলের ইমামকে পাঠানো হলো। জেলের ইমাম এসে সায়্যিদ কুতুবকে কালিমা পড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলেন।
-তাকে দেখে সায়্যিদ কুতুব জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কী জন্য এখানে এসেছেন?" https://youtu.be/0jCWDnL0ORY