নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৃত সত্যের দিকে আমাদের ছুটতে হবে..

রাশিদুল ইসলাম লাবলু

প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।

রাশিদুল ইসলাম লাবলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু না হতে কি কিছু হয়? নাকি সমগ্র মহাবিশ্বটাই কিছু না? একটি গ্রাভিশনাল মায়া?

১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮



“আমি আকাশমন্ডল সৃষ্টি করেছি আমার শক্তি বলে এবং আমিই মহাসম্প্রসারণকারী। আর ভূমী! আমি উহাকে বিছাইয়া দিয়াছি। আমি কত সুন্দর প্রসরণকারী” (৫১.৪৭-৪৮)।

Why is the universe so big? If one takes a universe of a typical initial size given by the Planck length and a typical initial density equal to the Planck density, then, using the standard big bang theory, one can calculate how many elementary particles such a universe might encompass. The answer is rather unexpected: the entire universe should only be large enough to accommodate just one elementary particle or at most 10 of them. It would be unable to house even a single reader of Scientific American, who consists of about 1029 elementary particles. Obviously, -----------------------------Andre Linde

বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আন্দ্রেলিন্ডের একটি লেখা তুলে ধরলাম এই কারনেই যে অতি উত্তপ্ত অবস্থা থেকে যদি মহাবিশ্বের উৎপত্তি হয়ে থাকে’ তবে এটি সবচেয়ে বেশি হলেও ১০ টি কনিকা তৈরী করতে পারে না। কিন্তু মহাসম্প্রসারনের এই চুড়ান্ত পরিনতি তাকে এত বিশালত্বের পরিমাপে বর্ধিত করলো কি করে? এই শুন্য হতে উদ্ভুত কনিকা কি করে ভয়াবহ মূর্তীতে জেগে ওঠেতে পারে মহাবিশ্বরুপে? এখন পযর্ন্ত আমাদের জ্ঞাত জ্ঞান সে প্রশ্নের উত্তর দিতে অক্ষম! এমনকি ষ্টার্ন্ডাড বিগ ব্যাং তত্ত্ব এই সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয় নাই। এই প্রশ্নের উত্তর ভাবতে গিয়েই বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এ্যালেন গুথ ধারনা করলেন কিছু কিছু সময় মধ্যাকর্ষন শক্তি শুধু ধ্বনাত্বক চাপই সৃষ্টি করে না ঋনাত্বক চাপও সৃষ্টি করে। আর এই ঋনাত্বক চাপ সৃষ্টির জন্য মহাবিশ্বের শুরুতে একটি মেকি ভ্যাকুয়ামের প্রয়োজন ছিলো। এই মেকি ভ্যাকুয়ামের ঋনাত্বক চাপ মহাবিশ্বকে এত দ্রুত বর্ধিত করে প্রসারিত করে দিতে পেরেছে। এই মেকি ভ্যাকুয়ামের তীব্র বির্কষন মূলক শক্তির মান আর্কষন শক্তির ৩ গুন। সুপ্ততাপের মাধ্যমে অতিরিক্ত শক্তির যে যোগানটা এসেছিলো সেটাই দিয়েছিলো বির্কষন মুলক ধাক্কা। এই তীব্র বিকর্ষন তৈরী হয়েছিলো বলেই মহাবিশ্ব এতটা দ্রুত সম্প্রসারিত হতে পেরেছিলো। যে ধাক্কা মহাবিশ্বকে তার ক্ষুদ্র প্লাঙ্ক লেন্থ থেকে ১০(৩৫) সেকেন্ডের মধ্যে মহাবিশ্বকে বাড়িয়ে দিলো ১০(২৬) গুনিতক হারে। বিজ্ঞানী এ্যালেন গুথের ধারনা বিকষর্ণমূলক কোন পদার্থ থেকে এই ইনফ্লেশন ঘটতে পারে। ইনফ্লেশনের এই প্রাথমিক বীজ আসতে পারে আনুবীক্ষনিক আকারের কোন পদার্থ থেকে। এ্যালেন গুথ তার গবেষনায় দেখিয়েছিলেন মাত্র এক আউন্স ওজনের একটি ভর থেকে ইনফ্লেশন যাত্রা শুরু করতে পারে।

বিগব্যাংগের পূর্বে কিছু একটা ছিলো অথবা বিগব্যাং ইনফ্লেশনের কারন নয়। বরং ইনফ্লেশনের কারনে বিগব্যাং ঘটেছিলো এই অভিমত থেকে বিজ্ঞানী অন্দ্রে লিন্ডে বিগব্যাং এর বেশ কিছু সমস্যা খুজে পান। আন্দ্রেলিন্ডে তার “The Self-Reproducing Inflationary Universe” প্রবন্ধে তার লেখাতে বিগব্যাং থিওরি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিগব্যাং এর সমস্যা খুজতে গিয়ে বলেন-
something is wrong with this theory. The fourth problem deals with the timing of the expansion. In its standard form, the big bang theory assumes that all parts of the universe began expanding simultaneously. But how could all the different parts of the universe synchronize the beginning of their expansion? Who gave the command? আন্দ্রেলিন্ডের প্রশ্নটি অতীব গুরুত্বপূর্ন। কি করে মহাবিশ্বের সকল অংশ একই সাথে সকল দিকে সমান ভাবে সম্প্রসারিত হতে পারে? শুরুর সময়কালটি সত্যিই একটি গুরুত্বপূণ বিষয়! সমানভাবে সম্প্রসারিত হতে গেলে নিশ্চয় এর একটি নির্দেশনা ছিলো। একটি কমান্ড ছিলো’ যা সম্প্রসারন ঘটার সময়কাল নির্ধারণ করে দিয়েছিলো। যে কমান্ড বা আদেশ মহাবিশ্বকে তার ক্ষুদ্র প্লাঙ্ক লেন্থ থেকে ১০(৩৫) সেকেন্ডের মধ্যে বাড়িযে দিয়েছিলো ১০(২৬) গুনিতক হারে।

বিজ্ঞানী এ্যালেন গুথের মতে আমাদের চোখের পলক ফেলতে যে সময় লাগে তার চেয়ে ঢের কম সময়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়ে গিয়েছিলো। (আমার আদেশ চোখের পলকের ন্যায়-আলকোরআন)। এত কম সময়ে এই সম্প্রসারন কিভাবে ঘটতে পারে? এই গবেষনা করতে গিয়ে তিনি দেখেন’ সুপ্ততাপের মাধ্যমে অতিরিক্ত শক্তির যে যোগানটা এসেছিলো সেটাই দিয়েছিলো বির্কষন মুলক ধাক্কা। এ্যালেন গুথের ভাষায় যাকে মেকি ভ্যাক্যুয়াম বলা হয়। আর এই মেকি ভ্যাকুয়ামের ধাক্কার ফলে মহাবিশ্বটি সম্প্রসারিত হয়ে চলেছে। এখনও পযর্ন্ত সেই সম্প্রসারণ মহজগতে বিরাজমান।



দীর্ঘদিন ধরে কানাডার ফিজিক্স এন্ড এ্যাষ্ট্রোনমি ডিপার্টমেন্ট এর বিজ্ঞানীগন ‘কিভাবে এই মহাবিশ্ব নাস্তি থেকে প্রকাশিত হলো, কিভাবে এতবড় হলো’ এই বিষয়বস্তু নিয়ে গবেষনা শুরু করেন। বিখ্যাত সায়েন্স ম্যাগাজিন Physics-Astronomy ‘ গত ২৫ নভেম্বর ২০১৫ তে উক্ত রিসার্চ এর গবেষকদের মধ্য থেকে ওয়াটারলু ইউনির্ভানিটির প্রফেসর মির ফজল এর সাক্ষাতকার গ্রহন করেন। ম্যাগাজিনটির সংবাদের কিছু অংশ তুলে ধরলাম---

A group of scientists led by Prof Mir Faizal, at the Dept of Physics and Astronomy, at the University Of Waterloo, Canada, has positively applied the theory to the very creation of existence itself. Prof Mir Faizal: “Virtual particles contain a very small amount of energy and exist for a very small amount of time. However what was difficult to explain was how did such a small amount of energy give rise to a big universe like ours?”

Prof Mir used some mind-bending mathematics and two current theories:
• The Minimum Length Scale – a size so infinitesimally small that space and time cease to exist.
• Doubly Special Relativity – which takes advantage of the massive energies available just after the birth of the universe.

Under Inflation Theory the minute energies and lifetime of the virtual particle become infinitely magnified, finally resulting in our 13.8 Billion-year-old universe. Just to make things more complex Dr Mir says we have been trying to answer the question ‘how did the universe come from nothing?’ all wrong. According to the astonishing findings, the question is irrelevant as the universe STILL is nothing. Dr Mir Faizal said: “Something did not come from nothing. The universe still is nothing, it’s just more elegantly ordered nothing.” He also added that the negative gravitational energy of the cosmos and the positive matter energy of the cosmos essentially balanced out and generated a zero sum.

পাঠক লক্ষ্য করুন গবেষক বিজ্ঞানী মীর ফজল বলছেন মহাবিশ্বের negative gravitational energy এবং positive matter energy সমতার ভিত্তিতে এই মহাবিশ্বের সম্প্রসারন ঘটিয়েছে। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আন্দ্রে লিন্ডে ঠিক একই কথা বলছেন। তাহলে খুব সহজেই আমরা উপলদ্ধি করছি সৃষ্টির শুরুতে একটি একটি অদৃশ্য শক্তির আগমন ঘটেছিলো যে শক্তি সমগ্র মহাবিশ্বকে সকল দিক থেকে একই সাথে সমান ভাবে সম্প্রসারন করেছিলো। এই সম্প্রসারনের পিছনে কি আদৌ কোন শক্তি কাজ করেছিলো? যে শক্তি বলে এই মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হয়েই চলেছে। আধুনিক বিজ্ঞানের বর্তমান উদ্ঘাটিত তথ্য উপাত্ত দ্বারা এটা প্রমানিত হচ্ছে যে মহাবিশ্ব সম্প্রসারনের পিছনে কাজ করছে একটি গুপ্ত শক্তি। তারা দীর্ঘদিন ধরে উপলদ্ধি করতে লাগলেন মহাকর্ষের টানে বস্তুর প্রসারনের হার কমে কিন্ত তা না ঘটে, ঘটছে ঠিক তার উল্টাটা। কোন রহস্যময় শক্তির প্রভাবে এই মহাকর্ষ বলকে পাশ কাটিয়ে বস্তুর ক্রমশ প্রসারণই ঘটছে। ব্যাপক পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ ও গবেষনার একপর্যায়ে বিজ্ঞানীরা এই সীদ্ধান্তে উপনীত হন এই সমগ্র মহাবিশ্বের ৭৩% অংশজুড়ে গুপ্ত একটি শক্তি বিদ্যমান। বিজ্ঞানীরা তার নামকরণ করলেন “ডার্ক এনার্জি” এবং এই গুপ্ত শক্তিই মহাকর্ষ বলকে পাশ কাটিয়ে মহাবিশ্ব প্রসারণের কারন।


পাঠক লক্ষ্য করুন আল কোরআন ঠিক একই কথা বলছে। আল কোরআন বলছে- “আমি আকাশমন্ডল সৃষ্টি করেছি আমার শক্তি বলে এবং আমিই মহাসম্প্রসারণকারী। আর ভূমী! আমি উহাকে বিছাইয়া দিয়াছি। আমি কত সুন্দর প্রসরণকারী” (৫১.৪৭-৪৮)। ‘আসমান’ বলতে এখানে মহাবিশ্ব অথবা সমগ্র মহাবিশ্বের সীমারেখা বোঝানো হচ্ছে। যে সীমারেখার মাঝে ডার্ক এনার্জী নামক গুপ্ত শক্তি এই মহাবিশ্বকে সম্প্রসারণ ঘটিয়ে এত বিশাল করে তুলেছেন। তাহলে আমরা উপলদ্ধি করতে পারছি মহাবিশ্ব সৃশ্টির শুরুতে একটি বিকর্ষণ মূলক শক্তি কাজ করেছিলো। আল কোরআন ও বিজ্ঞান একই কথা বলছে। অথাৎ আল্লা তার শক্তি হতে চোখের পলকে negative gravitational energy দ্বারা মহাবিশ্বকে সম্প্রসারন করেছেন । যখন প্রাথমিক সম্প্রসারন হয়ে গেছে তখন তিনি ভূমী গুলোকে মহাবিশ্বের মাঝে বিছিয়ে দিয়েছেন। এই বিছিয়ে দিতে বা ছড়িয়ে দিতে তিনি positive matter energy কে ব্যবহার করেছেন। পরবর্তী আয়াতটি লক্ষ করুন। বলা হচ্ছে “ভূমীকে তিনি বিছাইয়া দিয়েছেন এবং তিনিই সুন্দর প্রসারণকারী”। ভূমী বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে মহাজাগতিক বস্তুসমূহ। এই বস্তুসমূহ positive matter energy নামক শক্তির কারনে এক ঐক্যবদ্ধ থাকছে। উদাহরনস্বরুপ বলা যায় গ্যালাক্সি সমূহ। অসংখ্য নক্ষত্রসমূহ গ্যাস মহাজাগতিক ধুলীকনা নিয়ে এক একটি গ্যালাক্সি এক ঐক্যবদ্ধ থাকছে। একটি আকৃতি তৈরী করছে। এই সকল আকৃতি সমুহ বস্তু সমূহকে তিনি মহাবিশ্বের সীমারেখার মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছেন এবং তাদের অভ্যন্তরস্থ এক শক্তির কারনে তাদের আলাদা আলাদা আকৃতি গঠন করেছেন। আল কোরআনও ঠিক এখানে negative gravitational energy এবং positive matter energy এই দুটি বিষয়কে উত্থাপিত করেছে।

বিজ্ঞানীদের বক্তব্য ও তাদের গবেষনা থেকে এটা বোঝা যায় এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির জন্য একটি শক্তির প্রয়োজন ছিলো আর সেই শক্তিই এই মহাবিশ্বকে বিকর্ষনমূলক শক্তিরুপে এত বিশাল রুপে সম্প্রসারণ ঘটিয়েছে, সৃষ্টি করেছে সীমারেখা। সেই শক্তি আকর্ষনমূলক শক্তিরুপে মহাবিশ্বের সকল বস্তুসমূহের খন্ড খন্ড প্রতিচিত্র সৃষ্টি করেছে। সৃষ্টি করেছে আলাদা আলাদা সত্ত্বা, আলাদা আলাদা গ্যালাক্সি। বিজ্ঞানীদের এই বক্তব্যই যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে একথা অনস্বীকার্য যে আল কোরআনই আমাদেরকে সঠিক সত্য পথ দেখাচ্ছে জ্ঞানচক্ষু রুপে। এক্ষেত্রে কানাডার পর্দাথবিজ্ঞানী মীর ফজল এর উক্তিই সত্য “Something did not come from nothing. The universe still is nothing, it’s just more elegantly ordered nothing.” He also added that the negative gravitational energy of the cosmos and the positive matter energy of the cosmos essentially balanced out and generated a zero sum.”

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল আলোচনা।

সমস্যা হলো মুসলমানরা অনেক অনেক পিছীয়ে এই গবেষনা কর্মগুলো থেকে।
তাদের উচিত ব্যপাক হারে বিজ্ঞানএবং প্রযুক্তিতে যুক্ত হওয়া মধ্যযুগে যেমন জ্ঞানের স্বর্ণ যুগ তারা তৈরী করেছিল।

কোরআনের অনেক অনেক আয়াত এখনো মানুষের পূর্ণ বোধগম্যতার বাইরে।
অনেক অনেক রহস্যের ইংগিত আছে যা নিয়ে যুগের পর যুগ গবেষনা করা যায়!
কিন্তু সমস্যা হলো একটা সময় ক্ষমতার লোভে মানুষের স্বাভাবিক চিন্তার বিকাশকে রুদ্ধ করতে গিয়ে
এক হরফে ১০ নেকি তত্ত্বের বিকাশ ঘটায় রাজতান্ত্রিক শক্তি! যার কু প্রভাবে মানুষ কোরআন অনুভব, গবেষনার বদলে
আবৃতিতেই মনোযোগী হয়ে গেল! আর পিচীয়ৈ পড়লো শত শত বছর পিছনে!

এগিয়ে যাক ভবিষ্যতে সেই প্রার্থনাই রইল।

২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি খুব কঠিন সত্যি কথা বলেছেন। যে কথা গুলো বলতেও বয় লাগে। আর এই ভয় কাটিয়ে উঠতে হবে। সত্য কথাগুলো সৎ সাহসে বলতে হবে। আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: এক হিসাবে বিজ্ঞাপন ও কোরআন একই কথা বলেছে।

২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: হ্যা ভাই, উভয়ে এক। আর আল কোরআন বলে “ ইহা বিজ্ঞানময় কোরআন”

২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ভালো থাকুন।

৩| ২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

কাইকর বলেছেন: ভালো লিখেছেন, ভাল বলেছেন।

২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৪| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

জোকস বলেছেন: কবে যে চাঁদে ইফতার করব!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.