নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।
ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং তার গ্রান্ড ডিজাইন বইতে উল্লেখ করেছেন “মহাবিশ্ব শুরু করার আগে কি হয়েছিলো? এ প্রশ্নটাই অর্থহীন হয়ে পড়ে। কারন সেটা দক্ষিন মেরুর দক্ষিনে কি আছে? এই প্রশ্নের সমতুল্য। মহাবিশ্নের কোন সীমানা নেই-প্রকৃতির যে আইন দক্ষিণ মেরুতে কাজ করে সেটা অন্য যে কোন জায়গাতে কাজ করবে। একইভাবে কোয়ান্টাম তত্ত্বে মহাবিশ্বের সুচনার আগে কি ঘটেছিলো? এই প্রশ্ন অর্থহীন হয়ে পড়ে। ইতিহাস যে সীমাহীন একটা বদ্ধ তল হতে পারে এই ধারণাকে বলে সীমাহীনতার শর্ত। শত শত বছর ধরে, এমনকি এরিষ্টটলও বিশ্বাস করতেন মহাবিশ্ব চিরকাল ঠিকই এমন ছিলো, যাতে কিভাবে এর শুরু হলো এই প্রশ্ন এড়ানো যায়। অন্যেরা বিশ্বাস করতো মহাবিশ্বের একটা সূচনা ছিলো এবং এই সূচনাকে তারা ঈশ্বরের অস্তিত্বের বড় নিদর্শন হিসেবে উপস্থাপন করতো। কিন্তু সময়, স্থানের মতো আচরন করতে পারে এই ধারনা আরেকটি বিকল্প উপস্থাপন করেছে। যেটা মহাবিশ্বের সুচনা আছে কি নেই সেই চিরাচারিত বিতর্কের সমাপ্তি ঘটায়, এবং এটা নির্দেশ করে যে মহাবিশ্বের সুচনা ঘটেছে বৈজ্ঞানিক সুত্র নেই। অথাৎ মহাবিশ্বের সুচনাতে কোনো ইশ্বরের সবকিছুকে ঠিকঠাক মতো শুরু করিয়ে দেবার প্রয়োজন নেই।”
ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং এর বক্তব্যে তিনি বোঝাতে চাচ্ছেন নিয়মই সব কিছু ঠিকঠিক মতো চালিয়ে যাচ্ছে। অতএব শুরু তে ইশ্বর নামক কাউকে মহাবিশ্ব শুরু করিয়ে দেবার প্রয়োজন নেই। পাঠক আসলে ইদানিং আধুনিক বিজ্ঞানীরা কখন কোন কথা বলছে বোঝা দায়! একজন কি বলছে থোড়াই তোয়াক্কা না করে আরেকজন আরেক কথা বলছে! কখন কোন বিজ্ঞানী কোন কথা বলছে? অথচ স্বনামধন্য বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আন্দ্রে লিন্ডে বিভিন্ন সময় প্রশ্ন করেছেন ইনফ্লেশন সবদিকে সমভাবে একই সঙ্গে এতসুক্ষভাবে সম্প্রসারিত হলো কি করে? তিনি জোর দিয়ে বলেন একটি আদেশ এর প্রয়োজন ছিলো যে আদেশ বা কমান্ডের কারনেই মহাবিশ্ব এত সুক্ষভাবে বেড়ে উঠতে পারে। আন্দ্রে লিন্ডের ভাষায়-Why is the universe so big? If one takes a universe of a typical initial size given by the Planck length and a typical initial density equal to the Planck density, then, using the standard big bang theory, one can calculate how many elementary particles such a universe might encompass. The answer is rather unexpected: the entire universe should only be large enough to accommodate just one elementary particle or at most 10 of them. It would be unable to house even a single reader of Scientific American, who consists of about 1029 elementary particles. Obviously, something is wrong with this theory. The fourth problem deals with the timing of the expansion. In its standard form, the big bang theory assumes that all parts of the universe began expanding simultaneously. But how could all the different parts of the universe synchronize the beginning of their expansion? Who gave the command? লক্ষ্য করুন ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং যেখানে বলছেন শুরু করিয়ে দেওয়ার জন্য কাউকে দরকার নেই বলছেন। অথচ আন্দ্রে লিন্ডের ভাষায় একটি আদেশের দরকার ছিলো। মহাবিশ্ব শুরুর সময় অথাৎ বিগব্যাংগ এর সময় এমন কোন আদেশদাতার প্রয়োজন ছিলো যার কমান্ড মহাবিশ্ব শুরুর গতিটি নিখুত ও নির্ভূল করে তোলে। এই গতিটি এতটাই নিখুত ও এতটাই সুক্ষ ছিলো যে একজন পরিকল্পনাকারীর গানিতিক মাপ না থাকলে এই মহাবিশ্ব কোনভাবেই সৃষ্টি হতে পারতো না। তাহলে প্রিয় পাঠক আপনিই বলুন স্টিফেন ডব্লিউ এর এই বক্তব্যটি কতটুকু গ্রহনযোগ্য?
মহাবিশ্ব সম্প্রসারনের এই নিখুত গানিতিক বিষয়টি পর্যলোকন করে অনেকেই চমকে ওঠেন! বিশিষ্ট পর্দাথবিজ্ঞানী পল ডেভিস বিগব্যাংগের পর মহাবিশ্ব যে গতিতে সম্পসারিত হচ্ছে তা নিয়ে চমকপ্রদ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার মতে সম্প্রসারনের গতিটি ১০০% পারফেক্ট ছিলো। তার হিসাব মতে সেই গতিবেগের কোটি ভাগের ১ ভাগ যদি কম বেশি হতো তবে এই (habitable universe) বাসযোগ্য বিশ্বজগত সৃষ্টি হতো না। এ প্রসঙ্গে পল ডেভিস বলেন “ সুক্ষভাবে হিসেব-নিকেশ করে দেখা যাচ্ছে যে বিগব্যাং এর পর বিশ্বজগতের সম্প্রসারনের গতির মাত্রা ছিলো ঠিক ততোটুক্ইু যে মাত্রায় সম্প্রসারিত হওয়া শুরু করলে বিশ্বজগত তার নিজস্ব মাধ্যাকর্ষন-শক্তির কবল থেকে মুক্ত হয়ে অনন্তকালের জন্য সুশৃংখলভাবে সম্প্রসারিত হতে পারে। সম্প্রসারণের গতিবেগ সামান্যতম কম হলে এ বিশ্¦জগত ধ্বংশ হয়ে যেতো। আবার গতিবেগ সামান্যতম বেশি হলেও বিশ্বজগতেরর সবকিছু বহু আগেই বিশৃংখলভাবে ছড়িযে ছিটিয়ে অদৃশ্য হয়ে যেতো।,,,,,,,, স্পষ্টতই বিগ ব্যাং কোনো সাধারণ বিস্ফোরন ছিলো না, ছিলো সুক্ষভাবে পরিকল্পিত একটি বিশাল ঘটনা - W.R.Bird, The Origin of Species Revisited, Nashville: Thomas Nelson, 1991; originally published by Philosophical Library in 1987, p.405-406) পল ডেভিসের ভাষায় “সাধারন বিস্ফোরন ছিলো না, ছিলো সুক্ষভাবে পরিকল্পিত একটি বিশাল বিস্ফোরন”। বিস্ফোরনের গতিবেগের উপর নির্ভর করেছিলো সম্প্রসারনের গতিবেগের হার। বিস্ফোরনের গতিবেগ যদি কম হতো তবে সম্প্রসারণের হার হতো কম গতিতে ফলে আইনষ্টাইনের রিলেটিভিটি সুত্র অনুযায়ী মহার্কষ আকর্ষনের কারনে বস্তু সমূহ সম্প্রসারিত হতে থাকলেও সৌরজগতের নির্মানের আগেই পুরো মহাবিশ্ব পূনরায় আবার সংকুচিত হয়ে মিশে যেতো। আর যদি বিস্ফোরনের গতিবেগ বেশি হতো তবে সমস্ত কিছু এলোপাথালি ভাবে ছড়িযে ছিটিয়ে যেতো। অতিরিক্ত সম্প্রসারণের কারনে বস্তুকনাগুলো একে অপরকে আকর্ষন করে সৌরজগত, তারকারাজি, ছায়াপথ এসব গড়ে উঠার সুযোাগ পেত না। এ্ই সকল বিভিন্ন প্রাপ্ত তথ্য থেকে এতটুকু নিশ্চিত হওয়া যায় যে এই সম্প্রসারনের হার ঠিক ততটুক্ইু যতটুকু হলে মহাবিশ্ব নিজের মহাকর্ষ আকর্ষন শক্তি অতিক্রম করতে পারে। এই কারনেই পল ডেভিস এটিকে একটি পরিকল্পনার ফসল বলে অভিহিত করেছেন। তার ধারনা এটাকে সৃষ্টি করা হয়েছে হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোন ঘটনার ফল নয়। পল ডেভিস বলছেন: “এমন ধারণা মনে স্থান দেয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখা খুবই কঠিন যে, বিশ্বজগতের বিদ্যমান কাঠামো যা কিনা ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম পরিবর্তনের ব্যাপারের স্পর্শকাতর যত্নের সঙ্গে চিন্তা-ভাবনা করেই অস্তিত্বে আনা হয়েছে।”-(Paul Davies, God and the New Physics, New York: Simon & Schuster, 1983, p.189)
একই ধরনের সিদ্ধান্তে উপনীত হতে দেখা যায় জর্জ গ্রিনস্টেইনকেও (George Greenstein)। আমেরিকার এই জ্যোতির্বিদ প্রফেসর তার The Symbiotic Universe নামক গ্রন্থে বলছেন: “(বিশ্বজগতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা) বিভিন্ন সাক্ষ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ করবার পর, তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের মনে যে-চিন্তার উদয় হয় তা হচ্ছে: (বিশ্বজগত সৃষ্টির পেছনে) নিশ্চয়ই কিছু অতিপ্রাকৃতিক এজেন্সির(some supernatural agencies) হাত আছে।”-(দেখুন: Hugh Ross, The Fingerprint of God, 2nd ed., Orange, CA: Promise Publishing Co., 1991, p.114-115)
পাঠক, এই মহাবিশ্ব এত বিশাল কেনো? তার উত্তরে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আন্দ্রে লিন্ডে বলেন একটি আদেশ মহাবিশ্বকে সকল দিক থেকে সমানভাবে সম্প্রসারিত করে তোলে। আন্দ্রে লিন্দের এই প্রশ্ন আমাদের নতুন এক চিন্তার সম্মুখিন করে তোলে। মহাবিশ্ব সৃষ্টির জন্য ও সুক্ষ সমন্ময় এর জন্য প্রয়োজন ছিলো একটি আদেশ। তাহলে কে করলো সেই আদেশ? “সেই মহান সত্ত্বা আকাশসমূহ ও পৃথিবী সমূহকে সৃষ্টি করিয়াছেন অতি সুক্ষ সমতায়। তিনি যখন আদেশ করেন হও, অমনি হয়ে যায়।(৬.৭৩-আল কোরআন) লক্ষ্য করুন আল কোরআন আমাদের সেই প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। আল কোরআন বলছে একজন মহান সত্ত্বা সুক্ষ সমতায় মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করেছে। সৃষ্টি করতে তিনি যখন হও বলে আদেশ করেন তখন সৃষ্টি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন থাকে সৃষ্টির শুরুতে যে বিস্ফোরনের প্রয়োজন হয় সেই বিস্ফোরনের জন্য দরকার পড়েছিলো বিশাল এক শক্তির যে শক্তি সঠিক সুক্ষ সমতায় এই মহাবিশ্বকে সম্প্রসারিত করে। আল কোরআন প্রকাশ্যে ঘোষনা করছে “আমি আকাশমন্ডল সৃষ্টি করেছি আমার শক্তি বলে এবং আমিই মহাসম্প্রসারণকারী।” (৫১:৪৭ আল কোরআন) অতএব শক্তি কোথা থেকে এলো এই প্রশ্নেরও একটি গ্রহণযোগ্য ব্যাক্ষা আছে আল কোরআনেই। অতএব একটি কমান্ডিং প্রক্রিয়া এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির মূল কারন। যদি কমান্ডিং প্রক্রিয়ার কথা ভাবতে হয় সেক্ষেত্রে মহাবিশ্ব এর বাইরে অবস্থিত বিশাল শুন্যতায় মাঝে অতিলৌকিকিক কোন চেতনার উপস্থিতি আমাদের স্বীকার করতে হবে। হয়তো আমরা সেই চেতন সত্ত্বাকে উপলদ্ধি করতে পারছি না বলেই তার অস্তিত্ব স্বীকার করি না।
“তাহারা যে বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে নাই –তাহা অস্বীকার করে”( আল কোরআন ১০:৩৯)।
(চলবে)
পর্ব-1
পর্ব-2
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এইজন্য আপনার লেখা বেশি বেশি পড়ছি। বাক্য গঠন ও এর নান্দনিকতা শেখার জন্য। নতুন লেখক একটি-আধটু তো ..
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০
প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল আজকে যেটা বলা হবে ৫০ বছর পর তা পরিবর্তিত হবে। বিজ্ঞান চলমান
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকুন
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি ইংরেজীতে লেখা হকিং'এর কমপ্লেক্স পদার্থ বিদ্যা সঠিকভাবে বুঝতেছেন, সিওর? নাকি শ্রমিক পিপড়ার মত লেগে গেছেন, ওজন কোন সমস্যা নয়?
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি যা মনে করেন! আসলে কিছু কিছু ব্লগার থেকে আমি দুরে থাকি।
কারন তারাই শুধু জ্ঞানী আমরা কি আর কিছু বুঝি?
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
ঢ্যাঙা মোস্তাফা বলেছেন: আপনের ব্লগে দেহি জ্ঞানের বিগব্যাং ঘটছে। বেজায় জ্ঞানী দেহা যায় আপনে।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: হ্যা বিগব্যাং। এবার সৃষ্টি হবে একটি জ্ঞানের দুনিয়া।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
জেকলেট বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শাহীবুল বারী বলেছেন: আদেশ দাতার আবির্ভাব নিয়া কিছু বলেন,,, তিনি তো ফাও ফাও উড়ে এসে জুড়ে বসার কথা না ।।।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৩
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: : # সৃষ্টির উপাদান কোথা থেকে এলো? স্রষ্টা এবং সৃষ্টির উপাদান দুটি যদি দুই বিষয় হয়ে থাকে স্রষ্টার একত্ব থাকে না। দ্বিচারী এই তত্ব মেনে নেওয়া যায় না। অতএব সৃষ্টির উপাদান এমন কোন মহাশক্তি হতে এসেছে এবং সেই উপাদান তার ইচ্ছাশক্তির বলে নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করে। যা আবার ধ্বংশের পর সেই স্থানেই ফিরে যাবে।
# বিশিষ্ট বিজ্ঞানী শন ক্যারল লস এ্যাঞ্জেলস টাইমস্ এর সাথে একটি সাক্ষাতকারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছিলেন। আমি আপনাদের সুবিধার স্বাথে সাক্ষাৎকার টি তুলে ধরলাম। সাক্ষাৎকারে তিনে বলেন “ আপনি যদি বিশ্বাস করে নেন যে মহাবিস্ফোরনের মাধ্যমে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে এবং এর আগে কিছুই ছিলো না, তাহলে সমস্যাটা ব্যাক্ষা করা খুব কঠিন হয়ে পড়বে। পর্দাথবিজ্ঞানে এমন কোন সুত্র নেই যাতে বলা হয়েছে, মহাবিশ্বকে নিম্ন এনট্রপি থেকে শুরু হতে হবে এবং ধীরে ধীরে এনট্রপির পরিমান বাড়তে থাকবে। কিন্তু বাস্তবে মহাবিশ্ব এমন আচরনই করেছে। আমার অনেক স্মার্ট কলিগ ঠিক এ কথাটাই বলেন। তারা বলেন “তুমি এটা নিয়ে কেনো চিন্তা করছ? আদি মহাবিশ্ব ছোট ছিলো এবং তার এনট্রপি ছিলো খুব কম, এটাই তো সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত”। কিন্তু আমি এটা মনে করি এটা এক ধরনের প্রেজুডিস। আমাদের মহাবিশ্বে বিষয়টা এরকম, এ কারনে আমরা মনে করি এটাই প্রাকৃতিক তথা স্বাভাবিক, অন্য কথায় এটাই প্রকৃতির নিয়ম। হ্যা, পর্দাথবিজ্ঞানের বর্তমান সুত্রগুলো দিয়ে এর ব্যাক্ষা করা সম্ভব না। কিন্তু আমি বলতে চাচ্ছি, বিষয়টা ধ্রুব সত্য বলে মেনে নেওয়া উচিত নয়। এক প্যাকেট কার্ড নিয়ে প্যাকেট থেকে সেগুলো বের করলে হয়তো দেখা যাবে, সবগুলো ক্রমান্ময়ে সাজানো আছে। কিন্তু, এক প্যাকেট কার্ড থেকে দৈবভাবে কিছু কার্ড নিলে এটাই স্বাভাবিক যে, সেগুলো অগোছালো হবে। নিম্ন এনট্রপির সাথে উচ্চ এনট্রপির সংর্ঘষটাও এখানে। কার্ডেও প্যাকেট খুললে সবগুলো কার্ড সাজানো অবস্থায় দেখা যায়। এটা দেখে আপনি আশ্চার্যান্বিত হন না। কারন এটা নয় যে, সাজানো অবস্থায় থাকাই স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক। বরং মূল কারন হচ্ছে, কার্ডের প্যাকেট কোন বদ্ধ ব্যবস্থা নয়। প্যাকেটটাও এ থেকে বড় কোন ব্যবস্থা থেকে এসেছে যে ব্যবস্থায় একটা কারখানা ছিলো আর সে কারখানাতেই কার্ডগুলো সাজানো হয়েছে। তাই আমি মনে করি, এর আগে আরেকটি মহাবিশ্ব ছিলো যা আমাদের তৈরী করেছে। এক কথা, আমরা সেই বৃহৎ মহাবিশ্ব থেকে বেরিয়েছি। এটা বৃহত্তর কোন স্থান-কাল থেকে এসেছে যাকে আমরা পর্যবেক্ষন করতে পারি না। উচ্চ এনট্র্রপির কোন বৃহত্তর স্থানের অতি সামান্য এক অংশ থেকে আমাদের এই মহাবিশ্ব এসেছে। আমাদের এই মহাবিশ্ব বৃহত্তর কোন স্থান-কাল থেকে উদ্ভুত। উচ্চ এনট্রপির বৃহত্তর স্থানের অতি সামান্য অংশ থেকেই আমাদের এই মহাবিশ্ব এসেছে। আবার সকল জড়জগৎ ধ্বংশ হলে মুল সত্ত্বা উচ্চ এনট্রপিতে ফিরে যাবে।”।
শন ক্যারলের উপলদ্ধিবোধ নিয়ে আলোচনা করলাম। কারন উচ্চ এনট্র্রপির বৃহত্তর কোন স্থান কাল বিষয়টি ভাবতে গেলে ভাবনা থেমে যায়। তাহলে এজগৎ কোথা থেকে এসেছে? উচ্চ এনট্র্রপির বৃহত্তর কোন স্থান কাল থেকে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আল্লা হতে। আল কোরানে তিনি বলছেন “তিনি গুপ্ত এবং তিনিই ব্যাক্ত (প্রকাশ্য)”। এজগতে যা কিছুই দেখা যায় আবার যা কিছু দেখা যায় না তাই তিনি। উচ্চ এনট্র্রপির বৃহত্তর কোন স্থান কাল একটি চেতনা মাত্র। এবং সেই চেতনা হতে উদ্গত এই জগৎ সৃষ্টির শুরুতে শুধু চেতনাই ছিলো যা পরবর্তীতে নিজ ইচ্ছাশক্তিতে নিজেই নিজেকে এরুপে সৃষ্টি করেছে। কিন্তু এই রুপ স্থির নয়। একটি নিদীষ্ট সময় পর তা ধ্বংশ হবে এবং ঠিক আগের উচ্চ এনট্র্রপির বৃহত্তর কোন স্থান কালে পরিনত হবে। আল কোরআন বলে “আল্লাহর সত্তা ব্যতীত সমস্ত কিছুই ধ্বংশশীল” (২৮:৮৮)
#ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং তা গ্রান্ড ডিজাইন বইতে বলেছেন “ ইশ্বরকে কে বানিয়েছেন? এ প্রসংগে এটা গ্রহন করে নেওয়া হয় যে কোন একক সত্ত্বা থাকবে যে যার অস্তিত্বের জন্য কোন সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন নেই। এই স্বত্ত্বাকেই বলা হয় ঈশ্বর।
৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১০
নতুন বলেছেন: এ প্রশ্নটাই অর্থহীন হয়ে পড়ে। কারন সেটা দক্ষিন মেরুর দক্ষিনে কি আছে? এই প্রশ্নের সমতুল্য।
যদি বিজ্ঞানীরা প্রশ্ন করা ছেড়ে দেয় তারা কিছুই আবিস্কার করতে পারবেনা। বিজ্ঞানের শুরুই হয় এই প্রশ্ন করা থেকে...
আর বিশ্বাসের শুরুই হয় প্রশ্নাতিত ভাবে কোনকিছুকে মেনে নেওয়া থেকে....
তাই বিশ্বাসীরা বিজ্ঞানের বিশালতা এবং প্রয়োজনীয়াতা বুঝতে পারবেনা এটাই স্বাভাবিক
করেছেন ইনফ্লেশন সবদিকে সমভাবে একই সঙ্গে এতসুক্ষভাবে সম্প্রসারিত হলো কি করে? তিনি তার জোর দিয়ে বলেন একটি আদেশ এর প্রয়োজন ছিলো যে আদেশ বা কমান্ডের কারনেই মহাবিশ্ব এত সুক্ষভাবে বেড়ে উঠতে পারে।
পুকুরে যদি ঢেউ না থাকে তবে যদি ঠিক মাঝে একটা ঢিল ঠিক উপর থেকে ফেলে দেন তবে তার থেকে যেই ঢেউ হবে তা কোন কমান্ড ছাড়াই কিন্তু সব দিকে যেতে থাকবে....
কেন যাবে??? কারন চারপাশের পরিস্হিতিই এমন যে ঢেউ গুলি তার পথ পারহবে যদি কোন বাধা না পায়... তাকে ঠিক সমান ভাবে সুক্ষভাবে সবদিকে যাবার জন্য কোন কমান্ডই আপনার দিতে হবেনা।
মহাবিশ্বের অনেক কিছুই আমাদের অজানা...আর বিজ্ঞানের সুন্দর দিক হলো তার থিউরির পরিবত`ন...যেটা সত্যকে বেরকরে নিয়ে আসে...
আজ হয় তো অনেক কিছুই দূবোধ্য কিন্তু সামনের দিন অনেক কিছুই আমরা জানতে পারবো।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আসলে আপনার কমেন্ট খুব ফিল করছিলাম। আচ্ছালামু আলাইকুম নতুন ভাই----
আর বিশ্বাসের শুরুই হয় প্রশ্নাতিত ভাবে কোনকিছুকে মেনে নেওয়া থেকে....
তাই বিশ্বাসীরা বিজ্ঞানের বিশালতা এবং প্রয়োজনীয়াতা বুঝতে পারবেনা এটাই স্বাভাবিক
দুই শ্রেনীর মানুষ দুভাবে বোঝে। যারা জ্ঞানী নয় তাদের জন্য অন্ধবিশ্বাস। আর যার জ্ঞানী তাদের জন্য পর্যবেক্ষন এবং পর্যালোচনা।
“তিনিই সপ্ত আকাশকে সুসমঞ্জস ভাবে বিন্যস্ত করে সৃষ্টি করেছেন! মমতাবানের সৃজন ক্রিয়ায় তুমি লেশমাত্র ত্রুটি খুঁজে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখ! কোনো ত্রুটির সন্ধান পাচ্ছ কি? বারবার তাকিয়ে দেখ! প্রতিবার তোমার দৃষ্টি তোমার উপরই নিপতিত হবে—হতবিহ্বল হয়ে, পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত হয়ে।” 67:3-4)
পুকুরে যদি ঢেউ না থাকে তবে যদি ঠিক মাঝে একটা ঢিল ঠিক উপর থেকে ফেলে দেন তবে তার থেকে যেই ঢেউ হবে তা কোন কমান্ড ছাড়াই কিন্তু সব দিকে যেতে থাকবে....
পুকুরে যদি ঢেউ না থাকে তবে যদি ঠিক মাঝে একটা ঢিল ঠিক উপর থেকে ফেলে দেন তবে তার থেকে যেই ঢেউ হবে তা কোন কমান্ড ছাড়াই কিন্তু সব দিকে যেতে থাকবে....
কেন যাবে??? কারন চারপাশের পরিস্হিতিই এমন যে ঢেউ গুলি তার পথ পারহবে যদি কোন বাধা না পায়... তাকে ঠিক সমান ভাবে সুক্ষভাবে সবদিকে যাবার জন্য কোন কমান্ডই আপনার দিতে হবেনা।
আরো ভা্ই এই ঢিল মারাটাই তো কমান্ড। একটি বিস্ফোরনের শক্তি। যে শক্তিটাই কমান্ড।
ষ্ট্রিং থিওরিতো বোঝেন? প্রতিটি কনা এক একটি সুর বা ছন্দ। সমগ্র মহাবিশ্বের সমগ্র কনিকা মিলে আল্লার “কুন ফাইয়াকুন” বা “হও” শব্দটি বলছে। আল্লার হও শব্দটাই সমগ্র জগৎ জুড়ে বস্তুরুপে বিচরন করে আছে।
৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: বড় কঠিন বিষয় নিয়ে লিখেছেন। আমার মতো কম বুদ্ধির ব্লগারদের জন্য আর একটু সহজ করে লিখলে ভালো হতো।
০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমি নতুন ব্লগার। নতুন লিখছি। লেখার মানও এখনও পাকাপোক্ত হয় নাই। এভাবে লিখতে লিখতে একসময় সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষায় পদার্থবিদ্যাকে আরো সহজ করে লিখতে পারেবো।
দোয়া করুন। ভালো থাকুন।
৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩১
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=AJOVUF-HaDw
যখন বিগ ব্যাংএর আগে চিন্তা করবেন যে একজন সৃস্টিকতা` কুন ফাইয়াকুন বলছে তখন উপরের ভিডিওর কথা মনে পড়ে আমার।
০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: “তিনিই তোমার প্রতি এই কিতাব অবতীর্ণ করিয়াছেন যাহার কিছু আয়াত ‘মুহ্কাম', এইগুলি কিতাবের মূল ; আর অন্যগুলি ‘মুতাশাবিহ্', যাহাদের অন্তরে সত্য-লংঘন প্রবণতা রহিয়াছে শুধু তাহারাই ফিতনা এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে মুতাশাবিহাতের অনুসরণ করে। আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেহ ইহার ব্যাখ্যা জানে না। আর যাহারা জ্ঞানে সুগভীর তাহারা বলে, ‘আমরা ইহা বিশ্বাস করি, সমস্তই আমাদের প্রতিপালকের নিকট হইতে আগত'; এবং বোধশক্তি সম্পন্নরা ব্যতীত অপর কেহ শিক্ষা গ্রহণ করে না। -সুরা আল ইমরান আয়াত-৮ ”
ধর্মগ্রন্থের সমস্ত কথা বা ধর্মগ্রন্থকে এতটা আক্ষরিক অর্থে বোঝা ঠিক নয়? না বুঝে উপহাসের ভঙ্গিতে কথা বলা ঠিক নয়। অনেকেই করে। মুতাশাবিহ বা রুপক অর্থে ব্যবহত সেই আয়াতগুলোর অর্থ আক্ষরিক অর্থে ধরে নেওয়া ঠিক নয়।
আপনি কি মনে করেন আল্লাহ মানুষের মতো কথা বলেন। তিনি মুখ দিয়ে ‘হও’ বললেন আর হয়ে গেলো! ব্যাপারটি ঠিক ও রকম নয়।
কুনফাইয়া কুন একটি কমান্ডিং প্রক্রিয়া এ বিষয়ে আমার একটি লেখা অচিরেই আসছে “কুনফাইয়া কুন ও ষ্ট্রিং থিওরি”
১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:২০
কানিজ রিনা বলেছেন: জ্ঞানী মহাবিজ্ঞানী সব পৃথিবীর মানুষ। যদি
বলি ঢাকার পিঁপড়া জানেনে লন্ডন নামের
শহর আছে। ঠিক পৃথিবীতে যত বিজ্ঞান
আবিস্কারক জম্ম হোক নিজের সৌর মন্ডলের
আকাশ সীমা গ্রহগুল আজও পর্যবেক্ষনে
অপারক। ঘুড্ডি উড়াইতে পারার গল্প ছাড়া
আর কিছু নয়।
তথাপি মানুষের জ্ঞান পরিধির বাইড়ে
মহাবিশ্ব সৃষ্টির সৃস্টি কর্তা। সাগর মহাসাগর
নদীর বালুকনা যত আছে ততোপরিমান
নক্ষত্র গ্রহ দিয়ে পরিবেষ্টিত মহা বিশ্ব।
আমাদের সৌরমন্ডলের ছোট্ট পৃথিবীতে আমরা
ক্ষুদ্র প্রানী। আমাদের জ্ঞানের সীমা পরিধিও
ক্ষুদ্র। পৃথিবীতে অনেক নিদর্শন আজও
বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধান করতে পারে নাই।
যেমন স্টার দীপের মুর্তীর রহশ্য এরকম
অনেক রহশ্যই পৃথিবীতে আছে। সাগরের
ছাব্বিশ মাইল তলদেশে আজও কেউ
পৌছাতে পাড়েনাই। এখন বলুন ঢাকার
পিঁপড়া জানেনা আমেরিকা শহর আছে।
যতসব বিজ্ঞানীরা জোয়ান কালে নাস্তিক
থাকে বুড়া কালে এসে শিকার করেন।
মহাবিশ্ব সৃস্টর পিছনে সুনিপুন সত্বাআছে।
যা কোরআনে পৌনপৌনিক ভাবে আলোচনা
আছে। আমি বলবো এসব আলচনা বিজ্ঞানী
দের সাথে হওয়াই ভাল। আপনার এত সুক্ষ
চিন্তা চেতনার লেখা যাদের মাথায় ঢুকেনা
তারা হঠকারী মন্তব্য করে বসে।
আর যারা হটকারী করবে তারা আপনার
মত বিশ্লেশন করতেও পারবেনা। অথচ
নিজেকে জ্ঞানীর মত ভাব দেখাতেও ছাড়বে
না। ভাল লাগল আমি বিজ্ঞানের ছাত্রীনা।
এসব লেখা পড়ে পড়ে সব না বুঝলেও
আমার মত করে সম্মান করি। অসংখ্য
ধন্যবাদ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো।
আমি কিছু কিছু ব্লগারদের এড়িয়ে চলি। কারন ওরা বুঝলেও বলবে তালগাছ আমার। আর তাছাড়া তাদের এড়িয়ে চলা আল কোরআনে নির্দেশ আছে। আল কোরআন বলে “ হে মুহাম্মদ তুমি তাকে যতই নসীহত কর সে বুঝিবে না কারন আমি তার দুচোখে পর্দা দিয়েছি সে শুনিবে না কারন দু কানে পর্দা দিয়েছি। “ আরো কিছু কিছু ক্ষেত্রে বলা হয়ে ছে “ উহাদের অন্তরে ব্যাধিগ্রস্থ” আল কোরআন এদের মানসিক ব্যাধিগ্রস্থ বলছে। স্রষ্টাকে বোঝার বা উপলদ্ধি করবার মতো যোগ্যতা তারা পাই নাই। হয়তো এদের ডিএনএ গঠন অসম্পুর্ণ।
তাই আামি এই শ্রেনির ব্লগারদের মন্তব্য উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে নিষ্প্রয়োজন মনে করি। তবে সর্বোপরি এ কথাই সত্যি আমাদের বর্তমান বিজ্ঞান পিপড়ার অবস্থানে আছে । ঢাকায় থেকে লন্ডন নামক শহর আছে ভাবতেও পারে না।
১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
জেকলেট বলেছেন: একজন মানুষের জানার পরিধি তার লেখা থেকে নয় তার প্রশ্নের উত্তর থেকে বুঝা যায়। আপনার জানার পরিধি অনেক ব্যাপক, এইটা আমার উপলব্দি। আর আপনার এই জানাটা আপনাকে হেদায়েতের পথেই নিয়ে যাচ্ছে বলে মনে হয়। দোয়া করি আল্লাহ আপনার হৃদয় আরো উম্মুক্ত করে দিন। আরো এই রকম সুন্দর লেখার অপেক্ষায়। আরেকটা কথা একজন ভাইর পরামর্শ যারা ব্যাক্তিগত আক্রমন করে তাদের কোন রিপ্লাই দিয়ে সময় অপচয়ের কোন মানে আছে বলে আমার মনে হয় না।
অনেক দোয়া এবং সালাম।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: জেকলেট, আপনাকেও ধন্যবাদ । দোয়া করুন আল্লা যেনো আমার জ্ঞানকে আরো বর্ধিত করেন। আমিন।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "কখন কোন বিজ্ঞানী কোন কথা বলছে? আসলেই হাসি পাই। "
-এই বাক্যটি দেখুন, "আসলেই হাসি পাই।"
-এটা কি সুগঠিত বাক্য? নাকি ভুল?
-আপনি বাংলায় সামান্য বাক্য গঠনে পারদর্শী নন; অথচ, ইংরেজীতে হকিং'এর কমপ্লেক্স পদার্থ বিদ্যা বুঝে সমালোচনা করছেন; কোন কিছুই মিলছে না সঠিক মতো।