নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৃত সত্যের দিকে আমাদের ছুটতে হবে..

রাশিদুল ইসলাম লাবলু

প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।

রাশিদুল ইসলাম লাবলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবাধ যৌনাচার প্রাকৃতিক বির্পযয়ের আরেকটি কারন?

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

পৃথিবী জুড়ে আজ নগ্নতার ঢেউ বিন্যাস । নারীত্বের অবমাননা আজ এতটুকু একটাই সুদুর প্রসারী যে ভাবতে গেলে চমকে উঠতে হয়। বিজ্ঞাপনের পাতা খুললেই দেখা যায় নারীর যৌনতার বর্হিপ্রকাশই উক্ত পন্যের প্রসার ঘটাচ্ছে। যেমন ধরা যাক, একটি গাড়ীর বিজ্ঞাপন। যেখানে ন্গ্ন প্রায় একটি নারী গাড়ী ধরে দাড়িয়ে আছে। নগ্ন নারীটির গাড়ীর পাশে দাড়িয়ে থাকা যৌক্তিকতার খুজে পাওয়া যায় না। আসলে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা আমরা এমন ভাবেই তৈরী করে ফেলেছি যেখানে নারী দেহ প্রদর্শনি একটি নিত্যনৈমত্তিক বিষয় আর এই দেহ প্রদর্শনি সমাজে দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব ফেলছে। ধর্ষন ও ব্যাভিচার চরমে পৌছেছে। একটি জরিপে পাওয়া গেছে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এবং ক্ষমতাধর দেশ আমেরিকায় প্রতি মিনিটে ২ টি নারী ধর্ষিত হচ্ছে। স্বামী স্ত্রি বিচ্ছেদের হিড়িক পাশ্চত্য দেশ সমূহের একটি প্রধান সমস্যা। ব্যাভিচার সম্পর্কে আল কোরআনে বলেছেন “তোমরা অবৈধ যৌন সম্ভোগের নিকটর্বতী হয়ো না। এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচারন” ( আল কোরআন ১৭:৩২) ।


ইংল্যান্ডে প্রতি ১০০ জন নারীর মধ্যে ৮৬ জন নারী বিয়ে ছাড়াই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছে। প্রতি ৩ জন নারীর একজন বিয়ের পূবেই সত্বিত্ব সম্পদ হারিয়ে বসে। আমেরিকার বিদ্যালয় সমূহে অশ্লীল ম্যাগাজিনের চাহিদা এত বেশি যে এগুলো অধ্যায়ন করে আমেরিকার স্কুল কলেজের নারীরা চরম যৌন উত্তেজনায় ভূগতে থাকে। ফলে ব্যাভিচারের পরিধি চরমে পৌছেছে। হাইস্কুলের শতকরা ৪০ জন ছাত্রী স্কুল ত্যাগ করার পূর্বেই চরিত্রভ্রষ্ট হয়ে পড়ে। অবাধ যৌনাচারে সমগ্র আমেরিকা ছেয়ে গেছে। আমেরিকার গড়ে ১ জন মানুষ ৮ জন মানুষের সাথে যৌন সম্ভোগের পর একজনের সাথে থাকার ব্যবস্থা শুরু করে। ব্রিটেনেও শতকরা ৮৬ জন যুবতী বিয়ের সময় কুমারী থাকে না। এ ব্যাপারে ডাঃ চেসার তার “সত্বীত্ত কি অতীতের স্মৃতি?” বইতে লিখেছেন ব্রিটেনের নারী সমাজের অধঃপতনের বিষদ বর্ণনা। ইনডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিকেল রিসার্চ এর ডিরেক্টর জেনারেল অবতার সিংহ পেইন্টাল বলেন “আমাদের নারীদেরকে আমরা সতী বলে মনে করতাম। কিন্তু অবৈধ যৌনকর্ম এখানে এতো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যে লোকে ভীত না হয়ে পারে না”। চীনে যৌন স্বাধীনতার দাবী সম্বলিত পোষ্টারে যার সাথে খুশি যৌন মিলনে কুণ্ঠিত না হবার আহ্বান জানানো হয়। ইউরোপে যৌন স্বাধীনতার দাবীতে পুরুষের মত নারীরাও নৈতিকতা হারিয়ে উচ্ছৃংখল ও অনাচারী হয়ে পড়েছে এবং সুযোগ পেলেই হন্যে হয়ে তৃপ্ত করছে যৌনক্ষুধা।
নারী নারীর সাথে এবং পূরুষ পূরুষের সাথে যৌনাচার করার একটি পদ্ধতির নাম সমকাম। সমকাম এখন একটি মারাত্বক হুমকি। সমগ্র বিশ্বে সমকাম ছড়িয়ে পড়েছে। পাশ্চাত্য বিশ্বে সমকামীদের স্বাধীনতার জন্য প্রকাশ্যে রাজপথে মিছিল মিটিং হচ্ছে। শুধু তাই নয় সমকামীদের বিবাহের অনুমোদন নিয়ে চলছে ব্যপক জল্পনা কল্পনা তারা প্রকাশ্যে বিবাহ করছে। আমেরিকাতে আড়াইকোটি জনসংখ্যা সমকামী। নিউইর্য়কের জনসংখ্যার মধ্যে এক তৃতীয়াংশ সমকামী।
পাশ্চাত্যে ক্রমবর্ধমান অবৈধ যৌন স্বাধীনতাই সবচাইতে ক্ষতি সাধন করেছে। নারীর দেহকে বানিজ্যিক রুপ দেয়ার কোন প্রচেষ্টাই বাকী রাখা হয় নাই। যার কারনে নারী দেহকে সম্পূর্ণ ভাবে ভোগ করার প্রকিয়া সৃষ্টি করা হয়েছে মডেলিং বানিজ্যের মাধ্যমে। অশুভ এই প্রবনতার ফলে বৈবাহিক জীবন ও পরিবারের প্রতি অনিহা সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে উন্নত দেশ সমূহে লিভ টুগেদার ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। অর্থ সাশ্রযের আশায় আমেরিকায় ৭৫ লাখ নারী পূরুষ বিবাহ বহির্ভূত লিভ টুগেদার করে থাকে বলে একটি জরীপে জানা গেছে। লিভ টুগেদার আজ এমন একটি ব্যাধি রুপে গন্য হয়ে পড়েছে যে সমাজে লিভ টুগেদারের ফলে বিবাহ বিষয়টি কতিপয় মানুষের কাছেই হেয় হয়ে পড়ছে। যখন যাকে ইচ্ছা যৌন মিলন, যখন যাকে ইচ্ছা তার সাথে এক ছাদের নীচে একসাথে থাকা এবং যৌনতা উপভোগ করাটাই যেন মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে গন্য হচ্ছে ফলে ভোগবাদী পাশ্চাত্য বিশ্বে সন্তান উৎপাদনের হার ক্রমশ নীচের কোঠায় নেমে যাচ্ছে। সন্তান না থাকার কারনে পরবর্তী প্রজন্ম লোপ পাচ্ছে প্রজন্ম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বিনষ্ট হওয়ার কারণে মানুষ প্রজন্ম টিকিয়ে রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। অথচ রক্তের পরিশুদ্ধতা থেকেই বিবাহ প্রথাটির সৃষ্টি। যেন মানুষ তার উত্তরাধিকার প্রজন্ম নিশ্চিত করতে পারে।বিবাহের মাধ্যমে সন্তান উৎপাদনের ধারাবাহিকতা এবং প্রজন্ম নির্মানের এই আয়োজন মানুষ একদিনে সৃষ্টি করে নাই। দীর্ঘদিনের প্রেষনা, উপলদিধবোধ, অভিজ্ঞতাবোধই মানুষকে বিবাহ প্রথা সৃষ্টি করিয়েছে। ঐরস্যজাত সন্তানটির কার? এই প্রশ্ন মানুষকে শিখিয়েছে বিবাহ প্রথার প্রয়োজনীয়তা । অথচ আমরা এই বিষয়টি অবহেলা করে সমাজে বিবাহবর্হিভূত এই নোংরা কাজটিই করছি। যা সামান্য কিছু মানসিক বিকারগ্রস্থ মানুষের না বোধক চেতনার ফসল এই লিভ টুগেদার।

নারী দেহকে ভোগের চুড়ান্ত করতে এর সাথে যোগ হয়েছে জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি। জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যাভিচার বৃদ্ধিতে সহায়ক ভুমিকা পালন করে। মাসিক মদিনায় ২৪ সেপ্টম্বর ২০১৪ সংখ্যায় মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান এর ‘জন্মনিয়ন্ত্রন ও ইসলামী আইনের বিধান’ নামক একটি প্রবন্ধে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতির কুফল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লাখ লাখ ইউরোপিয়ান ও আমেরিকান তরুন নিহত হলো। ফলে বিধবা হলো অগনিত নারী। যুদ্ধ বিড়ম্বিতা নারীরা বাধ্য হয়ে পুরুষের শুন্যস্থান পূরণ করতে শ্রম বিক্রির পাশাপাশি কমনীয় দেহটাও মনোরঞ্জনের জন্য দিতে বাধ্য হলো। যৌবনের তাড়নায় ইন্দ্রিয় ক্ষুধা চরিতার্থ করার জন্য তাকে বেছে নিতে হলো অবাধ বিচরনের পথ। আর নারীর মনে পেটের ক্ষুধার সাথে যুক্ত হলো অবাধ যৌনতা, দামী পোষাক ও প্রসাধনীর প্রতি প্রচন্ড মোহ।(ভ্রান্তির বেড়াজালে ইসলাম-পৃষ্ঠা ৯৮-১০১) ১৮৭৭ সালে ডাঃ ড্রাইসডেল এর সভাপতিত্বে একটি সমিতি গঠিত হয় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় জন্মনিয়ন্ত্রনের পক্ষে প্রচার কার্য শুরু হয়। ১৮৭৯ সালে মিসেস বাসন্ত এর রচিত একটি গ্রন্থ জন্মনিয়ন্ত্রনের পক্ষে আন্দোলন শুরু করর ঘোষনা দেওয়া হয়। সেইহেতু হল্যান্ড, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, জার্মানীতে আন্দোলন শুরু হয়। ধীরে ধীরে এই আন্দোলন ইউরোপ আমেরিকার সকল দেশে ছড়িযে পড়ে ফলে চারিদিকে জন্মনিয়ন্তন পদ্ধতির নামে শুরু হয় জন্ম নিরোধ ক্লিনিক। কনডম, পিল বিভিন্ন পদ্ধতি জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতির বিকাশ ঘটালো।
এ তে সাময়িক কিছু সুবিধা হলেও কুফল ছড়িয়ে পড়লো সমাজে অবাধ যৌনাচারের। নারী-পূরুষ অৗবধ যৌন মিলনে উৎসাহিত হয়ে উঠলো। অবৈধ সন্তান উৎপাদনের সমস্যা না থাকার কারনে ব্যাভিচারকে ঘৃনা ভরা দৃষ্টিকোনের পরিবর্তে স্বাগত জানালো কিছু নোংরা মানুষ । বিশ্ব জুড়ে ছড়িযে পড়লো অবাধ যৌনাচার। বরং যাকে খুশি তাকে ভোগ, বিবাহ বর্হিভূত যৌন বাসনা প্রবল হওয়ার কারনে নারী পূরুষের অবৈধ যৌন সম্ভোগের প্রবনতা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

নারী পূরুষের অবাধ মিলনের ফলে সমাজে ছড়িযে পড়লো মারাত্বক সব রোগের প্রাদূর্ভাব। সিফিলিস, প্রমেহ, গনোরিয়া, এমনকি মারাত্বক রোধ এইডস্ । একপর্যায়ে এইডস রোগের আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এইডস্ রোগের ভাইরাস এর নাম এইচ আই ভি। এ ভাইরাস রক্তের শ্বেত কনিকা ধ্বংশ করে। ১৯৮১ সালে প্রথম এ রোগ ধরা পড়ে এবং ১৯৮৩ সালে একজন ফরাসী বিজ্ঞানী এইচ.আই.ভি ভাইরাসকে এ রোগের কারন হিসেবে দায়ী করেন। অনুমান করা হয় বানর থেকে এ রোগের ভাইরাস মানব দেহে প্রবেশ করেছে। তাহলে মানুষে পশুতে যৌন মিলন কি এ রোগের প্রাদূভাবের কারন? কখনও কি বানরের সাথে কোন নারীর যৌন সংগমের পরিনতিতে এ ভাইরাস আজ মানুষের দেহে?

যৌনতৃষ্ণা জাগাবার উদ্দেশ্যে শিল্পে সাহিত্যে অশ্লীলতা আমদানী সর্বকালেই করা হয়েছে। মৃৎফলক, অস্থিফলকে, পবর্তগাত্রে, মঠে-মন্দিরে উৎকীর্ণ মাত্রাধিক মৈথুনের চিত্র ভার্র্ষ্কয তারই প্রমান। আমরা জানি বিশ্ব জুড়ে গোপন যৌনাচার হলো পশু সংগম। পাশ্চাত্য বিশ্বে বিভিন্ন যৌনতা সংক্রান্ত ম্যাগাজিনে এবং যৌন ভিডিও ছবি আমরা যাকে থ্রি-এক্স ডিভিও বলে জানি। এই থ্রি-এক্স ভিডিও এর একটি আলাদা বিষয় হলো এ্যানিমেল সেক্স। এই এ্যানিমেল সেক্স ছবি দেখলে বোধা যায় মানুষ কতটা কুরুচি বর্হিপ্রকাশ ঘটাতে সক্ষম। বিভিন্ন প্রানির সাথে নারী অথবা পুরুষের কুরুচি সম্পন্ন এহেন যৌন মিলণ সমাজে মানসিক অসুস্থতা খুব সহজে ছড়িযে দিতে পারে। আধুনিক মনোবিজ্ঞানীরা ইদানিং বলছে মানুষের মনের গোপন ব্যাধি হতে এই জাতীয় কুরুচী বর্হিপ্রকাশ ঘটে। আমরা বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থতে ইতিপূর্বে মানুষ ও পশুতে যৌনক্রিড়া নিষিদ্ধ করে স্ত্রোত উলে¬খ আছে। বাইবেল সহ পুরানো বহু পুথিতে (প্রাচিন ধর্মগ্রন্থ গুলোকে পুথি বলা হয়ে থাকে) এ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় উলে¬খ আছে। পশু-মানুষে এই অশালিন রুচি বোধের বিরুদ্ধে ভাবতে খারাপ লাগলেও এ কথা ঠিক আমাদের পাপাচারকে মুছে ফেলা যাবে না। তার সাথে যুগে যুগে মানসিক অসুস্থ কুরুচি সম্পন্ন মানুষদেও ওপর আরোপিত হয়েছে ভয়াবহ নিষেধাঙ্গা। এই জাতীয় অপরাধে বধ করবার তাগিদ বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থগুলোতে লক্ষ্য করা গেছে। “আর তুমি কোন পশুর সহিত শয়ন করিয়া আপনাকে অশুচি করিওনা এবং কোন স্ত্রি কোন পশুর সহিত শয়ন করিতে তাহার সম্মুখে দাড়াইবে না। ইহা বিপরীত কর্ম। তোমার এ সকল কর্ম করিয়া আপনাদিগকে অশুচি করিও না। কেন না যে যে জাতিকে আমি তোমাদের সম্মুখ হইতে দুর করিবো, তাহারা এই সমস্ত দ্বারা অশুচি হইয়াছে। অতএব আমি উহার অপরাধ উহাকে ভোগ করাইবো এবং দেশ আপন নিবাসীদিগকে উদ্গীরন করিবে অতএব তোমরা আমার বিধি ও আদেশ পালন করিও।” ----(বাইবেল’ লেবিটিকাস, ১৮-২৩) “ আর যদি কেহ কোন পশুর সহিত শয়ন করে তাহার প্রানদন্ড অবশ্যই হইবে এবং তোমরা সেই পশুকেও বধ করিবে আর কোন স্ত্রি যদি পশুর কাছে গিয়া তাহার সহিত শয়ন করে তবে তুমি সেই স্ত্রিকে এবং সেই পশুকে বধ করিবে তাহাদের প্রানদন্ড অবশ্য হইবে।------(বাইবেল লেবিটিকাস-২০, ১৫-১৬)। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের এই বিষয়গুলো থেকে জানা যায় প্রাচীন যুগ থেকে চলছে পশু সাথে মানুষের বিকৃতি যৌনতার চর্চা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

সাহরাব বলেছেন: ভাইজান !! সব্যসাচী লেখকরা আপনাকে মৌলবাদী বলতে দ্বিধাবোধ করবেনা। তারা মুক্ত চিন্তাধারায় বিশ্বাসী। মৌলবাদ তাদের জন্য নাভিশ্বাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেহেতু তারা মুক্তমনা তাদের জন্য নিজের মা, বোন, ভাইয়ের বৌ সহ সবাই বৈধ, যা আপনার বিবেকে অবৈধ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: বুঝলাম। ‍আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

নতুন বলেছেন: ভাইজান কি ইউরোপ আমেরিকা গিয়ে ওদের সমাজ আমাদের থেকে কত খারাপ সেটা দেখেছেন?

এরা আমাদের সমাজের মানুষের থেকে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে।

আমাদের দেশের মানুষ ভন্ড... নামে ধম` ধম` করে কিন্তু কাজের সময় খুবই দূনিতিবাজ।

এরা মানুষকে সম্মান করে.... এদের দেশে নারীও তাদের যৌনতা উপভোগ করে... আমাদের দেশের মতন নারী শুধুই ভোগের পন্য হয়না। ঐখানে নারী নিজেও ভোগ করে...

ঐখানে ধষন করে পার পাওয়া যায়না। সাজা হয়... কিন্তু আমাদের দেশে ধষ`কের কিছুই হয় না।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: “হে মানুষ তুমি কি নিশ্চিত আমি তোমাদের উপর প্রস্তরখন্ড নিক্ষিপ্ত করিবো না।” আল কোরআন

অসভ্য নোংরা দেশ গুলি আল্লার গজবে ধ্বংশ হবে। আপনি তো জানেন মঙ্গল গ্রহের চারিদিকে এষ্টিরয়েড বেল্ট আছে যার আঘাত মানবজাতিকে চূর্ন বিচীর্ন করবে। এর পূর্বে সমকামের কারনে জর্ডান সমুদ্রবর্তী একটি সভ্যতা ধ্বংশ হয়েছিলো (লুত আঃ এর সময়কাল)ডেড সী এখনও সেই ইতিহাস ক্ষতচিহৃ বহন করে চলছে।

অসভ্য দেশগুলো আবার সমকাম প্রকাশ্যে এনেছে। আল্লার গজব আসছে সময় আর বেশি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.