নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।
বাংলাদেশের একজন দার্শনিক নামে পরিচিত ঘড়ামি আরজ আলী মাতুব্বর তার একটি বইতে প্রশ্ন করেছিলেন “যদি বলা হয় যে ইহারা ঈশ্বরের সৃষ্টি’ তবে পরমেশ্বর স্থান কে সৃষ্টি করিলেন কোন স্থানে থাকিয়া ‘কাল’ কে সৃষ্টি করিলেন কোন কালে এবং ‘শক্তি’ কে সৃষ্টি করিলেন কোন শক্তির দ্বারা?” পাঠক আরজ আলী মাতুব্বর এর প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ্ইে দেওয়া যায়। স্থান ও কাল একটি সৃষ্ট বিষয়। আর শক্তি তিনি যে শক্তিকে সৃষ্টি করার কথা বলছেন? সেই শক্তি সৃষ্ট কোন বিষয় নয়। শক্তি স্বয়ং আল্লাহ হতে উদ্ভুত। আল কোরআন বলে “আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও সর্বজ্ঞানী” অতএব আমাদের এটা মেনে নিতে হয় চূড়ান্ত কোন শক্তির উতস (আল্লাহর সত্ত্বা) হতে উদ্ভুত শক্তিই স্থান কালরুপে আত্মপ্রকাশ ঘটিয়েছে যা আমরা দেখছি মহাবিশ্ব রুপে। কাল এবং স্থান একটি সৃষ্টিশীল প্রক্রিয়ামাত্র।
আরজ আলী মাতুব্বর এর প্রশ্নের উত্তর ইদানিং কালের আধুনিক বিজ্ঞান দিতে প্রস্তুত। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী শন ক্যারল লস এ্যাঞ্জেলস টাইমস্ এর সাথে একটি সাক্ষাতকারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছিলেন যার সাহায্যে আরজ আলী মাতুব্বরের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব।তিনি বলে ছিলেন- আপনি যদি বিশ্বাস করে নেন যে মহাবিস্ফোরনের মাধ্যমে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে এবং এর আগে কিছুই ছিলো না, তাহলে সমস্যাটা ব্যাক্ষা করা খুব কঠিন হয়ে পড়বে। পর্দাথবিজ্ঞানে এমন কোন সুত্র নেই যাতে বলা হয়েছে, মহাবিশ্বকে নিম্নে এনট্রপি থেকে শুরু হতে হবে এবং ধীরে ধীরে এনট্রপির পরিমান বাড়তে থাকবে। কিন্তু বাস্তবে মহাবিশ্ব এমন আচরনই করেছে। আমার অনেক স্মার্ট কলিগ ঠিক এ কথাটাই বলেন। তারা বলেন “তুমি এটা নিয়ে কেনো চিন্তা করছ? আদি মহাবিশ্ব ছোট ছিলো এবং তার এনট্রপি ছিলো খুব কম, এটাই তো সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত”। কিন্তু আমি এটা মনে করি এটা এক ধরনের প্রেজুডিস। আমাদের মহাবিশ্বে বিষয়টা এরকম, এ কারনে আমরা মনে করি এটাই প্রাকৃতিক তথা স্বাভাবিক, অন্য কথায় এটাই প্রকৃতির নিয়ম। হ্যা, পর্দাথবিজ্ঞানের বর্তমান সুত্রগুলো দিয়ে এর ব্যাক্ষা করা সম্ভব না। কিন্তু আমি বলতে চাচ্ছি, বিষয়টা ধ্রুব সত্য বলে মেনে নেওয়াও উচিত নয়। এক প্যাকেট কার্ড নিয়ে প্যাকেট থেকে সেগুলো বের করলে হয়তো দেখা যাবে, সবগুলো ক্রমান্ময়ে সাজানো আছে। কিন্তু, এক প্যাকেট কার্ড থেকে দৈবভাবে কিছু কার্ড নিলে এটাই স্বাভাবিক যে, সেগুলো অগোছালো হবে। নিম্নে এনট্রপির সাথে উচ্চ এনট্রপির সংর্ঘষটাও এখানে। কার্ডেও প্যাকেট খুললে সবগুলো কার্ড সাজানো অবস্থায় দেখা যায়। এটা দেখে আপনি আশ্চার্যান্বিত হন না। কারন এটা নয় যে, সাজানো অবস্থায় থাকাই স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক। বরং মূল কারন হচ্ছে, কার্ডের প্যাকেট কোন বদ্ধ ব্যবস্থা নয়। প্যাকেটটাও এ থেকে বড় কোন ব্যবস্থা থেকে এসেছে যে ব্যবস্থায় একটা কারখানা ছিলো আর সে কারখানাতেই কার্ডগুলো সাজানো হয়েছে। তাই আমি মনে করি, এর আগে আরেকটি মহাবিশ্ব ছিলো যা আমাদের তৈরী করেছে। এক কথা, আমরা সেই বৃহৎ মহাবিশ্ব থেকে বেরিয়েছি। এটা বৃহত্তর কোন স্থান-কাল থেকে এসেছে যাকে আমরা পর্যবেক্ষন করতে পারি না। উচ্চ এনট্র্রপির কোন বৃহত্তর স্থানের অতি সামান্য এক অংশ থেকে আমাদের মহাবিশ্ব এসেছে। এটা এমন এক বিষয় যা নিয়ে চিন্তা করার যথেষ্ট কারন আছে”।
পদার্থবিজ্ঞানী শন ক্যালর তার “ফ্রম ইটারনিটি টু হেয়ার” গ্রন্থে মহাবিশ্ব সৃষ্টিকে তার দৃষ্টিতে গানিতিক ভাবে সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন ডিসিটার স্পেসে (যেখানে ভ্যাকুয়াম এনার্জি লুকিয়ে থাকে) কোয়ান্টাম দোদুল্যময়তার কারনে অসম বুদবুদ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টির এক প্রক্রিয়া। তিনি দেখিয়েছেন ডিশিটার স্পেস থেকে ফলস্ ভ্যাকুয়াম কিভাবে মহাবিশ্বকে বিচ্ছিন্ন করছেন। নিম্নে ”ফ্রম ইটারনিটি টু হেয়ার” গ্রন্থ থেকে সেই চিত্রটিই তুলে ধরলাম।
শন ক্যালর এর চিত্রে ডি-শিটার স্পেস থেকে সম্প্রসারিত বুদবুদের মাধ্যমে শিশু মহাবিশ্বকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার বিষয়টি দেখা যাচ্ছে।
বিশিষ্ট বিজ্ঞানী শন ক্যারল তার বক্তব্যে আরজ আলী মাতুব্বরের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। আমাদের এই মহাবিশ্ব বৃহত্তর কোন স্থান-কাল থেকে উদ্ভুত। উচ্চ এনট্রপির বৃহত্তর স্থানের অতি সামান্য অংশ থেকেই আমাদের এই মহাবিশ্ব এসেছে। আলকোরআনও ঠিক এমনই কথা বলছে। আল কোরআন বলে “আল্লাহর সত্তা ব্যতীত সমস্ত কিছুই ধ্বংশশীল। বিধান তাহার এবং তাহারই নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হইবে।”(২৮:৮৮) যার অর্থ দাড়ায় চিরন্তন একটি সত্ত্বা যা কখনও ধ্বংশ হয় না এবং তারই নিয়ম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এই সকল কিছু। এবং আমাদের জীবনের মূল সত্ত্বাটি উচ্চ এনট্রপির বৃহত্তর স্থানে প্রত্যাবর্তিত হবে। এবং আবার ছিটকে বেরিয়ে আসবে উচ্চ এনট্রপির ক্ষুদ্র একটি অংশ। সেই অংশ দিয়ে শুরু হবে মায়াময় মহাবিশ্বে (যা ধ্বংশশীল) সত্যময় জীবনের গতিময়তা। “সেই মহান সত্ত্বা আকাশসমূহ ও পৃথিবী সমূহকে সৃষ্টি করিয়াছেন অতি সুক্ষ সমতায়। তিনি যখন আদেশ করেন হও, অমনি হয়ে যায়।(৬.৭৩) এ ক্ষেত্রে আমাদের মেনে নিতে হয় এ মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে আরেকটি বিষয়বস্তু ছিলো যা আমাদের তৈরী করেছে। এক কথা, আমরা সেই বিষয়বস্তু থেকে বেরিয়েছি। উচ্চ এনট্র্রপির কোন বৃহত্তর স্থানের অতি সামান্য এক অংশ থেকে আমাদের মহাবিশ্ব এসেছে’ যাকে আমরা পর্যবেক্ষন করতে পারি না। ”
সুধী পাঠক তাহলে আমরা সহজেই আরজ আলী মাতব্বর এর প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যায়। তিনি যে প্রশ্ন করেছেন “ঈশ্বর কোন স্থানে থেকে স্থান সৃষ্টি করেছেন”? কোন কালে থেকে কাল সৃষ্টি করেছেন”? আসলে এই মহাবিশ্ব এমন এক স্থান থেকে এসেছে যেখানে স্থান কাল বলে কিছু নেই। যা আমাদের উপলদ্ধির অগম্য। শুধুমাত্র ঈশ্বর থেকে বেরোনো মাত্রই স্থান কালে পরিনত হয়। আরজ আলী মাতব্বর এর প্রশ্ন ছিলো “কোন শক্তি হতে ইশ্বর শক্তি সৃষ্টি করেছেন” এই প্রশ্নের উত্তরতো শন ক্যারল পূর্বেই দিয়েছেন। বৃহত্তর কোন এ্যানট্রোপির ক্ষুদ্র একটি অংশ থেকে আমরা এসেছি। এককথায় আমরা বলতে পারি আল্লার সত্ত্বা যা আল্লাহ হতে বেরিয়ে আসা ক্ষুদ্র অংশ যার পরিবর্তিত বিবর্তিত রুপ হলো শক্তি যা বিগ ব্যাংগ রুপে সমগ্র মহাবিশ্ব সৃষ্টির কারন। বাস্তবিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে বিচার করলে দেখা যায় সব সময় কিছু না কিছু ছিলো এবং আমাদের মহাবিশ্ব ও তার অর্ন্তভুক্ত সকল কিছুই সেই কিছুর বিবর্তিত অবস্থা মাত্র যা সদা সর্বদা বিবর্তনশীল? এটা পরির্স্কা স্পেস টাইমে চরম শুন্যতা থাকতে পারে না। কোন না কোন কারন বা বিষয় স্পেস টাইমে চরম শুন্যতা সৃষ্টি হতে বাধা দিচ্ছে ? যদি তাই হয় তাহলে এটা ভেবে নিতে হয় যে আমরা একটা সাইক্লিক মহাবিশ্বে বসবাস করছি। যা পূন:পূনিক: মিলিয়ে গিয়ে পূনরায় বিগব্যাঙের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করছে? ঠিক সাইক্লিক নয়, একটি মহাবিশ্ব যা নিরাকারে মিলিয়ে গিয়ে সেই মহাবিশ্বের হিসেবের উপর ভিত্তি করে নতুন মহাবিশ্বের আত্মপ্রকাশ।
মহাবিশ্বর সৃষ্টি এবং ধ্বংশ নিয়ে আল কোরআন কি বলে? “আল্লাহর সত্তা ব্যতীত সমস্ত কিছুই ধ্বংশশীল। বিধান তাহার এবং তাহারই নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হইবে।”(২৮:৮৮) আল কোরআন সমস্ত কিছু ধ্বংশের পরে আমরা তার কাছে ফিলে যাবো। শুধু তাই নয় বিধান অথাত সুত্র বা ফমূলা তার নিদেশে। কিন্ত প্রশ্ন হলো যদি তাই হয় তাহলে সৃষ্টির পূর্বের বিধান বা বস্তুগত নিয়ম কি প্রতিষ্ঠিত থাকে? নাকি পরবর্তী মহাবিশ্বের বিধান (পদার্থের সুত্র) সমূহের পরিবর্তন ঘটে? আবার যে সৃষ্টি হবে সেটা কি এরকম হবে নাকি অন্য রকম হবে? আল কোরআন এ বিষয়ে বলছে “যিনি আদিতে সৃষ্টি করেন তিনি আবারও সৃষ্টি করিবেন” (২৭:৬৪) তাহারা কি লক্ষ্য করে না কিভাবে আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে সৃষ্টি করিয়াছেন তিনি অনুরুপ সৃষ্টি করিতে সক্ষম। তিনি উহাদের জন্য স্থির করিয়াছেন একটি কাল। ইহাতে কোন সন্দেহ নাই।” (১৭:৯৯) “সেইদিন আকাশকে গুটাইয়া ফেলিব যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর, যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করিয়াছিলাম, সেইভাবে পূনরায় সৃষ্টি করিবো।” (২১:১০৪) এই আয়াাত গুলো দিয়ে প্রমানিত হয় এই মহাবিশ্ব একটি সময়ের চক্রে সৃষ্টি করা হয়েছে। এবং তিনি এই মহাবিশ্ব আবারও সৃষ্টি করিবেন একই রুপে একই রকম।
শন ক্যারলের দৃষ্টিভঙ্গিতে স্থান কালকে ব্যাকগ্রাউন্ডকে হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে। সেই ব্যাকগ্রাউন্ড বা ডিসিটার স্পেস থেকে মহাবিশ্ব বের হয়ে আসে। কিন্তু টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভিলেং্কিনের একটি গবেষনায় দেখা যাচ্ছে সেই ব্যাকগ্রাউন্ডের কোন প্রয়োজন পড়ছে না। কারন ভিলেং্কিন তার গবেষনায় মহাবিশ্বের সৃষ্টির পিছনে পূর্বের মহাবিশ্বের ওয়েভ ফাংশন কে কারন হিসেবে উল্লেখ করছেন। তার বক্তব্য মতে পূর্বের মহাবিশ্বের ওয়েভ ফাংশন যা সংকুচিত হয়ে শুন্যতায় মিলিয়ে গিয়ে সেই কেইওস থেকে নতুন মহাবিশ্বের স্পেস টাইম টানেল করে আবির্ভাব হতে পারে। ভিলেংকিনের দৃষ্টিভঙ্গিতে শুন্যতা বলতে শুধু এম্্পটি স্পেস নয় একেবারেই পরম শুন্যতা যাকে বলে নাথিং। সেই শুন্যতা বা নাথিং থেকে কোয়ান্টাম টানেলিং প্রক্রিয়ায় মহাবিশ্বের উদ্ভব হতে পারে। ভিলেংকিন বা কোয়ান্টাম টানেলিং প্রক্রিয়ায় মহাবিশ্ব সৃষ্টি এই কনসেপ্ট নিয়ে ভিলেংকিন সহ আরো অনেকে গবেষনা করছেন। তাদের সকলেই প্রায় একই বেসিক কনসেপ্টের মধ্য দিয়ে ভাবছেন। তাদের প্রস্তবনাটা হলো আমাদের এই মহাবিশ্বটা কোয়ান্টাম টানেলিং নামক প্রক্রিয়ায় অপর একটি মহাবিশ্ব থেকে উদ্ভুত হয়েছে। যে মহাবিশ্বের টাইম axis আমাদের উল্টা। পূর্বের মহাবিশ্বের ওয়েভ ফাংশন যেটা শুন্যতায় মিলিয়ে গিয়ে সংকুচিত হয়ে প্লাংক লেন্থে চলে গিয়ে ম্যাক্সিমাম এ্যানট্রোপি বা ক্লেইওসে পরিনত হয়। এমনই পরম absolute শুন্যতা সৃষ্টি হয় যে অবস্থান নির্দীষ্ট ভাবে ডিফাইন করা সম্ভব। সেই অবস্থানে থেকে পূর্বের মহাবিশ্বের ওয়েভ ফাংশন নতুন মহাবিশ্বের স্পেস টাইমকে আর্বিভ’ত করে। এই বেসিক কনসেপ্টটি একটি মহাবিশ্ব থেকে আরেকটি মহাবিশ্বের transition। তাহলে পূর্বের মহাবিশ্বটি কোথা থেকে এলো? এ ক্ষেত্রে আমাদের মেনে নিতে হয় পূর্বের মহাবিশ্বটি তারও পূর্বের একটি মহাবিশ্ব হতে উদ্ভুত। এই ধারাবাহিকতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাায় যে একটি মহাবিশ্বের হিসাব নিকাশ তথা পাপ পূন্যের উপর ভিত্তি করে আবার সৃষ্টি হবে। পরের মহাবিশ্বের আবির্ভাব ঘটে। যদি তাই হয় তাহলে মেনে নিতে হয় আল কোরআনের বক্Íব্য মতে আসমান জমিন আবার সৃষ্টির বিষয়টির একটি গ্রহণযোগ্য ব্যাক্ষা পাওয়া যায়।
( কিন্তু আল কোরআন মহাবিশ্বের পূনরাবির্ভাবকে অন্য আরেক দৃষ্টিতে দেখিয়েছে। এই লেখাটির পরবর্তী অংশ আরেক নামে আগামীতে প্রকাশিত হবে “আলকোরানের দৃষ্টিতে মহাবিশ্ব এবং তার পূনরাবির্ভাব “)
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ, সাথেই থাকবে।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
নোমান প্রধান বলেছেন: জটিল ব্যাপার
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: উপলদ্ধি করুন বোঝার চেষ্টা করুন। ব্যাপারটি আসলে খুবই সহজ হয়ে যাবে।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৭
কানিজ রিনা বলেছেন: আরজ আলি মাতবরের দুই খন্ড বই বার
বার পড়ে দেখেছি। বৈজ্ঞানীক ভাবে উত্তর
না দিতে পারলেও সহজেই আরজের সকল
প্রশ্নের উত্তর মিলে। তবে সাধারনত আরজের
বই পড়লে মানুষ নাস্তি পন্ডিত বনে যায়।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আরজের স্বস্তা কথার উত্তর সমাজতান্ত্রিক সময়কালের মানুষদের আনন্দ দেয়। কিন্তু সত্যিকারের মানুষদের কাছে আরজ আলী হাস্যকর।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২
ইমরান আশফাক বলেছেন: আলকোরানের দৃষ্টিতে মহাবিশ্ব এবং তার পূনরাবির্ভাব নামের পোস্টটির অপেক্ষায় থাকলাম।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল । চলুক